আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

বাবা ও ভাইকে দেখতে আসার পথে গণধর্ষণের শিকার তরুণী

প্রকাশিত:শনিবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

পারিবারিক মামলায় কারাগারে থাকা বাবা ও ভাইকে দেখতে আসছিল ঠাকুরগাঁওয়ের বালিয়াডাঙ্গী উপজেলার বড় পলাশবাড়ি ইউনিয়নের দশম শ্রেণীর এক ছাত্রী। পথিমধ্যে পাচঁ-ছয় জন যুবক তার গলায় ছুরি ধরে ও চোখ বেঁধে তুলে নিয়ে তাকে গণধর্ষণ করেছে। শনিবার (১০ সেপ্টেম্বর) ঠাকুরগাঁও আধুনিক সদর হাসপাতালে তরুণীর মেডিকেল টেস্ট করা হয় এবং বর্তমানে সেখানে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

জানা যায়, শুক্রবার দুপুর ১টার দিকে দশম শ্রেণির ওই ছাত্রী ঠাকুরগাঁও কারাগারে থাকা তার বাবা ও ভাইকে দেখেতে পাগলু (থ্রী হুইলার) যোগে বালিয়াডাঙ্গী থেকে ঠাকুরগাঁও শহরে আসছিল। এ সময় একই এলাকার ৫-৬ যুবক মেয়েটির গলায় ছুরি ঠেকিয়ে অপহরণ করে নিয়ে যায়। পরে মেয়েটিকে একটি নির্জন এলাকায় নিয়ে গিয়ে দলবদ্ধভাবে ধর্ষণ করা হলে মেয়েটি জ্ঞান হারিয়ে ফেলে।

এলাকাবাসী শুক্রবার রাত ১১টায় জেলা সদরের শ্রী কৃষ্টপুর ইক্ষু খামার এলাকায় রাস্তার ধারে মুখ বাধা অবস্থায় মেয়েটিকে পড়ে থাকতে দেখে। পরে সদর থানা পুলিশকে খবর দিলে পুলিশ মেয়েটিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে।

শনিবার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই তরুণী জানায়, বাড়ি থেকে বালিয়াডাঙ্গী পাগলু স্ট্যান্ড থেকে একটি পাগলুতে উঠে বাবা ও ভাইকে দেখতে আসার সময় বাবলু, তালেব ও আসলামসহ মোট ৬ জন ওই গাড়িতে ওঠে আমার গলায় ছুরি ধরে। পরে মাথায় আঘাত করলে সে অজ্ঞান হয়ে যায়। জ্ঞান ফিরলে সে দেখে একটি ঘরে তারা ছয় জন তাকে ঘিরে ধরে আছে। পরে তার উপর নির্যাতন করা হলে সে আবার অজ্ঞান হয়ে যায়। তারপরে জ্ঞান ফিরলে সে নিজেকে সদর হাসপাতালে দেখতে পায়।

ধর্ষণের প্রাথমিক সত্যতা নিশ্চিত করে ঠাকুরগাঁও জেনারেল হাসপাতালের আবাসিক মেডিকেল অফিসার (আরএমও) জানান, মেয়েটির স্বাস্থ্য পরীক্ষা-নিরীক্ষা করা হয়েছে এবং হাসপাতালে তাকে চিকিৎসা দেয়া হচ্ছে।

ঠাকুরগাঁও সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জানান, ৯৯৯-এ কলের মাধ্যমে মেয়েটিকে উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। এ বিষয়ে বালিয়াডাঙ্গী থানায় মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে।


আরও খবর



ভোরে কাজে বেরিয়ে সড়কে প্রাণ গেল শ্রমিকের, আহত ৬

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

জীবিকার তাগিদে ভোরে রাজমিস্ত্রীর কাজে বের হয়েছিলেন লোকমানসহ কয়েকজন শ্রমিক। নছিমনে কাজের উদ্দেশ্যে কিছুদূর এগিয়ে অন্য সহকর্মীদের জন্য অপেক্ষা করছিলেন তারা। হঠাৎ করেই একটি কাভার্ড ভ্যান এসে থামিয়ে রাখা নছিমনটির সঙ্গে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই লোকমান শেখ মারা যায়। এছাড়া এই দুর্ঘটনায় আরও ৬ জন আহত হয়েছেন।

