আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

বাসের ধাক্কায় বশেমুরবিপ্রবির শিক্ষকের মৃত্যু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ অক্টোবর ২০২১ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ অক্টোবর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image
উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে মৃত্যুরবরণ করে শিক্ষক কাজী মসিউর রহমান রাজিব

গোপালগঞ্জের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের (বশেমুরবিপ্রবি) ইংরেজি বিভাগের সহকারী অধ্যাপক এবং সাবেক ছাত্র উপদেষ্টা কাজী মসিউর রহমান রাজিব সড়ক দুর্ঘটনায় মারা গেছেন।  মৃত রাজিবের স্ত্রী ও পুত্র খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন।

বুধবার (১৩ অক্টোবর) সন্ধ্যায় ঢাকা-পিরোজপুর মহাসড়কের নাজিরপুর থানার কবিরাজবাড়ি এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।

পরিবার সূত্রে জানা গেছে, বিকাল সাড়ে ৫টার দিকে মসিউর রহমান তার স্ত্রী ও শিশুপুত্রকে নিয়ে অটোরিকশায় করে পিরোজপুর থেকে গোপালগঞ্জের দিকে যাচ্ছিলেন। এ সময় নাজিরপুরের কবিরাজ বাড়ি এলাকায় ইমাদ পরিবহনের একটি বাস তাদের ধাক্কা দেয়। এতে তিনিসহ তার স্ত্রী ও ছেলে গুরুতর আহত হন। সন্ধ্যায় তাদের উন্নত চিকিৎসার জন্য খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে মৃত্যুরবরণ করে শিক্ষক কাজী মসিউর রহমান রাজিব।

পিরোজপুর সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয়ে বিজ্ঞান বিভাগের ছাত্র থাকা অবস্থায় মসিউর রহমান রাজিব বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডের সাথে যুক্ত ছিলেন।  ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে মেধাবী এ শিক্ষার্থী  পিরোজপুর বলেশ্বর মুক্ত স্কাউট গ্রুপের সাবেক পেট্রোল লিডার ও পিরোজপুর শহরের টাউন স্কুলের সাবেক প্রধান শিক্ষক ও শিক্ষক সমিতির কেন্দ্রীয় নেতা কাজী মুজিবুর রহমানের ছেলে।

নাজিরপুর থানার ওসি মো. আশ্রাফুজ্জামান জানান, ঘাতক বাসটিকে আটক করা হয়েছে। চালককে আটকে অভিযান চলছে।

প্রসঙ্গত, সহকারী অধ্যাপক কাজী মসিউর রহমান রাজিব দেশের বেশ কয়েকটি জাতীয় দৈনিকে নিয়মিত কলাম লিখতেন।

নিউজ ট্যাগ: বশেমুরবিপ্রবি

আরও খবর



পুরোনো সম্পর্ককে আঁকড়ে ধরলেন ঐশ্বরিয়া

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

অবশেষে ঐশ্বরিয়া রায়কে নতুনভাবে ফিরতে দেখে স্বস্তি পেলেন তার অনুরাগীরা। পুরোনো সম্পর্ক যে আজও এভাবে আঁকড়ে ধরে আছেন অভিনেত্রী, তা বুঝতে পেরে খুশি সবাই। এক প্রসাধনী সংস্থার বহু পুরোনো মুখ তিনি। সেই শ্যাম্পু-কালার ব্র্যান্ডে মাঝে দেখা গিয়েছিল নতুন মুখকে। সম্প্রতি আবারও সেখানে যুক্ত হলেন অভিনেত্রী। শুধু তাই নয়, ঐশ্বরিয়া দিলেন এক বার্তাও।

তিনি বলেন, না, কোনো আপস নয়। সেই বিজ্ঞাপনী প্রচারে তাকে বলতে শোনা যায়, আমি আজকের নারী। যে অল্পেতে সন্তুষ্ট নয়। আমি আপসে বিশ্বাসী নই। এগিয়ে চলাই আমার কাছে উল্লেখযোগ্য। তাই চুলের ক্ষেত্রেও বা কেন এত ব্যতিক্রম হবে? তাকে নতুনভাবে আবিষ্কার করে অবাক তার অনুরাগীরা।

