আজঃ বুধবার ০৬ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

বিচার ব্যবস্থায় বিদেশি হস্তক্ষেপ, ৫০ সম্পাদকের প্রতিবাদ

প্রকাশিত:শনিবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ সেপ্টেম্বর 2০২3 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের বিরুদ্ধে চলমান শ্রম আইন লঙ্ঘন মামলার বিষয়ে বিশ্বের ১৮৪ বিশিষ্ট ব্যক্তির খোলা চিঠির প্রতিক্রিয়ায় প্রতিবাদ ও উদ্বেগ জানিয়েছেন দেশের বিভিন্ন গণমাধ্যমের ৫০ জন সম্পাদক। শনিবার (২ সেপ্টেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে তারা এ উদ্বেগ জানান।

বিবৃতিতে তারা বলেন, প্রধানমন্ত্রীকে লেখা এ ধরনের খোলা চিঠি সার্বভৌম দেশের স্বাধীন বিচার ব্যবস্থার ওপর অযাচিত হস্তক্ষেপ। আমরা এর তীব্র প্রতিবাদ জানাই। বাংলাদেশের সংবিধানের ৯৪(৪) অনুচ্ছেদ অনুযায়ী বাংলাদেশের বিচার বিভাগ সম্পূর্ণরূপে স্বাধীন। এ ধরনের চিঠি প্রদানের মাধ্যমে তারা অনৈতিক, বেআইনি ও অসাংবিধানিকভাবে বাংলাদেশের স্বাধীন বিচার ব্যবস্থার ওপর হস্তক্ষেপ করেছেন বলে আমরা মনে করি।

এ ধরনের বিবৃতি বা খোলা চিঠি আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থা (আইএলও) এবং বাংলাদেশের আইনে শ্রমিকদের প্রদত্ত অধিকার সংক্রান্ত বিধানাবলীর সম্পূর্ণ পরিপন্থী বলেও দাবি করেন সম্পাদকরা।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, আন্তর্জাতিকভাবে সম্মানিত এবং নোবেল বিজয়ীদের এ ধরনের বিবৃতি এবং চিঠি অনাকাঙ্খিত এবং অনৈতিক। একজন অপরাধ করলে তার বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে না এবং বিচার করা যাবে না এমন দাবি ন্যায়বিচার এবং আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার পরিপন্থী। আমরা মনে করি তারা মামলা সম্পর্কে পুরোপুরি না জেনে এমন দাবি করেছেন। তাই আমরা তাদেরকে অথবা তাদের প্রতিনিধি এসে মামলায় ড. ইউনূসকে আদৌ হয়রানি করা হচ্ছে কি না, তা তারা পর্যবেক্ষণ করতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাদের এই আহ্বান জানিয়েছেন আমরা তা সমর্থন করি।

বিবৃতিতে উল্লেখ করা হয়, খোলা চিঠিতে বাংলাদেশের গণতন্ত্র এবং নির্বাচন সংক্রান্ত বিষয়ে যে ধরনের মন্তব্য করা হয়েছে, তা স্বাধীন-সার্বভৌম একটি রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে সরাসরি হস্তক্ষেপের শামিল। মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীন দেশের নাগরিক হিসেবে বাংলাদেশের জনগণ যে কোনো মহলের এ ধরনের অবমাননাকর, অযাচিত ও বেআইনি হস্তক্ষেপ কোনোভাবেই মেনে নেবে না।

আমরা সংশ্লিষ্ট সবাইকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সার্বভৌমত্ব, স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা এবং শ্রমিকদের অধিকারের বিষয়ে সম্মান প্রদর্শনের জন্য আহ্বান জানাচ্ছি।

বিবৃতি দানকারী ৫০ জন সম্পাদক:

১। ইকবাল সোবাহান চৌধুরী, সম্পাদক, ডেইলি অবজারভার

২। গোলাম রহমান, সম্পাদক, আজকের পত্রিকা

৩। তাসমিমা হোসেন, সম্পাদক, ইত্তেফাক

৪। আবুল কালাম আজাদ, প্রধান সম্পাদক, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা

৫। ইমদাদুল হক মিলন, প্রধান সম্পাদক, কালের কণ্ঠ

৬। আলমগীর হোসেন, সম্পাদক, সমকাল

৭। সাইফুল আলম, সম্পাদক, যুগান্তর

৮। নঈম নিজাম, সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন

৯। ফরিদ হোসেন, সম্পাদক, ইউএনবি

১০। শ্যামল দত্ত, সম্পাদক, ভোরের কাগজ

১১। নাঈমুল ইসলাম খান, ইমিরিটাস এডিটর

১২। আলতামাশ কবির, সম্পাদক, সংবাদ

১৩। আজিজুল ইসলাম ভূঁইয়া, সম্পাদক, পিপলস টাইম

১৪। রেজাউল করিম লোটাস, সম্পাদক, ডেইলি সান

১৫। শাহজাহান সরদার, সম্পাদক, বাংলাদেশ জার্নাল

১৬. নাসিমা খান মন্টি, সম্পাদক, আমাদের নতুন সময়

১৭। রফিকুল ইসলাম রতন, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, বাংলাদেশ বুলেটিন

