আজঃ বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪
শিরোনাম

বিএনপি-জামায়াতের ৭২ ঘণ্টার অবরোধ শুরু

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩১ অক্টোবর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩১ অক্টোবর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আওয়ামী লীগ সরকারের পতন ঘটিয়ে নির্দলীয়, নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে আগামী নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবিতে আজ মঙ্গলবার (৩১ অক্টোবর) সকাল থেকে সারা দেশে তিন দিনের সড়ক, রেল ও নৌপথ অবরোধ শুরু হয়েছে। বিএনপি ও জামায়াতসহ সমমনা বিরোধী দলগুলো এ কর্মসূচি ঘোষণা করেছে।

বিরোধী দলীয় নেতাকর্মী হত্যা, নয়াপল্টনে বিএনপির মহাসমাবেশে হামলা এবং দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ অনেক নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে এ অবরোধ কর্মসূচি ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানায় বিএনপি।

এছাড়া সরকারের পদত্যাগ এবং একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন তদারকির জন্য নির্দলীয় নিরপেক্ষ প্রশাসন গঠনের দাবিতে আজ মঙ্গলবার সকাল থেকে বৃহস্পতিবার (২ নভেম্বর) সন্ধ্যা পর্যন্ত একযোগে অবরোধ পালন করছে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী। বিএনপি-জামায়াত ছাড়াও ১২ দলীয় জোট, জাতীয়তাবাদী সমন্বয় জোট, এলডিপি, গণফোরাম ও পিপলস পার্টি, গণতান্ত্রিক বাম ঐক্য, গণঅধিকার পরিষদ লেবার পার্টি ও এনডিএম পৃথকভাবে এ কর্মসূচি পালন করবে। 

আরও পড়ুন>> বিএনপি-জামায়াতের অবরোধ: সকাল থেকেই দেশের পরিস্থিতি ‘স্বাভাবিক’

বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী এ কর্মসূচি সফল করতে দেশবাসী ও দলের নেতাকর্মীদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন। গতকাল সোমবার (৩০ অক্টোবর) এক ভার্চ্যুয়াল সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, সড়ক, রেল ও নৌপথে তিন দিন আমাদের সর্বাত্মক অবরোধ পালন করা হবে।

অবরোধের প্রকৃতি ব্যাখ্যা দিয়ে বিএনপির এই জ্যেষ্ঠ নেতা বলেন, জেলার সঙ্গে রাজধানীর যোগাযোগ, উপজেলার সঙ্গে জেলার যোগাযোগ এবং ইউনিয়নগুলোর সঙ্গে উপজেলার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন করতে সড়ক, রেল ও নৌপথ অবরোধ করা হবে। তবে, সংবাদপত্র বা গণমাধ্যমের যানবাহন, অ্যাম্বুলেন্স, অক্সিজেন সিলিন্ডার ও ওষুধ বহনকারী যানবাহন তিন দিনের অবরোধের আওতা বহির্ভূত থাকবে।

এর আগে বিএনপির জ্যেষ্ঠ যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী রোববার (২৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় সারা দেশে টানা তিন দিনের অবরোধ কর্মসূচি পালনের ঘোষণা দেন। পরে সোমবার জামায়াতের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি জেনারেল এ টি এম মাসুম একই কর্মসূচি ঘোষণা করেন।


আরও খবর



যুক্তরাজ্যে সাবেক ভূমিমন্ত্রীর সাম্রাজের অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরী জাভেদের প্রায় ২০ কোটি ব্রিটিশ পাউন্ড (বাংলাদেশি টাকায় ২ হাজার ৭৭০ কোটি টাকা) মূল্যের ৩৫০টিরও বেশি সম্পত্তি কিনে যুক্তরাজ্যে রিয়েল এস্টেট সাম্রাজ্য’ গড়ে তোলার ঘটনার অনুসন্ধান চেয়ে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. সালাউদ্দিন জনস্বার্থে এ রিট দায়ের করেন। রিটে দুর্নীতি দমন কমিশনসহ (দুদক) সংশ্লিষ্টদের বিবাদী করা হয়েছে।

