আজঃ শনিবার ০৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে ভালো হতো সবাই অনুভব করেছে: সিইসি

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিএনপি নির্বাচনে অংশ নিলে ভালো হতো সেটা সবাই অনুভব করেছে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার কাজী হাবিবুল আউয়াল। জাপানের রাষ্ট্রদূতের সঙ্গে বৈঠক শেষে আজ সোমবার দুপুরে নির্বাচন কমিশনে গণমাধ্যমকে তিনি এ কথা বলেন।

প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, 'এখানকার কর্মকর্তারা পর্যবেক্ষক হিসেবে কাজ করবেন জাপানিরা। ওরা আমাদের নির্বাচনটাকে খুব গুরুত্ব দিচ্ছেন। সে জন্য ওরা পর্যবেক্ষণ করতে চাচ্ছেন। আমরা তাদের ধন্যবাদ জানিয়েছি। তারা আরও বিস্তারিত জানতে চেয়েছেন এবং শেষ অবস্থাটা আমরা তাদের অবহিত করেছি; মনোনয়ন জমা পড়েছে, ওর পরে প্রস্তুতি সম্পর্কে জানিয়েছি।'

আজকে থেকে প্রচারণা শুরু হলো। তার আগে আমরা দেখেছি যে, আসন ভাগাভাগি হয়ে গেছে যে দলগুলো অংশ নিচ্ছে তাদের মধ্যে। নানা পদক্ষেপ নিয়ে আপনারা বড় দলকে নির্বাচনে আনতে পারেননি। আপনি কতটুকু সন্তুষ্ট এবং কোনো অস্বস্তি আছে কি না জানতে চাইলে প্রধান নির্বাচন কমিশনার বলেন, 'অস্বস্তি বা স্বস্তি কোনো কিছুই আমার মধ্যে নেই। আমার দায়িত্বটা আমাদের নির্বাচন যেভাবে করতে হয় নির্বাচন কমিশন সরকারের সহায়তা নিয়ে, পুলিশ-প্রশাসন সবার সহায়তা নিয়ে নির্বাচনটা করতে যাচ্ছি।

'আমার ব্যক্তিগত স্বস্তি বা অস্বস্তি তেমন গুরুত্বপূর্ণ নয়। তবে এটা ঠিক যে নির্বাচনে একটি গুরুত্বপূর্ণ দল অংশগ্রহণ করছে না। অংশগ্রহণ করলে অনেক ভালো হতো। আপনারা জানেন, আমরা প্রথম থেকেই তাদের আহ্বান জানাচ্ছিলাম যে, আপনারা অংশগ্রহণ করুন। আমরা আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম, তারা সাড়া দেননি,' যোগ করেন তিনি।

এর আগে আপনি বলেছিলেন বিএনপি অংশ নিলে দেশের মঙ্গল, এখন বিএনপি অংশ নিচ্ছে নাএ ব্যাপারে হাবিবুল আউয়াল বলেন, 'যেটা আগে বলেছি, অংশগ্রহণ করলে নির্বচনটা অনেক বেশি প্রতিযোগিতামূলক হবে। না নিলে কী হবে সেখানে আমি যাচ্ছি না। অংশ নিলে ভালো হতো সেটা সবাই অনুভব করেছে।'

আন্তর্জাতিকভাবে গ্রহণযোগ্যতার ক্ষেত্রে সমস্যা হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'এ ব্যাপারে আমি কোনো মন্তব্য করব না। সেটা নির্বাচনের পরে দেখা যাবে।'

আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, 'যেটা হলো সব দেশ আমাদের নির্বাচন সম্পর্কে খোঁজ-খবর নিচ্ছে। আমাদের দাতা দেশগুলো দেখতে চাচ্ছে নির্বাচন; সেটাকে চাপ বলেন বা সেনশেটাইজেশন বলেন, ওরা যেসব দৌড়-ঝাঁপ করছে, আমরা দেখেছি।

'যার ফলে বলেছে নির্বাচন অবাধ-সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ হবে। আমাদের তরফ থেকে আমরা বলেছি যে, নির্বাচন অবাধ-সুষ্ঠু এবং নিরপেক্ষ হবে। বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক কমিউনিটির সদস্য এবং কমিটি অব নেশনসের আমরা সদস্য। আন্তর্জাতিকভাবে নির্বাচনটা সুষ্ঠু হোক, সুন্দর হোক; বহির্বিশ্বে নির্বাচনটা গ্রহণযোগ্যতা পাক সেই প্রত্যাশা সবার মতো আমাদেরও আছে,' বলেন হাবিবুল আউয়াল। অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের ওপর কমিশন জোর দিচ্ছে বলেও জানান তিনি।

