আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

যেসব কারণে ভ্রমণ জরুরি

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মার্চ 2০২3 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মার্চ 2০২3 | অনলাইন সংস্করণ
ভ্রমণ ডেস্ক

Image

মানুষের জীবনে যেসব কারণে ভ্রমণ করা জরুরি, সে তালিকা বেশ দীর্ঘ। সকল ধর্মেই ভ্রমণের গুরুত্ব বর্ণিত হয়েছে। এইসব ধর্মীয় বা আধ্যাত্মিক ভ্রমণ ছাড়াও স্বাস্থ্যগত কারণে, শিক্ষার প্রয়োজনে, সাংস্কৃতিক বিকাশে এবং মননের পুষ্টিতে ভ্রমণ অতীব জরুরি। ব্যক্তিজীবনের নান্দনিকতা স্ফূর্তির জন্য ভ্রমণ অপরিহার্য।

বিভিন্ন দার্শনিক ভ্রমণ সম্পর্কে বিভিন্ন ধরনের কথা এবং চিরন্তন বাণী উপহার দিয়েছেন। অনেকে বলেছেন, ভ্রমণের জন্য অর্থ ব্যয় করে কেউ গরিব হয় না। বরং শরীর ও মনের দিক থেকে আরও ধনী ও ঋদ্ধ হয়। জীবন ও জগৎ সম্পর্কে জ্ঞানস্পৃহা বৃদ্ধি পায় ভ্রমণে। জীবন হয় উপভোগ্য ও আলোকিত। এজন্যই আধুনিক-অগ্রসর সমাজে বছরে একবার অন্তত ভ্রমণ করার প্রচলন দেখা যায়। কারণ, ভ্রমণের মাধ্যমে স্থান পরিবর্তন এবং নতুন প্রাণশক্তি আহরণ করা যায়। পাশাপাশি নিজেকে জানার জন্য অন্যতম একটা উপায় হিসাবে কাজ করে ভ্রমণ।

ভ্রমণ মানুষকে অনেক কিছু দিতে পারে। ভ্রমণ আপনাকে ভালো, দূরদর্শী মানুষ হতে এবং স্পষ্ট ও গভীর দৃষ্টি সম্পন্ন মানুষ হিসেবে গড়ে তুলতে বিশেষ ভূমিকা পালন করবে । আপনার অভিজ্ঞতার ভাণ্ডার বাস্তব তথ্যের ভিত্তিতে পরিপূর্ণতা লাভ করবে ভ্রমণের মাধ্যমে। ভ্রমণের মাধ্যমে একজন মানুষ এমন একটা পর্যায়ে উত্তীর্ণ হয়, যখন অন্য মানুষেরা তার সঙ্গী-সহচর হতে পছন্দ করে । পরিবার ও সমাজে তার কার্যকর গুরুত্ব বৃদ্ধি পায়। ভ্রমণ মানুষকে সামাজিক ও প্রকৃতি-বান্ধব করে তুলে। পৃথিবীর অনিন্দ্য সুন্দর রূপ ও রসে ভরপুর হয় ভ্রমণকারীর জীবন আর অনুভূতি।

ভ্রমণ মানুষের সাহস, অভিজ্ঞতা ও ধৈর্য শক্তি বৃদ্ধি করে । ভ্রমণ করলে আত্মবিশ্বাস বৃদ্ধি পায়। কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলার হিম্মত ও কৌশল করায়ত্ত হয়। ফলে ভ্রমণের গুরুত্ব অপরিসীম ও বহুমাত্রিক। ভ্রমণের দ্বারা ইতিবাচক মানসিকতা অর্জিত হয় সুতরাং আপনি ভ্রমণ করুন বেশি বেশি এবং এতে মানসিক চাপ হ্রাস পাবে, জীবন গতিশীল হবে এবং সামাজিক-পেশাগত দক্ষতা বৃদ্ধি পাবে। হতাশা ও আলস্য আপনার জীবন থেকে পালাবে। পাশাপাশি ভ্রমণ আপনার বুদ্ধিকে সচল রাখবে । আপনি সংস্কৃতি ও রাষ্ট্র ইতিহাস সব কিছুর ব্যাপারে স্বচক্ষে যখন দেখবেন তখন আপনার বুদ্ধি শক্তি আরও বৃদ্ধি পাবে। এজন্য জীবনে সৃষ্টি করুন নতুন নতুন ভ্রমণের সময় এবং ভ্রমণের স্থান।

