আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

আজীবন নিষিদ্ধ নির্বাচন কমিশনার পীরজাদা শহীদুল হারুন

প্রকাশিত:শনিবার ২৯ জানুয়ারী ২০২২ | হালনাগাদ:শনিবার ২৯ জানুয়ারী ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচন ঘিরে উত্তাল এফডিসি। গতকাল ২৮ জানুয়ারি ছিল নির্বাচন। এদিন এফডিসিতে প্রবেশ করতে দেওয়া হয়নি চলচ্চিত্রের ১৭টি সংগঠনের সদস্যদের। বিষয়টি অপমানজনক দাবি করে নির্বাচন কমিশনার পীরজাদা শহীদুল হারুনকে আজীবন নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে চলচ্চিত্রসংশ্লিষ্ট ১৮ সংগঠন।

আজ শনিবার (২৯ জানুয়ারি) ১৮ সংগঠনের পক্ষে পীরজাদা হারুনকে চলচ্চিত্র থেকে আজীবন নিষিদ্ধ করার ঘোষণা দেন পরিচালক সমিতির সভাপতি সোহানুর রহমান সোহান। তিনি জানান, টেলিভিশন অভিনয় শিল্পী সংঘও পীরজাদা হারুনকে নাটকে অবাঞ্ছিত ঘোষণার পক্ষে একমত পোষণ করেছেন।

সোহানুর রহমান সোহান বলেন, পীরজাদা শহীদুল হারুন দল পাকিয়ে আমাদের ১৭ সংগঠনের সদস্যদের এফডিসিতে ঢুকতে দেয়নি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয় নিজে আমাদের প্রবেশের ব্যাপারে অনুমতি দিয়েছেন। তিনি তেজগাঁও জোনের ডিসিকেও এ বিষয়ে জানিয়েছিলেন যেন আমরা ঢুকতে পারি। এ কথা জেনেই ১৭ সংগঠনের কার্ডধারী সদস্যরা এফডিসিতে এসেছিলেন। কিন্তু নির্বাচনের দিন সকালে কাউকে ঢুকতে দেওয়া হয়নি। পীরজাদা হারুন এবং এফডিসির এমডি মিলেই নির্বাচনে চক্রান্ত করতে আমাদের ঢুকতে দেননি। তাই আমরা এফডিসির এমডিরও অপসারণ চাই।

এ সময় পীরজাদা শহীদুল হারুনকে আর কোনো দিন চলচ্চিত্র বা নাটকের কাজে নেওয়া হবে না বলেও জানান এই নির্মাতা। 

নিউজ ট্যাগ: পীরজাদা হারুন

আরও খবর



নতুন করে বিতর্কে রাশমিকা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

বলিউডে পা দিতে না দিতেই বারবার বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে উঠে এসেছে দক্ষিণী অভিনেত্রী রাশমিকা মন্দানার নাম। কান্তারা’ সিনেমায় ট্রোলের শিকার হয়েছিলেন তিনি। এরপর দক্ষিণী ইন্ডাস্ট্রির সিনিয়র অভিনেতা অভিনেত্রীদের সম্মান না করার অভিযোগও উঠেছিল।

এবার চলতি বছরের আগস্টে মুক্তি পাওয়ার কথা রয়েছে তার বহুল আলোচিত সিনেমা পুষ্পা: দ্য রুল’। বহু বির্তকের পর এবার বলিউডে সালমানের সঙ্গে জুটি বাঁধছেন তিনি। সালমানের আগামী ছবি সিকান্দার’-এ রাশমিকাকে দেখা যাবে।

সালমান-রাশমিকার জুটির এই খবরে সোশ্যাল মিডিয়াতে ভক্তদের মাঝে বিতর্কের মুখে পড়েছেন রাশমিকা। দু’জনের বয়সের পার্থক্য ৩০ বছর হওয়ায়  অনেকে প্রশ্ন তুলছেন। তাদের একাংশ এ জুটিকে বাবা-মেয়ের সম্পর্কের সঙ্গেও তুলনা করছেন।

