আজঃ মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

টিসিবির জন্য কেনা হবে দুই কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল

প্রকাশিত:বুধবার ৩০ নভেম্বর ২০২২ | হালনাগাদ:বুধবার ৩০ নভেম্বর ২০২২ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য দুই কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দিয়েছে সরকার। এতে খরচ হবে ৩৪৫ কোটি ৩৫ লাখ ৬০ হাজার টাকা। বুধবার (৩০ নভেম্বর) অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় এ সংক্রান্ত প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

সভা শেষে অনুমোদিত প্রস্তাবগুলোর বিস্তারিত সাংবাদিকদের তুলে ধরেন মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সাঈদ মাহবুব। তিনি জানান, আজকে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির ৩৬তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত কমিটির ৬টি প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।  বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) জন্য স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ২ কোটি ২০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ক্রয়ের অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। প্রতি লিটার তেলের দাম পড়বে ১৫৬ দশমিক ৯৮ টাকা। আগে এই তেলের দাম ছিল ১৬২ দশমিক ৯৪ টাকা। সে হিসাবে আগের তুলনায় প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ৬ টাকা ২ পয়সা কমে কেনা হচ্ছে। তবে কোন দেশ কিংবা কোন কোম্পানির কাছ থেকে কেনা হবে, সেই তথ্য দেওয়া হয়নি।

এরআগে ১০ নভেম্বর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) কর্তৃক স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ব্রাজিল থেকে ১২ হাজার ৫০০ মেট্রিকটন চিনি ক্রয়ের অনুমোদন দিয়েছে সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি। এতে খরচ হবে ৬৫ লাখ ৫২ হাজার ৬২৫ মার্কিন ডলার। যা বাংলাদেশি মুদ্রায় ৬৫ কোটি ৯৮ লাখ ৪৯ হাজার ৩৩৭ টাকা ব্যয় হবে। গত ৩ নভেম্বর বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) কর্তৃক স্থানীয়ভাবে উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ৫৫ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। এতে খরচ ধরা হয় ৮৯ কোটি ৬১ লাখ ৭০ হাজার টাকা। প্রতি কেজি সয়াবিনের দাম ধরা হয় ১৬২ দশমিক ৯৪ টাকা। যা আগে ছিল ১৭১ দশমিক ৮৫ টাকা।

তার আগে গত ১৯ অক্টোবর ক্রয় কমিটি টিসিবি কর্তৃক এক কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ঢাকা মেঘনা ভোজ্য তেল শোধনাগার লিমিটেড কাছ থেকে ১৮৯ কোটি ৩ লাখ ৫০ হাজার টাকায় ক্রয়ের অনুমোদন দেয়। প্রতি লিটারের দাম পড়ে ১৭১ দশমিক ৮৫ টাকা। যা আগে ছিল ১৮৫ টাকা। এছাড়া ৫৫ লাখ লিটার সয়াবিন তেল সুপার ওয়েল রিফাইনারি লিমিটেডের কাছ থেকে ক্রয়ের অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে মোট খরচ ধরা হয় ৮৭ কোটি ৯৭ লাখ ২৫ হাজার টাকা। প্রতি লিটার ১৫৯ দশমিক ৯৫ টাকা, যার পূর্বমূল্য ছিল ১৮৫ টাকা।

তারও আগে গত ২১ সেপ্টেম্বর অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভায় টিসিবির মাধ্যমে দেশীয় তিন কোম্পানি থেকে এক কোটি ৬৫ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। ওই তেল কিনতে খরচ ধরা হয় ৩০৫ কোটি ২৫ লাখ টাকা। এর মধ্যে সুপার অয়েল রিফাইনারি লিমিটেডের কাছ থেকে ৫৫ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনোর প্রস্তাব অনুমোদন দেওয়া হয়। এই তেল কিনতে খরচ ধরা হয় ১০১ কোটি ৭৫ লাখ টাকা। এছাড়া সিটি এডিবল অয়েল লিমিটেডের কাছ থেকে ১০১ কোটি ৭৫ লাখ টাকায় ৫৫ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার অনুমোদন দেওয়া হয়। একই সঙ্গে মেঘনা এডিবল অয়ের রিফাইনারি লিমিটেডের কাছ থেকে ১০১ কোটি ৭৫ লাখ টাকায় ৫৫ লাখ লিটার সয়াবিন তেল কেনার প্রস্তাব অনুমোদন দেয় সরকারি ক্রয় সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটি।

