শরীয়তপুর ব্যুরো
ষষ্ঠ ধাপে জমে উঠেছে শরীয়তপুর সদর উপজেলার চিকন্দী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন চেয়ারম্যান ও সাধারণ সদস্যরা। চিকন্দী ইউনিয়নবাসীকে দিয়ে যাচ্ছেন নানানরকম প্রতিশ্রুতি। এই ইউনিয়নে ৪ জন চেয়ারম্যান প্রার্থীর মধ্যে প্রচার প্রচারণায় চশমা প্রতীক নিয়ে এগিয়ে রয়েছেন সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান তালুকদার। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ভোটারদের বাড়ি বাড়ি গিয়ে করছেন চশমা প্রতীকে ভোট প্রার্থনা। এবার নির্বাচিত হলে চিকন্দী ইউনিয়নবাসীকে কোনো হোল্ডিং ট্যাক্স দিতে হবে না বলে জানান অ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান তালুকদার।
চিকন্দী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী (চশমা প্রতীক) অ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান তালুকদার বলেন, আমি এই নির্বাচনে চশমা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি। এর আগে চিকন্দী ইউনিয়নের জনগণ আমাকে ২০১১ সালে একবার বিপুল ভোটে নির্বাচিত করেছিল। ২০১১ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত আমি চেয়ারম্যান ছিলাম । আমি চেয়ারম্যান থাকাকালীন সময়ে চিকন্দী ইউনিয়ন এর জনগণ জানে আমি তাদের জন্য কি করেছি এবং আমি চেয়ারম্যান হওয়ার পর শুধু আমি চেয়ারম্যান ছিলাম আমার গুষ্টি গীয়াতি বা কোন ভাই-ব্রাদার চেয়ারম্যানী করতে আসে নাই বা কোনো ক্ষমতা দেখাতেও আসেনি। আমার প্রতিপক্ষ যারা আছে তারা যদি চেয়ারম্যান হয় তাদের বংশের পরিবারের সবাই চেয়ারম্যান হবে এবং এই এলাকার লোকজন অনেক চাপে থাকবে। যদি চিকন্দী ইউনিয়নের জনগণ আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করে তাহলে আমি পরিকল্পনা করেছি এই ইউনিয়নের রাস্তাঘাট, কালবাটসহ যেসব প্রধান প্রধান সমস্যা আছে আমি সমস্যাগুলো দূর করে দিব ইনশাআল্লাহ। চিকন্দী বাসিকে যে হোল্ডিং ট্যাক্স দিতে হয় আমি নির্বাচিত হলে আমার নিজস্ব অর্থায়নে এই টেক্স দিয়ে দিব। চিকন্দী ইউনিয়নের জনগণকে হোল্ডিং ট্যাক্স দিতে হবে না।