বৈশ্বিক মহামারি করেনাকালে ভ্রমণের পরিসর ছোট হয়েছে, এটা ঠিক। আবার এই বিরূপ পরিস্থিতিতে সৃষ্টি হয়েছে নতুন নতুন ভ্রমণের সুযোগ ও সম্ভাবনা। দেশের ভেতরে, নিজের শৈশব ও কৈশোরের স্থানগুলো এই সুযোগে আবার নিবিড়ভাবে দেখে নিতে পারেন। বাংলাদেশের অপরূপ নদী, প্রকৃতি ও নিসর্গে কয়েক দিনের জন্য হারিয়ে যেতে পারেন আপনি। গ্রামজীবনের গভীরেও কিছুদিনের জন্য প্রবেশ করতে পারেন। কিংবা চিকিৎসা ও স্বাস্থ্য উদ্ধারের প্রয়োজনেও ঘুরে আসতে পারেন আশপাশ থেকে। ভ্রমণের জন্য আপনার সময় ও অর্থের বিনিয়োগের পুরোটাই থাকবে আপনার কাছে। এই কাজ করতে হবে একান্তই নিজের প্রয়োজনে। গতানুগতিক জীবনের বিবর থেকে মুক্তি ও পরিবর্তনের মাধ্যমে নিজেকে রিফ্রেশ করতে আপনাকে যেতে হবেই ভ্রমণের পথে।

একা কিংবা ট্যুরিজম এজেন্সির সাহায্য নিন এখনই। বিভিন্ন এয়ারলাইন্সের প্যাকেটের সঙ্গে আপনার পরিকল্পনা সমন্বয় করে এখনই কথা বলুন। বিদেশের পাশাপাশি দেশের মধ্যেও ভ্রমণের নজর দিন। সুযোগ তৈরি করে বেড়িয়ে আসুন। তারপর অনুভব করুন নিজের ইতিবাচক পরিবর্তন আর তরতাজা অনুভূতিগুলো।


আরও খবর



যুক্তরাষ্ট্র থেকে কোটি টাকার মাদকের পার্সেল, আটক ৩

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

যুক্তরাষ্ট্র থেকে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের বৈদেশিক ডাক শাখায় আসা একটি পার্সেলে প্রায় কোটি টাকা মূল্যের বিপুল পরিমাণ টেট্রাহাইড্রো ক্যানাবিনল যুক্ত কুশ, কেনাবিনয়েড চকলেট ও কেনাবিস কেক জব্দ করেছে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের (ডিএনসি) ঢাকা মেট্রো উত্তর কার্যালয়।

এ ঘটনার সঙ্গে সংশ্লিষ্ট তিনজন মাদক কারবারিকে আটক করেছে ডিএনসি।

সোমবার (২২ এপ্রিল) রাতে বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন ডিএনসির সহকারী পরিচালক মো. মেহেদী হাসান।

তিনি বলেন, যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্য থেকে বাংলাদেশ ডাক বিভাগের বৈদেশিক ডাক শাখায় একটি পার্সেল আসে। পার্সেলে প্রায় কোটি টাকা মূল্যের বিপুল পরিমাণে টেট্রাহাইড্রো ক্যানাবিনল যুক্ত কুশ, কেনাবিনয়েড চকলেট ও কেনাবিস কেক জব্দ করা হয়েছে। এর সঙ্গে জড়িত তিনজনকে আটক করা হয়েছে।

এ বিষয়ে মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মুস্তাকীম বিল্লাহ ফারুকী সেগুনবাগিচা ডিএনসি প্রধান কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে বিস্তারিত জানাবেন।


আরও খবর



তীব্র তাপদাহে অতিষ্ঠ জনজীবন, চুয়াডাঙ্গায় রেকর্ড তাপমাত্রা ৪২.২

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

Image

গত কয়েকদিনের তুলনায় তাপমাত্রা বেড়েছে চুয়াডাঙ্গায়। তীব্র তাপদাহ রূপ নিয়েছে অতি তীব্র তাপদাহে। এতে জনজীবনে বেড়েছে অস্বস্তি। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) বিকেল ৩টায় চুয়াডাঙ্গা জেলার সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস বলে জানিয়েছে চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিস।

