আজঃ সোমবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

আপিল বিভাগের আরও দুই বিচারপতির পদত্যাগ

প্রকাশিত:শনিবার ১০ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১০ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসানের পদত্যাগের পর এবার আপিল বিভাগের দুজন বিচারপতি পদত্যাগ করেছেন। তারা হলেন বিচারপতি মো. আবু জাফর সিদ্দিকী ও বিচারপতি কাশেফা হোসেন। আইন মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি বরাবরে তাদের পদত্যাগপত্র পাঠানো হয়েছে।

শনিবার বিকালে তাদের পদত্যাগপত্র পাঠানো হয় বলে সংশ্লিষ্ট সূত্রগুলো নিশ্চিত করেছে।

বিচারপতিদের ঘনিষ্ঠ সূত্রগুলো বলেছে, বিকাল ৪টার দিকে দুই বিচারপতি পদত্যাগপত্র পাঠান।

এর আগে শনিবার বেলা আড়াইটার দিকে আইন মন্ত্রণালয়ের সূত্র জানায়, প্রধান বিচারপতি ওবায়দুল হাসান পদত্যাগ করেছেন।

প্রধান বিচারপতিসহ আপিল বিভাগের সাত বিচারপতির পদত্যাগ দাবিতে শনিবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগের বর্ধিত ভবনের সামনে বিক্ষোভ করেন আন্দোলনকারীরা। বেলা দেড়টার দিকে জানা যায়, প্রধান বিচারপতি পদত্যাগ করার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। বেলা ২টার দিকে আন্দোলনকারীরা হাইকোর্ট এলাকা ছেড়ে চলে যান।


আরও খবর
আদালতে আসাদুজ্জামান নূর ও মাহবুব আলী

সোমবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪




মাথা নত করে ক্ষমা চাইলেন নরেন্দ্র মোদি

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩০ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ৩০ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

আট মাস আগে মহাধুমধামে মহারাষ্ট্রে ছত্রপতি শিবাজির মূর্তি উদ্বোধন করেছিলেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। তবে দিন কতেক আগে সেই মূর্তিটি ভেঙে পড়ে। এ নিয়ে রাজ্যজুড়ে ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে। এবার এই ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন মোদি। তিনি বলেন, আমি শিবাজি মহারাজ এবং তার মূর্তি ভেঙে পড়ায় যাদের ভাবাবেগে আঘাত লেগেছে, তাদের সকলের কাছে ক্ষমা চাইছি।

শুক্রবার (৩০ আগস্ট) মহারাষ্ট্রের পালঘরে মোদি বলেন, যে মুহূর্তে আমি এখানে অবতরণ করি, আমি প্রথমে মূর্তি ভেঙে পড়ার জন্য শিবাজির কাছে ক্ষমা চেয়েছি। এই মূর্তি ধসে পড়ে যেসব মানুষ আহত হয়েছেন তাদের কাছেও ক্ষমা চাইছি।

তিনি বলেন, যারা শিবাজিকে তাদের দেবতা বলে মনে করেন এবং মূর্তি ভেঙে পড়ায় আহত হয়েছেন, তাদের কাছে আমি মাথা নত করে ক্ষমা চাইছি। আমাদের মূল্যবোধ আলাদা। আমাদের কাছে আমাদের দেবতার চেয়ে বড় কিছুই নয়।

এনডিটিভির খবর অনুযায়ী, গত সোমবার (২৬ আগস্ট) রাজ্যের সিন্ধুদুর্গ জেলায় ছত্রপতি শিবাজির ৩৫ ফুট লম্বা মূর্তিটি ভেঙে পড়ে। এই মূর্তি নির্মাণের উদ্দেশ্য ছিল সামুদ্রিক প্রতিরক্ষা ও নিরাপত্তার প্রতি মারাঠা নৌবাহিনী, ছত্রপতি শিবাজির উত্তরাধিকারকে সম্মান জানানো এবং আধুনিক ভারতীয় নৌবাহিনীর সঙ্গে ঐতিহাসিক যোগসূত্র স্থাপন।

তবে উদ্বোধনের মাত্র আট মাসের মাথায় এই মূর্তি ভেঙে পড়ে বেশ কয়েকজন আহত হন। এ নিয়ে বিরোধীদের তোপের মুখে পড়ে ক্ষমতাসীন শিবসেনা সরকার। মূর্তি নির্মাণে দুর্নীতির অভিযোগ তুলে প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী একনাথ শিন্ডে ও উপমুখ্যমন্ত্রী দেবেন্দ্র ফড়নবিসের পদত্যাগ দাবি করছেন তারা।