১৮। ফারুক আহমেদ তালুকদার, সম্পাদক, আজকালের খবর

১৯। সন্তোষ শর্মা, সম্পাদক, কালবেলা

২০। শরীফ শাহাবুদ্দিন, সম্পাদক, বাংলাদেশ পোস্ট

২১। শামীমা এ খান, সম্পাদক, জনকণ্ঠ

২২। কমলেশ রায়, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, সময়ের আলো

২৩। মুস্তাফিজ শফি, সম্পাদক, প্রতিদিনের বাংলাদেশ

২৪। মোস্তফা মামুন, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, দেশ রূপান্তর

২৫। বেলায়েত হোসেন, সম্পাদক, ভোরের ডাক

২৬। চৌধুরী জাফরউল্লাহ শারাফাত, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, দৈনিক বাংলা

২৭। শামীম সিদ্দিকি, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, আলোকিত বাংলাদেশ

২৮। আব্দুল মজিদ, সম্পাদক, সংবাদ সারাবেলা

২৯। রিমন মাহফুজ, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, সংবাদ প্রতিদিন

৩০। মফিজুর রহমান খান বাবু, সম্পাদক, বাংলাদেশের আলো

৩১। আরিফুর রহমান দোলন, সম্পাদক, ঢাকা টাইমস

৩২। নুর হাকিম, সম্পাদক, সকালের সময়

৩৩। মো: জসিম, সম্পাদক, আমার বার্তা

৩৪। আখলাকুল আম্বিয়া, সম্পাদক, স্বাধীন বাংলা

৩৫। এস এম নূরে আলম সিদ্দিকী, সম্পাদক, আজকের দর্পণ

৩৬। ফরিদ বাঙ্গালী, সম্পাদক, লাখো কণ্ঠ

৩৭। ড. আসাদুজ্জামান, সম্পাদক, বাংলাদেশ সমাচার

৩৮। কিশোর আদিত্য, সম্পাদক, প্রথম কথা

৩৯। দীপক আচার্য্য, সম্পাদক, দ্যা সাউথ এশিয়ান টাইমস

৪০। আবু সাঈদ, সম্পাদক, আজকের সংবাদ

৪১। আতিকুর রহমান চৌধুরী, সম্পাদক, দর্পণ প্রতিদিন

৪২। রফিকুল ইসলাম, সম্পাদক, আলোর বার্তা

৪৩। মো: সেলিম, সম্পাদক, ডেইলি ইভিনিং নিউজ

৪৪। মোস্তফা হোসেন চৌধুরী, সম্পাদক, অগ্রসর

৪৫। নাজমুল হক সরকার, ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক, বর্তমান

৪৬। শাহাদাত হোসেন শাহীন, সম্পাদক, গণমুক্তি

৪৭। মো. সাইদুল ইসলাম, সম্পাদক, প্রতিদিনের সংবাদ

৪৮। নাজমুল আলম তৌফিক, সম্পাদক, ডেইলি সিটিজেন টাইমস

৪৯। হেমায়েত হোসেন, সম্পাদক, কান্ট্রি টুডে সহ ৫০ জন।


আরও খবর
শেখ হাসিনার সঙ্গে বৈঠকে জাপার ৩ নেতা

মঙ্গলবার ০৫ ডিসেম্বর ২০২৩




স্বামীকে জোকার ভাবেন ক্যাটরিনা, ভিকি বললেন এটাই প্রাপ্তি

প্রকাশিত:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ ডিসেম্বর 2০২3 | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

দুই বছরের প্রেম থেকে পরিণয়। বিয়ের পর সংসার জীবনেরও দুবছর পূর্ণ হয়েছে। এর পরও স্বামী ভিকি কৌশলকে মনের মতো করে গড়ে তুলতে পারেননি এমন দাবি ক্যাটরিনা কাইফের। 

শুধু তাই নয়, এ বলিউড অভিনেত্রী ভারতীয় গণমাধ্যমে স্বীকারও করেছেন, ভিকির অনেক বিষয়ই তাঁর অপছন্দের। তাঁর কথায়, প্রেমিক থেকে স্বামী হলেও ভিকির সবকিছুই যে ভালো লাগে তা নয়। ওর অনেক কিছুই আমার একদম ভালো লাগে না। যা নিয়ে আমাদের মধ্যে ঝগড়া লেগে যায়। বিশেষ করে পোশাক নির্বাচন নিয়ে। পার্টি কিংবা কোথাও ভ্রমণের জন্য ভিকি যা বেছে নেয়, তা কখনও হাসির খোরাক হয়ে ওঠে, নয়তো বিরক্তি ধরিয়ে দেয়। কখনও কখনও ভিকির পোশাক-পরিচ্ছদ দেখে ওকে আমার জোকার বলেই মনে। হ্যাঁ, আমার চোখে ভিকি এক ধরনের জোকার, যে ইচ্ছে করেই উদ্ভট পোশাক পরে থাকে।

