আজঃ রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩
শিরোনাম

বিশ্বনেতাদের অভিনন্দনে ভাসছেন এরদোয়ান

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী কেমাল কিলিচদারগলুকে হারিয়ে আবারও ক্ষমতার মসনদে রিসেপ তাইয়্যেপ এরদোয়ান। এতে টানা তৃতীয়বারের মতো তুরস্কের প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ায় বিশ্বনেতাদের অভিনন্দনে ভাসছেন তিনি।

নির্বাচনে জয়ের পর এরদোয়ানকে অভিনন্দন জানিয়েছেন, জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস। তিনি তুরস্ক ও জাতিসংঘের মধ্যে সহযোগিতা আরও জোরদার করার জন্য কাজ করবেন বলেও জানিয়েছেন মুখপাত্র স্টেফান দুজারিক।

আরও পড়ুন: যুক্তরাষ্ট্রে মোটরসাইকেল মিছিলে গুলিতে নিহত ৩

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যান্টনি ব্লিঙ্কেন এরদোয়ানকে তার বিজয়ের জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন। এক টুইট বার্তায় বাইডেন বলেন, দ্বিপক্ষীয় ইস্যু ও বৈশ্বিক চ্যালেঞ্জগুলোতে ন্যাটোর মিত্র হিসেবে একসঙ্গে কাজ চালিয়ে যাব।

রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন বলেছেন, এরদোয়ানের বিজয় প্রমাণ করে তুর্কি জনগণ তার নিঃস্বার্থ কাজ ও স্বাধীন পররাষ্ট্রনীতির প্রশংসা করেছে।

জয়ের জন্য এরদোয়ানকে অভিনন্দন জানিয়েছেন ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জেলেনস্কিও। দুই দেশের মধ্যে কৌশলগত অংশীদারত্ব জোরদার হবে বলেও আশা প্রকাশ করেন তিনি।

অভিনন্দন জানিয়ে জার্মান চ্যান্সেলর উল্লেখ করেছেন, উভয় দেশের জনগণ ও অর্থনীতি কতটা গভীরভাবে জড়িত। তা ছাড়া একটি নতুন উদ্দীপনার সঙ্গে সাধারণ এজেন্ডাকে এগিয়ে নেওয়ার কথাও বলেছেন তিনি।

আরও পড়ুন: শক্তিশালী ভূমিকম্পে কাঁপল পাকিস্তান

সৌদির বাদশাহ সালমানও এরদোয়ানকে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জয়ের জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন। দেশটির রাষ্ট্রীয় সংবাদ সংস্থাগুলো এ তথ্য জানিয়েছে।

ফরাসি প্রেসিডেন্ট এমানুয়েল ম্যাখোঁ বলেছেন, ফ্রান্স ও তুরস্ক এগিয়ে যেতে থাকবে।

অভিনন্দন জানিয়েছেন, ইইউ কাউন্সিলের প্রেসিডেন্ট চার্লস মিশেল ও ইউরোপীয় কমিশনের প্রেসিডেন্ট উরসুলা ফন ডার লেইন। দুজনেই তুরস্কের সঙ্গে সম্পর্ক জোরদারের ইঙ্গিত দিয়েছেন।

আরও পড়ুন: দূষিত শহরের তালিকায় আজ আবারও শীর্ষে ঢাকা

ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক বলেছেন, ন্যাটো মিত্র হিসেবে নিরাপত্তা হুমকি মোকাবিলাসহ যুক্তরাজ্য ও তুরস্কের মধ্যে শক্তিশালী সহযোগিতা অব্যাহত রাখার জন্য কাজ করবেন।

এ ছাড়াও আর্মেনিয়া, সুইডেন, ইসরায়েল, ফিলিস্তিনি, ইরান, লিবিয়া, হাঙ্গেরি, আজারবাইজান, সুদান, সার্বিয়া, পাকিস্তান, ভেনেজুয়েলা, আমিরাত, ব্রাজিল, আর্জেন্টিনা ও আফগানিস্তানের রাষ্ট্রপ্রধানরাও এরদোয়ানকে অভিনন্দন ও সম্পর্ক জোরদারের কথা জানিয়েছেন।


আরও খবর



প্রতিদিন লিপস্টিক ব্যবহার করলে ঠোঁটের কি ক্ষতি হয়?

