আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

বঙ্গবন্ধু রেলওয়ে সেতুর ৬২ শতাংশ কাজ সম্পন্ন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
Image

ভূঞাপুর (টাঙ্গাইল) প্রতিনিধি:

দেশি-বিদেশি প্রায় চার হাজার ৫০০ শ্রমিকের নিরলস শ্রম ও ঘামে দৃশ্যমান হয়ে উঠেছে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু। এরইমধ্যে সেতুর ৬২ শতাংশ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।

যমুনা সেতুর ৩০০ মিটার উত্তরে নির্মিত হচ্ছে এ রেলওয়ে সেতু। ১৬ হাজার ৭৮০ কোটি ৯৬ লাখ টাকা ব্যয়ে নির্মাণাধীন এ সেতুর দৈর্ঘ্য চার দশমিক ৮০ কিলোমিটার।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু প্রকল্প কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, ২০২৪ সালের আগস্টে বিশাল এই কর্মযজ্ঞ শেষ হওয়ার কথা। তবে তিন থেকে চার মাস অতিরিক্ত মেয়াদ বৃদ্ধির সম্ভাবনা রয়েছে। সেতুটি হবে সমান্তরাল ডুয়েল গেজ ডাবল ট্র্যাকে। দুই পাশে নির্মাণ করা হবে শূন্য দশমিক শূন্য পাঁচ কিলোমিটার ভায়াডাক্ট। এছাড়া সাত দশমিক ৬৭ কিলোমিটার রেলওয়ে অ্যাপ্রোচ এমব্যাংকমেন্ট এবং লুপ, সাইডিংসহ মোট ৩০ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার সংযোগ রেললাইন। এ প্রকল্পের কাজ বাস্তবায়ন করছে জাপানের দুইটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান।

আরও পড়ুন>> নারায়ণগঞ্জে শিশু জুঁই হত্যা মামলায় ৩ জনের মৃত্যুদণ্ড

ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানের একাধিক প্রকৌশলীর জানান, সেতুটি নির্মাণে বাংলাদেশসহ জাপান, ভিয়েতনাম, নেপাল, অস্ট্রেলিয়া এবং ফিলিপাইনের কর্মীরা নিয়োজিত রয়েছেন। ১০৩ জন বিদেশি প্রকৌশলীসহ দেশি-বিদেশি মিলিয়ে ৭০০ জনের বেশি প্রকৌশলী কাজ করছেন।

দেশি-বিদেশি প্রকৌশলী ও নির্মাণ শ্রমিকরা সেফটি ফাস্টের আওতায় ২৪ ঘণ্টা কাজ করছেন। তাদের মধ্যে কেউ বালু দিয়ে জিও ব্যাগ ভর্তি করছেন, কেউ সেতুর নির্মাণ সামগ্রী উঠানো-নামানোর কাজ করছেন ক্রেন দিয়ে, কেউ রেললাইনে পাথর ফেলে সমান করছেন আবার কেউ স্পিড বোট দিয়ে নির্মাণ শ্রমিকদের স্থলভাগ থেকে আনা-নেয়ার কাজে নিয়োজিত রয়েছেন।

প্রকৌশলীরা জানান, এ সেতু নির্মিত হলে উত্তরাঞ্চলের ট্রেন চলাচল ও পণ্য পরিবহন সহজ হবে। এর ওপর দিয়ে চলবে ৮৮টি ট্রেন। সাধারণ ছাড়াও দ্রুত গতির (হাইস্পিড) ট্রেন চলাচলে সক্ষম করে নির্মাণ করা হচ্ছে সেতুটি। সেতুতে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ ২৫০ কিলোমিটার গতিতে ট্রেন চালানো যাবে। তবে শুরুতে (উদ্বোধনের পর এক বছর) ঘণ্টায় ১০০ থেকে ১২০ কিলোমিটার গতিতে চলাচল করবে ট্রেন।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব রেলওয়ে সেতু প্রকল্প পরিচালক ফাত্তাহ আল মো. মাসুদুর রহমান জানান, এ রেলওয়ে সেতুর টাঙ্গাইলের ভূঞাপুরের পূর্ব অংশের সংযোগ রেললাইন নির্মাণের কাজ প্রায় শেষের দিকে রয়েছে। এছাড়া পশ্চিম অংশেও দ্রুত গতিতে সংযোগ রেললাইনের কাজ এগিয়ে যাচ্ছে। শত বছর পরও এ সেতুর তেমন ক্ষতি হওয়ার আশঙ্কা নেই। এরইমধ্যে সেতুর কাজ ৬২ ভাগ সম্পন্ন হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই বাকি কাজ সম্পন্ন করার চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে বলেও জানান তিনি।


