আজঃ শনিবার ০৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

আমলাদের দাপটে উজ্জ্বল মন্ত্রীরা

প্রকাশিত:শনিবার ০৩ জুলাই ২০২১ | হালনাগাদ:শনিবার ০৩ জুলাই ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

এখন আমলাদের রাজত্ব চলছে এমন অভিযোগ রাজনীতিবিদরা প্রায়ই করে থাকেন। আমলারা কেন ক্ষমতাবান হয়ে উঠেছেন এই নিয়েও নানারকম বিতর্ক আছে। অনেকে মনে করেন যে মন্ত্রীদের অযোগ্যতা, ব্যর্থতা এবং অভিজ্ঞতার অভাবের কারণে আমলাদের দৌরাত্ম্য বেড়েছে। অনেকে মনে করেন যে, মন্ত্রীসভায় রাজনৈতিক ব্যক্তিদের অনুপস্থিতির কারণে আমলারা ছড়ি ঘোরাচ্ছেন। এরকম অভিযোগ যে কিছু কিছু ক্ষেত্রে একেবারে উড়িয়ে দেওয়া যায় না তা প্রমাণ পাওয়া যায় মন্ত্রিসভার সদস্যদের কার্যক্রম দেখে। যে সমস্ত মন্ত্রীরা রাজনৈতিক এবং তাদের মন্ত্রণালয়ের কার্যক্রমে মনোযোগী তারা কিন্তু ঠিকই মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে দিতে পেরেছেন। এরকম কয়েকজন মন্ত্রীকে নিয়েই আমাদের এই প্রতিবেদন।

১. ওবায়দুল কাদের: ওবায়দুল কাদের আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক ও সেতুমন্ত্রী হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তার নেতৃত্বেই পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল, মেট্রোরেলসহ সব মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়িত হচ্ছে। ওবায়দুল কাদের একজন পোড়খাওয়া রাজনীতিবিদ। সে কারণে তিনি মন্ত্রণালয়ের কর্তৃত্ব তার হাতে। করোনাকালীন তিনি অধিকাংশ সময় ঘরবন্দি থাকছেন কিন্তু ঘরবন্দি থাকার পরও তিনি অনলাইনের মাধ্যমে বিভিন্ন কার্যক্রম তদারকি করছেন এবং পদ্মা সেতুসহ বিভিন্ন ইস্যুতে তিনি সরকারি মুখপাত্র হিসেবে বক্তব্য রাখছেন। এখানে সচিবরা কখনোই মুখ্য ভূমিকায় আসেনি।

২. ড. আব্দুর রাজ্জাক: ড. আব্দুর রাজ্জাক আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য, একজন কৃষিবিদ এবং রাজনীতিতে দীর্ঘ অভিজ্ঞতা সম্পন্ন। আর কৃষিবিদ হওয়ার কারণে মতিয়া চৌধুরীর পর কৃষি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব গ্রহণ করে তিনি কৃষি মন্ত্রণালয়কে সচল রেখেছেন এবং আমলাতন্ত্রের দৌরাত্ম্যের মধ্যেও কৃষি মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্ব ড. আব্দুর রাজ্জাকই ধরে রেখেছেন। তিনি কেবল মন্ত্রণালয়ের রুটিন কাজ নয় বরং করোনাকালে কৃষক এবং কৃষিকে এগিয়ে নেওয়ার রূপ-পরিকল্পনার ব্যাপারেও নির্দেশনা এবং পরামর্শ দিচ্ছেন।

৩. ডা. দীপু মনি: ডা. দীপু মনি শিক্ষামন্ত্রী। যদিও শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ নিয়ে তিনি সমালোচিত। তারপরও এই মন্ত্রণালয়ের চাবি তার হাতেই। মন্ত্রণালয়ে তার একাধিক সচিব রয়েছে কিন্তু সচিবদের ছাপিয়ে নীতিনির্ধারণী বক্তব্য এবং সিদ্ধান্ত ডা. দীপু মনিই নিচ্ছেন। আর এ কারণেই তিনি আলোচিত-সমালোচিত। ডা. দীপু মনি আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক। রাজনৈতিক ধারা থেকে আসার কারণে মন্ত্রণালয়ের মূল ব্যক্তি হতে তার সমস্যা হয়নি।