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

নারীর সাজের অন্যতম অনুষঙ্গ হচ্ছে লিপস্টিক। লিপস্টিক ঠোঁটের পাশাপাশি মুখের সৌন্দর্য বাড়িয়ে দেয়। অনেকের ধারণা, ঠোঁটে প্রতিদিন লিপস্টিক লাগালে ঠোঁট কালো হয়ে যায়।

তবে চিকিৎসকরা বলছেন, কিছু কিছু লিপস্টিকে রাসায়নিক থাকে, যা ঠোঁটের মতো স্পর্শকাতর অঙ্গের ক্ষতি করতে পারে। তবে সব লিপস্টিকের ক্ষেত্রে এই কথা ঠিক নয়। লিপস্টিক মাখলে কার ঠোঁটে ক্ষতি হবে, তা অনেকটাই নির্ভর করে যিনি ব্যবহার করছেন তার ঠোঁটের স্বাস্থ্যের ওপর।

যেসব সমস্যা থাকলে গাঢ় রঙের লিপস্টিক ব্যবহার না করায় ভালো-

শুষ্ক ঠোঁটের সমস্যা: এমন কিছু লিপস্টিক রয়েছে, যা ঠোঁটকে শুষ্ক করে তুলতে পারে। আবার যাদের শুষ্ক ত্বকের সমস্যা রয়েছে, তাদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা গুরুতর হয়ে যেতে পারে। তবে যে সমস্ত লিপস্টিক তৈরিতে বিভিন্ন ধরনের তেল, মাখন ব্যবহার করা হয়, সেগুলি ঠোঁটের আর্দ্রতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

অ্যালার্জি: যাদের বিভিন্ন রকম রাসায়নিকে অ্যালার্জি রয়েছে তাদেরও লিপস্টিক ব্যবহার নিয়ে সতর্ক হতে হবে। কোনো নতুন সংস্থার প্রসাধনী ব্যবহার করার আগে প্যাচ টেস্ট করে নেওয়া জরুরি।

কালচে ছোপ: ঠোঁটে কালচে ছোপ পড়ার জিনগত বা শারীরিক, নানা কারণ থাকতে পারে। রোদের অতিবেগুনি রশ্মি থেকেও এমন সমস্যা হতে পারে। শুধু লিপস্টিক ব্যবহারেই যে ঠোঁটে কালচে ছোপ পড়বে, এমনটা নয়।

কী করলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে?

হাইড্রেশন: ঠোঁটের আর্দ্রতা বজায় রাখতে পর্যাপ্ত পানি খেতে হবে। ত্বকের জন্য নিরাপদ, অতিবেগুনি রশ্মি থেকে সুরক্ষা দিতে পারে এমন লিপবাম ব্যবহার করতে হবে।

এক্সফোলিয়েশন: ঠোঁটের মৃত কোষ থেকে মুক্তি পেতে নিয়মিত এক্সফোলিয়েট করতে হবে। তবে স্ক্রাবের দানা যেন খুব শক্ত না হয়।

প্রাইমার: লিপস্টিক ব্যবহারের আগে ঠোঁটে প্রাইমার ব্যবহার করতে হবে। এই প্রাইমারই লিপস্টিকের ক্ষতিকর রাসায়নিকের প্রভাবে ঠোঁটে কালচে ছোপ পড়তে দেবে না।


আরও খবর
খালি পেটে যে চার খাবার খেলে অ্যাসিডিটি হয়

শুক্রবার ২৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩




জয়পুরহাটে আজকের দর্পণ পত্রিকার ৯ম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ সেপ্টেম্বর 20২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৩ সেপ্টেম্বর 20২৩ | অনলাইন সংস্করণ
সুজন কুমার মন্ডল, জয়পুরহাট

Image

জাতীয় দৈনিক আজকের দর্পণ পত্রিকার ৯বছর পেরিয়ে ১০বছরে পদার্পণ উপলক্ষে জয়পুরহাটে আলোচনা সভা ও কেক কেটে প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালন করা হয়েছে।

