আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার হবে ‘স্মার্ট বাংলাদেশ’

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আগামী দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নির্বাচনী ইশতেহার স্মার্ট বাংলাদেশ হবে বলে জানিয়েছেন দলের সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

তিনি বলেন, আমাদের আগামী নির্বাচনের ইশতেহার হবে স্মার্ট বাংলাদেশ। যদিও এটা আগেই বলে দিয়েছি। কিন্তু এটাই হবে, বাংলাদেশকে আমরা স্মার্ট বাংলাদেশ হিসেবে গড়ব।

সোমবার (১৫ মে) বিকেল ৪টায় প্রধানমন্ত্রীর সরকারি বাসভবন গণভবনে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এসব কথা বলেন। সদ্য সমাপ্ত জাপান, যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্য সফর নিয়ে এ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।

জাপানে জনশক্তি রপ্তানি নিয়ে সাংবাদিকদের আরেক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জাপানে জনশক্তি রপ্তানি আমরা করতাম না, করি না। আর জাপান চায় দক্ষ জনশক্তি ও শিক্ষিত। আরেকটা বিষয় হচ্ছে জাপানের ভাষা। জাপানে কাজ করতে হলে জাপানি ভাষা শিখতে হবে। আমাদের যারা জাপানি ভাষা শিখবে তারাই যেতে পারবে। আর যে কাজে যাবে তার দক্ষতা অর্জন করতে হবে। ট্রেনিং নিতে হবে। তবেই জাপানে যেতে পারবে। তাহলে যেতে কোনো অসুবিধা নেই। কিন্তু যারা দেশটিতে যেতে চায় তারা নিজেদের সেভাবে প্রস্তুত করেন না, সেটাই সমস্যা হয়ে যায় আমাদের। অন্য কোনো অসুবিধা নেই।

প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, আমাদের দেশে কিছু লোক আছে, দেশে যতই ভালো কাজ হোক না কেন, তারা তা দেখে না। তারা হয়ত চোখ থাকতে অন্ধ, আরেকটা হচ্ছে হীনমন্যতা। প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য অপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে। হয় তাদের জ্ঞানের অভাব, না হয় দুরভিসন্ধি। প্রতিহিংসা পরায়ণতা, এটা তাদের থাকবে। রাজনীতি যখন করি, সেখানে সমালোচনা থাকবে। আমাদের কাজ আমরা করে যাচ্ছি। সেভাবে করেই বাংলাদেশকে এই পর্যন্ত নিয়ে এসেছি। ২০০৯ সালে যখন সরকার গঠন করলাম তখন ২০০৮ সালের বাংলাদেশ কি ছিল, আজকে ২০২৩ সালে কোথায় এসেছে, সেই হিসাবটা করলেই তো বাংলাদেশ কতটুকু এগিয়েছে তা জানতে পারবে। অতি দারিদ্র্যের হার ছিল ২৫ ভাগ, সেটাকে ৫ দশমিক ৬ ভাগে নামাতে পেরেছি। অতি দারিদ্র্য বলে কিছু নেই।

শেখ হাসিনা বলেন, ৯৬ সালে ক্ষমতায় আসার পরে প্রাইভেট সেক্টরে মোবাইল, টেলিফোন চালু করে দিয়েছিলাম। আবার টেলিফোন ছিল এনালগ, সেইগুলো ডিজিটাল করেছি। আজকে দেশে প্রযুক্তি ব্যবহারের জন্য ট্রেনিংয়ের ব্যবস্থা আছে। স্কুলে-স্কুলে এখন ডিজিটাল ল্যাব আছে। এখন মোবাইলে ফোনে কথা বলতে পারছি, ছবি পাঠাতে পারছি। এটা স্মার্টনেস না? করোনার সময় আমরা যে মানুষের কাছে নগদ সহায়তা পাঠালাম, কীভাবে পাঠিয়েছি? প্রত্যেকর নাম ও আইডি কার্ড নিয়ে একসঙ্গে সরাসরি ৩৫ লাখ মানুষের কাছে টাকা পৌঁছে গেলো। এখন বয়স্ক, বিধবা ভাতাসহ যা কিছু দিচ্ছি, সবাই মোবাইল ফোনের মাধ্যমে দিচ্ছি।

প্রধানমন্ত্রী বলেন, আগামীতে আমাদের জনগোষ্ঠী হবে ডিজিটাল। তারা অনলাইন ব্যবহার করবে। এখন অনলাইনে চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া হচ্ছে। এমনকি বিদেশি বিশেষজ্ঞদের থেকেও অনলাইনে মতামত নেওয়া হচ্ছে। সেইভাবে দেশ এগিয়ে যাবে। এটাই স্মার্ট বাংলাদেশ, এখানে না বোঝার তো কিছু নেই।


