আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম
ইসরায়েলি সেনারা এবার রাফায় অভিযানের প্রস্তুতি নিচ্ছে: নেতানিয়াহু বায়ুদূষণে শীর্ষে চিয়াং মাই, ১৮০ স্কোর নিয়ে ঢাকা তৃতীয় মুক্তিপণে সন্তুষ্ট জলদস্যুরা, কততে নির্ধারিত হল জিম্মি জাহাজ ও ২৩ নাবিকের জীবন? সেতু থেকে খাদে পড়ে ৪৫ বাসযাত্রীর মৃত্যু, অলৌকিকভাবে বেঁচে গেল শিশু ‘নির্বাচনে খরচ ১ কোটি ২৬ লাখ, যেভাবেই হোক তুলবো’ সপ্তাহের ব্যবধানে ৫৩ কোটি ডলার রিজার্ভ কমল চট্টগ্রামে আর্টিকেল ১৯ এর দিনব্যপী প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত চার বছরে মাধ্যমিকে শিক্ষার্থী কমেছে ১০ লাখ কংগ্রেস থেকে শিবসেনায় যোগ দিলেন গোবিন্দ পরিবেশ দূষণে বছরে অকাল মৃত্যু হচ্ছে পৌনে ৩ লাখ বাংলাদেশির

বগুড়ায় ৭শ পিস ইয়াবাসহ গ্রেপ্তার ৩

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৮ এপ্রিল ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৮ এপ্রিল ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
Image

শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি:

বগুড়ার শেরপুরে ৭শ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছে শেরপুর থানা পুলিশ। সোমবার (১৭ এপ্রিল) দুপুর ২টার দিকে তাদের শেরপুর উপজেলার কুসুম্বী ইউনিয়নের কেল্লাপোশী এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করেছেন।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- শেরপুর উপজেলার কুসুম্বী ইউনিয়নের পোশী গ্রামের মো. কফিল উদ্দিনের ছেলে ইমরান হোসেন ওরফে জনি (৩৩), উত্তর আমইন গ্রামের মো. নজরুল ইসলামের ছেলে মেহেদী হাসান (২৬) ও পোশী গ্রামের মৃত শচীণ চন্দ্র সরকারের ছেলে শ্রী সনজিত চন্দ্র সরকার (৩৫)।

আরও পড়ুন: শিমুলিয়া-বাংলাবাজারে ফেরিতে মোটরসাইকেল পারাপার শুরু

শেরপুর থানার এসআই সাচ্চু বিশ্বাস জানান, আমরা গোপন সংবাদ পেয়ে কেল্লাপোশী এলাকা থেকে তিনজনকে গ্রেপ্তার করি। গ্রেপ্তারকৃতদের মধ্যে ইমরান হোসেন জনির দেহ তল্লাশি করে ৫শ পিস ইয়াবা এবং বাকি দুই জনের নিকট থেকে একশ করে দুইশ পিস ইয়াবা ট্যাবলেট উদ্ধার করা হয়েছে। তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬ (১) সারণির ১০ (ক) ধারার অপরাধে মামলা দায়ের করা হয়েছে।

শেরপুর থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) আতাউর রহমান খোন্দকার জানান, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে অভিযান চালিয়ে তাদের আটক করে দেহ তল্লাশি করে তাদের কাছ থেকে সাতশ পিস ইয়াবা উদ্ধারের হয়।

ঘটনায় তাদের বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য আইনে মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামীদের আজ মঙ্গলবার আদালতে পাঠানো হয়েছে।


আরও খবর



ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের সাজা মৃত্যুদণ্ড করার মত হাইকোর্টের

প্রকাশিত:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

কোরআন শরিফ, নবী-রাসুলসহ সকল ধর্মীয় বিষয়ে কটূক্তি করলে সাইবার নিরাপত্তা আইনে জামিন অযোগ্যসহ সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ড অথবা যাবজ্জীবন কারাদণ্ডের বিধান করতে মতামত দিয়েছেন হাইকোর্ট। হজরত মোহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে ফেসবুকে অবমাননাকর মন্তব্য করার ঘটনায় করা মামলায় এক আসামির জামিন আদেশে মঙ্গলবার (১২ মার্চ) এমন মত দেন হাইকোর্ট।

