আজঃ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24
শিরোনাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাড়ছে ডায়রিয়া রোগী, হাসপাতালে মিলছে না শয্যা

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ এপ্রিল ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ এপ্রিল ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
Image

ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রতিনিধি:

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হঠাৎ করে বেড়ে গেছে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা। হাসপাতালে রোগীর চাপ বেশি থাকায় শয্যা না পেয়ে অনেক রোগীকে ওয়ার্ডের বারান্দা ও ফ্লোরে অবস্থান করে চিকিৎসা নিতে হচ্ছে। এতে করে রোগীদের অনেক ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। গত ১ সপ্তাহে ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ৪৭৭ জন রোগী ভর্তি হয়েছেন। এদিকে চিকিৎসা মান নিয়ে প্রশ্ন না থাকলেও ওয়ার্ডের পরিবেশ ভালো নয় বলে অভিযোগ করেছেন একাধিক রোগী ও তাদের স্বজন। 

ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদর হাসপাতালে গিয়ে জানা যায়, হাসপাতালের চারতলায় ডায়রিয়া ওয়ার্ডে নিয়মিত মোট ২০টি শয্যা থাকে। তবে রোগী বেড়ে যাওয়ায় এখন শয্যা বাড়িয়ে ৩০টি করা হয়েছে। তবে এতেও জায়গা না হওয়ায় রোগীরা ওয়ার্ডের বাইরে ও ভেতরে মেঝেতে চিকিৎসা নিচ্ছেন।

হাসপাতাল সূত্র জানায়, চলতি বছরের তিনমাসের মধ্যে মার্চ মাসে রোগীর সংখ্যা প্রায় দ্বিগুন থাকে। জানুয়ারি মাসে এক হাজার ৫১ জন, ফেব্রুয়ারি মাসে এক হাজার ৯৯ জন ও মার্চ মাসে এক হাজার ৮৫৪ জন রোগী চিকিৎসা নেন।

হাসপাতাল সূত্রে জানা গেছে, সাধারণত বর্ষা মৌসুম শেষ হওয়ার সময় হাসপাতালে ডায়রিয়া রোগীর সংখ্যা কিছুটা বাড়ে। এ বছর মার্চ মাসে হাসপাতারেল ডায়রিয়ায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি বেড়েছে। রোগীদের বেশির ভাগই নারী ও পুরুষ। তাঁদের অধিকাংশই নিম্ন ও মধ্যবিত্ত পরিবারের সদস্য।

হাসপাতালের সিনিয়র স্টাফ নার্স দিপালী রাণী দাস বলেন, হঠাৎ করে হাসপাতালে ডায়রিয়া রোগীর চাপ  বেড়ে গেছে। বাড়তি চাপ সামলাতে হিমশিম খাচ্ছেন চিকিৎসক ও নার্স। তিনি বলেন, ওয়ার্ডে শয্যার চেয়ে রোগী বেশি থাকায় রোগীদেরকে বারান্দায় ও ফ্লোরে বিছানা করে দেয়া হচ্ছে। তিনি জানান, গত এক সপ্তাহে ৪৭৭ জন রোগী  হাসপাতালে আসে।  এর মধ্যে গত ৩০ মার্চ ৩৮ জন, ৩১ মার্চ ৬০ জন, ১ এপ্রিল ৭৫ জন, ২ এপ্রিল ৮০ জন, ৩ এপ্রিল ৭৭ জন, ৪ এপ্রিল ৮৮ জন, ৫ এপ্রিল ৩৯ এবং ৬ এপ্রিল বুধবার সকাল পর্যন্ত ২০ জন রোগী ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ভর্তি হন।

হাসপাতালে ভর্তি হওয়া নবীনগর উপজেলার শিবপুর গ্রামে রুহুল আমিন-(২৫) বলেন, গত ২ দিন ধরে  জ্বর, বমি ও পেট ব্যাথা ও পাতলা পায়খানা হচ্ছিল। পরে এসে হাসপাতালে ভর্তি হয়েছেন। ভর্তির পর থেকে ২টি স্যালাইন দেয়া হয়েছে। শারিরীকভাবে খুব দুর্বল তিনি।

