আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছুরিকাঘাতে ছাত্রলীগের যুগ্ম সম্পাদকের মৃত্যু

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ রাসেল আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

Image

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ছুরিকাঘাতে জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইকরাম আহমেদ (২৩) এর মৃত্যু হয়েছে। আজ বুধবার সন্ধ্যায় শহরের মুন্সেফ পাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

মৃত ইকরাম জেলার সরাইলের নোয়াগাঁও ইউনিয়নের তেরাকান্দা গ্রামের মাসুদ আহম্মেদের ছেলে। তারা শহরের কালাইশ্রী পাড়া এলাকায় একটি বহুতল ভবনে ভাড়া বাড়িতে থাকত। এ ঘটনায় পুলিশ ঘাতক রায়হানকে (১৮) আটক করেছে। সে ঢাকার বংশাল এলাকার জিয়াউল করিমের ছেলে।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানায়, জেলা ছাত্রলীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক ইকরাম আহমেদ ছাত্রলীগের ঢাকা উত্তর মহানগরের সাবেক সহ সভাপতি রেদোয়ান আনসারী রিমুর অনুসারী ছিল এবং ঘাতক রায়হান রিমুর দূর সম্পর্কের আত্মীয় হয়। সে সুবাদে তারা দুজনেই রিমুর বাড়িতে আসা যাওয়া ছিল। বুধবার সন্ধ্যার দিকে ছাত্রনেতা রিমুর বাড়িতে মোটর সাইকেলের চাবি নিয়ে বিতর্কের জেরে এক পর্যায়ে ঘাতক রায়হান ইকরাম আহমেদের বুকে ছুরিকাঘাত করে। পরে স্থানীয়রা তাকে দ্রুত জেলা সদর হাসপাতালে নিয়ে এলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এদিকে জেলা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা ইকরামের হত্যার প্রতিবাদে ও দ্রুত বিচারের দাবীতে শহরের প্রধান সড়ক হাসপাতাল রোড বন্ধ করে বিক্ষোভ প্রদর্শন করে। এ সময় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

সদর মডেল থানার পরিদর্শক (তদন্ত) সোহরাব আল হোসাইন জানান, এ ঘটনায় ঘাতক রায়হানকে আটক করা হয়েছে। ঘটনার তদন্ত চলছে। পরবর্তী যেকোন ধরেণর বিশৃঙ্খলা এড়াতে শহরের বিভিন্ন পয়েন্টে অতিরিক্ত পুলিশ  মোতায়েন করা হয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: ব্রাহ্মণবাড়িয়া

আরও খবর



পরিবেশ দূষণে বছরে অকাল মৃত্যু হচ্ছে পৌনে ৩ লাখ বাংলাদেশির

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

উদ্বেগজনকভাবে বাংলাদেশ দূষণ ও পরিবেশগত স্বাস্থ্য ঝুঁকিতে রয়েছে। যা তুলনামূলক বেশি ক্ষতি করছে দরিদ্র জনগোষ্ঠী, পাঁচ বছরের কম বয়সী শিশু, বয়স্ক পুরুষ ও নারীদের। বছরে দূষণের কারণে দেশে অকাল মৃত্যু হচ্ছে ২ লাখ ৭২ হাজারের বেশি মানুষের। বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য উঠে এসেছে।

দ্য বাংলাদেশ কান্ট্রি এনভায়রনমেন্ট অ্যানালাইসিস নামে প্রকাশিত এ প্রতিবেদন অনুযায়ী বায়ু দূষণ, অনিরাপদ পানি, নিম্নমানের স্যানিটেশন ও হাইজিন এবং সীসা দূষণ বেশি অকাল মৃত্যুর কারণ। পরিবেশগত কারণে ২০১৯ সালে বাংলাদেশের জিডিপির ১৭ দশমিক ৬ শতাংশ সমপরিমাণ ক্ষতি হয়েছে। ঘর ও বাইরের বায়ু দূষণ স্বাস্থ্যের ওপর সবচেয়ে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে যা ৫৫ শতাংশ অকালমৃত্যুর জন্য দায়ী এবং যা ২০১৯ সালের জিডিপির ৮ দশমিক ৩২ শতাংশের সমপরিমাণ।

বৃহস্পতিবার (২৮ মার্চ) বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিস থেকে পাঠানো এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।

বাংলাদেশ এবং ভুটানে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর আবদুলায়ে সেক বলেন, বাংলাদেশের জন্য পরিবেশের ঝুঁকি মোকাবিলা একই সঙ্গে উন্নয়ন ও অর্থনৈতিক অগ্রাধিকার। আমরা পৃথিবীর নানা দেশে দেখেছি, পরিবেশের ক্ষতি করে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি হলে তা টেকসই হতে পারে না।