সবাই বলছেন, অ্যাশকে যেন চেনাই যাচ্ছে না। হুট করে যেন বয়স খানিক কমে গিয়েছে তার।

গত কয়েক মাস ধরেই বলিপাড়ায় ঐশ্বরিয়া রায় ও অভিষেক বচ্চনের মধ্যে সম্পর্কের অবনতির গুঞ্জন তুঙ্গে। এ বিষয়ে তাদের কেউ মুখ না খোলায় আরও জোরালো হয়েছে গুঞ্জন। সম্প্রতি আম্বানির ছেলের প্রাক বিয়ের অনুষ্ঠানে তাদেরকে একসঙ্গে দেখে খানিক স্বস্তি পেলেও নিশ্চিত হতে পারছেন না কেউই।

বচ্চন পরিবার যদিও বরাবরই ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিজেদের মধ্যেই রাখতে চান। তাই এ নিয়ে জনসমক্ষে কেউই মুখ খোলেননি। তবে অনুরাগীদের অনুরোধ স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যদি ঝামেলাও হয়, তাও যেন অতি দ্রুত মিটে যায়। আবারও যেন কাছাকাছি আসেন তারা।


আরও খবর



ঈদ উপলক্ষ্যে ৪১ রুটে চলবে বিশেষ লঞ্চ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রমজানের শেষে আসছে খুশির ঈদ। চাঁদ দেখার ওপর ভিত্তি করে আগামী ১০ বা ১১ এপ্রিল সারা দেশে ঈদুল ফিতর উদযাপন হবে। ঈদ উপলক্ষ্যে গ্রামে ফেরা মানুষের চাপ সামাল দিতে দক্ষিণাঞ্চলের নৌ-রুটে বিশেষ লঞ্চের ব্যবস্থা করেছে বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআইডব্লিউটিএ)।

বিআইডব্লিউটিএ সূত্রে জানা গেছে, ঈদের চার-পাঁচ দিন আগে আগামী ৬ এপ্রিল ঢাকার সদরঘাট নৌ-টার্মিনাল থেকে বিশেষ লঞ্চ চলাচল শুরু করবে। এ জন্য ইতোমধ্যে ১৩০টি লঞ্চ প্রস্তুত রাখা হয়েছে। দক্ষিণাঞ্চলের ৪১টি রুটে এসব লঞ্চ চলাচল করবে।

বিআইডব্লিউটিএ-এর নৌ-নিরাপত্তা ও ট্রাফিক ব্যবস্থাপনা বিভাগের ঢাকা নদীবন্দরের যুগ্ম পরিচালক ইসমাইল হোসেন বলেন, আগামী ৬ এপ্রিল সদরঘাট টার্মিনাল থেকে বিশেষ লঞ্চ চলাচল শুরু হবে।

আগাম টিকিট কবে?

ঈদের বাকি আরও অন্তত তিন সপ্তাহ। এর মধ্যেই অনেক যাত্রী বন্দরে গিয়ে আগাম টিকিটের খোঁজ করছেন। তারা খালি হাতে ফেরত গেছেন। এ বিষয়ে জানিতে চাইলে লঞ্চ মালিকরা জানিয়েছেন, আগাম টিকিট ছাড়ার বিষয়ে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি।


আরও খবর



জামালপুরে সাংবাদিক নির্যাতনের প্রতিবাদে সভা অনুষ্ঠিত

প্রকাশিত:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জামালপুর প্রতিনিধি

Image

কক্সবাজারের একটি রিসোর্ট সেন্টারে মাদকের অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করতে গিয়ে ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের তালাশ টিমের সিনিয়র সাংবাদিক নাজমুল সাঈদ ও সিনিয়র চিত্রগ্রাহক কাজী মোহাম্মদ ইসমাইলকে নির্যাতনের ঘটনাসহ দেশব্যাপি সাংবাদিক নির্যাতন, নিপিড়ন, জেল, জুলুম, হামলা ও মামলার ঘটনার প্রতিবাদে জামালপুরে প্রতিবাদ সভা করেছেন প্রেসক্লাব জামালপুর ও জামালপুর অনলাইন জার্নালিস্ট নেটওয়ার্ক।