আরও খবর
নিউইয়র্কে হতে পারে ইউনূস-শেহবাজ বৈঠক

সোমবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪




কিশোরগঞ্জে শেখ হাসিনা ও কাদেরের নামে হত্যা মামলা

প্রকাশিত:শনিবার ৩১ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ৩১ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি

Image

কিশোরগঞ্জে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও সাবেক সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরসহ ৮৮ জনের নামে হত্যা মামলা দায়ের করা হয়েছে। আসামি তালিকায় রয়েছে শতাধিক অজ্ঞাত ব্যক্তিও।

শুক্রবার (৩১ আগস্ট) দুপুরে কিশোরগঞ্জ সদর মডেল থানায় এ মামলাটি দায়ের করেন মো. মতিউর রহমান নামের এক ব্যক্তি।

মামলায় উল্লেখ করা হয়, ৪ আগস্ট বৈষম্যবিরোধী কোটা আন্দোলনের মিছিল নিয়ে কিশোরগঞ্জ শহরের স্টেশন রোডে জড়ো হয় ছাত্র-জনতা। এ সময়, মিছিলের ওপর দেশীয় অস্ত্র ও বিভিন্ন ধরণের আগ্নেয়াস্ত্র নিয়ে হামলা চালায় আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা।

জীবন বাঁচাতে ওই এলাকার আশফাকুল ইসলাম টিটুর বাড়িতে আশ্রয় নেন বেশ কয়েকজন। কিন্তু ওই বাড়িতেও আগুন দেয় মামলার কয়েকজন আসামী। আগুনে দগ্ধ হয়ে মারা যান জুলকার হোসাইন ও অঞ্জনা নামের দুইজন।


আরও খবর
ভোলায় বিপুল অস্ত্রসহ ৭ সন্ত্রাসী আটক

সোমবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪




চাকরির আশায় ভারতে গিয়ে কিডনি খোয়ালেন ৩ বাংলাদেশি

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

চাকরির আশায় ভারতে গিয়েছিলেন তিন বাংলাদেশি নাগরিক। কিন্তু দেশটিতে পৌঁছানোর পর তারা তিনজনই পড়ে যান কিডনি পাচারকারী সিন্ডিকেটের খপ্পরে। ওই সিন্ডিকেট তাদের প্রত্যেকের কাছ থেকেই কেড়ে নিয়েছে একটি করে কিডনি।

ভারতের আইন প্রয়োগকারী কর্তৃপক্ষের দাখিল করা সাম্প্রতিক অভিযোগপত্রে বাংলাদেশের ওই তিন নাগরিক তাদের নিজস্ব অভিজ্ঞতা বর্ণনা করে ভারতে পরিচালিত কিডনি পাচার চক্রের কথা ফাঁস করেছেন। সেখানেই উঠে এসেছে চাঞ্চল্যকর তথ্য।

মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) পৃথক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম টাইমস অব ইন্ডিয়া এবং ইকোনমিক টাইমস।

সংবাদমাধ্যমগুলো ভুক্তভোগী ওই তিন ব্যক্তিরই পরিচয়ই গোপন রেখেছে তাদের প্রতিবেদনে। তাদের মধ্যে একজনের কাপড়ের ব্যবসা ছিল বাংলাদেশে। কিন্তু দোকানে আগুন লেগে তার পুরো ব্যবসা পুড়ে ছাই হয়ে যায়। পরে এক এনজিও থেকে ৮ লাখ টাকা ঋণ নিয়ে আবারও ব্যবসা দাঁড় করানোর চেষ্টা করেন তিনি। কিন্তু, ৩ লাখ টাকার বেশি ঋণ শোধ করতে পারেননি। একপর্যায়ে আর্থিক চাপের মুখে এক বন্ধুর পরামর্শ নিতে যান তিনি। আর সেই বন্ধুই তাকে দেশ ছেড়ে ভারতে গিয়ে নতুন করে জীবন শুরুর পরামর্শ দেন। সেই বন্ধুই তাকে পাসপোর্ট, মেডিকেল ভিসা এমনকি ভারতে চাকরিরও ব্যবস্থা করে দিয়েছিলেন।

তবে, গত ১ জুন ভারতে যাওয়ার পর ওই ব্যক্তি জানতে পারেন, সেখানে তার জন্য চাকরি-বাকরি কিছুই নেই। এর বদলে তাকে কিডনি বিক্রি করতে হবে। প্রথমে তিনি রাজি হননি। কিন্তু তার পাসপোর্ট এবং ভিসা কেড়ে নিয়ে ওই চক্রের সদস্যরা হুমকি দিয়েছিল, কিডনি বিক্রি না করলে তিনি আর কোনোদিন ভারত থেকে দেশে ফিরতে পারবেন না। ফলে তিনি বাধ্য হয়েছিলেন কিডনি বিক্রি করতে।