বিচারপতি মো. রেজাউল হাসান ও বিচারপতি ফাহমিদা কাদেরের বেঞ্চ রায়ের পর্যবেক্ষণে বলেন, পূর্ববর্তী আইনে জামিন অযোগ্য ধারা ছিল। বর্তমান আইনে ধর্মীয় অনুভূতির বিষয়ে কটূক্তি করলে জামিনযোগ্য ধারা হওয়ায় অপরাধপ্রবণতা বাড়ছে। আদালত বলেছেন, এটি একটি সংঘবদ্ধ অপরাধ এবং উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ছিল। কোরআন শরিফ ও হজরত মোহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে বিজ্ঞানী নিউটন, আইনস্টাইনসহ কেউ কখনো প্রশ্ন তোলেননি। এ সময় আদালত পবিত্র কোরআন শরিফের সুরা আশশুরার কয়েকটি আয়াতের বিষয়ে অবতারণা করেন।

শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। সঙ্গে ছিলেন সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল সাহাব উদ্দিন আহমেদ টিপু ও মো. মজিবুর রহমান মুজিব। আসামিপক্ষে ছিলেন আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন। ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল রায়ের বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাতের মামলায় ২৫ লাখ টাকা ব্যাংক গ্যারান্টির বিনিময়ে রুল নিষ্পত্তি করে আসামি সেলিমের জামিন মঞ্জুর করেছেন। আর আসামি নাফিসা চৌধুরীকে সম্পূরক চার্জশিট করে অন্তর্ভুক্ত করতে বলেছেন।

রাষ্ট্রপক্ষের দেওয়া তথ্যমতে গত বছরের ২ নভেম্বর ফেসবুকে নাফিসা চৌধুরী একটি পোস্ট দেন। তাতে কুষ্টিয়ার ভেড়ামারার সেলিম খান নামে এক ব্যক্তি হজরত মোহাম্মদ (সা.) কে নিয়ে কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেন। ওই ঘটনায় কুষ্টিয়ার হানিফ শাহ ৪ নভেম্বর ভেড়ামারা থানায় মামলা দায়ের করেন। মামলার পর গ্রেপ্তার হন সেলিম খান। তিনি জেলা আদালতে জামিন না পেয়ে হাইকোর্টে আবেদন করলে রুল জারি করা হয়। মঙ্গলবার (১২ মার্চ) ওই রুল নিষ্পত্তি করে জামিন দেন হাইকোর্ট।

তদন্তকারী কর্মকর্তা গত ৩১ ডিসেম্বর ওই মামলায় অভিযোগপত্র দেন। যাতে আসামি সেলিম খানকে অভিযুক্ত করা হয়। তবে পোস্টকারী নাফিসা চৌধুরীকে অভিযোগপত্রে অন্তর্ভুক্ত করা হয়নি। হাইকোর্ট বলেছেন, তার বিরুদ্ধে পর্যাপ্ত সাক্ষ্য-প্রমাণ থাকায় সম্পূরক চার্জশিটের মাধ্যমে অন্তর্ভুক্ত করতে হবে।


আরও খবর



কুমিল্লায় ভোটে এগিয়ে সূচনা, ময়মনসিংহে টিটু

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বিচ্ছিন্ন সংঘাতের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে কুমিল্লা সিটির উপনির্বাচন। এদিকে ময়মনসিংহ সিটি নির্বাচনে ইভিএমে ভোট দিতে বিড়ম্বনার অভিযোগ করেছেন প্রার্থী ও ভোটাররা। এখন চলছে দুই সিটিতে ভোট গণনা।

শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা পর্যন্ত কুমিল্লা সিটি উপ-নির্বাচনে ৯০ কেন্দ্রে তাহসীন বাহার সূচনা (বাস) পেয়েছেন ৩৯ হাজার ৭৩২ ভোট ও মনিরুল হক সাককু (টেবিল ঘড়ি) পেয়েছেন ২২ হাজার ৫৭৬ ভোট। নিজাম উদ্দিন কায়সার (ঘোড়া) ১০ হাজার ৯৬৩ ভোট ও নুর উর রহমান মাহমুদ তানিম (হাতি) পেয়েছেন ৪ হাজার ৩৯৫ ভোট।

অপরদিকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত ময়মনসিংহ সিটি নির্বাচনে ৪৭ কেন্দ্রে ইকরামুল হক টিটু (টেবিল ঘড়ি) পেয়েছেন ৪৫ হাজার ৮৭৩ ও সাদেকুল হক খান মিল্কি (হাতি) ১০ হাজার ২০৪ ভোট পেয়েছেন।

আজ শনিবার সকাল আটটায় ভোট গ্রহণ শুরু হয়। শেষ হয় বিকেল চারটায়। ইতিমধ্যে কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের উপনির্বাচনের ফলাফল ঘোষণা শুরু হয়েছে। তবে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের ২৬ নম্বর ওয়ার্ডের একটি কেন্দ্রে বিকেল পৌনে ৬টার সময়ও ভোটগ্রহণ চলছিল। এই সিটিতেও ভোটের ফলাফল ঘোষণা শুরু হয়েছে।

কুমিল্লায় ভোট হয়েছে শুধু মেয়র পদে। অন্যদিকে ময়মনসিংহ সিটি করপোরেশনের মেয়াদ অবসান হওয়ায় সেখানে মেয়র ও কাউন্সিলরের সব কটি পদে ভোট হয়েছে।

গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কাগজের ব্যালটে ভোট হলেও ময়মনসিংহ ও কুমিল্লায় আজ ভোট হয়েছে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম)। এর আগে স্থানীয় সরকারের বিভিন্ন নির্বাচনে ইভিএমে ভোট দিতে গিয়ে কোথাও কোথাও ভোগান্তিতে পড়তে হয়েছিল ভোটারদের। এবারও চিত্রটা প্রায় একই রকম।


আরও খবর



হাজারী গলিতে জেলা প্রশাসনের অভিযান

বিপুল পরিমাণ নস্ট ইনসুলিন ও টিটেনাস ভ্যাক্সিন জব্দ

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

হাজারী গলিতে তিনটি ঔষুদের দোকানে অভিযান চালিয়ে ৯ লাখ টাকার নস্ট ইনসুলিন ও টিটেনাস ভ্যাক্সিন জব্দ করা হয়েছে।

শনিবার (১৬ মার্চ) জেলা প্রশাসনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট প্রতীক দত্ত, ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর এবং কোতোয়ালি থানা পুলিশ যৌথভাবে এ অভিযান পরিচালনা করেন।

এসময় হাজারী গলির ছবিলা কমপ্লেক্সে অবস্থিত প্যাসিফিক ট্রেডার্স নামের একটি দোকান থেকে ৩ লাখ টাকার নস্ট ইনসুলিন জব্দ করা হয়।

প্রতিটি ইনসুলিন এর গায়ে ইনসুলিন ২ থেকে ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করার নির্দেশনা থাকলেও কক্ষ তাপমাত্রায় ফেলে রাখা হয়েছিল ইনসুলিন গুলো, যার ফলে এগুলোর কার্যকরীতা অনেক আগেই নস্ট হয়ে গেছে।

মূলত বেশি লাভের আশায় ব্যবসায়ীরা সঠিক তাপমাত্রায় ইনসুলিনগুলো সংরক্ষণ না করে পাইকারি দরে বিক্রি করত। এসময় দোকান মালিক পল্লব বিশ্বাসকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।

এরপর একই অভিযোগে নিরুপমা ড্রাগ হাউজ এবং রাজীব ড্রাগ হাউজে অভিযান চালানো হয়। অভিযানে দুটি দোকান থেকে আনুমানিক আরো ৬ লাখ টাকার নস্ট ইনসুলিন জব্দ করা হয়।

পাশাপাশি রাজীব ড্রাগ হাউজে প্রচুর পরিমাণ টিটিনাস এর টিকা পাওয়া যায়, যেগুলোও ২-৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রায় সংরক্ষণ করা উচিত, কিন্তু ফেলে রাখা হয়েছে সাধারণ তাপমাত্রায়।


