আজঃ সোমবার ০৯ সেপ্টেম্বর ২০২৪
শিরোনাম

আইপিএল ফাইনাল: বৃষ্টি থামার পর নতুন টার্গেট পেল চেন্নাই

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ মে ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

প্রথমবারের মতো আইপিএলের ফাইনাল ম্যাচ গড়াল রিজার্ভ ডে-তে। বৃষ্টিতে গতকাল (রোববার) নির্ধারিত দিনের খেলা ভেস্তে যাওয়ার পর আজ রিজার্ভ ডে-তে শিরোপার লড়াইয়ে নেমেছিল গুজরাট টাইটান্স ও চেন্নাই সুপার কিংস। এদিনও বৃষ্টি শঙ্কা মাথায় নিয়ে প্রথম ইনিংস ভালোভাবেই শেষ করেছিল গুজরাট। তাদের দেওয়া ২১৫ রানের লক্ষ্যে নেমে চেন্নাই মাত্র ৩ বল খেলতেই মুষলধারে বৃষ্টি শুরু হয়। বৃষ্টি থামার পর নতুন টার্গেট পেয়েছে চেন্নাই, ১৫ ওভারে তাদের লক্ষ্য ১৭১ রান।

আরও পড়ুন: আইপিএল ফাইনাল: রিজার্ভ ডে’তেও বৃষ্টির হানা

আইপিএল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বৃষ্টির কারণে খেলা বন্ধ থাকায় চেন্নাইকে জিততে হলে ১৫ ওভারে ১৭১ রান করতে হবে। একইসঙ্গে কমানো হয়েছে পাওয়ার প্লের নির্ধারিত ওভারও। ইনিংসের প্রথম ৪ ওভার পাওয়ার প্লে এবং গুজরাটের প্রতি বোলার সর্বোচ্চ তিন ওভার করে বল করতে পারবেন। ম্যাচ শুরু হবে বাংলাদেশ সময় রাত ১২.৪০ মিনিটে।

আরও পড়ুন: রিজার্ভ ডেতে গড়াল আইপিএল ফাইনাল

এর আগে গুজরাটের রানতাড়ায় চেন্নাই মাত্র তিন বল ব্যাট করতেই বৃষ্টি শুরু হয়েছিল। ঘণ্টাখানেক খেলা বন্ধ থাকার পর পিচ থেকে কভার সরানো হয়। পরবর্তীতে আউটফিল্ড ভেজা থাকায় মাঠ পর্যবেক্ষণের পর সাড়ে ১১টায় পুনরায় পরিস্থিতি দেখার কথা জানান আম্পায়াররা। এরপর দুদলের অধিনায়কদের উপস্থিতিতে তারা নতুন টার্গেট ও নির্দেশনা জানিয়ে দেন।বৃষ্টির জেরে গতকাল রোববার চেন্নাই-গুজরাটের ম্যাচ ভেস্তে গিয়েছিল। তবে রিজার্ভ ডে থাকায় সেই ম্যাচ মাঠে গড়ায় আজ। আইপিএলে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ শিরোপা জয়ের লক্ষ্যে গুজরাটের আহমেদাবাদ স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিং নেন চেন্নাই দলপতি মহেন্দ্র সিং ধোনি। অন্যদিকে গতবার ফ্র্যাঞ্চাইজি টুর্নামেন্টটির প্রথম আসরেই শিরোপা ঘরে তোলে হার্দিক পান্ডিয়ার গুজরাট। এবার টানা দ্বিতীয় মৌসুমে তারা ফাইনাল খেলছে।

আরও পড়ুন: চ্যাম্পিয়ন হতে চেন্নাইর দরকার ২১৫ রান

এদিন আগে ব্যাট করে সাই সুদর্শনের ৪৭ বলে ৯৬ রানের বিধ্বংসী ইনিংসের পাশাপাশি ৩৯ বলে ৫৪ রান করেন ঋদ্ধিমান সাহা। এছাড়া শুভমান গিল ২০ বলে ৩৯ এবং অধিনায়ক হার্দিক পান্ডিয়া ১২ বলে ২১ রান করেন।