হাসপাতালে ভর্তি হওয়া ১ বছরের শিশু সাফোয়ান এর মা লিমা বেগম বলেন, তাদের বাড়ি সদর উপজেলার গাছতলা গ্রামে। গত মঙ্গলবার রাত থেকে শিশুটি পেট ব্যাথায় কাঁদছে, সাথে হয়েছে পাতলা পায়খানা। তাই বুধবার সকালে ১০ দিকে তিনি ছেলেকে হাসপাতালে ভর্তি করিয়েছেন। এখন স্যালাইন চলছে।

পৌর এলাকার দক্ষিণ মৌড়াইল এলাকার ভাড়াটিয়া মিজানুর রহমান ভর্তি হন গত রোববার রাত ১২টার দিকে। তার মেয়ে বলেন, ঠিক কি কারণে তার বাবা ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হয়েছেন সেটা বুঝতে পারছেন না। 

এ ব্যাপারে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালের তত্ত্বাবধায়ক ডাঃ মোঃ ওয়াহীদুজ্জামান বলেন, রোগী বেড়ে যাওয়ায় পর্যাপ্ত শয্যার অভাবে মেঝেতে রেখে চিকিৎসা দিতে হচ্ছে। গরম থেকে ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব দেখা দিয়েছে। তিনি বলেন, শিশুর চেয়ে বয়স্করা আক্রান্ত হচ্ছেন বেশী। তিনি এ সময় বিশুদ্ধ পানি পান করার ও ফুটপাতের দোকান থেকে কিছু না খাওয়ার পরামর্শ দেন।


আরও খবর



এবার নির্বাচন পর্যবেক্ষণে দক্ষিণ কোরিয়া যাচ্ছেন সিইসি

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দক্ষিণ কোরিয়ার (রিপাবলিক অব কোরিয়া) জাতীয় সংসদ নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করতে দেশটিতে যাচ্ছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল।

নির্বাচন কমিশনের (ইসি) উপ-সচিব মো. শাহ আলম এ সংক্রান্ত চিঠি ইতিমধ্যে চিফ অ্যাকাউন্টস অ্যান্ড ফাইন্যান্স অফিসারের কাছে পাঠিয়েছেন।

আগামী ৪ থেকে ১২ এপ্রিল সিইসি দক্ষিণ কোরিয়ার নির্বাচন পর্যবেক্ষণ করবেন। তার সঙ্গে থাকবেন ইসি সচিব মো. জাহাংগীর আলম ও সিইসির একান্ত সচিব মো. রিয়াজ উদ্দিন।

জানা গেছে, রিপাবলিক অব কোরিয়ার ন্যাশনাল ইলেকশন কমিশন (এনইসি) দেশটির ২২তম ন্যাশনাল অ্যাসেম্বলির নির্বাচন দেখার জন্য আমন্ত্রণ জানানোয় তারা দেশটিতে যাচ্ছেন। এক্ষেত্রে আন্তর্জাতিক বিমানভাড়া, থাকা-খাওয়া, স্থানীয় যাতায়াতের ব্যয় বহন করবে এনইসি। আর অন্যান্য ব্যয় বহন করবে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। আগামী ৩ এপ্রিল তারা কোরিয়ার উদ্দেশ্যে যাত্রা করবেন এবং দেশে ফিরবেন ১৩ এপ্রিল।

দেশটির নির্বাচন কমিশনের খরচে এর আগেও দক্ষিণ কোরিয়ার নির্বাচন দেখতে যায় বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন। এদেশের নির্বাচন দেখতেও এনইসিকে আমন্ত্রণ জানায় বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন।

সম্প্রতি রাশিয়ার রাষ্ট্রপতি নির্বাচন দেখতেও দেশটিতে গিয়েছিলেন বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন (সিইসি)।


আরও খবর



তীব্র তাপদাহে সুখবর দিল আবহাওয়া অফিস

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চলমান তাপদাহে অস্থির জনজীবন। এমন গরম থেকে রেহাই পেতে বৃষ্টির অপেক্ষায় রয়েছেন অনেকেই। এ পরিস্থিতিতে দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অফিস।

