আজঃ শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

বেপরোয়া বাইকের ধাক্কায় পা ভাঙল প্রিয়াঙ্কার!

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

শ্যুট চলাকালীন গুরতর আহত হলেন টলিউড অভিনেত্রী প্রিয়াঙ্কা সরকার। শুক্রবার রাতে রাজারহাটে চলছিল শ্যুটিং। আর সেটেই আঘাত পান তিনি। জানা গিয়েছে, চোট পেয়েছেন প্রিয়াঙ্কার সহ-অভিনেতা অর্জুন চক্রবর্তীও। তবে, তাঁকে প্রাথমিক চিকিৎসার পর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।

রাজারহাটের রাস্তায় মহাভারত মার্ডারস নামের একটি ওয়েব সিরিজের শ্যুট চলছিল শুক্রবার রাত ১১-১২ টা নাগাদ। আর সেই সময়ই সেটেআচমকাই ঢুকে পড়ে এক বেপরোয়া বাইক। যার চালক মত্ত অবস্থায় ছিলেন। বাইকটি কর্ডন ভেঙে সরাসরি ধাক্কা মারে প্রিয়াঙ্কা এবং অর্জুনকে।

সেই আচমকা ধাক্কায় দু'জনেই ছিটকে পড়েন রাস্তায়। সাথে সাথে নিয়ে যাওয়া হয় স্থানীয় হাসপাতালে। সেখানে তাঁদের প্রাথমিক চিকিৎসার পর বাইপাসের ধারের বেসরকারি বেসরকারি হাসপাতালে স্থানান্তরিত করা হয়।

হাসপাতাল সূত্রে খবর, প্রিয়াঙ্কার চোট গুরতর। পায়ে মারাত্মক আঘাত পেয়েছেন তিনি। পায়ের হাড় ভেঙে টুকরো হয়ে গিয়েছে। করতে হবে অস্ত্রোপচার। আজই তা হওয়ার কথা রয়েছে। তবে, অর্জুনকে রাতেই ছেড়ে দেওয়া হয় হাসপাতাল থেকে। আচমকা বিপর্যয়ে আপাতত বন্ধ রাখা হয়েছে শ্যুট। ধাক্কা মেরে পালিয়ে যাওয়া বাইক চালকের খোঁজ করছে পুলিশ।

দিনকয়েক আগেই 'নির্ভয়া' ছবির জন্য তেলেঙ্গানা বাংলা চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা অভিনেত্রী (পপুলার) হিসেবে পুরস্কার জিতে নিয়েছেন প্রিয়াঙ্কা সরকার। পুরস্কার পেয়ে রীতিমতো আপ্লুত হন তিনি। অভিনেত্রী শ্রাবন্তী চট্টোপাধ্যায়ের সাথেও তাঁর অভিনয় করার কথা আছে।


আরও খবর



ফেসবুক থেকে আয় করার সহজ ৪ উপায়

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক

Image

বর্তমানে ফেসবুক শুধু ছবি, ভিডিও বা মনের অবস্থা বন্ধুদের সঙ্গে ভাগ করে নেওয়ার প্ল্যাটফর্ম না। বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া সাইট ফেসবুক থেকে এখন আয় করা যায় লাখ লাখ টাকা। এখানে প্রতি মুহূর্তে কয়েকশ কোটি মানুষ লগইন করছেন।

ঘরে বসে ফেসবুক স্ক্রোল করেই আপনি আয় করতে পারবেন। জেনে নিন ফেসবুক থেকে আয় করার কয়েকটি উপায়-

ব্র্যান্ড কোলাবরেশন : ফেসবুক থেকে টাকা আয় করার একটি ভালো উপায় হলো ফেসবুকের অফিসিয়াল ব্র্যান্ড কোলাবরেশন প্রোগ্রামে যোগ দেওয়া। তবে অফিসিয়াল পার্টনারশিপ প্রোগ্রামের জন্য যোগ্য হতে আপনার ফেসবুক পেজে কমপক্ষে এক হাজার ফলোয়ার লাগবে।

কনটেন্ট নির্মাণ : আপনি যদি একজন কনটেন্ট নির্মাতা হন, তাহলে আপনি একাধিক উপায় ফেসবুক থেকে টাকা আয় করতে পারবেন। কোনো ব্র্যান্ডের সঙ্গে সহযোগিতা করা এবং তাদের জিনিসে প্রচার আপনার কনটেন্টের মাধ্যমে করলে আপনি ভালো টাকা আয় করতে পারবেন।

