আজঃ শুক্রবার ২৬ এপ্রিল ২০২৪
শিরোনাম

১০ নভেম্বর: ইতিহাসের এই দিনে

প্রকাশিত:বুধবার ১০ নভেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:বুধবার ১০ নভেম্বর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image
এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এ দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়

১০ নভেম্বর গ্রেগরীয় বর্ষপঞ্জী অনুসারে বছরের ৩১৫তম (অধিবর্ষে ৩১৬তম) দিন। বছর শেষ হতে আরো ৫০ দিন বাকি রয়েছে। এক নজরে দেখে নিন ইতিহাসের এ দিনে ঘটে যাওয়া উল্লেখযোগ্য ঘটনা, বিশিষ্টজনের জন্ম-মৃত্যুদিনসহ গুরুত্বপূর্ণ আরও কিছু বিষয়।


ঘটনাবলি

    ১৪৯৮ - পর্তুগালের বিখ্যাত নাবিক ভাস্কো দা গামার সমুদ্র অভিযান শুরু হয়।

    ১৭৯৩ - শিক্ষাব্রতী ধর্মযাজক উইলয়াম কেরি ইংল্যান্ড থেকে কলকাতায় এসে পৌঁছান।

    ১৭৯৮ -  ব্রিটিশ গভর্নরের আদেশে কলকাতায় রবিবারে ঘোড়দৌড় ও সব রকম জুয়াখেলা নিষিদ্ধ হয়।

    ১৮৬৬ - কেশব চন্দ্র সেনের নেতৃত্বে কলকাতায় ভারতবর্ষীয় আদি ব্রহ্মসমাজ প্রতিষ্ঠিত হয়।

    ১৯০৮ -  এলিজাবেথ ন্যারেথ অ্যান্ডারসন বৃটেনের প্রথম মহিলা নির্বাচিত হন।

    ১৯১৭ -  রাশিয়ায় বিপ্লবের পর লেনিনের নেতৃত্বে গঠিত হয় শ্রমিক-কৃষকের প্রথম সরকার।

    ১৯১৮ - মিত্রশক্তি ও জার্মানির মধ্যে যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষরিত। প্রথম বিশ্বযুদ্ধের পরিসমাপ্তি।

    ১৯৪২ - দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় নাৎসিরা ফ্রান্স দখল করে।

    ১৯৫২ - ক্যালিফোর্নিয়ায় প্রথম ভিডিও রেকর্ডারের কার্যক্রম প্রদর্শিতি হয়।

    ১৯৫৩ - পোলিও রোগের ভাইরাস আবিস্কৃত হয়।

    ১৯৬৫ - ব্রিটেনে হত্যার দায়ে মৃত্যুদন্ড আইন রহিত ঘোষণা করা হয়।

    ১৯৬৬ - এডুইন ইউগেন অলড্রিন এবং জেমস এ লোভেল নভোযান জিনিনি-১২ তে চড়ে চারদিনের সফরে মহাশূন্যে যাত্রা করেন।

    ১৯৬৮ - মালদ্বীপের প্রজাতন্ত্র গঠিত হয়।

    ১৯৭০ - ইসলামী সম্মেলন সংস্থা (ওআইসি) প্রতিষ্ঠিত হয়।

    ১৯৭২ - বাংলাদেশ আওয়ামী যুবলীগের প্রতিষ্ঠা করা হয়।

    ১৯৮২ - দক্ষিণ লেবাননে ঘাঁটি গেড়ে বসা ইহুদীবাদী ইসরাইলের সেনা কমান্ডের সদর দফতরে শহীদ আহমাদ কাসির ভয়াবহ বোমা হামলা চালান।

    ১৯৮৯ - বার্লিন প্রাচীর ভেঙ্গে ফেলার কাজ শুরু হয়।

    ১৯৯০ -  নেপালের রাজা বীরেন্দ্র নতুন সংবিধান চালু করে দলহীন পঞ্চায়েত ব্যবস্থার অবসান ঘটান।

    ১৯৯০ -  মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র উপসাগর এলাকায় দুই লাল সেনা পাঠায়।

    ১৯৯১ - কিউবা থেকে সোভিয়েত ফৌজ প্রত্যাহারের কথা ঘোষণা করা হয়।

    ১৯৯৫ - মানবাধিকার লংঘনের অভিযোগে কমনওয়েলথ থেকে নাইজেরিয়ার সদস্যবাতিল করা হয়।

    ১৯৯৬ - বাংলাদেশ ভারত সীমান্ত বাণিজ্য চালুর সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়।