আরও খবর



এবার ধানমন্ডির কেয়ারি ক্রিসেন্ট সিলগালা

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর সাত মসজিদ রোডের কেয়ারি ক্রিসেন্ট ভবনটি সিলগালা করে দেওয়া হয়েছে। অভিযান চালিয়ে ভবনটি থেকে তিনজনকে পুলিশ হেফাজতেও নেওয়া হয়েছে।

আজ (সোমবার) দুপুরে ঢাকা দক্ষিণ সিটি কর্পোরেশনের একটি দল ভবনটিতে অভিযান চালানোর পর তা সিলগালা করে দেন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম।

এর আগে, এই ভবনে অভিযান চালানো হবে এমন খবরে নোটিশ টানিয়ে বন্ধ করে দেওয়া হয় ভবনটির সব রেস্টুরেন্ট।

ভবনের মূল গেটের সামনে ঝুলিয়ে দেওয়া হয় নোটিশ। নোটিশে লেখা ছিল, সকল চাইনিজ রেস্টুরেন্ট এবং খাবার হোটেল বন্ধ থাকবে। শুধু দ্বিতীয় তলার মার্কেট এবং নিচ তলার দোকানগুলো খোলা থাকবে। আদেশক্রমে কর্তৃপক্ষ।

আরও পড়ুন>> ধানমন্ডির টুইন পিক টাওয়ারের ১২টি রেস্তোরাঁ সিলগালা

পরে সেখানে অভিযান শুরু হয়। এতে নেতৃত্ব দেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাহাঙ্গীর আলম। অভিযান শেষ হওয়ার পর ভবনটি সিলগালা করে দেওয়া হয়।

অভিযানের সময় ভবনটির দ্বিতীয় তলা থেকে ওপরের দিকের সব রেস্টুরেন্ট তালা লাগানো অবস্থায় পাওয়া যায়। কথা বলার জন্য ভবন সংশ্লিষ্টদের ডাকা হলেও তারা কেউ আসেননি। বাধ্য হয়ে সিঁড়ি দিয়ে ওপরে ওঠেন অভিযান সংশ্লিষ্টরা।


আরও খবর



বেইলি রোডে আগুন: ঢাকা মেডিকেলে স্বজনদের আহাজারি

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর বেইলি রোডের কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে অগ্নিকাণ্ডে নিহতদের সারি সারি মৃতদেহ পড়ে আছে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে। আপনজনদের মৃতদেহ নিতে মর্গের পাশেই অপেক্ষা করছেন নিহতদের স্বজনরা। তাদের আহাজারিতে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এলাকা যেন ভারী হয়ে উঠেছে।

শুক্রবার ভোর ৫টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালের মর্গ ও জরুরি বিভাগের সামনে দেখা যায়, মৃতদেহগুলো নিতে অপেক্ষা করছেন স্বজনরা। কেউ কেউ স্বজনদের জড়িয়ে ধরে কান্না করছেন। কেউবা স্মৃতি মনে করে বার বার মূর্ছা যাচ্ছেন।

এদিকে শুক্রবার (০১ মার্চ) ভোর ৫টা ৪১ মিনিটে মৃতদেহ হস্তান্তর প্রক্রিয়া শুরু হয়। বৃহস্পতিবার রাত ২টার পর থেকে মৃতদেহ হস্তান্তরের জন্য নিহতদের স্বজনদের তথ্য চায় ঢাকা জেলা প্রশাসন। তথ্য সংগ্রহ সাপেক্ষে মৃতদেহ শনাক্তের পর মৃতদেহ হস্তান্তর শুরু হয়।

উল্লেখ্য, বৃহস্পতিবার রাত ৯টা ৫০ মিনিটের দিকে কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্ট ভবনে আগুন লাগার সংবাদ পায় ফায়ার সার্ভিস। এতে অন্তত ৪৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ ছাড়া, গুরুতর আহত হয়েছেন অন্তত ২২ জন।


আরও খবর