আজঃ বৃহস্পতিবার ২৮ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

আমি নির্বাচিত হলে কোনো হোল্ডিং ট্যাক্স দিতে হবে না : মান্নান তালুকদার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২০ জানুয়ারী ২০22 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২০ জানুয়ারী ২০22 | অনলাইন সংস্করণ
Image

শরীয়তপুর ব্যুরো

ষষ্ঠ ধাপে জমে উঠেছে শরীয়তপুর সদর উপজেলার চিকন্দী ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচন। প্রচারণায় ব্যস্ত সময় পার করছেন চেয়ারম্যান সাধারণ সদস্যরা। চিকন্দী ইউনিয়নবাসীকে দিয়ে যাচ্ছেন নানানরকম প্রতিশ্রুতি। এই ইউনিয়নে জন চেয়ারম্যান প্রার্থীর মধ্যে প্রচার প্রচারণায় চশমা প্রতীক নিয়ে এগিয়ে রয়েছেন সাবেক চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান তালুকদার। সকাল থেকে রাত পর্যন্ত ভোটারদের বাড়ি  বাড়ি গিয়ে করছেন চশমা প্রতীকে ভোট প্রার্থনা। এবার নির্বাচিত হলে চিকন্দী ইউনিয়নবাসীকে কোনো হোল্ডিং ট্যাক্স দিতে হবে না বলে জানান অ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান তালুকদার।

 

চিকন্দী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান প্রার্থী (চশমা প্রতীক) অ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান তালুকদার বলেন, আমি এই নির্বাচনে চশমা প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছি। এর আগে চিকন্দী ইউনিয়নের জনগণ আমাকে ২০১১ সালে একবার বিপুল ভোটে নির্বাচিত করেছিল। ২০১১ সাল থেকে ২০১৬ সাল পর্যন্ত আমি চেয়ারম্যান ছিলাম আমি চেয়ারম্যান থাকাকালীন সময়ে চিকন্দী ইউনিয়ন এর জনগণ জানে আমি তাদের জন্য কি করেছি এবং আমি চেয়ারম্যান হওয়ার পর শুধু আমি চেয়ারম্যান ছিলাম আমার গুষ্টি গীয়াতি বা কোন ভাই-ব্রাদার চেয়ারম্যানী করতে আসে নাই বা কোনো ক্ষমতা দেখাতেও আসেনি। আমার প্রতিপক্ষ যারা আছে তারা যদি চেয়ারম্যান হয় তাদের বংশের পরিবারের সবাই চেয়ারম্যান হবে এবং এই এলাকার লোকজন অনেক চাপে থাকবে। যদি চিকন্দী ইউনিয়নের জনগণ আমাকে ভোট দিয়ে নির্বাচিত করে তাহলে আমি পরিকল্পনা করেছি এই ইউনিয়নের রাস্তাঘাট, কালবাটসহ যেসব প্রধান প্রধান সমস্যা আছে আমি সমস্যাগুলো দূর করে দিব ইনশাআল্লাহ। চিকন্দী বাসিকে যে হোল্ডিং ট্যাক্স দিতে হয় আমি নির্বাচিত হলে আমার নিজস্ব অর্থায়নে এই টেক্স দিয়ে দিব। চিকন্দী ইউনিয়নের জনগণকে হোল্ডিং ট্যাক্স দিতে হবে না।

 


আরও খবর



লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় অন্তঃসত্ত্বা নারীসহ নিহত ৫

প্রকাশিত:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

লেবাননের একটি সীমান্তবর্তী গ্রামে ইসরায়েলি হামলায় পাঁচ বেসামরিক লোক নিহত হয়েছেন। লেবাননের নিরাপত্তা সূত্র এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। দক্ষিণ লেবাননের একটি বাড়ি লক্ষ্য করে ইসরায়েলি বাহিনী এই বিমান হামলা চালায়। পাঁচ লেবানিজ নিহত হওয়া ছাড়াও এ ঘটনায় একই পরিবারের সদস্যসহ ৯ জনের বেশি আহত হয়েছে। রবিবার (১০ মার্চ) এক প্রতিবেদনে এই তথ্য জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম আল-জাজিরা।