    ১৯৯৯ -  জাতিসংঘ সংস্থা ইউনেস্কো নির্বাহী পরিষদের নির্বাচনে বাংলাদেশ এশিয়া প্যাসিফিক গ্রুপ থেকে সদস্য নির্বাচিত হয়।

 

জন্ম

    ১৪৯৩ - পারাচেলসুস, সুইস জার্মান চিকিৎসক, উদ্ভিদবিদ ও জ্যোতিষী।

    ১৭৪৩ - কার্ল পিটার থাউনবেরগ, সুইডিশ উদ্ভিদবিদ, পতঙ্গবিশারদ ও মনোবৈজ্ঞানিক।

    ১৭৭১ - মারি ফ্রাঁসোয়া বিশা, আধুনিক কোষতত্ত্বের জনক।

    ১৮১৮ - রাশিয়ার খ্যাতনামা উপন্যাস লেখক ইভান তুরগেনেভ।

    ১৮২১ - ফিওদোর দস্তয়েভ্‌স্কি, বিখ্যাত রুশ সাহিত্যিক।

    ১৮৩২ - এমিলে গাবরিয়াউ, তিনি ছিলেন ফরাসি লেখক ও সাংবাদিক।

    ১৮৪১ - ব্রিটেন ও আয়ারল্যান্ডের রাজা সপ্তম অ্যাডওয়ার্ড।

    ১৮৬৪ - আলফ্রেড হারমান ফ্রিয়েড, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী অস্ট্রিয়ান সাংবাদিক ও সমাজ কর্মী।

    ১৮৭২ - ভারতের খ্যাতনামা হিন্দুস্তানি শাস্ত্রীয় সংগীত শিল্পী আবদুল করিম খাঁ।

    ১৮৭৬ - স্যার আবদুল হালিম গজনভি, বাঙালি রাজনীতিবিদ, শিল্পপতি।

    ১৮৭৭ - আল্লামা মুহাম্মদ ইকবাল, তিনি ছিলেন বিভাগপূর্ব ভারতবর্ষের ফার্সী ভাষী মুসলিম কবি, দার্শনিক ও রাজনীতিবিদ।

    ১৮৮৫ - ডি.এইচ লরেন্স, ইংরেজ সাহিত্যিক।

    ১৮৮৮ - মাওলানা আবুল কালাম আজাদ ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের নেতা ও ভারতের প্রথম শিক্ষামন্ত্রী।

    ১৮৯৭ - রোনাল্ড জর্জ রেফর্ড নোরিশ, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ইংরেজ রসায়নবিদ ও অধ্যাপক।

    ১৯০১ - আলেকসান্দার ফাদায়েভ, সোভিয়েত লেখক।

    ১৯০৭ - সুফী মোতাহার হোসেন, বাঙালি কবি।

    ১৯০৮ - গজেন্দ্রকুমার মিত্র, ভারতীয় কথাসাহিত্যিক ও প্রকাশক।

    ১৯১১ - জ্যোতিরিন্দ্র মৈত্র, বিংশ শতকের অন্যতম প্রধান আধুনিক বাঙালি গায়ক ও কবি।

    ১৯১৩ - হেডি লেমার, তিনি ছিলেন অস্ট্রীয় বংশোদ্ভূত মার্কিন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।

    ১৯১৪ - হাওয়ার্ড ফাস্ট, মার্কিন লেখক ও চিত্রনাট্যকার।

    ১৯২৮ - হুমায়ূন রশীদ চৌধুরী, বাংলাদেশের জাতীয় সংসদের স্পীকার ও কূটনীতিবিদ।

    ১৯২৮ - কার্লোস ফুয়েন্তেস, মেক্সিকান ঔপন্যাসিক।

    ১৯২৯ - ইমরে কার্তেজ, তিনি নোবেল পুরস্কার বিজয়ী হাঙ্গেরিয়ান লেখক।

    ১৯৩২ - অনিতা বসু , ব্রিটিশ বিরোধী স্বাধীনতা আন্দোলনের একজন ব্যক্তিত্ব

    ১৯৩৫ - রবীন্দ্র সংগীতে ১৯৯৭ সালে সংগীত নাটক অকাদেমি পুরস্কার প্রাপ্ত অর্ঘ্য সেন, বিশিষ্ট রবীন্দ্র সংগীত শিল্পী।

