আজঃ বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

স্বরূপকাঠিতে ৪টি চোরাই ট্রলারসহ চোর চক্রের একজন গ্রেফতার

প্রকাশিত:বুধবার ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৪ ফেব্রুয়ারী ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
হযরত আলী হিরু, স্বরূপকাঠি

Image

পিরোজপুরের স্বরূপকাঠিতে চারটি চোরাই ট্রলারসহ চোর চক্রের একজনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গ্রেফতার সাইদুল রহমান (৪৫) উপজেলার সোহাগদল ইউনিয়নের ৩ নং ওয়ার্ডের আ. রশিদ বেপারীর ছেলে। উদ্ধার হওয়া ট্রলার চারটির আনুমানিক মূল্য তের লক্ষ টাকা বলে জানায় পুলিশ।

নেছারাবাদ থানায় নিয়মিত মামলা দায়ের শেষে বুধবার দুপুরে গ্রেফতারকৃত সাইদুলকে পিরোজপুর আদালতে প্রেরণ করা হয়েছে।

পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে চোরাই ট্রলার বেচাকেনার খবর পেয়ে মঙ্গলবার সন্ধ্যার দিকে পাটিকেলবাড়ি পুলিশ ফাঁড়ির এসআই ওয়ালিদ হোসেনের নেতৃত্বে একদল পুলিশ উপজেলা দৈহারী ইউনিয়নের গনকপাড়া এলাকার রঙ্গলাল সুতারের বাড়ি সংলগ্ন ষ্টিল ব্রিজের কাছে অভিযান চালায়। এসময় পুলিশের উপস্থিতিটের পেয়ে অন্য আসামীরা পালিয়ে গেলেও ওই চোরচক্রের সদস্য সোহাগদল ইউনিয়নের সাইদুল রহমানকে আটক করে পুলিশ। এসময় পুলিশ চোরদের বিক্রির উদ্দেশ্যে আনা হানিফ ঘরামী নামের একটি স্টিলবডি ট্রলার জব্দ করে থানায় নিয়ে আসে। যার আনুমানিক মূল্য তিন লক্ষ টাকা। পরে পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে আটক সাইদুল জানায় পাশ্ববর্তী বানারীপাড়া উপজেলার দান্ডয়াট গ্রামের আশ্রাব আলী সরদারের ছেলে আইউব সরদার (৩০) এ চক্রের মূল হোতা। এছাড়াও সাইদুলের দেয়া তথ্যের ভিত্তিতে পুলিশ সাইদুলের বাড়ির খাল থেকে চোরাইকৃত আল্লাহ ভরশা, সেতু প্লাস ও মার্জিয়া প্লাস নামের আরও তিনটি স্টিলবড়ি ট্রলার জব্দ করে থানায় নিয়ে আসে।

পরে পুলিশ বাদী হয়ে গ্রেফতার সাইদুল রহমান ও পালাতক আইউব সরদারকে আসামী করে নেছারাবাদ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

নেছারাবাদ থানার ওসি (তদন্ত) এইচ এম শাহিন বলেন, আসামীরা সংঘবদ্ধ চোরচক্রের সদস্য, তারা দীর্ঘদিন বিভিন্ন এলাকা থেকে ট্রলার চুরি করে বিক্রি করে আসছে। প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে গ্রেফতার আসামীর কাছ থেকে তাদের অন্য এক সহযোগীর নাম পাওয়া গেছে। এ ব্যাপারে আরও তথ্য সংগ্রহের জন্য আসামীর বিরুদ্ধে বিজ্ঞ আদালতে রিমান্ডের আবেদন করবে পুলিশ।


আরও খবর



নাফ নদী থেকে ১০ বাংলাদেশি জেলে অপহরণ

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

দেশের অভ্যন্তরে কক্সবাজারের নাফ নদীতে মাছ শিকারের সময় বাংলাদেশের ১০ জেলেকে অপহরণ করে নিয়ে গেছে মিয়ানমারের সশস্ত্র বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সদস্যরা।

বুধবার (১ মে) সকালে উখিয়ার পালংখালী সীমান্ত দিয়ে নাফ নদীতে মাছ ধরার সময় এ ঘটনা ঘটে বলে নিশ্চিত করেছেন পালংখালী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান এম. গফুর উদ্দিন চৌধুরী।

তিনি বলেন, আরকান আর্মির সদস্যরা নাফ নদীতে মাছ শিকাররত অবস্থায় ১০ বাংলাদেশি জেলেকে অপহরণ করে নিয়ে গেছে। এ ব্যাপারে ঊর্ধ্বতন প্রশাসনকে জানানো হয়েছে।

ঘটনার সত্যতা জানতে চাওয়া হলে উখিয়া উপজেলার নির্বাহী কর্মকর্তা মো: তানবীর হোসেন বলেন, গত রাত একটার দিকে স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের মাধ্যমে ঘটনা জেনেছি। প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ গ্রহণে উচ্চ পর্যায়ে অবহিত করা হয়েছে।

