আজঃ সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

বঙ্গবন্ধু এক্সপ্রেসওয়েতে বাস-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত ৩

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২২ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মীর ইমরান, মাদারীপুর

Image

মাদারীপুর জেলার শিবচরে বঙ্গবন্ধু এক্সপ্রেসওয়ের সূর্যনগর এলাকায় বাসের সঙ্গে ট্রাকের সংঘর্ষে ৩ জন নিহত হয়েছেন। এ দুর্ঘটনায় প্রায় অর্ধশতাধিক মানুষ আহত হয়েছেন। তাৎক্ষণিকভাবে নিহতদের নাম পরিচয় জানা যায়নি।

আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭ টার দিকে এ দুর্ঘটনা ঘটে। শিবচর হাইওয়ে থানার সার্জেন্ট আশিক এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ঢাকা থেকে হানিফ পরিবহনের একটি বাস বরিশাল যাচ্ছিল। বাসটি শিবচরের সূর্যনগর নামক স্থানে পৌঁছালে সামনে থাকা একটি ট্রাককে সজোরে ধাক্কা দিলে বাসটি দুমড়ে মুচড়ে যায়। এ সময় ঘটনাস্থলেই ২ জনের মৃত্যু হয় এবং একজনকে গুরুতর আহত অবস্থায় হাসপাতালে নেওয়ার পর মারা যান।

প্রত্যক্ষদর্শী আবু বকর বলেন, সন্ধ্যার পর বিকট শব্দ শুনে হাইওয়েতে এসে দেখি ট্রাক উল্টে আছে। আর বাসের সামনে দুমড়ে মুচড়ে গেছে। আহত হয়েছে অনেক যাত্রী।

শিবচর হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাকিল আহমেদ বলেন, বাস-ট্রাকের সংঘর্ষে ঘটনাস্থলেই ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে। আহতদের উদ্ধার করে নিকটস্থ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর



চট্টগ্রামে ফিটনেসবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে মামলা, জরিমানা

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

চট্টগ্রামে ফিটনেসবিহীন গাড়ির বিরুদ্ধে অভিযান নেমেছে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ)। চট্টগ্রাম জেলা এবং হাইওয়ে পুলিশের সহায়তায় পৃথক দুটি অভিযান পরিচালনা করা হয়। বিআরটিএর দুটি ইউনিট চট্টগ্রাম-ঢাকা এবং চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে পৃথক দুটি ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনা করা হয়।

চট্টগ্রাম-ঢাকা মহাসড়কে ভ্রাম্যমাণ আদালতে নেতৃত্ব দেন বিআরটিএ চট্টগ্রাম বিভাগের ভ্রাম্যমাণ আদালত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিশকাতুল তামান্না। এসময় বিআরটিএ চট্ট-মেট্রো-১ সার্কেলের মোটরযান পরিদর্শক মোহাম্মদ সাইফুর রহমান উপস্থিত ছিলেন।

এই অভিযানে ৮টি যানবাহনের বিরুদ্ধে মামলা করে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়। লাইসেন্সবিহীন ৩ জন চালকের কাছ থেকে ১০ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। ফিটনেসবিহীন ৪টি গাড়ি থেকে জরিমানা আদায় করা হয় ১৫ হাজার টাকা। অন্য একটি গাড়ি থেকে ৫ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। ঢাকা মেট্রো-ন-১৪-০০৩২ গাড়িকে জব্দ করে ডাম্পিং ইয়ার্ডে পাঠানো হয়েছে।

এছাড়া চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কে পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে নেতৃত্ব দেন কর্ণফুলী উপজেলার সহকারী কমিশনার (ভূমি) পিযুষ কুমার চৌধুরী। এ সময় বিআরটিএ চট্টগ্রাম জেলা সার্কেলের মোটরযান পরিদর্শক মোহাম্মদ ইকবাল আহমেদ ও বিআরটিএ চট্ট মেট্রো-২ সার্কেলের মোটরযান পরিদর্শক মোহাম্মদ শাহাদাত হোসেন চৌধুরী উপস্থিত ছিলেন।

