আজঃ সোমবার ০৬ মে ২০২৪
শিরোনাম

বিএসএমএমইউতে বিনামূল্যে ঠোঁট-তালু কাটা অস্ত্রোপচার কার্যক্রমের উদ্বোধন

প্রকাশিত:বুধবার ২০ ডিসেম্বর ২০23 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ ডিসেম্বর ২০23 | অনলাইন সংস্করণ
স্বাস্থ্য ডেস্ক

Image

মহান বিজয় দিবস ২০২৩ উপলক্ষ্যে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) শহীদ শেখ জামাল ৬ষ্ঠ জন্মগত মুখমন্ডলের বিকৃতি, ঠোঁট ও তালু কাটা রোগীদের বিনামূল্যে অস্ত্রোপচার কার্যক্রমের উদ্বোধন করা হয়েছে।

বুধবার (২০ ডিসেম্বর) বিশ্ববিদ্যালয়ের প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের উদ্যোগে প্রধান অতিথি হিসেবে এ অস্ত্রোপচার কার্যক্রমের উদ্বোধন করেন বিএসএমএমইউ উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ। শহীদ শেখ জামাল ফ্রি প্লাস্টিক সার্জারি ষষ্ঠ ক্যাম্পে অস্ত্রোপচারের লক্ষ্যে ১৭ ও ১৮ ডিসেম্বর রোগী বাছাই করা হয়। ১৯ ডিসেম্বর বাছাই করা রোগীদের ভর্তি সম্পন্ন হয়।

অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, ‌'আত্মীয় স্বজনদের মধ্যে বিয়ে হলে সাধারণ জন্মগত ত্রুটি নিয়ে শিশুরা বেড়ে ওঠে। এ সমস্যা সমাধানের জন্য আত্মীয় স্বজনদের মধ্যে বিয়ে বন্ধ করতে হবে।

তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্মগত ত্রুটি নিয়ে জন্মগ্রহণ করা শিশুদের সেবায় কাজ করছে। জন্মগত মুখমন্ডলের বিকৃতি, ঠোঁট ও তালু কাটা রোগীদের বিনামূল্যে অস্ত্রোপচার করছে বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিট। এ বিনামূল্যে কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারছি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বদন্যতার কারণে। তিনি ক্ষমতায় আছেন বলে আমরা এ ধরণের মানবিক কাজ করার সুযোগ পাচ্ছি।'

এসময় উপস্থিত ছিলেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল  বিশ্ববিদ্যালয়ের এ্যানেসথিওলজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. দেবাশীষ বণিক, বার্ন এন্ড প্লাস্টিক সার্জারি ইউনিটের প্রধান অধ্যাপক ডা. আইয়ুব আলী, পরিচালক (হাসপাতাল) ব্রি. জে. ডা. রেজাউর রহমান, উপাচার্যের একান্ত সচিব-১ সহযোগী অধ্যাপক (সার্জিক্যাল অনকোলজি) ডা. মো.  রাসেল, অতিরিক্ত পরিচালক (হাসপাতাল) ডা. পবিত্র কুমার দেবনাথ, উপাচার্যের একান্ত সচিব-২ উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক দেবাশীষ বৈরাগী প্রমুখ।


আরও খবর



গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের তথ্য

সামরিক শক্তিতে ইসরায়েলের চেয়ে ৩ ধাপ এগিয়ে ইরান

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

সিরিয়ার রাজধানী দামেস্কে ইরানের কনস্যুলেট প্রাঙ্গণে গত ১ এপ্রিল হামলা চালায় ইসরায়েল। এর জবাবে গত শনিবার তিন শতাধিক ড্রোন ও ক্ষেপণাস্ত্র দিয়ে ইসরায়েলে নজিরবিহীন হামলা চালিয়েছে ইরান। এরপর দুই দেশের মধ্যে চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। এ ঘটনায় মধ্যপ্রাচ্যসহ পুরো বিশ্বের নজর এখন ইরান-ইসরায়েল পরিস্থিতির দিকে।

দুই দেশের মধ্যে যদি আসলেই পূর্ণ যুদ্ধ শুরু হয়ে যায় তাহলে কী ঘটবে? আর কে কার থেকে এগিয়ে আছে সামরিক শক্তিতে? এমন প্রশ্ন এখন অনেকেরই মনে।

দুটি দেশই সামরিক দিক থেকে অত্যন্ত শক্তিশালী। দুটি দেশই বিশ্বের সামরিক শক্তিধর দেশের শীর্ষ কুড়িটি দেশের মধ্যে অবস্থান করছে। তবে গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার-এর পরিসংখ্যান বলছে, ইরান সামরিক সক্ষমতার দিক থেকে ইসরায়েলের তুলনায় তিন ধাপ এগিয়ে আছে। সামরিক সক্ষমতায় শীর্ষ দেশগুলোর মধ্যে র‍্যাংকিংয়ে ইরানের অবস্থান ১৪তম আর ইসরায়েলের অবস্থান ১৭তম।