এদিকে তাপদাহে স্বস্তি মিলছে না কোথাও। তীব্র গরমে একটু স্বস্তি পেতে গাছের ছায়ায় আশ্রয় নিচ্ছে মানুষ। তবে, ভ্যাপসা গরমে শান্তি মিলছে না সেখানেও। পুকুর ও সেচ পাম্পের পানিতে গোসল করে শান্তি খুঁজছেন অনেকে। কেউ আবার পান করছেন ফুটপাতের অস্বাস্থ্যকর পানীয়। চলমান হাসপাতালে বাড়ছে গরমজনিত রোগীর সংখ্যা। তীব্র তাপদাহে ব্যাহত হচ্ছে কৃষিকাজ। নষ্ট হচ্ছে মাঠের ফসল।

চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান বলেন, আজ তাপমাত্রা কয়েক ডিগ্রি বেড়েছে। যা তীব্র তাপদাহ থেকে অতি তীব্র তাপদাহে পরিণত হয়েছে। এপ্রিল মাসজুড়ে এমন পরিস্থিতি থাকতে পারে।


আরও খবর



নীলফামারীতে খাদ্য গ্রহণ নির্দেশিকা বাস্তবায়নে অবহিতকরণ সভা

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জুয়েল বসুনীয়া, নীলফামারী

Image

নীলফামারীতে জাতীয় খাদ্য গ্রহণ নির্দেশিকা ২০২০ বাস্তবায়নে অবহিতকরণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। শনিবার দুপুরে জেলা শহরের নটখানা টিএলএমআই সম্মেলন কক্ষে এই কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়।খাদ্য মন্ত্রণালয়ের খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ ইউনিটের আয়োজনে এবং জয়েন্ট এ্যাকশন ফর নিউট্রিশন আউটকাম প্রকল্পের সহযোগীতায় কর্মশালাটি হয়।

সিভিল সার্জন ডা. হাসিবুর রহমানের সভাপতিত্বে কর্মশালায় প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক পঙ্কজ ঘোষ। এতে খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তা পরিস্থিতি উপস্থাপন করেন খাদ্য মন্ত্রণালয়ের খাদ্য পরিকল্পনা ও পরিধারণ ইউনিটের গবেষণা পরিচালক মাহবুবুর রহমান এবং জাতীয় খাদ্য গ্রহণ নির্দেশিকা ২০২০ উপস্থাপন করেন সহযোগী গবেষণা পরিচালক মিজানুর রহমান।

 এছাড়া কর্মশালায় খাদ্য ও পুষ্টি নিরাপত্তায় জানো প্রকল্পের কার্যক্রম উপস্থাপন করেন কেয়ার বাংলাদেশের মাল্টিসেক্টরাল গভর্ন্যান্স এর ম্যানেজার গোলাম রব্বানী। কর্মশালায় পুষ্টিগুন সমৃদ্ধ খাদ্য গ্রহণে সচেতন হওয়া এবং ভেজাল খাদ্য পরিহার করার আহবান জানানো হয়।

এছাড়াও রমজানে খাদ্যাভাস, গর্ভবতী এবং স্তন্যদাত্রী মায়েদের জন্য নীতিমালা অনুসরণ করে খাদ্য গ্রহণের আহবান জানানো হয়। সরকারি কর্মকর্তা, জনপ্রতিনিধি, গণমাধ্যম কর্মী, ধর্মীয় নেতা, যুব সমাজের প্রতিনিধিসহ ৬০জন এতে অংশ নেন।

নিউজ ট্যাগ: নীলফামারী

আরও খবর



আফগানিস্তানে বন্যায় অর্ধশত নিহত

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

আফগানিস্তানে আকস্মিক বন্যায় অন্তত ৫০ জন নিহত হয়েছেন, আহত হয়েছেন আরও অনেকে। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসির এক প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা যায়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বন্যার কারণে অন্তত ২ হাজাার বাড়ি ধ্বংস হয়ে গেছে, হাজার হাজার গবাদিপশুর মৃত্যু হয়েছে। এখনো নিখোঁজ রয়েছেন অনেক মানুষ।

চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে উত্তর ও মধ্যাঞ্চলে ভারি বর্ষণে বন্যার সৃষ্ট হয়। গত সপ্তাহের বন্যার ক্ষতি এখনো তারা সামলে উঠতে পারেনি। তারমধ্যেই আবারও আকস্মিক বন্যা হলো আফগানিস্তানে।

ঘোর এলাকার পুলিশের মুখপাত্র আবদুল রহমান বদ্রি এক বিবৃতিতে বলেছেন, শুক্রবার বন্যায় ঘোর প্রদেশের ৫০ জন বাসিন্দা প্রাণ হারান এবং আরো কয়েকজন নিখোঁজ রয়েছেন।