মঙ্গলবার (১২ মার্চ) ভোর সাড়ে ৫টার দিকে শরীয়তপুর সদর উপজেলার আমিন বাজার গ্রামের মোল্লা বাড়ির সামনে এ ঘটনা ঘটে। নিহত লোকমান শেখ (৩৮) সদর উপজেলার রুদ্রকর ইউনিয়নের হোগলা গ্রামের মৃত আব্দুল মন্নান শেখের ছেলে।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, দুর্ঘটনাকবলিত নছিমনটিতে যারা ছিলেন, তারা সবাই রাজমিস্ত্রীর কাজ করতেন। মঙ্গলবার ভোরে নড়িয়া উপজেলার গোলার বাজার এলাকার দিনারা গ্রামে কাজে যাওয়ার জন্য প্রথমে ৭ জন শ্রমিক আমিন বাজার থেকে নছিমনে চড়ে একটু এগিয়ে মোল্লা বাড়ির সামনে অন্য আরও ২ শ্রমিকের জন্য অপেক্ষা করছিলেন। এ সময় মনোহর বাজার এলাকা থেকে আসা একটি কাভার্ড ভ্যান থামিয়ে রাখা নছিমনটির সঙ্গে জোড়ে ধাক্কা দেয়। এতে ঘটনাস্থলেই লোকমান শেখের মৃত্যু হয়। আহত হন তার সঙ্গে থাকা ৬ জন। পরে স্থানীয়রা তাদেরকে উদ্ধার করে সদর হাসপাতালে নিয়ে আসে।

আহতরা হলেন- বাদল সরদার, মিরাজ খান, শাহ আলম হাওলাদার, শাহাদাত সরদার, মোস্তফা ছৈয়াল। তাদের মধ্যে বাদল সরদারের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আহত সবাই রুদ্রকর ইউনিয়নের বাসিন্দা।

নিহত লোকমান শেখের মামা জয়নাল হাওলাদার বলেন, সংসারে জয়নালই সবার বড়। তার উপার্জনেই সংসার খরচ চলত। স্ত্রী ও দুই ছেলে মেয়ে রয়েছে তার। এই বয়সে এসে এমন মুত্যু মেনে নেওয়ার মতো নয়। আমরা এঘটনায় বিচার দাবি করছি।

রাজমিস্ত্রী শ্রমিক দলটির সরদার মো. কালু বয়াতি বলেন, আজ নড়িয়াতে ঢালাইয়ের কাজ করব বলে নছিমন যোগে শ্রমিকরা রওনা করেছিল। কিন্তু চাঁদপুর গামী একটি কাভার্ড ভ্যান এসে সব কিছু তছনছ করে দিলো। আমার একজন শ্রমিক মারা গেছে। বড়দের সঙ্গে কথা বলে মামলা হবে কি না, তার সিদ্ধান্ত নেব।

পালং মডেল থানা পুলিশের উপপরিদর্শক (এসআই) কাজী আব্দুর রহিম বলেন, ভোরে সড়ক দুর্ঘটনায় একজন নিহত হয়েছেন। তার সঙ্গে থাকা অন্যরা আহত হয়েছেন। মরেদহ সদর হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। ময়নাতদন্ত শেষে পরিবারের কাছে হস্তান্তর করা হবে। কার্ভার্ড ভ্যানটি জব্দ করা হয়েছে৷ এঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।

নিউজ ট্যাগ: শরীয়তপুর

আরও খবর



চট্টগ্রামে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণ, শিশুসহ দগ্ধ ১১

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রাম মহানগরীর চান্দগাঁওয়ে একটি ভবনে গ্যাস লিকেজ থেকে বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। এঘটনায় শিশুসহ ১১ জন দগ্ধ হয়েছে।

বৃহস্পতিবার দিবাগত রাত ১টার দিকে চান্দগাঁও থানার শংকর দেওয়ানজীহাটে ওসমানগনি ভবনের ৩য় তলায় এই বিস্ফোরণ হয়।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, রাতে হঠাৎ করেই বিস্ফোরণের পর ভবনটির তৃতীয় তলায় আগুন দেখা যায়। পরে পাশাপাশি দুটি ফ্ল্যাটে আহত ১১ জনকে উদ্ধার করে চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালের বার্ন ইউনিটে ভর্তি করা হয়। বিস্ফোরণে ভবনটির বেশ কয়েকটি দরজা-জানালা উড়ে গেছে।

চান্দগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জাহিদুল কবির বলেন, ভবনটির তৃতীয় তলায় বিস্ফোরণে ওই ফ্লোরের ৪টি ফ্ল্যাটে আগুন ধরে। ফ্ল্যাটগুলোতে তিনটি পরিবার ছিল। আগুনে তিন পরিবারের ১১ জন দগ্ধ হয়েছেন।

স্থানীয় লোকজনের বরাত দিয়ে এই পুলিশ কর্মকর্তা বলেন, ধারণা করা হচ্ছে রান্নার চুলার গ্যাস লিকেজ থেকে আগুনের সূত্রপাত।


আরও খবর



ড. ইউনূসের দণ্ড স্থগিতের আদেশ বাতিল

প্রকাশিত:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৮ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় নোবেল জয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ গ্রামীণ টেলিকমের চারজনের দণ্ড (কনভিকশন) স্থগিত করে শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া আদেশ বাতিল করেছেন হাইকোর্ট।

বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ সোমবার (১৮ মার্চ) এ রায় দেন। গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ প্রতিষ্ঠানটির চার কর্মকর্তার বিরুদ্ধে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ এনে ২০২১ সালে মামলা করেছিল কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর। গত ১ জানুয়ারি ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতের বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানা এ মামলার রায় দেন।

রায়ে ড. ইউনূস, গ্রামীণ টেলিকমের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহানকে দোষী সাব্যস্ত করে সাজা দেন বিচারক। তাদের প্রত্যেককে শ্রম আইনের ৩০৩ ও ৩০৭ ধারায় ৬ মাসের কারাদণ্ডের সঙ্গে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়। তবে সেদিন তাদের জেলে যেতে হয়নি। রায় ঘোষণার পর পরই জামিন আবেদন করা হলে রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করার শর্তে তাদের এক মাসের জামিন দেন বিচারক। গত ৩১ জানুয়ারি এ জামিনের মেয়াদ শেষ হওয়ার আগেই শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালে আপিল করেন ড. ইউনূসসহ দণ্ডিতরা।

গত ২৮ জানুয়ারি ইউনূসসহ দণ্ডিতদের আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করে তাদের জামিন দেন। সেই সঙ্গে আপিল নিষ্পত্তি পর্যন্ত রায়ের কার্যকারিতা স্থগিত করেন শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনাল। শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের দণ্ড স্থগিতের আদেশ চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন করে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর।

এ আবেদনে গত ৫ ফেব্রুয়ারি প্রাথমিক শুনানির পর রুলসহ আদেশ দেন হাইকোর্ট। গত ২৮ জানুয়ারি শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া দণ্ড স্থগিতের আদেশ কেন বাতিল করা হবে না, জানতে চাওয়া হয়েছে রুলে। চূড়ান্ত শুনানির পর রুল যথাযথ ঘোষণা করে রায় দিলেন উচ্চ আদালত।

আদালতে রুলের পক্ষে শুনানি করেন জ্যেষ্ঠ আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান। ড. ইউনূসসহ চারজনের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী আবদুল্লাহ আল মামুন। পরে ড. ইউনূসের আইনজীবী বলেন, রুল যথাযথ ঘোষণা করে রায় দিয়েছেন হাইকোর্ট। তার মানে হচ্ছে, তৃতীয় শ্রম আদালতের দণ্ড স্থগিত করে গত ২৮ জানুয়ারি দেওয়া শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালের দেওয়া আদেশ বাতিল করা হয়েছে।’

আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন বলেন, রায়ে হাইকোর্ট চারটি নির্দেশনা দিয়েছেন- এক. তৃতীয় শ্রম আদালতের দেওয়া দণ্ড (কনভিটশন) চলমান থাকবে। দুই. আপিল নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত সাজা (৬ মাসের কারাদণ্ড) স্থগিত থাকবে। তিন. শ্রম আদালতের দেওয়া ৩০ হাজার টাকা জরিমানাও স্থগিত থাকবে। চার. যত দ্রুত সম্ভব আপিল নিষ্পত্তি করবেন আপিল ট্রাইব্যুনাল। দণ্ডিতরা দেশের বাইরে গেলে সংশ্লিষ্ট আদালতকে জানাতে হবে।’

গত ১১ মার্চ শ্রম আপিল ট্রাইব্যুনালকে বিদেশ যাওয়ার বিষয়টি জানিয়েছিলেন ড. ইউনূস। এখন তিনি বিদেশে আছেন বলে জানান এ আইনজীবী।


আরও খবর



পরী-বুবলীর তর্কযুদ্ধে মজা লুটছেন অপু

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বৃষ্টিময় শীতল আবহাওয়ায় হঠাৎ করেই শীতল এক যুদ্ধ চলছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের অন্যতম জনপ্রিয় প্ল্যটফরম ফেসবুকে। দেশের অন্যতম জনপ্রিয় দুই চলচ্চিত্র তারকার মধ্যে চলছে কথার লড়াই। একজন পরীমনি, অপরজন বুবলী। বুধবার (২০ মার্চ) রাত থেকেই চলছে দুই নায়িকার ফেসবুক যুদ্ধ। চলছে পাল্টাপাল্টি পোস্ট।

ঘটনার সূত্রপাত বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) চিত্রনায়িকা শবনম বুবলীর একমাত্র সন্তান শেহজাদ খান বীরের জন্মদিনকে ঘিরে। ছেলের জন্মদিন উপলক্ষে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে একটি ভিডিও প্রকাশ করেছেন তিনি। প্রায় পাঁচ মিনিটের সেই ভিডিওতে ছেলেকে নিয়ে আবেগঘন বার্তা দিতে দেখা গেছে তাকে।