৪. শ ম রেজাউল করিম: মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম প্রথমে গৃহায়ণপূর্ত মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন সেখান থেকে মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় এসেছেন এবং এই মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব নিয়ে তিনি যেন মন্ত্রণালয়ের প্রাণ এনেছেন। বিশেষ করে করোনাকালীন সময় শ ম রেজাউল করিমের নেতৃত্বেই মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয় একটা নতুন জাগরণ সৃষ্টি হয়েছে এবং মৎস্য ও প্রাণী খাতকে এগিয়ে নেওয়ার ক্ষেত্রে তিনি নেতৃত্ব দিচ্ছেন। বিভিন্ন সংকটে তিনি মন্ত্রণালয়ের অভিভাবক হিসেবে সামনে আসছেন। এই মন্ত্রণালয়ের সচিবও একজন রাজনীতি থেকে উঠে আসা। কিন্তু তারপরও শ ম রেজাউল করিমের রাজনৈতিক অভিজ্ঞতা এবং প্রজ্ঞার কারণেই মন্ত্রণালয় নেতৃত্ব তার হাতে।

৫. জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক, প্রতিমন্ত্রী তথ্য প্রযুক্তি বিভাগ: জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক দ্বিতীয়বারের মতো মন্ত্রিত্ব করছেন। তৃণমূল থেকে উঠে আসা এই তরুণ প্রতিমন্ত্রী কিন্তু মন্ত্রণালয়ের চাবি নিজের কাছে রেখেছেন। রাজনীতিবিদ হিসেবে থাকার কারণেই তিনি এটা পেরেছেন বলে অনেকে মনে করেন। এই মন্ত্রণালয়ের সচিব একজন অন্যতম সিনিয়র আমলা। কিন্তু তারপরও মন্ত্রণালয়ের মূল চালিকাশক্তি জুনাইদ আহ্‌মেদ পলক। মন্ত্রণালয়ের নানারকম উদ্ভাবন এবং মন্ত্রণালয় পরিকল্পনা গ্রহণের ক্ষেত্রে পলকই নেতৃত্ব দিচ্ছেন।

লক্ষ্য করার বিষয় হল, যারা রাজনীতি থেকে উঠে এসে মন্ত্রী হয়েছেন তাদেরকে নিয়ে কোন সমস্যা নেই। তারা মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্ব সহজেই নিতে পারছেন তাদের যোগ্যতায়। আর যারা ব্যবসা বা অন্য ক্ষেত্র থেকে এসে মন্ত্রী হয়েছেন তারা আমলাদের কাছে নিজেদেরকে আত্মসমর্পণ করছেন। সূত্র: বাংলা ইনসাইডার


আরও খবর



কলকাতায় ঈদে একমাত্র ‘মির্জা’

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

কলকাতায় ঈদ নিয়ে খুব একটা মাতামাতি নেই। সিনেমা মুক্তিতেও অনীহা প্রযোজক-পরিচালকদের। তাই টালিগঞ্জের দর্শকদের জন্য ঈদ উপলক্ষে মুক্তি পেতে যাচ্ছে একমাত্র সিনেমা মির্জা। সুমিত সাহিলের পরিচালনায় এতে প্রধান দুই চরিত্রে অভিনয় করেছেন অঙ্কুশ হাজরা-ঐন্দ্রিলা সেন।

অ্যাকশন ধাঁচের গল্পে নির্মিত মির্জা ১০ এপ্রিল মুক্তির কথা ছিল। তবে ঈদ ১১ এপ্রিল হওয়ায় এক দিন পিছিয়ে নেওয়া হয়। এর কারণ হিসেবে অভিনেতা ও প্রযোজক অঙ্কুশ ভারতীয় গণমাধ্যমে বলেন, অনেক যত্নে নির্মাণ করা হয়েছে মির্জা। এতে আমি অভিনয়ের পাশাপাশি প্রযোজনায়ও রয়েছি। তাই সিনেমাটি নিয়ে আমরা বেশ আশাবাদী। সেই আশা থেকেই এক দিন পিছিয়ে ঈদের দিন মুক্তির তারিখ ঘোষণা করা হয়েছে। এদিন ফেস্টিভ্যাল থাকায় আশা করছি দর্শকদের ভালো রেসপন্স পাব। তবে অঙ্কুশের মির্জাকে যুদ্ধ করতে বলিউড দুই সিনেমার সঙ্গে। ঈদুল ফিতর উপলক্ষে আগামী ১০ এপ্রিল ভারতীয় প্রেক্ষাগৃহে মুক্তি পেতে যাচ্ছে বলিউডের সিনেমা বড়ে মিয়া ছোটে মিয়াময়দান। যার কারণে কলকাতাও সেভাবে হল পাচ্ছে না মির্জা

সিনেমায় অঙ্কুশ ও ঐন্দ্রিলা ছাড়া আরও অভিনয় করেছেন ঋষি কৌশিক, কৌশিক গাঙ্গুলি, শোয়েব কাবির, জিমি ব্যানার্জি, প্রিয়া মণ্ডল ও শঙ্কর দেবনাথ।


