আজঃ শুক্রবার ২৯ মার্চ ২০২৪
শিরোনাম

আবাসিক শিক্ষার্থীকে জোরপূর্বক হল থেকে নামিয়েই দিলো ছাত্রলীগ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৭ মে ২০২২ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৭ মে ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
Image

রাবি প্রতিনিধি:

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) শহীদ হবিবুর রহমান হল থেকে জাবের হোসেন নামে এক আবাসিক শিক্ষার্থীকে জোরপূর্বক বের করে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রলীগের হল সভাপতি মোমিন ইসলামের বিরুদ্ধে।

গতকাল সোমবার (১৬ মে) রাত সাড়ে এগারোটায় হলের ৪২৬ নম্বর কক্ষ থেকে ওই শিক্ষার্থীর বিছানাপত্র বেড থেকে নিচে ফেলে দিয়ে ওই সিটে প্রথম বর্ষের অনাবাসিক এক শিক্ষার্থীকে উঠিয়ে দেয়া হয়েছে বলে জানা যায়।

ভুক্তভোগী জাবের হোসেন বিশ্ববিদ্যালয়ের ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগের তৃতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী।

ভুক্তভোগী শিক্ষার্থী ও হল প্রশাসন সূত্রে জানা যায়, গত সপ্তাহে হল প্রাধ্যক্ষের মাধ্যমে জাবের হোসেন ৪২৬ নম্বর কক্ষে ওঠেন। সোমবার (১৬ মে) রাত সাড়ে এগারো টায় ঘুম থেকে তুলে ওই শিক্ষার্থীকে ছাত্রলীগের কয়েকজন নেতা কর্মী গিয়ে জোরপূর্বক তার বিছানাপত্র বেড থেকে নিচে ফেলে দেয়। অভিযুক্ত সবাই হল সভাপতি মোমিন ইসলামের অনুসারী বলে জানা গেছে।

ভুক্তভোগী ওই শিক্ষার্থী বলেন, সোমবার সাড়ে এগারোটার দিকে ছাত্রলীগের দশ বারোজন রুমে আসে। তখন আমি ঘুমে ছিলাম। আমাকে ঘুম থেকে তুলে আমার বিছানাপত্র বইসহ অন্যান্য জিনিসপত্র ফেলে দেয়। পরে তারা আমাকে বলে, এটা রাজনৈতিক সিট এখানে তুমি থাকতে পারবা না। এখনই সিট থেকে নেমে যাবে। এভাবে কথা বলতে বলতে তারা আমার জিনিসপত্র সব বের করে দিয়ে এপ্লাইড ম্যাথমেটিক্স ১৯-২০ সেশন এর একটা ছেলের জিনিসপত্র তুলে দেয়। পরে আমি আমার আবাসিকতার কার্ড দেখালে তারা বলে এসব কার্ড দেখিয়ে কোনো লাভ নাই। প্রভোস্ট তোমাকে উঠাইছে তুমি তার কাছে যাও। আমাদের কাছে বলে কোনো লাভ নাই।

জাবের আরও বলেন, ঘটনার পরে মোমিন ভাই আমাকে রুমে ডেকে নিয়ে যায় পরে তিনি বলেন, এটা রাজনৈতিক সিট এই সিটের আশা তুমি করো না। রাজনৈতিক সিটে তুমি বরাদ্দ কেমনে পাও, তুমি এইসব কথা প্রভোস্টকে গিয়ে বলো। তখন আমি প্রভোস্ট স্যারকে বললে, স্যার সেই ছেলেকে ডেকে বলে কিন্তু সে এখনও সিট ছাড়ে নাই।

অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে হল সভাপতি মোমিন হোসেন বলেন, এই সিটটা পলিটিক্যাল সিট দীর্ঘদিন যাবত আমাদের দখলে ছিল। কিন্তু প্রভোস্ট স্যার নতুন করে সীট বরাদ্দ দিয়ে সেই শিক্ষার্থীকে তুলে দিয়েছেন। যে সব সিটে আমাদের পলিটিক্যাল নেতাকর্মীরা আগে থেকেই ছিলেন তাদেরকে সিট বরাদ্দ না দিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের সীট বরাদ্দ দিয়ে তুলে দিচ্ছেন। আমরা স্যারকে অনেকবার বলার পরও তিনি পলিটিক্যাল সিটগুলো এভাবে নতুন করে সীট বরাদ্দ দিচ্ছেন।

