আজঃ শনিবার ১৮ মে ২০২৪
শিরোনাম

টসে জিতে ব্যাটিংয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ নভেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ক্রীড়া প্রতিবেদক

Image

বিশ্বকাপে দারুণ ধারাবাহিকতায় গ্রুপ পর্ব শেষ করেছে অস্ট্রেলিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা। ছন্দে থাকা দল দুটি আজ বৃহস্পতিবার (১৬ নভেম্বর) মুখোমুখি হয়েছে বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে। কলকাতার ইডেন গার্ডেন্সে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিং বেছে নিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা।

টস জিতে প্রোটিয়া অধিনায়ক বাভুমা বলেন, আমাদের বিশ্বকাপ যাত্রাটা এখন পর্যন্ত চমৎকার। আমাদের দলটা যথেষ্ট ভালো। আমরা যা করেছি, তাতে আমাদের আত্মবিশ্বাস বেড়েছে। আজ নিজেদের শতভাগ দিয়েই খেলব আমরা।

অসি অধিনায়ক প্যাট কামিন্স বলেন, আগে ব্যাট করতে পারলে ভালো হতো। কিন্তু, টস কারও হাতে নেই। আমরা বল হাতে সর্বোচ্চ দেওয়ার চেষ্টা করব। প্রোটিয়াদের যতটা সম্ভব অল্পতে আটকাতে চাইব।

২০১৫ সালের চ্যাম্পিয়ন অস্ট্রেলিয়া ২০১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালে উঠতে ব্যর্থ হয়। এক আসর পর শিরোপা পুনরুদ্ধারের লক্ষ্য নিয়ে সেমিতে নামবে তারা। অন্যদিকে দক্ষিণ আফ্রিকার অপবাদ আছে বড় ম্যাচে ব্যর্থ হওয়ার। যে কারণে তাদের ডাকা হয় চোকার্স নামে। তাদের সামনে সেই অপবাদ ঘুচিয়ে ফাইনালে ওঠার মিশন।

চলতি আসরে দুদলেরই বড় শক্তি তাদের ব্যাটিং লাইনআপ। আগে ব্যাট করলে প্রোটিয়ারা তাণ্ডব চালায় বিপক্ষ বোলারদের ওপর। বিশ্বকাপজুড়েই যা পরিলক্ষিত হয়েছে। অন্যদিকে, রান তাড়ায় অসিরাও কম যায় না। তাই, জমাটি এক লড়াইয়ের প্রত্যাশা করছে ক্রিকেটপ্রেমীরা

দক্ষিণ আফ্রিকার একাদশ : কুইন্টন ডি কক (উইকেটরক্ষক), টেম্বা বাভুমা (অধিনায়ক), রাসি ফান ডার ডুসেন, এডেন মার্করাম, হেনরিখ ক্লাসেন, ডেভিড মিলার, মার্কো জ্যানসেন, জেরাল্ড কোয়েটজি, কেশব মহারাজ, কাগিসো রাবাডা ও তাবরেজ শামসি।

অস্ট্রেলিয়ার একাদশ : ডেভিড ওয়ার্নার, ট্র্যাভিস হেড, মিচেল মার্শ, স্টিভেন স্মিথ, মার্নাস লাবুশেন, জশ ইংলিশ (উইকেটরক্ষক), গ্লেন ম্যাক্সওয়েল, মিচেল স্টার্ক, প্যাট কামিন্স (অধিনায়ক), অ্যাডাম জাম্পা ও জশ হ্যাজেলউড।


আরও খবর



বিকেলে দুবাই পৌঁছাবে এমভি আবদুল্লাহ

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সোমালিয়ার জলদস্যুদের থেকে মুক্তি পাওয়া এমভি আবদুল্লাহ জাহাজটি আজ রোববার সকালে পারস্য উপসাগরের কাসাব উপকূল অতিক্রম করছে। বাংলাদেশ সময় বিকেল ৪টার দিকে জাহাজটি দুবাইয়ের আল হামরিয়া বন্দরে পৌঁছাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