নিউজ ট্যাগ: আইপিএল ফাইনাল

আরও খবর



নিজ দেশের গণমাধ্যমের মিথ্যাচার ধরিয়ে দিলেন ইসরায়েলি নারী

প্রকাশিত:সোমবার ২৬ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৬ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের বন্দিদশা থেকে মুক্ত হওয়া এক ইসরায়েলি নারী এবার নিজ দেশেরই গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে কথা বলেছেন। ইসরায়েলি গণমাধ্যম তার বক্তব্য ভুলভাবে উপস্থাপন করায় এ নিয়ে বিবৃতি দিয়েছেন আলোচিত ওই নারী নোয়া আরগামানি।

সম্প্রতি টোকিও গিয়ে জি-সেভেনের কূটনীতিকদের সঙ্গে মতবিনিময় করেন আরগামানি। সেখানে তিনি ধনী দেশগুলোর জোটের কূটনীতিকদের কাছে নিজের বন্দিদশার বর্ণনা করেন। ওই ঘটনার বর্ণনা দিতে গিয়ে ইসরায়েলি গণমাধ্যম কতটা ভুল তথ্য দিয়ে থাকে, তা ব্যাখ্যা করেন আরগামানি।

ইসরায়েলি মিডিয়া জানিয়েছিল, ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের কাছে জিম্মি থাকাকালে তাকে মারধর এবং মাথা ন্যাড়া করে দেওয়া হয়েছিল। তবে শুক্রবার আরগামানি বলেন, তার সঙ্গে এমন কোনো ঘটনাই ঘটেনি। এমনকি তিনি গাজায় থাকতে যে আহত হয়েছিলেন, সেটাও হয়েছেন ইসরায়েলি হামলার কারণে।

গত বছরের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে ত্রিমুখী হামলা চালায় ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন। এ ঘটনায় কয়েকশ ইসরায়েলি নিহত হয়। ফিলিস্তিনিরা যোদ্ধা এ সময় প্রায় আড়াইশ ইসরায়েলিকে জিম্মি করে গাজায় নিয়ে আসে। নোরা আরগামানিও কয়েক মাস জিম্মি থাকার পর চলতি জুনে ইসরায়েলি অভিযানে মুক্ত হন।


আরও খবর
উত্তরপ্রদেশে ভবন ধসে নিহত ৮, আহত ২৮

রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪




বঙ্গবাজারে দুই সাংবাদিককে পেটাল কাউন্সিলর-বিএনপি নেতার অনুসারীরা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

রাজধানীর বঙ্গবাজারে কাপড় দেখতে গিয়ে সিন্ডিকেটের প্রতিবাদ করায় হামলার শিকার হয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সাংবাদিক সমিতির সভাপতিসহ দুই সাংবাদিক। তাদের দোকানে ডেকে নিয়ে কাউন্সিলর চামেলির অনুসারীরা হাতুড়ি, রড, জিআই পাইপ দিয়ে পিটিয়ে রক্তাক্ত করে। এক শিক্ষার্থীর আঙুল কেটে ফেলা হয়েছে এবং এক ব্যবসায়ী আহত হয়েছেন। তাদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হচ্ছে।

আজ মঙ্গলবার (৩ সেপ্টেম্বর) বিকেল সাড়ে ৫টার দিকে রাজধানীর বঙ্গমার্কেটের বঙ্গ ইসলামিয়া মার্কেটের দোতলায় এমন ঘটনা ঘটে। এসময় পুলিশ ঘটনাস্থলে পৌঁছালেও সাংবাদিক ও শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ হয়। ঘটনাস্থলে তাদের নিশ্চুপ দাঁড়িয়ে থাকতে দেখা যায়।

ঘটনায় অভিযুক্তরা হলেন শাহবাগ থানার ১৯ ও ২০ নম্বর ওয়ার্ডের কাউন্সিলর রোকসানা ইসলাম চামেলির স্বামী আবুল হোসেন টাবু ও বিএনপির পদ প্রত্যাশী নেতা রফিকুল ইসলাম স্বপন এবং শাহবাগ থানার ২০ নং ওয়ার্ডের বিএনপির যুগ্ম আহ্বায়ক মাসুদ ইউসুফ।