    ১৯৩৬ - মালা সিনহা, নেপালী-ভারতীয় অভিনেত্রী।

    ১৯৩৬ - সুজান কোনার, মার্কিন টেলিভিশন ও চলচ্চিত্র অভিনেত্রী।

    ১৯৩৯ - আব্দেল মাজিদ লাখাল, তিউনিশিয়ার অভিনেতা ও পরিচালক।

    ১৯৪৮ - লুইজ ফেলিপে স্কলারি, তিনি সাবেক ব্রাজিলের ফুটবলার ও ম্যানেজার।

    ১৯৬০ - আনড্রেয়াস ব্রেহমা, তিনি সাবেক জার্মান ফুটবলার ও ম্যানেজার।

    ১৯৬৪ - অ্যালিসন ডোডয়, আইরিশ মডেল ও অভিনেত্রী।

    ১৯৬৭ - রিকি আটর, তিনি ইংরেজ ফুটবলার।

    ১৯৭৪ - লিওনার্ডো ডিক্যাপ্রিও, মার্কিন অভিনেতা ও প্রযোজক।

    ১৯৭৭ - মানিশ, পর্তুগিজ ফুটবলার।

    ১৯৮৩ - ফিলিপ লাম, জার্মান ফুটবলার।

    ১৯৮৪ - সেভেন, তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার গায়ক, ড্যান্সার ও অভিনেতা।

    ১৯৯০ - জরজিনিও ওয়িজনাল্ডুম, ওলন্দাজ ফুটবলার।

 

মৃত্যু

    ০৯৫৯ - কনস্টান্টটাইন সপ্তম, তিনি ছিলেন বাইজেন্টাইনের সম্রাট।

    ১০২৮ - কনস্ট্যান্টিন অষ্টম, তিনি ছিলেন বাইজেন্টাইন সম্রাট।

    ১৭৭৮ - গিওভানি বাটিস্টা পিরানেসি, তিনি ছিলেন ইতালিয়ান ভাস্কর ও চিত্রকর।

    ১৮২৩ - অর্থনীতিবিদ ডেভিট রিকার্ডো।

    ১৮৪৮ -  রবার্ট বলুম, তিনি ছিলেন জার্মান কবি ও রাজনীতিবিদ।

    ১৮৫৫ - সারেন কিয়েরকেগর ডেনীয় দার্শনিক এবং তাত্ত্বিক।

    ১৯১৯ - পাভেল খিস্ট্যাকভ, তিনি ছিলেন রাশিয়ান চিত্রশিল্পী ও শিক্ষক।

    ১৯২৩ - সমাজসেবক রাজনীতিক লেখক আশ্বিনীকুমার দত্ত।

    ১৯৪৮ - পাকিস্তানের প্রতিষ্ঠাতা মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ।

    ১৯৫৩ - ইংরেজ কবি ডিলান টমাস।

    ১৯৫৩ - সৌদি আরবের বাদশাহ আবদুল আজিজ ইবন সৌদ।

    ১৯৭০ - জেনারেল চার্লস দ্য গল, তিনি ছিলেন ফরাসি সাধারণ ও নীতি ও ১৮ তম প্রেসিডেন্ট।

    ১৯৭১ - সোভিয়েত রাষ্ট্রনায়ক নিকিতা ক্রুশ্চেভ।

    ১৯৭৩ - আর্টটুরি ইলমারি ভিরটানেন, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফিনিশ রসায়নবিদ ও একাডেমিক।

    ১৯৮০ - উপমহাদেশের বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা পি সি যোশী।

    ১৯৮৪ - প্রখ্যাত বাঙালি নট ও নাট্যকার মহেন্দ্র গুপ্ত।

    ১৯৮৫ - মারি-জর্জ পাস্কাল, তিনি ছিলেন ফরাসি অভিনেত্রী।

    ১৯৮৭ - প্রগতিবাদী রাজনৈতিক নেত্রী মণিকুন্তলা সেন।

    ১৯৯৯ - মোহাম্মদউল্লাহ, বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ছিলেন।

