আজঃ শনিবার ১১ মে ২০২৪
শিরোনাম

বিজিবির নতুন ডিজি নাজমুল হাসান

প্রকাশিত:বুধবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ১৮ জানুয়ারী ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) নতুন মহাপরিচালক (ডিজি) হিসেবে নিয়োগ পেয়েছেন মেজর জেনারেল এ কে এম নাজমুল হাসান। গতকাল মঙ্গলবার জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয় থেকে এ সংক্রান্ত প্রজ্ঞাপন জারি করা হয়েছে।

নাজমুল হাসানকে প্রেষণে নিয়োগ দিয়ে তার চাকরি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জননিরাপত্তা বিভাগে ন্যস্ত করা হয়েছে।

নাজমুল হাসান বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছিলেন।

অন্যদিকে বিজিবির মহাপরিচালকের দায়িত্ব চালিয়ে আসা মেজর জেনারেল সাকিল আহমেদকে সেনাবাহিনীতে ফিরিয়ে নিতে তার চাকরি ন্যস্ত করা হয়েছে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে।


আরও খবর



নির্বাচনে হারবে জেনেই বিএনপি ভোট বর্জন করেছে: শাহজাহান খান

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মাদারীপুর প্রতিনিধি

Image

বিএনপি যে কোন নির্বাচনে জয়লাভ করবে না জেনেই উপজেলা পরিষদের ভোট বর্জন করেছে। তাদের মাঝে কোন রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা নেই বলে মন্তব্য করেছেন আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীয় সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান খান।

বুধবার (৮ মে) সকাল ১০টার দিকে সদর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে ভোট প্রয়োগ করে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন তিনি।

সাবেক মন্ত্রী শাহজাহান খান আরও বলেন, এদেশে ভোট ও ভাতের লড়াই প্রতিষ্ঠিত করেছে একমাত্র প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তার শাসন আমলেই এদেশে ভোটের রাজনীতির চর্চা করা হয়। আর বিএনপিসহ কয়েকটি রাজনৈতিক দল ভোট বর্জন করে মানুষের অধিকার হরণ করে। তারা শুধু মিধ্যাচার করে সমাজে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। কাজেই তারা দল হিসেবে এখন মিথ্যাচারে পরিণত হয়েছে।

এসময় শাহজাহান খান মাদারীপুর সদর উপজেলা পরিষদে তার বড় ছেলে আসিবুর রহমান খানের রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড তুলে ধরেন। সেই সঙ্গে আওয়ামী লীগের দলীয় সিদ্ধান্ত অমান্য করেনি বলেও তিনি মন্তব্য করেন।

উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে প্রথম ধাপে মাদারীপুর সদর ও রাজৈর উপজেলায় ভোটগ্রহণ হচ্ছে। এ দুই উপজেলায় ভোটার প্রায় সাড়ে ৫ লাখ। চেয়ারম্যান পদে দুই উপজেলায় লড়ছেন ৫ জন, ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৬ জন ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে ৯ জন।


আরও খবর



আমতলী উপজেলা নির্বাচন: ১২ প্রার্থীর মনোনয়ন দাখিল

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
উপজেলা প্রতিনিধি

Image

বরগুনা আমতলী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে ৫ জন ও ভাইস চেয়ারম্যান পুরুষ পদে ৪ জন ও নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে তিনজন সহ মোট ১২ জন প্রার্থী মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন।

বৃহস্পতিবার মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষদিনে নির্ধারিত সময় বিকাল ৪টা পর্যন্ত আমতলী উপজেলা নির্বাচনে রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে প্রার্থীরা মনোনয়ন ফরম জমা দিয়েছেন।

চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন পত্র দাখিল করা প্রার্থীরা হলেন- আমতলী উপজেলা পরিষদের বর্তমান চেয়ারম্যান অ্যাড. এম এ কাদের মিয়া, গোলাম সরোয়ার ফোরকান, আলতাফ হাওলাদার, এলমান উদ্দিন আহমেদ সুহাদ, অ্যাড. মোশাররফ হোসেন মোল্লা।

নারী ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন তিনজন। তারা হলেন- আমতলী উপজেলা পরিষদের বর্তমান নারী ভাইস চেয়ারম্যান তামান্না আফরোজ মনি, জেসিকা তারতিলা জুথী, মাকসুদ আক্তার জোছনা।

এছাড়া পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদে মনোনয়নপত্র জমা দিয়েছেন- বীর মুক্তিযোদ্ধা, কমান্ডার একেএম শামসুদ্দিন শানু, মোয়াজ্জেম হোসেন খান, নাজমুল হাসান সোহাগ, অ্যাড. মঈন পহলান।

সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা ও আমতলী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, আমতলী উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে তিনটি পদে ১৭ জন প্রার্থী তাদের মনোনয়ন পত্র দাখিল করেছেন।

