আজঃ শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24
শিরোনাম

আওয়ামীলীগ কাউন্সিলে ননদ-ভাবীর স্নায়ু যুদ্ধ

প্রকাশিত:রবিবার ১৩ মার্চ ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ মার্চ ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
Image

সুন্দরগঞ্জ (গাইবান্ধা) প্রতিনিধি:

আগামি ২৪ মার্চ গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলা আওয়ামী লীগ কাউন্সিল। কাউন্সিলকে ঘিরে আওয়ামীলীগের রাজনীতিতে চলছে নানা জল্পনা কল্পনা ও আনন্দ উৎসব। সভাপতি পদে ৩ জন এবং সাধারণ সম্পাদক পদে ৫ জন প্রার্থীর নাম উঠে এসেছে। সভাপতি পদে প্রয়াত সাবেক সাংসদ মঞ্জুরুল ইসলাম লিটনের বড় বোন বর্তমান উপজেলা আ.লীগ ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক আফরুজা বারী এবং স্ত্রী বর্তমান আলীগ উপজেলা যুগ্ম আহবায়ক সৈয়দা খুরশিদ জাহান স্মৃতির মধ্যে চলছে স্নায়ু যুদ্ধ। অপর সভাপতি প্রার্থী হচ্ছে সুন্দরগঞ্জ ডি ডাব্লিউ সরকারি কলেজের  উপাধ্যক্ষ ও উপজেলা আ.লীগ যুগ্ম আহবায়ক প্রবীণ নেতা আব্দুল হান্নান সরকার। সাধারণ সম্পাদক পদে যাদের নাম উঠে এসেছে তারা হলেন- উপজেলা আ.লীগ যুগ্ম আহবায়ক ও উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান আশরাফুল আলম সরকার লেবু, উপজেলা আ.লীগ যুগ্ম আহবায়ক সাজেদুল ইসলাম, আহসান আজিজার সরদার মিন্টু, মশিউর রহমান আপেল ও উপজেলা আ.লীগ যুগ্ম আহবায়ক ও দহবন্দ ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান রেজাউল আলম রেজা।

২০০০ সালে উপজেলার ভুরারঘাট মাদরাসায় তৎকালিন জামায়াতের আমির গোলাম আযমের জনসভাকে পন্ড করে দিয়ে আ.লীগের রাজনীতিতে পরিচয় লাভ করেন প্রয়াত সাংসদ মঞ্জুরুল ইসলাম লিটন। তখন থেকে আলীগের হাল ধরেন লিটন। এরপর ১০১৪ সালে সংসদ সদস্য নির্বাচিত এবং ২০১৬ সালের ১৮ ফেব্রুয়ারী উপজেলা আ.লীগ কাউন্সিলে তিনি সভাপতিও নির্বাচিত হন। ২০১৬ সালের ৩১ ডিসেম্বর দুর্বৃত্তদের গুলিতে নিহত হন সাংসদ লিটন এবং তখন থেকে উপজেলা আ.লীগ সভাপতি পদটি শুন্য হয়।

২০১৭ সালে সংসদ উপ-নির্বাচনে জাতীয় পাটিকে পরাজিত করে উপজেলা আলীগ সাধারণ সম্পাদক গোলাম মোস্তফা আহমেদ সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। ওই বছরে সড়ক দূর্ঘটনায় আহত হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ১৯ ডিসেম্বর মারা যান সাংসদ গোলাম মোস্তফা আহমেদ। সেই থেকে উপজেলায় আলীগের রাজনীতি নেতা শুন্য হয়ে পড়ে।

২০১৮ সালের ২৮ মার্চ উপজেলা আলীগ সাবেক সভাপতি টি আই এম মকবুল হোসেন প্রমানিককে আহবায়ক এবং ১২ জন  নেতাকে যুগ্ম আহবায়ক করে কেন্দ্রিয় কমিটি উপজেলায় আহবায়ক কমিটি ঘোষণা করে। ২০১৯ সালের ২ ডিসেম্বর অসুস্থ্য জনিত কারনে আহবায়ক টিআইএম মকবুল হোসেন মৃত্যু বরণ করে। এরপর থেকে উপজেলা আলীগের ভারপ্রাপ্ত আহবায়কের দায়িত্ব পালন করে আসছেন যুগ্ম আহবায়ক আফরুজা বারী। ছোট ভাই প্রয়াত সাংসদ লিটনের মৃত্যুর পর ২০১৮ সালে আলীগের রাজনীতিতে যুক্ত হন আফরুজা বারী এবং ২০০৩ সালে আলীগের রাজনীতিতে যুক্ত হন লিটনের স্ত্রী সৈয়দা খুরশিদ জাহান স্মৃতি।