শুক্রবার সন্ধ্যায় জয়পুরহাট জেলা প্রেসক্লাবে আজকের দর্পণ পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি সুজন কুমার মন্ডলের সভাপতিত্বে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন জয়পুরহাট-১ আসনের সংসদ সদস্য ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য এ্যাডঃ সামছুল আলম দুদু।

এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন সদর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান অশোক কুমার ঠাকুর, জেলা প্রেস ক্লাবের সভাপতি চ্যানেল আইয়ের জেলা প্রতিনিধি শফিউল বারী রাসেল, সাধারণ সম্পাদক ও বিটিভির জেলা প্রতিনিধি মিজানুর রহমান মিন্টু, যুগ্ন সম্পাদক ইন্ডিপেনডেন্ট টিভির জেলা প্রতিনিধি মোমেন মুনি, মাছরাঙ্গা টিভির জেলা প্রতিনিধি আল মামুন সহ অন্যান্যরা।

সভায় আজকের দর্পণ পত্রিকা দেশ ও জাতির মঙ্গলে বস্তু নিষ্ঠসংবাদ প্রকাশের মাধ্যামে উন্নতির শিখরে পৌছাবে এই আশা ব্যাক্ত করেন  বক্তারা। শেষে পত্রিকার প্রতিষ্টাবার্ষিকীর কেক কাটা হয়।


আরও খবর



চট্টগ্রামে শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে শিশু-কিশোরদের মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

দেশরত্ন শেখ হাসিনার ৭৭ তম জন্মদিন উদযাপন পরিষদ, চট্টগ্রাম কর্তৃক আয়োজিত চট্টগ্রাম জিইসি কনভেনশন সেন্টারে শিশু-কিশোররা চিত্রাঙ্কন, কবিতা আবৃত্তি ও উপস্থিত বক্তৃতায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে হাজার হাজার শিশুর মহাসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়।

বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর ) বিকালে দেশরত্ন শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উদযাপন পরিষদ, চট্টগ্রাম এর সভাপতি ও চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের চেয়ারম্যান এ টি এম পেয়ারুল ইসলামের স্বাগত বক্তব্যের মাধ্যমে সম্মেলনের উদ্বোধন হয়।

এ আয়োজনে নগরের ৯০টি স্কুলের মোট ৩ হাজার শিক্ষার্থীদের নিয়ে এ চিত্রাংকন, কবিতা আবৃত্তি ও উপস্থিত বক্তৃতা প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়। এসময় শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন উপলক্ষে শিশু-কিশোরদের নিয়ে মোমবাতি জ্বালিয়ে জম্মদিনের শুভেচ্ছা জানানো হয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে।

উক্ত আয়োজনে উপস্থিত ছিলেন প্রিমিয়ার বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি অধ্যাপক ড. অনুপম সেন, চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি প্রসেফর ড. আনোয়ারুল আজিম আরিফ, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোতাহেরুল ইসলাম চৌধুরী, ড. জীনবেধি ভিক্ষু, অধ্যাপক ড. সেকান্দর চৌধুরী, অতিরিক্ত বিভাগী কমিশনার মুহাম্মদ আনোয়ার পাশা, চট্টগ্রাম জেলা পরিষদের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শাব্বির ইকবাল, নির্বাহী কর্মকর্তা মো: দিদারুল আলম, রাশেদ রউফ, বীর মুক্তিযোদ্ধা কাজী আবু তৈয়ব, কাউন্সিলর হাসান মাহমুদ হাসনী, ড. নিছার উদ্দিন আহমদ মঞ্জু, কাউন্সিলর আতাউল্লাহ চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবুল কাশেম চিশতী, দিলোয়ারা ইউসুফ, বীর মুক্তিযোদ্ধা আসলাম খান, এইচ এম আলী আবরাহা, বোরহান উদ্দিন মোঃ এমরান, আব্দুল আলীম, ফারহান আফরিন জিনিয়া, সুরাইয়া বেগমসহ বিভিন্ন নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

