আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

বিধবা নারীর জমি আত্মসাৎ করার উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্রমূলক মামলা

প্রকাশিত:শনিবার ০৮ অক্টোবর ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ০৮ অক্টোবর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

গোপালগঞ্জ থেকে তপন পোদ্দার:

গোপালগঞ্জের সীমান্তবর্তী এলাকা চিতলমারী শৈলদাহ গ্রামের বিধবা নারী ফরিদা বেগমের সম্পত্তি ও বাড়িঘর আত্মসাৎ করার উদ্দেশ্যে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা দিয়ে জায়গা জমি লিখে নেওয়ার পায়তারার অভিযোগ উঠেছে তারই দেবরের স্ত্রী ও সন্তানদের বিরুদ্ধে। এমন ঘটনায় ফুসে উঠেছে ওই গ্রামবাসী। এমন মিথ্যা অপচেষ্টা বিরুদ্ধে গত ৪ অক্টোবর মঙ্গলবার বিকালে একটি মানববন্ধনও করেছে ওই এলাকাবাসী।

বিধবা নারী ফরিদা বেগমের প্রতিবেশী তোতা মিয়া, আম্বিয়া খাতুন নজরুল খান সাকায়েত খানসহ অনেকে বলেন, ২০১৩ সালে ফরিদা বেগমের স্বামী জাহান আলি খান মারা যায়। স্বামী মারা যাওয়ার পর ফরিদা বেগমের জায়গা জমি আত্মসাৎ করার পায়তারা করে তারই দেবর হোসেন আলী খান, দেবরের স্ত্রী মাবিয়া বেগম, কন্যা নাহিদা খানম ও তার জামাই কালাম শেখ।

তারা আরও বলেন, গত ১ তারিখে যে চুরির ঘটনায় ঘটেছে তা সর্ম্পূণ মিথ্যা সাজানো। নিজেরা ঘুমের ঔষুধ খেয়ে বিধবা নারীর বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা দিয়ে জমি আত্মসাৎ করার উদ্দেশ্যে মাবিয়া বেগম ও তার কন্যা নাহিদা খানমের। প্রশাসনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার কাছে এ ঘটনার সঠিক তদন্ত করে বিচারের আওতায় আনার দাবি করেন তারা।

বিধবা নারী ফরিদা বেগম বলেন, আমার স্বামী ২০১৩ সালে মারা যান। আমার স্বামী জাহান আলী খান চট্টগ্রামে কাজ করতেন। সেই সুবাধে জীবিকা নির্বাহের জন্য আমরা চট্টগ্রামে থাকতাম। গ্রামের বাড়ি শৈলদাহতে আমার দেবর হোসেন খানকে থাকতে দেয় আমার স্বামী।  আমার স্বামী মারা যাওয়ার পর দীর্ঘদিন ধরে আমার দেবর হোসেন খান,  তার স্ত্রী মাবিয়া বেগম, মেয়ে নাহিদা  ও তার জামাই কামাল  মিলে আমার স্বামীর নিজ মালিকানাধীন জমি আত্মসাৎ করার পায়তারা করছে। জমি লিখে নেওয়ার জন্য আমাকে ও আমার ছেলে মেয়েদের মারপিট করছে। মারপিট করে জমি লিখে নিতে না পেরে ষড়যন্ত্রমূলক মিথ্যা মামলা দিয়ে আমার জমি লিখে দেওয়ার পায়তারা করছে। আমি একজন বিধবা নারী। আমি প্রধানমন্ত্রী ও সরকারী উর্দ্ধতন কর্মকর্তার সহযোগীতা কামনা করছি।

এ ব্যাপারে চিতলমারী থানার মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা এসআই আব্দুর সামাদ বলেন, মামলাটি এখনও তদন্ত চলছে। প্রকৃত দোষীদের খুজে বের করে আইনের আওয়াতায় আনা হবে। 


আরও খবর



জিম্মি জাহাজে অভিযানের ঘোষণা, কি আছে নাবিকদের ভাগ্যে!

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহর জিম্মি নাবিকদের ওপর চাপ দিচ্ছে সোমালি জলদস্যুরা। জাহাজটি জিম্মি হওয়ার পর থেকে দস্যুদের সঙ্গে এখনো যোগাযোগ করা সম্ভব হয়নি। এ অবস্থায় জাহাজ ও নাবিকদের উদ্ধারে আন্তর্জাতিক নৌবাহিনী অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে- এমন সংবাদের পর অভিযান বন্ধ করতে নাবিকদের ওপর চাপ দিচ্ছে দস্যুরা।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) সন্ধ্যায় দেশের সিনিয়র নাবিক ক্যাপ্টেন আতিক ইউ এ খান এসব তথ্য জানিয়েছেন। তিনি জানান, গত দুদিন আন্তর্জাতিক নৌবাহিনী এমভি আবদুল্লাহকে বেশ চাপের মুখে রেখেছে। যুদ্ধজাহাজগুলো এমভি আবদুল্লাহর দেড় মাইলের মধ্যে অবস্থান নিয়েছে। ফলে জলদস্যুরা জাহাজের নোঙর তুলে আরও ভেতরে চলে গিয়ে তীরের মাত্র দেড় মাইল দূরে নোঙর করেছে।