ফেসবুক ইভেন্ট : ফেসবুকের একটি বিশেষ অপশন রয়েছে, যাকে ইভেন্ট বলা হয়। তার মাধ্যমেও আপনি টাকা আয় করতে পারেন। আপনি ফেসবুক লাইভেও একটি ইভেন্ট হোস্ট করতে পারেন।

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং : আপনি যদি সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিংয়ে ভালো হন, তাহলে অনলাইন ব্র্যান্ডগুলো আপনাকে একজন ফ্রিল্যান্সার বা কর্মচারী হিসেবে নিয়োগ করতে ইচ্ছুক হতে পারেন। সেখান থেকেও অনেক উপার্জনের সুযোগ থাকে।


আরও খবর
ফের ফেসবুকে বিভ্রাট

মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪




নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার, দাড়িগোঁফ রাখতে পারবেন ব্রিটিশ সেনারাও

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

এবার দাড়ি রাখার উপর নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করে নিয়েছে যুক্তরাজ্য। ফলে ব্রিটিশ সেনা সদস্য ও কর্মকর্তাদের এখন থেকে দাড়ি রাখতে আর বাধা নেই। তবে তাদের দাড়ি ও গোঁফ পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন এবং সুবিন্যস্ত রাখতে হবে। বিষয়টি নিয়মিত নজরদারিও করা হবে। খবর বিবিসির।

সংবাদমাধ্যমটি বলছে, এই অনুমতির পরও, কিছু নির্দিষ্ট অনুষ্ঠানে সেনা এবং কর্মকর্তাদের শেভ করারও প্রয়োজন হতে পারে। এসব পরিস্থিতিতে তাদের শেভ করার নির্দেশ দেয়া হবে। নীতিটি বাস্তবায়নের মাধ্যমে ব্রিটিশ সেনা নেতৃত্ব আশা করছে, এর মাধ্যমে তারা নতুন প্রজন্মকে আকৃষ্ট করতে সক্ষম হবে।

বিবিসি বলছে, যুক্তরাজ্যের সশস্ত্র বাহিনীগুলোর মধ্যে সেনাবাহিনীই সবার পরে দাড়ি রাখার অনুমতি দিয়েছে। টানা কয়েক বছর বিষয়টি নিয়ে নীতি পর্যালোচনার পর এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে বলে জানিয়েছেন ব্রিটিশ বাহিনীর এক মুখপাত্র।

এর আগে ডেনমার্ক, জার্মানি এবং বেলজিয়ামের মতো কয়েকটি দেশের সেনাবাহিনী সৈন্যদের দাড়ি রাখার অনুমতি দেয়। নতুন নীতি ঘোষণার আগে ব্রিটিশ সেনাবাহিনী শিখ, মুসলিম এবং রাস্তাফারিয়ানদের মতো কয়েকটি নির্দিষ্ট ধর্মের সেনাদের দাড়ি রাখার অনুমতি দিয়েছিল। যদি তাদের কার্যকারিতা, স্বাস্থ্য বা নিরাপত্তাকে ঝুঁকির মধ্যে ফেলবে না- এমন শর্তে দাড়ি রাখার অনুমতি ছিল।


আরও খবর



ঈদের ফ্যাশনে দেশীয় পোশাকের সমাহার নিয়ে এলো 'মিরা'

প্রকাশিত:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

চলছে মুসলিম ধর্মাবলম্বী অন্যতম ইবাদত পবিত্র রমজান। এরই মধ্যে চলে এসেছে ঈদ উৎসবের আমেজ। প্রস্তুত হচ্ছে বিভিন্ন ফ্যাশন হাউজগুলো হাল ফ্যাশনের পণ্য সম্ভার নিয়ে। প্রতি বছর ঈদকে কেন্দ্র করে বাজার ছেয়ে যায় নানারকম বিদেশী পোশাকে। এর ভিড়েও দেশীয় পোশাককে মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে ও জনপ্রিয় করে তুলতে কাজ করে যাচ্ছে  গুটিকয়েক প্রতিষ্ঠান। তেমনি একটি দেশীয় লাইফস্টাইল ব্র্যান্ড মিরা।

দেশজ ও পরিবেশবান্ধব সব পণ্য নিয়ে ফ্যাশন হাউজ মিরা ইতোমধ্যেই নজরকাড়তে শুরু করেছে রুচিশীল ও ফ্যাশন সচেতন মানুষের। রাজধানীর প্রাণকেন্দ্রে পান্থপথের মোড় কিংবা সাইন্স ল্যাবরেটরির মোড় যে কোন একদিক থেকে গেলেই গ্রিন রোডে কমফোর্ট হাসপাতালের পাশেই ১৬৭/এ নম্বর ভবনের তৃতীয় ফ্লোরে কাজ চলছে মিরা-র প্রথম নিজস্ব আউটলেট এর। সেখানেই কথা হয় মিরা ব্র্যান্ড এর কর্ণধারদের অন্যতম শুভ্রা কর এর সাথে।

