আজঃ রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

বিরোধী দল হওয়ার সিগন্যাল এখনো পাইনি: জিএম কাদের

প্রকাশিত:শনিবার ২০ জানুয়ারী ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ জানুয়ারী ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান জিএম কাদের বলেছেন, এখন পর্যন্ত বিরোধী দল হওয়ার ক্ষেত্রে কোনো সিগন্যাল পাইনি। তবে আশা করছি, সংসদ অধিবেশন শুরুর আগেই স্পিকারের কাছ থেকে আমরা একটা মতামত পাব হয়ত। শনিবার (২০ জানুয়ারি) বিকেলে রংপুর শহরের সেনপাড়ায় স্কাইভিউ বাসভবনে গণমাধ্যমকর্মীদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ আশা করেন।

জিএম কাদের বলেন, বর্তমান সংসদে প্রধানত দুটি দল। একটা আওয়ামী লীগ। সংখ্যাগরিষ্ঠতার ভিত্তিতে তারা সরকার গঠন করেছে। আর ১১ জন সদস্য নিয়ে আলাদা একটি রাজনৈতিক দল জাতীয় পার্টি। সে কারণে আমরা মনে করি, সরকারের বিরোধীদল হিসেবে জাতীয় পার্টি একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারে। তবে সরকার যদি সেরকম অবস্থান নাও দেয় তবু আমরা দেশ ও জাতির কল্যাণে সরকারের বিরুদ্ধে একমাত্র দল হিসেবে সমালোচনা করা। সরকারের খারাপ জিনিস তুলে ধরা এবং সুপারিশ দিয়ে সরকারকে সহায়তা করে সঠিক পথে পরিচালনা করবো।

জাতীয় পার্টির সংসদীয় দলের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী নিজেকে বিরোধীদলীয় নেতা, আনিসুল ইসলাম মাহমুদকে উপনেতা ও মুজিবুল হক চুন্নুকে চিফ হুইপ মনোনীত করে রেজুলেশন করে স্পিকার বরাবর চিঠি পাঠানো হয়েছে।

দল ভাঙার বিষয়ে জিএম কাদের বলেন, জাতীয় পার্টি দীর্ঘদিন থেকে বিভিন্ন ষড়যন্ত্রের শিকার। সরকার থেকে চলে আসার পর (১৯৯১ সালের পর) থেকে বিভিন্ন সময়ে অনেক ধরনের ষড়যন্ত্রের শিকার হতে হয়েছে। 

আরও পড়ুন>> ফিলিস্তিনিদের সমর্থন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন ও বিশ্বশান্তির আহ্বান পররাষ্ট্রমন্ত্রীর

জাতীয় পার্টির প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদের ব্যাপক জনপ্রিয়তা ছিল। সেটাকে বিভিন্নভাবে নষ্ট করতে তার প্রতিপক্ষরা চেষ্টা চালিয়েছে। এখন যে ভাঙনের কথা বলা হচ্ছে তার সম্ভাবনা নেই বললেই চলে।

বিরোধীদলের ভূমিকা পালন প্রসঙ্গে জিএম কাদের বলেন, আমরা বিরোধীদল হিসেবে কার্যকর ভূমিকা পালনের প্রচেষ্টা চালিয়ে যাবো। সংখ্যাটা বড় কথা নয়। আমরা খুবই আশাবাদী যে, যদি ভূমিকা রাখতে চাই আন্তরিকভাবে করতে চাই। দেশ ও জনগণের স্বার্থে বিরোধীদলের যে ভূমিকা হবার কথা সত্যিকার অর্থে আমরা সফলভাবে সেটা পালন করতে সক্ষম হবো।

এ সময় জাতীয় পার্টির ভাইস চেয়ারম্যান ও রংপুর মহানগর জাতীয় পার্টির সাধারণ সম্পাদক এস এম ইয়াসীর, জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় সাংগঠনিক সম্পাদক ও রংপুর জেলা সদস্য সচিব হাজী আব্দুর রাজ্জাক, জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা আলাউদ্দিন মিয়া ও জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় সাংস্কৃতিক সম্পাদক আজমল হোসেন লেবু, জাতীয় পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাংগঠনিক সম্পাদক ও রংপুর জেলার যুগ্ম আহ্বায়ক মো. শাফিউর রহমান শাফি, কেন্দ্রীয় সদস্য ও রংপুর মহানগরের সিনিয়র সহ-সভাপতি লোকমান হোসেন, সহসভাপতি জাহেদুল ইসলাম, জাতীয় যুব সংহতি রংপুর জেলার সভাপতি হাসানুজ্জামান নাজিম, সদর উপজেলা জাতীয় পার্টির আহ্বায়ক মাসুদ মাসুদ নবী মুন্না উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর
বিএনপির ৭৫ নেতাকে বহিষ্কার

শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪




ঈদযাত্রায় গাজীপুরের চন্দ্রায় গাড়ির জটলা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

প্রিয়জনের সাথে ঈদ উদযাপনে শেষ সময়ে ঘরে ফিরছে মানুষ। ভোর থেকে রাজধানী ছাড়ার বিভিন্ন পয়েন্টে তৈরি হয়েছে গাড়ির জটলা। চালক-যাত্রীদের অভিযোগ ঢাকায় ঢুকতে বা বের হতে লম্বা সময় ধরে সিগন্যালে আটকে থাকতে হচ্ছে, যাত্রাবাড়ী, দোলাইপাড়সহ বিভিন্ন জায়গায়। যদিও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে কাজ করছেন ট্রাফিক পুলিশের সদস্যরা।

গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার চন্দ্রা এলাকায়ও আছে যানবাহনের দীর্ঘ সারি। সোমবার দুপুরের পর গাজীপুরের বিভিন্ন পোশাক কারখানা ছুটি হওয়ায় বিকেলের দিকে শ্রমিকদের স্রোত নামে মহাসড়কে। যাত্রীদের পাশাপাশি সড়কে বাসের সংখ্যাও বাড়তে থাকে, বাড়তে থাকে যানজটও।

এরপর থেকেই অতিরিক্ত যানবাহনের চাপে শুরু হয়েছে যানজট। চন্দ্রা ত্রিমোড় থেকে নবীনগর ও সফিপুর সড়কে দুই কিলোমিটারের বেশি দীর্ঘ যানজট তৈরি হয়েছে। চন্দ্রা থেকে কালিয়াকৈর পর্যন্ত থেমে থেমে যানবাহন চলাচল করছে। ফলে গাড়ি চলছে ধীরগতিতে।

এদিকে যাত্রীদের কাছ থেকে মিলছে বাড়তি ভাড়া আদায়ের অভিযোগও। ঢাকা-আরিচা মহাসড়ক ও টাঙ্গাইল অংশেও রয়েছে যানবাহনের চাপ। আজ সকালে ঢাকা-টাঙ্গাইল-বঙ্গবন্ধু সেতুপূর্ব মহাস‌ড়কের টাঙ্গাইল সদরের আশেকপুর বাইপাস থেকে সেতু টোলপ্লাজা পর্যন্ত ২৫ কিলোমিটার সড়কে দীর্ঘ যানজটের সৃ‌ষ্টি হয়েছে। এর আগে ভোরে সেতুর উপর ২২ নম্বর পিলারের কাছে এক‌টি ডাবল ডেকার বাস বিকল হয়ে যাওয়ার পর সে‌টি উদ্ধারে ৫‌ মি‌নিট টোল আদায় বন্ধ ছিল। এতে মহাসড়কে প‌রিবহনের চাপ আরও বেড়ে যায়।


আরও খবর



ঈদে আসছে আরিয়ানের ত্রিভুজ প্রেমের গল্প ‘তখন যখন’

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

মিজানুর রহমান আরিয়ান মানেই বিশেষ কিছু। কারণ সংখ্যায় কম, মানে উন্নত’- এ অদৃশ্য নীতি ধরে শুরু থেকে কাজ করে আসছেন এ নির্মাতা। তারই আরেকটি বহিঃপ্রকাশ ঘটতে যাচ্ছে এ ঈদে, তার একমাত্র নির্মাণ দিয়ে।

হ্যা, এ ঈদে শতাধিক নাটকের ভিড়ে আরিয়ান মাত্র একটি কাজই করেছেন; সেটি হলো তখন যখন’।

আরিয়ানের চিত্রনাট্য ও নির্মাণে বিশেষ এ নাটকটি নির্মিত হয়েছে সিএমভির ব্যানারে। এর প্রধান তিন চরিত্রে অভিনয় করেছেন জোভান, নিহা ও সাদিয়া আয়মান। যেখানে তিনজনকে দেখা যাবে সহপাঠী তথা বন্ধুর চরিত্রে।

কাজটি প্রসঙ্গে মিজানুর রহমান আরিয়ান বলেন, এটা একটা লাভ ট্রায়াঙ্গেল। বিশ্ববিদ্যালয়জীবনে ঢোকার আগে কোচিং করার একটা সময় আসে শিক্ষার্থীদের। সে সময়টায় কোচিং ক্লাসের সুবাদে প্রেমেও পড়ে অনেকে। তেমনই একটি ত্রিভুজ প্রেমের গল্প এটি। বাকিটা আর বলছি না।’

নির্মাতা জানান, এখন তিনি ব্যস্ত আছেন একটি ওয়েব সিরিজ ও ওয়েব সিনেমা নির্মাণ প্রক্রিয়া নিয়ে। তবে দর্শক প্রত্যাশার কথা ভেবে ঈদ উপহার হিসেবে নির্মাণ করেছেন তখন যখন।