‘সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর সাম্রাজ্য যুক্তরাজ্যে’- শিরোনামে গত ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় দৈনিকে প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। প্রতিবেদনটি সংযুক্ত করে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হয়েছে।

সংবাদমাধ্যমের ওই প্রতিবেদনের প্রথমাংশে বলা হয়, উত্তর-পশ্চিম লন্ডনের ব্যক্তিগত আবাসিক রাস্তায় একটি সম্পত্তি ২০২২ সালে ১ কোটি ৩৮ লাখ ডলারে (১৫২ কোটি টাকায়) বিক্রি হয়। রিজেন্টস পার্ক এবং লর্ডস ক্রিকেট গ্রাউন্ড থেকে পাথর ছোড়া দূরত্বে যুক্তরাজ্যের রাজধানীর সবচেয়ে সমৃদ্ধ এলাকাগুলোর একটিতে সাদা টাউনহাউসের সারি। একটি সম্পত্তি বিপণন কোম্পানির আলোকচিত্রে দেখা যায়, এর মেঝে থেকে সিলিং পর্যন্ত জানালা, বেশ কয়েকটি ফ্লোরজুড়ে সর্পিল সিঁড়ি, রয়েছে থিয়েটার এবং ব্যায়ামাগার।

সম্পত্তি প্ল্যাটফর্মের হিসাবে বর্তমানে বাড়িটির দাম ১৮০ কোটি টাকারও (১ দশমিক ৩ কোটি পাউন্ড) বেশি। বাড়িটি বাংলাদেশের সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান চৌধুরীর মালিকানাধীন। অথচ বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী দেশটির কোনো নাগরিক, বাসিন্দা এবং সরকারি কর্মচারী বছরে ১২ হাজার ডলারের (১৩ লাখ ১৭ হাজার টাকার) বেশি অর্থ দেশের বাইরে নিতে পারেন না। বাংলাদেশের আইনে করেপোরেশনের বিদেশে তহবিল স্থানান্তরেও নানা বিধিনিষেধ রয়েছে। শুধু কিছু শর্ত পূরণ সাপেক্ষে অনুমতি দেওয়া হয়।

সাইফুজ্জামান চৌধুরী গত জানুয়ারি পর্যন্ত পাঁচ বছর ভূমিমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। ২০১৬ সাল থেকে তার মালিকানাধীন কোম্পানি প্রায় ২০ কোটি ব্রিটিশ পাউন্ড (২ হাজার ৭৭০ কোটি টাকা) মূল্যের ৩৫০টিরও বেশি সম্পত্তি কিনে যুক্তরাজ্যে রিয়েল এস্টেট সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছে। যুক্তরাজ্যের কোম্পানি হাউস করপোরেট অ্যাকাউন্ট, বন্ধকি চার্জ এবং এইচএম ল্যান্ড রেজিস্ট্রি লেনদেনের ওপর ভিত্তি করে এ পরিসংখ্যান পেয়েছে বার্তা সংস্থা ব্লুমবার্গ।

গত ফেব্রুয়ারিতে মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে বলা হয়, মধ্য লন্ডনের বিলাসবহুল অ্যাপার্টমেন্ট থেকে শুরু করে ইংল্যান্ডে বাংলাদেশি সম্প্রদায়ের বৃহত্তম আবাস টাওয়ার হ্যামলেটস এবং লিভারপুলে ছাত্রদের আবাসন পর্যন্ত বিস্তৃত তার সাম্রাজ্য। জাভেদের প্রায় ২৫০টি সম্পত্তি বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, প্রায় ৯০ শতাংশ নতুন অবস্থায় কেনা হয়।


আরও খবর



ঢাকায় লোডশেডিং দেওয়ার ইঙ্গিত দিলেন বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