আরও খবর



বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্রতম ১০ দেশের তালিকা প্রকাশ

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

বিভিন্ন দেশের মানুষের ক্রয়ক্ষমতার সঙ্গে মাথাপিছু জিডিপির সমন্বয় করে বিশ্বের সবচেয়ে দরিদ্র ১০ দেশের তালিকা প্রকাশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ)। প্রচুর বৈদাশিক সম্পদ থাকা সত্ত্বেও কিছু দেশ চরম দারিদ্র্যের মধ্যে ডুবে আছে। তালিকায় দরিদ্রতম ১০টি দেশই আফ্রিকা মহাদেশের। আইএমএফর প্রতিবেদন অনুযায়ী বিশ্বে দরিদ্রতম দেশের তালিকায় এক নম্বরে রয়েছে দক্ষিণ সুদান।

তালিকায় বাকি দেশগুলো হলো-বুরুন্ডি, মধ্য আফ্রিকান প্রজাতন্ত্র, কঙ্গো গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র, মোজাম্বিক, মালাউই, নাইজার, চাদ, লাইবেরিয়া ও মাদাগাস্কার।

জিডিপি ছাড়াও একটি দেশে বসবাসের খরচ আমলে নিয়ে তালিকাটি করেছে আইএমএফ। এতে বিভিন্ন দেশের জীবনযাত্রার মান সম্পর্কে পরিষ্কার একটি ধারণা পাওয়া যায়। ২০১১ সালে স্বাধীনতা লাভ করা দক্ষিণ সুদানে অস্থিতিশীল রাজনৈতিক অবস্থা, চলমান সংঘর্ষ এবং অপ্রতুল অবকাঠামোর কারণে জীবনযাত্রার মান খুবই নিম্ন। 

সুদান ছাড়াও বাকি দেশগুলো সবই আফ্রিকা মহাদেশের অন্তর্ভুক্ত। এসব দেশেও রয়েছে সংঘাত, অবকাঠামোর অভাব, বৃষ্টিনির্ভর কৃষিব্যবস্থা, জনসংখ্যার অনিয়ন্ত্রিত বৃদ্ধি, এবং খাদ্যের সংকট। এমনকি কঙ্গো এবং মোজাম্বিকের মতো বড় বড় দেশগুলোও দারিদ্র্যে জর্জরিত।

এশিয়ার সবচেয়ে দরিদ্র দেশ হিসেবে ইয়েমেনকে চিহ্নিত করেছে আইএমএফ। তবে দেশটিতে চলমান সংঘর্ষের কারণে সঠিক তথ্য সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ কঠিন হয়ে পড়ে। আইএমএফর এই প্রতিবেদনের উদ্দেশ্য হলো, এসব দেশে দারিদ্র্যের মূল কারণগুলোর ব্যাপারে বিশ্বকে জানানো। অবকাঠামোগত উন্নয়ন, অর্থনীতিতে বৈচিত্র্য আনা এবং স্থিতিশীল রাজনৈতিক পরিস্থিতি তৈরি করা গেলে এসব দেশের ভবিষ্যৎ ভালো হয়ে উঠবে।


আরও খবর



পুরোনো সম্পর্ককে আঁকড়ে ধরলেন ঐশ্বরিয়া

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

অবশেষে ঐশ্বরিয়া রায়কে নতুনভাবে ফিরতে দেখে স্বস্তি পেলেন তার অনুরাগীরা। পুরোনো সম্পর্ক যে আজও এভাবে আঁকড়ে ধরে আছেন অভিনেত্রী, তা বুঝতে পেরে খুশি সবাই। এক প্রসাধনী সংস্থার বহু পুরোনো মুখ তিনি। সেই শ্যাম্পু-কালার ব্র্যান্ডে মাঝে দেখা গিয়েছিল নতুন মুখকে। সম্প্রতি আবারও সেখানে যুক্ত হলেন অভিনেত্রী। শুধু তাই নয়, ঐশ্বরিয়া দিলেন এক বার্তাও।

তিনি বলেন, না, কোনো আপস নয়। সেই বিজ্ঞাপনী প্রচারে তাকে বলতে শোনা যায়, আমি আজকের নারী। যে অল্পেতে সন্তুষ্ট নয়। আমি আপসে বিশ্বাসী নই। এগিয়ে চলাই আমার কাছে উল্লেখযোগ্য। তাই চুলের ক্ষেত্রেও বা কেন এত ব্যতিক্রম হবে? তাকে নতুনভাবে আবিষ্কার করে অবাক তার অনুরাগীরা।