আরও খবর



নিখোঁজদের সন্ধানে হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ ফায়ার সার্ভিসের

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডের বহুতল ভবনের আগুনে কেউ নিখোঁজ থাকলে স্বজনদের হাসপাতালে যাওয়ার পরামর্শ দিয়েছে ফায়ার সার্ভিস। রাত দুইটার দিকে ঘটনাস্থলের সামনে মাইকে এই ঘোষণা দেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা।

বহুতল ভবনটিতে অনেকগুলো রেস্তোরাঁ থাকায় সেখানে খেতে এসেছিলেন অনেকে। তাই আগুন লাগার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন তাদের স্বজনেরা। এছাড়া উৎসুক জনতাও ভিড় করেছিলেন সেখানে। মাইকে ঘোষণা দিয়ে ঘোষণা দিয়ে উৎসুক জনতাকে সরিয়ে দেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। তাদের ঘটনাস্থল থেকে চলে যেতে বলেন তারা।

আগুন লাগার পর ভবনটি থেকে জীবিতদের উদ্ধার করেছেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। এই কাজে দুটি ক্রেনের সহায়তা নেওয়া হয়। রাত দুইটার দিকে ক্রেন দুটিও সরিয়ে নেওয়া হয়। ক্রেনের সহায়তায় আগুন লাগার পরে ভবনটিতে আটকে পড়া ৭৫ জনকে জীবিত উদ্ধার করেন ফায়ার সার্ভিসের কর্মীরা। এর মধ্যে ১৫ জন নারী।

বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে ভবনের দ্বিতীয় তলায় কাচ্চি ভাই নামের একটি রেস্তোরাঁয় আগুন লাগে। ফায়ার সার্ভিসের ১৩টি ইউনিটের চেষ্টায় রাত ১১টা ৫০ মিনিটে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

আগুনে ৪৩ জন নিহত হয়েছেন বলে স্বাস্থ্যমন্ত্রী সামন্ত লাল সেন বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ২টার দিকে সাংবাদিকদের এই তথ্য জানিয়েছেন।


আরও খবর



চিনির দাম কেজিতে ৩০ টাকা বাড়ালো টিসিবি

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রতিকেজি চিনির দাম একলাফে ৩০ টাকা বাড়িয়ে ১০০ টাকা নির্ধারণ করেছে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি)। এর আগে ফ্যামিলি কার্ডধারীদের ৭০ টাকা কেজি দরে চিনি দিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। আর গত রমজানে প্রতিকেজি চিনির দাম ছিল আরও ১০ টাকা কম, প্রতি কেজি ৬০ টাকা।

বুধবার (৬ মার্চ) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বৃহস্পতিবার (৭ মার্চ) থেকে ভর্তুকি মূল্যে পণ্য বিক্রির তথ্য জানিয়েছে টিসিবি। এখানে চিনির এ নতুন দাম উল্লেখ করা হয়েছে।

এ বিষয়ে টিসিবির মুখপাত্র হুমায়ুন কবির বলেন, বাজারে দাম সমন্বয় করার জন্য চিনির দাম বাড়ানো হয়েছে। আগে তুলনামূলক কমদামে চিনি বিক্রি করেছে টিসিবি। সর্বশেষ দুই-তিন মাস আগে ডিলারদের চিনি দেওয়া হতো, তখন দাম কমছিল। এখন বাজারে চিনির দাম অনেক বেড়েছে।

একজন ফ্যামিলি কার্ডধারী ভোক্তা সর্বোচ্চ দুই লিটার সয়াবিন তেল, দুই কেজি মসুর ডাল এক কেজি চিনি ও এক কেজি খেজুর কিনতে পারবেন। এক্ষেত্রে প্রতি লিটার সয়াবিন তেলের দাম রাখা হবে ১০০ টাকা, প্রতিকেজি চিনি ১০০ টাকা ও মসুর ডাল ৬০ টাকা, খেজুর ১৫০ টাকা ও চাল ৩০ টাকায় বিক্রি করবে টিসিবি।

