আজঃ সোমবার ০৪ ডিসেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

বেনাপোল বন্দর এলাকা থেকে আরও ২৫ ককটেল বোমা উদ্ধার

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
এম এ রহিম, বেনাপোল (যশোর)

Image

যশোরের বেনাপোল বন্দর এলাকায় অভিযান চালিয়ে আবারও ২৫টি ককটেল বোমা উদ্ধার করেছে র‍্যাব- তিন দিনে আইনশৃঙ্খলা  রক্ষা বাহিনী (পুলিশ ও র‍্যাব) ৬৬টি ককটেল উদ্ধার করল। ফলে চাপা আতংক ছড়িয়ে পড়ছে বন্দর এলাকায়। নাশকতার উদ্দেশ্যে এগুলো মজুত করা হতে পারে বলে জানান র‍্যাব কর্মকর্তা।

শুক্রবার রাত সাড়ে ৮ টার দিকে বন্দরের ক্যামিক্যাল সেডের পিছনে পরিত্যক্ত অবস্থায় তাজা ২৫টি ককটেল পাওয়া যায় বলে জানান বেনাপোল পোর্টথানার ওসি কামাল হোসেন ভূইয়া।

এর আগে ২ সেপ্টেম্বর যশোর র‍্যাব-৬ সদস্যরা বন্দর এলাকার বাদল হোসেনের পরিত্যাক্ত একটি বাড়ি থেকে ১৮টি ককটেল উদ্ধার করে। তার পরের দিন ৩ সেপ্টেম্বর বন্দরের একটি মাদ্রাসার পিছনের বাগান থেকে পোর্ট থানা পুলিশ ২৩টি ককটেল উদ্ধার করে।

যশোর র‌্যাব-৬, স্কোয়াড কমান্ডার এএসপি মোঃ হাবিবুর রহমান জানান, বন্দর এলাকার ক্যামিক্যাল গোডাউনের পিছনে বোমা রাখা আছে গোপন এ ধরনের সংবাদে যশোর র‍্যাব-৬ এর সদস্যরা ক্যামিক্যাল সেডের পিছনে শুক্রবার রাতে অভিযান চালিয়ে বাগানের ভিতর থেকে দু'টি বালতির ভিতর রাখা ২৫টি ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে। সেগুলো পোর্ট থানায় জমা দেওয়া হয়েছে।

ধারণা করা হচ্ছে উদ্ধারকৃত বিপুল পরিমাণ ককটেল বোমা যেকোন বড় ধরনের নাশকতা সৃষ্টির জন্য পূর্ব পরিকল্পিতভাবে একত্রিত করা হয়েছে। ককটেল বোমা মজুদকারিদের শনাক্ত ও গ্রেফতারে র‌্যাব-৬, যশোর ক্যাম্পের অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।

বেনাপোল পোর্ট থানার ওসি কামাল হোসেন ভূইয়া বলেন, এ ঘটনায় কাউকে আটক করা যায়নি। তবে ককটেলগুলো কারা রেখেছে তা তদন্ত করে দেখা হচ্ছে। এগুলো নিষ্ক্রিয় করার জন্য পানিতে ভিজিয়ে রাখা হয়েছে।

ওসি আরও বলেন, শান্ত বন্দরকে অশান্ত করতে একটি পক্ষ ককটেলগুলো বন্দর এলাকায় জমা করছে বলে ধারণা করা হচ্ছে। গত তিন দিনে ৬৬টি ককটেল উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় গত দুদিন আগে বাদল হোসেন নামে একজনকে আটক করা হয়েছে।  বিষয়টি গুরুত্বের সাথে খতিয়ে দেখা হচ্ছে বলে জানান তিনি।


আরও খবর



ইসরায়েলি হামলায় ১৪১০০ ফিলিস্তিনি নিহত

প্রকাশিত:বুধবার ২২ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বুধবার ২২ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

গাজায় ইসরায়েলি হামলা শুরু হয়েছে গত ৭ অক্টোবর। এর পর থেকে অবরুদ্ধ টানা হামলা চালিয়ে গেছে ইসরায়েলি বাহিনী। এসব হামলায় অঞ্চলটিতে নিহতের সংখ্যা ছাড়িয়েছে ১৪ হাজার ১০০ জন।

ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় গতকাল মঙ্গলবার এই তথ্য জানিয়েছে। এদিকে, এই অবস্থায় সাময়িক যুদ্ধবিরতি ও বন্দী বিনিময় চুক্তিতে সম্মত হয়েছে ইসরায়েল ও হামাস।

ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের বরাত দিয়ে তুরস্কের সংবাদ সংস্থা আনাদোলু এজেন্সি জানিয়েছে, গাজা ও পশ্চিম তীরে ইসরায়েলি হামলায় নিহতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৪ হাজার ১২৮ জনে। নিহতদের প্রায় সবাই গাজার অধিবাসী। পশ্চিম তীরে নিহত হয়েছেন অল্প কয়েকজন। নিহতদের মধ্যে শিশু ৫ হাজার ৮৪০ জন ও নারী ৩ হাজার ৯২০ জন।

গাজায় আংশিক যুদ্ধবিরতি ও বন্দী বিনিময় চুক্তিতে সম্মত হয়েছে ইসরায়েল সরকার ও অবরুদ্ধ গাজা নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাস। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই চুক্তির আওতায় ৪ দিন যুদ্ধবিরতি দেওয়া হবে। পাশাপাশি ৫০ জন ইসরায়েলি জিম্মিকে মুক্তি দেওয়ার বিপরীতে ইসরায়েল দেশটিতে বন্দী ১৫০ জন ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেবে। এ ছাড়া, গাজায় মানবিক সহায়তা সামগ্রী বহনকারী ট্রাক বা গাড়িবহরের প্রবেশ নির্বিঘ্ন করা হবে।

আরও পড়ুন>> অবশেষে চার দিনের যুদ্ধবিরতি চুক্তি অনুমোদন করল ইসরায়েল

এই চুক্তির বিষয়ে ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহুর অফিস এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, হামাসের কাছে জিম্মি ৫০ জন ইসরায়েলি নারী ও শিশুকে মুক্ত করা হবে আগামী ৪ দিনে। এই সময়ে সব ধরনের যুদ্ধ বন্ধ থাকবে। বিবৃতিতে আরও বলা হয়, হামাস যদি ১০ জন করে জিম্মিকে মুক্তি দেয় তবে যুদ্ধবিরতি একদিন করে বাড়ানো হবে। তবে ইসরায়েলি জিম্মির বিপরীতে কতজন ফিলিস্তিনিকে মুক্তি দেওয়া হবে সে বিষয়ে কোনো তথ্য জানানো হয়নি বিবৃতিতে।

নেতানিয়াহুর অফিসের বিবৃতিতে আরও বলা হয়েছে, ইসরায়েল সরকার প্রতিটি জিম্মিকে নিজ দেশে ফেরাতে বদ্ধপরিকর। তারই ধারাবাহিকতায় কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জনের প্রাথমিক ধাপ হিসেবে ইসরায়েল সরকার প্রস্তাবিত চুক্তিতে সম্মতি দিয়েছে। এই চুক্তি নিয়ে কাতারের মধ্যস্থতায় বিগত কয়েক দিন ধরেই ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে আলোচনা হয়ে আসছিল।

এই চুক্তির বিষয়ে হামাস জানিয়েছে ইসরায়েলের ৫০ জিম্মিকে মুক্তি দেওয়া হবে। বিপরীতে ইসরায়েলের বিভিন্ন কারাগারে বন্দী ১৫০ জন ফিলিস্তিনি নারী ও শিশুকে মুক্তি দিতে হবে। এ ছাড়া, এই চুক্তির আওতায় গাজায় মানবিক সহায়তা, চিকিৎসা সরঞ্জাম ও জ্বালানি তেল প্রবেশের বিষয়টি নির্বিঘ্ন হবে। গোষ্ঠীটি আরও জানিয়েছে, এই বন্দী বিনিময়ের সময়ে ইসরায়েল কোনো ধরনের হামলা চালাবে না।


আরও খবর



গাজায় যুদ্ধবিরতি শুরু

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৪ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

অবশেষে চার দিনের যুদ্ধবিরতি শুরু হলো গাজা উপত্যকায়। শুক্রবার স্থানীয় সময় সকাল ৭টা (বাংলাদেশ সময় বেলা ১১টা) থেকে শুরু হয়েছে বহু আকাঙ্ক্ষিত এই যুদ্ধবিরতি। বৃহস্পতিবার এক সংবাদ সম্মেলনে অবশ্য যুদ্ধবিরতি শুরুর সময় জানিয়েছিল কাতার। সেই সময় অনুযায়ীই বিরতি শুরু হয়েছে।

