আজঃ বুধবার ১৫ মে ২০২৪
শিরোনাম

বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙচুর : সিসিটিভির ফুটেজ দেখে ২ মাদ্রাসাছাত্র আটক

প্রকাশিত:রবিবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২০ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ ফেব্রুয়ারী ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

কুষ্টিয়ায় বঙ্গবন্ধুর নির্মাণাধীন ভাস্কর্য ভাঙচুরের ঘটনায় দুইজনকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল শনিবার (৫ ডিসেম্বর) রাতে শহরের একটি মাদ্রাসায় অভিযান চালিয়ে তাদেরকে আটক করা হয়।

কুষ্টিয়ার পুলিশ সুপার এস এম তানভীর আরাফাত বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। এ ব্যাপারে আজ রবিবার (৬ ডিসেম্বর) সংবাদ সম্মেলন করে বিস্তারিত তুলে ধরা হবে বলে জানান তিনি।

পুলিশ সূত্র জানায়, ভাস্কর্য ভাঙচুরের ঘটনায় সিসিটিভির ফুটেজ দেখে দুইজনকে শনাক্ত করা হয়। পরে অভিযান চালিয়ে মাদ্রাসা থেকে দুইজনকে আটক করে পুলিশ। আটকদের নাম-পরিচয় তাৎক্ষণিকভাবে জানা যায়নি। আটকের সময় তাদের পরনে ছিল পায়জামা-পানজাবি, মাথায় টুপি। পানজাবির ওপর ছিল মুজিব কোটও।

গত শুক্রবার (৪ ডিসেম্বর) দিবাগত রাত ২টার দিকে কুষ্টিয়া শহরের পাঁচ রাস্তার মোড়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নির্মাণাধীন ভাস্কর্য ভাঙচুর করে দুর্বৃত্তরা। ওই ঘটনায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও শ্রেণি-পেশার মানুষের মধ্যে তীব্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীতে রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ জানিয়েছেন ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ ও এর সহযোগী সংগঠনগুলোর নেতাকর্মীরা। সন্ধ্যায়ই কুষ্টিয়া জেলা বিএনপি কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করেছে একদল বিক্ষুব্ধ মানুষ।

গত নভেম্বর মাসের শুরুতে কুষ্টিয়া পৌরসভা কর্তৃপক্ষ ৩০ লাখ টাকা ব্যয়ে জেলা শহরের পাঁচ রাস্তার মোড়ে বঙ্গবন্ধুর তিনটি ভাস্কর্য নির্মাণের কাজ শুরু করে। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যের নিচের দিকে আগেই জাতীয় চার নেতার ম্যুরাল স্থাপন করা হয়েছে। শহরের মজমপুরের অংশের দিকে নির্মাণাধীন ৭ই মার্চের ভাষণদানরত বঙ্গবন্ধুর একটি ভাস্কর্য তৈরির কাজ প্রায় শেষের দিকে। শুক্রবার রাতে এই ভাস্কর্যের বিভিন্ন অংশ ভাঙচুর করা হয়।

এদিকে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভাঙচুরের ঘটনা জানার পর পুলিশ জেলার সব ভাস্কর্যে নজরদারি শুরু করে। সন্ধ্যায় বিক্ষুব্ধ একদল মানুষ শহরের এনএস রোডে জেলা বিএনপির অফিসে হামলা করে ভাঙচুর চালায়। রাত সাড়ে ৭টার দিকে একটি নোহা মাইক্রোবাস থেকে বঙ্গবন্ধুর ভাঙচুর করা ভাস্কর্যে দুই রাউন্ড গুলি ছুড়ে সেটি ঝিনাইদহের দিকে চলে যায় বলে প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়। রাত ৯টার দিকে একদল বিক্ষুব্ধ লোক শহরের মজমপুর গেটে জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক সোহরাব উদ্দিনের ভাইয়ের মালিকানাধীন এসবি পরিবহনের অফিস ও কাউন্টার ভাঙচুর করে। এ সময় ছবি তুলতে গেলে দুজন সংবাদকর্মী হামলার শিকার হন।


আরও খবর



চলতি বছরই থাইল্যান্ডের সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি হতে পারে: প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কূটনৈতিক প্রতিবেদক

Image

থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বৈঠকে বিভিন্ন বিষয়ে ফলপ্রসূ আলোচনা হয়েছে।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) সকালে থাইল্যান্ডের ব্যাংককে স্রেথা থাভিসিনের সঙ্গে বৈঠক করেন শেখ হাসিনা। এর আগে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে পৌঁছালে শেখ হাসিনাকে গার্ড অব অনার দেয় দেশটির সশস্ত্র বাহিনী।