সবাই বলছেন, অ্যাশকে যেন চেনাই যাচ্ছে না। হুট করে যেন বয়স খানিক কমে গিয়েছে তার।

গত কয়েক মাস ধরেই বলিপাড়ায় ঐশ্বরিয়া রায় ও অভিষেক বচ্চনের মধ্যে সম্পর্কের অবনতির গুঞ্জন তুঙ্গে। এ বিষয়ে তাদের কেউ মুখ না খোলায় আরও জোরালো হয়েছে গুঞ্জন। সম্প্রতি আম্বানির ছেলের প্রাক বিয়ের অনুষ্ঠানে তাদেরকে একসঙ্গে দেখে খানিক স্বস্তি পেলেও নিশ্চিত হতে পারছেন না কেউই।

বচ্চন পরিবার যদিও বরাবরই ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিজেদের মধ্যেই রাখতে চান। তাই এ নিয়ে জনসমক্ষে কেউই মুখ খোলেননি। তবে অনুরাগীদের অনুরোধ স্বামী-স্ত্রীর মধ্যে যদি ঝামেলাও হয়, তাও যেন অতি দ্রুত মিটে যায়। আবারও যেন কাছাকাছি আসেন তারা।


আরও খবর



শিক্ষার্থীকে গুলি, সেই মেডিকেল শিক্ষক আটক

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সিরাজগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজে আরাফাত আমিন তমাল নামে তৃতীয় বর্ষের এক শিক্ষার্থীকে গুলি করার ঘটনায় শিক্ষক ডা. রায়হান শরীফকে আটক করেছে পুলিশ। সোমবার (৪ মার্চ) সন্ধ্যায় তাকে কলেজ থেকে সদর থানায় নেওয়া হয়েছে।

সিরাজগঞ্জের পুলিশ সুপার আরিফুর রহমান মন্ডল বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। 

সিরাজগঞ্জের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) মোহাম্মদ হান্নান মিয়া বলেন, অভিযুক্ত শিক্ষক ডা. রায়হান শরীফকে শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ থেকে আটক করে থানায় আনা হয়েছে। ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী লিখিত অভিযোগ দিলেই সেটা এজাহার হিসেবে নিয়ে মামলা করা হবে। যেহেতু এত বড় একটা ঘটনা ঘটেছে মামলা তো হবেই। মামলা হলে সেই অনুযায়ী পরবর্তী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

সন্ধ্যা পৌনে ৭টার দিকে শহীদ এম মুনসুর আলী মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ মো. আমিরুল হোসেন বলেন, আহত শিক্ষার্থীর অস্ত্রোপচার সম্পন্ন হয়েছে। সে এখন শঙ্কামুক্ত। ওই শিক্ষার্থীর পরিবারের পক্ষ থেকে এখনো আমার সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়নি। অভিযুক্ত শিক্ষকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

ঘটনার বিষয়ে শহীদ এম মুনসুর আলী মেডিকেল কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি নাজমুস সাকিব উচ্ছ্বাস বলেন, ওই শিক্ষক অসময়ে ক্লাস নিতে চাইলে শিক্ষার্থীরা রাজি ছিল না। আজ তিনি সবাইকে জোর করে ইচ্ছার বাইরে ক্লাসে বসান। এরপর তার বন্দুকটি বের করে এক ছাত্রীর কানের পাশে নিয়ে তমালের দিকে গুলি করেন। এরপর গুলিটি তমালের পায়ে লাগে। মূলত তিনি অস্ত্রের প্রদর্শন করার জন্যই গুলিটি করেন।

উচ্ছ্বাস আরও বলেন, এই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ক্যাম্পাস প্রাঙ্গণে এর আগেও গুলি করার অভিযোগ আছে। তিনি শিক্ষার্থীদের হলে গিয়েও অস্ত্র প্রদর্শন করেন। শিক্ষার্থীদের নেশা করার প্রলোভনসহ অনেক কথা বলেন। ছাত্রীদের নিয়ে রাতে কলেজে ঘুরে বেড়াতে বাধ্য করেন। এসব বিষয়ে কর্তৃপক্ষকে এর আগে জানানো হলেও তারা কোনো ব্যবস্থা নেয়নি।

সিরাজগঞ্জের পুলিশ সুপার আরিফুর রহমান মন্ডল বলেন, ওই শিক্ষককে আটক করে থানায় আনা হয়েছে। তার বিরুদ্ধে মামলার প্রস্তুতি চলছে। এছাড়াও তার অস্ত্রটি বৈধ নাকি অবৈধ তা যাচাই করা হচ্ছে।

প্রসঙ্গত, সোমবার (৪ মার্চ) বিকেলে সিরাজগঞ্জের শহীদ এম মনসুর আলী মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থী আরাফাত আমিন তমালকে গুলি করেন কলেজের শিক্ষক ডা. রায়হান শরীফ। এ ঘটনায় অভিযুক্ত শিক্ষকের বিচার চেয়ে বিক্ষোভ করছেন শিক্ষার্থীরা অভিযুক্ত ডা. রায়হান শরীফ কলেজের কমিউনিটি মেডিসিন বিভাগের শিক্ষক।