    ২০০১ - জিওভান্নি লিওন, তিনি ছিলেন ইতালীয় রাজনীতিবিদ ও ৬ষ্ঠ প্রেসিডেন্ট।

    ২০০৪ - আইরিস চ্যাং, তিনি ছিলেন আমেরিকান ইতিহাসবিদ, সাংবাদিক ও লেখক।

    ২০০৪- ইয়াসির আরাফাত, তিনি ছিলেন নোবেল পুরস্কার বিজয়ী ফিলিস্তিন ইঞ্জিনিয়ার, রাজনীতিবিদ, ফিলিস্তিন জাতীয় কর্তৃপক্ষের ১ম প্রেসিডেন্ট।

    ২০০৫ - পিটার ড্রুকের, অস্ট্রিয়ান বংশোদ্ভূত আমেরিকান লেখক, তাত্তিক ও শিক্ষাবিদ।

    ২০০৮ - ইমাম সামুডরা, তিনি ছিলেন ইন্দোনেশিয়ান সন্ত্রাসীর।

    ২০১২ - সের্গেই নিকলস্কয়, তিনি ছিলেন রাশিয়ান গণিতবিদ ও অধ্যাপক।

 

ছুটি ও অন্যান্য

জাতীয় শিক্ষা দিবস (ভারত)


আরও খবর
ইতিহাসে আজকের এই দিনে

শুক্রবার ২৬ জানুয়ারী ২০২৪

২৫ জানুয়ারি : ইতিহাসে আজকের এই দিনে

বৃহস্পতিবার ২৫ জানুয়ারী ২০২৪




উপজেলা নির্বাচনও বর্জনের সিদ্ধান্ত বিএনপির

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। সোমবার (১৫ এপ্রিল) রাতে বিএনপির স্থায়ী কমিটির ভার্চ্যুয়াল সভায় এ সিদ্ধান্ত হয়। বিএনপির সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিবৃতিতে বলা হয়, বিএনপি বর্তমান নির্বাচন কমিশনের অধীনে এবং প্রশাসন ও পুলিশের একপেশে ভূমিকার জন্য এর আগেও জাতীয় সংসদ ও স্থানীয় সরকার নির্বাচন বর্জন করেছে। এখনও সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচনের পরিবেশ তৈরি হয়নি। বিদ্যমান পরিস্থিতির আরও অবনতি হওয়ায় আসন্ন উপজেলা নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করার যৌক্তিক কারণ রয়েছে। বিএনপি ৮ মে থেকে শুরু হওয়া সকল ধাপের উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বর্জনের সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেছে।

বিবৃতিতে আরও বলা হয়, বর্তমান সরকারের আমলে দেশে জাতীয় ও স্থানীয় সরকারের কোনো নির্বাচনই অবাধ ও সুষ্ঠু হয়নি। ক্ষমতাসীন দলের মনোনীত প্রার্থীদেরই নির্বাচন কমিশন বিজয়ী ঘোষণা করে। প্রতিদ্বন্দ্বী বিরোধী দলের প্রার্থীদের নানাভাবে হামলা, মামলা ও হয়রানির শিকার হতে হয়েছে। মনোনয়নপত্র তোলা ও জমা দেওয়া এবং নির্বাচনী প্রচারে হামলা এবং শারীরিক আক্রমণসহ পথে পথে বাধা দেওয়া হয়। অনেককেই মনোনয়নপত্র জমা দিতেও দেওয়া হয়নি।

এর আগে সোমবার দুপুরে আসন্ন উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে বিএনপির অংশগ্রহণের বিষয়ে একই মনোভাবেব কথা জানিয়েছিলেন রুহুল কবির রিজভী। নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, বিএনপির আগের সিদ্ধান্ত (অংশগ্রহণ না করা) বহাল আছে। সেই অনুযায়ী কাজ হচ্ছে।

রুহুল কবির রিজভী বলেন, এটা আমরা আগেই পরিষ্কার করেছি। সবকিছু আমরা বলেছি। ওই সিদ্ধান্তটাই এখনো বহাল আছে। নতুন কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। আগেই সিদ্ধান্ত বহাল আছে। ওটা তো নাকচ হয়নি। সেই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী কাজ হচ্ছে।


আরও খবর
জিআই সনদ পেল দেশের ১৪ পণ্য

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪




ঢাকাসহ ৭ অঞ্চলে ৮০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস

প্রকাশিত:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

রাজধানী ঢাকাসহ দেশের সাত অঞ্চরের ওপর দিয়ে ৮০ কিলোমিটার বেগে ঝড় হতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। ফলে এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