আবহাওয়া অফিস জানিয়েছে, আজ শুক্রবার (০৫ এপ্রিল ) সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত খুলনা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দু-এক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে। এ সময় দেশের অন্যান্য জায়গায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে।

আবহাওয়া অধিদপ্তর আরও জানায়, শনিবার (০৬ এপ্রিল ) সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টা রংপুর, রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, ময়মনসিংহ ও সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় অস্থায়ী দমকা অথবা ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। সেইসঙ্গে কোথাও কোথাও বিক্ষিপ্তভাবে শিলাবৃষ্টি হতে পারে।


আরও খবর



বিদ্যুৎ বিভ্রাটে দেড় ঘণ্টা বন্ধ ছিল মেট্রোরেল চলাচল

প্রকাশিত:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ৩১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিদ্যুৎ সমস্যার কারণে সাময়িকভাবে প্রায় দেড় ঘণ্টা বন্ধ ছিল মেট্রোরেল চলাচল। রবিবার (৩১ মার্চ) সকাল থেকে এ সমস্যা শুরু হয়। তাৎক্ষণিক এ বিষয়ে বিস্তারিত জানা যায়নি। তবে সকাল ৯টার কিছু পর আবার রেল চলাচল স্বাভাবিক হয়।

এদিকে সকাল থেকে রাজধানীর আবহাওয়ার অবস্থা ভালো নয়। অন্যদিকে মেট্রোরেল বন্ধ হওয়ায় যেসব যাত্রী জরুরি কাজে হাতে কম সময় নিয়ে বের হয়েছিলেন তারা চরম বিপদে পড়েন। অনেকেই মেট্রোস্টেশন থেকে নেমে রিকশায়, বাসে কিংবা পায়ে হেঁটে গন্তব্যে ছুটছেন।

ঈদুল ফিতর উপলক্ষে মেট্রোরেল চলাচল গত ২৭ মার্চ থেকে এক ঘণ্টা বেড়েছে। এখন রাত ১০টা ১৪ মিনিট পর্যন্ত মেট্রোরেল চলাচল করছে। নতুন সময়সূচি অনুযায়ী প্রতিদিন মেট্রোরেল উত্তরা উত্তর প্রান্ত থেকে সকাল ৭টা ১০ মিনিটে প্রথম মতিঝিলের উদ্দেশে ছেড়ে আসে। অন্যদিকে মতিঝিল প্রান্ত থেকে প্রথম ট্রেন ছাড়ে সকাল ৭টা ৩০ মিনিটে।

নিউজ ট্যাগ: মেট্রোরেল

আরও খবর



এ বছরের ফিতরা কত, জানাল ইসলামিক ফাউন্ডেশন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

এ বছর ফিতরার হার জনপ্রতি সর্বনিম্ন ১১৫ টাকা এবং সর্বোচ্চ ২ হাজার ৯৭০ টাকা  নির্ধারণ করা হয়েছে।  বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) ইসলামিক ফাউন্ডেশন বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে অনুষ্ঠিত জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়।

এর আগে রাজধানীর বায়তুল মোকাররম সভাকক্ষে বিশিষ্ট মুফতি ও আলেমদের সমন্বয়ে গঠিত জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সদস্যরা থাকবেন বলে জানিয়েছেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সহকারী জনসংযোগ কর্মকর্তা শায়লা শারমীন। সাদাকাতুল ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভাপতি বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খতিব হাফেজ মুফতি মাওলানা মোহাম্মদ রুহুল আমিন।

সভায় সিদ্ধান্ত হয় যে ইসলামী শরিয়াহ্‌ মতে, গম বা আটা দ্বারা ফিতরা আদায় করলে ১ কেজি ৬৫০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ১১৫ (এক শ পনের) টাকা প্রদান করতে হবে। যব দ্বারা আদায় করলে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ৩৯৬ টাকা, কিশমিশ দ্বারা আদায় করলে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ১ হাজার ৬৫০ টাকা, খেজুর দ্বারা আদায় করলে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ১ হাজার ৯৮০ টাকা ও পনির দ্বারা আদায় করলে ৩ কেজি ৩০০ গ্রাম বা এর বাজারমূল্য ২ হাজার ৬৪০ টাকা ফিতরা প্রদান করতে হবে।

