আজঃ বুধবার ০৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

বিশ্ব বাঘ দিবস আজ

প্রকাশিত:শনিবার ২৯ জুলাই ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৯ জুলাই ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আজ ২৯ জুলাই বিশ্ব বাঘ দিবস। বাঘের আবাস রক্ষা ও সংরক্ষণের জন্য সাধারণ মানুষের মধ্যে সচেতনতা তৈরির লক্ষ্যে প্রতি বছরের ২৯ জুলাই বিশ্ব বাঘ দিবস পালন করা হয়। বাংলাদেশে দিবসটির এবারের প্রতিপাদ্য বাঘ করি সংরক্ষণ, সমৃদ্ধ হবে সুন্দরবন

বিশ্ব বাঘ দিবস-২০২৩ উপলক্ষে আজ শনিবার বন ভবনের হৈমন্তি মিলনায়তনে আলোচনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। প্রধান বন সংরক্ষক মো. আমীর হোসাইন চৌধুরীর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার এমপি।

বিশেষ অতিথি মন্ত্রণালয়ের সচিব ড. ফারহিনা আহমেদ ও অতিরিক্ত সচিব ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন উপস্থিত থাকবেন। এছাড়া বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের শিক্ষক ও বিশেষজ্ঞরা উপস্থিত থাকবেন।

সেন্ট পিটার্সবার্গে ২০১০ সালে অনুষ্ঠিত বাঘ অভিবর্তনে এ দিবসটির সূচনা হয়। বিশ্বজুড়ে দিবসটি পালন করা হলেও বাঘ টিকে আছে বিশ্বে এমন ১৩টি দেশে বাঘের ঘনত্ব বেশি থাকায় এসব দেশে গুরুত্ব সহকারে দিবসটি পালন করা হয়।

২০১০ সালে সেন্ট পিটার্সবার্গে প্রথম বাঘ সম্মেলনে বাংলাদেশসহ ১৩টি দেশ নিজ নিজ দেশে বাঘের সংখ্যা ১২ বছরের মধ্যে দ্বিগুণ করার লক্ষ্য নিয়েছিল। এরমধ্যে নেপাল বাঘের সংখ্যা দ্বিগুণ করেছে। ভারত এবং ভুটানও দ্বিগুণের কাছাকাছি নিয়ে গেছে। কিন্তু বাংলাদেশে বাঘের সংখ্যা সামান্য বাড়লেও সে লক্ষ্য থেকে দূরে আছে।

বন বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, স্বাধীনতার পর ১৯৭৫ সালের জরিপে সুন্দরবনে ৩৫০টি বাঘ ছিল। ২০০৪ সালে জরিপে বাঘের সংখ্যা ছিল ৪৪০টি। ২০১৫ সালের জরিপে সুন্দরবনের বাংলাদেশ অংশে বাঘের সংখ্যা আশংকাজনক হারে কমে দাঁড়ায় ১০৬টিতে। হঠাৎ করে সুন্দরবনের বাঘের সংখ্যা কমে যাওয়ায় সারা বিশ্বে হইচই পড়ে যায়।

২০১৮ সালে সর্বশেষ জরিপে বাঘের সংখ্যা ১১৪টি। চার বছর পর চলতি বছরের জানুয়ারি মাসে ক্যামেরা ট্র্যাকিং পদ্ধতিতে বাঘ গণনার কাজ শুরু হয়েছে। ২০২৪ সালের জুন মাসের দিকে বাঘ গণনার ফলাফল ঘোষণা করা হবে বলে জানা গেছে।

নিউজ ট্যাগ: বিশ্ব বাঘ দিবস

আরও খবর



মেসির জোড়া গোলে ইন্টার মায়ামির জয়

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

আর্জেন্টাইন তারকা ফুটবলার লিওনেল মেসির জোড়া গোলে নাশভিলের বিপক্ষে দুর্দান্ত জয় পেয়েছে ইন্টার মায়ামি। মেসির জোড়া গোলে ৩-১ ব্যবধানে জয় তুলে নিয়েছে দলটি।

রবিবার ভোরে এমএলএসের ম্যাচে মাঠে নামে ইন্টার মায়ামি ও নাশভিল। মায়ামির ৩-১ গোলে জয়ের এই ম্যাচে মেসি ছাড়া দলের পক্ষে অন্য গোলটি করেন সার্জিও বুসকেটস।

আটবারের ব্যালন ডিঅর বিজয়ী মেসি এই মৌসুমে সব প্রতিযোগিতা জুড়ে ৯টি খেলায় নয়টি গোল করেছেন।