জলদস্যুরা এটাও বলেছে যে, বাড়াবাড়ি করলে জাহাজ তীরে তুলে দেবে। তবে দুই নৌবাহিনী এখনো বিভিন্নভাবে তাদের অবস্থান জানান দিচ্ছে বলে জানান আতিক ইউ এ খান।

তিনি আরও জানান, নৌবাহিনীর চাপে নাবিকদের এখন ২৪ ঘণ্টাই জাহাজের ব্রিজে অবস্থান করতে হচ্ছে। এ ছাড়া মাঝেমধ্যে ভিএইচএফ (ওয়াকি টকি) ব্যবহার করে নৌবাহিনীকে অনুরোধও জানাতে হচ্ছে যেন কাছে না আসে।

এদিকে জিম্মি হওয়া জাহাজের মালিকপক্ষ ও সরকার নাবিকদের নিরাপত্তাকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে। তারা শান্তিপূর্ণ উপায়ে কোনো ক্ষতি ছাড়াই নাবিক ও জাহাজটি উদ্ধারের চেষ্টা করছে।

জাহাজের মালিকপক্ষ কেএসআরএমের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বলেন, আমরা কোনো ধরনের সামরিক অভিযানকে সমর্থন করছি না। তা ছাড়া রাষ্ট্রের পক্ষ থেকেও সুস্পষ্ট বার্তা হচ্ছে সহিংস অভিযান পরিচালনা করা যাবে না।

তিনি আরও বলেন, নাবিকদের সুস্থভাবে দেশে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করছি। ইতিমধ্যে মধ্যস্থতার জন্য বিভিন্ন মাধ্যমের সঙ্গে যোগাযোগ করেছি। তবে এখন পর্যন্ত কাঙ্ক্ষিত সাড়া পাওয়া যায়নি।

প্রসঙ্গত, কয়লা নিয়ে দুবাই যাওয়ার পথে গত ১২ মার্চ দুপুরে ভারত মহাসাগরে সোমালি জলদস্যুদের কবলে পড়ে জাহাজটি। জাহাজে ২৩ নাবিক জিম্মি রয়েছেন।


আরও খবর



মুক্তি পাচ্ছে মিথিলার নতুন সিনেমা

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

দেশ ছাড়িয়ে ইতিমধ্যেই পশ্চিমবঙ্গে জনপ্রিয়তা কুড়িয়েছেন অভিনেত্রী রাফিয়াত রশিদ মিথিলা। নিজ দেশের পাশাপাশি কাজ করে চলেছেন ওপার বাংলাতেও। সেই ধারাবাহিকতায় আরও একটি নতুন সিনেমায় অভিনয় করলেন তিনি। সিনেমার নাম ও অভাগী। শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের অভাগীর স্বর্গ গল্প অবলম্বনে সিনেমাটি নির্মাণ করেছেন কলকাতার অণির্বাণ চক্রবর্তী। এতে কেন্দ্রীয় চরিত্রে দেখা যাবে দুই বাংলার জনপ্রিয় এ তারকাকে।

জানা গেছে, আগামী ২৯ মার্চ সিনেমাটি কলকাতার প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পাবে। এমনটা নিশ্চিত করেছেন অভিনেত্রী নিজেও।

রাফিয়াত রশিদ মিথিলা দেশ রূপান্তরকে বলেন, খুব সম্ভবত প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেতে যাওয়া এটি আমার তৃতীয় সিনেমা। অনেকদিন আগে এটার শুটিং শেষ করেছিলাম। কাজটা করতে গিয়ে অনেক কষ্ট করতে হয়েছে। পশ্চিমবঙ্গের একদম প্রত্যন্ত অঞ্চলে শুটিং করেছিলাম। অনেক কষ্ট হয়েছে। সেসময় তাপমাত্রা ছিল অনেক কম। সব কিছু মিলিয়ে কাজটি করতে গিয়ে প্রচুর পরিশ্রম করতে হয়েছে। অবশেষে সিনেমাটি মুক্তি পাচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, এত সুন্দর একটা চরিত্রে কাজ করতে পেরে আমার খুবই ভালো লেগেছে। চরিত্রটার জন্য মানসিকভাবে অনেক খাটতে হয়েছে আমাকে। কাজটি সবাই পছন্দ করবেন আমার বিশ্বাস।