তবে বিপত্তি বাধে সেই ভিডিও নিয়েই। বুবলীর সেই ভিডিও প্রকাশের পরপরই মধ্যরাতে নিজের ফেসবুকে তাকে খোঁচা দিয়ে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন পরীমনি। কিন্তু পুরো স্ট্যাটাসে কোথাও বুবলীর নাম মেনশন করেননি তিনি। তবে কারো বুঝতে বাকি নেই যে পোস্টটি বুবলীকে ইঙ্গিত করে করা! নিজের স্ট্যাটাসে পরীমনির দাবি, প্রায় ছয় মাস আগে তার সন্তান পুণ্যকে নিয়ে বানানো ভিডিওকে কপি করেই বানানো হয়েছে বুবলীর সন্তানের সেই ভিডিও।

অবশ্য পরীমনির পোস্টের পর বুবলীও আলাদা করে পরীকে ইঙ্গিত করে পোস্ট করেছেন। তার দাবি, কাছাকাছি মেলে, একদম মেলে- এ রকম বহু বহু জিনিস হচ্ছে দুনিয়াতে। কিন্তু এসবে পৃথিবীর কারো কোনো অসুবিধা নাই। শুধু এক ধরনের সিন্ডিকেটের অবস্থা দেখলে মনে হয় যে এরাই শুধু মা হয়েছে, আর কেউ মা হয়নি। এ ছাড়া অভিনেত্রী বিভিন্ন ইঙ্গিতমূলক কথা লেখেন নিজের স্ট্যাটাসে।

এরপর বুবলীর সেই পোস্টকে ঘিরেও নতুন করে পোস্ট দেন পরীমনি। সেটিকে গরুর রচনার সঙ্গে তুলনা করেন তিনি। পাল্টা পোস্ট দিয়ে লেখেন, হিহিহি একটি শিক্ষিত বকরির গরুর রচনা! সেই সঙ্গে বুবলীকে বেচারি উল্লেখ করে খোঁচাও মারেন পরী মনি। এটাও লেখেন যে বুবলী নিজেও জানে না সে কী লিখছে! নিজের লেখা সে নিজেও বুঝতে পারবে না।

এদিকে পরীমনি-বুবলীর মধ্যে ভার্চুয়াল লড়াই যখন চলছে, এরই মধ্যে সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে একটি পোস্ট দিলেন অপু বিশ্বাস। বৃহস্পতিবার (২১ মার্চ) রাত ৮টায় ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লিখেছেন উফ কী সুন্দর ওয়েদার। বলার ভাষা নেই, আবেগ নেই, মিউজিক নেই, শুধু ছবিটাই আছে।

অপু বিশ্বাসের এ স্ট্যাটাসের অর্থ অবশ্য বুঝতে বাকি নেই নেটিজেনদের। তারা বলছেন, বুবলীকে এবার অপু বিশ্বাসও খোঁচা দিলেন। সামাজিক মাধ্যমে যা নিয়ে চলছে এখন নানা সমালোচনা। তিন তারকার ভক্তরাও সামাজিক মাধ্যমে বিভ্রান্ত হচ্ছেন তাদের একে অপরকে ইঙ্গিত করে চলা এই তর্কযুদ্ধে। অনেকেই অনুরোধ করছেন এই তর্কযুদ্ধ থামাতে। এখন দেখার বিষয়, অপুর ইঙ্গিতের পর এই লড়াই কোন দিকে মোড় নেয়!


আরও খবর



স্বাধীনতার ইতিহাস ৭ই মার্চ ছাড়া হতে পারে না: পররাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ বলেছেন, যারা আজকে ৭ই মার্চকে অস্বীকার করে, তারা বাংলাদেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বে কতটুকু বিশ্বাস করে এটি নিয়ে সন্দেহ হয়। বাংলাদেশের স্বাধীনতার ইতিহাস ৭ই মার্চ ছাড়া হতে পারে না।’ বৃহস্পতিবার (০৭ মার্চ) সকালে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে ধানমণ্ডির ৩২ নম্বরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন শেষে তিনি এসব কথা বলেন।

এর আগে সকাল ৭টায় ধানমণ্ডি ৩২ নম্বরে জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন বঙ্গকন্যা। এ সময় কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন তিনি। এরপর দলীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে নিয়ে আরও একবার শ্রদ্ধা জানান আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

পরে স্বাধীনতার মহানায়কের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানায় আওয়ামী লীগের সহযোগী ও ভ্রাতৃপ্রতিম সংগঠনের নেতারা। এ ছাড়া বিভিন্ন সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠনও পুষ্পস্তবক অর্পণ করে।


আরও খবর