শনিবার (১৬ মার্চ) দুপুরে প্রেসক্লাব জামালপুর ও জামালপুর অনলাইন জার্নালিস্ট নেটওয়ার্কের যৌথ আয়োজনে পৌর শহরের শহীদ হারুন সড়কে সংগঠনটির অস্থায়ী কার্যালয়ে এ প্রতিবাদ সভা অনুষ্ঠিত হয়।

প্রেসক্লাব জামালপুরের সভাপতি ও দৈনিক জনকন্ঠ পত্রিকার নিজস্ব প্রতিবেদক আজিজুর রহমান ডলের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক সময় টেলিভিশনের স্টাফ রিপোর্টার জাহাঙ্গীর আলমের সঞ্চালনায় এ প্রতিবাদ সভায় বক্তব্য দেন অনলাইন জার্নালিস্ট নেটওয়ার্কের সভাপতি জাহাঙ্গীর সেলিম, প্রেসক্লাব জামালপুরের সহ-সভাপতি সাঈদ পারভেজ তুহিন, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক সাইমুম সাব্বির শোভন, প্রেসক্লাব জামালপুরের সদস্য আব্দুল আজিজ, আরিফুজ্জামান আকন্দ, খাদেমুল বাবুল।

এ সময় আরও বক্তব্য দেন- প্রেসক্লাব জামালপুরের ক্রীড়া ও সাংস্কৃতিক বিষয় সম্পাদক দৈনিক দেশ রূপান্তর পত্রিকার জেলা প্রতিনিধি ময়না আকন্দ, সুমন মাহমুদ, সাকিব আল হাসান নাহিদ।

এ সময় বক্তারা কক্সবাজারে ইন্ডিপেন্ডেন্ট টেলিভিশনের তালাশ টিমের সিনিয়র সাংবাদিক নাজমুল সাঈদ ও সিনিয়র চিত্রগ্রাহক কাজী মোহাম্মদ ইসমাইলকে নির্যাতনের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানায়।

এছাড়া শেরপুর জেলার নকলা উপজেলার সাংবাদিক রানাকে ভ্রাম্যমান আদালতের ছয় মাসের জেল ও লালমনিরহাট জেলায় উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) সাংবাদিকদের আটক রাখার ঘটনাসহ দেশের বিভিন্ন জায়গায় সাংবাদিক নির্যাতন, নিপীড়ন, জেল-জুলুম, হামলা-মামলার সুষ্ঠু তদন্ত করে দোষী ব্যক্তিদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানান বক্তরা।

এ সময় জেলায় কর্মরত বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিকস মিডিয়ার সাংবাদিকেরা উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর



রমজান সামনে রেখে বেড়েছে খাদ্যপণ্যের দাম

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

আসন্ন রমজান উপলক্ষ্যে বরিশালে আরেক দফায় বেড়েছে নিত্যপণ্যের দাম। মাছ-মাংসের দামও আকাশচুম্বী। এতে নাভিশ্বাস উঠেছে সাধারণ ক্রেতাদের।

বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) বরিশালের খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পিঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১২০ টাকা। যা কিছুদিন আগেও ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। একইভাবে ৮০ টাকা কেজি দরের মসুর ডাল ১১০ টাকা, ৭৮ টাকার খেসারি ডাল ১১০ টাকা, ৭৫ টাকার ছোলা বুট ১০০ টাকা, ১৯০ টাকার রসুন ২০০ টাকা, ১৬০ টাকার আদা ২২০ টাকা, ১৩৫ টাকার এলসি চিনি ১৪৫ টাকা, মুগ ডাল ১৬০ টাকা, চিড়া ৭০ টাকা, আখের গুড় প্রতি কেজি ১২০ টাকা এবং সয়াবিন প্রতি লিটার বিক্রি হয়েছে ১৭০ টাকায়।

নগরীর আলেকান্দার মুদি দোকানি জহুর কাজী বলেন, রমজান উপলক্ষে সব মালের দাম বাড়তি। পাইকরি বাজার থেকে তারা যে দামে পণ্য কেনেন তার চেয়ে সামান্য লাভে বিক্রি করেন। দাম বাড়ার কারণ সম্পর্কে তিনি কিছু জানেন না।