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দক্ষিণ লেবাননের একটি বাড়িতে ইসরায়েল বিমান হামলায় অন্তত পাঁচজন নিহত হয়েছেন। এতে আহত হয়েছেন ৯ জন।

লেবাননের সরকারি ন্যাশনাল নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, খিরবেত সেলম এলাকায় একটি বাড়িতে চালানো ওই হামলায় একই পরিবারের চারজন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে এক দম্পতি ও তাদের দুই সন্তান এবং অন্য একজন ব্যক্তি রয়েছেন। নিহত ওই মা অন্তঃসত্ত্বা ছিলেন।’

হামলায় বাড়িটি ধ্বংস হয়ে গেছে। মূলত গত বছরের অক্টোবর থেকে ইসরায়েল এবং হিজবুল্লাহর মধ্যে সীমান্তে ধীরে ধীরে যুদ্ধ বেড়েছে এবং লেবাননে কয়েক ডজন বেসামরিক লোক নিহত হয়েছেন।

এদিকে ইসরায়েলের সঙ্গে লড়াইয়ে লেবাননের ইরান-সমর্থিত শক্তিশালী সশস্ত্রগোষ্ঠী হিজবুল্লাহর আরও ৩ যোদ্ধা নিহত হয়েছেন।

আল-জাজিরা জানিয়েছে, গত শুক্রবার ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধে তিনজন যোদ্ধা মারা যাওয়ার কথা ঘোষণা করার পর হিজবুল্লাহ এখন আরও তিনজন নিহতের কথা নিশ্চিত করেছে, যারা একই পরিবারের সদস্য বলে মনে হচ্ছে।

শক্তিশালী এই সশস্ত্রগোষ্ঠীটি জানিয়েছে, ১৯৯৬ সালে জন্মগ্রহণকারী হাসান জাফর মারজি, ১৯৯৩ সালে জন্মগ্রহণকারী আলী জাফর মারজি এবং ১৯৬৮ সালে জন্মগ্রহণকারী জাফর আলী মারজি ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর হাতে নিহত হয়েছেন। তারা সবাই দক্ষিণ লেবাননের ব্লিদা শহরের বাসিন্দা ছিলেন।

সবশেষ এই প্রাণহানির ঘটনায় ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর সঙ্গে আন্তঃসীমান্ত লড়াইয়ে হিজবুল্লাহর সদস্যদের মৃতের সংখ্যা ২৩৯ জনে পৌঁছাল। এছাড়া শনিবার ইসরায়েলি বিভিন্ন অবস্থানে নয়টি হামলা চালানোর দাবিও করেছে হিজবুল্লাহ।

প্রসঙ্গত, গাজায় ইসরায়েলি হামলার প্রতিশোধে গত অক্টোবর থেকেই ইসরায়েলে হামলা চালিয়ে আসছে লেবাননের সশস্ত্র গোষ্ঠী হিজবুল্লাহ। ইসরায়েলি সামরিক বাহিনীর সঙ্গে আন্তঃসীমান্ত সংঘাতে ইরান-সমর্থিত শক্তিশালী এই গোষ্ঠীটির দুই শতাধিক যোদ্ধা নিহত হয়েছেন।

এছাড়া ইসরায়েলি হামলায় লেবাননে প্রায় ৫০ জন বেসামরিক নাগরিকেরও প্রাণহানি ঘটেছে। আর হিজবুল্লাহর হামলায় ইসরায়েলের সামরিক বাহিনীর এক ডজনেরও বেশি সদস্য এবং পাঁচ বেসামরিক নিহত হয়েছেন।


আরও খবর



রমজান সামনে রেখে বেড়েছে খাদ্যপণ্যের দাম

প্রকাশিত:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০১ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

আসন্ন রমজান উপলক্ষ্যে বরিশালে আরেক দফায় বেড়েছে নিত্যপণ্যের দাম। মাছ-মাংসের দামও আকাশচুম্বী। এতে নাভিশ্বাস উঠেছে সাধারণ ক্রেতাদের।

বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) বরিশালের খুচরা বাজারে প্রতি কেজি পিঁয়াজ বিক্রি হয়েছে ১২০ টাকা। যা কিছুদিন আগেও ৫০ থেকে ৬০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হয়েছে। একইভাবে ৮০ টাকা কেজি দরের মসুর ডাল ১১০ টাকা, ৭৮ টাকার খেসারি ডাল ১১০ টাকা, ৭৫ টাকার ছোলা বুট ১০০ টাকা, ১৯০ টাকার রসুন ২০০ টাকা, ১৬০ টাকার আদা ২২০ টাকা, ১৩৫ টাকার এলসি চিনি ১৪৫ টাকা, মুগ ডাল ১৬০ টাকা, চিড়া ৭০ টাকা, আখের গুড় প্রতি কেজি ১২০ টাকা এবং সয়াবিন প্রতি লিটার বিক্রি হয়েছে ১৭০ টাকায়।

নগরীর আলেকান্দার মুদি দোকানি জহুর কাজী বলেন, রমজান উপলক্ষে সব মালের দাম বাড়তি। পাইকরি বাজার থেকে তারা যে দামে পণ্য কেনেন তার চেয়ে সামান্য লাভে বিক্রি করেন। দাম বাড়ার কারণ সম্পর্কে তিনি কিছু জানেন না।

নগরীর সাগরদী বাজারের পাইকারি ব্যবসায়ী ইসলাম ব্রাদার্সের মো. সাদী জানান, রমজানকে সামনে রেখে ডালজাতীয় সব পণ্যের দাম বেড়েছে। ভারতীয় পিঁয়াজ না আসায় দেশীয় পিঁয়াজের বাজারও চড়া। তিনি বলেন, ডলার সংকটের কারণে বড় আমদানিকারকরা নিত্যপণ্য আমদানি করতে পারছেন না। যে পণ্য মজুদ আছে তার চেয়ে অভ্যন্তরীণ চাহিদা বেশি। এ কারণে বাজার দর বাড়তি। রমজানের আগে কোনো পণ্যের দাম কমার কোনো সম্ভাবনা নেই বলে ধারণা করছেন তারা।

নিত্যপণ্যের পাশাপাশি মাছ-মাংসের দামও বেড়েছে। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) বরিশালের বাজারে প্রতি কেজি ব্রয়লার মুরগি ২০০ টাকা, সোনালি মুরগি আড়াই শ টাকা এবং গরুর মাংস সাড়ে ৭শ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। প্রতি কেজি চিংড়ি ৮৫০ থেকে ৯০০ টাকা, পোয়া মাছ ৪৫০ থেকে ৫০০, বেলে মাছ ৬০০ থেকে ৮০০, দেশীয় রুই-কাতলা ৪০০, নদীর পাঙ্গাস ৮০০ থেকে ৮৫০, কোরাল ৯০০ থেকে ৯৫০ টাকা দরে বিক্রি হয়েছে। নগরীর পোর্ট রোড বাজারে ১ কেজি সাইজের একটি ইলিশ বিক্রি হয়েছে ২ হাজার টাকায়। রপ্তানিযোগ্য এলসি সাইজ প্রতি কেজি ইলিশ বিক্রি হয়েছে ১ হাজার ৬০০ থেকে ১ হাজার ৭০০ টাকা দরে। রমজানে মাছের দাম আরও বাড়তে পারে বলে ধারণা করছেন নগরীর পোর্ট রোড বাজারের মাছ ব্যবসায়ী আবদুল হালিম।