সামরিক শক্তির তুলনা : প্রতিরক্ষা খাতে ইরান ও ইসরায়েল দুই দেশই প্রচুর অর্থ ব্যয় করে। তবে বাৎসরিক সামরিক বাজেটে ইরানের তুলনায় ইসরায়েলের ব্যয় দ্বিগুণেরও বেশি। ইসরায়েলের প্রতিরক্ষা বাজেট হলো ২৪৪০ কোটি ডলার। অন্যদিকে ইরানের বাজেট ৯৯৫ কোটি ডলার। প্রতিরক্ষা বাজেটের দিক থেকে র‍্যাংকিংয়ের ১৪৫ দেশের মধ্যে ইরান ৩৩তম অবস্থানে আর ইসরায়েল ১৯তম অবস্থানে রয়েছে।

নিয়মিত সৈন্য : গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার জানাচ্ছে, সৈন্য সংখ্যার হিসেবে ইসরায়েলের চেয়ে এগিয়ে আছে ইরান। ইরানের নিয়মিত সেনা আছে ১১ লাখ ৮০ হাজার, ইসরায়েলের সৈন্য ৬ লাখ ৭০ হাজার। এর মধ্যে ইরানের রিজার্ভ সৈন্য সংখ্যা সাড়ে তিন লাখ আর ইসরায়েলের রিজার্ভ সেনা আছে ৪ লাখ ৬৫ হাজার।

যুদ্ধ বিমান : ইরানের মোট সামরিক বিমানের সংখ্যা ৫৫১টি আর ইসরায়েলের আছে ৬১২টি। এর মধ্যে ইরানের যুদ্ধ বিমান আছে ১৮৬টি আর ইসরায়েলের যুদ্ধবিমান আছে ২৪১টি। ইরানের অ্যাটাকিং বিমান সংখ্যা ২৩টি, ইসরায়েলের আছে ৩৯টি। ইরানের পরিবহন বিমান আছে ৮৬টি, ইসরায়েলের আছে ১২টি। ইরানের প্রশিক্ষণ বিমান ১০২টি আর ইসরায়েলের আছে ১৫৫টি।

হেলিকপ্টার : গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের পরিসংখ্যান বলছে, ইরানের হেলিকপ্টার আছে ১২৯টি আর ইসরায়েলের ১৪৬টি। ৪৮টি অ্যাটাক হেলিকপ্টার নিয়ে ইরানের চেয়ে শক্তিশালী ইসরায়েল। ইরানের অ্যাটক হেলিকপ্টারের সংখ্যা ১৩টি।

ট্যাংক ও সাঁজোয়া যান : গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার-এর তথ্য অনুযায়ী, ট্যাংক ও সাঁজোয়া যানের দিক থেকে ইসরায়েলের চাইতে এগিয়ে আছে ইরান। ইসরায়েলের ট্যাংক আছে ১৩৭০টি আর ইরানের ১৯৯৬টি। সাঁজোয়া যান আছে ইরানের ৬৫ হাজার ৭৬৫টি আর ইসরায়েলের আছে ৪৩ হাজার ৪০৩টি।

এছাড়া আর্টিলারি সক্ষমতায় এগিয়ে ইরান। তাদের রকেট আর্টিলারি এমএলআরএস-এর সংখ্যা ৭৭৫টি এবং সেলফ প্রপেলড আর্টিলারির সংখ্যা ৫৮০টি। অন্যদিকে, ইসরায়েলের এদিক থেকে সেফল প্রপেলড আর্টিলারির সংখ্যা ৬৫০টি এবং এমএলআরএস বা রকেট আর্টিলারির সংখ্যা ১৫০টি।

নৌ শক্তি : নৌবাহিনীর শক্তির দিক থেকেও এগিয়ে আছে ইরান। গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার বলছে, ইরানের ১০১টি যুদ্ধজাহাজ রয়েছে যেখানে ৭টি ফ্রিগেট এবং ২১টি টহল জাহাজ আর ইসরায়েলের যুদ্ধজাহাজ সংখ্যা ৬৭টি। সাবমেরিনের দিক থেকেও ইরান শক্তিশালী। দেশটির সাবমেরিন আছে ১৯টি, ইসরায়েলের সাবমেরিন আছে ৫টি।

