আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

আজও আসছে না হাদিসুরের লাশ

প্রকাশিত:রবিবার ১৩ মার্চ ২০২২ | হালনাগাদ:রবিবার ১৩ মার্চ ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ইস্তাম্বুলে তুষারপাতের কারণে ফ্লাইট বাতিল হওয়ায় আজও আসছে না ইউক্রেনে বাংলাদেশি জাহাজে হামলায় নিহত থার্ড ইঞ্জিনিয়ার হাদিসুর রহমানের লাশ। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন হাদিসুর রহমানের ছোট চাচা মো. জসিমউদ্দিন হাওলাদার।

এর আগে, শুক্রবার হাদিসুরের লাশ ইউক্রেন থেকে মালদোভায় পৌঁছায়। সেখান থেকে লাশ শনিবার সকালে রোমানিয়ায় পৌঁছায়। গত ২ মার্চ ইউক্রেনের অলভিয়া বন্দরে আটকে থাকা এমভি বাংলার সমৃদ্ধি হামলার শিকার হয়। এতে নিহত হন নাবিক হাদিসুর।

পরদিন ৩ মার্চ জাহাজটি থেকে জীবিত ২৮ নাবিক ও নিহত হাদিসুরের লাশ নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়। এরপর ওই ২৮ নাবিককে ইউক্রেন থেকে মালদোভা হয়ে রোমানিয়ায় নিয়ে যায় সেখানকার বাংলাদেশ দূতাবাস। গত ৯ মার্চ রোমানিয়ায় বাংলাদেশ দূতাবাসের তত্ত্বাবধানে ওই ২৮ নাবিককে দেশে ফেরত আনা হয়। 


আরও খবর



গুচ্ছভুক্ত ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ের ‘সি’ ইউনিটের পরীক্ষা শুক্রবার

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

গুচ্ছভুক্ত ২৪ বিশ্ববিদ্যালয়ে ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষের সি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা আগামীকাল শুক্রবার বেলা ১১ টায় অনুষ্ঠিত হবে। ইতোমধ্যে সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে জিএসটি কতৃপক্ষ।

শুক্রবার (১০ মে)  সি ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষায় ৪০ হাজারের বেশি ভর্তিচ্ছু অংশগ্রহণ করবে। এবার বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর ২১ হাজার আসনের বিপরীতে তিন ইউনিটে আবেদন জমা পড়ে তিন লাখ পাঁচ হাজার ৩৪৬টি। সে হিসেবে আসনপ্রতি লড়ছেন ১৫ জন।

এবার ব্যবসায় শিক্ষা শাখার সি ইউনিটে ৪০ হাজার ১১৬টি আবেদন জমা পড়েছে। এর আগে অনুষ্ঠিত বিজ্ঞান শাখার ইউনিটে এক লাখ ৭০ হাজার ৫৯৯টি এবং মানবিক শাখার বি ইউনিটে ৯৪ হাজার ৬৩১টি আবেদন পড়ে। ২০২৩-২৪ শিক্ষাবর্ষে গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার প্রাথমিক আবেদন প্রক্রিয়া গত ২৭ ফেব্রুয়ারি রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে শেষ হয়।

গত ২৭ এপ্রিল ইউনিট (বিজ্ঞান) এবং ৩ মে বি ইউনিটের (মানবিক) ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা দুপুর ১২টা থেকে ১টা পর্যন্ত হলেও বাকি দুই ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষা হচ্ছে বেলা ১১টা থেকে ১২টা পর্যন্ত।

ভর্তি পরীক্ষা শুরুর পর তীব্র তাপপ্রবাহের জন্য গুচ্ছ ভর্তি পরীক্ষার কমিটির পক্ষ থেকে বলা হয়, পরীক্ষার্থীদের সঙ্গে একজনের বেশি অভিভাবক যেন না আসে। কারণ এ গরমে অভিভাবকদেরই কষ্ট করতে হবে বেশি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে বসার ব্যবস্থার পাশাপাশি সুপেয় পানিসহ জরুরি বিভিন্ন সেবার ব্যবস্থা করছে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো।


আরও খবর
একাদশের ক্লাস শুরুর তারিখ ঘোষণা

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




ঢাকার বাতাস আজ সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

তীব্র দাবদাহে ভোগানোর পর কয়েক দিন মাঝেমধ্যে ঝড়-বৃষ্টির কারণে রাজধানী ঢাকার বাতাসের মানের কিছুটা উন্নতি হয়েছে। তবে তা সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

শুক্রবার (১০ মে) দুপুরে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১০৫ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ৯ নম্বরে রয়েছে ঢাকা। এদিন ঢাকার বাতাস জনস্বাস্থ্যের জন্য অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।

