আজঃ মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪
শিরোনাম

বাগেরহাটে অফিস সহায়ককে কুপিয়ে হত্যা

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৫ মার্চ ২০২২ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৫ মার্চ ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বাগেরহাটের মোল্লাহাট উপজেলায় সমাজসেবা কার্যালয়ের অফিস সহায়ককে কুপিয়ে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। বৃহস্পতিবার (২৪ মার্চ) রাত ৯টার দিকে উপজেলার গাংনী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।

নিহত নাঈম খান (২৮) বাগেরহাটের মোল্লাহাট উপজেলার গাংনী গ্রামের আবুল খানের ছেলে। তিনি উপজেলা সমাজসেবা কার্যালয়ে অফিস সহায়ক হিসেবে কাজ করতেন।

পুলিশ ও স্থানীয়রা জানান, বৃহস্পতিবার রাতে নাঈমকে ডেকে বাড়ির পাশের পরিত্যক্ত ঘরে নিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা। সেখানে কুপিয়ে জখম করা হয়। খবর পেয়ে তাকে উদ্ধার করে এলাকাবাসী ও স্বজনরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে যান। সেখান থেকে খুলনা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নেওয়ার পথে মৃত্যু হয়।

মোল্লাহাট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৌমেন দাস বলেন, গুরুতর জখম অবস্থায় উদ্ধার করে নাইম কানকে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেন তাঁর স্বজনেরা। পরে সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসক নাইমকে মৃত ঘোষণা করেন। নাইমের মরদেহ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে রয়েছে। হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতদের শনাক্তে কাজ শুরু করেছে পুলিশ। ঘটনাস্থলে মোল্লাহাট থানা-পুলিশ মোতায়েন রয়েছে। এলাকার পরিস্থিতি এখন স্বাভাবিক রয়েছে।


আরও খবর



কোন রাস্তায় কত গতিতে যানবাহন চলবে, জানাল সড়ক বিভাগ

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশে দিন দিন বেড়েই চলছে সড়ক দুর্ঘটনা। এসব দুর্ঘটনা কমিয়ে আনতে কোন সড়কে, কত গতিতে কোন ধরনের যানবাহন চলবে, তা ঠিক করে দিয়েছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ। গত রোববার সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের বিভাগ থেকে মোটরযানের গতিসীমা-সংক্রান্ত নির্দেশিকা, ২০২৪ জারি করা হয়েছে। বুধবার (৮ মে) থেকে এ বিধিমালা কার্যকর হয়েছে।

বিধিমালা অনুযায়ী, এক্সপ্রেসওয়েতে মোটরসাইকেলের সর্বোচ্চ গতিসীমা ঘণ্টায় ৬০ কিলোমিটার, জাতীয় মহাসড়কে (ক্যাটাগরি-এ) ৫০ কিলোমিটার, জাতীয় (ক্যাটাগরি-বি) ও আঞ্চলিক মহাসড়কে ৫০ কিলোমিটার, জেলা সড়কে ৫০ কিলোমিটার, সিটি করপোরেশন/পৌরসভা/জেলা সদরে ৩০ কিলোমিটার, উপজেলা মহাসড়ক ও শহর এলাকায় প্রাইমারি আরবান সড়কে ৩০ কিলোমিটার, শেয়ার রোড ও অন্যান্য সড়ক এবং গ্রামীণ সড়কে ২০ কিলোমিটার।

মোটরকার, জিপ, মাইক্রোবাস, হালকা যাত্রীবাহী মোটরযান এবং বাস-মিনিবাস ও ভারী যাত্রীবাহী মোটরযানের ক্ষেত্রে ঘণ্টায় সর্বোচ্চ গতিসীমা এক্সপ্রেসওয়েতে ৮০ কিলোমিটার, জাতীয় মহাসড়কে (ক্যাটাগরি-এ) ৮০ কিলোমিটার, জাতীয় (ক্যাটাগরি-বি) ও আঞ্চলিক মহাসড়কে ৭০ কিলোমিটার, জেলা সড়কে ৬০ কিলোমিটার, সিটি করপোরেশন/পৌরসভা/জেলা সদরে ৪০ কিলোমিটার, উপজেলা মহাসড়ক ও শহর এলাকায় প্রাইমারি আরবান সড়কে ৪০ কিলোমিটার, শেয়ার রোড ও অন্যান্য সড়ক এবং গ্রামীণ সড়কে ৩০ কিলোমিটার।