এ প্রসঙ্গে জানতে চাইলে হল প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো.জাহিদুল ইসলাম বলেন, আমি ছেলেটার বিষয়ে জানি। কালকে রাত থেকে সমাধান করার চেষ্টা করতেছি। আমি নতুন ছেলের সাথে কথা বলেছি আমার চেষ্টা অব্যহত আছে। আমি সব সময় সাধারণ শিক্ষার্থীদের পাশে আছি এবং তাদের যে কোন সমস্যা সমাধানে জন্য কাজ করে যাচ্ছি।


আরও খবর



ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমিনের জামিন

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের চার হাজার ১১৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা মানিলন্ডারিং আইনের এক মামলায় ১২ বছরের সাজা পাওয়া কোম্পানির এমডি রফিকুল আমিনকে ১ বছরের জন্য জামিন দিয়েছেন হাইকোর্ট। তবে আরও মামলা বিচারাধীন থাকায় তিনি এখনই কারামুক্তি পাচ্ছেন না বলে জানিয়েছেন আইনজীবীরা। বুধবার (৬ মার্চ) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে জামিন আবেদনের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট সৈয়দ মামুন মাহবুব। অন্যদিকে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন অ্যাডভোকেট মো. খুরশীদ আলম খান।

পরে আইনজীবীরা বলেন, রফিকুল আমীনের এরই মধ্যে ১২ বছর সাজা খাটা শেষ হয়েছে। এ কারণে আদালত তাকে জামিন দিয়েছেন। তবে তাকে আদালতের কাছে পাসপোর্ট জমা রাখতে বলা হয়েছে।

এর আগে ২০২২ সালের ১২ মে ডেসটিনি ২০০০ লিমিটেডের চার হাজার ১১৯ কোটি ২৪ লাখ টাকা মানিলন্ডারিং আইনের এক মামলায় এমডি রফিকুল আমিনের ১২ বছর কারাদণ্ড দেয় আদালত। এছাড়া, এ মামলার আরও ৪৫ আসামিকে বিভিন্ন মেয়াদে সাজা দেওয়া হয়। ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম এ রায় ঘোষণা করেন।

প্রসঙ্গত, ২০১৪ সালের ৪ মে দুই মামলায় চার্জশিট দাখিল করে দুদক। চার্জশিটে কো-অপারেটিভ সোসাইটির মামলায় আসামি ৪৬ জন এবং ট্রি প্ল্যানটেশন মামলায় আসামি ১৯ জন। ডেসটিনির এমডি রফিকুল আমিনসহ ১৪ জনের নাম দুই মামলায় থাকায় মোট আসামি ৫১ জন। যাদের মধ্যে রফিকুল আমীন, প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মোহাম্মদ হোসেন ও লে. কর্নেল (অব.) মো. দিদারুল আলম গত দশ বছর ধরে কারাগারে আছেন। জামিনে আছেন আসামি লে. জেনারেল (অব.) হারুন-অর-রশিদ, জেসমিন আক্তার (মিলন), জিয়াউল হক মোল্লা ও সাইফুল ইসলাম রুবেল। বাকী ৪৪ জন এখনও পলাতক রয়েছেন।

মাল্টিপারপাস কো-অপারেটিভের নামে ডেসটিনি বিনিয়োগকারীদের কাছ থেকে সংগ্রহ করে ১ হাজার ৯০১ কোটি টাকা। সেখান থেকে ১ হাজার ৮৬১ কোটি ৪৫ লাখ টাকা আত্মসাৎ করা হয়। ওই অর্থ আত্মসাতের ফলে সাড়ে ৮ লাখ বিনিয়োগকারী ক্ষতির মুখে পড়েন বলে মামলাতে অভিযোগ করা হয়।