টিসিবি বলছে, সিটি করপোরেশন, জেলা-উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় নির্ধারিত তারিখ ও সময় অনুযায়ী পরিবেশকেরা এ কার্যক্রম পরিচালনা করবেন। এসময়ে নিজ নিজ এলাকার পরিবেশকদের দোকান বা নির্ধারিত জায়গা থেকে পণ্য নিতে পারবেন পরিবার কার্ডধারীরা।

জানা গেছে, রমজান উপলক্ষে দ্বিতীয় পর্বের বিক্রয় কার্যক্রম উদ্বোধন করবেন বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী আহসানুল ইসলাম (টিটু)। বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ৯টায় উত্তর সিটি করপোরেশনের ২৪ নম্বর ওয়ার্ডের তিব্বত মোড়ের পূর্ব কলোনী বাজার সংলগ্ন পলিটেকনিক মাঠে এ উদ্বোধন অনুষ্ঠান হবে।


আরও খবর



বেইলি রোডের ভবনে ফায়ার এক্সিট না থাকায় প্রধানমন্ত্রীর ক্ষোভ

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

বেইলি রোডের ভবনে ফায়ার এক্সিট না থাকায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, সেখানে কোন ফায়ার এক্সিট নেই। আমাদের যারা আর্কিটেক্ট তাদের সব সময় অনুরোধ করি, আপনারা যখন ঘরবাড়ি তৈরি করেন, একটু খোলা বারান্দা, ফায়ার এক্সিট বা ভেন্টিলেশনের ব্যবস্থা করবেন। কিন্তু আর্কিটেক্টরা ওরকম ডিজাইন ঠিক মতো করে না। আবার মালিকরাও এক ইঞ্চি জায়গা ছাড়তে চায় না।

আজ ১ মার্চ শুক্রবার সকালে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে জাতীয় বীমা দিবস ২০২৪ উদযাপন অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একথা বলেন। এসময় তিনি রাজধানীর বেইলি রোডে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে বহু মানুষের হতাহতের ঘটনায় গভীর শোক ও দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, এর থেকে কষ্টের আর কী হতে পারে?

বীমার প্রয়োজনীয়তা উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, এই মাসটি আমাদের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ এই মাসে আমরা স্বাধীনতা অর্জন করি, এই মাসেই জন্ম নেন আমাদের মহান নেতা। ১ মার্চকে জাতীয় বীমা দিবস ঘোষণা করা হয়েছে, এটি আমাদের জন্য স্বরণীয় একটি বিষয়। বীমা আমাদের সকলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের জীবনের বিভিন্ন ঝুকি এড়াতে এই বীমা সহযোগিতা করে।

এসময় প্রধানমন্ত্রী ২টি গ্রুপে রচনা প্রতিযোগিতায় প্রথম দ্বিতীয় ও তৃতীয় স্থান অধিকারীদের মধ্যে পুরস্কার বিতরণ করেন। এবছর ২টি লাইফ ও নন-লাইফ ইন্স্যুরেন্স কোম্পানি বীমা ব্যবসার বিকাশে অবদানের জন্য প্রধানমন্ত্রীর কাছ থেকে সম্মানসূচক ক্রেস্ট পেয়েছে। পুরস্কারপ্রাপ্তরা পরে প্রধানমন্ত্রীর সাথে ফটো সেশনেও অংশ নেন।

অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী, অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের সচিব শেখ মোহাম্মদ সেলিম উল্লাহ, আইডিআরএর চেয়ারম্যান মোহাম্মদ জয়নুল বারী এবং বাংলাদেশ ইন্স্যুরেন্স অ্যাসোসিয়েশনের (বিআইএ) সভাপতি শেখ কবির হোসেন প্রমুখ। অনুষ্ঠানে বীমা খাতের ওপর একটি ভিডিও ডকুমেন্টারি প্রদর্শন করা হয়।

এই কর্মসূচি থেকে প্রধানমন্ত্রী ব্যাংক বীমা সেবারও উদ্বোধন করেন যা সরাসরি ব্যাংক থেকে বীমার প্রিমিয়াম প্রদানের সুবিধা প্রদান করে। অর্থ মন্ত্রণালয় এবং বীমা উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ কর্তৃপক্ষ (আইডিআরএ) যৌথভাবে অনুষ্ঠানটির আয়োজন করে। এই বছর বীমা দিবসের প্রতিপাদ্য করবো বীমা গড়বো দেশ, স্মার্ট হবে বাংলাদেশ