এদিকে আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ১৬০ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি শহর; ১৫৯ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কঙ্গোর কিনসাসা, ১৫৬ স্কোর নিয়ে তৃতীয় স্থানে আছে ভারতের দিল্লি। এ ছাড়া ১৫৩ স্কোর নিয়ে চতুর্থ স্থানে আছে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা শহর। ১১৭ স্কোর নিয়ে পঞ্চম স্থানে আছে ইসরাইলের তেল আবিব।

একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়।

২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেয়া হয়ে থাকে। এছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি ধরনকে ভিত্তি করে; যেমন: বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।

বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। এটা সব বয়সি মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ ও অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।


আরও খবর



দুবাইয়ে ধনকুবেরদের গোপন সম্পদ, তালিকায় ৩৯৪ বাংলাদেশি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বিলাসবহুল জীবনযাপনের শহর দুবাই। সেখানে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের হাজার হাজার মানুষের বিপুল পরিমাণ গোপন সম্পদের পাহাড় গড়ে উঠেছে। বিশেষ করে ব্যবসায়ী, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব থেকে শুরু করে পলাতক ব্যক্তি, অর্থপাচারকারী এবং অপরাধীরা সেখানে গড়েছেন সম্পদের পাহাড়। এসব সম্পদের তথ্য উঠে এসেছে বৈশ্বিক অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার প্রকল্প দুবাই আনলকড-এ। এই তালিকায় রয়েছেন ৩৯৪ বাংলাদেশি।

অনুসন্ধানী সাংবাদিকদের বৈশ্বিক নেটওয়ার্ক অর্গানাইজড ক্রাইম অ্যান্ড করাপশন রিপোর্টিং প্রজেক্ট (ওসিসিআরপি) ও নরওয়ের সংবাদমাধ্যম ই-টোয়েন্টিফোরের নেতৃত্বে এই অনুসন্ধান কার্যক্রম পরিচালিত হয়েছে। এতে ৫৮টি দেশের ৭৪টি সংবাদমাধ্যমের প্রতিনিধিরা দীর্ঘ ৬ মাস ধরে অনুসন্ধান চালিয়েছেন।

মঙ্গলবার দুবাই আনলকড শিরোনামে প্রতিবেদনটি নিজেদের ওয়েবসাইটে প্রকাশ করেছে ওসিসিআরপি। সেখানে উঠে এসেছে, কীভাবে দুবাই সারা বিশ্বের ধনীদের জন্য শীর্ষ পছন্দের শহর হয়ে উঠেছে।

প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী, শহরটিতে ১২.৫ বিলিয়ন ডলার সমমূল্যের সম্পদ গড়েছেন কিছু পাকিস্তানি নাগরিক। দেশটির রাষ্ট্রপতি আসিফ আলি জারদারির তিন সন্তান, প্রয়াত জেনারেল পারভেজ মোশাররফ, এমনকি পাকিস্তানের প্রাক্তন সেনাপ্রধান কামার জাভেদ বাজওয়ার ছেলের মতো লোকেরা এই তালিকায় রয়েছেন। ভয়াবহ অর্থনৈতিক সংকটের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে পাকিস্তান। আর্থিক সাহায্যের দাবিতে দৌড়াদৌড়ি চলছে। কিন্তু দেখা যাচ্ছে, তাদের রাজনীতিবিদ এবং সামরিক নেতাদের নগদ অর্থের সংকট নেই।

তদন্ত রিপোর্টে বলা হয়েছে, ফাঁস হওয়া নথিতে ১৭ হাজার পাকিস্তানি নাগরিক দুইবাইয়ে তালিকাভুক্ত সম্পদের মালিক। শহরটিতে আবাসিক সম্পত্তির পাকিস্তানি মালিকের প্রকৃত সংখ্যা ২২ হাজার। এটি পাকিস্তানের এমন পরিস্থিতির দিকে ইঙ্গিত করে- যখন দরিদ্ররা আকাশচুম্বী মুদ্রাস্ফীতির মধ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছে, ধনীরা অভিনব অ্যাপার্টমেন্টগুলো নিয়ে উচ্চ জীবন উপভোগ করছে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, দুবাই বর্তমানে ধনীদের পছন্দের শীর্ষে পরিণত হয়েছে। অপরাধী, পলাতক ব্যক্তি, রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এবং বৈধ ব্যক্তিরাও সেখানে অর্থ লুকিয়ে রাখতে চাইছে। প্রকৃতপক্ষে দুবাইয়ের এসব মালিকদের অনেকেই অস্ত্র ব্যবসায়ী এবং মাদক সম্রাট।