আরও খবর



কেনিয়ায় বৃষ্টি-বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ১৬৯, নিখোঁজ ৯১

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

আফ্রিকার দেশ কেনিয়ায় বৃষ্টি ও বন্যায় গত ২৪ ঘণ্টায় ৬৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে গত ১ মার্চ থেকে দেশটিতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১৬৯। এছাড়া নিখোঁজ রয়েছেন ৯১ জন। খবর বার্তাসংস্থা আনাদোলু।

কেনিয়ার সরকারের মুখপাত্র আইজ্যাক মওয়াউরা এক সংবাদ সম্মেলনে বলেন, মঙ্গলবার ভূমিধসে ৪৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এতে মৃতের সংখ্যা বেড়ে ১৬৯ জনে দাঁড়িয়েছে।

তিনি বলেন, গত ২৪ ঘণ্টায় আমরা সারাদেশে ৬৬ জনকে হারিয়েছি। এর মধ্যে ৬০ জন প্রাপ্তবয়স্ক এবং ৬ জন শিশু রয়েছে।

কেনিয়ার সরকারের মুখপাত্র বলেন, বন্যার কারণে ৩০ হাজার ২১৪টি কেনিয়ান পরিবার বাস্তুচ্যুত হয়েছে। আর জনসংখ্যার হিসেবে বাস্তুচ্যুতদের সংখ্যা প্রায় ১ লাখ ৯০ হাজার ৯৪২ জন। কেনিয়ার রাজধানীতে বাস্তুচ্যুতরা সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন।

এদিকে, ক্রমবর্ধমান পরিস্থিতির প্রতিক্রিয়া হিসেবে কেনিয়ার সরকার ঘোষণা করেছে, তারা বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জন্য হাসপাতালের সব বিল বহন করবে। বিশেষ করে মঙ্গলবার যারা ভূমিধসে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে তাদের। এছাড়া বাস্তুচ্যুতির পাশাপাশি ক্ষয়ক্ষতির শিকার পরিবারগুলোর আর্থিক বোঝাও কমিয়ে দেওয়ার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে।

ভারী বৃষ্টিপাত ও নদীর পানি উপচে পড়ে সৃষ্ট বন্যায় ঘরবাড়ি প্লাবিত হয়েছে, অবকাঠামো ধ্বংস হয়েছে এবং প্রয়োজনীয় পরিষেবা ব্যাহত হয়েছে। মানবিক সংস্থা এবং স্থানীয় কর্তৃপক্ষের সহযোগিতায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের জরুরি সহায়তা দিতে কাজ করছে কেনিয়ার সরকার।


আরও খবর



পাবনায় অগ্রণী ব্যাংকের ভল্ট থেকে ১০ কোটি টাকা উধাও, গ্রেপ্তার ৩

প্রকাশিত:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মামুন হোসেন, পাবনা

Image

পাবনার সাঁথিয়ায় অগ্রণী ব্যাংক কাশিনাথপুর শাখার ভল্ট থেকে ১০ কোটি ১৩ লাখ ৬২ হাজার ৩৭৮ টাকা আত্মসাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় ওই ব্যাংকের প্রধান তিন কর্মকর্তাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) দুপুরে অগ্রণী ব্যাংক কাশিনাথপুর শাখা থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়। দিনভর নানা তথ্য-উপাত্ত সংগ্রহ ও জিজ্ঞাসাবাদ শেষে রাতে তাদেরকে সাঁথিয়া থানায় নিয়ে আসে পুলিশ।

গ্রেপ্তারকৃতরা হলেন- সাঁথিয়া উপজেলার কাশিনাথপুর এলাকার মৃত জান বক্সের ছেলে ও অগ্রণী ব্যাংক কাশিনাথপুর শাখার প্রিন্সিপাল অফিসার আবু জাফর, সুজানগর দুর্গাপুর গ্রামের বাসিন্দা ও ব্যাংকের ব্যবস্থাপক হারুন বিন সালাম এবং বেড়া উপজেলার নতুন ভারেঙ্গা গ্রামের মৃত শুশীল চক্রবতীর্র ছেলে ব্যাংকের ক্যাশিয়ার সুব্রত চক্রবতী। ক্যাশিয়ার সুব্রত চক্রবর্তী টাকা আত্মসাতের কথা স্বীকার করেছেন।

