আজঃ মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩
শিরোনাম

আধিপত্য বিস্তার নিয়ে দুই পক্ষে সংঘর্ষ, টেঁটাবিদ্ধ ৭

প্রকাশিত:সোমবার ২৩ জানুয়ারী 20২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৩ জানুয়ারী 20২৩ | অনলাইন সংস্করণ
Image

আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে শরীয়তপুরের জাজিরার বিলাসপুর ইউনিয়নে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে হাতবোমার আঘাত ও টেঁটাবিদ্ধ হয়ে অন্তত ৭ জন আহত হয়েছেন।

সোমবার সকালে এ ঘটনা ঘটে। পরে সন্ধ্যায় জাজিরা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, পুলিশ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে ১৯ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়ে।

পুলিশ জানায়, দীর্ঘদিন ধরে আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিলাসপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান কুদ্দুস বেপারী ও ফারুক মাদবর গ্রুপ এবং জলিল মাদবর ও সালেক মাদবর গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দ্ব চলছিলো। গত নির্বাচনে কুদ্দুস বেপারী চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকেই সালেক মাদবর ও জলিল মাদবর গ্রুপের লোকজন এলাকা ছাড়া হয়। তবে কিছুদিন ধরে তারা বাড়িতে আসার চেষ্টা করছিল। এরই জের ধরে সোমবার সকালে সংঘর্ষ হয়। এতে উভয় পক্ষের ৭ জন আহত হয়। আহতদের জাজিরা উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়। তাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় ঢাকায় পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ৫ জনকে আটক করেছে।

এ বিষয়ে এক পক্ষের নেতৃত্বে থাকা সালেক মাদবর ও জলিল মাদবর বলেন, বিলাসপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে জয়লাভের পর থেকেই কুদ্দুস বেপারী ও ফারুক মাদবরের লোকজন আমাদের ভোটার-সমর্থকদের বিভিন্নভাবে মারধর করে এবং হুমকি-ধমকি দিয়ে এলাকা ছেড়ে চলে যেতে বাধ্য করে। সর্বশেষ আমরা প্রশাসনের আশ্রয় নিলে তারা আমাদের সমর্থকদের বাড়িতে চলে আসার জন্য বলেন। তারা বাড়িতে আসলেই কুদ্দুস বেপারী ও ফারুক মাদবরের লোকজন আমাদের ওপর এই অতর্কিত হামলা চালালে সংর্ষের সৃষ্টি হয়।

অপরপক্ষের নেতৃত্বে থাকা চেয়ারম্যান কুদ্দুস বেপারী ও ফারুকের বক্তব্যের জন্য বার বার ফোন দেওয়া হলেও তারা ফোন রিসিভ করেননি।

জাজিরা থানার ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, বিলাসপুরের বিভিন্ন স্থানে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। বড় ধরনের কোনো সংঘর্ষ এড়াতে ১৯ রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়া হয়েছে। সন্দেহভাজন ৫ জনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে। মামলার প্রস্তুতি চলছে। তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।


আরও খবর
জয়পুরহাটে খাল থেকে কিশোরীর মরদেহ উদ্ধার

মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩




মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের কৃষি মার্কেটে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। আগুন নেভাতে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ১৭টি ইউনিট। বুধবার দিবাগত (১৩ সেপ্টেম্বর) রাত পৌনে ৪ টার দিকে আগুনের সংবাদ পায় ফায়ার সার্ভিস। এরপর মোহাম্মদপুর, হাজারীবাগ, কল্যাণপুর ও হেডঅফিস থেকে ফায়ার সার্ভিসের গাড়ি গিয়ে আগুন নেভানোর কাজ শুরু করে। ভোর ৪টা ৫৩ মিনিটে ফায়ার সার্ভিসের কন্ট্রোল রুমের ডিউটি অফিসার রাশেদ বিন খালিদ গণমাধ্যমকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

