আজঃ সোমবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

বিক্রমপুর টঙ্গীবাড়ী প্রেসক্লাবের কমিটি গঠন

প্রকাশিত:সোমবার ২২ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
প্রেস বিজ্ঞপ্তি

Image

মুন্সীগঞ্জের টঙ্গীবাড়ী উপজেলার বিক্রমপুর টঙ্গীবাড়ী প্রেসক্লাবের কমিটি সোমবার বিকালে গঠন করা হয়েছে। এতে সময়ের আলো পত্রিকার টঙ্গিবাড়ী উপজেলা প্রতিনিধি এডভোকেট ব. ম শামীমকে সভাপতি ও দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকার টঙ্গিবাড়ী উপজেলা প্রতিনিধি মো: রনি শেখকে সাধারণ সম্পাদক করে আগামী ২ বছরের জন্য ১৩ সদস্য বিশিষ্ট কমিটি গঠন করা হয়েছে।

কমিটির অন্যান্য সদস্যরা হলেন, সহ-সভাপতি দৈনিক বিজয় পত্রিকার ডিএম বেলায়েত শাহীন, সহ-সভাপতি দৈনিক নওরোজ পত্রিকার নারায়ণ টিটু চৌধুরী, যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক  দৈনিক খোলা কাগজ পত্রিকার আপন সরদার, সাংগঠনিক সম্পাদক দৈনিক বাংলাদেশ পরিক্রমা'র এমআর খান মিলন, তথ্য প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক দি নিউজ স্টেশন এর শেখ রাসেল ফখরুদ্দিন, কোষাধ্যক্ষ দৈনিক ভোরের খবর এর বাবু হাওলাদার, দপ্তর সম্পাদক দৈনিক রুদ্র বার্তার জেসমিন সুইটি,কার্যকরী সদস্য দৈনিক মানবকন্ঠ পত্রিকার মো: মোজাফফর হোসেন, আজকের পত্রিকার রিয়াদ হোসেন, দৈনিক অন্য কন্ঠ পত্রিকার আনিসুর রহমান।

এর আগে বুধবার দুপুরে বিক্রমপুর টঙ্গীবাড়ী প্রেসক্লাবের দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন ২০২৩ইং অনুষ্ঠিত হয়েছে। বিক্রমপুর টঙ্গীবাড়ী প্রেসক্লাবের সাবেক সভাপতি দৈনিক সময়ের আলো পত্রিকার টঙ্গিবাড়ী উপজেলা প্রতিনিধি  এডভোকেট ব.ম এর সভাপতিত্বে ও ভারপ্রাপ্ত  সাধারণ সম্পাদক দৈনিক ইনকিলাব পত্রিকার টঙ্গিবাড়ী প্রতিনিধি মো: রনি শেখ এর সঞ্চালনায়  সোমবার দুপুর ২ টায় উপজেলার পপুলার চাইনিজ রেস্টুরেন্টে এ দ্বি-বার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়।

এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুন্সীগঞ্জ প্রেসক্লাব এর সভাপতি শহীদ-ই-হাসান। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন মুন্সীগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাবেক সাধারণ সম্পাদক মামুনুর রশীদ খোকা, মাইটিভি'র সাংবাদিক  শেখ মো: রতন, প্রথম আলো পত্রিকার মো: ফয়সাল হোসেন, দৈনিক যুগান্তরের ফিরুজ ইফতেখার (বাক্কার) মাঝি, যায়যায়দিন পত্রিকার ফিরুজ আলম বিপ্লব, গ্লোবাল টিভির হাসান জুয়েল, লাখোকন্ঠ পত্রিকার  কান্ত দাস,রজত রেখা পত্রিকার চিফ রিপোর্টার নাজির হোসেন। 


আরও খবর



পদে বহাল থাকবেন চার ডেপুটি গভর্নর

প্রকাশিত:রবিবার ১১ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১১ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার পদত্যাগ করায় তার অবর্তমানে বাংলাদেশ ব্যাংকের চার ডেপুটি গভর্নরা তাদের স্ব স্ব দায়িত্ব পালন করবেন। নতুন গভর্নর নিয়োগ না হওয়া পর্যন্ত দৈনন্দিন কার্যক্রম পরিচালনা করবেন ডেপুটি গভর্নররা। রোববার (১১ আগস্ট) এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন জারি করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়ের আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ।