আরও পড়ুন>> বলিউডের রাখির নায়ক হিরো আলম, প্রযোজক আরাভ খান

শুধু ক্যাটরিনা নয়, এ নিয়ে ভিকি নিজেও কথা বলেছেন ভারতীয় গণমাধ্যমে। যেখানে ভিকি তাঁর সাক্ষাৎকারে স্বীকার করেছেন, তাঁর সাজপোশাক নিয়ে খুবই অসন্তুষ্ট ক্যাটরিনা। এও বলেছেন, ক্যাটরিনার কারণেই আমার আলমারি এখন ভরে উঠছে হাল ফ্যাশনের পোশাকে। আমার ফ্যাশন নিয়েও নিত্যদিনই কোনো না কোনো পরামর্শ দিয়ে যাচ্ছে। যদি কোনো একটা পোশাক পরে বাড়ি থেকে বেরোতে যাই, তাহলে আমি নিশ্চিত ও বলে বসবে, কী রকম জোকার সেজে বাইরে যাচ্ছ! এমনও হয়েছে কতবার যে, ক্যাট আমার হাত ধরে বাড়ির ভেতরে নিয়ে গেছে জামা বদলানোর জন্য। আমি সরল মনে জিজ্ঞাসা করেছি, এই পোশাকে কী সমস্যা আছে? ও বলেছে, এই পুরো পোশাকটাই ভুলভাল! এ হলো ক্যাটরিনা। এর পরও আমি বলব, জোকার সেজে ওর বকা খেলেও অনেক কিছু শেখার সুযোগ হচ্ছে। দাম্পত্য জীবনের এটাই হলো বড় প্রাপ্তি।


আরও খবর



মণিপুরে বন্দুকযুদ্ধ, নিহত ১৩

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের উত্তাল রাজ্য মণিপুরে এক বন্দুকযুদ্ধে অন্তত ১৩ জন নিহত হয়েছেন। আজ সোমবার তাদের মরদেহ উদ্ধার করেছে স্থানীয় পুলিশ। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমসের এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, মণিপুরে অজ্ঞাত দুটি সশস্ত্র গোষ্ঠীর মাঝে ভয়াবহ বন্দুকযুদ্ধের ঘটনা ঘটেছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক পুলিশের জ্যেষ্ঠ এক কর্মকর্তা বলেছেন, মরদেহের পাশে কোনো ধরনের অস্ত্র পাওয়া যায়নি।

আরও পড়ুন>> চেন্নাইয়ের রাস্তায় ভাসছে গাড়ি!

চাকরিতে কোটা এবং জমির অধিকার নিয়ে মণিপুরের সংখ্যাগরিষ্ঠ মেইতি ও সংখ্যালঘু কুকি-জো সম্প্রদায়ের মাঝে গত ৩ মে জাতিগত সহিংসতার সূত্রপাত হয়। এরপর থেকে কয়েক মাস ধরে রাজ্যজুড়ে দুই সম্প্রদায়ের মাঝে দফায় দফায় সংঘর্ষ চলে।

মণিপুরের মেইতি এবং কুকি সম্প্রদায়ের মাঝে জাতিগত দাঙ্গা শুরু হওয়ার পর থেকে এখন পর্যন্ত কমপক্ষে ১৮০ জনের প্রাণহানি এবং ৫০ হাজারের বেশি মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। মিয়ানমারের সীমান্তবর্তী এই রাজ্যে ৩২ লাখ মানুষের বসবাস।


আরও খবর



সিএমপি'তে নির্মিত জাতির পিতার জীবন ও দর্শন নিয়ে ‘অনশ্বর পিতা’ উন্মোচিত

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) অফিসার্স মেসে নির্মিত অনশ্বর পিতা এর শুভ উদ্বোধন ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

শনিবার (১৮ নভেম্বর) নগরীর নাসিরাবাদে অবস্থিত সিএমপি অফিসার্স মেসে সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিকে স্মরণীয় করার লক্ষ্যে চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ (সিএমপি) কর্তৃক জাতির পিতার বর্ণাঢ্য জীবন ও দর্শন নিয়ে নির্মিত কর্নার অনশ্বর পিতা শুভ উদ্বোধন ও এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন সিএমপি কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়।