আরও পড়ুন>> মোহাম্মদপুর কৃষি মার্কেটে ভয়াবহ আগুন

তিনি বলেন, রাত ৩টা ৪৩ মিনিটের দিকে তারা আগুন লাগার খবর পান। তাৎক্ষণিক তাদের আটটি ইউনিট ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। পরে যোগ দেয় আরও দুটি ইউনিট। আগুনের তীব্রতা বাড়তে থাকায় পরে আরও তিনটি ইউনিট যোগ দেয়।

সর্বশেষ পরিস্থিতি সম্পর্কে ফায়ার সার্ভিসের ডিউটি অফিসার রাশেদ বিন খালেদ জানিয়েছেন, সময় বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আগুনের তীব্রতাও বাড়তে দেখা গেছে। আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করছে ফায়ার সার্ভিসের ১৭টি ইউনিট।

এদিকে আগুনের প্রকৃত কারণ এখনো জানা যায়নি, এখনো পর্যন্ত কোনো হতাহতের খবরও পাওয়া যায়নি।


আরও খবর
আজ বায়ুদূষণে রাজধানী ঢাকার অবস্থান ১৬তম

মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩

লালবাগের আগুন নিয়ন্ত্রণে

সোমবার ২৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩




অস্ট্রেলিয়া থেকে দেশে ফিরলেন সেনাপ্রধান

প্রকাশিত:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ০৪ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সরকারি সফর শেষে অস্ট্রেলিয়া থেকে দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ। রোববার (৩ সেপ্টেম্বর) রাতে এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের (আইএসপিআর)।

আইএসপিআর জানায়, অস্ট্রেলিয়ার পার্থ শহরে অনুষ্ঠিত চিফ অব আর্মি সিম্পোজিয়াম এবং দ্যা ল্যান্ডওয়ার্দিনেস সিম্পোজিয়ামে অংশগ্রহণ শেষে গত ২ সেপ্টেম্বর রওনা দিয়ে আজ (৩ সেপ্টেম্বর) দেশে ফিরেছেন সেনাবাহিনী প্রধান।

সফরকালে তিনি গত ২৯-৩০ আগস্ট চিফ অব আর্মি সিম্পোজিয়াম-২০২৩ এবং ৩১ আগস্ট থেকে ১ সেপ্টেম্বর দ্যা ল্যান্ডওয়ার্দিনেস সিম্পোজিয়াম এ অংশগ্রহণ করেন। সিম্পোজিয়ামসমূহে সেনাবাহিনী প্রধান বিভিন্ন দেশ থেকে আসা সেনাবাহিনী প্রধানসহ উচ্চপদস্থ সামরিক কর্মকর্তাদের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক বৈঠকে অংশগ্রহণ করেন। 

আরও পড়ুন>> শেখ হাসিনার সঙ্গে দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করবেন মোদি

এছাড়া স্ব-স্ব স্থলবাহিনীসমূহের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের মাধ্যমে পারস্পরিক আস্থার পরিবেশ সৃষ্টি, পেশাদারি সম্পর্কন্নোয়ন, আঞ্চলিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার, সংঘাতপূর্ণ সমস্যাসমূহ মোকাবিলা, যৌথ প্রশিক্ষণ এবং স্থল বাহিনীসমূহের আধুনিকায়নে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করাসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন বলেও জানায় আইএসপিআর।


আরও খবর
যেভাবেই হোক নির্বাচন হতে হবে: ইসি আলমগীর

মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩




সংসদে রিপোর্ট উপস্থাপন

সাইবার নিরাপত্তা আইনে মিথ্যা মামলা করলে সাজা

প্রকাশিত:রবিবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:রবিবার ১০ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সাইবার নিরাপত্তা আইনে মিথ্যা মামলা করা হলে তা অপরাধ হিসাবে গণ্য করে সাজার বিধান যুক্ত করা হচ্ছে। এ ক্ষেত্রে মিথ্যা মামলার শিকার হওয়া ব্যক্তি লিখিত অভিযোগ দিলে তা আমলে নেবেন আদালত।

এমন বিধান রেখে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি আইনটির রিপোর্ট সংসদে উপস্থাপন করেছে। এ ছাড়াও বিলের ৩২ নম্বর ধারা বাদ দেওয়াসহ কয়েকটি ধারায় শব্দগত পরিবর্তন আনার সুপারিশ করা হয়েছে।

