আজঃ সোমবার ০২ অক্টোবর 2০২3
শিরোনাম

বিশ্বের ভয়ংকরতম জেল তাদমোর, বন্দিদের খাওয়ানো হত মরা ইঁদুর

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ জুন ২০২২ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ জুন ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বিশ্বের দরবারে কুখ্যাত তকমা পাওয়া এই কারাগারের নাম তাদমোর। বিখ্যাত বেসরকারি সংস্থা অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল-এর মতে এই কারাগারটিকে নরক বললেও কম বলা হবে। এর কারণ বন্দিদের উপর হওয়া নিয়মিত মারধর এবং নির্যাতন।

তাদমোর কারাগারটি সিরিয়ার পালমিরায়। ফরাসিরা ১৯৩০-এর দশকে আরবের মরুভূমির কেন্দ্রে তৈরি করে এই কারাগারটি। মূলত, এটি সামরিক বাহিনীর সেনাছাউনি হিসাবে তৈরি করা হয়েছিল। কিন্তু ১৯৮০-এর পর এই জায়গার ব্যবহারে বদল আসে। তাদমোর কারাগারের বন্দিদের জীবন দুর্বিষহ করে তোলার পিছনে যে মানুষের হাত ছিল বলে মনে করা হয়, তিনি সিরিয়ার প্রাক্তন প্রেসিডেন্ট হাফিজ আল-আসাদ।

১৯৮০ সালে আল-আসাদের উপর প্রাণঘাতী আক্রমণ করা হয়। কিন্তু তিনি প্রাণে বেঁচে যান। আল-আসাদের উপর আক্রমণের দায় বর্তায় দ্য সোসাইটি অব দ্য মুসলিম ব্রাদার্স-এর উপর। এর পরই আল-আসাদের ভাই রিফাত গণহত্যার আদেশ দেন। মনে করা হয় এই গোষ্ঠীর প্রায় হাজার সদস্যকে মেরে তাঁদের মৃতদেহ তাদমোর কারাগারের বাইরে কবর দেওয়া হয়।

তাদমোর কারাগারের বন্দিদের বহির্বিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন রাখা হয়। এখানে থাকা বন্দিদের পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখা করা তো দূর অস্ত্‌, একে অপরের সঙ্গেও দেখা করার সুযোগ দেওয়া হত না। একে অপরের সঙ্গে কথা বললে যে কোনও সময়ে দেওয়া হত মৃত্যুদণ্ডের আদেশ। তাদমোর কারাগারে বন্দিদের মাথা তোলার, উপরে তাকানোর বা একে অপরের দিকে তাকানোর অনুমতি পর্যন্ত দেওয়া হত না।

তাদমোর কারাগারটি বৃত্তাকার। এই কারাগারটি এমন ভাবেই তৈরি করা হয়েছিল, যাতে প্রহরীরা যে কোনও সময়ে সমস্ত বন্দির উপর নজর রাখতে সক্ষম হন। ১৯৮০ থেকে ১৯৯০ সালের মধ্যে প্রায় ২০ হাজার মানুষকে এই কারাগারে বন্দি হিসেবে রাখা হয়েছিল, যাঁদের মধ্যে একটি বড় অংশ ছিলেন রাজনৈতিক কর্মী। এক সময়ে তাদমোর কারাগার বন্দিদের সংখ্যা এতটাই বেড়ে গিয়েছিল যে, বন্দিদেরকে পালা করে ঘুমানোর সুযোগ দেওয়া হত। যখন কিছু বন্দি ঘুমোতেন, তখন বাকিদের দাঁড় করিয়ে রাখা হত। কারারক্ষী ও কারাগার কর্তৃপক্ষ কখনওই কোনও বন্দিদের প্রতি দয়া দেখাতেন না। দয়া দেখানো হয়নি সিরিয়ার কবি ফারাজ বায়রাকদারকেও। তাঁকেও চার বছর এই কারাগারে বন্দি করে রাখা হয়েছিল।

ফারাজ নিজের লেখা বইয়ে এই কারাগারকে মৃত্যু ও উন্মাদনার রাজ্য হিসাবে বর্ণনা করেছিলেন। ফারাজ ব্যাখ্যা করেন, সমস্ত বন্দিকে সারা দিন অবরুদ্ধ রাখা হত। কোনও বন্দি যদি শ্বাসকষ্ট হচ্ছে বলে জানাতেন, তা হলে তাঁদের কারাগার চত্বরের উঠোনের চারপাশে দৌড়াতে বলা হত। এর ফলে শ্বাস আটকে মারাও যেতেন অনেকে। কখনও কখনও আবার শুধু পিটিয়ে হত্যা করা হত কারাগারের বন্দিদের। ফারাজের বইতে বন্দিদের জিজ্ঞাসাবাদ করার সময় নির্যাতনের কিছু পদ্ধতির উল্লেখ রয়েছে।

