আজঃ সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

বার্ষিক কর্মসম্পাদনে বেস্ট অ্যাওয়ার্ড পেলেন ডা. রায়হান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৯ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
শেরপুর (বগুড়া) প্রতিনিধি

Image

বগুড়ার শেরপুর উপজেলার প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডঃ রায়হান পিএএ বার্ষিক কর্মসম্পাদন চুক্তি বাস্তবায়ন মূল্যায়নের প্রথম স্থান অধিকার করে বেস্ট পারফরমেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৩ অর্জন করেছেন।

সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাজশাহী বিভাগীয় কমিশনার  কার্যালয় ও প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর কার্যালয়ে অনুষ্ঠিত দিনব্যাপী" উন্নয়ন  সমৃদ্ধির স্মার্ট লাইভস্টক" সেমিনার এবং এপিএ মুল্যায়ন অনুষ্ঠানে তাকে এই অ্যাওয়ার্ড প্রদান করা হয়।

প্রাণিসম্পদ সেবা ও প্রদর্শনী ২০২৩, ক্যাটেগরিতে ৪২টি সূচকের বিপরীতে সামগ্রিক মূল্যায়ন রাজশাহী বিভাগের ৮টি জেলার ৬৭টি উপজেলার মধ্যে বেস্ট পারফর্মেন্স অ্যাওয়ার্ড-১ম স্থান অর্জন করেন তিনি।

ইত:পূর্বে জনবান্ধব এই কর্মকর্তা রাষ্ট্রপতি কর্তৃক প্রদত্ত জনপ্রশাসন পদক (গোল্ড মেডেল), প্রধানমন্ত্রী কর্তৃক প্রদত্ত বঙ্গবন্ধু জাতীয় কৃষি পদক, (গোল্ড মেডেল), জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের অধীন বুনিয়াদি প্রশিক্ষণে দ্বিতীয় স্থান অধিকার করে রেক্টর্স(গোল্ড মেডেল), দীপ্ত টেলিভিশন মিডিয়া অ্যাওয়ার্ড। রাজশাহী বিভাগের শ্রেষ্ঠ ইনোভেশন কর্মকর্তা অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেন।

অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার, যুগ্ম সচিব(আইসিটি ও উন্নয়ন) ড. মোকছেদ আলী, প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের সচিব ড.নাহিদ রশীদ, বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ডা. মো: এমদাদুল হক তালুকদার। উপস্থিত ছিলেন রাজশাহী বিভাগীয় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের পরিচালক ড. মো: নজরুল ইসলাম ঝন্টু এবং প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ।

সম্প্রতিক এই প্রাপ্তিতে তার অনুভূতি ব্যক্ত করতে গিয়ে শেরপুর প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ডা. রায়হান পিএএ বলেন, এই সম্মাননা ব্যাক্তিগতভাবে আমার নয় নেপথ্যে থাকা টিম প্রাণিসম্পদ শেরপুর, বগুড়ার নিরলস শ্রমের ফসল।


আরও খবর



নববর্ষ ঘিরে ডিএমপির ট্রাফিক নির্দেশনা

প্রকাশিত:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পহেলা বৈশাখকে কেন্দ্র করে আয়োজিত উৎসবে নিরাপত্তার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি নিয়েছে ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি)। রাজধানীতে যাতায়াত পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ট্রাফিক নির্দেশনাও দিয়েছে ডিএমপি। শনিবার (১৩ এপ্রিল) ডিএমপির ট্রাফিক রমনা বিভাগের মিডিয়া শাখা থেকে বিষয়টি জানানো হয়েছে।

নির্দেশনায় বলা হয়েছে, পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে রবিবার ভোর ৫টা থেকে বিকেল ৪টা পর্যন্ত রমনা বটমূল ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় কিছু রাস্তা বন্ধ বা রোড ডাইভারশন করে দেওয়া হবে।

সম্ভাব্য ডাইভারশন পয়েন্টগুলো হলো:

বাংলামোটর ক্রসিং, মিন্টোরোড ক্রসিং, অফিসার্স ক্লাব ক্রসিং, কাকরাইল চার্চ ক্রসিং, কদমফোয়ারা ক্রসিং, ইউবিএল ক্রসিং, দোয়েল চত্বর ক্রসিং, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় মেডিকেল সেন্টার ক্রসিং, জগন্নাথ হল ক্রসিং, ভাস্কর্য ক্রসিং, নীলক্ষেত ক্রসিং এবং কাঁটাবন ক্রসিং।