নগরীর সাগরদী বাজারের পাইকারি ব্যবসায়ী ইসলাম ব্রাদার্সের মো. সাদী জানান, রমজানকে সামনে রেখে ডালজাতীয় সব পণ্যের দাম বেড়েছে। ভারতীয় পিঁয়াজ না আসায় দেশীয় পিঁয়াজের বাজারও চড়া। তিনি বলেন, ডলার সংকটের কারণে বড় আমদানিকারকরা নিত্যপণ্য আমদানি করতে পারছেন না। যে পণ্য মজুদ আছে তার চেয়ে অভ্যন্তরীণ চাহিদা বেশি। এ কারণে বাজার দর বাড়তি। রমজানের আগে কোনো পণ্যের দাম কমার কোনো সম্ভাবনা নেই বলে ধারণা করছেন তারা।

নিত্যপণ্যের পাশাপাশি মাছ-মাংসের দামও বেড়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) বরিশালের বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ২০০ টাকা, সোনালি মুরগি আড়াই শ টাকা এবং গরুর মাংস সাড়ে ৭শ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। প্রতি কেজি চিংড়ি ৮৫০ থেকে ৯০০ টাকা, পোয়া মাছ ৪৫০ থেকে ৫০০, বেলে মাছ ৬০০ থেকে ৮০০, দেশীয় রুই-কাতলা ৪০০, নদীর পাঙ্গাস ৮০০ থেকে ৮৫০, কোরাল ৯০০ থেকে ৯৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। নগরীর পোর্ট রোড বাজারে ১ কেজি সাইজের একটি ইলিশ বিক্রি হয়েছে ২ হাজার টাকায়। রপ্তানিযোগ্য এলসি সাইজ প্রতি কেজি ইলিশ বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা দরে। রমজানে মাছের দাম আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করছেন নগরীর পোর্ট রোড বাজারের মাছ ব্যবসায়ী আবদুল হালিম।

রমজান মাস শুরু না হতেই বগুড়ায় খেজুরের দাম বেড়ে দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। রমজান শুরু হলে দাম আরও বাড়তে পারে বলে জানান খুচরা ব্যবসায়ীরা। এদিকে আমদানিকারক ও অন্যান্য ব্যবসায়ীরা বলছেন, শুল্ক ও করহার বৃদ্ধি, টাকার বিপরীতে ডলারের বিনিময় হার বৃদ্ধি এবং অন্যান্য জটিলতার কারণে এ বছর খেজুরের দাম বেড়েছে। ক্রেতারা বলছেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ীদের কারণে খেজুরের বাজারে অস্থিরতা বেড়েই চলেছে। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে বগুড়ায় খেজুরের বাজার ঘুরে দেখা যায়, খুচরা বাজারে তিউনেশিয়ার খেজুর প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৪০ টাকা। যা গত বছর বিক্রি হয়েছে ৪০০ টাকায়। মাশরুপ খেজুর বিক্রি হচ্ছে ৩৬০ থেকে ৩৮০ টাকা কেজি দরে। যা গত বছর বিক্রি হয়েছে ৩০০ থেকে ৩১০ টাকায়। গত বছর দাবাস খেজুর বিক্রি হয়েছিল ৩৫০ টাকা কেজি। কিন্তু এ বছর দাম বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকা কেজি। এ ছাড়াও ফরিদা খেজুর প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৪০ টাকা, রেজিস ৩৫০ টাকা, জাহেদি ২৪০ টাকা, খালাস ৩৬০ টাকা, ব্লাকবড়ি ৬৫০ টাকা ও ইরাকি ১৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। পাইকারি বাজারে ইরাকি খেজুর প্রতি কেজি ১৫০ থেকে ১৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা গত বছর ছিল ১০০ টাকা। দুবাইয়ের ইরাকি জাহেদি জাতের খেজুর ১০ কেজির বস্তা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৩০০ টাকা, যা গত বছর ছিল ১ হাজার ৪০০ টাকা। দাবাস ও লুলু জাতের খেজুর ১০ কেজির বস্তা বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার ৮০০ টাকা, যা গত বছর ছিল ২ হাজার ৪০০ টাকা।