অনুষ্ঠানটিতে বিশেষ অতিথি  হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম রেঞ্জের মান্যবর ডিআইজি নুরেআলম মিনা। সভা সিএমপি উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর) মোঃ আব্দুল ওয়ারীশ সভাপতিত্ব করেন

এসময় উপস্থিত ছিলেন দৈনিক আজাদীর সম্পাদক এম. এ. মালেক; বীর মুক্তিযোদ্ধা মোজাফ্ফর আহম্মদ, কমান্ডার, মহানগর ইউনিট কমান্ড, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ চট্টগ্রাম; বীর মুক্তিযোদ্ধা এ কে এম সরোয়ার কামাল, কমান্ডার (ভারপ্রাপ্ত) জেলা ইউনিট কমান্ড, বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ চট্টগ্রাম, সিএমপি অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (প্রশাসন ও অর্থ) এম এ মাসুদ; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম এন্ড অপারেশন) আ স ম মাহতাব উদ্দিন; অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) আবদুল মান্নান মিয়া এবং পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাবৃন্দ।


আরও খবর



বেনারসে শাকিব-সোনালের নয়া কেমিস্ট্রি!

প্রকাশিত:শনিবার ১১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ভারতের বেনারসে টানা শুটিং চলছে দরদ ছবির। এর মাধ্যমে দীর্ঘদিন পর যৌথ প্রযোজনার  ছবিতে অভিনয় করছেন বাংলাদেশের জনপ্রিয় নায়ক শাকিব খান। এতে তার বিপরীতে আছেন বলিউড নায়িকা সোনাল চৌহান। টানা শুটিংয়ের মাধ্যমে ইতোমধ্যে ছবির বেশীরভাগ শুটিং হয়েছে বলে জানিয়েছেন এর পরিচালক অনন্য মামুন।

দরদের শুটিং চলাকালীন বেশ কয়েকটি স্থিরচিত্র দেখা যায়, শাকিব-সোনালের নয়া কেমিস্ট্রি! পুরোপুরি হাস্যোজ্বলভাবে একে অন্যের সঙ্গে রোমান্স করছেন। বোঝা যাচ্ছে, এগুলো ছবির দৃশ্যের অংশ।

ছবিগুলোতে দেখা যায়, ঢিলেঢালা কালো প্যান্ট ও শার্ট পরা শাকিব খান, আর সোনাল পরে আছেন ফুলের আলপনায় গোলাপি রঙের শাড়ি। পরিচালক মামুন জানিয়েছেন, চলতি মাসেই ভারতের অংশের ছবির ৯০ শতাংশ শুটিং শেষ হবে। তিন শতাধিক ক্রু নিয়ে দৈনিক শুট চলছে।

ভারতীয় গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে বলা হয়েছে, শুটিংয়ের শুরু থেকে শাকিব-সোনালের কেমিস্ট্রি নজর কাড়ছে। শুটিং ইউনিটের প্রত্যেকে তাই জানাচ্ছেন। শাকিব খান আগেই জানিয়েছেন, এই ছবির সবচেয়ে শক্তিশালী দিক হচ্ছে গল্প। বলেন, গল্পে অনেক জোর আছে, যা দর্শকদের মুগ্ধ করবে।

নির্মাতা অনন্য মামুন জানান, আগামী বছর ভ্যালেন্টাইন ডে-তে সাইকো থ্রিলার এবং রোমান্টিক অ্যাকশন ধাঁচের গল্পে তৈরি হতে যাওয়া দরদ মুক্তি পাবে। ছবিতে বাংলাদেশের পাশাপাশি সহ-প্রযোজনায় থাকছে ভারতের প্রযোজনা সংস্থা এস কে মুভিজ ও মুম্বাইয়ের ওয়ান ওয়ার্ল্ড মুভিজ


আরও খবর



জবি উপাচার্য ইমদাদুল হক আর নেই

প্রকাশিত:শনিবার ১১ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইমদাদুল হক আর নেই। আজ শনিবার (১১ নভেম্বর) ভোর ৫টার দিকে রাজধানীর একটি বেসরকারি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান তিনি।

বিষয়টি নিশ্চিত করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মিল্টন বিশ্বাস বলেন, উপাচার্য অধ্যাপক ড. ইমদাদুল হক আজ ভোর ৫টার দিকে মারা গেছেন।

ড. ইমদাদুল হক একজন উদ্ভিদবিজ্ঞানী। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগের অধ্যাপক এবং জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের পঞ্চম উপাচার্য ছিলেন।

ইমদাদুল হক জন্মগ্রহণ করেন পাবনা জেলায়। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উদ্ভিদবিজ্ঞান বিভাগ থেকে ১৯৭৮ সালে এমএসসি এবং ১৯৮৮ সালে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। জার্মানি ও যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি একাধিক পোস্ট ডক্টরাল গবেষণা সম্পন্ন করেন।


আরও খবর