রোববার (১০ সেপ্টেম্বর) জাতীয় সংসদে সাইবার নিরাপত্তা বিল-২০২৩ প্রতিবেদন উপস্থাপন করেন কমিটির সদস্য রেজওয়ান আহাম্মদ তৌফিক। এর আগে গত বৃহস্পতিবার কয়েকটি সাংবাদিক সংগঠনের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করে এসব সুপারিশ চূড়ান্ত করে কমিটি।

বিলে নতুন একটি ধারা যুক্ত করার সুপারিশ করা হয়েছে। এই ধারায় বলা হয়েছে, যদি কোনো ব্যক্তি অন্য কোনো ব্যক্তির ক্ষতিসাধনের উদ্দেশ্যে এই আইনের অন্য কোনো ধারার অধীন মামলা বা অভিযোগ দায়ের করার জন্য ন্যায্য বা আইনানুগ কারণ না জেনেও মামলা বা অভিযোগ দায়ের করেন বা করান, তাহলে তা হবে একটি অপরাধ। এই অপরাধে মামলা বা অভিযোগ দায়েরকারী ব্যক্তি এবং যিনি অভিযোগ দায়ের করিয়েছেন ওই ব্যক্তি মূল অপরাধটির জন্য যে দণ্ড নির্ধারিত রয়েছে সে দণ্ডে দণ্ডিত হবেন।

যদি এ আইনের একাধিক ধারায় কোনো মামলা বা অভিযোগ করেন, তাহলে ওই ধারায় বর্ণিত অপরাধগুলোর মধ্যে মূল অপরাধের জন্য যে দণ্ডের পরিমাণ বেশি হয় সেটাই দণ্ডের পরিমাণ হিসাবে নির্ধারণ করা যাবে।

বিলে আরও বলা হয়েছে, কোনো ব্যক্তির লিখিত অভিযোগের ভিত্তিতে ট্রাইব্যুনাল এই অপরাধের অভিযোগ গ্রহণ ও মামলার বিচার করতে পারবেন।

উল্লেখ্য, বিতর্কিত ডিজিটাল নিরাপত্তা আইন রহিত করে সাইবার নিরাপত্তা আইন করা হচ্ছে। ৫ সেপ্টেম্বর সাইবার নিরাপত্তা বিল সংসদে তোলা হয়। এরপর বিলটি পরীক্ষা করে প্রতিবেদন দেওয়ার জন্য ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটিতে পাঠানো হয়।

বিলের ২১ ধারায় শব্দগত পরিবর্তন আনার সিদ্ধান্ত হয়েছে। মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, জাতীয় সংগীত বা জাতীয় পতাকার বিরুদ্ধে কোনো প্রকার প্রপাগান্ডা ও প্রচারণা সংক্রান্ত অপরাধের কথা বলা আছে। এখানে পতাকার বিরুদ্ধে কোনো প্রকার প্রপাগান্ডা-এর স্থলে পতাকা সম্পর্কে বিদ্বেষ, বিভ্রান্তি ও কুৎসামূলক শব্দ প্রতিস্থাপন করা হবে।

বিলের ৩২ ধারা বাতিল করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। এই ধারায় অফিসিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্ট যুক্ত করা হয়েছিল। ডিজিটাল মাধ্যমে কেউ অফিসিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টভুক্ত অপরাধ করলে তার সাজার বিধান করতে এটি যুক্ত করা হয়েছিল।

বিলের ৪২ ধারায় বিনা পরোয়ানায় তল্লাশি ও গ্রেফতারের ক্ষমতা দেওয়া আছে পুলিশকে। এখানে সংশোধনী এনে বলা  হচ্ছে, এই ধারায় সাব-ইন্সপেক্টর পর্যায়ের কর্মকর্তার জায়গায় পুলিশ পরিদর্শক (ইন্সপেক্টর) পর্যায়ের কর্মকর্তা বিনা পরোয়ানায় তল্লাশি ও গ্রেফতার করতে পারবেন।