তিনি বলেন, যেহেতু এটি আন্তর্জাতিক সমস্যা। তাই বিজিবির হস্তক্ষেপে অপহৃতদের উদ্ধারের প্রচেষ্টা চলছে।

অপহরণের শিকার হওয়াদের মধ্যে রয়েছেন- উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়নের রহমতের বিল তিন নম্বর ওয়ার্ডের জানে আলম, আবদুর রহিম, আনোয়ারুল ইসলাম, সাইফুল ইসলাম, আইয়ুবুল ইসলাম, শাহীন।

আরও রয়েছেন- চার নম্বর ওয়ার্ড গৌজঘোনা এলাকার আবদুর রহিম প্রকাশ আবদুর রহমান, পাঁচ নম্বর ওয়ার্ডের টিবনিয়া এলাকার ওসমান গণি, ওসমান ও আবুল হাশিম।


আরও খবর



অপহরণে জড়িত থাকলে আমার স্বজনরাও ছাড় পাবে না: পলক

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
রাজশাহী প্রতিনিধি

Image

রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (রামেক) ৮ নম্বর ওয়ার্ডে চিকিৎসাধীন রয়েছেন নাটোর সিংড়া উপজেলার অপহৃত ও নির্যাতনের শিকার চেয়ারম্যান প্রার্থী দেলোয়ার হোসেন।

অপহৃত ও নির্যাতনে জড়িতদের প্রসঙ্গে পলক বলেন, চেয়ারম্যান প্রার্থীকে অপহরণ ও নির্যাতনের ঘটনার সাথে যারাই জড়িত থাকবে তাদের বিরুদ্ধে পুলিশ তদন্ত করে ব্যবস্থা নিবে। এখানে মন্ত্রীর আত্মীয় স্বজন বলে কেউ ছাড় পাবে না।

শুক্রবার (১৯ এপ্রিল) সকালে রামেক হাসপাতালে দেখতে যান আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। এ সময় তার চিকিৎসার খোঁজখবর নেন ও পরিবারের লোকজনের সঙ্গে কথা বলে হামলায় জড়িতদের বিচারের আশ্বাস দেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী।

গত সোমবার বিকেলে নাটোর জেলা নির্বাচন কর্মকর্তার কার্যালয় ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে থেকে সিংড়া উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী দেলোয়ার হোসেনকে মারধর করে একটি মাইক্রোবাসে অপহরণ করে নিয়ে যায় প্রতিমন্ত্রী পলকের শ্যালক সিংড়া উপজেলা চেয়ারম্যান প্রার্থী লুৎফুল হাবিব রুবেলের অনুসারীরা। পরে সিংড়ার সাঐল গ্রামের নিজ বাড়ির সামনে থেকে তাকে মুমূর্ষু অবস্থায় উদ্ধার করা হয়। পরে তাকে রাতে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থার উন্নতির দিকে।

এ ঘটনায় তার বড় ভাই মজিবর রহমান বাদী হয়ে মামলা করলে পুলিশ দুজনকে গ্রেপ্তার করার পর তারা আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছেন।

দেলোয়ার হোসেনের ভাই এমদাদুল হক বলেন, আমার ভাইয়ের অবস্থা এখন কিছুটা ভালো, কথা বলতে পারছে। তবে তার চোখের অবস্থা খুবই খারাপ। চোখ মেলতে পারছে না। চোখে ঝাপসা দেখছে। এ ঘটনায় মামলা হয়েছে। পুলিশ দুজনকে গ্রেপ্তার করেছে। মন্ত্রী আমার ভাইকে দেখতে এসেছিলেন। তিনি বিচারের আশ্বাস দিয়েছেন। এখন দেখা যাক মন্ত্রী কি করেন?


আরও খবর



ফের বাড়ল স্বর্ণের দাম

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

১০ দিনের ব্যবধানে স্বর্ণের দাম আবার বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্স অ্যাসোসিয়েশন (বাজুস)। ভরিতে ২ হাজার ৬৫ টাকা বাড়িয়ে প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয়েছে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৩৮ টাকা, যা দেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।

আজ বৃহস্পতিবার বাজুসের মূল্য নির্ধারণ ও মূল্য পর্যবেক্ষণ স্থায়ী কমিটির চেয়ারম্যান মাসুদুর রহমানের স্বাক্ষর করা সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।

বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়, স্থানীয় বাজারে তেজাবি স্বর্ণের (পিওর গোল্ড) দাম বেড়েছে। ফলে সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় স্বর্ণের নতুন দাম নির্ধারণ করা হয়েছে। নতুন এ দাম আজ সন্ধ্যা ৭টা থেকে কার্যকর হয়েছে।