প্রয়োজনে ঢাকা ও আশেপাশের এলাকায় লোডশেডিং দেওয়া হবে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

শুক্রবার (১০ মে) রাজধানীর বারিধারায় নিজ বাসভবনে এক ব্রিফিংয়ে এ কথা বলেন তিনি।

বিদ্যুৎ প্রতিমন্ত্রী বলেন, তেলের দাম প্রতি মাসে কমবে বা বাড়বে। এরই ধারাবাহিকতায় বিদ্যুতের দামও বছরে চারবার কমবে-বাড়বে। কারণ ধীরে ধীরে বিদ্যুতের ভর্তুকি থেকে বেরিয়ে আসার পরিকল্পনা করছে সরকার।

নসরুল হামিদ আরও বলেন, সামনের হিটওয়েভের জন্য প্রস্তুতি আছে। সময়মতো অর্থের জোগান দেওয়া হলে কোনো সমস্যা হবে না। প্রয়োজন হলে ঢাকা এবং আশেপাশের এলাকায় লোডশেডিং দেওয়া হবে।

তিনি আরও বলেন, তিতাসের পুরানো লাইন সংস্কারের পরিকল্পনা আছে। এই সংস্কার করানো গেলে গ্যাস নিয়ে ভোগান্তি কমে আসবে। এছাড়া আগামী বছরের শেষ নাগাদ নিউক্লিয়ার প্ল্যান্ট দুটো থেকে বিদ্যুৎ পাওয়া যাবে।

ডলারের দাম বাড়ানোর বিষয়ে তিনি বলেন, ডলারের দাম বাড়িয়ে দেওয়ায় বিদ্যুৎ ও জ্বালানিতে বাড়তি চাপ তৈরি হবে। বিষয়টি নিয়ে বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে আলোচনা করা হবে।


আরও খবর
ঢাকা ছাড়লেন ডোনাল্ড লু

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




সারাদেশে আন্তর্জাতিক শব্দসচেতনতা দিবস পালিত

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

দেশের ৬৪ জেলায় শব্দ দূষণবিরোধী অভিযানের মধ্য দিয়ে পালিত হলো আন্তর্জাতিক শব্দসচেতনতা দিবস। দিবসটি উদযাপনের অংশ হিসেবে পরিবেশ অধিদফতর জেলা প্রশাসনের সহযোগিতায় সারা দেশে একযোগে শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করেছে।

প্রতি বছরের মতো এবারও এপ্রিল মাসের শেষ বুধবার (২৪ এপ্রিল) আন্তর্জাতিক শব্দ সচেতনতা দিবস পালন করা হয়েছে। আসুন সবাই শব্দদূষণ হ্রাসে সচেষ্ট হই এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে এবার দিবসটিতে নানা কর্মসূচি হাতে নিয়েছে পরিবেশ অধিদফতর।

দিবসটি উপলক্ষে আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা শব্দদূষণ নিয়ন্ত্রণে আইনের কঠোর প্রয়োগের পাশাপাশি নাগরিকদেও দায়িত্বশীলতা ও সচেতনতার উপর গুরুত্বারোপ করেন।

এছাড়াও দিবসটি উপলক্ষে দেশের প্রথম সারির বাংলা ও ইংরেজী জাতীয় দৈনিকে দিবসের গুরুত্ব তুলে ধরে সচেতনতামূলক রঙিন গণবিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়েছে। রাজধানী ঢাকা শহরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থানে জনসচেতনতামূলক ব্যানার ও ফেস্টুন টানানো হয়েছে। সরকারি সকল ওয়েবসাইটে পপ-আপ প্রদর্শন করা হয়েছে ও বিটিআরসির সহযোগিতায় সকল সেল ফোনে সচেতনতামূলক বার্তা প্রেরণ করা হয়েছে।