বিলের ৮ ধারায়ও সংশোধনী আনা হচ্ছে। ডিজিটাল মাধ্যম থেকে তথ্য-উপাত্ত অপসারণ করার ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে এই ধারায়। এখানে আগে বলা ছিল যদি আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর প্রতীয়মান’ হয় ডিজিটাল বা ইলেকট্রনিক মাধ্যমে প্রকাশিত বা প্রচারিত কোনো তথ্য-উপাত্ত দেশের বা এর কোনো অংশের সংহতি, অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড, নিরাপত্তা, প্রতিরক্ষা, ধর্মীয় মূল্যবোধ বা জনশৃঙ্খলা ক্ষুণ্ন করে বা জাতিগত বিদ্বেষ ও ঘৃণার সঞ্চার করে, তাহলে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী ওই তথ্য-উপাত্ত অপসারণ করার জন্য মহাপরিচালকের মাধ্যমে বিটিআরসিকে অনুরোধ করতে পারবে।

এখানে প্রতীয়মান শব্দের জায়গায় তথ্য-উপাত্ত বিশেষণ সাপেক্ষে, বিশ্বাস করার কারণ থাকে যে প্রতিস্থাপন করা হবে।


আরও খবর
যেভাবেই হোক নির্বাচন হতে হবে: ইসি আলমগীর

মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩




অসুস্থ হয়ে পড়েছেন অং সান সু চি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মিয়ানমারের ক্ষমতাচ্যুত নেত্রী অং সান সু চি অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। বর্তমানে তিনি কারাবন্দি থেকে গৃহবন্দি অবস্থায় রয়েছেন।

সাধারনত সু চি অসুস্থ হলে তাকে কারাবন্দিদের জন্য নির্ধারিত চিকিৎসকের কাছে দেখানো হয়। তবে এবার দেশটির সামরিক শাসকদের কাছে সু চিকে বাইরের চিকিৎসক দেখানো জন্য আবেদন করা হয়েছে। খবর রয়টার্সের।

দেশটির সামরিক সরকার এ আবেদন প্রত্যাখ্যান করেছে বলে জানিয়েছেন দেশটির বিরোধী দলগুলো দিয়ে গঠিত ছায়া সরকার।

৭৮ বছর বয়সী এ নোবেল বিজয়ীকে ফের কারাগার বিভাগের চিকিৎসকের কাছে চিকিৎসা দেয়া হয়েছে।

নাম প্রকোশে অনিচ্ছক এক সুত্র জানিয়েছে, সু চির মাড়ি ফুলে গিয়েছিলো এবং তিনি কোনো কিছু খেতে পারছিলেন না। ঘন ঘন বমি সঙ্গে মাথা ব্যথার সমস্যাও হচ্ছিল তার।

২০২০ সালের জাতীয় নির্বাচনে কারচুপির অভিযোগ তুলে ২০২১ সালের ১ নভেম্বর অভ্যুত্থানের মাধ্যমে সু চির নেতৃত্বাধীন ন্যাশনাল লীগ ফর ডেমোক্রেসি (এনএলডি) সরকারকে উচ্ছেদ করে মিয়ানমারের ক্ষমতা দখল করে দেশটির সামরিক বাহিনী। সেনাপ্রধান জেনারেল মিন অং হ্লেইং এই অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।

অভ্যুত্থানের পর ক্ষমতায় আসীন হওয়া সামরিক সরকারের প্রধান হন জেনারেল হ্লেইং, আর সু চিকে নেইপিদোর একটি কারাগারে বন্দি করা হয়।

তার বিরুদ্ধে দুর্নীতি সংক্রান্ত বেশ কিছু অভিযোগ আনে জান্তা। রাজধানীর একটি সামরিক আদালতে ২০২১ সালের মাঝামাঝি সেসব অভিযোগের বিচার শুরু হয়।কয়েকটি মামলায় তার সাজাও ঘোষণা করে জান্তা সরকার।


আরও খবর
গুয়াতেমালায় ভূমিধসে নিহত ৬, নিখোঁজ ১২

মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩




অবশেষে চাঁদের পথে জাপানের মহাকাশযান স্লিম

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৭ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