এদিকে প্রযোজক এসকে সাহেদ আলী পাপ্পু জানান, তখন যখন তাদের ঈদ আয়োজনের অন্যতম বিশেষ নির্মাণ; যা ঈদ আয়োজনে উন্মুক্ত হবে সিএমভির ইউটিউব চ্যানেলে।


আরও খবর



বুলেট-বোমা, ক্ষুধায় বিষণ্ন ঈদ গাজায়

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

পবিত্র ঈদুল ফিতর। মুসলিম ধর্মাবলম্বীদের সবচেয়ে বড় উৎসব। দীর্ঘ এক মাস সিয়াম পালনের পর ধর্মীয় এ উৎসবকে সামনে রেখে চারদিকে আনন্দ-উল্লাস। তবে বিশ্বে এমনো এক প্রান্ত রয়েছে যেখানে শুধুই স্বজন হারানোর হাহাকার। বাতাসে লাশের গন্ধ। বিধ্বস্ত কংক্রিটের ভাঁজে ভাঁজে রক্তের ছাপ। ধূলিসাৎ হয়ে গেছে মসজিদ, পার্ক, ঐতিহাসিক ভবনসহ প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন। বুলেট-বোমা, ক্ষুধায় এবার বিষণ্ন ঈদ গাজায়। বাড়িতে খাবার নেই। নতুন পোশাক নেই। জীবনেরও কোনো নিয়শ্চয়তা নেই। ইসরাইলের অমানবীয় অত্যাচারে আনন্দহীন ঈদ কাটাবে গাজাবাসী। আলজাজিরা।

গাজা উপত্যকায় যা ঘটছে তা প্রত্যক্ষ করা হৃদয়বিদারক। ইহুদিবাদীরা তাদের পৈশাচিক আচরণ এবং ঘৃণ্য পেশা দিয়ে শোক ও বেদনাকে ছড়িয়ে দিয়েছে গাজায়। অবরুদ্ধ অঞ্চলটিতে শুধুই দুর্ভিক্ষ। অনেকেই স্বজন হারিয়ে একাকী ঈদের দিনটি কাটাবে। তবুও অসংখ্য গাজাবাসীর আশায় দিন কাটাচ্ছে তাদের দুঃখের অবসান হবে। তাদের মতে, শহিদদের রক্ত ইসরাইলের বর্বর সামরিক দখলদারিত্ব থেকে মুক্তির পথকে উন্মুক্ত করে দেবে।

এদিকে অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকার দক্ষিণাঞ্চলীয় খান ইউনিস শহরে ফিরতে শুরু করেছেন সেখানকার বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনিরা। সোমবার দলে দলে ফিলিস্তিনিরা বিধ্বস্ত শহরে ফিরছেন। দক্ষিণাঞ্চল থেকে ইসরাইলি সেনাবাহিনী আংশিক সেনা প্রত্যাহারের ঘোষণার পর এই ফিরে আসা শুরু হয়েছে। মার্কিন বার্তা সংস্থা এপি এ খবর জানিয়েছে। খান ইউনিসে অনেকেই নিজের শহরকে চিনতে পারছেন না বলে জানিয়েছেন।

ইসরাইলি আগ্রাসনে গাজার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহরটি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে। অসংখ্য ভবন, অ্যাপার্টমেন্ট ও বাণিজ্যিক প্রতিষ্ঠানের অস্তিত্ব হারিয়ে গেছে। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে স্কুল ও হাসপাতাল। সড়কগুলোতে বুলডোজার চালিয়েছে ইসরাইলি বাহিনী। বাস্তুচ্যুত হওয়া নাজওয়া আয়াশ নামের আরেকজন বলেছেন, তার পরিবারের অ্যাপার্টমেন্ট ভবনের তৃতীয়তলায় তিনি যেতে পারছেন না। কারণ সিঁড়ি নেই। ধ্বংসস্তূপ বেয়ে উপরে ওঠে তার ভাই সন্তানদের জন্য কিছু জিনিসপত্র নিয়ে এসেছেন। বাসেল আবু নাসের আরেক বাসিন্দা বলেছেন, শহরটি ধ্বংসনগরী হয়ে গেছে। জীবনের কোনো স্পন্দন নেই। তারা কিছুই অবশিষ্ট রাখেনি।

যুদ্ধবিধ্বস্ত অবরুদ্ধ ভূখণ্ড গাজাতে ফিলিস্তিনি জনগণের সমর্থনে এক কোটি লিটার জ্বালানি পাঠানোর ঘোষণা দিয়েছে ইরাক সরকার। এছাড়া গাজার আহত ফিলিস্তিনিদের গ্রহণ এবং তাদের সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়ার বিষয়েও সিদ্ধান্ত নিয়েছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশটি।

