আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

বেগমগঞ্জে ৪০ লিটার চোলাই মদসহ নারী আটক

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ জুলাই ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ জুলাই ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ থেকে আলেয়া বেগম (৪৫) নামের এক নারীকে গ্রেফতার করেছে জেলা গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এ সময় তার কাছ থেকে ৪০ লিটার চোলাই মদ জব্দ করা হয়।গ্রেফতারকৃত আলেয়া বেগম জেলার সদর উপজেলার আন্ডারচর ইউনিয়নের এলাছ মিয়ার মেয়ে এবং মনির আহমদের স্ত্রী।

সোমবার বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে গ্রেফতারকৃত আসামিকে বিচারিক আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এর আগে রবিবার দিবাগত রাতে উপজেলার চৌমুহনী পৌরসভার গণিপুর এলাকাপাটোয়ারী মার্কেটের সামনে থেকে তাকে আটক করা হয়।

পুলিশ জানায়, রবিবার রাতে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের একাধিক টিম জেলার বিভিন্ন স্থানে অভিযান পরিচালনা করে। অভিযানকালে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে চৌমুহনী বাজারে অভিযান চালানো হয়। এ সময় ওই বাজারের পাটোয়ারী মার্কেটের সামনে থেকে আলেয়া বেগমকে আটক করা হয়। এরপর তার সাথে থাকা একটি ব্যাগে তল্লাশি চালিয়ে ৪০ লিটার চোলাই মদ জব্দ করা হয়।

নোয়াখালীর পুলিশ সুপার (এসপি) মো. শহীদুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আটককৃত ওই নারী একজন পেশাদার মাদক কারবারি। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে বেগমগঞ্জ মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়েছে। ওই মামলায় তাকে বিচারিক আদালতের মাধ্যমে জেলা কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছে।


আরও খবর



লক্ষ্মীপুরে ডাম্পট্রাক-পিকআপের সংঘর্ষে নিহত ১

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
লক্ষ্মীপুর প্রতিনিধি

Image

লক্ষ্মীপুরে ডাম্পট্রাক ও বালুবাহী পিকআপের মুখোমুখি সংঘর্ষে আবদুর রহিম (২৫) নামে এক যুবকের মৃত্যু হয়েছে। এ সময় মো. রুবেল (২৭) ও মো. সাগর (২৬) নামে দুইজন আহত হয়।

নিহতের মৃতদেহ উদ্ধার করে জেলা সদর হাসপাতাল মর্গে রাখা হয়েছে। আহতদের ওই হাসপাতালে চিকিৎসা দিয়ে ঢাকায় পাঠানো হয়েছে।

রোববার (১০ মার্চ) সকালে লক্ষ্মীপুরের মজুচৌধুরীর হাট সড়কের যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সামনে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত আবদুর রহিম সদর উপজেলার মান্দারী ইউনিয়নের দুর্গাপুর গ্রামের আবদুল হকের ছেলে। আহত রুবেল ওই ইউনিয়নের রতনপুর গ্রামে নুরুল আমিনের ছেলে এবং সাগর একই এলাকার বাসিন্দা।

এদের মধ্যে নিহত রহিম ও আহত সাগর বালুবাহী পিক-আপের শ্রমিক ছিলেন। আহত রুবেল ওই পিকআপের চালক।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, মজুচৌধুরীর হাট থেকে বালু নিয়ে দ্রুত গতির একটি পিকআপ গাড়ি যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরের সামনে আসলে বিপরীত দিক থেকে আসা দ্রুত গতির আরেকটি ডাম্পট্রাকের সাথে সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলে পিকআপে থাকা একজনের মৃত্যু ও দুইজন আহত হয়।

সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক এমএ সালাম সৌরভ বলেন, দুর্ঘটনা কবলিত তিনজনকে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়েছে। এদের মধ্যে একজনকে মৃত পাওয়া যায়। বাকী দুইজনকে প্রাথমিক চিকিৎসা দিয়ে ঢাকায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে।

সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সাইফুদ্দিন আনোয়ার বলেন, ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। পরবর্তী আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।


আরও খবর



দেশে এলো এক হাজার টন আলু

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

চাহিদা বাড়ায় যশোরের শার্শার বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে আবারও ভারত থেকে আলু আমদানি করা হয়েছে। চার চালানে ভারতের পেট্রাপোল বন্দর দিয়ে এক হাজার মেট্রিক টন আলু এসেছে।

বুধবার (২৭ মার্চ) সকালে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন চেকপোস্ট কার্গো শাখার রাজস্ব কর্মকর্তা মিজানুর রহমান।

তিনি বলেন, ভারতের পেট্রাপোল বন্দর হয়ে গত ১৩ মার্চ ৮ ট্রাকে ২০০ টন, ১৪ মার্চ ৮ ট্রাকে ২০০ টন, ১৯ মার্চ ১২ ট্রাকে ৩০০ মেট্রিক টন এবং শেষ ২৪ মার্চ রাতে আরও ১২ ট্রাকে ৩০০ টন আলু আমদানি করা হয়। আলুর আমদানিকারক প্রতিষ্ঠান ইন্টিগ্রেটেড ফুড অ্যান্ড বেভারেজ। রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠান ভারতের পেপসিকো ইন্ডিয়া হোল্ডিংস।

মিজানুর রহমান বলেন, আলুর চালান বন্দর থেকে খালাস নিতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র দাখিল করেছে ট্রান্সমেরিন সিঅ্যান্ডএফ এজেন্ট নামের একটি প্রতিষ্ঠান। আশা করি, দ্রুতই খালাস হয়ে যাবে।

এদিকে বেনাপোল স্থলবন্দরের পরিচালক রেজাউল করিম জানান, আমদানিকৃত আলুর তিনটি চালানের ৭০০ টন এরইমধ্যে বন্দর থেকে ছাড়করণ করা হয়েছে। শেষ চালানের ১২ ট্রাকের ৩০০ টন আলু বন্দরে খালাসের অপেক্ষায় রয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত বছরের ২ ডিসেম্বর তিন ট্রাকে ৭৪ টন আলু আমদানি হয়। এরপর চলতি বছরের মার্চ মাসে চারটি চালানে আরও এক হাজার টন আলু আমদানি করা হয়েছে।


আরও খবর



পহেলা বৈশাখে ঢাবিতে মানতে হবে যেসব নির্দেশনা

প্রকাশিত:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৪ মার্চ 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বাংলা নববর্ষ-১৪৩১ সুষ্ঠুভাবে উদযাপনের লক্ষ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (ঢাবি) কেন্দ্রীয় সমন্বয় কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে আগমনকারীদের জন্য বেশকিছু নির্দেশনা দিয়েছে ঢাবি কর্তৃপক্ষ।

সভায় জানানো হয়, আগামী ১৪ এপ্রিল উদযাপিত হবে বাংলা নববর্ষ-১৪৩১ এর প্রথম দিন পহেলা বৈশাখ। সেদিন সকাল ৯টায় চারুকলা অনুষদের মঙ্গল শোভাযাত্রা দিয়ে শুরু হবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বর্ষবরণের অনুষ্ঠান। গত বছরের মতো এবারও বর্ষবরণের আয়োজন বিকেল ৫টার মধ্যে শেষ করতে বলেছে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। সেদিন বিকেল ৫টার পর ক্যাম্পাসে ঢোকা যাবে না, শুধু বের হওয়া যাবে।

রোববার (২৪ মার্চ) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সভায় এই সিদ্ধান্ত হয়েছে। নবাব নওয়াব আলী চৌধুরী সিনেট ভবনে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল।