উদ্বোধনী বক্তব্যে এ টি এম পেয়ারুল ইসলাম বলেন, শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার দেশে গণতন্ত্র ও উন্নয়নের এক নতুন যাত্রা শুরু করেছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতার স্বপ্নকে বাস্তবে রূপায়ণের লক্ষ্যে জাতিকে ঐক্যবদ্ধ করে শিল্পসমৃদ্ধ সোনার বাংলা গড়ার পথে অগ্রসর হচ্ছেন। এজন্য তিনি স্মার্ট বাংলাদেশ ঘোষণা করেছেন এবং বাংলাদেশকে সমৃদ্ধির কাঙ্কিত গন্তব্যে নিয়ে যেতে নিরন্তর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে বাংলাদেশের উন্নয়নের চলমান ধারা অব্যাহত রেখে নির্ধারিত সময়ের মধ্যেই ঘোষিত রূপকল্পের বাস্তবায়ন সম্ভব হবে বলে তিনি আশাবাদ  করেন

ড. অনুপম সেন বলেন, শিশু কিশোর মেলার সবাইকে শুভেচ্ছা ও অভিনন্দন জানাচ্ছি। তোমরা নবীন প্রজম্ম। তোমরা এখানে এসেছ মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জন্মদিন উপলক্ষে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী সম্পর্কে জানতে। বঙ্গবন্ধুকে বুকে ধারণ করতো হবে। অনেক কিছুর বিনিময়ে এ দেশ স্বাধীন হয়েছে।

বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর স্মার্ট বাংলাদেশ গঠনে তোমরাই আগামী দিনের কারিগর। তোমরাই একদিন এ দেশের পরিচালনা করবে। এ মানবিক মানুষ হবে।

অন্যদিকে, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭ তম জন্মদিন উদযাপন উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ সমর্থিত সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের উদ্যোগে  আইনজীবী অডিটরিয়ামে সমিতির সভাপতি ও সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের আহবায়ক এ.এস.এম. বজলুর রশিদের সভাপতিত্বে এবং সমিতির সহ সাধারণ সম্পাদক ও সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদের সদস্য সচিব মোহাম্মদ ইমরানের সঞ্চালনায় গণতন্ত্রের মানসকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিন বর্নাঢ্য সাজে গান ও সংগীতের মূর্ছনায় এবং জয় বাংলা ধ্বনিতে উৎসব মুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হয়। উক্ত অনুষ্ঠানে স্টিয়ারিং কমিটির নেতৃবৃন্দ ও সমিতির সাবেক সভাপতি যথাক্রমে মো. মুজিুবল হক, শেখ ইফতেখার সাইমুল চৌধুরী, বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু মোহাম্মদ হাশেম, সাবেক সাধারণ সম্পাদক যথাক্রমে মনতোষ বড়ুয়া, অশোক কুমার দাশ, মো. আবদুর রশীদ, আইয়ুব খান, এ.এইচ.এম. জিয়াউদ্দিন, সাবেক মহানগর পিপি বীর মুক্তিযোদ্ধা মো. ফখরুদ্দিন চৌধুরী, সাবেক সহসাধারণ সম্পাদক কাজী মুহাম্মদ নাজমুল হক, সাবেক সহসভাপতি এম এ নাসের চৌধুরী, সাইবার ট্রাইব্যুনাল পিপি মেজবাহ উদ্দিন চৌধুরী, চন্দন বিশ্বাস প্রমুখ।

এছাড়া উপস্থিত ছিলেন কার্যনির্বাহী পরিষদের সিনিয়র সহ সভাপতি মোহাম্মদ সেকান্দর চৌধুরী, সহসভাপতি আবদুল হক, অর্থ সম্পাদক মোশারফ হোছাইন, পাঠাগার সম্পাদক মোহাম্মদ ফখরুল ইসলাম, নির্বাহী সদস্য রানা মিত্র, জামশেদ আলম, ইসরাত জাহান মুকুল, সাজেদা বেগম সাজুসহ বিপুল সংখ্যক আইনজীবী উপস্থিত ছিলেন।