রমজান মাস শুরু না হতেই বগুড়ায় খেজুরের দাম বেড়ে দ্বিগুণেরও বেশি হয়েছে। রমজান শুরু হলে দাম আরও বাড়তে পারে বলে জানান খুচরা ব্যবসায়ীরা। এদিকে আমদানিকারক ও অন্যান্য ব্যবসায়ীরা বলছেন, শুল্ক ও করহার বৃদ্ধি, টাকার বিপরীতে ডলারের বিনিময় হার বৃদ্ধি এবং অন্যান্য জটিলতার কারণে এ বছর খেজুরের দাম বেড়েছে। ক্রেতারা বলছেন, কিছু অসাধু ব্যবসায়ীদের কারণে খেজুরের বাজারে অস্থিরতা বেড়েই চলেছে। বৃহস্পতিবার (২৯ ফেব্রুয়ারি) সকালে বগুড়ায় খেজুরের বাজার ঘুরে দেখা যায়, খুচরা বাজারে তিউনেশিয়ার খেজুর প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৪০ টাকা। যা গত বছর বিক্রি হয়েছে ৪০০ টাকায়। মাশরুপ খেজুর বিক্রি হচ্ছে ৩৬০ থেকে ৩৮০ টাকা কেজি দরে। যা গত বছর বিক্রি হয়েছে ৩০০ থেকে ৩১০ টাকায়। গত বছর দাবাস খেজুর বিক্রি হয়েছিল ৩৫০ টাকা কেজি। কিন্তু এ বছর দাম বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৪০০ টাকা কেজি। এ ছাড়াও ফরিদা খেজুর প্রতি কেজি বিক্রি হচ্ছে ৪৪০ টাকা, রেজিস ৩৫০ টাকা, জাহেদি ২৪০ টাকা, খালাস ৩৬০ টাকা, ব্লাকবড়ি ৬৫০ টাকা ও ইরাকি ১৮০ টাকা দরে বিক্রি হচ্ছে। পাইকারি বাজারে ইরাকি খেজুর প্রতি কেজি ১৫০ থেকে ১৫৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে, যা গত বছর ছিল ১০০ টাকা। দুবাইয়ের ইরাকি জাহেদি জাতের খেজুর ১০ কেজির বস্তা বিক্রি হচ্ছে ২ হাজার ৩০০ টাকা, যা গত বছর ছিল ১ হাজার ৪০০ টাকা। দাবাস ও লুলু জাতের খেজুর ১০ কেজির বস্তা বিক্রি হচ্ছে ৩ হাজার ৮০০ টাকা, যা গত বছর ছিল ২ হাজার ৪০০ টাকা।


আরও খবর
দেশে এলো এক হাজার টন আলু

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




মামলা জট নিরসনে ডিসিদের সহযোগিতা চাইলেন আইনমন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

মামলা জট নিরসনে জেলা প্রশাসকদের কাছে সহযোগিতা চেয়েছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক। মঙ্গলবার (০৫ মার্চ) ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে ডিসি সম্মেলনের তৃতীয় দিনের দ্বিতীয় কার্য-অধিবেশন শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন।

আইনমন্ত্রী বলেন, মোবাইল কোর্ট অ্যাক্টের বিরুদ্ধে উচ্চ আদালতে একটা মামলা আছে। সেটা দ্রুত নিষ্পত্তির বিষয়ে উদ্যোগ নেয়া হবে। অনেক সময় হাইকোট বিভাগে কেউ যদি মামলা করে তখন হাইকোর্ট একটা আবেদন নিষ্পত্তির জন্য একটা আদেশ দেন। সে ক্ষেত্রে অনেক সময় জটিলতা দেখা দেয় যে, হাইকোর্টের আদেশ না বুঝে অনেক দেরি করা হয়। সে বিষয়ে স্পষ্টকরণ করে দেয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, ডিসিরা কিছু সুনির্দিষ্ট প্রশ্ন করেছেন এবং আমাদের আইন সচিব সে প্রশ্নের জবাব দিয়েছেন। যে-সব মাল জব্দ করা হয়, সেসব মাল নিষ্পত্তির বিষয়ে কী করা উচিত এবং আধুনিকায়নের বিষয়ে কিছু প্রস্তাব এসেছে আমরা ই-জুডিসিয়ারির কথা বলেছি। সেখানে কতটুকু সুবিধা হবে সে কথা বলেছি।

আগুন লাগার ঘটনায় মামলা প্রসঙ্গে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে আইনমন্ত্রী বলেন, আমি আপনাদের আশ্বস্ত করতে চাই, এই মামলা দ্রুত নিষ্পত্তি করার জন্য আমাদের প্রসিকিউশনকে যে নির্দেশনা দেয়া দরকার সেটি দেয়া হবে।


আরও খবর



‘প্রেস্টিজিয়াস ব্র্যান্ড অব এশিয়া’ অ্যাওয়ার্ড জিতল বসুন্ধরা টিস্যু

প্রকাশিত:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

দেশের শীর্ষস্থানীয় শিল্পগোষ্ঠী বসুন্ধরা গ্রুপের খ্যাতনামা ব্র্যান্ড বসুন্ধরা টিস্যু প্রেস্টিজিয়াস ব্র্যান্ড অব এশিয়া ২০২৩-২৪ অ্যাওয়ার্ড জিতেছে। দুবাইয়ের হিলটন হোটেলে গ্লোবাল বিজনেস সিম্পোজিয়াম ২০২৪-এ সম্মানসূচক পুরস্কারটি পায় বসুন্ধরা টিস্যু।