ম্যাচের শুরুতে অবশ্য বড় ধাক্কা খেতে হয়েছে মায়ামিকে। দলটির ডিফেন্ডার ফ্রাঞ্চো নেগ্রির আত্মঘাতী গোলে এগিয়ে যায় নাশভিল। অবশ্য মেসির জাদুতে সমতায় ফিরতে বেশি সময় নেয়নি মায়ামি। খেলার ১১ মিনিটে লুইস সুয়ারেজের দুর্দান্ত এক গোলের মাধ্যমে আর্জেন্টাইন তারকা ব্যবধান সমান করেন।

প্রথমার্ধেই মায়ামি লিড গোলের দেখা পেয়ে যায়। ৩৯ মিনিটে মেসির কর্নার কিক থেকে হেডের মাধ্যমে গোলটি করেন বুসকেটস। এরপরে লিড নিয়েই এগিয়ে যায় মেসি বাহিনী। ৮১ মিনিটে পেনাল্টি থেকে গোল করে নিজের জোড়া গোল পূর্ণ করেন এলএমটেন। শেষ পর্যন্ত ৩-১ গোলের জয় নিয়েই মাঠ ছাড়ে ইন্টার মায়ামি।


আরও খবর
টস হেরে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪




আজ দেশের আকাশে দেখা যাবে সূর্যের খুব কাছে আসা বিরল ধুমকেতু

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

Image

প্রায় ৭১ বছর পর আজ রোববার (২১ এপ্রিল) সূর্যের সবচেয়ে কাছে অবস্থান করবে ধূমকেতু ১২পি/পনসব্রুকস। আকাশ মেঘমুক্ত থাকলে এটি দেখা যাবে বাংলাদেশ থেকেও।

এ উপলক্ষ্যে রোববার সন্ধ্যায় রাজশাহী নগরীর পদ্মা নদীর ধার টি বাঁধ এলাকায় ডেভিল ধূমকেতু এবং বৃহস্পতিগ্রহ পর্যবেক্ষণ ক্যাম্পের আয়োজন করা হয়েছে। রাজশাহী অ্যাস্ট্রোনমি সেন্টার এবং বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল এসোসিয়েশন যৌথভাবে এর আয়োজক।

আয়োজকরা জানান, বিগত ৭১ বছর পর আজ রোববার (২১ এপ্রিল) ডেভিল ধূমকেতুটি সূর্যের সবচাইতে কাছে অবস্থান করবে। রোববার সূর্যস্তের সময় থেকে ঘণ্টাখানেক ধূমকেতুটি আকাশে অবস্থান করবে। দিগন্তের খুব কাছে থাকাতে নানা কারণে ধূমকেতুটি দেখাবার সম্ভাবনা খুব কম। তারপরও আয়োজকরা প্রস্তুত থাকবে ধূমকেতুটি দেখবার জন্য। মেঘমুক্ত আকাশ হলে এটি দেখতে পাবার সম্ভাবনা প্রবল হতে পারে। এছাড়াও আকাশে বৃহস্পতি গ্রহ এবং চাঁদ একই সঙ্গে দৃশ্যমান থাকবে। ধূমকেতুটি যতক্ষণ সম্ভব দেখার চেষ্টা করার পর আয়োজকরা টেলিস্কোপে বৃহস্পতিগ্রহ এবং চাঁদ দেখবে।

আয়োজনকরা আরও জানান, রোববার সন্ধ্যা সোয়া ৬টা থেকে রাত সাড়ে সাতটা পর্যন্ত রাজশাহী নগরীর টি বাঁধ পদ্মার পাড়ে এ আয়োজন করা হয়েছে। আগ্রহী সবার জন্য ডেভিল ধূমকেতু-বৃহস্পতিগ্রহ এবং চাঁদ পর্যবেক্ষণ ক্যাম্পটি উন্মুক্ত থাকবে।

আয়োজক কমিটির মধ্যে উল্লেখযোগ্য ব্যাক্তিত্ব চলচ্চিত্রকার আহসান কবির লিটন জানান, রাজশাহী অ্যাস্ট্রোনমি সেন্টার এবং বাংলাদেশ অ্যাস্ট্রোনমিক্যাল এসোসিয়েশন এর উদ্যোগে শক্তিশালী টেলিস্কোপ দিয়ে ক্যাম্পটি পরিচালনার সার্বিক প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। যে কেউ এখানে এসে এই ক্যাম্পে অংশ নিতে পারবেন। তবে আকাশে মেঘ থাকলে দৃষ্টি সীমা বাধাগ্রস্থ হবে। তখন ধূমকেতু সহ গ্রহ উপগ্রহগুলো না ও দেখা যেতে পারে।

প্রসঙ্গত, সূর্যের কাছাকাছি ধূমকেতুটি দেখতে কিছুটা শিংয়ের মতো হয়। তাই জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা এর নাম দিয়েছেন ডেভিল কমেট বা শিংওয়ালা ধূমকেতু