দহবন্দ ইউনিয়ন আ.লীগ সভাপতি আশেক আলী জিকু জানান, আলীগের রাজনীতিতে সুদিনে এবং দুর্দিনে কে কতটুক শ্রম এবং দায়িত্ব পালন করেছেন, তা নেতারা ভাল করে জানে। কাউন্সিলের মাধ্যমে কাউন্সিলরগণ সঠিক নেতৃত্বকে বেচে নিবেন, এটি তার বিশ্বাস।

সভাপতি প্রার্থী সৈয়দ খুরশিদ জাহান হক স্মৃতি জানান, স্বামী প্রয়াত সাংসদ লিটনের পাশে থেকে আলীগের রাজনীতিকে তিনি পরোক্ষ এবং প্রত্যক্ষভাবে লালন করে আসছেন। সেই সুবাধে সকল স্তরের নেতাকর্মীর সাথে তার সু-সর্ম্পক রয়েছে। দলকে সু-সংগঠিত এবং বেগবান করার লক্ষে তার এগিয়ে যাওয়া। তিনি আশাবাদী কাউন্সিররগণ কাউন্সিলের মাধ্যমে তাকে সভাপতি নির্বাচিত করবেন।

অপর সভাপতি প্রার্থী আফরুজা বারী জানান, তার ছোট ভাই প্রয়াত সাংসদ নিহতের পর থেকে তিনি আ.লীগের রাজনীতিতে যুক্ত হয়েছেন। তার ছোট ভাইয়ের অসমাপ্ত কাজগুলোকে সমাপ্ত করার জন্য তিনি আ.লীগের রাজনীতিতে কাজ করে যাচ্ছেন। তিনি বলেন ইতিমধ্যে দলকে অনেকটা এগিয়ে নিয়ে এসেছি। তার দাবি দলের নেতাকর্মীরা তাকে সভাপতি নির্বাচিত করবেন।

আরেক সভাপতি প্রার্থী আব্দুল হান্নান সরকার জানান, আ.লীগের জন্মলগ্ন থেকে রাজনীতি করে আসছেন তিনি। একজন প্রবীণ রাজনীতিবিদ হিসেবে নেতাকর্মীগণ তাকে সভাপতি নির্বাচিত করবেন।


আরও খবর



গুলশানে বহুতল ভবনে আগুন

প্রকাশিত:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

গুলশানের একটি বহুতল ভবনে আগুনের ঘটনা ঘটেছে। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের ৬টি ইউনিট আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে।

শনিবার (২৩ মার্চ) বিকেলে ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরের ডিউটি অফিসার রাফি আল ফারুক বলেন, বিকেল চারটার পর গুলশান-১ এর এ ডব্লিউ আর টাওয়ারের আগুনের সংবাদ পেয়ে সেখানে ৬টি ইউনিট পাঠানো হয়েছে।

প্রাথমিক সংবাদে জানা গেছে, ওই ভবনের একটি ফ্লোরে আগুনের ঘটনা ঘটেছে। এ বিষয়ে পরে বিস্তারিত জানাতে পারব।


আরও খবর
শিশু হাসপাতালে আগুন নিয়ন্ত্রণে

শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪




জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণের মৃত্যুতে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শোক

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার অন্যতম নকশাকার, জাসদ নেতা বীর মুক্তিযোদ্ধা শিব নারায়ণ দাসের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) বিকেলে পৃথক শোক বার্তায় তারা প্রয়াতের আত্মার শান্তি কামনা করেন এবং শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি গভীর সমবেদনা জানান।

এর আগে, সকাল সাড়ে ৯টায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের কেবিন ব্লকের আইসিইউতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন নারায়ণ দাস। তার বয়স হয়েছিল ৭৮ বছর। মৃত্যুকালে তিনি এক ছেলে, স্ত্রী ও অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।

১৯৭০ সালের ৬ জুন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইকবাল হলের (বর্তমান শহীদ সার্জেন্ট জহুরুল হক হল) ১১৬ নং কক্ষে রাত ১১টার পর পুরো পতাকার নকশা শেষ করেন শিব নারায়ণ দাস। এ পতাকাই পরবর্তীতে ১৯৭১ এর ২ মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বটতলায় উত্তোলিত হয়। ১৯৭১ সালের ২৩ মার্চ পাকিস্তান দিবসে সমগ্র পূর্ব পাকিস্তানের বিভিন্ন স্থানে পাকিস্তানের জাতীয় পতাকার পরিবর্তে শিব নারায়ণ দাশের নকশা করা বাংলাদেশের পতাকা উত্তোলন করা হয়।