বিএনপির নির্বাচন প্রতিহতের ঘোষণা প্রসঙ্গে হাবিবুল আউয়াল বলেন, 'সেটা দেখা যাক। প্রতিহত যদি উনারা করতে চান সেটা উনাদের ব্যাপার, রাজনৈতিক কৌশল। সেটার ব্যাপারে আমরা কোনো বক্তব্য দেবো না।'


আরও খবর



তাপপ্রবাহ নিয়ে আবহাওয়া দফতরের দুঃসংবাদ

প্রকাশিত:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আজ বৈশাখের প্রথমদিন। অন্যদিনের চেয়ে আজকের তাপমাত্রা একটু বেশি থাকবে, সঙ্গী হবে অস্বস্তি এসব আগেই জানিয়েছিল আবহাওয়া দফতর। এমন পূর্বাভাসের মধ্যে সকালে কিছুটা মেঘাচ্ছন্ন পরিবেশ থাকলেও বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে রোদের তেজ বাড়তে থাকে। এরইমধ্যে তাপপ্রবাহের বিস্তার ঘটতে পারে বলে পূর্বাভাস মিলেছে।

রবিবার (১৪ এপ্রিল) দেয়া পূর্বাভাসে বলা হয়- পশ্চিমা লঘুচাপের বর্ধিতাংশ পশ্চিমবঙ্গ ও তৎসংলগ্ন এলাকায় অবস্থান করছে। মৌসুমের স্বাভাবিক লঘুচাপ দক্ষিণ বঙ্গোপসাগরে অবস্থান করছে।

এ অবস্থায় অস্থায়ীভাবে আংশিক মেঘলা আকাশসহ আবহাওয়া প্রধানত শুষ্ক থাকতে পারে। আর নীলফামারি ও নেত্রোকোনা জেলাসহ রাজশাহী, ঢাকা, খুলনা, বরিশাল, চট্টগ্রাম এবং সিলেট বিভাগের ওপর দিয়ে মৃদু থেকে মাঝারি ধরনের তাপপ্রবাহ বয়ে যাবে। এ সময় দিনের তাপমাত্রা অপরিবর্তিত থাকলেও রাতের তাপমাত্রা বাড়তে পারে।

সোমবার (১৫ এপ্রিল) একই ধরনের আবহাওয়া পরিস্থিতি থাকলেও মঙ্গলবার (১৬ এপ্রিল) রংপুর, ময়মনসিংহ এবং সিলেট বিভাগের দুয়েক জায়গায় দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি অথবা বজ্রসহ বৃষ্টি হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া দফতর। পাশাপাশি বিক্ষিপ্তভাবে শিলা বৃষ্টিরও শঙ্কা রয়েছে। তবে তাপপ্রবাহ অন্যান্য এলাকায় অব্যাহত থাকবে।


আরও খবর



দেশের বাজারে ফের কমলো স্বর্ণের দাম

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

সোনার দাম কমানোর ঘোষণা দিয়েছে জুয়েলারি ব্যবসায়ীদের সংগঠন বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। ভালো মানের সোনার দাম ভরিতে ২ হাজার ৯৯ টাকা কমানো হয়েছে। এখন ২২ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ক‌মে হ‌চ্ছে ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯০ টাকা। এর আগে দাম ছিল ১ লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকা।

বুধবার (২৪ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশনের (বাজুস) মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের সই করা এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

এর আগে চল‌তি এপ্রিল মাসের ৬, ৮ ও ১৮ তারিখ সোনার দা‌ম বা‌ড়ি‌য়ে‌ছিল বাজুস। এর ম‌ধ্যে ৬ এপ্রিল বাড়ানো হয়েছিল ১৭৫০ টাকা, ৮ এপ্রিল ১৭৫০ টাকা এবং ১৮ এপ্রিল দুই হাজার ৬৫ টাকা। পরে ২০ এপ্রিল ৮৪০ টাকা কমানোর একদিন পর ২১ এপ্রিল আবার ভরিতে ৬৩০ টাকা বাড়ায় বাজুস। এরপর দুদফায় ভরিতে ৩১৩৮ ও ২০৯৯ টাকা কমানোর ঘোষণা দিলো বাজুস।

সোনার ব্যবসায়ীদের সংগঠনটি জানায়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি সোনার দাম কমেছে। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় সোনার নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। ২৪ এপ্রিল বিকেল ৪টা থেকেই নতুন দাম কার্যকর করা হবে।