সেন্ট্রাল ঘোর প্রদেশের তথ্য বিভাগের প্রধান মাওলাভি আবদুল হাই জাইম ব্রিটিশ বার্তাসংস্থা রয়টার্সকে বলেন, শুক্রবারের দুর্যোগে কতজন আহত হয়েছেন তার নির্দিষ্ট কোনো তথ্য নেই।

জাইমের মতে, প্রদেশের রাজধানী ফিরোজ-কোহ-তে কমপক্ষে দুই হাজার বাড়ি ধ্বংস হয়েছে, চার হাজার বাড়ি আংশিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, কমপক্ষে দুই হাজার দোকান পানির নিচে তলিয়ে গেছে এবং শত শত হেক্টর কৃষি জমি ধ্বংস হয়েছে।

জাতিসংঘের মতে, আফগানিস্তান জলবায়ু-জনিত বিপর্যয়ের জন্য সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলির মধ্যে একটি। ২০২১ সালে দেশ থেকে বিদেশি বাহিনী প্রত্যাহারের পর তালেবানরা ক্ষমতা দখল করে। তারপর থেকে সাহায্য তহবিলের ঘাটতির মুখে পড়েছে আফগানিস্তান।


আরও খবর



৬৩ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ লবণ উৎপাদনের রেকর্ড

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

এবার লবণের উৎপাদন ৬৩ বছরের আগের রেকর্ড ছাড়িয়ে গেছে। মৌসুম শেষ হওয়ার সপ্তাহ দুয়েক বাকি থাকতেই এখন পর্যন্ত উৎপাদন হয়েছে ২২ লাখ ৩৯ হাজার মেট্রিক টন।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প করপোরেশনের (বিসিক) কক্সবাজার লবণ শিল্পের উন্নয়ন কার্যালয়ের উপমহাব্যবস্থাপক মো. জাফর ইকবাল ভুঁইয়া এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

সর্বশেষ ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ২২ লাখ ৩২ হাজার ৮৯০ মেট্রিক টন লবণ উৎপাদিত হয়েছিল।

বিসিক সূত্র জানায়, রোববার ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম, পটিয়া, কক্সবাজার, খুলনা, ঝালকাঠি ও চাঁদপুর এই আটটি জোনে উৎপাদন হয় ৩৮ হাজার ৯৭০ টন লবণ। গত বছরের একই দিনে উৎপাদন ছিল ৩০ হাজার ৮৯৫ টন। এবার এক লাখ টন লবণ উৎপাদন হওয়ার আশা করছে সংস্থাটি। মে মাসের মাঝামাঝি সময়কে চলতি মৌসুমের শেষ ধরে এই হিসাব করা হয়েছে।

কক্সবাজারের টেকনাফ উপজেলা লবণ চাষি কল্যাণ সমিতির সভাপতি মোহাম্মদ শফিক মিয়া বলেন, জানুয়ারির অর্ধেক পর্যন্ত লবণ উৎপাদন তেমন হয়নি; কিন্তু এখন বেশি হচ্ছে। কারণ খরা খুব বেশি। আরও ১০ থেকে ১৫ দিন এমন খরা থাকলে লবণ উৎপাদন বাড়বে।

বিসিকের কক্সবাজার লবণ শিল্পের উন্নয়ন কার্যালয়ের উপমহাব্যবস্থাপক মো. জাফর ইকবাল ভুঁইয়া বলেন, মৌসুমজুড়ে দাবদাহ, ৬৮ হাজার ৩৫৭ একর জমির শতভাগে আধুনিক পলিথিন প্রযুক্তিতে চাষাবাদ এবং অতিরিক্ত ১ হাজার ৯৩৩ একরের বেশি জমিতে লবণ চাষের কারণে উৎপাদনে নতুন রেকর্ড হয়েছে।

জানা যায়, দেশের আটটি লবণ জোনে এবার চাষ করেছেন ৪০ হাজার ৬৯৫ জন, যা গত বছরের ৩৯ হাজার ৪৬৭ জনের চেয়ে ১ হাজার ২২৮ জন বেশি। একই সঙ্গে বেড়েছে লবণের আবাদি জমির পরিমাণও। এবার চাষ হয়েছে ৬৮ হাজার ৩৫৭ একর জমিতে, যা গতবারের ৬৬ হাজার ৪২৪ একরের তুলনায় ১ হাজার ৯৩৩ একর বেশি।


আরও খবর