রোববার ইরাকের প্রধানমন্ত্রী মোহাম্মদ শিয়া আল-সুদানি এ ঘোষণা দেন। এক বিবৃতিতে ইরাকের প্রধানমন্ত্রী জানান, তার দেশ গাজার বাসিন্দাদের জন্য এক কোটি লিটার জ্বালানি পাঠাবে। ছয় মাসের বেশি সময় ধরে চলা যুদ্ধে জ্বালানির তীব্র সংকট দেখা দিয়েছে গাজা উপত্যকায়। জ্বালানির অভাবে সেখানকার হাসপাতাল, পানি ব্যবস্থাপনা, বেকারি ও ত্রাণ কার্যক্রম প্রায় অচল হয়ে পড়েছে। তাই ফিলিস্তিনি নাগরিকদের সুবিধার্থে এই সহায়তা দিচ্ছে ইরাক।

অন্যদিকে অবরুদ্ধ গাজায় ৩০০টিরও বেশি ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশ করেছে। সোমবার এই ঘোষণা দিয়েছে ইসরাইল। যুদ্ধ শুরুর পর থেকে প্রতিদিন ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশের সর্বোচ্চ সংখ্যা এটি। দুর্ভিক্ষগ্রস্ত অঞ্চলটিতে খাদ্য সহায়তা প্রবেশের জন্য ইসরাইলকে ক্রমবর্ধমানভাবে চাপ দিয়ে আসছে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়। এরই মধ্যে দেশটি সোমবার ফিলিস্তিনি এই ভখণ্ডে ৩২২টি ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশ করানোর কথা জানিয়েছে। তবে অঞ্চলটির অনাহারে ভোগা লাখ লাখ ফিলিস্তিনির জন্য গাজায় সোমবার প্রবেশ করা এই সংখ্যক ট্রাক যথেষ্ট নয়।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে দেওয়া একটি বিবৃতিতে ইসরাইলের কোঅর্ডিনেটর অব গভর্নমেন্ট অ্যাক্টিভিটিস ইন দ্য টেরিটরি (সিওজিএটি) বলেছে, ত্রাণবাহী গাড়িবহরের ২২৮টি ট্রাকে খাদ্যপণ্য ছিল। এই ট্রাকগুলো মোট সংখ্যার ৭০ শতাংশ। রাফাহ থেকে আলজাজিরার প্রতিবেদক তারেক আবু আজউম জানিয়েছেন, অন্য ট্রাকগুলোও কারেম আবু সালেম সীমান্ত দিয়ে গিয়েছিল। এই সীমান্তটি ইসরাইলিদের কাছে কেরেম শালোম নামে পরিচিত। তিনি বলেন, মানবিক সহায়তা বহনকারী গাড়ি বহরের অধিকাংশ গাড়িই পানি, চিনি, আটা ও অন্যান্য নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিস বোঝাই ছিল।


আরও খবর



চট্টগ্রামে পোশাক কারখানার আগুন নিয়ন্ত্রণে

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রামের বায়েজিদ টেক্সটাইল এলাকায় একটি পোশাক কারখানায় লাগা আগুন ২ ঘণ্টায় নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ফায়ার সার্ভিসের ৯টি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

শুক্রবার (২৯ মার্চ) সন্ধ্যা ৬টার দিকে কোরিয়ান গার্মেন্টস নামের ওই কারখানায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। এর আগে বিকাল ৪টার দিকে আগুন লাগার খবর পাওয়া যায়।

তবে তাৎক্ষণিকভাবে আগুন লাগার কারণ বা ক্ষয়ক্ষতির কোনো তথ্য জানা যায়নি বলে জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিস।


আরও খবর



হাজারীবাগে ঝাউতলা বস্তিতে আগুন, নিয়ন্ত্রণে ৭ ইউনিট

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর হাজারীবাগের ঝাউচরের মোড় এলাকার একটি টিনশেড বস্তিতে আগুন লেগেছে। নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ৭টি ইউনিট। শুক্রবার (১২ এপ্রিল) বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে আগুনের সূত্রপাত হয়। খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিস।

ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরের ডিউটি অফিসার রোজিনা আক্তার জানান, বেলা ১১টা ৫০ মিনিটে আমাদের কাছে খবর আসে হাজারীবাগ বেড়িবাঁধ সংলগ্ন ঝাউতলা বস্তিতে আগুন লেগেছে। খবর পেয়ে হাজারীবাগ ফায়ার স্টেশনের ২টি, লালবাগের ২টি, মোহাম্মদপুরের ২টি ও সিদ্দিকবাজার ফায়ার স্টেশনের ১টিসহ মোট ৭টি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করেছে।

তিনি জানান, প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ ও ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ জানা যায়নি।


আরও খবর