আরও খবর



চসিকের নগর ভবনের নির্মাণকাজের উদ্বোধন

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

নতুন নগর ভবন নির্মাণের কাজ শুরু করেছে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন (চসিক)। এর মধ্য দিয়ে ১৪ বছর ধরে লালিত চসিকের আইকনিক' নগর ভবন নির্মাণ হতে চলেছে।

আজ সোমবার দুপুরে নগরীর আন্দরকিল্লায় চসিকের নিজস্ব জমির উপর এই ভবন নির্মাণকাজের উদ্বোধন করবেন মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী।

উদ্বোধনকালে মেয়র বলেন, পুরাতন নগর ভবনের স্থানে পার্শ্ববর্তী আরো দু'টি ভবনের স্থান সংযুক্ত করে এই আইকনিক নগর ভবন নির্মাণ করা হবে। তিনটি বেইসমেন্টসহ পুরো নগর ভবন হবে ২১ তলা। এ ভবনের প্রথম ধাপের কাজ উদ্বোধন করা হলো। আমাদের লক্ষ্য ২৮ কোটি ৮০ লক্ষ টাকা ব্যয়ের প্রথম ধাপের কাজের অংশ হিসেবে ৫-৬ তলা আগামী জানুয়ারি-ফেব্রুয়ারির মধ্যে শেষ করে টাইগারপাস থেকে আন্দরকিল্লায় চলে আসা বাকী অংশ ধাপে ধাপে সম্পন্ন করা হবে।

তিনি বলেন, স্থায়ী নগর ভবন না থাকায় বিদেশি অতিথিরা আসলে আমাদের বিব্রতকর পরিস্থিতিতে পড়তে হত, নাগরিকদেরও সেবা প্রদান বিঘ্নিত হত৷ এজন্য নিজস্ব ফান্ডে নগর ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছি৷ এ ভবনে নাগরিকরা স্বাচ্ছন্দে সেবা নিতে পারবেন৷ এছাড়া এ ভবনের একটি ফ্লোরে চট্টগ্রামের ইতিহাস-ঐতিহ্য তুলে ধরতে গড়ে তোলা হবে জাদুঘর।

চসিকের প্রকৌশল বিভাগ জানায়, ৩৮ হাজার ৪৯০ বর্গফুট বা ৫৩ দশমিক ৪৫ কাঠা জায়গায় নগর ভবন নির্মাণ করা হবে। প্রণয়ন নামে একটি কনসালটেন্ট ফার্ম আইকনিক এ ভবনের নকশা করেছে। ভবনের উপরে থাকবে সিটি ক্লক। ভবনের তিন পাশে সাজানো বাগান থাকবে। নির্মাণ করা হবে ফোয়ারা। থাকবে মাল্টিপারপাস হল, কনফারেন্স হল ও ব্যাংকুয়েট হল। তবে পুরো নগর ভবন নির্মাণ করা হবে ধাপে ধাপে। শুরুতে বেইসমেন্টসহ তিনটি ফ্লোর নির্মাণ করা হবে।

জানা গেছে, নগরীর আন্দরকিল্লায় ১৯৬৪ সালে নির্মিত একটি ভবন চসিকের প্রধান কার্যালয় হিসেবে ব্যবহার হতো। ভবনটি জরাজীর্ণ হয়ে উঠায় ২০১০ সালের ১১ মার্চ নতুন নগর ভবন নির্মাণের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেন তৎকালীন মেয়র এবিএম মহিউদ্দিন চৌধুরী। তবে নানা জটিলতায় এই কাজ আটকে যায়। এরপর মেয়র হিসেবে দায়িত্ব পালন করা মোহাম্মদ মনজুর আলম ও আ জ ম নাছির উদ্দীনও নতুন নগর ভবন নির্মাণকাজ শুরুর উদ্যোগ নেন। এরই অংশ হিসেবে ২০১৯ সালের ২০ জুন চসিকের প্রধান কার্যালয় টাইগারপাসের অস্থায়ী কার্যালয়ে স্থানান্তর করা হয়। তবে অর্থছাড় না পাওয়ায় নির্মাণকাজ শুরু করা যায়নি।