এ পুরস্কার বসুন্ধরা টিস্যুর ধারাবাহিক শ্রেষ্ঠত্ব এবং শিল্পমানের ওপর এর রূপান্তরমূলক প্রভাবকে স্বীকৃতি দেয়, যা এশিয়ার বাজারে তাদের শক্তিশালী উপস্থিতি প্রতিষ্ঠা করেছে।

গুরুত্বপূর্ণ এ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শিল্প খাতের নেতৃস্থানী ও গণ্যমান্য ব্যক্তিরা। অনুষ্ঠানে গুণমান, উদ্ভাবন এবং টিস্যু শিল্পে উল্লেখযোগ্য অবদানে বসুন্ধরা টিস্যুর দৃঢ়প্রত্যয়েরর কথা তুলে ধরা হয়।

এতে বলা হয়, উচ্চমানসম্পন্ন পণ্য সরবরাহে অনড় তীব্র প্রতিযোগিতামূলক স্থানীয় বাজারে ব্র্যান্ডটিকে দারুণ অবস্থানে নিয়ে গেছে। প্রিমিয়াম পণ্যের জন্য পরিচিত বসুন্ধরা টিস্যু এখন গুণমান এবং নির্ভরযোগ্যতার আরেক নাম হয়ে উঠেছে। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রেস্টিজিয়াস ব্র্যান্ড অব এশিয়া ২০২৩-২০২৪ অ্যাওয়ার্ড এশিয়ার বাজারে বসুন্ধরা টিস্যুর নেতৃত্ব ও অবস্থানের প্রমাণ।

গ্লোবাল বিজনেস সিম্পোজিয়াম ২০২৪ একদিকে যেমন বসুন্ধরা টিস্যুর সাফল্য উদযাপনের উপযুক্ত প্ল্যাটফর্ম তৈরি দিলো, পাশাপাশি উপস্থাপন করলো ব্র্যান্ডের শ্রেষ্ঠত্বও। এ পুরস্কার টিস্যু শিল্পে প্রধান ব্র্যান্ড হিসেবে বসুন্ধরা টিস্যুর অবস্থানকে শক্তিশালী করার পাশাপাশি অন্যদের সামনে অনুকরণের মানদণ্ড ঠিক করে দিয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: বসুন্ধরা টিস্যু

আরও খবর
দেশে এলো এক হাজার টন আলু

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪




সর্বজনীন পেনশন স্কিমে যুক্ত হলো ‘প্রত্যয় স্কিম’

প্রকাশিত:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | হালনাগাদ:বুধবার ২০ মার্চ ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

সর্বজনীন পেনশনে প্রত্যয় নামে নতুন স্কিম চালু করা হয়েছে। সব স্ব-শাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা এবং তাদের অধীন অঙ্গ প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা-কর্মচারীরা এ স্কিম নিতে পারবেন। আজ বুধবার অর্থ মন্ত্রণালয় থেকে পাঠানো এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২০২৪ সালের ১৩ মার্চ প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে সব স্ব-শাসিত, স্বায়ত্তশাসিত, রাষ্ট্রায়ত্ত, সংবিধিবদ্ধ বা সমজাতীয় সংস্থা ও তাদের অধীন অঙ্গ-প্রতিষ্ঠানগুলোর চাকরিতে যেসব কর্মকর্তা বা কর্মচারী চলতি বছরের ১ জুলাই ও তার পরে নতুন যোগদান করবেন, তাদের সর্বজনীন পেনশন ব্যবস্থাপনা আইনের অন্তর্ভুক্ত করেছে সরকার।

এছাড়া এসব প্রতিষ্ঠানের কর্মচারীদের জন্য প্রযোজ্য প্রত্যয় স্কিমের রূপরেখাও ঘোষণা করা হয়েছে ওই প্রজ্ঞাপনে। প্রত্যয় স্কিম চালুর ফলে এসব প্রতিষ্ঠানের বিদ্যমান কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বিদ্যমান পেনশন/আনুতোষিক সুবিধা অক্ষুণ্ন থাকবে। তবে যাদের ন্যূনতম ১০ বছর চাকরি অবশিষ্ট আছে তারা আগ্রহ প্রকাশ করলে প্রত্যয় স্কিমে অংশ নিতে পারবেন।

