আজঃ শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪
শিরোনাম

বাস্তুচ্যুত হতে পারে যুক্তরাজ্যসহ বহু উপকূলের মানুষ

প্রকাশিত:রবিবার ১২ জুন ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ জুন ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

যুক্তরাজ্যের উপকূলীয় অঞ্চলে বসবাসরত জনগণের উদ্দেশে কঠোর সতর্কবার্তা জারি করেছে দেশটির পরিবেশ সংস্থা। জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবের কথা উল্লেখ করে সেখানে বলা হয়েছে, এর কারণে সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে যাবে এবং উপকূলীয় ভূমির বিলোপ সৃষ্টি হবে। এর কারণে এসব অঞ্চলের মানুষকে বসবাসের স্থান পরিবর্তন করতে হতে পারে। সেটা কেবল যুক্তরাজ্যেই নয়, বিশ্বের অন্যান্য দেশের জন্যও প্রযোজ্য।

পরিবেশ সংস্থার প্রধান নির্বাহী জেমস বেভান সতর্কবার্তায় আরো বলেন, বাস্তুচ্যুত হওয়ার বিষয়টি খুব কঠিন হলেও এটাই সত্য। আমাদের দেশসহ বিশ্বের অনেক দেশের জন্যই দীর্ঘমেয়াদে জলবায়ু পরিবর্তনের অর্থ হবে এমন যে অনেক মানুষকেই তাদের বাসস্থান বদল করতে হবে। সাধারণত নদীতীরবর্তী এলাকাগুলোয় যে বন্যা হয় সেখানে পানি নেমে যাওয়ার পর নতুন করে আরো ভালো আবাস গড়ে ফিরে আসে অধিবাসীরা। কিন্তু এটা মনে রাখতে হবে যে সমুদ্রপৃষ্ঠের পানি বেড়ে গেলে, উপকূল বিলীন হলে সেখানে আর ফিরে যাওয়া যাবে না। ফলে ক্রমবর্ধমান সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বহু উপকূলবাসীর জন্য হুমকি হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে, বিশেষ করে প্রশান্ত ও ভারত মহাসাগরীয় অঞ্চলের সমুদ্রতীরবর্তী মানুষ ও দ্বীপগুলোর অধিবাসীদের জন্য।

এমন পরিস্থিতির কারণে গত বছর কপ২৬ সম্মেলনে অংশ নিয়ে মালদ্বীপের প্রেসিডেন্ট ইব্রাহীম মোহাম্মেদ সলিহ তার দেশের আসন্ন বিপদের কথা বিশেষভাবে উল্লেখ করেছিলেন। কারণ সমুদ্রের মধ্যে অবস্থিত ১৯২টি দ্বীপ নিয়ে দেশটি গঠিত। তিনি বলেন, আমাদের দেশের দ্বীপগুলো ধীরে ধীরে প্লাবিত হচ্ছে। যদি জলবায়ু পরিবর্তনের প্রভাব মোকাবেলা করা না যায় তাহলে এ শতাব্দীর শেষ নাগাদ মালদ্বীপ নামে দেশটির অস্তিত্বই সংকটের মুখে পড়বে। যুক্তরাষ্ট্রের দ্য ন্যাশনাল ওশেনিক অ্যান্ড অ্যাটমোসফেরিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশন গত ফেব্রুয়ারিতেই সতর্ক করে জানিয়ে দিয়েছিল, ২০৫০ সাল নাগাদ দেশের সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা প্রায় এক ফুট বেড়ে যাবে, যা গত ১০০ বছরে বৃদ্ধি পাওয়া উচ্চতার সমান।

যুক্তরাজ্যের বিষয়ে জেমস বেভান বলেন, অর্থনৈতিক, কৌশলগত ও মানবিক দিক বিবেচনা করে কিছু অঞ্চলের জনগোষ্ঠীকে বিপজ্জনক স্থান থেকে সরিয়ে নিতে হবে। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে যে অনিবার্য বিপজ্জনক পরিস্থিতি সৃষ্টি হচ্ছে তা থেকে বাঁচার উপায় নেই। ব্রিটিশ সরকারের ওয়েবসাইটে জেমস বেভানের যে বক্তব্য যুক্ত করা হয়েছে সেখানে দেখা যায়, তিনি বলেছেন, পরিস্থিতি ক্রমেই খারাপ হচ্ছে। দ্রুত কিছু উপকূলীয় এলাকার মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নিতে হবে।