এতে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদারের পদত্যাগজনিত কারণে ১১ আগস্ট থেকে নতুন গভর্নরের যোগদানের পূর্ব পর্যন্ত দৈনন্দিন কার্যক্রম অব্যাহত রাখার স্বার্থে বাংলাদেশ ব্যাংকের ডেপুটি গভর্নররা স্ব-স্ব ক্ষেত্রে তাদের দৈনন্দিন কার্যক্রম সম্পাদন করবেন। আর দৈনিক বিভিন্ন চিঠিপত্র সংশ্লিষ্ট বিভাগে বণ্টন করবেন ডেপুটি গভর্নর নূরুন নাহার।

এ বিষয়ে জানতে চাইলে আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগের উপসচিব আফছানা বিলকিস বলেন, গভর্নর পদত্যাগ করায় কেন্দ্রীয় ব্যাংকের দৈনন্দিন কার্যক্রম অব্যাহত রাখতে ডেপুটি গভর্নরদের স্ব-স্ব ক্ষেত্রে তাদের দৈনন্দিন কার্যক্রম চালাবে।

একজন ডেপুটি গভর্নর পদত্যাগ করেছেন এবং অন্যরা পদত্যাগ করবেন বলে গণমাধ্যমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে উপসচিব বলেন, ডেপুটি গভর্নরদের কোনো পদত্যাগ এখন পর্যন্ত পাইনি। তাই তারা স্ব-স্ব পদে দায়িত্ব পালন করবেন। তারা অফিস করছেন না কেন? এ প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, বিষয়টা আমি জানি না। 

গতকাল রোববার কেন্দ্রীয় ব্যাংকে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, একজন ডেপুটি গভর্নরও অফিস করেননি। ডেপুটি গভর্নর-১ কাজী ছাইদুর রহমান ঢাকা পোস্টকে জানান, মন্ত্রণালয়ের নির্দেশনা অনুযায়ী তারা হোম অফিস করছেন।

এর আগে, ৫ আগস্ট ছাত্র-জনতার অবিস্মরণীয় অভ্যুত্থানের মুখে দেশ ছাড়েন সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এর মাধ্যমে টানা ১৬ বছরের আওয়ামী লীগের নজিরবিহীন দুঃশাসন ও স্বেচ্ছাচারিতার অবসান ঘটে। এরপর একে একে বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে দুর্নীতিবাজ ও দলীয় কোটায় নিয়োগ-প্রমোশনপ্রাপ্তদের পদত্যাগের দাবিতে শুরু হয় বিক্ষোভ। বাদ যায়নি ব্যাংকিং খাতের নিয়ন্ত্রক বাংলাদেশ ব্যাংকও।

বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগের সিদ্ধান্ত নেন ব্যাংকের চার ডেপুটি গভর্নর। তারা হলেন, কাজী সাইদুর রহমান, খুরশীদ আলম, হাবিবুর রহমান ও নুরুন নাহার। এর মধ্যে ৭ আগস্ট কাজী সাইদুর রহমান ক্ষুব্ধ কর্মকর্তাদের উপস্থিতিতে সাদা কাগজে পদত্যাগপত্রে স্বাক্ষর করেন। আর সরকারের পতনের চার দিনের মাথায় পদত্যাগ করেন ব্যাংকের গভর্নর আব্দুর রউফ তালুকদার।


আরও খবর



থানায় মারধর-টাকা দাবি, ওসিসহ ৭ পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৫ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৫ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

মারধর ও চাঁদা দাবির পরিপ্রেক্ষিতে নোয়াখালীর সুধারাম থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনিসহ সাত পুলিশের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন এক আইনজীবী।

বুধবার (১৪ আগস্ট) অ্যাডভোকেট মিনারুল ইসলাম মিনার (৩৫) বাদী হয়ে জেলা ও দায়রা জজ ফজলে এলাহী ভূঁইয়ার আদালতে মামলাটি দায়ের করেন। আদালত আগামী ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ প্রদান করে।

মামলার আসামিরা হলেন- সুধারাম থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মীর জাহেদুল হক রনি, পরিদর্শক (তদন্ত) মো. মিজানুর রহমান পাঠান, উপ-পরিদর্শক (এসআই) অপু বড়ুয়া, মো. কামাল হোসেন, সহকারী উপ-পরিদর্শক (এএসআই) আবু তালেব, কনস্টেবল মো. রাসেল ও থানার মুন্সি রুবেল বড়ুয়া।

বাদীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. জসিম উদ্দিনের মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, গত ফেব্রুয়ারি মাসে তানজিনা আক্তার তানিয়া নামে ৭ বছরের এক শিশুকে মামলার এফআইআরয়ে অন্তর্ভুক্ত করায় মৌখিক আবেদনের ভিত্তিতে সুধারাম থানার ওসি মীর জাহেদুল হক রনিকে আদালত শোকজ করেন। সেই বিরোধের জেরে ওসি আমার ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন। গত ১৯ জুলাই বিকেলে আমার মামা আবদুল করিম মুক্তকে আটক করে সুধারাম থানা পুলিশ। খবর পেয়ে তাকে থানায় দেখতে গেলে ওসির নেতৃত্বে আসামিরা থানার একটি কক্ষে আটক করে মারধর করে।

পরে খবর পেয়ে আমার আত্মীয়-স্বজন আমাকে থানা থেকে ছাড়াতে গেলে এসআইদের মাধ্যমে দুইলাখ টাকা ঘুষ দাবি করেন ওসি মীর জাহেদুল হক রনি ও পরিদর্শক মিজানুর রহমান পাঠান। দাবিকৃত টাকা না পেয়ে পরদিন ২০ জুলাই আমাকে কোটাসংস্কার আন্দোলনে ছাত্র বিক্ষোভ দমাতে দায়ের করা বিশেষ ক্ষমতাসহ বিস্ফোরক আইনের মামলায় আমাকে আদালতে চালান দেওয়া হয়। এসময় আমার বিরুদ্ধে রিমান্ডের আবেদন করার ভয় দেখিয়ে তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো. কামাল হোসেন ২০ হাজার টাকা হাতিয়ে নেন।

বাদীর আইনজীবী অ্যাডভোকেট মো. জসিম উদ্দিন মামলা দায়েরের বিষয়টি নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, বুধবার (১৪ আগস্ট) জেলা ও দায়রা জজ ফজলে এলাহী ভূঁইয়ার আদালতে মামলাটি দায়ের করা হয়েছে। চিফ জুড়িসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট অথবা তার কোনো অধস্তন ম্যাজিস্ট্রেট দ্বারা অনুসন্ধান করে আগামী ১৫ সেপ্টেম্বরের মধ্যে প্রতিবেদন দাখিলের আদেশ দেওয়া হয়েছে।

এদিকে মামলায় উল্লেখিত ঘটনা সম্পূর্ণ অসত্য বলে দাবি করেন ওসি মীর জাহেদুল হক রনি বলেন, বিভিন্ন সময় আইনজীবী মিনারুল ইসলাম মিনারের অন্যায় তদবির না রাখায় তিনি আমার ওপর ক্ষুব্ধ ছিলেন। পুলিশ যথাযথ নিয়মে আসামি গ্রেপ্তার ও আদালতে প্রেরণ করে। এখানেও তার কোনো ব্যতয় ঘটেনি।

নিউজ ট্যাগ: নোয়াখালী

আরও খবর



চট্টগ্রাম বিভাগীয় নতুন স্বাস্থ্য পরিচালক অং সুই প্রু মারমা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মনীষা আচার্য, চট্টগ্রাম

Image

চট্টগ্রাম বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক পদে চলতি দায়িত্ব পেয়েছেন চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের উপ পরিচালক অং সুই প্রু মারমা। 

বৃহস্পতিবার (৫ সেপ্টেম্বর) স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সিনিয়র সহকারী সচিব আবু রায়হান দোলন স্বাক্ষরিত এক প্রজ্ঞাপনে এ তথ্য জানানো হয়।

এর আগে চলতি বছরের ২১ মে বিভাগীয় স্বাস্থ্য পরিচালক ডা. মো. মহিউদ্দীন অবসরে যান। এর পর থেকে উপ পরিচালক ডা. ইফতেখার আহমদ ভারপ্রাপ্ত হিসেবে স্বাস্থ্য পরিচালকের দায়িত্ব পালন করেন।

একই প্রজ্ঞাপনে চট্টগ্রাম জেলার সদ্য সাবেক সিভিল সার্জন ডা. ইলিয়াছ চৌধুরীকে চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের উপ পরিচালক পদে নিয়োগ দেওয়া হয়। 

গত ৩ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম জেলার সিভিল সার্জন হিসেবে দায়িত্ব পান ডা. জাহাঙ্গীর আলম। এর আগে তিনি চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের সহকারী পরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।