আরও খবর
দেশে এলো এক হাজার টন আলু

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা আইনের চূড়ান্ত অনুমোদন দিল ইউরোপীয় সংসদ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইউরোপীয় সংসদের সদস্যরা এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) নিয়ন্ত্রণ ও পরিচালনার জন্য যুগান্তকারী একটি আইনের চূড়ান্ত অনুমোদন দিয়েছেন। আইনের পক্ষে ৫২৩টি ও বিপক্ষে ৪৬টি ভোট পড়ে।

বুধবার (১৩ মার্চ) ইউরোপীয় সংসদে চূড়ান্ত অনুমোদন পাওয়া এআই নিয়ন্ত্রণকারী আইনটি এ বছরের শেষ দিকে কার্যকর হবে। দ্রুত পরিবর্তনশীল প্রযুক্তি নিয়ন্ত্রণের জন্য নতুন এ আইনটি বিশ্বব্যাপী অন্যান্য সরকারের জন্যও অনুসরণীয় হয়ে থাকবে বলে আশা করা হচ্ছে।

পরিবর্তনশীল প্রযুক্তির সাথে সম্পর্কিত সম্ভাব্য ঝুঁকি থেকে ২৭টি সদস্য রাষ্ট্রের নাগরিকদের রক্ষা করা ও একই সাথে উদ্ভাবনকে সমৃদ্ধ করার উদ্দেশ্যে এই আইনটি বিশেষ ভূমিকা রাখবে।

আইনে যা যা থাকছে

আইনটি ঝুঁকি অনুযায়ী বিপজ্জনক বলে বিবেচিত বিভিন্ন ধরনের কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাকে আলাদা আলাদা সাজাবে যেন সেগুলো ঠেকাতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়া যেতে পারে।

এই মডেলগুলো তৈরি করা প্রতিষ্ঠানগুলোকে সম্ভাব্য ঝুঁকির মূল্যায়ন করতে হবে ও ব্যবহারকারীদের কাছে স্পষ্ট তথ্য সরবরাহ করতে হবে। জনসাধারণের কাছে প্রকাশের আগে সে মডেলগুলো আইন মেনে চলছে কিনা তা নিশ্চিত করতে হবে। জনপরিসরে রিয়েল-টাইম ফেসিয়াল রিকগনিশন নিষিদ্ধ করা কথা রয়েছে। যদিও এ আইন প্রয়োগের জন্য কিছু ব্যতিক্রম রয়েছে।

বেশিরভাগ এআই সিস্টেম কম ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত হবে বলে আশা করা হচ্ছে। যেমন স্প্যাম সনাক্তের জন্য ব্যবহৃত মডেল। তবে চিকিৎসা, বিদ্যুৎ নেটওয়ার্কের মতো গুরুত্বপূর্ণ পরিকাঠামোতে এআই-এর উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যবহার আরও বেশি পরীক্ষা করা হবে।

কোনো সংস্থা আইন অমান্য করলে তাদের ৭৫ লাখ ইউরো থেকে তিন কোটি ৫০ লাখ ইউরো পর্যন্ত জরিমানার মুখোমুখি হতে হবে।

এরপর কী?

এআই আইনটি পৃথকভাবে ইউরোপীয় ইউনিয়নের সদস্য দেশগুলোর দ্বারা অনুমোদিত হতে হবে। এপ্রিল মাসের মধ্যেই এই অনুমোদন পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। তবে আইনটি এ বছরের শেষের দিকে কার্যকর হবে।

চ্যাটজিপিটি-র মতো জেনারেটিভ এআই মডেলগুলো আইনটি কার্যকর হওয়ার ১২ মাস পর চালু হবে। তবে সংস্থাগুলোকে অবশ্যই দুই বছরের মধ্যে অন্যান্য নিয়মের ব্যাপারেও একমত হতে হবে।

নতুন পাস হওয়া আইনটি কার্যকরের ছয় মাস পর বর্তমানে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত এআই সিস্টেমগুলি স্থায়ীভাবে নিষিদ্ধ করা হবে।


আরও খবর