নেছাব পরিমাণ (সাড়ে ৭ তোলা স্বর্ণ বা সাড়ে ৫২ তোলা রুপার সমপরিমাণ) মালের মালিক হলে মুসলমান নারী-পুরুষের ওপর ঈদের দিন সকালে সাদকাতুল ফিতর আদায় করা ওয়াজিব হয়। ঈদের নামাজে যাওয়ার আগে ফিতরা আদায় করতে হয়। ইসলামী শরীয়াহ মতে, মুসলমানরা সামর্থ্য অনুযায়ী গম, আটা, খেজুর, কিশমিশ, পনির ও যবের যেকোনো একটি পণ্যের নির্দিষ্ট পরিমাণ বা এর বাজার মূল্য ফিতরা হিসেবে গরিবদের মধ্যে বিতরণ করেন।

গত বছর নির্ধারিত ফিতরার হার ছিল উন্নতমানের আটা বা গমের ক্ষেত্রে ১১৫ টাকা, যবের ক্ষেত্রে ৩৯৬ টাকা, কিশমিশের ক্ষেত্রে এক হাজার ৬৫০ টাকা, খেজুরের ক্ষেত্রে এক হাজার ৯৮০ টাকা ও পনিরের ক্ষেত্রে ২ হাজার ৬৪০ টাকা। অর্থাৎ গত বছর বাংলাদেশে ফিতরার হার জনপ্রতি সর্বনিম্ন ১১৫ টাকা ও সর্বোচ্চ ২ হাজার ৬৪০ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।


আরও খবর
কুরবানি ঈদ কবে, জানাল আরব আমিরাত

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪

শুক্রবারের বিশেষ ৪ আমল

শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪




চীন সফরে যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামী জুলাইয়ে রাষ্ট্রীয় সফরে চীনে যাচ্ছেন। আজ সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করে ঢাকায় নিযুক্ত চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন তার দেশে যেতে প্রধানমন্ত্রীকে আমন্ত্রণ জানান। পরে জুলাইয়ে চীন সফরে যাওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন শেখ হাসিনা।

সাক্ষাৎ শেষে সাংবাদিকদের ব্রিফ করেন প্রধানমন্ত্রী স্পিচ রাইটার মো. নজরুল ইসলাম। তিনি বলেন, সাক্ষাৎকালে চীনা রাষ্ট্রদূত প্রত্যাশা করে বলেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এই সফরের মধ্য দিয়ে দুই দেশের উন্নয়ন অংশীদারত্ব নতুন উচ্চতায় উন্নীত হবে।

সাক্ষাতে দুই দেশের স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও চীনা রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন। এ সময় বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলের উন্নয়নে চীনের সহায়তা চান প্রধানমন্ত্রী।

শেখ হাসিনা বলেন, দক্ষিণাঞ্চল এতদিন অবহেলিত ছিল। আওয়ামী লীগ ছাড়া কোনো সরকারই এই এলাকার উন্নয়নে কার্যকর পদক্ষেপ নেয়নি। পদ্মা সেতুর মাধ্যমে ইতোমধ্যে দক্ষিণাঞ্চলের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন হয়েছে। তার সরকার চায় এই অঞ্চলকে আরও অর্থনৈতিকভাবে এগিয়ে নিতে চীন সহায়তা করবে।

সাক্ষাতে প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বের প্রশংসা করে তাকে শুধু বাংলাদেশের নেতা নন, বিশ্বনেতা বলে আখ্যায়িত করেন চীনা রাষ্ট্রদূত। বঙ্গবন্ধুর অসমাপ্ত কাজ সম্পন্নের মাধ্যমে সমৃদ্ধ স্মার্ট বাংলাদেশ গড়তে প্রধানমন্ত্রীর প্রচেষ্টায় চীন সবসময় পাশে থাকবে বলে জানান তিনি।

সাক্ষাতকালে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন প্রধানমন্ত্রীর মুখ্যসচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়া।


আরও খবর