ভুক্তভোগী দ্বিতীয় ব্যক্তির বয়স ৩৫ বছর। তাকেও ভারতে চাকরির প্রলোভন দেখানো হয়েছিল। তাসকিন নামে এক ব্যক্তি চাকরির প্রতিশ্রুতি দিয়ে তাকে পাঠিয়েছিল দিল্লিতে। গত ২ ফেব্রুয়ারি দিল্লিতে পৌঁছানোর পর রাসেল ও রোকন নামে দুজন লোক তাকে যশোলার হোটেল রামপালে নিয়ে যায়। এরপর তারা তাকে বলে, সেখানকার এক হাসপাতালে চাকরি পাবেন তিনি। আর সেটির জন্য তার বেশ কিছু মেডিকেল পরীক্ষা-নিরীক্ষার দরকার। রক্তপরীক্ষা ও ইসিজি-সহ প্রায় ১৫-২০টি পরীক্ষা করা হয় তার। তারপর এপ্রিলের ২ তারিখে তাকে আবারও হাসপাতালে নেওয়া হয় তাকে এবং এক নার্স তার শরীরে একটি ইনজেকশন পুষ করতেই তিনি জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন।

এরপর ৩ এপ্রিল জ্ঞান ফিরলে তাকে আবারও ইনজেকশন দেওয়া হয় এবং তিনি আবারও অজ্ঞান হয়ে যান। এর দুদিন পর এপ্রিলের ৫ তারিখ তার জ্ঞান ফেরে। কিন্তু তিনি দেখেন তার পেটে একটি সেলাইয়ের দাগ। পরে তাকে জানানো হয় তার একটি অস্ত্রোপচার হয়েছে। এরপর ৬ এপ্রিল রাসেল ও তার সহযোগী সুমন ভুক্তভোগীকে যশোলার ওই হোটেলে নিয়ে যান।

এরপর রাসেল তার ব্যাংক অ্যাকাউন্টের বিশদ তথ্য জেনে নেন এবং সেখানে ৪ লাখ টাকা জমা করা হয়। তবে তার পাসপোর্ট কেড়ে নেওয়া হয়েছিল। এর মধ্যে তার ভিসার মেয়াদ শেষ হয়ে যায়। এরপরই তাকে জানানো হয়, তিনি চাকরি পাবেন না। আর তাই তাকে বাংলাদেশে ফিরে যেতে বলা হয়।

ভুক্তভোগী তৃতীয় বাংলাদেশিও একই ফাঁদে পড়েছিলেন। ওই ব্যক্তির সঙ্গে ফেসবুকে যোগাযোগ করে অরণ্য নামে এক ব্যক্তি ভারতে চাকরি দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিল। এমনকি প্রশিক্ষণের সময় বৃত্তিও দেওয়া হবে বলেও তাকে প্রলোভন দেখিয়েছিল অরণ্য।

আর সেই প্রলোভনে পড়ে ভারতে পা দেন তিনি। পৌঁছানোর পর একইভাবে তারও বেশ কিছু মেডিকেল পরীক্ষা করা হয়। এরপর একইভাবে তার কিডনিও অস্ত্রোপচার করে বের করে নেওয়া হয়। টাইমস অব ইন্ডিয়াকে তিনি বলেছেন, মাত্র ৬ দিনে তার শরীর থেকে ৪৯ টিউব রক্ত টানা হয়েছিল।

এদিকে ভুক্তভোগী এই তিন বাংলাদেশির অভিযোগের ভিত্তিতে ভারতের ফৌজদারি কার্যবিধির ১৬৪ ধারার অধীনে একটি মামলা দায়ের করেছে সেদেশের পুলিশ। চার্জশিট দাখিল করে শুনানির প্রস্তুতি চলছে। ইতোমধ্যেই ভুক্তভোগী এই তিন ব্যক্তি তাদের ভয়াবহ অভিজ্ঞতা নিয়ে বাংলাদেশে ফিরে এসেছেন।

সম্প্রতি অঙ্গ পাচারের বেআইনি ব্যবসা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারও। দেশটির ট্রান্সপ্লান্টেশন অব হিউম্যান অর্গান অ্যান্ড টিস্যুস অ্যাক্ট, ১৯৯৪-এর ১৮ নম্বর ধারা অনুযায়ী, এই ধরনের অপরাধে ২০ লাখ থেকে ১ কোটি টাকা পর্যন্ত জরিমানা এবং ৫ বছর থেকে ১০ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।