আগামী ১২ মে জেলা প্রশাসক কার্যালয়ের সম্মেলন কক্ষে তিনটি পদে দাখিলকৃত প্রার্থীদের মনোনয়ন পত্র যাচাই-বাছাই কার্যক্রম অনুষ্ঠিত হবে। ১৩ ও ১৫ মে প্রার্থীদের আপীল, ১৬ থেকে ১৮ মে প্রার্থীদের আপীল নিস্পত্তি, ১৯ মে প্রার্থীতা প্রত্যাহার, ২০ মে প্রার্থীদের প্রতীক বরাদ্দ ও ৫ জুন ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে।

আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি


আরও খবর



স্কুলে বন্দুক নিয়ে যেতে পারবেন শিক্ষকরা

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

যুক্তরাষ্ট্রের টেনেসি অঙ্গরাজ্যে মঙ্গলবার শিক্ষকদের স্কুলে বন্দুক নিয়ে যাওয়া নিয়ে একটি বিল পাস হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, শিক্ষকরা স্কুলে বন্দুক নিয়ে যেতে পারবেন। তবে তা প্রকাশ্যে দেখাবেন না। বিলটি এবার যাবে রিপাবলিকান গভর্নর বিল লি-র কাছে অনুমোদনের জন্য। এক প্রতিবেদনে এমনটি জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম ডয়চে ভেলে।

একবছর আগে ন্যাশভিলের স্কুলে গুলিচালানোর ঘটনায় তিন শিশু-সহ ছয়জনের মৃত্যু হয়। তারপর এই সিদ্ধান্ত নেয়া হলো।

বিলে বলা হয়েছে, স্কুলের ভেতরে কেউ যদি বন্দুক নিয়ে যেতে চান, তাহলে তাকে প্রতি বছর ৪০ ঘণ্টার প্রশিক্ষণ নিতে হবে। তিনি প্রকাশ্যে বন্দুক নিয়ে যেতে পারবেন না। বন্দুক গোপন রাখতে হবে। স্কুল কর্তৃপক্ষ ওই বন্দুক নিয়ে আসার অনুমতি দেবেন। তার আগে পুলিশকে বিষয়টি জানাতে হবে এবং বন্দুকধারীর পরিচয় দিতে হবে।

রিপাবলিকানদের সংখ্যাধিক্য থাকা টেনেসি হাউসে বিলটি ৬৮-২৮ ভোটে পাস হয়েছে। বিলটি যখন পাস হয়, তখন দর্শক গ্যালারি থেকে স্লোগান দেয়া হয়, আপনাদের হাতে রক্ত লেগে থাকবে।

রিপাবলিকান নেতা রিয়ান উইলিয়ামস বলেছেন, একটি প্রতিরোধক তৈরি করার চেষ্টা হয়েছে। অঙ্গরাজ্যজুড়ে গুলির ঘটনা থামানোর চ্যালেঞ্জ রয়েছে। সব ডেমোক্র্যাট সদস্য ও চারজন রিপাবলিকান বিলের বিরুদ্ধে ভোট দেন।

ডেমোক্র্যাট নেতা জাস্টিন জোনস বলেন, রিপাবলিকান সহকর্মীরা আমাদের রাজ্যকে বন্দুকের নলের সামনে রাখছেন। তারা বন্দুক প্রস্তুতকারকদের সাহায্য করছেন। নৈতিক দিক থেকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া যায় না।

জিফোর্ড ল সেন্টারের দাবি, যুক্তরাষ্ট্রের অর্ধেক অঙ্গরাজ্যে স্কুলের কর্মী ও শিক্ষকরা স্কুলের মাঠে আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে যেতে পারেন।

গত কয়েক বছর ধরে যুক্তরাষ্ট্রের স্কুলে বন্দুকধারীদের তাণ্ডবে অনেক শিশু ও শিক্ষকের প্রাণ গেছে। টেনেসি অঙ্গরাজ্যের নাশভিল শহরে গোলাগুলির এক বছর পর বিলটি পাস হলো।

নিউজ ট্যাগ: যুক্তরাষ্ট্র

আরও খবর



রমজানের পর শসার কেজি আড়াই টাকা

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

দিনাজপুরে শসার দামে ধস নেমেছে। দিনাজপুরের খানসামায় চলতি মৌসুমে শসার ফলন ভালো হলেও হঠাৎ দাম কমাতে হতাশ হয়ে পড়েছেন কৃষকরা। যেই শসা কিছু দিন আগেও পাইকাররা ক্ষেত থেকে ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে কিনেছেন এখন তারা ২ টাকা কেজি দরেও কিনতে রাজি হচ্ছেন না।

এ ছাড়াও কমেছে সব ধরনের সবজির দাম। খানসামা বাজারে প্রতি কেজি শসা বিক্রি হচ্ছে আড়াই টাকায়। দাম কমে যাওয়ায় হতাশ চাষিরা। অন্যদিকে খুশি নিম্ন আয়ের মানুষজন।