আরও খবর



জলবায়ু পরিবর্তনের মূল আঘাত যাচ্ছে এশিয়ার ওপর দিয়ে: জাতিসংঘ

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিভিন্ন দুর্যোগের কারণে ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এশিয়া মহাদেশভুক্ত দেশগুলো। জাতিসংঘের বৈশ্বিক আবহাওয়া ও জলবায়ু নিরাপত্তা বিষয়ক সংস্থা ওয়ার্ল্ড মেটেরোলজিক্যাল অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএমও) এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে এ তথ্য।

ডব্লিউএমও’র মতে, অন্যান্য মহাদেশের চেয়ে এশিয়ায় বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাব পড়েছে বেশি। এ কারণে এই মহাদেশের তাপমাত্রাও বাড়ছে। ১৯৯১ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে এশিয়ার গড় তাপমাত্রা বেড়েছে ১ দশমিক ৮৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এমনকি ২০২০ সালের তুলনায় গত বছর এশিয়ার গড় তাপমাত্রা ছিল দশমিক ৯১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি।

গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে টানা ও দীর্ঘ তাপপ্রবাহে এক দিকে এশিয়ার পার্বত্য অঞ্চলের হিমবাহগুলো গলে যাচ্ছে, অন্য দিকে জলাশয়গুলো শুকিয়ে যাচ্ছে— যা অদূর ভবিষ্যতে এই অঞ্চলের পানির নিরাপত্তা ক্ষেত্রে ব্যাপক সংকট সৃষ্টি করবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে ডব্লিউএমও’র প্রতিবেদনে।

মঙ্গলবার প্রতিবেদন প্রকাশের পর এক বিবৃতিতে ডব্লিউএমওর শীর্ষ নির্বাহী কেলেস্টে সাউলো বলেন, এশিয়ার অধিকাংশ দেশের ইতিহাসে ২০২৩ সাল ছিল উষ্ণতম বছর। বিশ্বে খরা, তাপপ্রবাহ, ঝড়, বন্যার মতো যত বিপর্যয় ঘটেছে, সেসবের অধিকাংশই ঘটেছে এশিয়ার বিভিন্ন দেশে। জলবায়ু পরিবর্তনের গভীর প্রভাব ইতোমধ্যে জনজীবন ও পরিবেশের পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের সমাজ ব্যবস্থা, অর্থনীতিতেও পরিলক্ষিত হচ্ছে। যদি তাপমাত্রা বৃদ্ধি, হিমবাহ গলে যাওয়া এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি অব্যাহত থাকে, তাহলে অদূর ভবিষ্যতে এই প্রভাব আরও ব্যাপক হবে।’

ডব্লিউেএমও’র তথ্য অনুয়ায়ী, তাপমাত্রা বাড়ছে সাইবেরিয়া থেকে মধ্য এশিয়া, পূর্ব চীন থেকে জাপান পর্যন্ত। জাপানের ইতিহাসে উষ্ণতম বছর ছিল ২০২৩ সাল। একই সঙ্গে এ সময় প্রশান্ত মহাসাগরের উত্তর পশ্চিমাঞ্চল অর্থাৎ এশীয় অংশের তাপমাত্রা ছিল সর্বোচ্চ।

গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধির জেরে এশিয়ার হিমালয় পবর্তমালা এবং এই পর্বতমালার হিন্দুকুশ ও তিব্বত রেঞ্জের ২২ টি হিমবাহের মধ্যে অন্তত ২০টির বরফের মজুত ২০২৩ সালে ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে।

তাপমাত্রা বৃদ্ধির পাশাপাশি জলসৃষ্ট দুর্যোগও মোকাবিলা করতে হচ্ছে এশিয়াকে। ২০২৩ সালে এশিয়ায় বড় আকারের ঝড়, বন্যা ও তুমুল বর্ষণের ঘটনা ঘটেছে অন্তত ৭৯টি। এতে প্রাণ হারিয়েছেন ২ হাজারেরও বেশি মানুষ এবং সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন অন্তত ৯০ লাখ।

জলবায়ু পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় এশিয়ার দেশগুলোর আবহাওয়া কর্মীদের যথাযথ প্রশিক্ষণ এবং গ্রীন হাউস গ্যাসের নির্গমণ হ্রাসে জোর দেওয়া হয়েছে ডব্লিউএমওর প্রতিবেদনে।

এ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, আবহাওয়া কর্মীদের প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষয়ক্ষতি কমাতে খানিকটা হলেও সহায়তা করবে। তবে গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমণ কমানোর কোনো বিকল্প নেই। এই মুহূর্তে গ্রিন হাউস গ্যাসের নির্গমণ হ্রাস কেবল একটি বিকল্প নয়, বরং জরুরি কর্তব্য।’