বাংলাদেশের একটি বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং হাইটেকপার্কে বিনিয়োগে থাইল্যান্ডকে প্রস্তাব দেয়া হয়েছে। চলতি বছরই দেশটির সঙ্গে মুক্ত বাণিজ্য চুক্তি (এফটিএ) সই হবে বলেও জানান শেখ হাসিনা।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের কাছে থাইল্যান্ড একটি সম্ভাবনাময় অংশীদার। দেশটির সঙ্গে বাংলাদেশের সরাসরি সমুদ্র বন্দর কেন্দ্রিক যোগাযোগের চেষ্টা করা হচ্ছে।

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের জন্য থাইল্যান্ডের সহযোগিতা চেয়েছেন বলেও জানান শেখ হাসিনা। এ ছাড়া বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাতে বিনিয়োগের আহ্বানও জানিয়েছেন দেশটির প্রতি।

এর আগে, থাইল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিনের আমন্ত্রণে ছয় দিনের সরকারি সফরে ২৪ এপ্রিল থাইল্যান্ডে পৌঁছান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।


আরও খবর



সুজানগরে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতা: আতঙ্কে এলাকাবাসী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মামুন হোসেন, পাবনা

Image

পাবনার সুজানগরে নির্বাচন পরবর্তী সহিংসতায় বাড়িঘর, মন্দির, দোকানপাটে হামলা ভাঙচুর ও মারপিটের ঘটনায় আতঙ্কে দিন কাটছে এলাকাবাসীর। বুধবার (৮ মে) রাতে কয়েক দফায় কয়েকটি ইউনিয়নের বিভিন্ন স্থানে এসব ঘটনা ঘটে।

অভিযোগ উঠেছে, নির্বাচনে বিজয়ী উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল ওহাবের সমর্থকরা পরিকল্পিতভাবে হামলা ও মারপিট করেছে। এতে মুক্তিযোদ্ধাসহ আহত হয়েছে অন্তত দশজন।

ভুক্তভোগীরা জানান, গতকাল অনুষ্ঠিত নির্বাচনে সুজানগর উপজেলা চেয়ারম্যান পদে উপজেলা আওয়ামী লীগ সভাপতি আব্দুল ওহাব বিজয়ী হন। তার প্রতিদ্বন্দ্বি ছিলেন উপজেলা আওয়ামী লীগ সাধারণ সম্পাদক শাহিনুজ্জামান শাহিন। তীব্র প্রতিদ্বন্দ্বিতাপূর্ণ ভোটে শাহিন পরাজিত হলে ফলাফল ঘোষণার পর থেকেই লাঠিসোঠা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে উপজেলার মানিকহাট, সাগরকান্দি ও সাতবাড়িয়া সহ কয়েকটি ইউনিয়নে প্রায় অর্ধশত বাড়ি ও দোকানে ভাঙচুর চালায় আব্দুল ওহাবের সমর্থকরা। মারপিটে গুরুত্বর আহত হয়ে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও পাবনা জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি হন আহমদপুর দক্ষিণচর গ্রামের মুক্তিযোদ্ধা আব্দুল মতিন খান, আলম, রানী বেগমসহ বেশ কয়েকজন। সাগরকান্দি ইউনিয়নে বীরেন্দ্রনাথ কুন্ডুর পারিবারিক মন্দিরেও ভাঙচুর করেছে হামলাকারীরা।

সাতবাড়ীয়া ভাটপাড়া এলাকার সাব্বির বলেন, আনারস মার্কার চেয়ারম্যান প্রার্থী শাহীনুজ্জামান শাহীনের নির্বাচন শেষে রাতে বাড়ি এসে ভাত খাচ্ছিলাম এর মধ্যে মটর সাইকেলের সমর্থক ওহাবের লোকজন অস্ত্রসস্ত্রসহ দলবল নিয়ে আমাদের ঘর-বাড়িতে হামলা চালায় এবং ঘর বাড়ি ভাংচুর করাসহ ঘরে থাকা নগদ টাকা পয়সা স্বর্ণলঙ্কার লুটপাট করে নিয়ে যায় তারা। এখন জীবন নিয়ে নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন বলেও জানান তিনি।

মানিকহাট ইউনিয়নের ক্ষেতুপাড়া এলাকার আরিফা খাতুন বলেন,  শাহীন হেরে যাওয়ায় রাতের আধারে মটর সাইকেলের সমর্থক ওহাবের লোকজন আমাদের বাড়ি-ঘর ভাংচুর করে এবং ঘরে থাকা পিঁয়াজ বিক্রির নগদ টাকা লুটপাট করে নিয়ে যায় তারা।