জাহাজের অবস্থান নির্ণয়কারী বৈশ্বিক সংস্থা মেরিন ট্রাফিক এ তথ্য জানিয়েছে। জানা গেছে, দুবাই পৌঁছার পর জাহাজে থাকা ৫৫ হাজার টন কয়লা খালাস করা হবে। আর কয়লা খালাসের পর জাহাজটি চট্টগ্রামে চলে আসতে পারে।

মেরিন ট্রাফিকের তথ্য বলছে, এমভি আবদুল্লাহ গতকাল রাতে ওমান সাগর পারি দিয়ে পারস্য উপসাগরে প্রবেশ করে। জাহাজটি ঘণ্টায় ৯ দশমিক ৩ কিলোমিটার গতিতে দুবাইয়ের দিকে আগিয়ে যাচ্ছে। জাহাজটির অবস্থান ও গতিবেগ অনুযায়ী বাংলাদেশ সময় আজ বিকেল ৪টার মধ্যে দুবাইয়ের আল হামরিয়া বন্দরের বহির্নোঙরে পৌঁছাবে।

এমভি আবদুল্লাহর ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ আবদুর রশিদ গণমাধ্যমকে জাহাজের ২৩ নাবিকের সবাই সুস্থ আছেন বলে নিশ্চিত করেছেন। দুবাই পৌঁছানোর পর নাবিকদের দুইজন ফ্লাইটে বাংলাদেশে ফিরবেন। বাকি ২১ জন কয়লা খালাসের পর মে মাসের প্রথম সপ্তাহে জাহাজ নিয়ে দেশে ফিরবেন বলে আশা করা হচ্ছে।

গত ১৪ এপ্রিল ভোর ৩টা ৪৫ মিনিটে এমভি আবদুল্লাহ সোমালিয়ার জলদস্যুদের কাছ থেকে মুক্তি পেয়ে দুবাই বন্দরের দিকে যাত্রা শুরু করে। এর আগে হেলিকপ্টার দিয়ে দস্যুদের কাছে ডলার পাঠানো হয়েছিল। ডলার পাওয়ার পরই জাহাজ ও জিম্মি ২৩ নাবিককে মুক্তি দেয় দস্যুরা।


আরও খবর



তীব্র গরমে গাজীপুরে বেঁকে গেছে রেললাইন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ৩০ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

গাজীপুরের আড়িখোলা রেলওয়ে স্টেশন এলাকায় তীব্র তাপপ্রবাহে রেললাইন বেঁকে গেছে। মঙ্গলবার (৩০ এপ্রিল) দুপুর ১টার দিকে গাজীপুরের কালীগঞ্জের আড়িখোলা এলাকায় ঢাকা-চট্টগ্রাম রুটে আপ রেললাইনটি বেঁকে যায়। রেলওয়ে কর্তৃপক্ষ বিষয়টি টের পেয়ে দ্রুত রেললাইন মেরামত কাজ শুরু করেছে।

পূবাইল রেলওয়ে স্টেশন মাস্টার আব্দুর রহমান বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, চলমান দাবদাহে অতিরিক্ত গরমে পূবাইল আড়িখোলা এলাকায় অন্তত ১০ ফুট রেললাইন বেঁকে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। বিষয়টি জানার পর রেলওয়ে কর্মীরা ঘটনাস্থলে গিয়ে কচুরিপানা, কাঁদামাটি দিয়ে বেঁকে যাওয়া অংশের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে।

ওই অংশ মেরামতের পর দুটি ট্রেন ঘটনাস্থল দিয়ে গন্তব্যে চলে গেছে। এছাড়া ডাবল লাইনের অন্য একটি লাইন দিয়ে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে বলে তিনি জানান।