শিব নারায়ণ দাসের জন্ম কুমিল্লায়। তার পিতা সতীশচন্দ্র দাস। ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে পাকিস্তানি সেনারা তাকে ধরে নিয়ে হত্যা করে। শিব নারায়ণ দাসের স্ত্রীর নাম গীতশ্রী চৌধুরী এবং তাদের সন্তান অর্ণব আদিত্য দাস।


আরও খবর



পানগুছি নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে প্রাণ গেল ছাত্রের

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বাগেরহাট প্রতিনিধি

Image

বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে মাছ ধরতে গিয়ে নদীতে ডুবে ইমাম হোসেন গাজী(১৪) নামে এক স্কুলছাত্র প্রাণ হারিয়েছেন।

শুক্রবার(২৯ মার্চ) বেলা ১১টার দিকে শ্রেণিখালী গ্রামের মালয়েশিয়া প্রবাসি সরাফত আলী গাজীর ছেলে ইমাম হোসেন তার দাদা খলিল গাজীর সাথে বাড়ির সামনে পানগুছি নদীতে মাছ ধরতে গিয়ে জালের দড়িতে পেচিয়ে জালের সাথে ডুবে যায়।

খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের একটি ইউনিট ঘটনাস্থলে পৌঁছানোর আগেই বেলা ১২ টার দিকে স্থানীয়রা নদীতে তল্লাশি করে ইমাম হোসেনের মরদেহ উদ্ধার করে।

ইমাম হোসেন স্থানীয় শহীদ শেখ রাসেল মুজিব মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের ৮ম শ্রেণির ছাত্র ছিল। সে লেখাড়ায় ভাল ছাত্র ছিল বলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. শহিদুল ইসলাম খান জানিয়েছেন।

ফায়ার সার্ভিস মোরেলগঞ্জ স্টেশন কর্মকর্তা প্রবীর দেবনাথ এ খবরের সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।


আরও খবর



‘নির্বাচনে খরচ ১ কোটি ২৬ লাখ, যেভাবেই হোক তুলবো’

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নাটোর প্রতিনিধি

Image

নাটোর-১ (লালপুর-বাগাতিপাড়া) আসনের সংসদ সদস্য মো. আবুল কালাম আজাদ বলেছেন, নির্বাচনে আমি ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা খরচ করেছি, এটা তুলবো। এটা যেভাবেই হোক আমি তুলবো। এটুকু অন্যায় করবো, আর করবো না।’

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিওতে সংসদ সদস্য আজাদকে এমন বক্তব্য দিতে দেখা গেছে। ভিডিওটি গত মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) লালপুর উপজেলা প্রশাসন আয়োজিত স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানের। এ নিয়ে জেলাজুড়ে ব্যাপক আলোচনা–সমালোচনা হচ্ছে।

সংসদ সদস্য আবুল কালাম বলেন, আপনার টাকা আমার প্রকল্প থেকে দিয়েছি। আমি তো বাড়ির জমি বিক্রি করে দেইনি। আমার বেতন-ভাতার টাকাটাও দেইনি। আমার ৫ বছরের বেতন-ভাতার ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা ছাড়া আমার কোনো সম্পদ ছিল না। আগামীতেও থাকবে না। তবে ১ কোটি ২৬ লাখ টাকা আমি খরচ করেছি, এটা তুলবো। এটা আমি যেভাবেই হোক তুলবো। এটুকু অন্যায় করবো, আর করবো না।’

তিনি বলেন, ২৫ লাখ টাকা ব্যাংকে জমা দিয়েছি। ট্যাক্স ফ্রি গাড়ি কিনেছিলাম ২৭ লাখ টাকা দিয়ে। আমি চাইলে ১ কোটি টাকা দিয়ে কিনতে পারতাম। যেহেতু আমার টাকা নেই, আমি ২৭ লাখ টাকা দিয়ে কিনেছিলাম। এবার আমি ওই টাকা দিয়ে কিনব। ওই টাকা, আমি তুলে নেবো এবার। নিয়ে আর কিছু করবো না। খালি এই এক কোটি ২৬ লাখ টাকা তুলব। আমার প্রকল্প থেকে আগে সাইকেল দিয়েছি, দরকার হলে মোটরসাইকেল দেবো, অসুবিধা নেই। আমি অন্যায় করবো না। যার টাকা তাকে দেবো।’