আরও খবর



চুয়াডাঙ্গায় রেকর্ড ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা, চলতি মৌসুমে সর্বোচ্চ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

Image

চুয়াডাঙ্গায় অব্যাহত রয়েছে তীব্র তাপদাহ। এতে ওষ্ঠাগত হয়ে পড়েছে এখানকার মানুষের জনজীবন। গরমে অস্বস্তি বেড়েছে কয়েক গুণ।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় চুয়াডাঙ্গা জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বলে জানিয়েছে চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস।

গরমে একটু স্বস্তি পেতে গাছের ছাঁয়ায় আশ্রয় নিচ্ছে মানুষ। কেউ আবার পান করছেন ফুটপাতের অস্বাস্থ্যকর পানীয়। তীব্র গরমে হাসপাতালে বাড়ছে গরমজনিত রোগীর সংখ্যা। পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় ব্যহত হচ্ছে সেচ কার্যক্রম। নষ্ট হচ্ছে ধান, আম, লিচু ও কলাসহ মাঠের অন্যান্য ফসল।

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান বলেন, গতকাল থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপদাহ অব্যাহত রয়েছে। আগামী তিন দিন এমন পরিস্থিতি থাকতে পারে। এ সময় তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে।


আরও খবর



মরুভূমিতে উত্তাপ ছড়ালেন অধরা, ছবি ভাইরাল

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা অধরা খান। ঈদের পরপরই অবকাশ যাপনে উড়াল দিয়েছেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই শহরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন অধরা। সেখানে গিয়ে শখের বসে কিছু ছবি তুলেন। নিজের সোশ্যাল হ্যান্ডেলে আবেদনময়ী কিছু ছবি শেয়ার করেছেন ভ্রমণপ্রিয় এই আলোচিত চিত্রনায়িকা।

ছবিতে এলিগ্যান্ট লুজ কটন লিনেন লং ডিপ নেক ল্যান্টার্ন ফুল স্লিভ ড্রেসে দেখা গেছে অধরাকে। ম্যাট গোল্ডেন কালারের এই ড্রেসটা তিনি আমেরিকার লাসভেগাস থেকে কিনেছিলেন বলে জানিয়েছেন। উরু থেকে গোড়ালি পর্যন্ত খোলা এই ড্রেসের সঙ্গে অধরা পরেছেন স্পোর্টস কেডস। একের পর এক পোজ দিয়ে ছবি তুলে গেছেন মরুর বুকেই।

জানা গেছে, বর্তমানে মা এবং বড় বোনসহ দুবাইতে অবস্থান করছেন এই নায়িকা। সেখানকার ডেজার্ট সাফারি করতে গিয়ে অধরা অপ্সরা রূপে ধরা দিয়েছেন।

দুবাই থেকে অধরা খান জানান, মাকে নিয়ে দুবাই গেছেন মূলত ঈদের ছুটি কাটাতে। সেখান থেকে সৌদি আরবে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল উমরাহ পালনের জন্যে; কিন্তু সৌদি সরকার উমরাহ ভিসানীতি পরিবর্তনের কারণে সেখানে আর যাওয়া হয়নি। এরপর দেশে ফিরে আসতে চেয়েছিলেন; কিন্তু দুবাইয়ে অতিবৃষ্টির কারণে বিমানবন্দরে জলাবদ্ধতা তৈরি হওয়ায় দেশে ফিরতে পারেননি। তবে ফ্লাইট চালু হওয়ায় ৩০ এপ্রিল মাকে নিয়ে দেশে ফিরছেন।

দুবাই সফর নিয়ে অধরা খান বলেন, পারিবারিক ব্যবসায়ের কারণে বছরে কয়েকবার আমাকে দুবাই যেতে হয়; কিন্তু এবারের সফরটা ছিল আম্মু, আমি এবং প্রবাসী বড় বোন অহনাকে নিয়ে দুবাইয়ের বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ঘুরে বেড়ানো। বলতে পারেন, সময়টায় আসলে চেষ্টা করেছি একটা ফ্যামিলি ভ্যাকেশন করার।’

ছবিগুলো প্রসঙ্গে এই নায়িকা বলেন, ছবিগুলো গেল ২২ এপ্রিল তোলা। সেখানে যারা ডেজার্ট সাফারি ট্যুরে আমাদের গাইড করেছেন, ছবিগুলো তারাই তুলে দিয়েছেন। ভাবতে পারিনি মোবাইলে ক্যাপচার করা ছবিগুলো এত সুন্দর এবং ভাইরাল হবে।’


আরও খবর