আরও খবর



দাবদাহে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ৪ নির্দেশনা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দেশের কয়েকটি জেলায় বইছে তীব্র তাপপ্রবাহ। অর্ধশত জেলায় মৃদু থেকে মাঝারি তাপপ্রবাহ বইছে। চলমান এই গরম চলতি মাসে কমার সম্ভবনা নেই বলে বলে জানিয়ছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। এদিকে দাবদাহে প্রতিদিনই 'হিট স্ট্রোকে' মৃত্যু হচ্ছে মানুষের। স্বাস্থ্য সুরক্ষায় ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে।

এ অবস্থায় হিটস্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে চার দফা নির্দেশনা দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) অধিদপ্তর থেকে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়।

নির্দেশনাগুলো হলো-

১. তীব্র গরম থেকে দূরে থাকুন, মাঝে মাঝে ছায়ায় বিশ্রাম নিন।

২. প্রচুর পরিমাণে নিরাপদ পানি পান করুন। হেপাটাইটিস এ, ই, ডায়রিয়াসহ প্রাণঘাতি পানিবাহী রোগ থেকে বাঁচতে রাস্তায় তৈরি পানীয় ও খাবার এড়িয়ে চলুন। প্রয়োজনে একাধিকবার গোসল করুন।

৩. গরম আবহাওয়ায় ঢিলেঢালা পাতলা ও হালকা রঙের পোশাক পরুন, সম্ভব হলে গাঢ় রঙিন পোশাক এড়িয়ে চলুন।

৪. গরম আবহাওয়ায় যদি ঘাম বন্ধ হয়ে যায়, বমি বমি ভাব দেখা দেয়, তীব্র মাথাব্যথা হয়, শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায়, প্রস্রাব কমে যায়, প্রস্রাবে জ্বালাপোড়া হয়, খিঁচুনি এবং অজ্ঞান হওয়ার মতো কোনো লক্ষণ দেখা দেয়, তাহলে অবিলম্বে হাসপাতালে যান এবং ডাক্তারের পরামর্শ নিন।

ওই বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, দেশে তীব্র তাপপ্রবাহ বিদ্যমান আছে। এ অবস্থায় সুস্থ থাকতে সতর্কতার কোনো বিকল্প নেই। সবাইকে সতর্ক থাকার অনুরোধ জানিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর।


আরও খবর



জাতিসংঘে বাংলাদেশ উত্থাপিত ‘শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাব গৃহীত

প্রকাশিত:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ০৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে বৃহস্পতিবার (২ মে) বাংলাদেশ উত্থাপিত শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাব সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়েছে। জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মোহাম্মদ আবদুল মুহিত বাংলাদেশের পক্ষে প্রস্তাবটি উত্থাপন করেন।

এ সময় তিনি বলেন, আজ বিশ্ব ক্রমবর্ধমান দ্বন্দ্ব এবং মানবিক মর্যাদা অবজ্ঞার মুখোমুখি। এই সংঘাত ও সহিংসতা উত্তরণে মানবমনে সম্প্রীতি ও সহমর্মিতার ভাবকে পুনরুজ্জীবিত করতে হবে। যুদ্ধের চেয়ে শান্তিকে লাভজনক করে তুলতে হবে।

যুদ্ধ ও ধ্বংসযজ্ঞে বাংলাদেশের নিজস্ব অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, জাতিসংঘে শান্তির সংস্কৃতির ধারণা প্রবর্তনের বাংলাদেশের উদ্যোগটি আমাদের নিজস্ব অভিজ্ঞতা থেকে অনুপ্রাণিত। বৈষম্য, বর্ণগত অসহিষ্ণুতা এবং পরাধীনতা আমাদের একটি ধ্বংসাত্মক যুদ্ধে অংশ নিতে বাধ্য করে। এ কারণেই আমরা শান্তির প্রসারকে আমাদের পররাষ্ট্রনীতির একটি মৌলিক নীতিতে পরিণত করেছি।