সাংবাদিক সমিতির সভাপতি আল সাদী ভূঁইয়াকে কক্ষের মেঝেতে ফেলে মাথায়, পিঠে, কোমরে, পায়ে উপর্যুপরি আঘাত করা হয়। তার সারা শরীরে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। অন্যদিকে জাগো নিউজের স্টাফ রিপোর্টার নাহিদকে দোতলায় মারার পর ভবনের ছাদে তুলে পেটানো হয়। তিনি বাম পায়ে গুরুতর আঘাতপ্রাপ্ত হন। এছাড়া এক শিক্ষার্থীর ডান হাতের একটি আঙুলের অগ্রভাগ কেটে ফেলা হয়।

মারধরের একপর্যায়ে আল সাদীর মোবাইল ছিনতাই করে নিয়ে যায় আক্রমণকারীরা। অন্যদিকে নাহিদের মোবাইল, মানিব্যাগ, বাইকের চাবি, প্রেস আইডি কার্ড ছিনিয়ে নেয় তারা।

ঘটনার বর্ণনা দিয়ে সাংবাদিক সমিতির সভাপতি আল সাদী ভুঁইয়া বলেন,  আমরা সিন্ডিকেটের প্রতিবাদ করায় আমাদের ওপর তারা হামলা করে। এমনকি আমরা সাংবাদিক পরিচয় দেওয়ার পর আরও বেশি হামলা করে। বের হয়ে আমরা পুলিশ নিয়ে আসি। পুলিশের সামনেও তারা আমাদের মারার চেষ্টা করে কিন্তু পুলিশ আমাদের কোনো সাহায্য করেনি।

জাগো নিউজের স্টাফ রিপোর্টার নাহিদ বলেন, আমাদের মার্কেটের গেট ভেঙে হামলা করেছে। এসময় সেনাবাহিনীকে ফোন দিয়েও কোনো রেসপন্স পাইনি। সাংবাদিক পরিচয় দিয়েছিলাম, তবুও ছাত্রলীগ বলে পিটিয়েছে আমাদের। আমার ফোন মানিব্যাগ এবং আইডি কার্ড সব নিয়ে গেছে তারা।

তিনি বলেন, পরবর্তীতে রুম থেকে বের করে এনে ছাদে নিয়ে গিয়ে দেশীয় অস্ত্র ও জিআই পাইপ দিয়ে আবার মেরেছে। এক পর্যায়ে আমি অজ্ঞান হয়ে গিয়েছিলাম। তাদের কাছে পানি চেয়েছি কিন্তু পানি পর্যন্ত দেয়নি তারা। তারা বলছিল, আমাকে পানি খাওয়ালে আমি নাকি আবার সুস্থ হয়ে যাব। আমার সমস্ত শরীরে আঘাত করেছে তারা। 

দুর্বৃত্তদের মধ্যে একজন বলছিল, এই ছেলে জ্ঞান হারানোর অভিনয় করছে, একে আবার মারা হোক- এই বলে তৃতীয় ধাপে আবার মারপিট করেছে। তারা আমার ম্যানিব্যাগ, প্রেসের কার্ড, আইডিকার্ড নিয়ে যাওয়ার সময় বলছিল, এগুলো স্বপন ভাইয়ের কাছে জমা দেবো। স্বপন হলো বিএনপির নেতা।

মার্কেটের ব্যবসায়ী বাঁধন বলেন, এই মার্কেটে আমার দোকান আছে। আমি মালিকের (সজলের) সাথে দেখা করতে গিয়েছিলাম। তখন মালিকের আরেক পক্ষ যারা আওয়ামী লীগ করত, তারা দরজা ভেঙে আমাদের ওপর হামলা করে। প্রাণ বাঁচাতে আমরা কয়েকজন বাথরুমে অবস্থান নিলে তারা দরজা ভেঙে হাতুড়ি, রড, জিআই পাইপ দিয়ে হামলা করে।

ঘটনার একপর্যায়ে সেখানে উপস্থিত হন বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ ও সারজিস আলম। তারা সেখানে সাংবাদিকদের রক্ষা করতে পুলিশকে আহ্বান জানান।