পারমাণবিক শক্তি : সুইডেন-ভিত্তিক গবেষণা সংস্থা স্টকহোম ইন্টারন্যাশনাল পিস রিসার্চ ইনস্টিটিউটের (এসআইপিআরআই) সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের শুরুতে বিশ্বের নয়টি দেশের কাছে প্রায় ১২ হাজার ৫১২টি পারমাণবিক অস্ত্র আছে। দেশগুলো হলো- যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, চীন, ভারত, পাকিস্তান, উত্তর কোরিয়া এবং ইসরায়েল। এই তালিকায় ইরানের কাছে আনুষ্ঠানিকভাবে পারমাণবিক অস্ত্র কখনোই ছিল না। কিন্তু যুক্তরাষ্ট্র এবং ইউরোপীয় ইউনিয়ন গত কয়েক বছরে বেশ কয়েকবার দাবি করেছে যে, ইরান তাদের ইউরেনিয়ামের মজুত দিয়ে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে। ইরান দাবি করে তাদের পরমাণু কর্মসূচি শান্তিপূর্ণ।

গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার তাদের রিপোর্টে উল্লেখ করেনি যে, কোন দেশের হাতে কতটি এ ধরনের অস্ত্র রয়েছে। প্রতিষ্ঠানটি বলছে, পারমাণবিক অস্ত্র ক্ষমতার বিষয়টি তারা তাদের রিপোর্টে বিবেচনায় নেয়নি।


আরও খবর



রোগীর প্রতি চিকিৎসকের অবহেলা বরদাস্ত করা হবে না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন বলেছেন, মন্ত্রী হিসেবে আমার বয়স মাত্র সাড়ে তিন মাস। এই অল্প সময়ে আমি যেখানে গিয়েছি, একটা কথাই বলেছি, আমি যেমন চিকিৎসকেরও মন্ত্রী, ঠিক তেমনি রোগীদেরও। চিকিৎসকের ওপর কোনো আক্রমণ যেমন আমি সহ্য করবো না। রোগীর প্রতি কোনো চিকিৎসকের অবহেলাও বরদাস্ত করব না। মন্ত্রী হিসেবে শুধু একটা প্রতিশ্রুতিই আমি দিতে পারি, তোমরা তোমাদের সর্বোচ্চ সেবাটুকু দিয়ে যাও। তোমাদের বিষয়গুলোও আমি দেখবো।

আজ রোববার সকালে বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন্নেছা মুজিব কনভেনশন হলে অনুষ্ঠিত ৪১তম বিসিএস (স্বাস্থ্য) ও বিসিএস (পরিবার পরিকল্পনা) ক্যাডারের  নব-নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যকালে তিনি এসব কথা বলেন।

স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিব মো. জাহাঙ্গীর আলমের সভাপতিত্বে ওরিয়েন্টেশনে অতিথি হিসেবে বক্তব্য দেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল বাসার মোহাম্মদ খুরশীদ আলম, পরিবার পরিকল্পনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক সাহান আর বানু এনডিসি প্রমুখ।

ডা. সামন্ত লাল সেন নবনিযুক্ত চিকিৎসকদের আহ্বান জানিয়ে বলেন, এদেশের মানুষ অতি সাধারণ। তাদের চাওয়া-পাওয়াও সীমিত। ডাক্তারের কাছে এলে তারা প্রথমে চায়, একটু ভাল ব্যবহার। একটু ভাল করে তাদের সঙ্গে কথা বলা, একটু মনোযোগ দিয়ে তাদের কথা শোনা৷ এটুকু পেলেই তারা সন্তুষ্ট।

তিনি আরও বলেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু স্বপ্ন দেখতেন, তৃণমূল পর্যায়ে স্বাস্থ্যসেবা পৌঁছে দেওয়া। আমি মনে করি, সেই স্বপ্ন পূরণ করার কারিগর হচ্ছো তোমরা। যারা আজকে চিকিৎসক হিসেবে যোগদান করতে যাচ্ছ। আমার বিশ্বাস, তোমরা বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন পূরণে প্রতিজ্ঞাবদ্ধ হবে।

ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠানে ৪১তম বিসিএস স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ ক্যাডারে সহকারী সার্জন পদে ১০৩  জন, সহকারী ডেন্টাল সার্জন পদে ১৭১ জন এবং পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা পদে ১৫৩ জন যোগদান করেন।


আরও খবর



পরমাণু শক্তি কমিশনের সদস্য হলেন ড. মজিবুর রহমান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের বিশিষ্ট পরমাণু বিজ্ঞানী ড. মো. মজিবুর রহমান পরমাণু শক্তি কমিশনের সদস্য (জীববিজ্ঞান) পদে নিয়োগ পেয়েছেন। সদস্য পদে নিযুক্ত হওয়ার পূর্বে তিনি কমিশনের আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগের পরিচালক ও আন্তর্জাতিক পরমাণু শক্তি সংস্থা (IAEA)-এর National Liaison Officer (NLO) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছিলেন।