বক্তারা বলেন- জননেত্রী শেখ হাসিনা আমাদের বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে সমৃদ্ধিশালী দেশ হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে আমার পরিচিতি লাভ করেছি। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ অদম্য গতিতে এগিয়ে চলছে। এই অগ্রযাত্রাকে ব্যাহত করার জন্য অনেক অপশক্তি ষড়যন্ত্র করছে। এই ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তোলার জন্য সম্মিলিত আইনজীবী সমন্বয় পরিষদ নেতারা সকলের প্রতি উদাত্তকন্ঠে আহবান জানান। বক্তব্য শেষে জন্মদিনের কেক কেটে জননেত্রী শেখ হাসিনার জন্মদিন উদযাপন করা হয়।


আরও খবর



বিশ্বের বৃহত্তম নৌবাহিনী এখন চীনের

প্রকাশিত:শনিবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২3 | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

চীন বিশ্বের বৃহত্তম নৌবহর গড়ে তুলেছে। তার হাতে রয়েছে ৩৪০টিরও বেশি যুদ্ধজাহাজ। এতদিন পর্যন্তু চীনা নৌবাহিনীকে সবুজ পানির নৌবাহিনী বলে গণ্য করা হতো যার তৎপরতা প্রধানত দেশটির তীরবর্তী এলাকায় সীমিত ছিল। তবে চীনের জাহাজ নির্মাণের ঘটনায় দেশটির নীল-পানির উচ্চাভিলাষের বিষয় প্রকাশ পেয়েছে।

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বেইজিং থেকে হাজার হাজার মাইল দূরে মহাসাগরের উন্মুক্ত নীল পানিতে বৃহৎ আকারের গাইডেড মিসাইল ডেস্ট্রয়ার, উভচর জাহাজ ও বিমানবাহী যুদ্ধজাহাজ পরিচালনা করছে চীন। শনিবার সিএনএনের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বৈশ্বিক সীমানার ওই সব নীল পানিতে নিজের অবস্থান সুদৃঢ় করতে পিপলস লিবারেশন আর্মির নৌবাহিনীর জন্য দরকার পুনঃজ্বালানি ভরা জাহাজ ও মেরামতযানসহ অন্যান্য সুবিধা পূরণের উপযোগী জাহাজ বহর।

ওয়াশিংটনভিত্তিক গবেষণা প্রতিষ্ঠান ফাউন্ডেশন ফর ডিফেন্স অব ডেমোক্রাসিজ (এফডিডি) জানিয়েছে, কম্বোডিয়া ও অন্যান্য দেশে নৌঘাঁটি নির্মাণে চীন সহায়তা করছে। সুদূর আফ্রিকার আটলান্টিক উপকূলে নৌঘাঁটি ও নৌফাঁড়ি স্থাপনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আর্জেন্টিনা ও কিউবার মতো দেশে পিপলস লিবারেশন আর্মির (পিএলএ) স্থাপনাগুলো শক্তিশালী করার মাধ্যমে বেইজিং পশ্চিমা গণতান্ত্রিক দেশগুলোর আকাশ ও উপগ্রহ পর্যবেক্ষণ এবং তাদের যোগাযোগের বিষয় অবহিত হওয়ার জন্য সব ধরনের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন, এসব প্রচেষ্টার লক্ষ্য হচ্ছে চীনের সামরিক লক্ষ্যকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া। বর্তমানে আফ্রিকার দেশ জিবুতিতে চীনের একটি নৌঘাঁটি রয়েছে। জলদস্যুতা রোধ এবং আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যে মানবিক কাজ করার জন্য এ ঘাঁটি পরিচালনা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছে চীন।


আরও খবর



খোলাবাজারে বিক্রি হচ্ছে নিষিদ্ধ স্যাম্পল ওষুধ!