এই অভিযানে ৯টি গাড়ির বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করে ২১ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। এর মধ্যে লাইসেন্সবিহীন দুজন চালকের কাছ থেকে আদায় করা হয় ৬ হাজার টাকা।এতে ফিটনেসবিহীন ৩টি গাড়ি থেকে সাড়ে ৭ হাজার টাকা এবং অন্যান্য অপরাধে ৪টি গাড়ি থেকে সাড়ে ৭ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়েছে। ভ্রাম্যমাণ আদালত রেজিস্ট্রেশনবিহীন তিনটি ট্রাক ডাম্পিং ইয়ার্ডে পাঠিয়েছে। বৃহৎ দুই মহাসড়কে অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে বিআরটিএ।

নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর



ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, দূষণের শীর্ষে কাঠমান্ডু

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

তীব্র তাপপ্রবাহের সঙ্গে বাড়ছে রাজধানী ঢাকার বায়ুদূষণ। মাঝে শহরটির বাতাসের মানের কিছুটা উন্নতি হলেও কিছুদিন যাবত বৃষ্টি না হওয়ায় ঢাকার বাতাসের মান আবারও দূষণের দিকে যাচ্ছে।

আজ শনিবার সকাল ১০ টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১৬১ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ৩ নম্বরে উঠে এসেছে ঢাকা। আজ ঢাকার বাতাস জনস্বাস্থ্যের জন্য অস্বাস্থ্যকর

দূষিত শহরের তালিকায় ১৯০ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে নেপালের কাঠমান্ডু; ১৬৩ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে ভিয়েতনামের হ্যানয়, ১৬৪ স্কোর নিয়ে চতুর্থ স্থানে আছে থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই শহর। এ ছাড়া ১৫৫ স্কোর নিয়ে পঞ্চম স্থানে আছে চীনের বেইজিং।

আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, স্কোর ৫১ থেকে ১০০ হলে তাকে মাঝারি বা গ্রহণযোগ্য মানের বায়ু হিসেবে বিবেচনা করা হয়। ১০১ থেকে ১৫০ স্কোরকে সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর ধরা হয়। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তা অস্বাস্থ্যকর বায়ু। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে তাকে খুবই অস্বাস্থ্যকর বায়ু ধরা হয়। ৩০১ থেকে তার ওপরের স্কোরকে দুর্যোগপূর্ণ বা ঝুঁকিপূর্ণ ধরা হয়।

বিশেষজ্ঞদের মতে দিনের পর দিন ঢাকায় বায়ু দূষণ বেড়েই চলেছে। এর তিনটি প্রধান উৎস হলো- ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) তথ্য অনুসারে, বিশ্বে বায়ু দূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যানসার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণ বাড়ছে।

নিউজ ট্যাগ: বায়ুদূষণ

আরও খবর



মর্গ থেকে মরদেহ বাড়িতে নেওয়ার টাকাও নেই ইকবালের পরিবারের

প্রকাশিত:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

একমাত্র ছেলেকে হারিয়ে ষাটোর্ধ্ব মা সুফিয়া বেগম এখন নির্বাক। ঢাকায় অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যাওয়া শ্রমিক ইকবাল হোসেনের মৃত্যুতে শুধু কাঁদছেন আর বুক চাপড়াচ্ছেন মা। মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) ঘটনাটি জানার পর থেকেই কোনো দানাপানি মুখে নেননি তিনি। ছেলে যে আর ফিরবে না এটা বিশ্বাসই করতে পারছিলেন না তিনি। কথা ছিল ঈদের ছুটিতে ছেলে বাড়িতে আসবে। সেই আসা আসবেই। কিন্তু জীবিত নয়, লাশ হয়ে।

সাভারে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কে ইউটার্ন নির্মাণের জন্য সড়কে রাখা সিমেন্টের পিলারের সঙ্গে ধাক্কা লাগায় নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে উল্টে যায় একটি তেলবোঝাই লরি। এ সময় তেল বোঝাই লরিটিতে আগুন জ্বলে উঠে। এ সময় পাশে এবং পেছনে থাকা একটি প্রাইভেটকারসহ আরও চারটি গাড়িতে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। এতে ঘটনাস্থলেই অগ্নিদগ্ধ হয়ে মারা যান সিমেন্টবোঝাই ট্রাকের লেবার ইকবাল হোসেন। অগ্নিদগ্ধ অবস্থায় ৮ জনকে উদ্ধার করে ঢাকার শেখ হাসিনা জাতীয় বার্ন অ্যান্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে পাঠানো হয়।