তিনবার বিলম্বের পর অবশেষে চাঁদের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করলো জাপানের মহাকাশযান স্লিম। বৃহস্পতিবার (৭ সেপ্টেম্বর) নিজস্ব তৈরি এইচ-আইআইএ রকেটে চড়ে পৃথিবীর একমাত্র উপগ্রহের দিকে যাত্রা শুরু করেছে জাপানি মহাকাশযানটি। এর ফলে চন্দ্রজয় করা পঞ্চম দেশ হওয়ার সুযোগ তৈরি হয়েছে জাপানের সামনে।

জাপান অ্যারোস্পেস এক্সপ্লোরেশন এজেন্সি (জাক্সা) জানিয়েছে, পরিকল্পনা অনুযায়ী রকেটটি দক্ষিণ জাপানের তানেগাশিমা স্পেস সেন্টার থেকে উড্ডয়ন করে এবং সফলভাবে স্মার্ট ল্যান্ডার ফর ইনভেস্টিগেটিং মুন (স্লিম)-কে উন্মুক্ত করেছে।

প্রতিকূল আবহাওয়ার কারণে গত মাসে এক সপ্তাহে তিনবার স্থগিত করা হয়েছিল জাপানি মহাকাশযানের মহাকাশযাত্রা।

জাপানের লক্ষ্য, চন্দ্রপৃষ্ঠে লক্ষ্যস্থলের ১০০ মিটারের মধ্যে মুন স্নাইপার ল্যান্ডারকে অবতরণ করানো। আগামী ফেব্রুয়ারির মধ্যে মহাকাশযানটি চাঁদে পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে। এই প্রকল্পে জাপানের খরচ হচ্ছে প্রায় ১০ কোটি মার্কিন ডলার (১ হাজার ৯৯ কোটি টাকা প্রায়)।

চাঁদের মাটিতে ভারতের চন্দ্রযান-৩ সফলভাবে অবতরণের মাত্র দুসপ্তাহ পরেই এই চন্দ্রাভিযান শুরু করলো জাপান। ওই মিশনের মাধ্যমে বিশ্বের প্রথম দেশ হিসেবে চাঁদের দক্ষিণ মেরুতে অবতরণ এবং চতুর্থ দেশ হিসেবে চন্দ্রজয়ের রেকর্ড গড়েছে ভারত।

এর আগে, গত বছর চাঁদে অবতরণের দুটি প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছিল জাপানের। গত নভেম্বরে ওমোতেনাশি ল্যান্ডারের সঙ্গে জাক্সার যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেলে ভেস্তে যায় চাঁদে অবতরণের চেষ্টা। এছাড়া এপ্রিল মাসে চাঁদের পৃষ্ঠে নামার সময় বিধ্বস্ত হয় জাপানি স্টার্টআপ ইস্পেসের তৈরি হাকুটো-আর মিশন ১ ল্যান্ডারটি।

বৃহস্পতিবারের এইচ-আইআইএ রকেটটি ল্যান্ডারের পাশাপাশি এক্স-রে ইমেজিং এবং স্পেকট্রোস্কোপি মিশন (এক্সআরআইএসএম) স্যাটেলাইটও বহন করছে। এটি জাক্সা, নাসা এবং ইউরোপীয় মহাকাশ সংস্থার একটি যৌথ প্রকল্প।

রকেটটি তৈরি তরেছে মিতসুবিশি হেভি ইন্ডাস্ট্রিজ। এর উড্ডয়নও পরিচালনা করেছে তারা। এ নিয়ে ২০০১ সালের পর থেকে ৪৭টি এইচ-আইআইএ রকেট উৎক্ষেপণ করলো জাপান। মহাকাশযানটির এবারের চন্দ্রাভিযানের সাফল্যের সম্ভাবনা ৯৮ শতাংশের কাছাকাছি বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।


আরও খবর
গুয়াতেমালায় ভূমিধসে নিহত ৬, নিখোঁজ ১২

মঙ্গলবার ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