নিউজ ট্যাগ: চট্টগ্রাম

আরও খবর



প্রথম এমপক্সের টিকা পেল গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গো

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মধ্য আফ্রিকার দেশ গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র কঙ্গো (ডি আর কঙ্গো) মাঙ্কিপক্স বা এমপক্সের টিকার প্রথম চালান হাতে পেয়েছে। গত মাসে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও) এমপক্সের সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার জেরে বিশ্বজুড়ে জনস্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা ঘোষণা করে।

ডব্লিউএইচওর তথ্য অনুযায়ী, ২০২৩ সালের জানুয়ারির পর থেকে এখন পর্যন্ত দেশটিতে ২৭ হাজার মানুষের এমপক্স শনাক্ত হয়েছে। মারা গেছেন ১ হাজার ১০০ জনের বেশি। আক্রান্ত ও মারা যাওয়া ব্যক্তিদের বড় অংশই শিশু।

ডি আর কঙ্গোর রাজধানী কিনশাসায় স্থানীয় সময় গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে এমপক্সের টিকার প্রথম চালান নিয়ে একটি উড়োজাহাজ অবতরণ করে। দেশটিকে অনুদান হিসেবে এসব টিকা দিয়েছে ইউরোপীয় ইউনিয়ন।

দেশটির স্বাস্থ্যমন্ত্রী স্যামুয়েল রজার কাম্বা মুলাম্বা বলেন, যেসব প্রদেশে সবচেয়ে বেশি রোগী পাওয়া গেছে, সেখানে সবার আগে টিকা দেওয়া হবে। এ টিকা ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রে অনুমোদিত। তবে শুধুমাত্র প্রাপ্তবয়স্কদের দেওয়া যায়।

এমপক্সে সংক্রমিত ব্যক্তির ঘনিষ্ঠ সংস্পর্শে এমপক্স ভাইরাস অন্যজনের শরীরে সংক্রমিত হয়ে থাকে। এমন সংস্পর্শের মধ্যে রয়েছে শারীরিক সম্পর্ক, ত্বকের স্পর্শ, কাছাকাছি থেকে কথা বলা বা শ্বাসপ্রশ্বাস। এ ভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির উপসর্গ ফ্লুর মতো। রোগের একপর্যায়ে শরীরে ফুসকুড়ি দেখা দেয় এবং এটি প্রাণঘাতী হয়ে উঠতে পারে।

এ মুহূর্তে এমপক্স ভাইরাসের কয়েকটি ধরনে সংক্রমণের ঘটনা দেখা যাচ্ছে। এর মধ্যে একটি ধরন বেশি বিপজ্জনক। ক্লেড ১বি নামের ধরনটি গত বছরের সেপ্টেম্বরে শনাক্ত হয়েছে।


আরও খবর
উত্তরপ্রদেশে ভবন ধসে নিহত ৮, আহত ২৮

রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪




কক্সবাজারে একটি মাছের দাম চাওয়া হচ্ছে ৭ লাখ টাকা!

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

একটি পোপা মাছের ওজন ৩০ কেজি ২০০ গ্রাম। দাম হাঁকানো হচ্ছে সাত লাখ টাকা। শুক্রবার (৬ সেপ্টেম্বর) ভোরে কক্সবাজারের মহেশখালীতে ফিশিং ট্রলারে ধরা পড়ে মাছটি। সকাল ১০টার দিকে মাছটিকে বাজারে আনা হয়।

ট্রলারের মালিক মোহাম্মদ আনোয়ার মেম্বার বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, মাছটির দাম সাত লাখ টাকা চেয়েছেন তারা। ইতিমধ্যে কয়েকজন ব্যবসায়ী চার লাখ টাকা পর্যন্ত দাম বলেছেন।

ট্রলারের মাঝি মাহবুব আলম বলেন, বন্যা পরিস্থিতির কারণে দীর্ঘদিন বিচিং ট্রলার ও মাঝিমাল্লারা সাগরে মাছ ধরতে যেতে না পেরে অলস জীবন কাটাচ্ছিলাম। আজ সকালে আটজন মাঝিমাল্লা নিয়ে সাগরে গিয়ে প্রথম জাল ফেলার সঙ্গে সঙ্গে মাছটি ধরা পড়ে।মাছটি পেয়ে আমরা অনেক খুশি।

পোপা মাছের বায়ুথলি দিয়ে বিশেষ ধরনের সার্জিক্যাল সুতা তৈরি করা যায় বলে বিভিন্ন দেশে এর প্রচুর চাহিদা রয়েছে। এ কারণে পোপা মাছের দাম এত বেশি।


আরও খবর