হামলার প্রতিবাদ জানিয়ে জড়িতদের শাস্তির দাবি জানিয়েছেন শাহীনুজ্জামান। শাহীনুজ্জামান বলেন, নির্বাচনে প্রভাব বিস্তারের নানা ঘটনা থাকলেও সার্বিকভাবে জনগণের রায়কে আমি মেনে নিয়েছি। নির্বাচন নিয়ে আমি কোন অভিযোগ করিনি। আমার প্রত্যাশা ছিলো নতুন উপজেলা চেয়ারম্যানের সাথে আমরা এলাকার উন্নয়নে একসাথে কাজ করবো। কিন্তু গতরাত থেকেই তারা যা শুরু করেছে তা পাকিস্তানী হানাদার বাহিনীর নৃশংসতাকেও হার মানায়। আমি এর তীব্র নিন্দা জানাই ও দোষীদের শাস্তির দাবি করছি। একই সাথে জনগণের জান মালের নিরপত্তা দিতে ব্যবস্থা নেয়ার অনুরোধ জানাচ্ছি।

হামলার বিষয়ে মন্তব্য করতে রাজি হননি বিজয়ী চেয়ারম্যান আব্দুল ওহাব। নেতাকর্মীদের শান্ত থাকারও নির্দেশ দিয়েছেন বলে জানান তিনি।

সুজানগর সার্কেলের সিনিয়র সহকারী পুলিশ সুপার রবিউল ইসলাম জানান, সুজানগরে নির্বাচন পরবর্তী বিচ্ছিন্ন ঘটনা ঘটেছে। আইনশৃংখলা বাহিনী সহিংসতা প্রতিরোধে তৎপর রয়েছে। এলাকায় নিরপত্তা বাড়ানো হয়েছে। হামলা মারপিটের ঘটনায় অভিযোগ পেলে আইনগত পদক্ষেপ নেয়া হবে।


আরও খবর



অবৈধ কোটি টাকার সন্ধান

দুদকের মামলা খেলেন স্বাস্থ্য বিভাগে কর্মরত স্বামী-স্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রেদওয়ানুল হক মিলন, ঠাকুরগাঁও

Image

স্যানিটারি ইন্সপেক্টর আখতার ফারুকের বিরুদ্ধে ৩৩ লাখ ৯২ হাজার ৬২১ টাকা ও তার স্ত্রী মেডিকেল টেকনোলজিস্ট (ল্যাব) শিরীন আক্তারের বিরুদ্ধে ৫৬ লাখ ৮২ হাজার ৬৮৯ টাকা অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ এনে মামলা করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

সোমবার (১ এপ্রিল) দুদকের উপ-পরিচালক তাহাসিন মুনাবিল হক বাদী হয়ে পৃথক দুটি মামলা করেন। আখতার ফারুক ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কার্যালয়ে কর্মরত রয়েছেন।

দুদকের সমন্বিত ঠাকুরগাঁও কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, আখতার ফারুক ও তার স্ত্রী শিরীন আক্তারের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগ পাওয়া যায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে তাদের দুইজনকে সম্পদ বিবরণী দাখিলের আদেশ দেয় দুদক। পরে তারা তাদের সম্পত্তির প্রয়োজনীয় কাগজ দাখিল করেন দুদকের কাছে। দাখিলকৃত সম্পদ বিবরণী যাচাইকালে মো. আখতার ফারুকের বিরুদ্ধে ৩৩ লাখ ৯২ হাজার ৬২১ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের প্রমাণ পায় দুদক।

অন্যদিকে ফারু‌কের স্ত্রী শিরীন আক্তা‌রের বিরুদ্ধে ৫৬ লাখ ৮২ হাজার ৬৮৯ টাকা জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও তা নিজ ভোগ দখলে রাখার প্রমাণ পায় দুদক।

মামলার বিষ‌য়ে জান‌তে চা‌ইলে স্যানিটারি ইন্সপেক্টর আখতার ফারুক মুঠোফোনে ব‌লেন, মামলা হওয়ার বিষয়‌টি আদালত বা দুদক কেউই আমা‌কে জানায়‌নি। অভি‌যোগ‌ হা‌তে পে‌লে এ বিষ‌য়ে কথা বল‌ব।