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৮ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জাহেদুল ইসলাম, সাতকানিয়া (চট্টগ্রাম)

Image

সাতকানিয়া উপজেলার বিভিন্ন ওষুধের দোকানে প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে ফিজিশিয়ান স্যাম্পল ওষুধ। উৎপাদনকারী কোম্পানির পক্ষ থেকে এসব ওষুধ বাজারে ছাড়ার আগে ট্রায়ালের উদ্দেশ্যে চিকিৎসকদের দেওয়া হয়। এসব স্যাম্পল ওষুধের ক্ষেত্রে সরকারি রাজস্ব দিতে হয় না।

বিনামূল্যে দেওয়া এসব ওষুধ ক্রয়-বিক্রয় নিষিদ্ধ। কিন্তু অতিরিক্ত মুনাফা লাভের আশায় কিছু অসাধু ব্যবসায়ী এ ধরনের ওষুধ বিক্রি করছেন। দীর্ঘ দিন ধরেই স্যাম্পল ওষুধের কেনাবেচা চলে আসছে। এতে একদিকে যেমন সরকার রাজস্ব হারাচ্ছে, অন্যদিকে ট্রায়ালে থাকা এসব ওষুধ সেবনে প্রতারিত হচ্ছেন ক্রেতারা।

খোঁজ নিয়ে জানা যায়, সাতকানিয়া উপজেলার অসংখ্য ওষুধের দোকানে প্রকাশ্যে বিক্রি হচ্ছে স্যাম্পল ওষুধ। এসব ওষুধের মোড়কের (প্যাকেট) গায়ে লেখা ফিজিশিয়ান স্যাম্পল, বিক্রি নিষিদ্ধ। তবে দোকানিরা এগুলো বিক্রির জন্য কৌশলের আশ্রয় নিচ্ছেন। ওষুধের মোড়ক পাল্টে বিক্রয়যোগ্য ওষুধের মোড়কে রেখে এসব ওষুধ বিক্রি করা হচ্ছে।

ফার্মেসি মালিকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, কোম্পানির প্রতিনিধিদের সঙ্গে চুক্তি থেকে চিকিৎসকরা প্রতিদিন নির্দিষ্ট পরিমাণ স্যাম্পল পান। চিকিৎসকরা টাকার বিনিময়ে এসব ওষুধ ফার্মেসিতে বিক্রি করে দেন। সরাসরি চিকিৎসকদের মাধ্যমে বা দালাল চক্রের মাধ্যমে ওষুধগুলো খোলা বাজারে আসে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ফার্মেসি মালিক জানান, চিকিৎসকরা ফোন করে তাদের বাসায় অথবা চেম্বারে ডেকে নেন। এরপর তাদের এসব ওষুধ দেওয়া হয়। আর দালালেরা নিজেরাই চিকিৎসকের কাছ থেকে ওষুধ এনে দেন। তারা ৫০ থেকে ৬০ শতাংশ দামে ওষুধগুলো কেনেন।

এদিকে, স্যাম্পল ওষুধ বিক্রি বন্ধ করতে গত বুধবার উপজেলার কেরানীহাটের ফার্মেসিগুলোতে অভিযান চালানো হয়েছে। অভিযানে ৩টি ফার্মেসিকে ২০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

সাতকানিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মিল্টন বিশ্বাসের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়।

অভিযানের সত্যতা নিশ্চিত করে তিনি বলেন, বুধবার কেরানীহাট এলাকায় অভিযান পরিচালনা করা হয়েছিল। এতে স্যাম্পল ওষুধ বিক্রির সত্যতা পাওয়া গেছে। এ কারণে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

তিনি আরো বলেন, ফিজিশিয়ান স্যাম্পল ওষুধ ক্রয়-বিক্রয় নিষিদ্ধ। ওষুধ কোম্পানিগুলো চিকিৎসকদের এগুলো দেন রোগীদের বিনামূল্যে দেওয়ার জন্য। এসব ওষুধের প্যাকেটেই লেখা থাকে- এগুলো স্যাম্পল। ক্রয়-বিক্রয় নিষিদ্ধ। কিন্তু অনেক চিকিৎসক এগুলো ফার্মেসিতে বিক্রি করে দেন। ফার্মেসি মালিকরা তখন এসব ওষুধ পুরনো প্যাকেটে ঢুকিয়ে বিক্রি করেন। এটি অপরাধ। স্যাম্পল ওষুধের ক্রয়-বিক্রয় বন্ধে আমাদের অভিযান অব্যাহত থাকবে।


আরও খবর