এমন অবস্থায় যুক্তরাষ্ট্রের পরিবেশবিষয়ক সংস্থা বন্যা ও উপকূল বিলোপের ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার বিষয়ে কৌশলগত কর্মপরিকল্পনা প্রকাশ করেছে। সেখানে ২০২৬ সাল পর্যন্ত করণীয় ঠিক করা হয়েছে। দেশটি কীভাবে বন্যা ও সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বেড়ে যাওয়াবিষয়ক সমস্যা মোকাবেলা করবে সে সম্পর্কে পরিকল্পনাও ঠিক করা হচ্ছে। এ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে কিছু ডিজিটাল টুল ব্যবহার করা হবে, যার মাধ্যমে যুক্তরাজ্যের উপকূলে বসবাসরত যেকোনো মানুষ দেখতে পারবে যে তারা আসলে কতটুকু বন্যার ঝুঁকিতে রয়েছে।

জেমস বেভান বলেন, একটি জনগোষ্ঠীকে সরিয়ে নেয়া নিঃসন্দেহে বড় কাজ। এর হয়তো অনেক সমালোচনাও হবে। কিন্তু আসন্ন বিপদের হাত থেকে বাঁচতে এর বিকল্প নেই।

নিউজ ট্যাগ: বাস্তুচ্যুত

আরও খবর



গাজায় শরণার্থী শিবিরে ইসরায়েলি হামলা, নিহত ১৪

প্রকাশিত:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজার একটি শরণার্থী শিবিরে ভয়াবহ হামলা চালিয়েছে দখলদার ইসরায়েল। এতে চার শিশুসহ অন্তত ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। বুধবার (১০ এপ্রিল) সংবাদমাধ্যম আল জাজিরা এ তথ্য জানায়।

এতে বলা হয়, মধ্য গাজার নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরের একটি বাড়িতে বোমা হামলা চালালে প্রাণহানির এই ঘটনা ঘটে। এছাড়া হামলায় আরও অনেকে আহত হয়েছেন। ইসরায়েলি বর্বর এই হামলার শিকার বাড়িটি ছিল আবু ইউসুফ পরিবারের।

এর আগে, গত মাসেও গাজার নুসেইরাত শরণার্থী শিবিরে হামলা চালিয়ে ১৩ ফিলিস্তিনিকে হত্যা করেছে ইসরায়েল। নিহতদের সবাই ছিল নারী ও শিশু।

উল্লেখ্য, গত ৭ অক্টোবর গাজার ইরেজ সীমান্ত দিয়ে ইসরায়েলের ভূখণ্ডে ঢুকে অতর্কিত হামলা চালিয়ে ১ হাজার ২০০ জন মানুষকে হত্যা করে হামাস। পাশপাশি জিম্মি হিসেবে ধরে নিয়ে যায় ২৪২ জনকে। এরপর গাজায় হামলা শুরু করে ইসরায়েলি বাহিনী।

দখলদারদের এমন হামলায় নিহতের সংখ্যা ৩৩ হাজার ছাড়িয়েছে। এরমধ্যে নারী ও শিশুর সংখ্যাই ২৪ হাজারের বেশি। বাস্তুচ্যুত হয়েছেন ২০ লাখ মানুষ। ২২৯টি মসজিদ সম্পূর্ণরূপে ধ্বংস হয়ে গেছে।


আরও খবর



বায়তুল মোকাররমে অনুষ্ঠিতব্য ঈদের ৫ জামাতের সময়-সূচি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

এ বছর পবিত্র ঈদুল ফিতরে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে পাঁচটি জামাত অনুষ্ঠিত হবে। সকাল সাতটা থেকে পর্যায়ক্রমে জামাতগুলো অনুষ্ঠিত হবে।