ট্রাক, মিনি ট্রাক, কাভার্ডভ্যানসহ মালবাহী মোটরযান এবং ট্রেইলারযুক্ত আর্টিকুলেটেড মোটরযানের ঘণ্টায় সর্বোচ্চ গতিসীমা এক্সপ্রেসওয়েতে ৫০ কিলোমিটার, জাতীয় মহাসড়কে (ক্যাটাগরি-এ) ৫০ কিলোমিটার, জাতীয় (ক্যাটাগরি-বি) ও আঞ্চলিক মহাসড়কে ৪৫ কিলোমিটার, জেলা সড়কে ৪০ কিলোমিটার, সিটি করপোরেশন/পৌরসভা/জেলা সদরে ৩০ কিলোমিটার, উপজেলা মহাসড়ক ও শহর এলাকায় প্রাইমারি আরবান সড়কে ৩০ কিলোমিটার, শেয়ার রোড ও অন্যান্য সড়ক এবং গ্রামীণ সড়কে ৩০ কিলোমিটার।

এ ছাড়া এক্সপ্রেসওয়ে ও জাতীয় মহাসড়কে (ক্যাটাগরি-এ) ও (ক্যাটাগরি-বি) এবং আঞ্চলিক মহাসড়কে থ্রি-হুইলার চলাচল নিষিদ্ধ করা হয়েছে। জেলা সড়ক, সিটি করপোরেশন/পৌরসভা/জেলা সদর, উপজেলা মহাসড়ক ও শহর এলাকায় প্রাইমারি আরবান সড়কে চলাচলের অনুমতি সাপেক্ষে সর্বোচ্চ ঘণ্টায় ৩০ কিলোমিটার গতিতে থ্রি-হুইলার চলতে পারবে। এ ছাড়া শেয়ার রোড ও অন্যান্য সড়ক এবং গ্রামীণ সড়কে সর্বোচ্চ ঘণ্টায় ২০ ও ৩০ কিলোমিটার গতিতে থ্রি-হুইলার চলতে পারবে।

নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, দেশব্যাপী উন্নত যোগাযোগ নেটওয়ার্ক বিস্তৃতির ফলে সড়ক ও মহাসড়কে দ্রুতগতির যাত্রী ও পণ্যবাহী পরিবহনের সংখ্যা ক্রমান্বয়ে বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং প্রায়ই অনাকাঙ্ক্ষিত সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে। বাংলাদেশে সড়ক দুর্ঘটনার অন্যতম কারণ মোটরযানের অতিরিক্ত গতি ও বেপরোয়াভাবে মোটরযান চালানো। দ্রুতগতির কারণে আঘাতের মাত্রাও হয় অত্যধিক। ২০৩০ সালের মধ্যে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ও আহত মানুষের সংখ্যা অর্ধেকে কমিয়ে আনার লক্ষ্যেই নতুন এই নির্দেশিকা জারি করা হলো।

নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, এ গতিসীমা অবশ্যই মেনে সড়ক বা মহাসড়কে মোটরযান চালাতে হবে। সেখানে বলা হয়েছে, বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, হাসপাতাল, আবাসিক এলাকা এবং হাট-বাজার ইত্যাদি সংলগ্ন সড়ক বা মহাসড়কে মোটরযানের সর্বোচ্চ গতিসীমা স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠান বা রাস্তা নির্মাণকারী বা উপযুক্ত প্রতিষ্ঠান নির্ধারণ করবে। তবে তা কোনোক্রমেই জাতীয় মহাসড়কের ক্ষেত্রে ৪০ কিলোমিটার/ঘণ্টা এবং আঞ্চলিক মহাসড়কের ক্ষেত্রে ৩০ কিলোমিটার/ঘণ্টার বেশি হবে না। সর্বোচ্চ গতিসীমার এই বাধ্যবাধকতা শুধু স্বাভাবিক অবস্থায় প্রযোজ্য হবে বলে জানানো হয়। তবে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়া, প্রখর রোদ, অতিরিক্ত বৃষ্টি, ঘন কুয়াশা ইত্যাদি প্রতিকূল পরিস্থিতিতে নিয়ন্ত্রণযোগ্য নিরাপদ গতিসীমা প্রযোজ্য হবে। দৃষ্টিসীমা বেশি মাত্রায় কমে গেলে বা একেবারেই দেখা না গেলে, মোটরযান চালানো বন্ধ রাখতে হবে।