নিহত ইকবালের বাড়ি যশোরের চৌগাছা উপজেলার সুখপুকুরিয়া ইউনিয়নের বর্ণি গ্রামে। তিনি ওই গ্রামের মৃত আব্দুল আজিজের ছেলে। বর্তমানের ইকবালের নিথর দেহ ঢাকা মেডিকেল কলেজের মর্গের হিমঘরে রাখা হয়েছে।

হতদরিদ্র পরিবারের ইকবাল বাবা-মায়ের একমাত্র ছেলে। পরিবারের একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তি। গ্রামে দীর্ঘদিন ভ্যান চালিয়ে জীবিকা নির্বাহ করে আসছিলেন তিনি। কিন্তু ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়ায় বছর খানেক আগে বৃদ্ধ মা, স্ত্রী ও দুই মেয়েকে নিয়ে পাড়ি দেন রাজধানী ঢাকার সাভারে। সেখানে বিভিন্ন পরিবহনে শ্রমিক হিসেবে কাজ করতেন। স্ত্রী মঞ্জুয়ারাও স্থানীয় একটি গার্মেন্টসে চাকরি করতেন।

১০ দিন আগে পাঁচ বছর বয়সী ইকবালের ছোট মেয়েকে নিয়ে গ্রামের বাড়ি চৌগাছায় আসেন মা সুফিয়া বেগম। কথা ছিল ঈদের দুইদিন আগে ছুটি নিয়ে স্ত্রী ও বড় মেয়েকে নিয়ে গ্রামে আসবেন। কিন্তু ঈদের ছুটিতে নয়, জীবনের মতো ছুটি নিয়ে ফিরছে ইকবালের নিথর দেহ।

ইকবালের মা সুফিয়া বেগম আহাজারি করতে করতে বলেন, আমার ছেলেটা জন্ম থেকেই কষ্ট করেছে। অনেক দেনাদায়ে ঋণগ্রস্ত হয়ে পড়েছিল। তাই বছর খানিক আগে তার উপার্জনের ভ্যানটা বিক্রি করে সবাইরে নিয়ে ঢাকায় গেছিল। সেখানে একটা বস্তিতে বাসা ভাড়া নিয়ে সবাই একসঙ্গে থাকছিলাম। আমিও সেখানে থাকি। ঈদে আমাদের সবার গ্রামে আসার কথা ছিল, কিন্তু ঈদের সময় গাড়ি পাওয়া যায় না। তাই ইকবালের ছোট মেয়েডারে নিয়ে আমি ১০ দিন আগে গ্রামে এসেছি। ঈদের দুইদিন আগে ইকবাল তার বউ মেয়েরে নিয়ে গ্রামে আসার কথা ছিল।

ইকবালের ছোট মেয়েকে কোলে নিয়ে বুক চাপড়াতে চাপড়াতে তিনি বলেন, ও আল্লাহ আমরা ইকবালরে কই নিয়ে গেলা। ইকবালের বদলে আমারে নিতে পারতা। এখন আমাদের কী হবে। তার বউ বাচ্চাদের কী হবে। এই তোমার বিচার?

মঙ্গলবার বিকেলে ইকবালের বাড়িতে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে আত্মীয়-স্বজনের মাতম চলছে। তাদের কান্নায় প্রতিবেশী ও উপস্থিত কেউই কান্না ধরে রাখতে পারছিলেন না। সবাই তার ছোট মেয়েটার দিকে তাকিয়ে আছেন। তাকে ঘিরেই নানা সান্ত্বনা দিচ্ছিলেন ইকবালের প্রতিবেশী স্বজনেরা।

ইকবালের প্রতিবেশী স্থানীয় স্কুলশিক্ষক আরিফুজ্জান বলেন, ইকবালরা দুই ভাইবোন। তার একটা বোন, বিয়ে হয়ে গেছে। হতদরিদ্র পরিবারে ইকবালই উপার্জনক্ষম ব্যক্তি ছিলেন। দেনার কারণে সপরিবারে ঢাকায় গেছিলেন। কিন্তু তার সেই দেনা পরিশোধ হওয়ার আগেই মৃত্যু হলো। এখন তার পরিবারের কী হবে?