ইসলামিক ফাউন্ডেশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, প্রথম জামাত সকাল সাতটায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমাম হিসেবে থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের জ্যেষ্ঠ পেশ ইমাম হাফেজ মুফতি মাওলানা মো. মিজানুর রহমান। মুকাব্বির হিসেবে থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মুয়াজ্জিন কারি মো.ইসহাক।

দ্বিতীয় জামাত সকাল আটটায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা মুফতি মুহীউদ্দিন কাসেম। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের মুয়াজ্জিন (অব.) হাফেজ মো. আতাউর রহমান।

তৃতীয় জামাত সকাল ৯টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন আজিমপুর কবরস্থান মেয়র হানিফ জামে মসজিদের পেশ ইমাম হাফেজ মাওলানা ইমরান বিন নূরউদ্দীন। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. আবদুল হাদী।

চতুর্থ জামাত সকাল ১০টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইমামতি করবেন ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মুফাসসির মো. আবু ছালেহ পাটোয়ারী। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. জসিম উদ্দিন।

পঞ্চম ও সর্বশেষ জামাত অনুষ্ঠিত হবে সকাল পৌনে ১১টায়। ইমামতি করবেন মিরপুরের জামেয়া আরাবিয়া আশরাফিয়া ও এতিমখানার মুহতামিম মাওলানা সৈয়দ ওয়াহীদুজ্জামান। মুকাব্বির থাকবেন বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের খাদেম মো. রুহুল আমিন।


আরও খবর



কেএনএফের প্রধান সমন্বয়ক গ্রেফতার

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

সশস্ত্র গোষ্ঠী কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) অন্যতম প্রধান সমন্বয়ক চেওশিম বমকে বান্দরবানের বাসা থেকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-১৫। রোববার ভোরে তাকে গ্রেফতার করা হয় বলে জানিয়েছে সংস্থাটি।

এদিন সকালে বান্দরবানে সাংবাদিকদের এক ব্রিফিংয়ে সেনাপ্রধান এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ কয়েকজন সন্ত্রাসীকে গ্রেফতারের তথ্য জানিয়েছিলেন। সেনাপ্রধানের এই বক্তব্যের পরপরই চেওশিম বমকে গ্রেফতারের তথ্য জানালো র‌্যাব। তাকে গ্রেফতারের বিষয়ে বিকাল ৩টায় বান্দরবান র‌্যাব কার্যালয়ে ব্রিফিং ডেকেছে সংস্থাটি।

র‌্যাব বলছে, রোয়াল লিন বম (৫৫) এবং চেওশিম বম (৫৫) বান্দরবানে প্রথম কেএনএফ গঠন করে। তাদের সঙ্গে কেএনএফ প্রধান নাথান বমের আত্মীয়তার সম্পর্ক রয়েছে। জঙ্গি সংগঠন জামাতুল

আনসার ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার সদস্যদের প্রশিক্ষণ দিতে জঙ্গি নেতা শামীম মাহফুজের সঙ্গে কেএনএফের যে চুক্তি হয়েছিল সেটি হয়েছিল চেওশিম বমের বাসায়।

নিউজ ট্যাগ: কক্সবাজার

আরও খবর



চুয়াডাঙ্গায় রেকর্ড ৪২.৭ ডিগ্রি তাপমাত্রা, চলতি মৌসুমে সর্বোচ্চ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

Image

চুয়াডাঙ্গায় অব্যাহত রয়েছে তীব্র তাপদাহ। এতে ওষ্ঠাগত হয়ে পড়েছে এখানকার মানুষের জনজীবন। গরমে অস্বস্তি বেড়েছে কয়েক গুণ।

শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় চুয়াডাঙ্গা জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় ৪২ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এটি মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বলে জানিয়েছে চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস।