নির্দেশিকায় বলা হয়, এক্সপ্রেসওয়ে, জাতীয় মহাসড়ক, আঞ্চলিক মহাসড়ক এবং জেলা সড়কের উভয় দিকের প্রবেশমুখ ও নির্দিষ্ট দূরত্বে যানবাহনভিত্তিক নির্ধারিত গতিসীমা-সংক্রান্ত সাইন রাস্তা নির্মাণকারী বা উপযুক্ত প্রতিষ্ঠানকে প্রদর্শন করতে হবে। মোটরযানের শ্রেণি বা ধরন অনুযায়ী, ভিন্ন ভিন্ন গতিসীমার জন্য একই পোস্টে মোটরযানের নাম ও ছবিসংবলিত গতিসীমার সাইন প্রদর্শন করতে হবে। পাহাড়ি এলাকা, আঁকাবাঁকা সড়ক, বাঁক, ব্রিজ, রেল বা লেভেল ক্রসিং, সড়ক সংযোগস্থল, বাজার, ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান ও হাসপাতালের সামনে সাইনে প্রদর্শিত গতিসীমা প্রযোজ্য হবে।

নির্দেশিকায় বিশেষ কিছু নির্দেশ দেয়া হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, সড়ক বাঁক, জংশন, জ্যামিতিক কাঠামো, পারিপার্শ্বিক পরিবেশ, দুর্ঘটনার ঝুঁকি ও অন্যান্য বিষয় বিবেচনায় নিয়ে সংশ্লিষ্ট রাস্তা নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক মোটরযানের শ্রেণি বা ধরন অনুযায়ী নির্দিষ্ট দূরত্বের জন্য ট্রাফিক সাইন ম্যানুয়াল অনুযায়ী স্ট্যান্ডার্ড ট্রাফিক সাইন পোস্ট ও গতিসীমা প্রদর্শন বা স্থাপন করবে।

বিশেষ নির্দেশে আরও বলা হয়, মালবাহী মোটরযানসহ অন্যান্য স্বল্পগতির মোটরযান সর্বদা সড়কের বাঁ পাশের লেন দিয়ে চলাচল করবে। শুধু ওভারটেক করার সময় ডান লেন ব্যবহার করতে পারবে, কখনো বাঁ লেন দিয়ে ওভারটেক করা যাবে না।

এতে বলা হয়- ওভারটেকিং নিষিদ্ধ না থাকলে রাস্তার ট্রাফিক সাইন, রোড মার্কিং দেখে এবং সামনে, পেছনে পর্যাপ্ত ও প্রয়োজনীয় জায়গা থাকলে নিরাপদ পরিস্থিতি বিবেচনায় ওভারটেক করা যাবে। ওভারটেক করার সময় সামনে বিপরীত লেনে আসা গাড়ি এবং পেছনের গাড়ির অবস্থান ও গতিবেগ দেখে ওভারটেকিংয়ের জন্য নিরাপদ দূরত্ব আছে কি না, সে সম্পর্কে নিশ্চিত হতে হবে। নির্দেশ পালন না করলে বা গতিসীমা লঙ্ঘন করলে সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে সড়ক পরিবহন আইন, ২০১৮-এর সংশ্লিষ্ট ধারা অনুযায়ী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর



শ্যামবাজার ঘাটে লঞ্চে লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর শ্যামবাজার ঘাটে এমভি বাঙালি লঞ্চের তৃতীয় তলায় লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। তবে এতে কেউ হতাহত হয়নি। ফায়ার সার্ভিসের ৫টি ইউনিটের প্রায় ৫০ মিনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) দুপুর পৌনে ২টা আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে বলে সাংবাদিকদের জানিয়েছে ফায়ার সার্ভিসের মিডিয়া সেলের কর্মকর্তা তালহা বিন জসিম।

এর আগে দুপুর ১২টা ৫৫ মিনিটে এমভি বাঙালি লঞ্চের তৃতীয় তলায় আগুন লাগে।

তালহা বিন জসিম বলেন, রাজধানীর শ্যামবাজার ঘাটে এমভি বাঙালি লঞ্চের তিন তলায় লাগা আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। সদরঘাট নদীর ফায়ার স্টেশনের দুটি ইউনিট ও পোস্তগোলা ফায়ার স্টেশনের দুইটি ইউনিটসহ মোট পাঁচটি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে।

তিনি আরও জানান, প্রাথমিকভাবে আগুন লাগার কারণ, ক্ষয়ক্ষতি ও হতাহতের কোনো খবর জানা যায়নি।


আরও খবর



দাম কমলো সোনার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

দেশের বাজারে এক লাফে ৩১৩৮ টাকা কমিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। আজ মঙ্গলবার বিকেল ৪টা থেকেই সারা দেশে সোনার নতুন এ দর কার্যকর হবে।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস) এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে সোনার এ দাম কমার তথ্য জানায়। এতে বলা হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবী (পিওর গোল্ড) সোনার মূল্য হ্রাস পেয়েছে। সে কারণে সোনার দাম সমন্বয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বাজুস।