প্রত্যয় স্কিমে অংশ নিতে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা বা কর্মচারীর মূল বেতনের ১০ শতাংশ বা সর্বোচ্চ ৫ হাজার টাকা, কর্মকর্তা বা কর্মচারীর বেতন থেকে কেটে নেবে এবং সমপরিমাণ অর্থ সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা প্রদান করবে। এরপর উভয় অর্থ ওই প্রতিষ্ঠান বা সংস্থা জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষের ব্যবস্থাপনায় পরিচালিত ওই কর্মকর্তা/কর্মচারীর হিসাবে জমা করবে। এ প্রক্রিয়ায় ওই কর্মকর্তা-কর্মচারীর পেনশন ফান্ড গঠিত হবে এবং ওই ফান্ড জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ কর্তৃক লাভজনক খাতে বিনিয়োগের মাধ্যমে প্রাপ্য মুনাফা এবং চাঁদা হিসেবে জমা করা অর্থের ভিত্তিতে পেনশন দেওয়া হবে।

অর্থ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, বিদ্যমান সিপিএফ ব্যবস্থায় কর্মচারী মূল বেতনের ১০ শতাংশ এবং প্রতিষ্ঠান মূল বেতনের ৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ দিয়ে থাকে। প্রত্যয় স্কিমে প্রতিষ্ঠান দেবে মূল বেতনের ১০ শতাংশ, যা সিপিএফ ব্যবস্থা থেকে ১ দশমিক ৬৭ শতাংশ বেশি। প্রত্যয় স্কিমে একজন ব্যক্তি একটি প্রতিষ্ঠানে যোগদানের পর মাসিক ২ হাজার ৫০০ টাকা নিজ বেতন থেকে এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠান থেকে একই পরিমাণ টাকা ৩০ বছর চাঁদা দিলে অবসরে যাওয়ার পর, অর্থাৎ ৬০ বছর বয়স থেকে মাসিক ৬২ হাজার ৩৩০ টাকা হারে পেনশন পাবেন।

এ ক্ষেত্রে ৩০ বছর ধরে মাসিক ২ হাজার ৫০০ টাকা হারে সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর নিজ বেতন থেকে প্রদত্ত মোট চাঁদার পরিমাণ ৯ লাখ টাকা এবং সংশ্লিষ্ট সংস্থা কর্তৃক প্রদত্ত মোট চাঁদার পরিমাণ ৯ লাখ টাকা। অর্থাৎ প্রতিষ্ঠান ও সংশ্লিষ্ট কর্মচারী মিলিয়ে সর্বমোট চাঁদার পরিমাণ হবে ১৮ লাখ টাকা। তিনি যদি ৭৫ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন তবে ১৫ বছরে পেনশন প্রাপ্য হবেন ১ কোটি ১২ লাখ ১৯ হাজার ৪০০ টাকা, যা সংশ্লিষ্ট কর্মচারীর নিজ জমার ১২ দশমিক ৪৭ গুণ।

অর্থ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, জমা করা চাঁদার ওপর বিনিয়োগ রেয়াত পাওয়া যাবে এবং প্রাপ্য পেনশন আয়করমুক্ত হবে। এ স্কিমে নিবন্ধিত কর্মচারী পেনশনযোগ্য বয়সে উপনীত হওয়ার পরবর্তী মাস থেকে স্বয়ংক্রিয়ভাবে তার ব্যাংক অ্যাকাউন্টে মাসিক পেনশনের অর্থ পেতে থাকবেন, যা তাকে মোবাইল এসএমএসের মাধ্যমে অবহিত করা হবে। এ ক্ষেত্রে তাকে জাতীয় পেনশন কর্তৃপক্ষ বা অন্য কোনও দফতরে যাওয়ার বা কোনও প্রকার প্রমাণ দাখিলের প্রয়োজন হবে না।


আরও খবর
দেশে এলো এক হাজার টন আলু

বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