আরও খবর



বায়ুদূষণে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ঢাকা

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বিশ্বের ১০০টি দূষিত শহরের মধ্যে রবিবার (০৩ মার্চ) শীর্ষে রয়েছে রাজধানী ঢাকা। আজ সকাল ৭টায় সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বাতাসের মান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (আইকিউ এয়ার) সূচক এ তথ্য জানিয়েছে।

তালিকায় আজ সবার শীর্ষে অবস্থান করা রাজধানীর বাতাসের মানের স্কোর ১৯৪, অর্থাৎ নগরবাসীর জন্য ঢাকার বাতাস আজ অস্বাস্থ্যকর। এই অবস্থায় রাজধানীবাসীকে মাস্ক পরাসহ বাইরে ব্যায়াম এড়িয়ে চলার পরামর্শ দেয়া হয়েছে। পাশাপাশি তালিকায় ১৬৪ স্কোর নিয়ে আছে ভিয়েতনামের হানোই। এই মানও সেখানকার বাসিন্দাদের জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচনা করা হয়।

এছাড়া তালিকার শীর্ষ তিন নম্বরে ১৬১ স্কোর নিয়ে আছে প্রতিবেশী দেশ ভারতের কলকাতা। দেশটির এই শহরটির বাতাসও আজ নাগরিকদের জন্য অস্বাস্থ্যকর।

স্কোর শূন্য থেকে ৫০ এর মধ্যে থাকলে বায়ুর মান ভালো বলে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ হলে মাঝারি বা সহনীয় ধরা হয় বায়ুর মান। সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। ১৫১ থেকে ২০০ পর্যন্ত অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়। স্কোর ২০১ থেকে ৩০০ হলে খুবই অস্বাস্থ্যকর বলে বিবেচনা করা হয়। এছাড়া ৩০১-এর বেশি হলে তা দুর্যোগপূর্ণ বা বিপজ্জনক বলে বিবেচিত হয়।


আরও খবর



অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে চান্স পেলেন জাবি শিক্ষার্থী মামুন

প্রকাশিত:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৩ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

বিশ্বখ্যাত অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পেয়েছেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) শিক্ষার্থী আবদুল্লাহ আল মামুন। তিনি এভিডেন্স বেজড হেলথ কেয়ার‍ বিষয়ে স্নাতকোত্তর করার সুযোগ পেয়েছেন।

মামুন বিশ্ববিদ্যালয়ের পাবলিক হেলথ অ্যান্ড ইনফরমেটিক্স বিভাগের ২০১৬-২০১৭ শিক্ষাবর্ষের (৪৬ তম ব্যাচ) শিক্ষার্থী।

বিশ্ববিদ্যালয় জীবনের শুরু থেকেই পড়াশোনার পাশাপাশি গবেষণার সাথে যুক্ত ছিলেন। বিশ্বের সেরা শতকরা ২ শতাংশ গবেষকের তালিকায় স্থান পেয়েছেন এই তরুণ। ইতোমধ্যে তার গবেষণার সাইটেশন সংখ্যা ৯ হাজারের কাছাকাছি। বিশ্বসেরা গবেষকদের তালিকায় স্থান পাওয়া মামুনের প্রকাশিত গবেষণা পত্রের সংখ্যা ১৫০ এর অধিক।

নিজে গবেষণা করা ছাড়াও তিনি ২০১৭ সালে গবেষণা প্রতিষ্ঠান, চিন্তা রিসার্চ বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা করেন। এর অধীনে তিনি দেশি-বিদেশি গবেষকদের সাথে কাজ করে যাচ্ছেন। এ ছাড়াও তিনি নতুন গবেষকদের জন্য কিছু মেন্টরিং-ট্রেনিং প্রোগ্রাম করে যাচ্ছেন।

অক্সফোর্ডে পড়ার সুযোগ পাওয়ার অনুভূতি জানিয়ে তিনি বলেন, অনেকের মতো আমারও বিশ্বসেরা অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে উচ্চশিক্ষা গ্রহণের স্বপ্ন ছিল। অবশেষে তা পূরণ হচ্ছে। এটা সত্যিই আনন্দের। যদিও অক্সফোর্ডে চান্স পাওয়ার আগে আমি যুক্তরাষ্ট্রের বিখ্যাত জনস হপকিন্স বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ার সুযোগ পেয়েছিলাম। আমি যেখানেই থাকি আমার গবেষণা কার্যক্রম অবিচ্ছিন্নভাবে চালিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করব। পাশাপাশি এ যাত্রায় সহায়তাকারী শিক্ষক, সহপাঠীসহ শুভাকাঙ্ক্ষীদের প্রতি অনেক কৃতজ্ঞতা রইল।


আরও খবর