ফ্যামিলি বা পরিবার কার্ডের আওতায় একজন কার্ডধারীর কাছে সর্বোচ্চ দুই লিটার সয়াবিন তেল, দুই কেজি মসুর ডাল, এক কেজি চিনি ও দুই কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করছে টিসিবি। প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১১০ টাকা, প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা, প্রতি কেজি মসুর ডাল ৬৫ টাকা ও প্রতি কেজি পেঁয়াজ ২০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে। তবে পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে শুধু সিটি করপোরেশন এলাকা ও টিসিবির আঞ্চলিক কার্যালয়-সংশ্লিষ্ট জেলাগুলোয়।


আরও খবর



ওমরা ভিসার মেয়াদ নিয়ে সৌদির নতুন নির্দেশনা

প্রকাশিত:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ওমরা ভিসার মেয়াদসংক্রান্ত নতুন নির্দেশনা দিয়েছে সৌদি আরব। দেশটির হজ মন্ত্রণালয় জানিয়েছে, আগে ওমরা ভিসার ৯০ দিন মেয়াদ গণনা শুরু হতো সৌদিতে প্রবেশের পর। বর্তমানে এই নিয়ম পরিবর্তন করে ভিসা ইস্যুর দিন থেকে ৯০ দিন সৌদিতে অবস্থানের অনুমতি দেওয়া হয়েছে। রবিবার (১৪ এপ্রিল) দেশটির স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সৌদি গেজেট তাদের এক প্রতিবেদনে এ তথ্য নিশ্চিত করেছে।

বর্তমানে ওমরা ভিসায় যারা সৌদি আরবে অবস্থান করছেন তাদের আগামী ২৩ মের আগেই সৌদি আরব ত্যাগ করতে হবে। সৌদিতে আসার পর ৯০ দিন পূর্ণ হোক বা না হোক। এসময়ের পরেও যারা ৯০ দিন পূর্ণ হয়নি বলে রয়ে যাবেন তারা আইনি জটিলতায় পড়তে পারেন বলে সতর্ক করেছে হজ মন্ত্রণালয়।

গত কয়েক বছর ধরে ওমরা ভিসা প্রক্রিয়া সহজ করায় পবিত্র ওমরা পালনকারীর সংখ্যা অনেক বেড়েছে। এ বছর পবিত্র রমজানে ৩০ মিলিয়ন (তিন কোটি) মুসলমান ওমরা পালন করেছেন।

আগামী জুনের শুরুতে পালিত হবে এবারের হজ। অস্বাভাবিক খরচ বেড়ে যাওয়ায় হজযাত্রীর সংখ্যা অনেক কমে গেছে। অনেকে হজের পরিবর্তে ওমরায় যাচ্ছেন। এ কারণেও আগের তুলনায় ওমরাযাত্রীর সংখ্যা কয়েক গুণ বেড়েছে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।


আরও খবর



দাবদাহ : এবার ইংরেজি মাধ্যম স্কুল বন্ধ রাখার নির্দেশ

প্রকাশিত:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

চলমান তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে দেশের স্কুল কলেজ সাতদিনের জন্য বন্ধ ঘোষণা করেছে সরকার। এরমধ্যে বিদেশি কারিকুলামে পরিচালিত বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের (ইংলিশ মিডিয়াম) শ্রেণি কার্যক্রম কোথাও কোথাও চলছে বলে জানা গেছে। এ অবস্থায় ইংরেজি মাধ্যম স্কুল ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করার জন্য বলা হয়েছে।

শুক্র-শনিবার সাপ্তাহিক ছুটির কারণে শ্রেণিকার্যক্রম ২৭ এপ্রিল পর্যন্ত বন্ধ থাকবে। আগামী ২৮ এপ্রিল থেকে শ্রেণিকার্যক্রম চলবে।

রোববার (২১ এপ্রিল) মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড, ঢাকার বিদ্যালয় পরিদর্শক প্রফেসর মোহাম্মদ আবুল মনছুর ভূঞাঁ সই করা এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানা যায়।

এদিকে গতকাল শনিবার দুপুরে দেশের সব স্কুল-কলেজ-মাদ্রাসা ৫ দিন বন্ধ ঘোষণা করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়। আগামী ২৫ এপ্রিল বৃহস্পতিবার পর্যন্ত এসব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ থাকবে। তবে যেহেতু এরপর শুক্র-শনিবার রয়েছে তাই বন্ধটা টানা ৭ দিনে গিয়ে ঠেকছে। ২৮ এপ্রিল থেকে খুলবে স্কুল কলেজ।