এ ব্যাপারে সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা আবুল বাশার মো. সায়েদুজ্জামান ব‌লেন, মামলা হওয়ার বিষয়‌টি জান‌তে পেরেছি। ত‌বে অফিশিয়ালি কোনো কাগজপত্র পাইনি। চিঠিপত্র পেলে ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সঙ্গে কথা বলে ব্যবস্থা নেওয়া হ‌বে।

দুদকের ঠাকুরগাঁও জেলা সমন্বিত কার্যালয়ের উপ-পরিচালক তাহা‌সিন মুনাবীল হক মামলার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আখতার ফারুক ও তার স্ত্রী শিরীন আক্তারের বিরু‌দ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্প‌দ অর্জনের প্রাথ‌মিক সত্যতা পাওয়ায় মামলা করা হয়েছে। আশা ক‌রি, তিন মা‌সের ম‌ধ্যে তদন্ত প্রতি‌বেদন আদাল‌তে দা‌খিল কর‌তে পার‌ব।


আরও খবর



তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন, চুয়াডাঙ্গায় রেকর্ড তাপমাত্রা ৪২.২

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

Image

গত কয়েকদিনের তুলনায় তাপমাত্রা বেড়েছে চুয়াডাঙ্গায়। তীব্র তাপদাহ রূপ নিয়েছে অতি তীব্র তাপদাহে। এতে জনজীবনে বেড়েছে অস্বস্তি। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় চুয়াডাঙ্গা জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বলে জানিয়েছে চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস।

এদিকে তাপদাহে স্বস্তি মিলছে না কোথাও। তীব্র গরমে একটু স্বস্তি পেতে গাছের ছায়ায় আশ্রয় নিচ্ছে মানুষ। তবে, ভ্যাপসা গরমে শান্তি মিলছে না সেখানেও। পুকুর ও সেচ পাম্পের পানিতে গোসল করে শান্তি খুঁজছেন অনেকে। কেউ আবার পান করছেন ফুটপাতের অস্বাস্থ্যকর পানীয়। চলমান হাসপাতালে বাড়ছে গরমজনিত রোগীর সংখ্যা। তীব্র তাপদাহে ব্যাহত হচ্ছে কৃষিকাজ। নষ্ট হচ্ছে মাঠের ফসল।

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান বলেন, আজ তাপমাত্রা কয়েক ডিগ্রি বেড়েছে। যা তীব্র তাপদাহ থেকে অতি তীব্র তাপদাহে পরিণত হয়েছে। এপ্রিল মাসজুড়ে এমন পরিস্থিতি থাকতে পারে।


আরও খবর



যুক্তরাষ্ট্রের মেমফিসে বন্দুকধারীর হামলায় নিহত ২

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসি অঙ্গরাজ্যের মেমফিস শহরে খোলা জায়গায় আয়োজিত অনুষ্ঠানে (ব্লক পার্টি) বন্দুকধারীর হামলায় কমপক্ষে দুজন নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছে আরও ছয়জন।

স্থানীয় সময় শনিবার (২০ এপ্রিল) এ ঘটনা ঘটে বলে জানিয়েছে পুলিশ। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেয়া এক বিবৃতিতে মেমফিস পুলিশ বলেছে, তদন্তে আমরা জানতে পেরেছি, হামলায় আটজন হতাহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে দুজন ঘটনাস্থলে নিহত হয়েছেন। খবর রয়টার্স।

এর আগে পুলিশ জানিয়েছিলেন, ওই ঘটনায় ১৬ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছেন এবং আহতদের একজনের অবস্থা গুরুতর। আরেকজন হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেয়েছেন। অনুমতি ছাড়াই এ ব্লক পার্টি আয়োজন করা হয়েছিল। প্রায় ২০০-৩০০ মানুষ সেখানে যোগ দিয়েছিলেন।

মেমফিস পুলিশের অন্তর্বর্তীকালীন প্রধান সেরেলিন ডাভিসের বরাতে সিবিএস নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়, অন্তত দুজন সন্দেহভাজনকে ধরতে অভিযান শুরু হয়েছে। সিবিএস নিউজকে ডাভিস বলেন, আমাদের ধারণা, এ ঘটনার সময় অন্তত দুজন গুলি চালিয়েছেন।

এ ব্যাপারে বিস্তারিত জানতে তাৎক্ষণিকভাবে মেমফিস পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেনি রয়টার্স।

ব্লক পার্টি হলো কোনো একটি এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে সৌহার্দ্য বাড়াতে তাদের নিয়ে আয়োজিত অনুষ্ঠান। এ ধরনের অনুষ্ঠান সড়ক, খোলা জায়গা কিংবা জনসমাগমের জায়গায় আয়োজন করা হয়ে থাকে।


আরও খবর