ফিলিস্তিনের গাজা উপক্যতার নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাস এবং ইসরায়েলের মধ্যে গত দেড় মাসেরও বেশি সময় ধরে চলা এই যুদ্ধের অন্যতম মধ্যস্থতাকারী দেশ হিসেবে শুরু থেকেই ভূমিকা পালন করছে মধ্যপ্রাচ্যের দুই কাতার এবং মিসর।

আরও পড়ুন>> জাতিসংঘের ত্রাণ বন্ধ, ইথিওপিয়ায় ক্ষুধায় অর্ধশতাধিকের মৃত্যু

গত ৭ অক্টোবর ভোরে ইসরায়েলে অতর্কিত হামলা চালায় গাজা উপত্যকার নিয়ন্ত্রণকারী গোষ্ঠী হামাসের যোদ্ধারা। উপত্যকার উত্তরাঞ্চলীয় ইরেজ সীমান্ত বেড়া ভেঙে ইসরায়েলে প্রবেশ করে নির্বিচারে সামরিক-বেসামরিক লোকজনকে হত্যা করে তারা। সেই সঙ্গে জিম্মি হিসেবে গাজায় ধরে নিয়ে যায় ২৪২ জনকে।

হামাসের এই হামলার জবাবে ওই দিনই গাজায় অভিযান শুরু করে ইসরায়েলি বিমান বাহিনী। ১৬ অক্টোবর থেকে সেই অভিযানে যোগ দেয় স্থল বাহিনীও।

ইসরায়েলি বাহিনীর অভিযানে গত দেড় মাসে উপত্যকায় নিহতের সংখ্যা পৌঁছেছে ১৫ হাজার ৫৩২ জনে। এই নিহতদের মধ্যে নারী ও শিশুদের সংখ্যা ১০ হাজারেরও বেশি।

১৪ অক্টোবর প্রথম বার জাতিসংঘের সর্বোচ্চ ক্ষমতাধর সংস্থা নিরাপত্তা পরিষদে গাজা উপত্যকায় যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব উত্থাপন করে রাশিয়া। তবে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যের আপত্তির কারণে তা বাতিল হয়ে যায়।

তার দুই দিন পর ১৬ অক্টোবর গাজা উপত্যকায় মানবিক বিরতির আহ্বানের প্রস্তাব উত্থাপন করে যুক্তরাষ্ট্র; কিন্তু রাশিয়া ও চীনের আপত্তির কারণে সেটিও বাতিল হয়ে যায়। 



আরও খবর



ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় মালবাহী ট্রেনের বগি লাইনচ্যুত

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ রাসেল আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

Image

ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনের আউটারে কন্টেইনার ট্রেনের একটি বগি লাইনচ্যুত হওয়ায় আপ লাইনে ট্রেন চলাচল ব্যাহত হচ্ছে। তবে ডাউন লাইন ব্যাবহার করে আপ লাইন ও ডাউন লাইনের ট্রেন চলাচল স্বভাবিক রাখা হয়েছে।

রোববার সকাল সাড়ে আটটার দিকে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেল স্টেশন আউটার এলাকায় লাইনচ্যুতির এ ঘটনা ঘটে।

লাইনচ্যুতির কারণে আপ লাইনে (ঢাকা অভিমুখে) ট্রেন চলাচল আপাতত বন্ধ রয়েছে।

স্টেশন মাস্টার মোঃ জসীম উদ্দিন জানান, চট্টগ্রাম থেকে ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়ে আসা ৬০৭ নম্বর কন্টেইনার ট্রেনটি ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশন অতিক্রম করে ঢাকার দিকে যাওয়ার পথে তিন নম্বর লাইনে পেছন দিকের একটি বগির চারটি চাকা লাইনচ্যুত হয়।

তিনি আরো জানান, লাইনচ্যুতির কারণে রেললাইনের পাত বাঁকা হয়ে ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।