উদাহরণস্বরূপ, প্রাক্তন আফগান সরকারি কর্মকর্তা এবং অভিযুক্ত যুদ্ধাপরাধী আসাদুল্লাহ খালিদ দুবাইকে বাড়ি বানিয়েছেন। তাছাড়া বাশার আল-আসাদের চাচাতো ভাই রামি মাখলুফ ও তার ভাই ইহাবও সেখানে সম্পত্তির মালিক। উরুগুয়ের গ্যাং স্টার সেবাস্তিয়ান মার্সেত, যাকে দক্ষিণ আমেরিকাজুড়ে মাদক পাচারের জন্য খোঁজা হচ্ছে- তিনিও দুবাইয়ে বাড়ির মালিক।

এছাড়া মাদক পাচারের অভিযোগে ইউরোপীয় ইউনিয়নের মোস্ট ওয়ান্টেড তালিকায় থাকা ৩২ বছর বয়সী জোসেফ জোহানেস লিজডেকার্স, যিনি 'নিটোল জোস' নামেও পরিচিত- তারও দুবাইয়ে কৃত্রিম দ্বীপপুঞ্জের গ্র্যান্ডিউর রেসিডেন্সে একটি বাড়ি রয়েছে।

রিপোর্টে বলা হয়েছে, দুবাইয়ে আবাসিক সম্পত্তির হওয়ার দিক দিয়ে ভারতীয়রা তালিকার শীর্ষে রয়েছে। তালিকার দ্বিতীয় স্থানে রয়েছেন পাকিস্তানিরা। এই তালিকায় রাজনীতিবিদ, সামরিক নেতা থেকে শুরু করে আমলারাও রয়েছেন।

দুবাইয়ে গোপন সম্পদের বিষয়ে ফাঁস হওয়া তথ্যে ৩৯৪ বাংলাদেশির তালিকা থাকলেও তাদের নাম প্রকাশ করা হয়নি। রিপোর্ট বলছে, শহরে গোপনে সম্পদ গড়েছেন অন্তত ৩৯৪ জন বাংলাদেশি। বাংলাদেশিদের মালিকানায় রয়েছে ৬৪১টি সম্পত্তি। বাংলাদেশিদের মালিকানায় থাকা এসব সম্পত্তির মূল্য ২২ কোটি ৫৩ লাখ ডলারেরও বেশি।

দুবাইয়ে বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনকুবের ও তাদের সম্পদের তালিকাও প্রকাশ করা হয়েছে। এতে দেখা যায়- ভারতের মুকেশ আম্বানির রয়েছে ১১ হাজার ২০ কোটি ডলারের সম্পদ, ভারতের এম এ ইউসুফ আলী ও তার পরিবারের সম্পদের পরিমাণ ৭৮০ কোটি ডলার, ভারতের শামশীর ভায়ালিলের রয়েছে ৩৫০ কোটি ডলারের সম্পদ, ওমানের সুহাইল বাহওয়ানের আছে ১৯০ কোটি ডলারের সম্পদ, রাশিয়ার আন্দ্রেই মলচানভ ও তার পরিবারের ১৩০ কোটি ডলারের সম্পদ, সাইপ্রাসের বিনোদ আদানির ২ হাজার ২২০ কোটি ডলারের সম্পদ, কানাডার চ্যাংপেং ঝাওয়ের ৩ হাজার ৩০০ কোটি ডলারের সম্পদ, যুক্তরাজ্যের সকেট বর্মনের ১৫০ কোটি ডলারের সম্পদ, সাইপ্রাসের নাগরিক ইগোর মাকারোভের ২১০ কোটি ডলারের সম্পদ এবং মিসরের নাগরিক নগিব সাবিরিস ও তার পরিবারের ৩৮০ কোটি ডলার পরিমাণ সম্পদ রয়েছে।

নিউজ ট্যাগ: ধনকুব দুবাই

আরও খবর



গাজার আল-শিফা হাসপাতালে তৃতীয় গণকবরের সন্ধান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজা উপত্যকায় ভয়াবহ আগ্রাসন চালাচ্ছে ইহুদিবাদী ইসরায়েল। টানা সাত মাসের বেশি সময় ধরে ওই ভূখণ্ডে বর্বরতা ও নৃশংসতা চালাচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। এর সর্বশেষ প্রমাণ মিলল গাজার আল-শিফা হাসপাতালে। সেখানে তৃতীয় গণকবরের সন্ধান পাওয়া গেছে। এই গণকবর থেকে ৪৯ জনের লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ফিলিস্তিনি মেডিকেল দলগুলো গাজা শহরের আল-শিফা হাসপাতালে তৃতীয় গণকবরের সন্ধান পেয়েছে বলে বুধবার গাজার সরকারি মিডিয়া অফিস জানিয়েছে।