কারাগারে ঢোকার পরপরই বন্দিদের নিষ্কাশনের জন্য ব্যবহৃত একটি ড্রেনের জল খেতে বলা হত। অন্য এক বন্দি মোস্তফা খলিফার মতে, যাঁরা এই জল খেতে অস্বীকার করতেন, তাঁদের সেখানেই মেরে ফেলা হত। বইয়ে উল্লেখ রয়েছে যে, এক কারাবন্দিকে এক দল প্রহরী একবার মৃত ইঁদুর গিলে খেতে বাধ্য করে। ওই ব্যক্তি মৃত ইঁদুরটি খেয়ে মারা না গেলেও কিছু মাস পর তিনি পাগল হয়ে যান। ফারাজের বইটিতে বলা হয়, এক বয়স্ক বন্দিকে এক বার মাটিতে শুইয়ে সারাদিন ধরে এক জন কারা অফিসারের বুট চাটতে বলা হয়েছিল। নিয়মিত বেত্রাঘাত তো ছিলই। পাশাপাশি বন্দিদের একই জায়গায় ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে থাকতে বাধ্য করা হত যত ক্ষণ না তাঁরা মারা যান।

তবে ফারাজের সবচেয়ে ভয়ঙ্কর স্মৃতি একজন বন্দিকে মানব ট্রামপোলিন হিসাবে ব্যবহার করা। এই প্রক্রিয়ায় বন্দিকে মাটিতে শুইয়ে প্রহরীরা তাঁর উপর দাঁড়িয়ে লাফাতেন। যত ক্ষণ না ওই বন্দি ঘাড় বা মেরুদণ্ড ভেঙে মারা যান, তত ক্ষণ এই প্রক্রিয়া চলতে থাকত। ২০১৫ সালে ইসলামিক স্টেট (আইসিস) এই কারাগারটি দখল করে নেয়। এর পর এই কারাগারের ভিতরের ছবি প্রকাশ পায়। অধিগ্রহণের নয় দিন পরে আইসিস এই কারাগার বোমা মেরে উড়িয়ে দেয়।

 


আরও খবর
বিশ্বের সব থেকে বিষধর দশটি সাপ

মঙ্গলবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩




একনেকে চমেবির ১৮৫১ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটি (একনেক) চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় (চমেবি) এর প্রায় ১ হাজার ৮৫১ কোটি ৫৯ লাখ টাকার প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছে।

মঙ্গলবার (৫ সেপ্টেম্বর) প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে রাজধানীর শের-ই বাংলা নগরে এনইসি সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত একনেক সভায় এ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

অনুমোদিত এই প্রকল্পের মধ্যে ১৫ তলা হাসপাতাল ভবন ১টি, প্রশাসনিক ভবন ১টি, একাডেমিক ভবন এবং ডিনস অফিস ১টি, কেন্দ্রীয় লাইব্রেরী, ক্যাফটেরিয়া, টিএসসি, প্রার্থনা কক্ষ, কনভেনশন হল এবং টিচার্স ক্লাব/লাউন্জ ১টি, বিআইটিআইডি হাসপাতাল ভবনের ৫তলা হতে ১০ তলা উর্ধমুখী ৬টি ফ্লোর সম্প্রসারন ১টি।

এছাড়াও দ্বিতল ভিসি বাংলো ১টি, ১৫ তলা প্রোভিসি, ট্রেজারার, ডক্টরস এবং অফিসার্স কোয়াটার ১টি, বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের পুরুষ ছাত্রদের হোস্টেল ও মহিলাদের জন্য ছাত্রী হোস্টেল, আইএচটি শিক্ষার্থী ছাত্র ও ছাত্রীদের জন্য পৃথক হোস্টেল ও নার্সেস ডরমিটরিসহ সবগুলো ১৫ তলা ভবন।

প্রকল্প অনুমোদন সম্পর্কে চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. ইসমাইল খান বলেন,  বঙ্গবন্ধুর কন্যার আন্তরিকতাই বৃহত্তম চট্টগ্রামবাসী দীর্ঘদিনের লালিত স্বপ্ন আজ বাস্তবে রূপ প্রদান করার দিকে এগিয়ে গেল। আমি এই প্রকল্প কাজের সাথে সংশ্লিষ্ট সকলকের কাছে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের পরিকল্পনা ও উন্নয়ন এর উপ পরিচালক ডা. বিদ্যুৎ বড়ুয়া বলেন, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আজ এটি অনুমোদন দিয়েছেন, শীঘ্রই এটির নিমার্ণ কাজের ভিত্তি প্রস্তরও তিঁনি উদ্বোধন করবেন। পরবর্তীতে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যেই আমরা এর কাজ শেষ করার সবোচ্চ চেষ্টা করব এবং আশা করছি খুব দ্রুতই এর সুফল চট্টগ্রামবাসী গ্রহণ করতে পারবে।