রোববার (১৪ এপ্রিল) সবজি বাজার ঘুরে দেখা যায়, প্রতিটি দোকানে কম বেশি শসার সরবরাহ রয়েছে। তবে ক্রেতা না থাকায় প্রতি কেজি শসা বিক্রি হচ্ছে দুই টাকা পঞ্চাশ পয়সা কেজি দরে। রমজান মাসেও এই শসার কেজি ছিল ৪০-৫০ টাকা কেজি দরে। তখন অনেক ক্রেতাই কিনতে পারেনি। এখন দাম কমে যাওয়ায় অনেকেই কিনছেন।

উপজেলার আঙ্গারপাড়া ইউনিয়নের ছাতিয়নগড় গ্রামে কথা হয় শসা চাষি মো. রশিদুলের সঙ্গে। তিনি বলেন, এ বছর তিনি এক একর জমিতে শসার আবাদ করেছেন। খরচ হয়েছে এক লাখ চল্লিশ হাজার টাকা। এখন যে দাম, তাতে শ্রমিকদের মজুরি খরচই উঠছে না।

বাজারে সবজি কিনতে আসা আ. সুবহান বলেন, দাম এখন হাতের নাগালেই আছে। রমজান মাসের তুলনায় অনেক দাম কম। সবজির দাম কম থাকলেও বাকি নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম অনেক চড়া।

খানসামা বাজারের বিক্রেতা শাহীন বলেন, রমজান মাসে সরবরাহ কম থাকায় দাম বেশি ছিল। এখন সরবরাহ অনেক বেশি তাই দাম কম। তবে দাম কম হলেও বাজারে শসার ক্রেতা কম। এ ছাড়া অন্যান্য সবজির দামও অনেক কম। ক্রেতারা সাধ্যমতো কিনে নিয়ে যাচ্ছেন।

নিউজ ট্যাগ: শসা

আরও খবর



বাকৃবিতে আপত্তিকর অবস্থায় ছাত্রী-শিক্ষক আটক

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (বাকৃবি) এক শিক্ষক ও ছাত্রীকে আপত্তিকর অবস্থায় ধরেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের কয়েকজন শিক্ষার্থী। শনিবার (৪ মে) সন্ধ্যা সাড়ে সাতটায় বিশ্ববিদ্যালয়ের কৃষিতত্ত্ব বিভাগীয় মাঠ ও আমবাগান সংলগ্ন এলাকা থেকে কৃষিতত্ত্ব বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. শফিকুল ইসলাম ও বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম বর্ষের এক ছাত্রীকে আপত্তিকর অবস্থায় ধরেন তারা। পরে বিষয়টি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরকে জানালে ঘটনাস্থল থেকে ওই শিক্ষার্থীকে হলে নিয়ে আসেন প্রক্টর অধ্যাপক ড. মো. আজহারুল ইসলাম।

এ ঘটনাটি নিশ্চিত করেছেন সহযোগী ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. আফরিনা মুস্তারি।

এরপর বাকৃবির প্রক্টর ও সহযোগী ছাত্র বিষয়ক উপদেষ্টার উপস্থিতিতে নিজ হাতে পুরো ঘটনার একটি স্বীকারোক্তি লিখে জমা দেন ওই শিক্ষার্থী।

জানা যায়, বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তির আগেই ফেসবুকের মাধ্যমে সহযোগী অধ্যাপক ড. মো. শফিকুল ইসলামের সঙ্গে পরিচিত হন ওই শিক্ষার্থী। ভর্তির পরে ক্লাস শুরু হলে জানতে পারেন যে ওই শিক্ষক তাদের একটি ব্যবহারিক কোর্সের কোর্স শিক্ষক। মেসেঞ্জারে আলাপের মাধ্যমে ওই শিক্ষকের সঙ্গে তার অনৈতিক সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ওই শিক্ষক বিবাহিত এই বিষয়টিও জানতেন ওই শিক্ষার্থী। বিবাহিত হওয়ার পরেও ওই ছাত্রীর সঙ্গে নিজের গাড়িতে গাজীপুরের একটি রিসোর্ট, মুক্তাগাছাসহ বিভিন্ন জায়গায় ঘুরতে গিয়েছেন তিনি।

ড. আফরিনা মুস্তারি জানান, ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তের জন্য তদন্ত কমিটি গঠন করা হবে। তদন্তের আগে কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া যাচ্ছে না। তদন্ত সাপেক্ষে পরবর্তীতে সকল পদক্ষেপ নেওয়া হবে।

এ ব্যাপারে অভিযুক্ত অধ্যাপক ড. মো. শফিকুল ইসলাম জানান, আপত্তিকর অবস্থায় আমাকে পাওয়া গেছে এটা সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন। মেয়েটা আমার গাড়িতেই ছিল, আমি তাকে হলগেটে পৌঁছে দিয়েছি। পরে শুনলাম হলে নাকি কয়েকজন তাকে ভয়ভীতি দেখিয়ে কিছু বক্তব্য ও স্বাক্ষর নিয়েছে। মেয়েটা কিছুটা মানসিক ভারসাম্যহীন প্রকৃতির। আমার সবচেয়ে বড় ভুল হয়েছে তার দুঃখের কথা শুনে তাকে ঘুরতে নিয়ে গিয়েছি।


আরও খবর