তিনি আরও বলেন, শক্তিশালী প্রবৃদ্ধির গতিপথ টেকসই রাখতে এবং শহর ও গ্রামাঞ্চলের মানুষের জীবনমানের উন্নতি করতে বাংলাদেশ কোনোভাবেই পরিবেশকে উপেক্ষা করতে পারবে না। উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত হওয়ার লক্ষ্য অর্জনে পরিবেশের ক্ষয় রোধ এবং জলবায়ু সহিষ্ণুতা নিশ্চিত করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়, পরিবেশ দূষণ শিশুদের ওপর মারাত্মক প্রভাব ফেলছে। সীসা বিষক্রিয়া শিশুদের মস্তিষ্কের বিকাশে অপরিবর্তনীয় ক্ষতি করছে। এর ফলে বছরে প্রাক্কলিত আইকিউ ক্ষতি হচ্ছে প্রায় ২০ মিলিয়ন পয়েন্ট। গৃহস্থালিতে কাঠের জ্বালানির মাধ্যমে রান্না বায়ু দূষণের অন্যতম উৎস এবং তা নারী ও শিশুদের বেশি ক্ষতি করছে। শিল্পের বর্জ্য এবং অনিয়ন্ত্রিত প্লাস্টিকসহ বিভিন্ন বর্জ্য এবং অন্যান্য উৎস থেকে আসা অপরিশোধিত ময়লাযুক্ত পানির কারণে বাংলাদেশের নদীগুলোর পানির গুণগত মানের মারাত্মক অবনতি ঘটেছে।

বিশ্বব্যাংকের সিনিয়র পরিবেশ বিশেষজ্ঞ এবং এই রিপোর্টের সহ-প্রণেতা আনা লুইসা গোমেজ লিমা বলেন, সময়মতো এবং সঠিক নীতি ও কার্যক্রমের মাধ্যমে বাংলাদেশ পরিবেশ দূষণের ধারা পাল্টে ফেলতে পারে। পরিবেশ সুরক্ষা জোরদারে পদক্ষেপ এবং রান্নায় সবুজ জ্বালানির জন্য বিনিয়োগ ও অন্যান্য প্রণোদনা, সবুজ অর্থায়ন বাড়ানো, কার্যকর কার্বন মার্কেট প্রতিষ্ঠা এবং সচেতনতা বাড়ানো দূষণ কমাতে পারে এবং এর ফলে সবুজ প্রবৃদ্ধি অর্জন হতে পারে।


আরও খবর



সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস থেকে ৩৫২ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জুয়েল বসুনীয়া, নীলফামারী

Image

নীলফামারীর সৈয়দপুরে সুন্দরবন কুরিয়ার ও পার্সেল সার্ভিসের অফিস থেকে ৩৫২ বোতল ফেনসিডিল উদ্ধার করেছে পুলিশ। তবে এ ঘটনা কাউকে আটক করতে পারেননি।

সোমবার (৪ মার্চ) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেন থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) শাহ আলম। এর আগে গতকাল অভিযান চালিয়ে ফেনসিডিল উদ্ধার করা হয়। 

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সৈয়দপুর পৌরসভার শহীদ তুলশীরাম সড়কে অবস্থিত সুন্দরবন কুরিয়ার সার্ভিস অফিসে সৈয়দপুর থানা পুলিশ গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে ৩৫২ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার করেন। এসময় সেখানে ৪ টি লোহার তৈরী রোলারের ভিতরে বিশেষ কায়দায় রাখা ছিল এই ফেনসিডিলগুলো। রোলার ভেঙে এসব ফেনসিডিল উদ্ধার করেন।

এ বিষয়ে সৈয়দপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ওসি শাহ আলম জানান, সিসি ক্যামেরার ফুটেজ দেখে মাদক বহনকারী ব্যক্তিকে সনাক্তের চেষ্টা চলছে।


আরও খবর



অকটেন-ডিজেল দামের ব্যবধান হবে ১০ টাকা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

জ্বালানি তেলের স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণের নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, চলতি মাস থেকে স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ প্রক্রিয়ায় মূল্য নির্ধারণের সময় অকটেন-ডিজেলের ব্যবধান হবে ১০ টাকা। অর্থাৎ ডিজেলের চেয়ে ১০ টাকা বেশি হবে অকটেনের দাম। এ ছাড়া বিশ্ব বাজারের সঙ্গে সমন্বয় করা হবে প্রতি মাসে জ্বালানি তেলের মূল্য।

বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) রাতে জ্বালানি তেলের স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ নির্দেশিকার প্রজ্ঞাপন জারি করেছে সরকার।

শুক্রবার (০১ মার্চ) বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রজ্ঞাপন প্রকাশের বিষয়টি জানানো হয়েছে।