উল্লেখ্য, ৮০০ বেডের হাসপাতাল সহ বিভিন্নচিকিৎসকদের পোষ্টগ্র্যাজুয়েট কোর্স চালুর লক্ষ্যে ১০ ফ্যাকাল্টি সহ ৬৯টি চিকিৎসা বিভাগ থাকবে।


আরও খবর



ইসরাইলি বাহিনীর গুলিতে ৪ ফিলিস্তিনি নিহত

প্রকাশিত:বুধবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ সেপ্টেম্বর ২০23 | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

গাজা সীমান্ত এবং পশ্চিমতীরের জেনিনে ইসরাইলি বাহিনীর সঙ্গে সংঘর্ষ বাধে ফিলিস্তিনিদের। এ ঘটনায় দখলদার ইসরাইলি বাহিনীর হামলায় আবারও ঝরল চার ফিলিস্তিনির প্রাণ। এ ছাড়া দুই পক্ষের সংঘর্ষে আহত হয়েছেন ৩০ জন। মঙ্গলবার (১৯ সেপ্টেম্বর) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষ। খবর রয়টার্সের।

বিবৃতিতে ইসরাইলি সেনাবাহিনী দাবি করেছে, গাজা উপত্যাকার নিরাপত্তাবেষ্টনীর সামনে সহিংসতায় জড়ো হয়েছিলেন শত শত ফিলিস্তিনি। তখন দাঙ্গাকারীদের কয়েকজন বিস্ফোরক ডিভাইস সক্রিয় করে। বিস্ফোরণে কেউ হতাহত হয়েছেন কিনা, তা নিশ্চিত করেনি কোনো পক্ষ। 

আরও পড়ুন>> বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে ২৩ কেজি স্বর্ণ উদ্ধার

ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য কর্মকর্তারা বলেন, সীমান্তে ২৫ বছর বয়সি ইউসুফ রাদওয়ান ঘাড়ে গুলিবিদ্ধ হন। হাসপাতালে নেওয়া হলে সেখানেই মারা যান। সহিংসতায় আরও ১১ জন আহত হন। এদিকে জেনিনে ইসরাইলি হামলায় আরও তিন ফিলিস্তিনি যুবক নিহত হয়েছেন।

ইসরাইলের দাবি, অভিযান চালানোর সময় সামরিক বাহিনীর গাড়ির নিচে বিস্ফোরক ডিভাইস বিস্ফোরণ ঘটে। আইডিএফ জানিয়েছে, অভিযান চলাকালে বন্দুকধারীরা এলোপাতাড়ি গুলি ছুড়ে।

ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র নাবিল আবু রুদেনেহ বলেন, গাজা, জেনিন এবং অন্যান্য ফিলিস্তিনি শহরে আমাদের জনগণের বিরুদ্ধে চলমান ইসরাইলি আগ্রাসন পুরো অঞ্চলে সহিংসতা আরও উসকে দেবে।


আরও খবর



বিশ্ব পর্যটন দিবস আজ

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিশ্ব পর্যটন দিবস আজ। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও বিভিন্ন কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত হবে দিবসটি। বুধবার (২৭ সেপ্টেম্বর) দিবসটি উপলক্ষ্যে বিভিন্ন অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশন ও বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডসহ বিভিন্ন সংস্থা। দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য-পর্যটনে পরিবেশবান্ধব বিনিয়োগ'।

পর্যটনের ভূমিকা সম্পর্কে জনসচেতনতা বৃদ্ধিসহ সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক উপযোগিতাকে বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেওয়া এই দিবসের লক্ষ্য। দিবসটি উপলক্ষ্যে পৃথক বাণী দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বিশ্ব পর্যটন দিবস উপলক্ষ্যে সকাল সাড়ে ৭টায় আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ পর্যটন করপোরেশনের সামনের সড়কে শোভাযাত্রা অনুষ্ঠিত হবে। জাতিসংঘের বিশ্ব পর্যটন সংস্থার (ইউএনডব্লিউটিও) উদ্যোগে ১৯৮০ সাল থেকে ২৭ সেপ্টেম্বর দিবসটি পালিত হয়ে আসছে।