নতুন দাম অনুযায়ী, সবচেয়ে ভালো মানের বা ২২ ক্যারেটের প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) সোনা ১ লাখ ১৪ হাজার ১৯১ টাকা, ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি সোনার দাম ১ লাখ ৯ হাজার টাকা, ১৮ ক্যারেটের ৯৩ হাজার ৪২৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির সোনার দাম হবে ৭৫ হাজার ২০৯ টাকা।

সোনার দাম কমানো হ‌লেও অপরিবর্তিত রাখা হয়েছে রুপার দাম। ক্যাটাগরি অনুযায়ী বর্তমানে ২২ ক্যারেটে প্রতি ভরি রুপার দাম দুই হাজার ১০০ টাকা, ২১ ক্যারেটের দাম ২ হাজার ৬ টাকা, ১৮ ক্যারেটের দাম ১৭১৫ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির রুপার দাম ১ হাজার ২৮৩ টাকা।


আরও খবর



বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া, ৪ মে থেকে কার্যকর

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আগামী ৪ মে থেকে বাড়ছে ট্রেনের ভাড়া। আগে যাত্রীদের ১০০ কিলোমিটারের বেশি দূরত্ব গেলে ভাড়ার ক্ষেত্রে ছাড় (রেয়াত) প্রত্যাহার করায় এ ভাড়া বাড়ছে বলে জানিয়েছে বাংলাদেশ রেলওয়ে। সোমবার (২২ এপ্রিল) বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার শাহাদাৎ আলী বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

তিনি বলেন, আগামী ৪ মে থেকে রেয়াত প্রত্যাহার করায় ট্রেনের ভাড়া সমন্বয় করা হবে।

ট্রেনের ভাড়া কেমন বাড়ছে এই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এটা রেলওয়ের বাণিজ্যিক শাখা নির্ধারণ করবে।

এদিকে রেলসূত্র জানিয়েছে, ১০১ থেকে ১৫০ কিলোমিটার ভ্রমণে একজন যাত্রীর রেয়াত কর ২০ শতাংশ, ২৫১ থেকে ৪০০ কিলোমিটার পর্যন্ত ২৫ শতাংশ আর ৪০০ কিলোমিটার এর ওপরে ৩০ শতাংশ।

রেলসূত্র জানিয়েছে, মে মাসের ৪ তারিখে হতে যদি একজন যাত্রী ট্রেনে ১০০ কিলোমিটারের বেশি ভ্রমণ করে তাহলে তাকে ভাড়া বেশি দিতে হবে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা রেলের এই প্রস্তাবনা পাস করেছেন। যা এই মাসের ১ তারিখ থেকে কার্যকর হওয়ার কথা ছিল।

বাংলাদেশ রেলওয়ে এ সংক্রান্ত গণবিজ্ঞপ্তিতে জানিয়েছে,  এতদ্দ্বারা সর্বসাধারণের অবগতির জন্য জানানো যাচ্ছে যে, ১৯৯২ সালে বাংলাদেশ রেলওয়েতে দূরত্বভিত্তিক ও সেকশনভিত্তিক রেয়াতি প্রদান করা হয়। ২০১২ সালে সেকশনাল রেয়াত’ রহিত করা হলেও দূরত্বভিত্তিক রেয়াত বলবৎ থাকে। সম্প্রতি বাংলাদেশ রেলওয়েতে যাত্রীবাহী ট্রেনসমূহে ভাড়া বৃদ্ধি না করে শুধুমাত্র বিদ্যমান দূরত্বভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে। তার পরিপ্রেক্ষিতে সব প্রকার যাত্রীবাহী ট্রেনে বিদ্যমান দূরত্বভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহারের সিদ্ধান্তটি আগামী ৪ মে থেকে কার্যকর করা হবে।

এর আগে গত ১৬ মার্চ বাংলাদেশ রেলওয়ের মহাপরিচালক সরদার শাহাদাৎ আলী রেলের ভাড়া বাড়ছে বলে জানিয়েছিলেন। সেসময় ট্রেনের ভাড়া বৃদ্ধির গুঞ্জন উঠার পরে রেলমন্ত্রী জিল্লুল হাকিম গণমাধ্যমকে জানিয়েছিলেন, রেলের ভাড়া বৃদ্ধির কোনো পরিকল্পনা নেই।

২০১২ ও ২০১৬ সালে ভাড়া বাড়িয়েছিল রেলওয়ে। ২০১২ সালের অক্টোবরে সর্বনিম্ন ৫ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ১১০ শতাংশ পর্যন্ত ভাড়া বাড়ানো হয়েছিল। পরে ২০১৬ সালের ফেব্রুয়ারিতে আরেক দফায় রেলের ভাড়া বাড়ানো হয় ৭ থেকে ৯ শতাংশ। এর প্রায় সাত বছর পর ২০২৩ সালের শেষার্ধে রেলওয়ের বিভিন্ন সেতু ও ভায়াডাক্টে পন্টেজ চার্জ আরোপের মাধ্যমে আয় বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়।