আরও খবর



গুলশানে কাচ্চি ভাইকে লাখ টাকা জরিমানা

প্রকাশিত:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৬ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ট্রেড লাইসেন্স ব্যতীত কোনো কাগজপত্র না থাকায় রাজধানীর গুলশান-২ নম্বরে অবস্থিত কাচ্চি ভাইকে এক লাখ টাকা জরিমানা করেছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)।

বুধবার ডিএনসিসি'র অঞ্চল-৩ এর আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা ও নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জুলকার নায়নের নেতৃত্বে গুলশান ও বনানী এলাকার বিভিন্ন রেস্তোরাঁ ও ভবনের অগ্নি নিরাপত্তা ঝুঁকি পরিদর্শনপূবর্ক অভিযান পরিচালনা হয়। অভিযানে এই জরিমানা করা হয়।

নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জুলকার নায়ন বলেন, ট্রেড লাইসেন্স ব্যতীত কোনো কাগজপত্র না থাকায় কাচ্চি ভাইকে এক লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। অনাদায়ে তিন মাসের জেল দেওয়া হয়েছে। আগামী সাত দিনের মধ্যে ফায়ার সার্টিফিকেট, পরিবেশের ছাড়পত্রসহ সকল অনুমোদন সম্পন্ন করতে হবে। যদি কাগজপত্র না প্রস্তুত হয় তাহলে কাচ্চি ভাই সিলগালা করা হবে।

অভিযান সূত্রে আরও জানা যায়, কাচ্চি ভাই রেস্টুরেন্টে ঝুঁকিপূর্ণ ভাবে গ্যাস সিলিন্ডার রাখা রয়েছে। এছাড়া পর্যাপ্ত অগ্নি নিরাপত্তা ব্যবস্থা পাওয়া যায়নি। অগ্নি নিরাপত্তা ব্যবস্থার যেসব যন্ত্রাংশ রয়েছে সেগুলো মেয়াদোত্তীর্ণ।


আরও খবর



চট্টগ্রামে চিনিকলে আগুন: ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৫ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রামের কর্ণফুলী উপজেলায় এস আলম সুগার মিলে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেটকে প্রধান করে ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।

সোমবার (৪ মার্চ) রাতে অতিরিক্ত বিভাগীয় কমিশনার (সার্বিক) আনোয়ার পাশা এ কমিটি গঠন করেছেন।

ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে তিনি ৭ সদস্যের তদন্ত কমিটি গঠন করেন। তদন্ত কমিটিকে আগামী তিনদিনের মধ্যে প্রতিবেদন দিতে বলা হয়েছে।

সোমবার বিকেলের দিকে কর্ণফুলীর মইজ্জারটেক এলাকার এ সুগার মিলে আগুন লাগে। মধ্যরাতে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আগুন নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে যোগ দিয়েছিল বাংলাদেশ বিমান, নৌ ও সেনাবাহিনীর দল।

ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক মো. আবদুল মালেক বলেন, রাত সাড়ে ৭টার দিকে ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনতে কাজ শুরু করে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর একাধিক ইউনিট। পরে যোগ দেয় নৌবাহিনীর একটি দলও। রাত নয়টার দিকে যুক্ত হয় সেনাবাহিনীর একটি দল।

বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের ঘটনা, এমনটা ধারণা চিনিকলটির কর্মকর্তাদের। এ ঘটনায় হতাহতের কোনো খবর নেই।

ফায়ার সার্ভিসের কর্মী ও চিনিকলের কর্মকর্তারা সূত্রে জানা গেছে, চিনিকলটিতে আমদানি করা অপরিশোধিত ও পরিশোধিত চিনি রাখা ছিল।


আরও খবর



রাখাইনের বাজারে জান্তা বাহিনীর গোলাবর্ষণ, নিহত ১২

প্রকাশিত:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | হালনাগাদ:শনিবার ০২ মার্চ 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

মিয়ানমারের পশ্চিমাঞ্চলীয় প্রদেশ রাখাইনের একটি বাজারে জান্তা বাহিনীর গোলাবর্ষণের ঘটনায় অন্তত ১২ জন নিহত হয়েছে। এ ঘটনায় আহত হয়েছে আরও ৮০ জনেরও বেশি মানুষ। শুক্রবার (০১ মার্চ) এই ঘটনা ঘটে।