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান তৎকালীন আলফা ইন্স্যুরেন্স কোম্পানিতে কাজ শুরু করেন। তাই প্রতিবছর ১লা মার্চ জাতীয় বীমা দিবস হিসেবে পালিত হয়। সরকার পরবর্তী সময়ে দেশের স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধুর স্মরণে জাতীয় বীমা দিবসকে বি ক্যাটাগরি থেকে ক্যাটাগরিতে উন্নীত করে।


আরও খবর



২৪ ঘণ্টার মধ্যে যেসব জায়গায় বৃষ্টি হতে পারে

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকাসহ দেশের তিন বিভাগের কিছু কিছু জায়গায় বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। সোমবার (৪ মার্চ) সন্ধ্যায় আবহাওয়ার পূর্বাভাসে এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।

এ অবস্থায় সোমবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় রাজশাহী, ঢাকা ও খুলনা বিভাগের দুএক জায়গায় অস্থায়ীভাবে দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে। এছাড়া সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য বৃদ্ধি পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।

মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে দিনের তাপমাত্রা সামান্য হ্রাস পেতে পারে এবং রাতের তাপমাত্রা এক থেকে দুই ডিগ্রি সেলসিয়াস হ্রাস পেতে পারে।

এ ছাড়া বুধবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে পরবর্তী ২৪ ঘণ্টার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ সারাদেশের আবহাওয়া শুষ্ক থাকতে পারে। সারাদেশে দিন এবং রাতের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।


আরও খবর



সৌদিতে ঈদে টানা ৬ দিনের ছুটি

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সৌদি আরব পবিত্র ঈদুল ফিতরের ছুটি ঘোষণা করেছে। দেশটির সরকার জানিয়েছে, ঈদুল ফিতর উপলক্ষ্যে আগামী ৮ এপ্রিল সোমবার থেকে ১১ এপ্রিল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত সব সরকারি ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। যেহেতু সৌদিতে শুক্র ও শনিবার এমনিতে সাপ্তাহিক বন্ধ থাকে, তাই ১২ ও ১৩ এপ্রিলও ছুটি। ফলে সবমিলিয়ে এবারের ঈদে দেশটির মানুষ টানা ছয়দিনের ছুটি পেতে যাচ্ছেন।

রবিবার (২৪ মার্চ) ছুটির বিষয়টি নিশ্চিত করেছে সৌদির মানবসম্পদ ও সামাজিক উন্নয়ন মন্ত্রণালয়।

পবিত্র রমজান মাস শেষ হওয়ার পর পালিত হয় ঈদুল ফিতর। ইংরেজি মাসগুলো ৩০ ও ৩১ দিনের হলেও আরবি মাসগুলো সাধারণত ২৯ ও ৩০ দিনের হয়। এ বছর সৌদিতে পবিত্র রমজান মাস শুরু হয়েছে ১১ মার্চ থেকে। রমজান মাস ৩০ দিনের হলে সেখানে ১০ এপ্রিল ঈদ হবে। আর ২৯ দিনের হলে ঈদ হবে ৯ এপ্রিল।

রমজান মাসে বিশ্বের ১৮০ কোটি মুসলিম রোজা রাখেন। এই মাসে সূর্যোদয় থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সব ধরনের পানাহার থেকে বিরত থাকেন তারা। রোজার মাসে ধর্মীয় কার্যকলাপে মনোযোগ দেন ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা।

রমজান মাস শেষে আসে খুশির ঈদ। এই দিনে বন্ধু-বান্ধব ও পরিবার-পরিজন সবাই একত্র হয় এবং দিনটি আনন্দের সঙ্গে উদযাপন করে। ঈদের দিন একে-অপরকে শুভেচ্ছা জানানোর পাশাপাশি উপহারও দিয়ে থাকেন। এছাড়া একসঙ্গে খাওয়া-দাওয়া করে থাকেন অনেকে।

ঈদের দিন মুসল্লিরা একসঙ্গে ঈদের নামাজ আদায় করেন। এই নামাজ মসজিদ ছাড়াও খোলাস্থানে বা ঈদগাহে হয়ে থাকে। রমজান শেষ হয়ে ঈদ আসার আগেই ধনীরা গরীবদের যাকাত ও ফিতরা দিয়ে থাকেন। এর মাধ্যমে ধনীদের পাশপাশি গরীবরাও ঈদের আনন্দ ভাগাভাগির সুযোগ পান।


আরও খবর