সভা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বাংলা নববর্ষ উদযাপন উপলক্ষে আমরা তো তিমিরবিনাশী প্রতিপাদ্য নিয়ে এবছর মঙ্গল শোভাযাত্রা চারুকলা অনুষদ থেকে সকাল ৯টায় বের করা হবে। মঙ্গল শোভাযাত্রা শাহবাগ মোড় হয়ে শিশুপার্কের সামনে থেকে ঘুরে শাহবাগ হয়ে টিএসসিতে শেষ হবে।

পহেলা বৈশাখে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে কোনো ধরনের মুখোশ পরা এবং ব্যাগ বহন করা যাবে না। তবে চারুকলা অনুষদের প্রস্তুত করা মুখোশ হাতে নিয়ে প্রদর্শন করা যাবে। বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ভুভুজিলা বাঁশি বাজানো ও বিক্রি করা থেকে বিরত থাকার অনুরোধ জানানো হয়েছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়, ক্যাম্পাসে নববর্ষের অনুষ্ঠান বিকাল ৫টার মধ্যে শেষ করতে হবে। নববর্ষের দিন ক্যাম্পাসে বিকাল ৫টা পর্যন্ত ঢোকা যাবে। এরপর শুধু বের হওয়া যাবে। নববর্ষের আগের দিন ১৩ এপ্রিল (শনিবার) সন্ধ্যা ৭টার পর ক্যাম্পাসে বিশ্ববিদ্যালয়ের স্টিকারযুক্ত গাড়ি ছাড়া অন্য কোনো গাড়ি প্রবেশ করতে পারবে না। নববর্ষের দিন ক্যাম্পাসে যানবাহন চালানো যাবে না। মোটরসাইকেল চালানোও সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।

নববর্ষের দিন টিএসসির সামনের সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গেট বন্ধ থাকবে। সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে ঢুকতে চারুকলা অনুষদের সামনের ছবির হাটের গেট, বাংলা একাডেমির সামনের গেট এবং ইঞ্জিনিয়ারিং ইনস্টিটিউটের পাশের গেট ব্যবহার করা যাবে।

এছাড়া, টিএসসির সামনে বিশ্ববিদ্যালয়ের হেল্প ডেস্ক, কন্ট্রোল রুম এবং অস্থায়ী মেডিকেল ক্যাম্প থাকবে। হাজী মুহম্মদ মুহসীন হল মাঠ সংলগ্ন এলাকা, টিএসসি সংলগ্ন এলাকা, দোয়েল চত্বরের আশ-পাশের এলাকা ও কার্জন হল এলাকায় মোবাইল পাবলিক টয়লেট স্থাপন করা হবে।


আরও খবর



কলকাতায় নির্মাণাধীন ভবন ধস, মৃত বেড়ে ৭

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ভারতের কলকাতার গার্ডেনরিচ এলাকায় নির্মাণাধীন একটি ভবন ধসে পড়ার ঘটনায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৭ জনে। ধ্বংসস্তূপের নিচে এখনও বেশ কয়েকজন আটকে আছে বলে জানিয়েছে স্থানীয় গণমাধ্যম।

গার্ডেনরিচের এ ঘটনায় মৃতদের পরিবারকে ৫ লাখ রুপির পাশাপাশি আহতদের ১ লাখ রুপি করে ক্ষতিপূরণ দেবে রাজ্য সরকার।

এ ঘটনায় শোক জানিয়ে নিজের এক্স হ্যান্ডলে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন, গার্ডেনরিচে নির্মাণাধীন বহুতল ভবন ভেঙে পড়ে যে দুর্ঘটনা ঘটেছে, আমি তাতে শোকাহত। আমাদের মেয়র, দমকলমন্ত্রী, পুলিশ কমিশনারের সেক্রেটারিয়েট, সিভিক পুলিশ, দমকল এবং বিপর্যয় মোকাবিলা দল সারারাত ধরে ঘটনাস্থলে রয়েছেন। তারা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা চালাচ্ছেন।

সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সূত্রের বরাত দিয়ে স্থানীয় গণমাধ্যম বলছে, এ দুর্ঘটনায় বহু মানুষ হতাহত হয়েছেন। পুলিশ জানিয়েছে, ১৫ জনের বেশি আহত এবং ইতোমধ্যে ৭ জনের মৃত্যু ঘটেছে। আহতদের হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছে।