আরও খবর
নিউইয়র্কে হতে পারে ইউনূস-শেহবাজ বৈঠক

সোমবার ১৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪




আনসারের পোশাক নিয়ে আন্দোলনে দুর্বৃত্তরা: ডিজি

প্রকাশিত:সোমবার ২৬ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৬ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আন্দোলনকারী আনসার সদস্যদের সঙ্গে ব্যাটালিয়ন আনসারের কোনো সম্পর্ক নেই এবং আনসারের পোশাক নিয়ে অন্যরা আন্দোলনে আসেন অন্য উদ্দেশ্যে বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশ আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা বাহিনীর মহাপরিচালক (ডিজি) মেজর জেনারেল আবদুল মোতালেব সাজ্জাদ মাহমুদ।

গতকাল (রোববার) রাতে এক বার্তায় তিনি এ কথা জানান।

আনসার ডিজি বলেন, বিশৃঙ্খল আন্দোলনকারীরা অঙ্গীভূত আনসার, যাদের সঙ্গে ব্যাটালিয়ন আনসারের কোনো সম্পর্ক নেই। এ ব্যাপারে সবাইকে সজাগ থাকার অনুরোধ জানাই।

তিনি আরও বলেন, আন্দোলনকারী অনেকেই আনসার সদস্য নয়; তারা বহিরাগত। তারা আনসারের পোশাক নিয়ে আন্দোলনে আসেন অন্য উদ্দেশ্যে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, হাজার-হাজার আনসার সদস্য সকাল থেকে সচিবালয়ের সামনে অবস্থান নিয়ে বিক্ষোভ করতে থাকেন। একপর্যায়ে দুপুর ১২টা থেকে তারা সচিবালয়কে অবরুদ্ধ করে রাখেন। এতে সবগুলো গেট বন্ধ হয়ে যায়। বিকেল ৫টায় অফিস ছুটি হলেও রাত সাড়ে ১০টার আগে কর্মকর্তা-কর্মচারীরা বের হতে পারেননি।

সরেজমিনে দেখা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুই সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলমকে আটক রাখার খবরে সচিবালয়ের উদ্দেশে রওনা হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ সময় আনসার সদস্যরা শিক্ষার্থীদের ধাওয়া করে। এ সময় কয়েকজনকে লাঠিপেটা করেন আনসার সদস্যরা। পরে শিক্ষার্থীরা ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও ধাওয়া দিলে আনসার সদস্যরা পালিয়ে যান।

প্রথমদিকে দুই পক্ষের পাল্টাপাল্টি ধাওয়া হলেও একপর্যায়ে সেনাবাহিনী ও সাধারণ শিক্ষার্থীদের সহায়তায় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আসে।


আরও খবর



জেনারেল আজিজ ও নিজাম হাজারীর দুর্নীতির অনুসন্ধান শুরু

প্রকাশিত:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

বিভিন্ন অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ফেনী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. নিজাম হাজারী ও সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানের সিদ্ধান্ত নিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বুধবার (৪ সেপ্টেম্বর) দুদকের উপপরিচালক (জনসংযোগ) মো. আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।

দুদুক সূত্রে জানা গেছে, ফেনী-২ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য মো. নিজাম হাজারীর বিরুদ্ধে ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন দুর্নীতি ও অনৈতিক কার্যক্রমসহ নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে তার নিজ, স্ত্রী ও পরিবারের নামে কোটি কোটি টাকার সম্পদের তথ্য পেয়েছে দুদক। এ ছাড়াও তার দেশে-বিদেশে অবৈধ সম্পদের তথ্য গোয়েন্দা পেয়েছে দুদকের গোয়েন্দা ইউনিট।

এ ছাড়াও সাবেক সেনাপ্রধান জেনারেল আজিজ আহমেদের বিরুদ্ধে ক্ষমতা অপব্যবহারের মাধ্যমে বিভিন্ন দুর্নীতি ও অনৈতিক কার্যক্রমসহ নানাবিধ অনিয়ম ও দুর্নীতির মাধ্যমে রাজধানীসহ বিভিন্ন জায়গায় বাড়ি, ফ্ল্যাট ক্রয়সহ ১০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করে আলিশান বাংলো নির্মাণ। মিরপুর ডিওএইচএস মিরপুরে বাড়ি, ঢাকার নিকুঞ্জ-১ এর ৬ নম্বর রোডে আজিজ রেসিডেন্স (বাড়ি নম্বর RCR9+F5P) নামীয় বাড়ি রয়েছে তার ছোট ভাই তোফায়েল আহমেদ ও জোসেফের নামে ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় বাড়ি ও কয়েকশ বিঘা জমি ক্রয় করেছেন।

এ ছাড়াও তার দেশে-বিদেশে অবৈধ সম্পদের তথ্য গোয়েন্দা তথ্যানুসন্ধানে প্রাথমিকভাবে সঠিক পরিলক্ষিত হওয়ায় প্রকাশ্য অনুসন্ধানের জন্য কমিশন কর্তৃক সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে।


আরও খবর