প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বাস্তবতার নিরিখে দেশে ব্যবহৃত অকটেন ও পেট্রল ব্যক্তিগত যানবাহনে অধিক পরিমাণে ব্যবহৃত হয় বিধায় এর মূল্য বিলাসদ্রব্য (লাক্সারি আইটেম) হিসেবে সব সময় ডিজেলের চেয়ে বেশি রাখা হয়। বর্তমানে ডিজেল ও অকটেনের খুচরা বিক্রয় মূল্য পার্থক্য লিটারপ্রতি ২১ টাকা। ফর্মুলা অনুযায়ী অকটেনের মূল্য নির্ধারণকালে ডিজেলের সাথে পার্থক্য লিটার প্রতি ন্যূনতম ১০ টাকা যেন থাকে সে জন্য প্রাইসিং ফর্মুলায় ‘α’ ফ্যাক্টর বিবেচিত হবে।

পেট্রোলিয়াম পণ্য ডিজেল, কেরোসিন, অকটেন ও পেট্রলসহ সরকার যেসব গ্রেডের জ্বালানি তেলের বিক্রয়মূল্য নির্ধারণ করে থাকে সেগুলোর জন্য এই স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ পদ্ধতি প্রযোজ্য হবে। তবে সরকার/ বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) প্রয়োজন মনে করলে অন্যান্য পেট্রোলিয়াম পণ্যের ক্ষেত্রেও শর্তসাপেক্ষে উক্ত নির্দেশনা প্রয়োগ করতে পারবে। স্বয়ংক্রিয় পদ্ধতিতে আন্তর্জাতিক বাজারের সঙ্গে সমন্বয় রেখে প্রাথমিকভাবে প্রতি মাসে জ্বালানি তেলের স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ পদ্ধতি মার্চ ২০২৪ থেকে কার্যকর হবে।

ডিজেল ও কেরোসিনের স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ পদ্ধতিতে আমদানিকৃত পরিশোধিত ডিজেলের কস্ট কম্পোনেন্টসমূহের পাশাপাশি ইস্টার্ন রিফাইনারিতে ক্রুড অয়েল থেকে উৎপাদিত ডিজেলের কস্ট কম্পোনেন্টসমূহ অন্তর্ভুক্ত হবে।

এ দুই ধরনের জ্বালানি তেলের কস্ট কম্পোনেন্টসমূহ বিবেচনা করে ডিজেল ও কেরোসিনের স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ করা হবে:

যেভাবে মূল্য নির্ধারণ হবে তা নিম্নরূপ:

ডিজেলের স্বয়ংক্রিয় বিক্রয় মূল্য (H)= পণ্য মূল্য (A) + আমদানি শুল্ক, অগ্রিম আয়কর ও আমদানি পর্যায়ে ভ্যাট (B) + অপারেশনাল ব্যয় (C) + আর্থিক, প্রশাসনিক ও রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় (D) + বিপিসির মার্জিন (E) + ভ্যাট (F4) + বিক্রয় ও বিতরণ খরচ (G)।

অকটেন ও পেট্রলের স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ পদ্ধতিতে আমদানিকৃত পরিশোধিত অকটেনের কস্ট কম্পোনেন্টসমূহ বিবেচনা করে নিম্নরূপভাবে অকটেনের স্বয়ংক্রিয় মূল্য নির্ধারণ করা হবে:

অকটেনের স্বয়ংক্রিয় বিক্রয় মূল্য (H)= পণ্য মূল্য (A) + আমদানি শুল্ক, অগ্রিম আয়কর ও আমদানি পর্যায়ে ভ্যাট (B) + অপারেশনাল ব্যয় (C) + আর্থিক, প্রশাসনিক ও রক্ষণাবেক্ষণ ব্যয় (D) + বিপিসির মার্জিন (E) + ALPHA (α)+ ভ্যাট (F) +বিক্রয় ও বিতরণ খরচ (G)।

বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম করপোরেশন (বিপিসি) এই অনুযায়ী জ্বালানি তেলের নতুন মূল্য তালিকা অনুমোদন করবে। এটি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে জানা গেছে।


আরও খবর



চবির ‘সি’ ইউনিটের ফল প্রকাশ, ৪৮ শতাংশই ফেল

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের সি ইউনিটের (ব্যবসায় প্রশাসন অনুষদ) প্রথম বর্ষ (স্নাতক) ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশ করা হয়েছে। গতকাল শুক্রবার (১৫ মার্চ) রাতে বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি সংক্রান্ত ওয়েবসাইট ও ফেসবুক পেজে এ ফলাফল প্রকাশিত হয়। এতে পাস করেছেন ৭ হাজার ৪৯৪ জন। পাসের হার ৫২ শতাংশ।