দুই মন্ত্রণালয় তাদের বিবৃতিতে বলেছে, চলমান তাপপ্রবাহের কারণে স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও আবহাওয়া অধিদপ্তরের সঙ্গে পরামর্শক্রমে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। তবে আবহাওয়া পরিস্থিতির পরিবর্তন সাপেক্ষে এই সিদ্ধান্ত পরিবর্তন করা হতে পারে। এরপর জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে সব কলেজে ক্লাস বন্ধ ঘোষণা করা হয়। পরে কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ আলাদা বিজ্ঞপ্তি দিয়ে তাদের আওতাধীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রাখার ঘোষণা দেন।


আরও খবর



অঙ্গীকারনামা দিয়ে জামিনে মুক্তি পেলেন সঞ্জয়

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকের স্টোরিতে লালন সংগীতের লাইন দেওয়াকে কেন্দ্র করে সঞ্জয় রক্ষিত (৪০) নামে এক যুবককে আটক করে কারাগারে পাঠিয়েছিল পুলিশ। ভবিষ্যতে এ ধরনের কাজ করবেন না মর্মে অঙ্গীকারনামা দিয়ে আদালত থেকে জামিনে মুক্তি পেয়েছেন তিনি।

সোমবার (২৯ এপ্রিল) দুপুরে শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ আমলি আদালতের সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট শাকিব হোসেন তার জামিন মঞ্জুর করেন।

শরীয়তপুর কোর্ট পুলিশের পরিদর্শক আলমগীর হোসেন বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ফেসবুকের স্টোরিতে স্ট্যাটাসকে ঘিরে শরীয়তপুরের ভেদরগঞ্জ উপজেলার মহিষার ইউনিয়নের হরি নারায়ণ রক্ষিতের ছেলে সঞ্জয় রক্ষিতকে ভেদরগঞ্জ থানা পুলিশ রোববার আটক করে। সঞ্জয় পেশায় একজন স্বর্ণকার। ফৌজদারী কার্যবিধির ৫৪ (১) ধারায় তাকে তাকে আটক করা হয়েছিল। পরে অঙ্গীকারনামায় এই মর্মে স্বাক্ষর করেন যে ভবিষ্যতে তিনি এমন কোনো কাজ করবেন না, যাতে সামাজিক বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি হয়।

প্রসঙ্গত, সঞ্জয় রক্ষিত তার ব্যক্তিগত ফেসবুক আইডি থেকে স্টোরিতে লিখেন সুন্নতে খাতনা দিলে যদি হয় মুসলমান, তাহলে নারী জাতির কি হয় বিধান। এ নিয়ে স্থানীয় ধর্মপ্রাণ মুসল্লিদের মধ্যে ক্ষোভ ও অসন্তোষ সৃষ্টি হয়। এতে এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি হওয়ার শঙ্কায় সঞ্চিত রক্ষিতকে ফৌজদারি কার্যবিধির ৫৪ ধারা মোতাবেক আটক করেছিল পুলিশ।


আরও খবর



একনেকে সাড়ে ৫ হাজার কোটি টাকার ১০ প্রকল্প অনুমোদন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
অর্থ ও বাণিজ্য ডেস্ক

Image

জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ৫ হাজার ৫৬৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১০টি প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৯ মে) রাজধানীর শেরে বাংলা নগরের এনইসি সম্মেলন কক্ষে একনেক সভায় প্রকল্পগুলো অনুমোদন দেওয়া হয়।

এতে সভাপতিত্ব করেন প্রধানমন্ত্রী ও একনেক চেয়ারপারসন শেখ হাসিনা।

সভা শেষে পরিকল্পনা বিভাগের সচিব সত্যজিৎ কর্মকার সাংবাদিকদের বলেন, আজকে একনেক সভায় অনুমোদনের জন্য ১০টি প্রকল্প উপস্থাপন করা হয়। প্রধানমন্ত্রী ১০টি প্রকল্পই অনুমোদন দিয়েছেন। প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নে মোট ব্যয় হবে ৫ হাজার ৫৬৩ কোটি ৬৮ লাখ টাকা। এর মধ্যে সরকারি তহবিল থেকে ৫ হাজার ২০৩ কোটি টাকা এবং বৈদেশিক ঋণ থেকে পাওয়া যাবে ৩৬০ কোটি ৪৭ লাখ টাকা।

পরিকল্পনামন্ত্রী আব্দুস সালাম জানান, সভায় খুলনা শেখ হাসিনা মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন এবং চট্টগ্রামে একটি বার্ন ইউনিট স্থাপনসহ ১০টি প্রকল্পের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।

তিনি বলেন, নিজের নাম ব্যবহার করে আর প্রকল্প যাতে না নেওয়া হয় সেজন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