মিডিয়া অফিস এক বিবৃতিতে বলেছে, এখন পর্যন্ত প্রায় ৪৯ জনের লাশ গণকবর থেকে উত্তোলন করা হয়েছে এবং আরও লাশের খোঁজে অনুসন্ধান অব্যাহত রয়েছে।’

জানা গেছে, এ নিয়ে গাজা উপত্যকায় কমপক্ষে সাতটি গণকবর পাওয়া গেছে।

গাজার মিডিয়া অফিস বিবৃতিতে জানিয়েছে, আল-শিফা হাসপাতালে তিনটি গণকবর, দক্ষিণাঞ্চলীয় শহর খান ইউনিসের নাসের হাসপাতালে তিনটি এবং উত্তর গাজার কামেল আদওয়ান হাসপাতালে একটি গণকবর পাওয়া গেছে।

এতে আরও বলা হয়, সাতটি গণকবর থেকে এখন পর্যন্ত অন্তত ৫২০টি লাশ উদ্ধার করা হয়েছে।

ওই উপত্যকায় ইতোমধ্যে ইসরায়েলি বাহিনীর নৃশংসতায় নিহত হয়েছে ৩৪ হাজার ৮০০ জনেরও বেশি ফিলিস্তিনি। আহত হয়েছে আরও ৭৮ হাজার ৪০০ জনেরও বেশি মানুষ।


আরও খবর



দেশের বিভিন্ন শহরে সুপেয় পানির ব্যবস্থা করার সুপারিশ

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের বিভিন্ন শহর পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম গ্রহণ ও সুপেয় পানির ব্যবস্থা করার সুপারিশ করেছে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সরকারি প্রতিশ্রুতি সম্পর্কিত কমিটি। বুধবার (২৪ এপ্রিল) সংসদ ভবনে কমিটির সভাপতি মুহিবুর রহমান মানিকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত বৈঠকে এ সুপারিশ করা হয়।

কমিটির সদস্য মো. মুজিবুল হক, রফিকুল ইসলাম, কামাল আহমেদ মজুমদার, মুহম্মদ শফিকুর রহমান, এ কে এম মোস্তাফিজুর রহমান এবং ফজিলাতুন নেসা বৈঠকে অংশ নেন।

বৈঠকের শুরুতেই অনুষ্ঠিত হয় পরিচিতি পর্ব। এরপর একাদশ জাতীয় সংসদের প্রথম অধিবেশন থেকে দ্বাদশ জাতীয় সংসদের সম্প্রতি সমাপ্ত অধিবেশন পর্যন্ত প্রধানমন্ত্রী এবং স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর প্রতিশ্রুতির বিবরণ, প্রতিশ্রুতি বাস্তবায়নের সর্বশেষ হালনাগাদ অবস্থা এবং গৃহীত প্রকল্পগুলোর বিবরণ উপস্থাপন এবং বিস্তারিত আলোচনা করা হয়।

বৈঠকে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের প্রতিবেদন অনুযায়ী ৪৮টি প্রতিশ্রুতির মধ্যে ১১টি বাস্তবায়িত হয়েছে, ৩৫ বাস্তবায়নাধীন রয়েছে এবং দুটি স্থগিত রয়েছে মর্মে জানানো হয়। বাস্তবায়নাধীন ও প্রক্রিয়াধীন প্রতিশ্রুতিগুলোর বিপরীতে স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয় গৃহীত কার্যক্রমগুলো অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দ্রুত সম্পন্ন করার জন্য কমিটির পক্ষ থেকে সুপারিশ করা হয়।

দেশের বিভিন্ন শহর পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন কার্যক্রম গ্রহণ ও সুপেয় পানির ব্যবস্থা করণের প্রতি গুরুত্বারোপ করা হয়। মন্ত্রণালয় কর্তৃক গৃহিত প্রকল্পের কাজের গুণগতমান ও বাস্তবায়ন অগ্রগতি সরেজমিনে পরিদর্শন করে পর্যবেক্ষণ ও মতামত দেওয়ার জন্য বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগকে (আইএমইডি) জোর সুপারিশ করা হয়।

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব, স্থানীয় সরকার বিভাগের সচিব, প্রধান প্রকৌশলী, অতিরিক্ত সচিব, সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তর প্রধান, বাস্তবায়ন, পরিবীক্ষণ ও মূল্যায়ন বিভাগের (আইএমইডি) অতিরিক্ত সচিব, মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাসহ সংসদ সচিবালয়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা বৈঠকে উপস্থিত ছিলেন।


আরও খবর