শুভ্রা কর বলেন, এবার ঈদ এবং বাঙালির প্রাণের উৎসব বাংলা নববর্ষ প্রায় একই সময়ে। ঈদ এবং বর্ষবরণ দুটোই খুব বড় উৎসব।  তাই এই উৎসবের সময়কে সামনে রেখে মিরা তার সকল আয়োজন সম্পন্ন করেছে। কিন্তু এই উৎসবে আয়োজনে দেখা যায় আমাদের বাজার ছেয়ে যায় সব ভিনদেশী পণ্যে। নিজের দেশের তৈরি সুন্দর সব পোশাক, গহনা বা অন্যান্য পণ্য ছেড়ে আমরা বিদেশি পণ্য খুঁজি। অথচ তার চেয়ে মানসম্মত ও সুন্দর কিছু দেশেই পাওয়া যায়, আমরা জানিই না! বিদেশী পণ্যের ভিড়ে মিরা তাই  নিয়ে এসেছে দেশীয় সব পণ্য ও ডিজাইনের সমাহার। আমাদের কাছে পাচ্ছেন সঠিক কাউন্টের অথেটিক জামদানি শাড়ি, আমাদের নিজস্ব হ্যান্ডব্লক ডিজাইনে করা কাপল সেট বা ফ্যামিলি কম্বো। থাকছে হ্যান্ডপেইন্ট এর পাঞ্জাবি, পরিবেশ বান্ধব বিভিন্ন উপকরণ দিয়ে তৈরী নিজস্ব ডিজাইনের গহনা, অলঙ্কার। এছাড়া ছোট বড় সবার জন্য টিশার্টও পাচ্ছেন।

তিনি বলেন, আমাদের অনেক পণ্য দেখে অনেকে অবাক হন এবং প্রশ্ন করেন যে এগুলো দেশে তৈরি কিনা, কারণ দেশে এত সুন্দর বা ভালো পণ্য তৈরি হয় তাদের ধারণা ছিল না। মিরা-র মূল লক্ষ্য হচ্ছে বাংলাদেশের এই নিজস্ব ঐতিহ্য ও শিল্পকে মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া ও জনপ্রিয় করে তোলা। একইসাথে ফ্যাশনকে যথাসম্ভব পরিবেশবান্ধব রাখা। আমাদের সব পণ্য আমাদের নিজস্ব তত্ত্বাবধায়নে কারিগর দ্বারা প্রস্তুত করা এবং সেখান থেকেই সংগ্রহ করা এবং মানের দিক থেকে আমরা কোন আপোষ করি না। আমি আশা করবো এদেশের মানুষ আরো বেশি দেশীয় পণ্য ক্রয়ে আগ্রহী হবে এবং উৎসবে আয়োজনে আমাদের নিজস্ব শিল্পকে গর্ব করে সবার কাছে তুলে ধরবে।

মিরা-র যেকোনো পোশাক কিনতে ভিজিট করতে পারেন তাদের ফেসবুক পেজ www.facebook.com/mirabrandbd অথবা ইন্সটাগ্রাম আইডি www.instagram.com/mirabrandbd/-এ। এ ছাড়া হোয়াটসঅ্যাপে যোগাযোগ করতে পারেন ০১৭২৮-৩২৫১৫০ নম্বরে। অনলাইনের পাশাপাশি অফলাইনে শীঘ্রই মিরা-র প্রথম আউটলেট শুরু হতে যাচ্ছে ঢাকার গ্রিন রোডে।


আরও খবর



জিম্মি নাবিকদের জন্য ছাগল ও দুম্বা আনছে জলদস্যুরা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আঠারো দিন ধরে জিম্মি বাংলাদেশি জাহাজ ‌এমভি আবদুল্লাহর নাবিকদের জন্য তীর থেকে ছাগল ও দুম্বা আনছে সোমালিয়ার জলদস্যুরা। ফলে তারা খাবার নিয়ে দুশ্চিন্তা করছেন না। তবে জাহাজে বিশুদ্ধ পানি কমে যাওয়ায়, সেটি নিয়ে তারা কিছুটা দুশ্চিন্তায় রয়েছেন।

নাবিকদের বরাতে জাহাজটির মালিকপক্ষ চট্টগ্রামের কবির গ্রুপ ও সংশ্লিষ্টরা গণমাধ্যমকে এ তথ্য জানিয়েছেন।