এদিকে মিথিলা জানান, দেশে এবং কলকাতায় বেশ কিছু নতুন সিনেমা নিয়ে কথা চলছে। খুব শিগগিরই সুখবর দেবেন এই অভিনেত্রী।

ও অভাগিনী সিনেমাতে মিথিলা ছাড়া আরও অভিনয় করেছেন সুব্রত দত্ত, দেবযানী চ্যাটার্জি, ঈশান মজুমদার, সায়ান ঘোষ, সৌরভ হালদার প্রমুখ।

উল্লেখ্য, এরইমধ্যে মিথিলা শেষ করেছেন শিশুতোষ সিনেমা নুলিয়াছড়ির সোনার পাহাড় এর শুটিং। মুক্তির অপেক্ষায় রয়েছে তার জলে জ্বলে তারা, কাজল রেখা সিনেমা। এছাড়াও আসছে ঈদে মুক্তি পাবে তার কাজলরেখা সিনেমা।


আরও খবর



জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায়

প্রকাশিত:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

প্রতি বছরের মতো এবারও ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত রাজধানীর জাতীয় ঈদগাহে অনুষ্ঠিত হবে। সকাল সাড়ে ৮টায় এ জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এবারও বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ঈদের নামাজের ৫টি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। এক ঘণ্টা পরপর অনুষ্ঠিত হবে এসব জামাত।

সোমবার (২৫ মার্চ) ধর্ম বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আবু বকর সিদ্দীক এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে জাতীয় ঈদগাহে ঈদুল ফিতরের প্রধান জামাত সকাল সাড়ে ৮টায় অনুষ্ঠিত হবে। আবহাওয়া প্রতিকূল থাকলে ঈদের প্রধান জামাত সকাল ৯টায় জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে অনুষ্ঠিত হবে।

সম্প্রতি ঈদুল ফিতর উদযাপনে সরকারি কর্মসূচি নির্ধারণে অনুষ্ঠিত আন্তঃমন্ত্রণালয় সভায় এ সিদ্ধান্ত হয় বলেও জানান তিনি।

মূলত ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশন ঈদের প্রধান জামাত আয়োজনের দায়িত্বে রয়েছে। তারা এ বিষয়ে প্রস্তুতি নিচ্ছে বলে জানা গেছে। 

চাঁদ দেখা সাপেক্ষে আগামী ১০ বা ১১ এপ্রিল মুসলমানদের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব ঈদুল ফিতর উদযাপিত হবে। ঈদুল ফিতরের দিন রাজধানীতে ঈদগাহ ও বিভিন্ন মসজিদে মুসল্লিরা দুই রাকাত ওয়াজিব নামাজ আদায় করবেন।

জানা গেছে, বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে পর্যায়ক্রমে ঈদের নামাজের ৫টি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। প্রথম জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল ৭টায়। এক ঘণ্টা পরপর ৪টি এবং বেলা পৌনে ১১টায় সবশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে।


আরও খবর
ঐতিহাসিক বদর দিবস আজ

বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪




দাঁত ও পেটের দাগ দেখে মিনহাজের মৃতদেহ শনাক্ত করল পরিবার

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্ট ভবনে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় নারী-শিশুসহ ৪৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। মৃতদের মধ্যে রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত সবশেষ মিনহাজ উদ্দিন (২৬) নামের এক যুবকের মৃতদেহ হস্তান্তর করা হয়। শনিবার (০২ মার্চ) সন্ধ্যায় ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল মর্গ থেকে পরিবারের কাছে মৃতদেহ হস্তান্তর করা হয়।

এ নিয়ে এ ঘটনায় নিহত ৪৬ জনের মধ্যে ৪৪ জনের মৃতদেহ হস্তান্তর করা হলো। মিনহাজ রাজধানীর বেসরকারি একটি আইটি প্রতিষ্ঠানের সফটওয়্যার প্রকৌশলী ছিলেন। বেসরকারি ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়ালেখা শেষ করেন তিনি।

পরিচয় নিয়ে জটিলতা সৃষ্টি হওয়ায় শনিবার মিনহাজের ডিএনএ টেস্ট করা হয়। তবে এর আগেই শুক্রবারই তার পরিবার মৃতদেহের হাতে ঘড়ি, সামনের একটি বাঁকা দাঁত ও পেটে পুরাতন একটি অপারেশনের দাগ দেখে এটি তাদের ছেলে মিনহাজের মৃতদেহ বলে শনাক্ত করে।

এদিকে, অন্য একটি পরিবার মিনহাজের মৃতদেহকে তাদের সন্তানের মৃতদেহ বলে দাবি করে বসেন। এ নিয়ে জটিলতা দেখা দেয়।