রবিবার দুপুর ১টা পর্যন্ত দেশের অভ্যন্তরণ নদীবন্দরগুলোর জন্য দেওয়া পূর্বাভাসে এমন তথ্য জানানো হয়েছে।

এতে বলা হয়েছে, খুলনা, যশোর, কুষ্টিয়া, সাতক্ষীরা, মাদারীপুর, ফরিদপুর ও ঢাকা অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬০-৮০ কিলোমিটার বেগে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টি হতে পারে। ফলে এসব এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ২ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।

এদিকে রাজশাহী, পাবনা, সিরাজগঞ্জ, বরিশাল, ময়মনসিংহ ও সিলেট অঞ্চলের ওপর দিয়ে পশ্চিম-উত্তরপশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৪৫-৬০ কিলোমিটার বেগে বৃষ্টি বা বজ্রবৃষ্টিসহ অস্থায়ীভাবে ঝোড়ো হাওয়া বয়ে যেতে পারে। এতে করে এলাকার নদীবন্দরগুলোকে ১ নম্বর সতর্ক সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।


আরও খবর
বৃষ্টি কবে থেকে, জানাল আবহাওয়া অফিস

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪

ফের দেশজুড়ে ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪




দ্বিপক্ষীয় রাষ্ট্রীয় সফরে থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ছয়দিনের দ্বিপক্ষীয় রাষ্ট্রীয় সফরে থাইল্যান্ড যাচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আগামী ২৪ এপ্রিল তিনি এই সফর শুরু করবেন। বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে প্রধানমন্ত্রীর এ সফরের বিষয়টি নিশ্চিত করেছে।

দেশটির প্রধানমন্ত্রী স্রেথা থাভিসিন ও জাতিসংঘের একটি সংস্থা এসকাপের যৌথ আমন্ত্রণে এ সফর অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সফরের দ্বিতীয় দিন আগামী ২৫ এপ্রিল শেখ হাসিনা ব্যাংককে এসকাপ কমিশনের ৮০ তম অধিবেশনে বক্তৃতা করবেন। দুই প্রধানমন্ত্রী আগামী ২৬ এপ্রিল আনুষ্ঠানিক দ্বিপক্ষীয় শীর্ষ বৈঠক করবেন। একইদিন দুই দেশের মধ্যে কয়েকটি চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই হতে পারে।

প্রধানমন্ত্রী হাসিনা থাইল্যান্ডের রাজপ্রাসাদে রাজা মহা ভাজিরালংকর্নের সঙ্গে সৌজন্য সাক্ষাৎ করবেন। আগামী ২৯ এপ্রিল শেখ হাসিনা দেশে ফিরবেন।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী থাইল্যান্ডে বাংলাদেশের কোনো সরকার প্রধানের এটাই প্রথম দ্বিপক্ষীয় সরকারি সফর।


আরও খবর
জিআই সনদ পেল দেশের ১৪ পণ্য

বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪




ঈদযাত্রায় চলন্ত ট্রেনে সন্তান জন্ম দিলেন প্রসূতি

প্রকাশিত:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ঈশ্বরদী (পাবনা) প্রতিনিধি

Image

রাজশাহীগামী আন্তনগর কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেন ঈশ্বরদী জংশন অতিক্রম করার সময় ট্রেনের মধ্যেই সন্তান জন্ম দিয়েছেন এক প্রসূতি।

সোমবার (৮ এপ্রিল) বেলা ১১টা ৪০ মিনিটে ঈশ্বরদী জংশন স্টেশনে ট্রেনে সন্তান জন্ম দেন ওই নারী। পরে মা ও নবজাতককে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়।

প্রসূতি স্বর্ণা খাতুন ঝিনাইদহের মহেশপুর উপজেলার পান্তাপাড়া ইউনিয়নের ইয়াসিন আরাফাতের স্ত্রী।