দুর্ঘটনা কবলিত বগি উদ্ধারে রিলিফ ট্রেন আসার জন্য আখাউড়া রেলওয়ে জংশনে খবর দেওয়া হয়েছে। আপ লাইনে ট্রেন চলাচল ব্যাহত হলেও ডাউন লাইন দিয়ে আপ লাইনের ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। আপ লাইনের ট্রেনগুলোকে পাঘাচং থেকে তাল শহর পর্যন্ত প্রায় ১৬ কিলোমিটার ডাউন লাইন ব্যাবহার করতে হচ্ছে।


আরও খবর



পিটার হাসকে পেটানোর হুমকি, মামলার আবেদন খারিজ

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

ঢাকায় নিযুক্ত যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাসকে প্রকাশ্যে পেটানোর হুমকি দেওয়ার অভিযোগে চট্টগ্রামের বাঁশখালীর চাম্বল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ও ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের আহ্বায়ক মুজিবুল হক চৌধুরীসহ সাতজনের বিরুদ্ধে ঢাকায় মামলার আবেদন খারিজ করেছেন আদালত।

সোমবার (১৩ নভেম্বর) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ফারজানা শাকিলা সুমু চৌধুরীর আদালতে আন্তর্জাতিক মানবাধিকার কমিশন বাংলাদেশ চ্যাপটার-এর প্রেসিডেন্ট এম এ হাশেম রাজু বাদী হয়ে এ মামলার আবেদন করলে তা খারিজ করা হয়।

এ মামলার আবেদনে অন্য আসামিরা হলেন-চাম্বল ইউনিয়ন পরিষদের ইফতেখার উদ্দিন বাবু, সাজ্জাত, এহছান, ফরহাদ, নাছির ও সাইফুল।

মামলার আবেদনে বলা হয়, গত ৬ নভেম্বর বাঁশখালীর এক জনসভায় মুজিবুল হক চৌধুরী সকল আসামির উপস্থিতিতে এবং সহযোগিতায় যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার হাসকে হুমকি দেন। তিনি পিটার হাসকে প্রাণে মেরে ফেলার হুমকি দেন এবং অশালীন মন্তব্য করেন, যা ৮ নভেম্বর বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। এ ছাড়া মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনসহ আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন ড. ইউনূস সম্বন্ধেও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্য করেছেন, যা হাজার কোটি টাকার মানহানির শামিল বলে উল্লেখ করা হয়।


আরও খবর
এবার হাইকোর্টে জামিন চাইলেন ফখরুল

রবিবার ০৩ ডিসেম্বর ২০২৩




নিজেদের তৈরি যুদ্ধবিমানে উড়লেন মোদি

প্রকাশিত:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:শনিবার ২৫ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি শনিবার তেজস নামে একটি যুদ্ধবিমানে উড্ডয়ন করে ইতিহাস তৈরি করেছেন। প্রথমবারের মতো বর্তমান প্রধানমন্ত্রী দেশীয় তৈরি হালকা যুদ্ধবিমানে উড়েছেন।

এ ঘটনায় মোদি টুইট করে বলেছেন, সফলভাবে একটি যাত্রা সম্পন্ন করেছি। অভিজ্ঞতাটি অবিশ্বাস্যভাবে সমৃদ্ধ করেছে আমাকে। বিশেষ করে আমাদের দেশীয় প্রযুক্তির ক্ষমতার প্রতি আমার আস্থা বাড়িয়েছে। আমাকে আমাদের জাতীয় সম্ভাবনা সম্পর্কে গর্ব ও আশাবাদের নতুন অনুভূতি দিয়েছে। খবর এনডিটিভির।

তেজসের সঙ্গে তার ছবিও শেয়ার করেছেন প্রধানমন্ত্রী। তার পরনে একটি স্যুট, বিমানচালকের চশমা ও একটি হেলমেট ছিল।

অন্য একটি টুইটে বলেন, আজ তেজসে উড়ে, আমি অত্যন্ত গর্বের সঙ্গে বলতে পারি যে আমাদের কঠোর পরিশ্রম এবং উৎসর্গের কারণে আমরা স্বনির্ভরতার ক্ষেত্রে বিশ্বের কারো চেয়ে কম নই। ভারতীয় বিমান বাহিনী, ডিআরডিও এবং এইচএএল-এর পাশাপাশি সমস্ত ভারতীয়দের আন্তরিক অভিনন্দন।


আরও খবর