আর রেলওয়েতে দূরত্বভিত্তিক রেয়াতি সুবিধা চালু হয়েছিল ১৯৯২ সালে। এর মধ্যে সেকশনভিত্তিক রেয়াত প্রত্যাহার করা হয় ২০১২ সালে। দূরত্বভিত্তিক রেয়াত সুবিধার কারণে দূরপাল্লার ভ্রমণে যাত্রী ও পণ্য পরিবহনের ভাড়া নির্ধারণ হয় দূরত্বের তুলনায় কম।


আরও খবর



হাজারীবাগে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর হাজারীবাগে টিনশেড বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আজ শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। বেলা ১২টা ৪০ মিনিটের দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

এ তথ্য জানান ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরের ডিউটি অফিসার রোজিনা আক্তার। তিনি বলেন, হাজারীবাগ বেড়িবাঁধ সংলগ্ন বস্তিতে আগুন লাগার খবর আসে বেলা ১২টার দিকে। খবর পেয়ে হাজারীবাগ ফায়ার স্টেশনের দুটি, লালবাগের দুটি, মোহাম্মদপুরের দুটি ও সিদ্দিকবাজার ফায়ার স্টেশনের একটি আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। প্রায় এক ঘণ্টায় চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। 


আরও খবর



গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের কাজে অসন্তোষ, নতুন প্রকল্প না নেওয়ার সুপারিশ

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের অধীন প্রকল্প বাস্তবায়নে অসন্তোষ প্রকাশ করেছে সংসদীয় কমিটি। এরই পরিপ্রেক্ষিতে চলমান প্রকল্প বাস্তবায়ন না হওয়া পর্যন্ত নতুন প্রকল্প না নিতে মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করেছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত কমিটি।

রোববার (২৮ এপ্রিল) জাতীয় সংসদ ভবনে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের অনুমিত হিসাব সম্পর্কিত কমিটির দ্বিতীয় বৈঠক এ সুপারিশ করা হয়।

সভায় সভাপতিত্ব করেন ক্যাপ্টেন (অব.) এ বি তাজুল ইসলাম। এ সময় কমিটির সদস্য চিফ হুইপ নূর-ই-আলম চৌধুরী, মো. মাহবুবউল আলম হানিফ, মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম, প্রাণ গোপাল দত্ত, অপরাজিতা হক, মো. শাহরিয়া আলম এবং খাদিজাতুল আনোয়ার উপস্থিত ছিলেন।

বৈঠকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম ও কর্ম বণ্টন এবং এর আওতাধীন চলমান প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতি পর্যালোচনা এবং গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রম ও কর্ম বণ্টন এবং এর আওতাধীন চলমান প্রকল্পের বাস্তবায়ন অগ্রগতির উপর সংক্ষিপ্ত বিবরণ তুলে ধরা হয়।

এ সময় নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রকল্পের কাজ সমাপ্তকরণ এবং গ্রামীণ মাটির রাস্তাসমূহ টেকসইকরণের লক্ষ্যে হেরিং বোন বন্ডকরণ বর্ষাকালের পরিবর্তে শীতকালে করার জন্য কমিটি মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করে। বৈঠকে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের অধিদপ্তরের টেন্ডার আহ্বান করার কার্য ক্ষমতা ও বিধি বিধান রয়েছে কি না তার তথ্য উপাত্ত আগামী এক মাসের মধ্যে কমিটির কাছে উপস্থাপন করার জন্য মন্ত্রণালয়কে সুপারিশ করা হয়।

বৈঠকে গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন চলমান উন্নয়ন প্রকল্পসমূহের বাস্তবায়ন অগ্রগতিতে অসন্তোষ প্রকাশ করা হয় এবং চলমান প্রকল্পগুলো সমাপ্ত না করে নতুন প্রকল্প গ্রহণ না করার জন্য কমিটি সুপারিশ করে। এছাড়া ঢাকা ও চট্টগ্রাম শহরের পরিত্যক্ত জমিতে ফ্ল্যাট নির্মাণের ব্যবস্থা করা এবং পূর্বাচল ও ঝিলমিল প্রকল্প সরেজমিনে পরিদর্শনের বিষয়ে কমিটি সুপারিশ করে।


আরও খবর