প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, খুলনা থেকে রাজশাহীগামী আন্তনগর কপোতাক্ষ এক্সপ্রেস ট্রেনটি সকাল সোয়া ৯টার দিকে দর্শনা রেলস্টেশনে পৌঁছালে ওই প্রসূতি তার পরিবারসহ নম্বর বগিতে ওঠেন। ট্রেনটি বেলা পৌনে ১১টার দিকে ভেড়ামারা রেলস্টেশনে এলে ওই নারীর প্রসব বেদনা শুরু হয়। তাৎক্ষণিকভাবে ট্রেনে কোনো চিকিৎসক আছেন কি না জানতে চেয়ে মাইকে ঘোষণা দেওয়া হয়। ঘোষণা শুনে ঢাকার একটি বেসরকারি হাসপাতালের নবজাতক ও শিশু বিশেষজ্ঞ ডা. নাজনীন আক্তার দ্রুত নম্বর বগিতে এসে নিজের পরিচয় দেন। পরে তার সহযোগিতায় ১১টা ৪০ মিনিটে একটি ছেলেসন্তান জন্ম দেন ওই প্রসূতি।

এ বিষয়ে ডা. নাজনীন আক্তার জানান, তিনি ট্রেনে আলমডাঙ্গা থেকে রাজশাহী যাচ্ছিলেন। মাইকিং শুনে বগিতে ছুটে যান। সেখানে কাপড় টাঙিয়ে তিন সিটের একটি চেয়ারে শিশুটি ভূমিষ্ঠ হয়।

জন্ম প্রসবে কোনো সমস্যা হয়নি, তাই বর্তমানে মা ও শিশু সুস্থ আছেন বলে জানান এ চিকিৎসক।

এ প্রসঙ্গে পাকশী বিভাগীয় রেলওয়ের ব্যবস্থাপক শাহ সুফী নুর মোহাম্মদ বলেন, ট্রেনটি রাজশাহী স্টেশনে পৌঁছানোর পর রেলওয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সহযোগিতায় উন্নত চিকিৎসার জন্য রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পাঠানো হয়েছে। বর্তমানে মা ও শিশু সুস্থ আছেন।


আরও খবর



উত্তেজনার মধ্যেই ইরান সফরে উত্তর কোরিয়ার প্রতিনিধি দল

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ফিলিস্তিনের গাজাযুদ্ধ এবং ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে মধ্যপ্রাচ্যজুড়ে উত্তেজনা বিরাজ করছে। এর মধ্যেই ইরান সফর করছে উত্তর কোরিয়ার একটি প্রতিনিধি দল।

গণমাধ্যমের প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, উত্তর কোরিয়ার আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মন্ত্রীর নেতৃত্বে দেশটির একটি প্রতিনিধি দল ইরান সফর করছে।

উত্তর কোরিয়ার রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা কেসিএনএ নিউজ এজেন্সি জানিয়েছে, দেশটির বৈদেশিক অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিষয়ক মন্ত্রী ইউন জং হোর নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ইরান সফরের উদ্দেশ্যে বিমানে করে মঙ্গলবার পিয়ংইয়ং ত্যাগ করে। তবে ওই প্রতিবেদনে এর বেশি কিছু জানানো হয়নি।

পশ্চিমাদের সন্দেহ, উত্তর কোরিয়া এবং ইরান দীর্ঘদিন ধরে পরস্পরকে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচিতে সহযোগিতা করছে। তাদের ধারণা, এই ধরনের বিধ্বংসী অস্ত্র তৈরিতে প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং তৈরির বিভিন্ন উপাদান পরস্পরের মধ্যে বিনিময় করছে এই দুই দেশ।

ইউক্রেনের বিরুদ্ধে যুদ্ধে ব্যবহারের জন্য ইরান রাশিয়াকে বিপুল সংখ্যক ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র সরবরাহ করেছে বলে গত ফেব্রুয়ারিতে প্রতিবেদনে দাবি করে আন্তর্জাতিক সংবাদ সংস্থা রয়টার্স।

উত্তর কোরিয়া রাশিয়াকে ক্ষেপণাস্ত্র ও কামান সরবরাহ করেছে বলেও সন্দেহ করা হয়, যদিও উভয় দেশই এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছে।

দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারি তথ্যানুযায়ী, উত্তর কোরীয় মন্ত্রী ইউন জং হো এর আগে সিরিয়ার সাথে তার দেশের সম্পর্ক উন্নয়নে কাজ করেছেন। সেই সঙ্গে তিনি রাশিয়ার সাথে উত্তর কোরিয়ার ক্রমবর্ধমান আদান-প্রদানে সক্রিয় ছিলেন। কেসিএনএ’র তথ্যানুযায়ী, চলতি মাসের শুরুতেও মস্কো সফরে একটি প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন তিনি।


আরও খবর