রোববার (১৭ মার্চ) রাত ১২টার কিছু আগে এ ঘটনা ঘটে। বলা হচ্ছে, ভেঙে পড়া নির্মাণাধীন ভবনটি বেআইনি ছিল। বহুতল ভবনটি এর সামনের টালি ও ঝুপড়ি ঘরের ওপর ভেঙে পড়ে। বেআইনি নির্মাণকেই আপাতত ঘটনার জন্য দায়ী করা হয়েছে।

জানা গেছে, ঘটনার সময় সেখানকার প্রায় সবাই ঘুমিয়ে পড়েছিলেন। হঠাৎ বিকট আওয়াজ শুনে সবাই বেরিয়ে আসেন। এসেই তারা দেখতে পান চারদিক ধুলোয় ভর্তি। কংক্রিটের বহুতল ভেঙে পড়েছে দেখে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে পুরো এলাকায়।

নিউজ ট্যাগ: ভারত ভবন ধস

আরও খবর



নির্বাচনের বাইরে রাখার চক্রান্ত বিএনপি বুঝতে পারেনি: মির্জা আব্বাস

প্রকাশিত:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিএনপিকে নির্বাচনের বাইরে রাখতে ছক কষে চক্রান্ত করা হয়েছিল বলে জানিয়েছেন দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস। তিনি বলেন, ২৮ অক্টোবর প্রথম চক্রান্ত শুরু হয়। যাতে বিএনপি ক্ষমতায় আসতে না পারে, সে জন্য নির্বাচন থেকে দূরে রাখার চক্রান্ত করা হয়েছিল। আমরা বুঝতে পারিনি।

শনিবার (৯ মার্চ) সকালে রাজধানীর নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে প্রচারপত্র বিতরণ ও গণসংযোগ কর্মসূচিতে তিনি একথা বলেন। বিদ্যুৎ, গ্যাস, জ্বালানি ও নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের অস্বাভাবিক মূল্যবৃদ্ধির প্রতিবাদে ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপি এ কর্মসূচির আয়োজন করে।

মির্জা আব্বাস বলেন, দুই বছর আগে থেকে নকশা করে বেছে বেছে আমাদের নেতা-কর্মীদের গ্রেপ্তার করা হয়। আমরা বুঝতে পারিনি। বোঝার ভুল হয়েছিল। অনেক নেতা-কর্মী জেলে গেছেন একটা মামলা নিয়ে আর বেরিয়েছেন ২০-২২টা মামলা নিয়ে।

তিনি বলেন, রাজনীতি করার কারণে অনেকবার জেলে গেছি, কিন্তু এবারের মতো করুণ অবস্থার কথা বর্ণনা করতে পারব না। বিএনপির লোকজনের ওপর নির্যাতন ও অত্যাচার সীমা ছাড়িয়েছে। এই নির্যাতন ও অত্যাচার বর্ণনা করা যায় না। তারপরও আমাদের নেতা-কর্মীরা এখনো তাদের মনোবল হারায়নি। তারা আশায় আছে, তারা যুদ্ধ করবে এবং গণতন্ত্রকে মুক্ত করবে। এ সরকারের পতন ঘটবেই, বলেন বিএনপির এ নেতা।

দলটির স্থায়ী কমিটির সদস্য বলেন, জনগণকে কষ্ট দিতেই ক্ষমতায় টিকে আছে সরকার। মানুষের প্রতি দায়বদ্ধতা না থাকায় এমনটা করছে তারা। সরকারের সিন্ডিকেটের কারণে দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি লাগামহীন। জনগণের পকেটের টাকা লুটে নিতেই বিদ্যুৎ-গ্যাস ও জ্বালানির দাম বারবার বৃদ্ধি করছে ক্ষমতাসীনরা।


আরও খবর