রমনা থানার উপ পরিদর্শক (এসআই) মো. হাবিবুর রহমান জানান, শুক্রবারই মিনহাজের পরিবার মৃতদেহের হাতে ঘড়ি, সামনের একটি বাঁকা দাঁত ও পেটে পুরাতন একটি অপারেশনের দাগ দেখে এটি তাদের ছেলে মিনহাজের মৃতদেহ বলে শনাক্ত করে। তবে অন্য একটি পরিবারও সেটি তাদের পরিবারের সদস্যের মৃতদেহ হিসেবে দাবি করায় ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ নমুনা সংগ্রহের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। পরে শনিবার মর্গে মিনহাজসহ তিনটি মৃতদেহের ময়নাতদন্ত ও ডিএনএ নমুনা সংগ্রহ করা হয়।

তিনি আরও বলেন, মিনহাজের মৃতদেহ দাবি করা অন্য পরিবারটি পরবর্তীতে মর্গে বলেছেন, এটা তাদের মৃতদেহ না। তাদেরটা অন্য একটি হতে পারে। এরপর মিনহাজের পরিবারকে মৃতদেহটি হস্তান্তর করা হয়।

ঢাকা মেডিকেল কলেজ মর্গ থেকে মিনহাজের মৃতদেহ শনাক্ত করেন তার বড় ভাই আমিনুল ইসলাম খান। তিনি বলেন, তাদের বাড়ি চাঁদপুর সদর উপজেলার ইসলামপুর গাছতলা গ্রামে। বর্তমানে সবুজবাগ বাসাবো খেলারমাঠ এলাকায় থাকতেন মিনহাজ। কারওয়ান বাজার এলাকায় একটি প্রতিষ্ঠানে সফটওয়্যার ইঞ্জিনিয়ার হিসেবে কাজ করতেন। তিন ভাইয়ের মধ্যে মিনহাজ ছিল ছোট।

তিনি বলেন, মিনহাজ হাতে যেই ঘড়ি ব্যবহার করেন, মৃতদেহের হাতেও সেই ঘড়িটি দেখতে পেয়েছি। এছাড়া ছোটবেলায় তার পেটে একটি অপারেশন হয়েছিল সেই দাগও দেখা গেছে। মিনহাজের সামনের অংশের একটি দাঁত বাঁকা ছিল, এসব দেখেই নিশ্চিত হয়েছি এটি মিনহাজের মৃতদেহ।

আমিনুল ইসলাম খান জানান, ঘটনার দিন বন্ধুদের সাথে বেইলি রোডের ওই ভবনে তৃতীয় তলায় খানাজ রেস্টুরেন্টে খেতে গিয়েছিলেন মিনহাজ। ঘটনার কয়েক মিনিট আগেও সেই বন্ধু মিনহাজকে নিয়ে একটি সেলফি তুলেছিলেন। আগুন লাগার পর সেই বন্ধু বেরিয়ে আসতে পারলেও অন্ধকারে ও আটকে পড়া অনেক মানুষের ভিড়ে আটকে পড়েন মিনহাজ। সেখানেই পুড়ে মারা যান তিনি।


আরও খবর



ঈদ উপলক্ষ্যে ৪১ রুটে চলবে বিশেষ লঞ্চ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রমজানের শেষে আসছে খুশির ঈদ। চাঁদ দেখার ওপর ভিত্তি করে আগামী ১০ বা ১১ এপ্রিল সারা দেশে ঈদুল ফিতর উদযাপন হবে। ঈদ উপলক্ষ্যে গ্রামে ফেরা মানুষের চাপ সামাল দিতে দক্ষিণাঞ্চলের নৌ-রুটে বিশেষ লঞ্চের ব্যবস্থা করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)।

বিআইডব্লিউটিএ সূত্রে জানা গেছে, ঈদের চার-পাঁচ দিন আগে আগামী ৬ এপ্রিল ঢাকার সদরঘাট নৌ-টার্মিনাল থেকে বিশেষ লঞ্চ চলাচল শুরু করবে। এ জন্য ইতোমধ্যে ১৩০টি লঞ্চ প্রস্তুত রাখা হয়েছে। দক্ষিণাঞ্চলের ৪১টি রুটে এসব লঞ্চ চলাচল করবে।

বিআইডব্লিউটিএ-এর নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের ঢাকা নদীবন্দরের যুগ্ম পরিচালক ইসমাইল হোসেন বলেন, আগামী ৬ এপ্রিল সদরঘাট টার্মিনাল থেকে বিশেষ লঞ্চ চলাচল শুরু হবে।

আগাম টিকিট কবে?

ঈদের বাকি আরও অন্তত তিন সপ্তাহ। এর মধ্যেই অনেক যাত্রী বন্দরে গিয়ে আগাম টিকিটের খোঁজ করছেন। তারা খালি হাতে ফেরত গেছেন। এ বিষয়ে জানিতে চাইলে লঞ্চ মালিকরা জানিয়েছেন, আগাম টিকিট ছাড়ার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।


আরও খবর