যানবাহন চলাচলের বিকল্প রাস্তা:

মিরপুর-ফার্মগেট থেকে শাহবাগ অভিমুখী যাত্রীবাহী যানবাহন বাংলামোটর-মগবাজার ক্রসিং হয়ে গন্তব্যে পৌঁছাবে। বঙ্গবাজার-হাইকোর্ট থেকে মৎস্য ভবন অভিমুখী যাত্রীবাহী যানবাহন কদম ফোয়ারা-ইউবিএল ক্রসিং হয়ে গন্তব্যে পৌঁছাবে। জিরো পয়েন্ট-কদম ফোয়ারা থেকে মৎস্য ভবন অভিমুখী যাত্রীবাহী যানবাহন ইউবিএল-নাইটিংগেল ক্রসিং হয়ে গন্তব্যে পৌঁছাবে। শান্তিনগর-রাজমনি থেকে গুলিস্থান ও সদরঘাট অভিমুখী যাত্রীবাহী যানবাহন নাইটিংগেল-ইউবিএল ক্রসিং হয়ে গন্তব্যে পৌঁছাবে।

নববর্ষের দিনে উপযুক্ত এলাকা অথবা রোডগুলো পরিহার করে বিকল্প রাস্তা ব্যবহার করার জন্য নগরবাসীকে ডিএমপির পক্ষ থকে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।


আরও খবর



কালবৈশাখীতে লন্ডভন্ড পিরোজপুর, নিহত ১

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মশিউর রহমান রাহাত, পিরোজপুর

Image

কালবৈশাখী ঝড়ে পিরোজপুরের পৌরসভা ও সদর উপজেলার কয়েকশ বাড়িঘর লন্ডভন্ড হয়ে গেছে। এ সময় গাছচাপায় একজনের মৃত্যু হয়েছে।

রোববার (৭ এপ্রিল) সকাল পৌনে ১০টার দিকে হঠাৎ মেঘাচ্ছন্ন হয়ে অন্ধকারে ঢাকা পড়ে পিরোজপুর। এরপরই শুরু দমকা হওয়া। প্রায় ১৫ মিনিটের ঝড়ে বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে জেলার বিদ্যুৎ সংযোগ। গাছপালা পড়ে বিভিন্ন এলাকার সঙ্গে সড়ক যোগাযোগও বন্ধ রয়েছে।

এ সময় পৌর এলাকার শারিকতলা ইউনিয়নের মরিচাল গ্রামে একটি ঘরে গাছচাপা পড়ে রুবী বেগম (২২) নামে এক নারীর মৃত্যু হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও দুইজন।

সরেজমিন ঘুরে দেখা গেছে, পিরোজপুর পৌরসভা ও সদর উপজেলার বেশ কয়েকটি এলাকায় শত শত গাছ উপড়ে পড়ে ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সড়কে সড়কে এলোপাথাড়ি পড়ে আছে গাছ, এতে ব্যাহত হচ্ছে সড়ক যোগাযোগ।

পিরোজপুরের জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ জাহেদুর রহমান জানান, হঠাৎ ঝড়ে গাছপালা উপড়ে পড়ে পিরোজপুরের সদর উপজেলা সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। এ সময় একজন নিহত হয়েছে। ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এখনো নির্ণয় করা সম্ভব হয়নি।


আরও খবর



যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসতে মরিয়া বিএনপি: কাদের

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপি যেকোনো উপায়ে ক্ষমতায় আসার জন্য মরিয়া হয়ে উঠেছে। তাদের নেতারা হিতাহিত জ্ঞানশূন্য হয়ে পড়েছে। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে আওয়ামী লীগের উপ-দপ্তর সম্পাদক সায়েম খানের স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে তিনি এ কথা বলেন। বিবৃতিতে গণমাধ্যমে প্রকাশিত বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত বিবৃতির নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন তিনি। 

ওবায়দুল কাদের বলেন, বিএনপির বোধগম্য হয় না যে, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ জনগণের কাতারে দাঁড়িয়ে রাজনীতি করে; জনকল্যাণে পরিকল্পনা গ্রহণ ও কর্মসূচি নির্ধারণ করে। আমরা সর্বদা জনগণের কাছে দায়বদ্ধ।

আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক বলেন, বিএনপি গণবিরোধী রাজনীতি করে আসছে। রাষ্ট্রক্ষমতায় থাকাকালে তারা জনগণকে শত্রুজ্ঞান করে শাসন-শোষণ ও অত্যাচারের স্টিম রোলার চালিয়েছিল। সন্ত্রাস ও উগ্র-জঙ্গিবাদকে পৃষ্ঠপোষকতা দিয়ে সারা দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছিল। আর এখন সাংবিধানিকভাবে বৈধ ও গণতান্ত্রিকভাবে নির্বাচিত সরকারের বিরুদ্ধে বিষোদগারের মাধ্যমে বিভ্রান্তি ও নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করে জনগণকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে ক্ষমতায় যাওয়ার অপচেষ্টা করছে।

বিএনপি গণতান্ত্রিক আন্দোলনে ব্যর্থ হয়ে সরকারবিরোধী তথাকথিত আন্দোলনের নামে সন্ত্রাস-সহিংসতার পথ বেছে নেয় বলে দাবি করে কাদের বলেন, বিএনপি ও তার দোসরদের সন্ত্রাসী ও ক্যাডারবাহিনী সরকারের সুসমৃণ পথচলা এবং দেশের উন্নয়ন-অগ্রগতি বাধাগ্রস্ত করার লক্ষ্যে অগ্নিসংযোগ ও ভাঙচুরের মাধ্যমে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড পরিচালনা করে। তাদের প্রধান লক্ষ্যবস্তু দেশের জনগণ ও রাষ্ট্রীয় সম্পদ।

কাদের বলেন, আমরা প্রত্যক্ষ করেছি, পূর্বের ধারাবাহিকতায় দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচালের নামেও তারা অগ্নি সন্ত্রাসের মাধ্যমে নিরীহ মানুষকে পুড়িয়ে মেরেছে এবং রাষ্ট্রীয় সম্পদ ধ্বংস করেছে। আর দেশের আইন-শৃঙ্খলাবাহিনী ও মহামান্য আদালত জনগণের নিরাপত্তা ও শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় পদক্ষেপ গ্রহণ করলে বিএনপি নেতারা সেটাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার অপচেষ্টা চালায়।

তিনি আরও বলেন, বিএনপি প্রকৃতপক্ষে একটি সন্ত্রাসী সংগঠন, সন্ত্রাসীদের আশ্রয়-প্রশ্রয় দেয়া তাদের নীতিগত সিদ্ধান্ত। বিএনপি ক্ষমতায় থেকে নিজেদের সন্ত্রাসী ও ক্যাডারবাহিনীর পাশাপাশি বাংলা ভাইয়ের মতো দুর্ধর্ষ সন্ত্রাসীর সৃষ্টি করেছিল এবং তাকে রক্ষা করার জন্য বাংলা ভাই মিডিয়ার সৃষ্টি বলে উড়িয়ে দিয়েছিল। শেখ হাসিনার নেতৃত্বে পরিচালিত সরকার জনগণের শান্তি ও নিরাপত্তা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে সন্ত্রাসী গোষ্ঠীর বিরুদ্ধে যথাযথ আইনি পদক্ষেপ নিতে বদ্ধপরিকর।

বিবৃতিতে কাদের বলেন, শেখ হাসিনা জগদ্দল পাথরের মতো জেঁকে বসা বিচারহীনতার সংস্কৃতির অর্গল ভেঙে বিচারের সংস্কৃতি প্রতিষ্ঠার সংগ্রাম করে যাচ্ছেন। সন্ত্রাসী বা অপরাধী যে-ই হোক তাকে বিচারের মুখোমুখি হতে হবে। রাজনৈতিক বক্তব্যের আড়ালে সন্ত্রাসীদের রক্ষার অপকৌশল সফল হবে না।

নিউজ ট্যাগ: ওবায়দুল কাদের

আরও খবর



অরুণাচলের ৩০ স্থানের নাম পাল্টাল চীন, ক্ষুব্ধ ভারত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