রাশমিকা ফেসবুকে এক পোস্টে লিখেছেন, আপনারা আমার পরবর্তী কাজের জন্য বহু দিন অপেক্ষা করছিলেন। আমি সিকন্দর’-এর অংশ হতে পেরে সত্যিই কৃতজ্ঞ।’

এক উচ্ছ্বসিত ভক্ত টুইট করেছেন, সিকান্দরে মেগাস্টার সালমানের নায়িকা রশ্মিকা, নিঃসন্দেহে ২০২৫-এর সবচেয়ে বড় হিট হতে চলেছে এই ছবি।’

এর আগে বিগ বসের মঞ্চে একসঙ্গে দেখা গিয়েছে তাদের। সঞ্চালক সালমানের সঙ্গে রাশমিকা রসায়ন সেই সময়ই চোখে পড়েছিল সবার। এমনকি দু’জন পুষ্পা: দ্য রাইজ (২০২১) চলচ্চিত্রের সামি সামি গানে জমিয়ে একসাথে নেচেছিলেনও দুজনে। টাইগার ৩ প্রত্যাশিত সাফল্য পায়নি, সেই দুঃখ ভুলে আপাতত ভাইজানের ফোকাসে সিকান্দর।


আরও খবর



খোলামেলা ফটোশুটে উত্তাপ ছড়াচ্ছেন মধুমিতা সরকার

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

খোলামেলা পোশাকের জন্য বরাবরই ভক্তরা মধুমিতা সরকারের আলোচনা-সমালোচনা করে থাকেন। এবার কালো বিকিনিতে সকলের নজর কাড়লেন তিনি। ইনস্টাগ্রামে ছবি শেয়ার করার পরে ভক্তদের থেকে প্রশংসায় পাশাপাশি অনেকে সমালোচনাও করেছেন।

সমালোচনা করে একজন লিখেছেন, দিদি বলছি আপনার ক্লান্ত লাগে না,না? না মানে রোজ রোজ এদিক ওদিক কাত হতে হতে হাপিয়ে যান না?বিনোদন ডেস্ক

এক ভক্ত লিখেছেন, কিছু মানুষের কাজই হল কমেন্ট বক্সে এসে বাজে কথা বলা। এদের কোনও কাজ নেই। এদের কারও কথায় কান দেবে না দিদি। তুমি তোমার মতো এগিয়ে যাও।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেন, বলিউডে কাজ করার ইচ্ছে ছিলই। কিন্তু কখনও নিজে থেকে মুম্বাইতে গিয়ে কাজের চেষ্টা করিনি। তবে আমার ছবি চিনির একটি রিল ভাইরাল হয়েছিল, সেটাই পরিচালক দেখেন। তারপর আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন।

উল্লেখ্য, ভারতীয় সিরিয়াল সবিনয় নিবেদন অভিনয় করে যাত্রা শুরু করেছিলেন অভিনেত্রী মধুমিতা সরকার। সেই শুরু তারপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। একে একে বোঝে না সে বোঝে না, কেয়ার করি না, কুসুম দোলার মতো ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন।

বোঝে না সে বোঝে না নাটকে তার অভিনীত পাখি চরিত্রটি আজও সমানভাবে জনপ্রিয়। সিরিয়াল থেকে সরে এসে মধুমিতা বাংলা ওয়েব সিরিজ এবং ছবিতেও কাজ করেছেন।

নিউজ ট্যাগ: মধুমিতা সরকার

আরও খবর



মিয়ানমার সেনাসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠাল বিজিবি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষের জেরে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশ (বিজিপি) সদস্যসহ ২৮৮ জনকে ফেরত পাঠিয়েছে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)।

বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ৬টার দিকে কক্সবাজারে বিআইডাব্লিউটিএ ঘাট থেকে তাদের ফেরত পাঠানো হয়। বিজিবির জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. শরীফুল ইসলাম বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

শরীফুল ইসলাম বলেন, আজ ভোরে বিজিপি সদস্যদের হস্তান্তর উপলক্ষে কক্সবাজারে বিআইডাব্লিউটিএ ঘাট কাছে বিজিবির প্রতিনিধি দলের সঙ্গে মিয়ানমার বর্ডার গার্ড পুলিশের প্রতিনিধি দলের বৈঠক হয়। পরে কোস্টগার্ডদের একটি জাহাজ মিয়ানমারের জাহাজ চিন ডুইনের উদ্দেশে কক্সবাজারে বিআইডাব্লিউটিএ ঘাট ত্যাগ করে। ফেরত পাঠানোদের মধ্যে রয়েছে বিজিপি সদস্য, চারজন সেনা সদস্য, ইমিগ্রেশন সদস্য রয়েছেন।

এর আগে মিয়ানমারের প্রতিনিধিরা বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া মিয়ানমারের বিজিপি ও অন্যান্য সদস্যদের দ্রুত শনাক্তকরণ ও প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টেশন সম্পন্ন করে। সেখানে বাংলাদেশে নিযুক্ত মিয়ানমার দূতাবাস ও পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধির উপস্থিতিতে জাহাজে করে আগত বিজিপি সদস্যদের কাছে আশ্রয় প্রাপ্তদের হস্তান্তর করা হয়।


আরও খবর



যে দক্ষতা থাকলে চাকরি হারানোর ভয় নেই

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা বা আর্টিফিসিয়াল ইনটেলিজেন্স এসে চাকরির বাজারে আমূল পরিবর্তন ঘটিয়েছে। তাই নতুন প্রযুক্তির বিষয়ে আপডেট থাকাটা খুবই জরুরি। এতে করে চাকরি হারানোর সম্ভাবনা কমবে। সেই সঙ্গে নতুন চাকরি পাওয়ায় তুলনায় সহজ হয়ে যাবে।

প্রযুক্তির উদ্ভাবনে কাজের সময় আর কর্মপদ্ধতিতেও নানা পরিবর্তন আসতেই পারে। এ পরিবর্তন মেনে নেওয়া ও তার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়ার ক্ষমতা ও মানসিকতা আপনার থাকতেই হবে। তা থাকলে কঠিন পরিস্থিতিতেও টিকে থাকতে পারবেন আপনি।

অনেক কাজই অদূর ভবিষ্যতে অটোমেটেড হয়ে যাবে, প্রযুক্তির আধুনিকায়ন ঘটবে, নিত্যনতুন প্রযুক্তির প্রয়োগও হবে। সেসব প্রযুক্তি যদি দ্রুত শিখে নেওয়া না যায়, চাকরির বাজারে টিকে থাকা ততোই কঠিন!

ধরা যাক, কেউ কোনও একটা কাজ খুব ভালো পারে। কিন্তু ওই একটা কাজের জন্য তার চাকরিতে টিকে থাকার সম্ভাবনা খুব উজ্জ্বল নয়! কিন্তু যদি অন্য আরেকজন যদি তিনরকমের তিনটি কাজ খুব ভালো পারে, তাহলে তার টিকে থাকার সম্ভাবনা খুবই বেশি। স্বাভাবিকভাবেই সংস্থার চোখে ওই মাল্টি ট্যালেন্টেড ব্যক্তির গুরুত্বও বেশি।

তাই শুধু একটা কাজেই নিজেকে বন্দি করে রাখা উচিু নয়। নতুন নতুন দক্ষতা অর্জনের দিকে মন দেওয়া উচিত।