সভায় শিল্পমন্ত্রী নূরুল মজিদ মাহমুদ হুমায়ূন; স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম; গৃহায়ন ও গণপূর্ত মন্ত্রী র. আ. ম, উবায়দুল মুকতাদির চৌধুরী; ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ, কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুস শহীদ; স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন, যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রী নাজমুল হাসান ও শিক্ষামন্ত্রী মহিবুল হাসান চৌধুরীসহ সংশ্লিষ্ট মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীরা অংশগ্রহণ করেন।

এ ছাড়াও সভায় উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব, এসডিজির মুখ্য সমন্বয়ক, পরিকল্পনা কমিশনের সদস্য, সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়গুলোর সিনিয়র সচিব ও সচিবসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।


আরও খবর



ফিলিস্তিনের পক্ষে জবি শিক্ষার্থীদের প্রতিবাদ ও মানববন্ধন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিনিধি

Image

ফিলিস্তিনে ইসরাইলি গণহত্যার প্রতিবাদে কেন্দ্রীয় মসজিদের সামনে প্রতিবাদ মিছিল ও মানববন্ধন করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা।

আজ বৃহস্পতিবার (৯ মে) এ বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়। এসময় তারা সম্মিলিতভাবে ইসরায়েলি পণ্য বয়কটের ডাক দেয়।

ইসরাইল এখন পর্যন্ত গাজায় প্রায় ৩৫ হাজার মানুষকে হত্যা করেছে। যার অধিকাংশই নারী ও শিশু। সম্প্রতি ইসরায়েল গাজার দক্ষিণ সীমান্তে অবস্থিত রাফা শহরে স্থল আক্রমণের পরিকল্পনা করছে। এ হামলা হলে ভয়াবহ হতাহতের আশঙ্কা করছে বিশ্ববাসী। এমন অবস্থায় জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের সাধারণ শিক্ষার্থীরা ইসরাইলের এই হামলার প্রতিবাদে প্রতিবাদ মিছিল ও মানবন্ধনের আয়োজন করে জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা। এ সময় ইসরাইলের বিরুদ্ধে তারা বক্তব্য দেয়।

মানববন্ধনে শিক্ষা ও গবেষণা ইনস্টিটিউটের শিক্ষার্থী জুনায়েদ মাসুদ বলেন, ফিলিস্তিনের সমর্থন করতে হলে কাউকে মুসলিম হতে হবে না। আমরা বাঙালি, ১৯৭১ এ যেভাবে আমাদের রক্ত ঝরেছে একই ভাবে আজ ফিলিস্তিনিদের রক্ত ঝরছে। এই রক্ত কখনই বৃথা যাবে না। আমরা এই গণহত্যা শেষ হওয়া পর্যন্ত এর প্রতিবাদ করবো। বিশ্বের অন্যান্য দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতেও এর বিরুদ্ধে প্রতিবাদ হচ্ছে। বিবেক থাকলে কেউ ইসরায়েলি গণহত্যার সমর্থন করতে পারে না। এসময় তিনি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের সমালোচনা করে বলেন, ইউক্রেনে হামলা হলে বিশ্ববাসী শান্তির কথা বলে, কিন্তু ফিলিস্তিনে হামলা হলে তারা ইসরাইলকে অস্ত্র দিয়ে সাহায্য করে।

ইসলামিক স্টাডিজ বিভাগের ২০২১-২২ সেশনের শিক্ষার্থী আরাফাত বিল্লাহ বলেন, যেই সময়ে আমরা এখানে প্রতিবাদ করছি ঠিক সেই সময় ফিলিস্তিনি ভাইদের বুক রক্তে রঞ্জিত হচ্ছে, সেই সময়ে মায়ের বুক থেকে সন্তানহানি হচ্ছে, আমার মা বোনদের ধর্ষণ করা হচ্ছে, ৩৫ হাজার মানুষকে তারা হত্যা করেছে। আমরা এখানে দাঁড়িয়েছি আমাদের মুসলিম ভাইদের রক্তের বিচার চাইতে। মুসলিম দেশের সমালোচনা করে তিনি বলেন, আমাদের ভাইদের যখন হত্যা করা হচ্ছে তখন আপনারা চুপ করে আছেন। আমরা জাতিসংঘ আর পশ্চিমা বিশ্বের কাছে বিচার চাচ্ছি। কিন্তু আমরা কি জানি না এই হামলার পিছে পরোক্ষভাবে কাদের হাত আছে? এমন অবস্থায় তাদের কাছে বিচার চাওয়া বোকামি ছাড়া কিছুই নয়। তিনি মুসলিম বিশ্বের কাছে অনুরোধ করেন এই হামলার প্রতিশোধ নিতে।


আরও খবর