জান্তাবিরোধী সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান আর্মি (এএ) বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। বাংলাদেশের সীমান্তবর্তী রাখাইনের বেশ কিছু এলাকা বর্তমানে নিয়ন্ত্রণ করছে এই গোষ্ঠীটি।

আরাকান আর্মির হাইকমান্ড জানিয়েছে, রাখাইনের রাজধানী ও বন্দরনগরী সিত্তের কাছে একটি যুদ্ধজাহাজ মোতায়েন করেছে জান্তা বাহিনী। শুক্রবার সেই জাহাজ থেকে সিত্তের নিকটবর্তী মিওমা বাজারকে লক্ষ্য করে একের পর এক গোলা নিক্ষেপ করা হয়। এতে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।

ক্ষমতাসীন জান্তা অবশ্য উল্টো তথ্য দিয়েছে। মিয়ানমারের রাষ্ট্রায়ত্ত টেলিভিশন চ্যানেল মায়াবতিতে একটি বিবৃতি প্রদান করেছে জান্তা সরকার। সেখানে বলা হয়েছে, মিওমা বাজারে গোলাবর্ষণ করেছে আরকান আর্মি। আরও বলা হয়েছে, এই হামলায় নিহত ও আহতের সংখ্যা সম্পর্কে এখনও নিশ্চিত হওয়া যায়নি।

দু’পক্ষের দাবি নিরপেক্ষভাবে যাচাই করা যায়নি। এর একটি বড় কারণ, গত কয়েক দিন ধরে সিত্তে এবং রাখাইনের অন্যান্য শহরে ইন্টারনেট এবং মোবাইল ডেটা প্রবাহ সীমিত করেছে জান্তা। ফলে রাখাইনের বর্তমান পরিস্থিতি সংক্রান্ত হালনাগাদ অধিকাংশ তথ্যই জানা যাচ্ছে না।


আরও খবর



ধর্মব্যবসায়ী ট্রাম্প: বিক্রি করছেন বাইবেল

প্রকাশিত:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৭ মার্চ ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ধার্মিক হিসেবে পরিচিত না হলেও নির্বাচনকে সামনে রেখে ধর্মকে প্রচারের হাতিয়ার বানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। বিক্রি করছেন ধর্মগ্রন্থ বাইবেলও। মার্কিন বার্তা সংস্থা এপির বরাত দিয়ে এই তথ্য জানিয়েছে দ্য স্ট্রেইট টাইমস।

এপি জানায়, এই বাইবেল যুক্তরাষ্ট্রের সংবিধান ও স্বাধীনতার ইতিহাস সংযুক্ত রয়েছে। ৬০ ডলারে বিক্রি করা হচ্ছে গ্রন্থটি। ট্রাম্প দাবি করেছেন, বাইবেল তার প্রিয় বই’।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, আদালতের করা জরিমানার টাকা যোগাড় করতে তিনি এই পদক্ষেপ নিয়েছেন। সোমবার নিউইয়র্কের আপিল আদালতের বিচারক ৪৫ কোটি ৪০ লাখ ডলারের বদলে আপাতত সাড়ে ১৭ কোটি ডলার অর্থ বা সমমানের বন্ড দেয়ার নির্দেশ দেন ট্রাম্পকে। আর এর জন্য তাকে ১০ দিনের সময় বেঁধে দেয়া হয়েছে।

মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) নিজস্ব সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে একটি ভিডিও পোস্ট করে সবাইকে বাইবেল কেনার আহ্বান জানান তিনি। ট্রাম্প লেখেন, পবিত্র সপ্তাহ শুভ হোক! আসুন আমরা আবারও প্রার্থনায় মনোযোগী হই। গুড ফ্রাইডে ও ইস্টারের আগে আমি আপনাদের সবাইকে গড ব্লেস দ্য ইউএসএ বাইবেলের একটি করে কপি সংগ্রহ করার জন্য উৎসাহিত করছি।’


আরও খবর