ড. রহমান দেশের ৮টি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল ক্যাম্পাসে ইনষ্টিটিউট অব নিউক্লিয়ার মেডিসিন এন্ড এলাইড সাইন্সেস (ইনমাস) স্থাপন শীর্ষক প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক হিসেবে ২০১৭-২০২৩ পর্যন্ত অত্যন্ত সফলতার সাথে দায়িত্ব পালন করেছেন।

ড. মো. মজিবুর রহমান ২০০৩ সালে Catholic University of Leuven, Belgium থেকে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন এবং ২০০৮ সালে Friedrich-Schiller-University of Jena,  Germany তে Alexander von Humboldt Foundation (AvH) - এর Research Fellow হিসেবে পোস্ট-ডক্টরাল গবেষনা সম্পন্ন করেন।

এ পর্যন্ত দেশি-বিদেশি বিভিন্ন জার্নালে তার ৫০টির অধিক গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। কর্মজীবনে তিনি দাপ্তরিক কাজে বেলজিয়াম, জার্মানি, অষ্ট্রিয়া, ফ্রান্স, স্পেন, যুক্তরাষ্ট, পানামা, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, ফিলিপিন্স, থাইল্যান্ড সহ প্রায় ২০টির অধিক দেশ সফর করেন।

ড. রহমান ১৯৬৬ সালে কুমিল্লা জেলার চান্দিনা উপজেলার পানিপাড়া গ্রামের এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহন করেন। তার সহধর্মিনী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এবং তাদের এক পুত্র ও এক কন্যা সন্তান রয়েছে।

ড. মজিবুর রহমান, বাংলদেশ পরমাণু শক্তি বিজ্ঞানী সংঘের পর পর দুবার (২০১৪-২০১৬ এবং ২০১৬-২০১৮) নির্বাচিত সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করে কমিশন তথা বিজ্ঞানীদের কল্যানে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন।


আরও খবর



টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য শক্তিশালী দল ঘোষণা অস্ট্রেলিয়ার

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের জন্য ১৫ সদস্যের দল ঘোষণা করেছে অস্ট্রেলিয়া। তবে তাদের দলে জায়গা হয়নি অভিজ্ঞ স্টিভেন স্মিথ, তরুণ জ্যাক ফ্রেসার-ম্যাকগার্ক, পেসার জ্যাসন বেহেরেনডর্ফ ও অলরাউন্ডার ম্যাট শর্টের।

দলে জায়গা পেয়েছেন ২০২২ সালের পর আর টি-টোয়েন্টি না খেলা অ্যাস্টন অ্যাগার। প্রত্যাশিতভাবে আছেন মার্কাস স্টয়েনিস, টিম ডেভিড, ক্যামেরন গ্রিন ও গ্লেন ম্যাক্সওয়েলরা।

১৫ সদস্যের দলটিকে নেতৃত্ব দিবেন মিচেল মার্শ। গেল ১২ মাস ধরে ভারপ্রাপ্ত অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করা থেকে পূর্ণকালিন অধিনায়ক করা হয়েছে তাকে।

এবারের বিশ্বকাপে অস্ট্রেলিয়া আছে বি গ্রুপে। যেখানে তাদের প্রতিপক্ষ ওমান, ইংল্যান্ড, নামিবিয়া ও স্কটল্যান্ড। ৫ জুন বার্বাডোজে ওমানের বিপক্ষের ম্যাচ দিয়ে তাদের বিশ্বকাপ মিশন শুরু হবে।

অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপ দল:

মিচেল মার্শ (অধিনায়ক), অ্যাস্টন অ্যাগার, প্যাট কামিন্স, টিম ডেভিড, নাথান এলিস, ক্যামেরন গ্রিন, জশ হ্যাজেলউড, ট্র্যাভিস হেড, জশ ইঙ্গলিস, গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মিচেল স্টার্ক, মার্কাস স্টয়েনিস, ম্যাথু ওয়েড, ডেভিড ওয়ার্নার ও অ্যাডাম জাম্পা।


আরও খবর



প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার ফল প্রকাশ

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্ব খাতে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা-২০২৩ এর তৃতীয় গ্রুপের (তিন পার্বত্য জেলা ব্যতীত ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিভাগের ২১ জেলা) লিখিত পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। রোববার (২১ এপ্রিল) দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন এ তথ্য জানিয়েছেন।

পরীক্ষায় মোট ২৩ হাজার ৫৭ জন উত্তীর্ণ হয়েছেন। গত ২৯ মার্চ ২০২৪ এ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। পরীক্ষার্থী ছিলেন ৩ লাখ ৪৯ হাজার ২৯৩ জন।

প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইট www.mopme.gov.bd এবং প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট www.dpe.gov.bd -তে ফলাফল পাওয়া যাবে। উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীরা মোবাইলেও মেসেজ পাবেন। মৌখিক পরীক্ষার তারিখ, সময় ও স্থান পরবর্তী সময়ে জানানো হবে।


আরও খবর