এ বিষয়ে লালপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শারমিন আখতারকে একাধিকবার কল করলেও তিনি কল রিসিভ করেননি।

এ বিষয়ে সংসদ সদস্য মো. আবুল কালাম আজাদ বলেন, আমি তো তা বলিনি। আমি বলেছি, মানুষের তো নির্বাচনে খরচ হয়। সেই খরচের কথা এমনিতে যুক্তি হিসেবে বলেছি। আমি মানুষের উন্নয়নে ও কল্যাণে নিঃস্বার্থভাবে কাজ করছি।’


আরও খবর



মুম্বাইয়ে নয় জনের সঙ্গে একঘরে রাত কাটিয়েছেন নোরা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৪ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বিগ বস-এ তার উপস্থিতির মাধ্যমে রাতারাতি খ্যাতি অর্জন করেছিলেন নোরা ফাতেহি। এরপর একের পর এক ছবি, মিউজিক ভিডিওর হাত ধরে এখন বিশ্বব্যাপী এক ঘরোয়া নাম হয়ে উঠেছেন তিনি। সম্প্রতি মাডগাঁও এক্সপ্রেস ছবিতে তার অভিনীত চরিত্রের জন্য সকলের মন জয় করেছেন নোরা। কিন্তু, একটা সময় বলিউডে পা রেখেই নোরা বুঝেছিলেন সফরটা এতোটা সহজ নয়। সম্প্রতি একটি সাক্ষাত্কারে, নোরা তার স্বপ্নের শহর মুম্বাইতে এসে কঠিন সময়ের অভিজ্ঞতা গুলো শেয়ার করেছেন।

টাইমস অব ইন্ডিয়ার প্রতিবেদন অনুযায়ী, মরোক্কান নৃত্যশিল্পী নোরা ফাতেহিকে মুম্বাই শহরে এসে ভয়ানক পরিস্থিতির শিকার হতে হয়েছে। সাক্ষাত্কারে তিনি জানান, প্রথম যখন এখানে এসেছিলেন নয় জনের সঙ্গে একটি ঘর শেয়ার করে থাকতেন। নোরা এই রুমমেটদের সাইকোপ্যাথ হিসাবে বর্ণনা করেছেন।

তিনি বলেন, আমি তিন বিএইচকে অ্যাপার্টমেন্টে নয়জন সাইকোপ্যাথের সাথে থাকতাম যেখানে আমি অন্য দুই মেয়ের সাথে ঘরটি ভাগ করে নিতাম। সেখানে থাকাকালীন আমি ভাবতাম, আমি কীসের মধ্যে পড়েছি? আমি এখনও সেই ট্রমার মধ্যে আছি।

সাক্ষাৎকারে নোরা বলেন, হিন্দি শিখতে শুরু করেছিলাম। কিন্তু অডিশনের সময় ভয়ানক অবস্থা হতো আমার। মানসিকভাবে প্রস্তুত থাকতাম না। নিজেকে খুব বোকা বলে মনে হত। কিন্তু কিছু মানুষ তো ক্ষমা করেন না। সামনাসামনি হাসাহাসি করতেন তারা। বলতেন, আমি সার্কাস থেকে এসেছি। খুব অসম্মানজনক বলে মনে হয়েছে আমার। বাড়ি ফেরার সময় কাঁদতাম।

এছাড়া নোরা এজেন্সিগুলির হাত ধরে ইন্ডাস্ট্রিতে এসে যে শোষণের সম্মুখীন হয়, তাও তুলে ধরেছিলেন। তাকে সামান্য বেতন দিত সেই এজেন্সি। সেই সময়ে ডিম-পাউরুটি খেয়ে বেঁচে ছিলেন বলে জানান নোরা।

বিগ বস ৯ সিজনে অংশগ্রহণ করেছিলেন নোরা। সে সময় প্রিন্স নারুলার সঙ্গে তার রোম্যান্টিক লিঙ্ক আপ আলোচিত হয়েছিল। বিগ বসের বাড়িতে তাদের প্রেম শিরোনাম তৈরি করতো।

বিগ বসের পর তাকে দেখা যায় ব্লকবাস্টার বাহুবলী ছবির একটি নাচের দৃশ্যে। ক্যারিয়ার শুরু হয় সেই থেকে। ঠিক মতো হিন্দি বলতে পারতেন না অভিনেত্রী। অনেক হেনস্থার শিকার হয়েছিলেন নোরা। ধীরে ধীরে বলিউডের অন্দরমহলে নিজের জায়গা করেছেন তিনি।


আরও খবর