সাঁথিয়া থানা ও অগ্রণী ব্যাংক সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে খবর পেয়ে অগ্রণী ব্যাংক রাজশাহী বিভাগীয় ও পাবনা আঞ্চলিক শাখা থেকে পাঁচজন কর্মকর্তা বৃহস্পতিবার সকাল ১০টার দিকে আকস্মিক অগ্রণী ব্যাংক কাশিনাথপুর শাখায় অডিটে আসেন। অডিট শেষে সেখানে ১০ কোটি ১৩ লাখ ৬২ হাজার ৩৭৮ টাকার আর্থিক অনিয়ম দেখতে পান। পরে ওই অডিট কর্মকর্তারা সাঁথিয়া থানায় অবহিত করলে পুলিশ অভিযুক্ত ওই তিনজনকে আটক করে থানায় নিয়ে আসে। এ ঘটনায় অগ্রণী ব্যাংক পাবনা আঞ্চলিক শাখার উপমহাব্যবস্থাপক রেজাউল শরীফ বাদী হয়ে সাঁথিয়া থানায় অভিযোগ দায়ের করেন।

ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে সাঁথিয়া থানা পুলিশের অফিসার ইনচার্জ আনোয়ার হোসেন বলেন, ব্যাংকের তিন কর্মকর্তাকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার করা হয়েছে। শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) আদালতে প্রেরণ করা হবে।

তিনি আরও জানান, অর্থ আত্মসাৎ ও অন্যান্য বিষয়ে দুদক প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।


আরও খবর



রুমা-থানচিতে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় ৪ মামলা

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বান্দরবান প্রতিনিধি

Image

বান্দরবানের রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় চারটি মামলা হয়েছে। এরমধ্যে রুমা থানায় তিনটি এবং থানচি থানায় একটি মামলা হয়।

শুক্রবার (৫ এপ্রিল) দুপুরে মামলাগুলো হয়েছে বলে জানিয়েছেন বান্দরবানের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) হোসাইন মো. রায়হান কাজেমী।

জানা গেছে, গত মঙ্গলবার রাত ৯টার দিকে ঘটে যাওয়া সোনালী ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় রুমা থানায় ৫০-৬০ জন নাম না জানা ব্যক্তিকে আসামি করে তিনটি মামলা হয়েছে। এছাড়া, গত বুধবার দুপুরে থানচি কৃষি ব্যাংকে টাকা লুটের ঘটনায় থানচি থানায় ৩০-৪০ জনকে নাম না জানা আসামি করে একটি মামলা হয়েছে।

থানচি থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জসিম উদ্দিন বলেন, আজ শুক্রবার রুমা কৃষি ব্যাংক ম্যানেজার হ্লা শৈ থোয়াই মারমা বাদী হয়ে ৩০-৪০ জনকে আসামি করে মামলা করেছেন। সোনালী ব্যাংক ম্যানেজারকে মামলা করতে থানায় আসতে বলা হয়েছে।

বান্দরবানের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (প্রশাসন ও অর্থ) হোসাইন মো. রায়হান কাজেমী জানান, ব্যাংক ডাকাতির ঘটনায় নাম না জানা আসামিদের বিরুদ্ধে রুমায় তিনটি ও থানচিতে একটি মামলা হয়েছে।

প্রসঙ্গত, গত মঙ্গলবার রাতে বান্দরবানের রুমায় সোনালী ব্যাংক ডাকাতি করে দুর্বৃত্তরা। ওই ঘটনার ১৫ ঘণ্টা পর থানচি উপজেলার সোনালী ও কৃষি ব্যাংকে ডাকাতি হয়।


আরও খবর



বিএনপি রাজনৈতিক অস্তিত্বের ভয়ে আবোল-তাবোল বলছে: আইনমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ রাসেল আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

Image

বিএনপি রাজনৈতিক অস্তিত্বের ভয়ে আবোল-তাবোল বলছে বলে মন্তব্য করেছেন আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক। তিনি বলেন, কোনো রাজনৈতিক দল যখন অস্তিত্বের ভয়ে থাকে, তখনই তারা আবোল-তাবোল বলে। বিএনপিও আবোল-তাবোল বলছে, তা আমলে নেওয়ার কিছু নেই।

শুক্রবার (৫ এপ্রিল) দুপুরে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা উপজেলা পরিষদের সামনে ভারতের বিষয়ে বিএনপির অবস্থান সম্পর্কে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ মন্তব্য করেন।

পরে তিনি উপজেলা অডিটোরিয়ামে ৮০ জন নারী উদ্যোক্তার মধ্যে ল্যাপটপ বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে যোগ দেন। ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা প্রশাসন এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি অধিদপ্তর আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জেলা প্রশাসক মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান।

এতে উপস্থিত ছিলেন পুলিশ সুপার মো. শাখাওয়াত হোসেন, কসবা উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান রাশেদুল কাওসার ভু্ঁইয়া জীবন ও কসবা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা শাহরিয়ার মুক্তারসহ অনেকে।


আরও খবর