বর্তমান মেয়র রেজাউল করিম চৌধুরী দায়িত্ব নেওয়ার পর ফের নগর ভবন নির্মাণের উদ্যোগ নেন। জটিলতা এড়াতে তিনি চসিকের নিজস্ব অর্থায়নে নতুন নগর ভবন নির্মাণের পরিকল্পনা গ্রহণ করেন।

চসিকের নিজস্ব অর্থায়নে বহুতল নগর ভবন নির্মাণ হচ্ছে। চসিকের একসাথে ৩০ কোটি টাকার বেশি কাজ করার সুযোগ নেই। তাই ধাপে ধাপে নগর ভবন নির্মাণকাজ শেষ করব। প্রথমে তিনটি ফ্লোর করব।

অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্যানেল মেয়র গিয়াস উদ্দিন, কাউন্সিলর জহর লাল হাজারী, হাসান মুরাদ বিপ্লব, শৈবাল দাশ সুমন, মোঃ ইলিয়াছ, মোঃ আবদুস সালাম মাসুম, আতাউল্লা চৌধুরী, রুমকি সেনগুপ্ত, মেয়রের একান্ত সচিব আবুল হাশেম, প্রধান প্রকৌশলী শাহীন-উল ইসলাম চৌধুরী, তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী আকবর আলী, ফরহাদুল আলম, জসিম উদ্দিন, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও এস্টেট অফিসার মোঃ রেজাউল করিম, নির্বাহী প্রকৌশলী ফারজানা মুক্তা, রেজাউল বারী ভূইঁয়া, মীর্জা ফজলুল কাদের, আশিকুল ইসলাম, রিফাতুল করিম, তাসমিয়া তাহসীন, তৌহিদুল ইসলাম, সালমা খাতুন, সহকারী প্রকৌশলী আসীর হামীম।


আরও খবর



দেশের সব আদালতে চালু হচ্ছে ওয়ান স্টপ সার্ভিস

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

উচ্চ আদালতে ওয়ান স্টপ সার্ভিস বাস্তবায়িত হয়েছে। আগে জামিন আদেশের কপি পেতে অনেক সময় ব্যয় হত। এখন তা সঙ্গে সঙ্গেই আপলোড হয় এবং আদেশ যথাস্থানে পৌঁছে যায়। উচ্চ আদালতের এই সুবিধা দেশের সব পর্যায়ের আদালতে পর্যায়ক্রমে চালু করা হবে। বাংলাদেশ বিচার বিভাগ স্বাধীনভাবে কাজ করছে। সম্মিলিত প্রচেষ্টায় বিচার বিভাগ আরো শক্তিশালী হবে বলে মনে করেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান।

বুধবার (১ মে) দুপুরে সিলেটে আদালত চত্বরে ন্যায়কুঞ্জ উদ্বোধন করেন প্রধান বিচারপতি। এর আগে মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) রাতে তিনি সিলেট সিটি করপোরেশন আয়োজিত নাগরিক সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন। এসব অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে এসব কথা বলেন প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান।

তিনি বলেন, আদালতে আসা বিচারপ্রার্থীদের সুবিধাজনক বসার স্থান হিসেবে সিলেটে ন্যায়কুঞ্জের উদ্বোধন করা হলেও আদালতে আসা সব মানুষ এটি ব্যবহার করতে পারবেন। সব মানুষের সমান অধিকার নিশ্চিত হলেই আইনের শাসন প্রতিষ্ঠা হয়।

প্রধান বিচারপতি বলেন, স্থানীয় প্রশাসন, আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিগণ সম্মিলিতভাবে কাজ করলে বিচার বিভাগ পূর্ণতা লাভ করে এবং ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হয়। এ ক্ষেত্রে সবার সহযোগিতা চান তিনি।


আরও খবর