১১২টি দেশ বাংলাদেশের এই রেজুল্যুশনটিকে কো-স্পন্সর করেছে, যা শান্তির সংস্কৃতি’ শীর্ষক রেজ্যুলেশনটির প্রতি জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলোর অব্যাহত সমর্থনের সাক্ষ্য বহন করে।

রেজ্যুলেশনটির বিবেচনার পূর্বে শান্তির সংস্কৃতির ওপর সাধারণ পরিষদে বহু সদস্য রাষ্ট্র বক্তব্য প্রদান করে। এ সময় তারা জাতিসংঘে শান্তির সংস্কৃতির ধারণাকে সুপ্রতিষ্ঠিত করার ক্ষেত্রে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক নেতৃত্বের কথা উল্লেখ করে বাংলাদেশকে ধন্যবাদ জানান।

উল্লেখ্য, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রথম মেয়াদের সরকারের সময় ১৯৯৯ সালে সাধারণ পরিষদে প্রস্তাবটি প্রথমবারের মতো গৃহীত হয়। এরপর থেকে প্রতিবছর বাংলাদেশ শান্তির সংস্কৃতি’ প্রস্তাবটি সাধারণ পরিষদে উপস্থাপন করে আসছে।

এছাড়া সাধারণ পরিষদের সভাপতির নেতৃত্বে ২০১২ সাল থেকে শান্তির সংস্কৃতি’ বিষয়ে বাংলাদেশ জাতিসংঘে একটি উচ্চ পর্যায়ের ফোরামের আয়োজন করে আসছে।


আরও খবর



চট্টগ্রামে সড়ক নিরাপত্তায় একসঙ্গে কাজ করবে চসিক-সিএমপি

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাহুল সরকার, চট্টগ্রাম ব্যুরো

Image

চট্টগ্রাম নগরীতে সড়ক নিরাপত্তা নিশ্চিতে একসাথে কাজ করতে চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন এবং চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ একটি চুক্তি স্বাক্ষর করেছে। চট্টগ্রাম সিটি মেয়র মো. রেজাউল করিম চৌধুরী এবং চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়ের উপস্থিতিতে মঙ্গলবার (৭ মে) নগরীর টাইগারপাসস্থ চসিক কার্যালয়ে চুক্তিটি স্বাক্ষরিত হয়।

চসিকের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা শেখ মোহাম্মদ তৌহিদুল ইসলাম এবং সিএমপির ডেপুটি কমিশনার আব্দুল ওয়ারিশ নিজ নিজ সংস্থার পক্ষে চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন।

এই চুক্তির মাধ্যমে, উভয় সংস্থাই চট্টগ্রাম নগরীতে সড়ক নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে শক্তিশালী করার জন্য তথ্য আদান-প্রদান এবং সমন্বয় করে কাজ করবে। এছাড়া দুর্ঘটনার তথ্য আদান-প্রদান, ব্যবস্থাপনা এবং বিশ্লেষণ, রাস্তার ডিজাইন এবং তথ্য-উপাত্ত যথাযথভাবে ব্যবহারের জন্য একটি প্রক্রিয়া প্রতিষ্ঠা করবে। এর ফলে প্রতিটি সংস্থা কার্যকরভাবে তথ্যগুলো কাজে লাগিয়ে সড়ক নিরাপত্তায় শক্তিশালী ভূমিকা পালন করতে সক্ষম হবে।

ব্লুমবার্গ ফিলানথ্রপিস ইনিশিয়েটিভ ফর গ্লোবাল রোড সেফটি (বিআইজিআরএস) বিশ্বের ২৮টি শহরে রোড ক্র্যাশে মৃত্যু ও হতাহতের সংখ্যা কমাতে স্থানীয় সরকার প্রতিষ্ঠানের সাথে কাজ করেছে। চট্টগ্রামেও বিআইজিআরএসের কারিগরি সহায়তায় চসিক ও সিএমপি নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করতে যৌথভাবে কাজ করবে।


আরও খবর