তিনি জানান, ইকবালের মরদেহ বর্তমানে ঢাকা মেডিকেলের মর্গে রয়েছে। বুধবার ময়নাতদন্ত শেষে মরদেহ চৌগাছায় আসবে। তার মরদেহ আসার প্রেক্ষিতে জানাজার সময় চূড়ান্ত হবে। তবে এত টাকা খরচ করে ইকবালের মরদেহ গ্রামে আনার সক্ষমতাও নেই তার পরিবারের।

স্থানীয় সুখপুকুরিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কাশেম বলেন, পরিবারটি নিঃসন্দেহে অসহায়। একমাত্র উপার্জনক্ষম ছেলে ছিল ইকবাল। এখন পরিবারটি আরও অসহায় হয়ে পড়লো। পরিবারের খোঁজ খবর নিয়েছি। আমরা তাদের পরিবারের পাশে থাকবো। স্থানীয় বিত্তবান মানুষদের ইকবালের পরিবারের পাশে দাঁড়ানোর অনুরোধ করছি।


আরও খবর



জনবহুল পয়েন্টে খাবার পানি সরবরাহ করবে ঢাকা ওয়াসা

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

তীব্র তাপপ্রবাহে অতিষ্ঠ নগরজীবন। প্রকৃতি পুড়ছে গ্রীষ্মের খরতাপে। দুর্বিষহ হয়ে পড়েছে নগরজীবন। তাপপ্রবাহে হাঁপিয়ে উঠেছেন খেটে খাওয়া মানুষ। অসহনীয় গরম আর দাবদাহে বিমর্ষ এখন প্রাণ-প্রকৃতি।

সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে রাজধানীর জনবহুল পয়েন্টগুলোতে খাবার পানি সরবরাহের ব্যবস্থা করছে ঢাকা ওয়াসা।

ঢাকা ওয়াসার উপ-প্রধান জনতথ্য কর্মকর্তা এ এম মোস্তফা তারেক স্বাক্ষরিত এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়, ঢাকা ওয়াসার গ্রাহকদের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে বর্তমানে বাংলাদেশের ওপর দিয়ে প্রবহমান তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে স্বাস্থ্যঝুঁকি বা শরীরে পানি শূন্যতার আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।

সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে ঢাকা মহানগরীর জনবহুল পয়েন্টগুলোতে খাবার পানি সরবরাহের ব্যবস্থা নিয়েছে ঢাকা ওয়াসা। গ্রাহকদের প্রয়োজনে পানি সেবা নিয়ে পাশে থাকছে ঢাকা ওয়াসা। আর এ সেবা রাজধানীর জনবহুল পয়েন্টগুলোতে বেলা ১১টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত চালু থাকবে।


আরও খবর



বুড়িচং সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে বাংলাদেশি যুবক আহত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রবিউল বাশার খান, কুমিল্লা

Image

কুমিল্লার বুড়িচং সীমান্তে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিএসএফ) গুলিতে বিল্লাল হোসেন (২৮) নামের এক বাংলাদেশি যুবক আহত হয়েছেন। সোমবার (২২ এপ্রিল) রাত ৮টার দিকে বুড়িচং উপজেলার রাজাপুর ইউনিয়নের চড়ানল তেঁতুলতলা সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে।

আহত বিল্লাল হোসেন রাজাপুর ইউনিয়নের লড়িবাগ এলাকার আলী আহমদের ছেলে।

স্থানীয় একাধিক ব্যক্তি জানান, আহত বিল্লাল হোসেন চোরাই মাল নামানোর কাজের শ্রমিক। ভারত থেকে অবৈধপথে আসা চিনি ও অন্যান্য পণ্য ওঠা-নামার শ্রমিক হিসেবে কাজ করেন তিনি। সোমবার রাত ৮টার দিকে তেঁতুলতলা সীমান্ত দিয়ে অবৈধপথে আসা চিনি নামানোর সময় বিএসএফের সদস্যরা গুলি চালায়। তাদের ছোড়া ছররা গুলিতে আহত হন বিল্লাল। তার শরীরে ৩০টির মতো ছররা গুলি লেগেছে। পরে তাকে উদ্ধার করে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগে নেওয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠায়।

এ বিষয়ে বিজিবির সংকুচাইল বিওপির কামান্ডার ফারুক কামাল বলেন, আমাদের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের অনুমতি ছাড়া আমরা এ বিষয়ে কোনো তথ্য বা বক্তব্য দিতে পারব না।

কুমিল্লা বিজিবির সদর দপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের বেশ কয়েকবার ফোন করা হলেও কেউ ফোন রিসিভ না করায় কারও বক্তব্য নেওয়া সম্ভব হয়নি।


আরও খবর