নতুন করে প্রতি ভরি ভালো মানের সোনার দাম কমেছে তিন হাজার ১৩৮ টাকা। এখন থেকে দেশের বাজারে ভালো মানের সোনা প্রতি ভরি (২২ ক্যারেট) বিক্রি হবে এক লাখ ১৬ হাজার ২৯০ টাকায়।

নতুন মূল্য অনুযায়ী ২১ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম কমে এক লাখ ১০ হাজার ৯৯৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এ ছাড়া ১৮ ক্যারেটের এক ভরি সোনার দাম ৯৫ হাজার ১৪৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সনাতন পদ্ধতির এক ভরি সোনার দাম ৭৬ হাজার ৫৮৬ টাকা করা হয়েছে।

তবে দেশের বাজারে রুপার দাম অপরিবর্তীত রেখেছে বাজুস।


আরও খবর



এফডিসিতে সাংবাদিকের ওপর হামলা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশন বা এফডিসিতে সাংবাদিকের ওপর হামলা চালিয়েছেন শিল্পীরা। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সন্ধ্যায় এ ঘটনা ঘটে। হামলায় ২৭ এর বেশি সাংবাদিক আহত হয়েছেন। এর মধ্যে সাতজনকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

জানা গেছে, এ হামলার মূল হোতা খল অভিনেতা শিবা শানু। এর পর জয় চৌধুরী ও আলেকজান্ডার বো হামলা চালান। হামলার একপর্যায়ে পুরো এফডিসির ফাইট ডিরেক্টরাও হামলায় অংশ নেন।

তবে ঠিক কী কারণে সাংবাদিকদের ওপর শিল্পীরা হামলা চালান, সে বিষয়ে স্পষ্ট কিছু জানা যায়নি।

এদিন বিকেলে ২০২৪-২৬ এর শিল্পী সমিতির নবনির্বাচিত কমিটি শপথ গ্রহণ করে। সমিতির সভাপতি মিশা সওদাগরকে শপথ বাক্য পাঠ করান প্রধান নির্বাচন কমিশনার খোরশেদ আলম খসরু। এরপর বাকি সদস্যরা মিশা সওদাগরের নেতৃত্বে শপথ গ্রহণ করেন।

শিল্পী সমিতির ২০২৪-২০২৬ মেয়াদের নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয় পেয়েছে মিশা-ডিপজল পরিষদ। সভাপতি পদে মিশা সওদাগর পেয়েছেন ২৬৫ ভোট। নিকটতম প্রার্থী মাহমুদ কলি পেয়েছেন ১৭০ ভোট। সাধারণ সম্পাদক পদে মনোয়ার হোসেন ডিপজল পেয়েছেন ২২৫ ভোট। একই পদে ২০৯ ভোট পেয়েছেন নিপুণ আক্তার। মাত্র ১৭ ভোটে পরাজিত হয়েছেন গতবারের এই সাধারণ সম্পাদক।


আরও খবর



মিয়ানমার সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষের জেরে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) সদস্যসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ৬টার দিকে কক্সবাজারে বিআইডাব্লিউটিএ ঘাট থেকে তাদের ফেরত পাঠানো হয়। বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

শরীফুল ইসলাম বলেন, আজ ভোরে বিজিপি সদস্যদের হস্তান্তর উপলক্ষে কক্সবাজারে বিআইডাব্লিউটিএ ঘাট কাছে বিজিবির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশের প্রতিনিধি দলের বৈঠক হয়। পরে কোস্টগার্ডদের একটি জাহাজ মিয়ানমারের জাহাজ চিন ডুইনের উদ্দেশে কক্সবাজারে বিআইডাব্লিউটিএ ঘাট ত্যাগ করে। ফেরত পাঠানোদের মধ্যে রয়েছে বিজিপি সদস্য, চারজন সেনা সদস্য, ইমিগ্রেশন সদস্য রয়েছেন।

এর আগে মিয়ানমারের প্রতিনিধিরা বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের বিজিপি ও অন্যান্য সদস্যদের দ্রুত শনাক্তকরণ ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টেশন সম্পন্ন করে। সেখানে বাংলাদেশে নিযুক্ত মিয়ানমার দূতাবাস ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধির উপস্থিতিতে জাহাজে করে আগত বিজিপি সদস্যদের কাছে আশ্রয় প্রাপ্তদের হস্তান্তর করা হয়।


আরও খবর