বাংলাদেশ মার্চেন্ট মেরিন অফিসার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক শাখাওয়াত হোসেন বলেন, জলদস্যুরা কোনো জাহাজ জিম্মি করলে সাধারণত তারাই খাবার সরবরাহ করে থাকে। তবে বিশুদ্ধ পানি নিয়ে সমস্যা হয়। সে ক্ষেত্রে রেশনিং করে পরিস্থিতি সামাল দিতে হয়।

জিম্মি জাহাজের নাবিকদের থেকে পাওয়া তথ্যের বরাতে নাবিকদের সংগঠনের একজন নেতা বলেন, খাবার নিয়ে খুব একটা দুশ্চিন্তা নেই। কারণ, জলদস্যুরা জাহাজে ছাগল ও দুম্বা আনছে। তবে বিশুদ্ধ পানি নিয়ে দুশ্চিন্তা রয়েছে কারণ জলদস্যুরা জাহাজে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করতে পারছে না। ফলে জাহাজে যা বিশুদ্ধ পানি আছে, তা রেশনিং করে চলতে হচ্ছে। সপ্তাহে দুই দিন এক ঘণ্টা করে বিশুদ্ধ পানি ব্যবহার করছেন নাবিকেরা।

জাহাজের মালিকপক্ষ চট্টগ্রামের কবির গ্রুপের মিডিয়া উপদেষ্টা মিজানুল ইসলাম বলেন, আশা করি খাবার নিয়ে সমস্যা হবে না। তবে আমরা যত দ্রুত সম্ভব চেষ্টা করছি জাহাজসহ নাবিকদের মুক্ত করার। এ বিষয়ে আলোচনা চলছে। তবে এখনো চূড়ান্ত সমঝোতা হয়নি।

উল্লেখ্য, গত ১২ মার্চ ভারত মহাসাগরে ২৩ জন নাবিকসহ বাংলাদেশি জাহাজ এমভি আবদুল্লাহ জিম্মি করে সোমালিয়ার দস্যুরা। পরে তারা জাহাজটিকে সোমালিয়ার উপকূলের কাছে নিয়ে যায়। জাহাজটি বর্তমানে সোমালিয়ার গদভজিরান জেলার জিফল উপকূল থেকে দেড় নটিক্যাল মাইল দূরে নোঙর করে রয়েছে।


আরও খবর



লাইভে এসে ফোনালাপের রহস্য ফাঁস করলেন তামিম

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

তামিম ইকবাল ও মেহেদী হাসান মিরাজের একটি ফোনালাপকে কেন্দ্র করে মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বেশ আলোচনার সৃষ্টি হয়েছিল। একদিন পর সেই ফোনালাপের রহস্য ফাঁস করলেন টাইগার ওপেনার তামিম ইকবাল।

মঙ্গলবার (১৯ মার্চ) রাতে হুট করেই কয়েকটি সংবাদমাধ্যমে তামিম এবং মিরাজের ফোনালাপ ফাঁস হয়। সিনিয়র দুই ক্রিকেটারের চাঞ্চল্যকর এই ফোনালাপে মুশফিকুর রহিম এবং মিরাজকে হুমকি-ধামকি দিতে শোনা যায় তামিমকে। ফলে বিষয়টি নিয়ে বেশ আলোচনা-সমালোচনার সৃষ্টি হয়। একদিন পরে তামিম নিজেই বিষয়টি সবার সামনে নিয়ে আসেন।

বুধবার (২০ মার্চ) দুপুরেই নিজের ফেসবুকে লাইভে আসার ঘোষণা দিয়ে রেখেছিলেন তামিম। ঠিক সন্ধ্যা ৭টায় মিরাজকে নিয়ে লাইভে আসেন তিনি। এসময় লাইভে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ এবং মুশফিকুর রহিমকেও যুক্ত করেন এই ক্রিকেটার। এই ৪ ক্রিকেটার মিলে ফাঁস করেন আসল রহস্য।

মূলত ইচ্ছা করেই নিজেদের ওই ফোন কল ফাঁস করেছেন তামিম এবং মিরাজ। ওই ফোন কলটি ছিল মোবাইলভিত্তিক ব্যাংকিং সেবা প্রতিষ্ঠান নগদের নতুন একটি ক্যাম্পেইনের অংশ। তামিম-মিরাজের সঙ্গে এই ক্যাম্পেইনে কাজ করছেন মাহমুদউল্লাহ-মুশফিকও। লাইভে বিষয়টি পরিষ্কারভাবে জানিয়ে দিয়েছেন তারকা এই ক্রিকেটাররা।


আরও খবর