সারজিস আলম বলেন, আমরা সাংবাদিকসহ অন্যদের উপর বর্বরোচিত হামলার তীব্র নিন্দা জানাই। এই সিন্ডিকেট যারা আজ সাংবাদিক ও শিক্ষার্থী ব্যবসায়ীদের উপর হামলা করেছে তাদের আমরা ছাড় দেবো না। আজকের পর থেকে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন ও সাধারণ ছাত্র-জনতা তাদের শক্ত হাতে প্রতিহত করবে।

নিউজ ট্যাগ: বঙ্গবাজার

আরও খবর
রাজধানীতে গরম-যানজটে দুর্বিষহ জনজীবন

রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪

এবার গোলাপশাহ মাজার ভাঙার হুঁশিয়ারি

রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪




আনিসুল, সালমান, জিয়াউলকে জিজ্ঞাসাবাদে ভয় পান কর্মকর্তারা

প্রকাশিত:রবিবার ১৮ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৮ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উপদেষ্টা সালমান এফ রহমান এবং সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হককে গ্রেফতারের পর ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। তাদের কাছ থেকে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য পাচ্ছে পুলিশ।

রাজধানীর মিন্টো রোডে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশ কার্যালয়ে ১০ দিনের রিমান্ডে রয়েছেন তারা। তাদের ইন্ধনে দোকান কর্মচারী শাহজাহান আলীকে হত্যা করা হয়েছে-এমন অভিযোগে গ্রেফতার করা হলেও সার্বিক বিষয় নিয়ে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।

ঢাকা মহানগর পুলিশের সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, রিমান্ডে থাকা আসামি সালমান এফ রহমান এবং আনিসুল হকের দেওয়া তথ্য অনুযায়ী জিয়াউল আহসানকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তারা তিনজনই এখন ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা (ডিবি) পুলিশের হেফাজতে রিমান্ডে আছেন।

সূত্র আরও জানায়, প্রভাবশালী আসামি হওয়ায় কেউ কেউ তাদের জিজ্ঞাসাবাদে ভয় পাচ্ছেন। মূলত সালমান এফ রহমান, আনিসুল হক ও জিয়াউল আহসানকে দুটি টিমের মাধ্যমে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে। একটি টিমে আছেন নিউমার্কেট থানার ওসির নেতৃত্বে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাসহ জুনিয়র পুলিশ কর্মকর্তা। তারা থানা পুলিশের সদস্য। অপর একটি টিমে আছেন ডিএমপি সদর দপ্তর এবং ডিবির কর্মকর্তারা। এই টিমটি করা হয়েছে উচ্চ পর্যায়ে কর্মকর্তাদের সমন্বয়ে। জুনিয়র টিম কেবল মামলার রহস্য উদ্ঘাটনের বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন। তারা মামলার এজাহারে বর্ণিত অভিযোগের বাইরে কোনো বিষয় জিজ্ঞাসাবাদ করছেন না। আর সিনিয়র টিমটি জিজ্ঞাসাবাদের ক্ষেত্রে কেবল মামলার বিষয়বস্তুর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকছেন না। তারা রাষ্ট্রযন্ত্রের বিভিন্ন বিষয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন।

তবে ডিবির বেশিরভাগ পদস্থ কর্মকর্তা অন্যত্র বদলি হওয়া এবং নতুন আদেশপ্রাপ্ত সব কর্মকর্তা এখনো যোগদান না করায় ব্যাপক জিজ্ঞাসাবাদ সম্ভব হয়নি। তারা প্রভাবশালী হওয়ায় কেউ কেউ তাদের জিজ্ঞাসাবাদে ভয়ও পাচ্ছেন।


আরও খবর
ইনু ফের ৪ দিনের রিমান্ডে

রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪




বাংলাদেশে বাম মানেই ফ্যাসিস্ট: ফরহাদ মজহার

প্রকাশিত:শুক্রবার ৩০ আগস্ট ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ৩০ আগস্ট ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

কবি ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক ফরহাদ মজহার বলেছেন, বাংলাদেশে বাম মানেই ফ্যাসিস্ট। কারণ তারা কোনো দিন কার্ল মার্কস পড়ে নাই, কংগ্রেসের ইশতেহার পড়ে নাই। বাংলাদেশে বামপন্থি মানেই ফ্যাসিবাদের আরেকটি রূপ। বাংলাদেশ এখনো ফ্যাসিস্ট শক্তির হাত থেকে মুক্ত হয়নি।