ভবিষ্যৎ যতই প্রযুক্তিনির্ভর হোক, মনে রাখতে হবে যন্ত্র কখনও মানুষকে ছাপিয়ে যেতে পারে না! তাই সৃজনশীলতা, নতুন অভিনব ভাবনাচিন্তা কখনোই পুরোনো হওয়ার নয়। নতুনভাবে কাজ করা, নতুন আইডিয়া, এ সবই চিরন্তন।


আরও খবর



চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলার রায় আজ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় রায় ঘোষণার জন্য বৃহস্পতিবার (৯ মে) দিন ধার্য রয়েছে। ঢাকার দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক আরুণাভ চক্রবর্তী এ রায় ঘোষণা করবেন। এর আগে গত ২৯ এপ্রিল রাষ্ট্রপক্ষ ও আসামিপক্ষের যুক্তি উপস্থাপন শেষে এ মামলায় রায় ঘোষণার জন্য ৯ মে দিন ধার্য করেন আদালত।

মামলায় আসামিরা হলেন- ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, তারেক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, ফারুক আব্বাসী,আদনান সিদ্দিকী, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী সানজিদুল ইসলাম ইমন, আশিষ রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী।

১৯৯৮ সালের ১৭ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানীতে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যা করা হয়। এ ঘটনায় তার ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় মামলা করেন। সোহেল চৌধুরী নিহত হওয়ার পরপরই এই হত্যাকাণ্ডে চলচ্চিত্র প্রযোজক ও ব্যবসায়ী আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সম্পৃক্ততার অভিযোগ উঠে।

মামলায় অভিযোগ করা হয়, হত্যাকাণ্ডের কয়েক মাস আগে আজিজ মোহাম্মদ ভাইয়ের সঙ্গে সোহেল চৌধুরীর কথা-কাটাকাটি হয়। এর প্রতিশোধ নিতে সোহেল চৌধুরীকে হত্যা করা হয়। ঘটনার রাতে সোহেল তার বন্ধুদের নিয়ে ট্রাম্পস ক্লাবে ঢোকার চেষ্টা করেন। তাকে ভেতরে ঢুকতে বাধা দেওয়া হয়। রাত আড়াইটার দিকে আবারও তিনি ঢোকার চেষ্টা করেন। তখন সোহেলকে লক্ষ্য করে ইমন, মামুন, লিটন, ফারুক ও আদনান গুলি চালান।

মামলাটির তদন্ত শেষে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই গোয়েন্দা পুলিশের সহকারী পুলিশ কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারী নয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ২০০১ সালের ৩০ অক্টোবর ঢাকার তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ আদালত আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। এর দুই বছর পর মামলাটির বিচার দ্রুত নিষ্পত্তির জন্য ঢাকার দুই নম্বর দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানো হয়।

মামলা দ্রুতবিচার ট্রাইব্যুনালে পাঠানোর বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে আসামি আদনান সিদ্দিকী ২০০৩ সালের ১৯ নভেম্বর হাইকোর্টে রিট করেন। এ পরিপ্রেক্ষিতে হাইকোর্ট ২০০৪ সালের ১৭ ফেব্রুয়ারি মামলার কার্যক্রম স্থগিত করে রুলসহ আদেশ দেন। বিচারপতি মো. রূহুল কুদ্দুস এবং বিচারপতি ভীষ্মদেব চক্রবর্তীর তৎকালীন ডিভিশন বেঞ্চ শুনানি শেষে ২০১৫ সালের ৫ আগস্ট রায় দেন। রায়ে রুলটি খারিজ করে দেওয়া হয়। এবং হাইকোর্টের দেওয়া স্থগিতাদেশ প্রত্যাহার করা হয়।

সবশেষ ২০২২ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি মামলার নথি বিচারিক আদালতে ফেরত আসলে সাক্ষ্যগ্রহণ প্রক্রিয়া শুরুর উদ্যোগ নেন বিচারিক আদালত। বিচার চলাকালে ১০ জন সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ করেন আদালত।


আরও খবর