অরুণাচল প্রদেশ নিয়ে ভারত-চীনের মধ্যে আবারও উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। অরুণাচলের ৩০টি জায়গার নতুন নামকরণ করেছে বেইজিং। এমনকি, ১ মে থেকে এই নতুন নামগুলো কার্যকর হবে বলেও জানিয়েছে চীন। খবর হিন্দুস্তান টাইমস।

সোমবার (০১ এপ্রিল) অরুণাচলের ৩০টি অঞ্চলের নাম নিজেদের মতো করে প্রকাশ করে চীন। এ নিয়ে চতুর্থ দফায় প্রদেশটির বিভিন্ন এলাকার চীনা নাম প্রকাশ করলো দেশটি।

এবার ১১টি আবাসিক এলাকা, ১২টি পার্বত্য এলাকা, ৪টি নদী, ১টি হ্রদ, ১টি গিরিপথ ও ১টি ফাঁকা ভূমির নাম রেখেছে চীন। চীনের বেসামরিক বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে এই তালিকা প্রকাশ করে জানানো হয়েছে সামনের মাসের প্রথম দিন থেকেই এসব নাম কার্যকর হতে যাচ্ছে।

এর আগে ২০১৭, ২০২১ ও ২০২৩ সালে চীন তিন দফায় অরুণাচলের বিভিন্ন এলাকার নাম নিজেদের মতো করে রেখেছিল। ২০১৭ সালে প্রথমবার অরুণাচলের ছয়টি স্থানের চীনা নাম প্রকাশ করা হয়। পরে ২০২১ সালে দ্বিতীয় দফায় ১৫টি আর ২০২৩ সালে তৃতীয় দফায় আরও ১১টি স্থানের নামের তালিকা প্রকাশ করে চীন।

এদিকে, বিষয়টি স্বাভাবিকভাবেই চরম ক্ষুব্ধ করেছে ভারতকে। দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকরের সাফ কথা, আপনার বাড়ির নতুন নাম দিলে, বাড়িটা কি আমার হয়ে যাবে? এসব নামকরণ করে কোনো লাভ নেই। অরুণাচল ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল, আছে ও থাকবে।

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক বিবৃতিতে বলেছে, নির্বোধের মতো কাজ করেছে চীন। নতুন নামকরণ করলেও বাস্তবতা বদলে যাবে না। অরুণাচল ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ ছিল, আছে আর থাকবে। বেইজিংয়ের নতুন এই নামকরণ কোনোভাবেই মেনে নেওয়া হবে না।

অরুণাচলকে চীন নিজেদের রাজ্য জ্যাংনান’ হিসেবে দাবি করে। বিষয়টি নিয়ে ভারতের সঙ্গে তাদের দীর্ঘদিনের বিবাদ চলে আসছে। একদিকে ভারতের দাবি, অরুণাচল প্রদেশ ভারতের অবিচ্ছেদ্য অংশ, অন্যদিকে চীনও প্রদেশটিকে নিজেদের দাবি করে আসছে।

সম্প্রতি ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এই রাজ্যে দু’টি দীর্ঘ টানেল উদ্বোধন করেন। টানেল দুটি সেনাবাহিনীর জন্য খুবই প্রয়োজন ছিল।

ভারতীয় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দাবি, টানেল উদ্বোধনের পর থেকেই বেইজিং অরুণাচল নিয়ে নতুন করে বিবাদ শুরু করে। এরপর থেকেই মূলত জ্যাংনান অর্থাৎ অরুণাচল নিজেদের অংশ বলে আন্তর্জাতিক মহলে প্রচার শুরু করে চীন।


আরও খবর
লেবানন থেকে ইসরায়েলে রকেট হামলা

সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪




রাজধানীতে ফুটপাত বিক্রির সঙ্গে জড়িতদের তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

নানা শ্রেণিপেশার মানুষের চলাচলের জন্য রাজধানীর ফুটপাত, অবৈধভাবে দখল ও বিক্রির সঙ্গে কারা কারা জড়িত তাদের তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করা নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

ফুটপাত বিক্রি ও অবৈধ দখলকারীদের সঙ্গে কারা কারা জড়িত তা আগামী ১৩ মে অর্থাৎ ১৫ দিনের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি করপোরেশনকে জানানোর জন্য বলেছেন আদালত।

এ সংক্রান্ত বিষয়ে শুনানি নিয়ে সোমবার (২৯ এপ্রিল) হাইকোর্টের বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত দ্বৈত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।


আরও খবর