বৃহস্পতিবার (২৯ আগস্ট) রাতে জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের জহির রায়হান মিলনায়তনে গণঅভ্যুত্থান ও গঠন: বাংলাদেশে রাজনৈতিক ধারার বিকাশ প্রসঙ্গ শীর্ষক পাঠ পর্যালোচনাকালে তিনি এসব কথা বলেন।

এ সময় দর্শকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, সংবিধান হলো জনগণের ইচ্ছা ও সংকল্পের প্রকাশ। রাষ্ট্র বুঝতে হলে জনগণের সার্বভৌমত্ব কি তা বুঝতে হবে। আমরা বাঙালি না মুসলমান এই প্রশ্নের জবাবই তো গত ৫০ বছরে খুঁজে পাইনি।

প্রধান পাঠ পর্যালোকের বক্তব্যে ফরহাদ মজহার বলেন, ফ্যাসিস্ট সংবিধানের মধ্য দিয়ে ফ্যাসিস্ট সরকার এখনো টিকে আছে। বাংলাদেশের যে সংবিধান এখন চালু রয়েছে, তা শেখ হাসিনা প্রণীত ফ্যাসিস্ট সংবিধান। শেখ হাসিনার ফ্যাসিস্ট সংবিধানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বলে কিছু নেই। তাই এই সংবিধান অনুসারে এই সরকার অবৈধ। বাংলাদেশ এখনো ফ্যাসিস্ট শক্তির হাত থেকে মুক্ত হয়নি।

তিনি বলেন, গণঅভ্যুত্থানের ফলে এই সংবিধান অবৈধ হয়েছে অথবা সংবিধান ঠিক থাকলে এই বর্তমান সরকার অবৈধ। দুটি একসঙ্গে বৈধ হতে পারে না। ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের ফলে স্বৈরাচার সরকারের পতন ঘটলে সংবিধান স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল হয়ে গেছে।

তিনি আরও বলেন, সরকারের পতনের পর পরই সংবিধান অবৈধ হয়ে গেছে। নতুন সংবিধান তৈরি করতে হবে। সবার আগে রাষ্ট্র গঠন করতে হবে। কেননা রাষ্ট্র গঠন করতে না পারলে সংবিধান প্রণয়ন করা সম্ভব না। যদি এই সংবিধান অবৈধ না হয়, তাহলে এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার অবৈধ, ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থান অবৈধ, আমরা অবৈধ। এক জায়গায় দুই নীতি কখনো থাকতে পারে না। তাই এই সরকারের প্রধান কাজ হবে একটা গঠনতন্ত্র সৃষ্টি করে সুষ্ঠুভাবে দেশ পরিচালনা করা।


আরও খবর
রাবির নতুন উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ হাসান নকীব

বৃহস্পতিবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৪




দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের বন্যায় মৃত্যু বেড়ে ৭১

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৩ সেপ্টেম্বর ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলের জেলাগুলোতে বন্যায় মৃতের সংখ্যা আরও বেড়েছে। নতুন করে ৪ জনসহ এ পর্যন্ত মারা গেছে ৭১ জন।

দুপুরে সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য জানায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়। এসময় ত্রাণ উপদেষ্টা বীর মুক্তিযোদ্ধা ফারুক-ই-আজম উপস্থিত ছিলেন।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, বন্যায় মৃতের সংখ্যা ৭১ জন। এর মধ্যে পুরুষ ৪৫ জন, নারী ৭ জন এবং শিশু ১৯ জন।

মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী ফেনীতে ২৮, কুমিল্লায় ১৯, নোয়াখালীতে ১১, চট্টগ্রামে ৬, খাগড়াছড়িতে ১, ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ১, লক্ষ্মীপুরে ১, কক্সবাজারে ৩ এবং মৌলভীবাজারে ১ জন মারা গেছেন। নিখোঁজ আছেন ১ জন (মৌলভীবাজার)।


আরও খবর
ইনু ফের ৪ দিনের রিমান্ডে

রবিবার ০৮ সেপ্টেম্বর ২০২৪