এদিকে, পর্যটন দিবসে সারা দেশের ইতিহাস-ঐতিহ্যকে এক ছাদের নিচে আনতে চার দিনব্যাপী বাংলাদেশ ফেস্টিভ্যালের আয়োজন করেছে বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড, বেসামরিক বিমান পরিবহণ ও পর্যটন মন্ত্রণালয়। বুধবার বেলা ১১টায় বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে এ ফেস্টিভ্যালের উদ্বোধন করা হবে।

বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ডের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ও সিইও আবু তাহের মুহাম্মদ জাবের গণমাধ্যমকে বলেন, ২৭ থেকে ৩০ সেপ্টেম্বর এ উৎসবে এয়ারলাইন্স, হোটেল, রিসোর্ট, অ্যামিউজমেন্ট পার্ক, ট্যুরিস্ট-ভেসেল, ট্রাভেল এজেন্ট ও ট্যুর অপারেটর প্রতিষ্ঠান অংশগ্রহণ করবে। অংশগ্রহণ করবে বিভিন্ন জেলার পর্যটন পণ্য ও সেবা প্রদানকারীরা।

দেশব্যাপী পর্যটনের বিভিন্ন অফার ও আয়োজন থাকবে এ উৎসবে। আগামীর বাংলাদেশে তাদের আকর্ষণীয় ট্যুর প্ল্যান তৈরি করতে এ উৎসব দর্শনার্থীদের সহায়তা করবে বলেও জানান তিনি।


আরও খবর
আজ বিশ্ব প্রবীণ দিবস

রবিবার ০১ অক্টোবর ২০২৩

আজ বিশ্ব স্বপ্ন দেখা দিবস

সোমবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩




সিভাসুতে ভেটেরিনারি পেশায় দেশের প্রথম ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

বর্তমান বিশ্বের অত্যন্ত সমাদৃত ও আধুনিক সাজার্রি পদ্ধতিগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি। আর এই সার্জারি সফলভাবে সম্পন্ন করতে সক্ষম হয়েছেন চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি ও এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ের (সিভাসু) মেডিসিন ও সার্জারি বিভাগের প্রফেসর ড. বিবেক চন্দ্র সূত্রধর।

প্রফেসর ড. বিবেক চন্দ্র সূত্রধর ও তাঁর দল সম্প্রতি সিভাসুর ভেটেরিনারি ক্লিনিক্সের আওতাধীন এস. এ. কাদেরী টিচিং ভেটেরিনারি হাসপাতালে একটি কুকুরের ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারি (Spaying) সফলভাবে সম্পন্ন করেন। তাঁর মতে, এই ধরনের সার্জারি বাংলাদেশে এটিই প্রথম।

প্রফেসর ড. বিবেক চন্দ্র সূত্রধর বলেন, ল্যাপারোস্কোপিক সার্জারিকে মিনিম্যালি ইনভেসিভ সার্জারি বা কিহোল সার্জারিও বলা হয়ে থাকে। এটি একজন সার্জনের মাধ্যমে জেনারেল অ্যানেসথেসিয়ার মাধ্যমে করা হয়। এটি প্রচলিত সার্জারি পদ্ধতিগুলোর তুলনায় সহজ। এতে কম কাটাছেঁড়া করতে হয় এবং প্রাণী দ্রুত সেরে ওঠে। 

নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর



টানা ৩ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর (বৃহস্পতিবার) পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) উপলক্ষে সরকারি ছুটি। এর পরের দুইদিন (২৯ ও ৩০ সেপ্টেম্বর) শুক্র ও শনিবার হওয়ায় সাপ্তাহিক ছুটি। সবমিলিয়ে বৃহস্পতিবার, শুক্রবার ও শনিবারটানা তিনদিন ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা।

আগামীকাল রবিবার থেকে রবিউল আউয়াল মাস গণনা শুরু হবে। আগামী ২৮ সেপ্টেম্বর (১২ রবিউল আউয়াল) বৃহস্পতিবার পালিত হবে পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.)। গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় বায়তুল মুকাররম জাতীয় মসজিদের সভাকক্ষে জাতীয় চাঁদ দেখা কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সচিব মু. আ. হামিদ জমাদ্দার। 

আরও পড়ুন>> ডেঙ্গুতে সেপ্টেম্বরে ১৯৭ জনের মৃত্যু

প্রায় ১৪০০ বছর আগে হিজরি বর্ষের ১২ রবিউল আউয়াল তারিখে বিশ্বনবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) জন্মগ্রহণ করেন। আবার ৬৩ বছর বয়সে একই দিনে তিনি ইন্তেকাল করেন। ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্য দিয়ে দিনটি পালন করেন বিশ্বের ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা।


আরও খবর