গরমে একটু স্বস্তি পেতে গাছের ছাঁয়ায় আশ্রয় নিচ্ছে মানুষ। কেউ আবার পান করছেন ফুটপাতের অস্বাস্থ্যকর পানীয়। তীব্র গরমে হাসপাতালে বাড়ছে গরমজনিত রোগীর সংখ্যা। পানির স্তর নিচে নেমে যাওয়ায় ব্যহত হচ্ছে সেচ কার্যক্রম। নষ্ট হচ্ছে ধান, আম, লিচু ও কলাসহ মাঠের অন্যান্য ফসল।

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান বলেন, গতকাল থেকে চুয়াডাঙ্গা জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপদাহ অব্যাহত রয়েছে। আগামী তিন দিন এমন পরিস্থিতি থাকতে পারে। এ সময় তাপমাত্রা আরও বাড়তে পারে।


আরও খবর



এবার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠলো জাপান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

তাইওয়ানের পর এবার শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠেছে জাপান। তবে ওই ভূমিকম্প থেকে কোনো সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়নি। রিখটার স্কেলে ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৬। জাপানের ফুকুশিমা অঞ্চলের উত্তর-পূর্বাঞ্চলে ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। এএফপির এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়।

জাপানের আবহাওয়া সংস্থা জানিয়েছে, স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার (৪ এপ্রিল) ভূমিকম্পটি আঘাত হানে। তবে এ থেকে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়নি।

এখনো পর্যন্ত ওই ভূমিকম্প থেকে কোনো ক্ষয়ক্ষতি বা হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। ভূমিকম্পটির গভীরতা ছিল ৪০ কিলোমিটার (২৫ মাইল)। রাজধানী টোকিওতেও ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে।

বিশ্বের সবচেয়ে টেকটোনিক সক্রিয় দেশগুলোর মধ্যে একটি জাপান। সে কারণে দেশটিতে শক্তিশালী ভূমিকম্প সহ্য করতে পারে এমনটা নিশ্চিত করতে তারা ভবনের কাঠামো তৈরির ক্ষেত্রে কঠোর নিয়ম মেনে চলে। ১২৫ মিলিয়ন মানুষের আবাসস্থল এই দ্বীপপুঞ্জ। প্রতি বছর সেখানে প্রায় ১৫০০ ছোট-বড় ভূমিকম্প আঘাত হানে। এদিকে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ জানিয়েছে, বৃহস্পতিবার আঘাত হানা ভূমিকম্পটির মাত্রা ছিল ৬ দশমিক ১ এবং এর গভীরতা ছিল ৪০ দশমিক ১ কিলোমিটার।

মাত্র একদিন আগেই প্রতিবেশী তাইওয়ানে একটি শক্তিশালী ভূমিকম্প আঘাত হানে। রিখটার স্কেলে ওই ভূমিকম্পের মাত্রা ছিল ৭ দশমিক ৪। এতে এখন পর্যন্ত ৯ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে এবং আরও এক হাজারের বেশি মানুষ আহত হয়েছে।

বুধবার তাইওয়ানের পূর্বাঞ্চলীয় উপকূল এবং রাজধানী তাইপেই ছাড়াও জাপানের দক্ষিণাঞ্চল, চীনের পূর্বাঞ্চল এবং ফিলিপাইনে ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) জানিয়েছে, ভূমিকম্পের কেন্দ্রস্থল ছিল তাইওয়ানের হুয়ালিয়েন শহরের ১৮ কিলোমিটার দক্ষিণে। এর গভীরতা ছিল ৩৪ দশমিক ৮ কিলোমিটার। ওই ভূমিকম্পের পর পরই তাইওয়ান ও এর প্রতিবেশী দেশ জাপান, ফিলিপাইনে সুনামি সতর্কতা জারি করা হয়। তবে পরবর্তীতে ওই সতর্কতা তুলে নেওয়া হয়।

জাপানে এর আগে ২০১১ সালে ৯ মাত্রার অতি শক্তিশালী একটি ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল। দেশটির উত্তর-পূর্বাঞ্চলে আঘাত হানা ওই ভূমিকম্পের প্রভাবে সুনামির আঘাতে ১৮ হাজার ৫০০ মানুষ নিহত বা নিখোঁজ হয়।


আরও খবর