ব্যবসায় অনুষদের ডিন ও সি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা কমিটির কো-অর্ডিনেটর অধ্যাপক মো. হেলাল উদ্দিন নেজামী বলেন, 'গতকাল রাতে ফলাফল প্রকাশিত হয়। প্রাথমিকভাবে সি ইউনিটে পাসের হার ৫২ শতাংশ। ফলাফল প্রদানে যেন কোনো রকম ত্রুটি না থাকে, সেদিকে আমরা যথেষ্ট খেয়াল রেখেছি। আলহামদুলিল্লাহ, এবারের সি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় কোনো রকম জালিয়াতি বা প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনা ঘটেনি'।

গত ৯ মার্চ অনুষ্ঠিত হওয়া চবির সি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করেন ১৪ হাজার ৩৯২ জন। এরমধ্যে পাস করেছেন ৭ হাজার ৪৯৪ জন। পাসের হার ৫২ শতাংশ। অকৃতকার্য হয়েছেন ৬ হাজার ৮৯৮জন। অকৃতকার্যের হার ৪৮ শতাংশ।

উল্লেখ্য, চবির ব্যবসা প্রশাসন অনুষদভুক্ত সি ইউনিটে মোট আসন রয়েছে ৬৪০টি। এই ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় প্রশ্নপত্রে একাধিক বানান ভুলের অভিযোগ ওঠে। এ নিয়ে গত ৯ মার্চ দুপুরে ফেসবুকে প্রশ্নপত্রের ছবি শেয়ার করে ক্ষোভ প্রকাশ করেছেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক গোলাম হোসেন হাবিব। তবে অভিযোগের বিষয়ে কোনো মন্তব্য করেনি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন।


আরও খবর



দি হাঙ্গার প্রজেক্ট এর উদ্দ্যোগে আর্ন্তজাতিক নারী দিবস উদযাপন

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

নারীর সমঅধিকার, সমসুযোগ এগিয়ে নিতে হোক বিনিয়োগ এই প্রতিপাদ্য সামনে রেখে দি হাঙ্গার প্রজেক্ট এর উদ্দ্যোগে ১৬ নং খাউলিয়া ইউনিয়নের সহযোগিতায় আর্ন্তজাতিক নারী দিবস-২০২৪ পালন করা হয়।

উক্ত অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মাস্টার সাইদুর রহমান (ইউপি চেয়ারম্যান)। অনুষ্ঠানের শুরুতে, পশুরবুনিয়া সিসিআরসি থেকে একটি বর্ণাঢ্য র‌্যালি বের করা হয় এবং র‌্যালি শেষে নারীদের জন্য চেয়ার সিটিং খেলার আয়োজন করা হয়। খেলা শেষে পশুরবুনিয়া সিসিআরসি হলরুমে আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।

উক্ত আলোচনায় মাস্টার সাইদুর রহমান (ইউপি চেয়ারম্যান) বলেন, যেখানেই বাল্যবিয়ে সেখানেই প্রতিরোধ গড়ার ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। আগামী দিনে এই ইউনিয়ন থেকে আর কোন অপ্রাপ্ত কন্যা শিশুকে বিয়ে না দেওয়ার কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য সকলকে আহবান জানান তিনি। এর পাশাপাশি নারী নির্যাতন এর কোন ঘটনা হওয়ার সাথে সাথে ইউনিয়ন পরিষদে জানানো মাত্র পদক্ষেপ গ্রহণ করার অঙ্গিকার করেন তিনি।

অনুষ্ঠানে নারীনেত্রী জয়িতা পুরস্কার বিজয়ী ও দি হাঙ্গার প্রজেক্ট এর জিজিএস এর সভাপতি সুফিয়া বেগম বলেন এই ধরনের প্রগ্রাম অব্যাহত থাকলে ভবিষৎতে সচেতনতা বৃদ্ধি সহ জেন্ডার সমতা, নারীর ক্ষমতায়ন, বাল্য বিবাহ প্রতিরোধ, নারী নির্যাতন বন্ধ, বাল্যবিয়ে বন্ধে আমাদের করণীয় কি? তা সকলেই বুঝতে পারবে ও এসডিজির ০৫ নং গোল জেন্ডার সমতা বাস্তবায়িত হবে।

অনুষ্ঠানের সার্বিক সহযোগিতা করেন খাউলিয়া ইউনিয়ন এর ইয়ূথ টিম লিডার শাওন, জান্নাতুল হাবিবা ও নাসরিন আক্তার। উক্ত অনুষ্ঠানের র্সাবিক সঞ্চালকের দ্বায়িত্ব পালন করেন দি হাঙ্গার প্রজেক্ট-বাংলাদেশ এর ইউনিয়ন সমন্বয়কারী মোঃ মেহেদী হাসান।


আরও খবর