নতুন দাম অনুযায়ী প্রতি ভরি (১১.৬৬৪ গ্রাম) ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম পড়বে ১ লাখ ১৯ হাজার ৬৩৮ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১৪ হাজার ২০২ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৭ হাজার ৮৮৪ টাকা নির্ধারণ করা হয়। তবে সনাতন পদ্ধতির স্বর্ণের দাম প্রতি ভরিতে ১ হাজার ৩৮৯ টাকা কমিয়ে নির্ধারণ করা হয়েছে ৭৮ হাজার ৮০১ টাকা।

এর আগে গত ৮ এপ্রিল দুই দিনের ব্যবধানে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ১ হাজার ৭৫০ টাকা বাড়ানো হয়। এতে প্রতি ভরি ২২ ক্যারেটের স্বর্ণের দাম হয় ১ লাখ ১৭ হাজার ৫৭৩ টাকা। এ ছাড়া ২১ ক্যারেটের প্রতি ভরি ১ লাখ ১২ হাজার ২০৮ টাকা, ১৮ ক্যারেটের প্রতি ভরি ৯৬ হাজার ২২৮ টাকা এবং সনাতন পদ্ধতির প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম ৮০ হাজার ১৯০ টাকা নির্ধারণ করা হয়।

গত ৬ এপ্রিল ১ হাজার ৭৫০ টাকা বাড়িয়ে সবচেয়ে ভালো মানের ২২ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণ ১ লাখ ১৫ হাজার ৮২৪ টাকা নির্ধারণ করে বাজুস। আর ২১ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের দাম ১ লাখ ১০ হাজার ৫৭৫ টাকা, ১৮ ক্যারেটের এক ভরি স্বর্ণের ৯৪ হাজার ৭৭০ টাকা ও সনাতন পদ্ধতির এক ভরি স্বর্ণের দাম নির্ধারণ করা হয় ৭৮ হাজার ৯৬৫ টাকা।


আরও খবর
ফের টানা পতনে শেয়ারবাজার

বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪

খোলাবাজারে ডলার ১২৫ টাকা

বৃহস্পতিবার ০৯ মে ২০২৪




ঈদের আনন্দ মাটি, আগুনে পুড়ে ছাই ৩০ দোকান

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১১ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
শরীয়তপুর প্রতিনিধি

Image

ঈদের নামাজ চলাকালে শরীয়তপুরের একটি বাজারে আগুন লেগে ৩০টি দোকান পুড়ে গেছে। ঈদের সকালে এমন আগুনে ব্যবসায়ীদের ঈদ আনন্দ মাটি হয়ে গেল। বৃহস্পতিবার (১১ এপ্রিল) সকাল ৭টার দিকে শরীয়তপুরের জাজিরা উপজেলার মাঝির ঘাট বাজারে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

ফায়ার সার্ভিস, নৌ পুলিশ ও ব্যবসায়ীদের সূত্রে জানা গেছে, সকালে বাজারের ইউনুস খানের মুদির দোকান থেকে আগুনের সুত্রপাত ঘটে। মুদির দোকানটির আশেপাশে জ্বালানি তেল ও গ্যাসের কয়েকটি দোকান থাকায় দ্রুত আগুন অন্যান্য দোকানে ছড়িয়ে পড়ে। এতে বাজারের ২৮ থেকে ৩০টি দোকান ক্ষতিগ্রস্ত হয়। খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুইটি ইউনিট ও নৌ পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে প্রায় ২ ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ীদের দাবি আগুনে প্রায় ৫ কোটি টাকার ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। ঈদের সকালে এমন ভয়াবহ আগুনে ব্যবসায়ীদের ঈদ আনন্দ পুড়ে ছাঁই হয়ে গেছে।

ক্ষতিগ্রস্ত ব্যবসায়ী সালমান ফারসী বলেন, আমার দোকানে মুদি মালামাল ও ভোজ্য তেলের পাশাপাশি কাঁচা মালসহ অন্তত ১৫ লাখ টাকার মালামাল ছিল। সকালে দোকান বন্ধ করে বাসায় গিয়ে নামাজের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছিলাম। এমন সময় শুনি আমার দোকানে আগুন লেগেছে। ফায়ার সার্ভিস এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনার আগেই আমার সারাজীবনের পুঁজি পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। ঈদের আনন্দ মাটি হয়ে গেছে আমার।

ঈদের সকালের এই আগুনে রাসেল মাতবরের ৪টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। তিনি বলেন, আমার চারটি দোকান ছিল, যা ভাড়া দিয়ে আমি আয় করে থাকি। ঈদের দিন এমন ক্ষতি হয়ে যাবে ভাবতেও পারিনি। ঈদের আনন্দ পুড়ে শেষ হয়ে গেছে আমার।

মাঝিরঘাট নৌ পুলিশের ইনচার্জ মো. জসিম উদ্দিন বলেন, বাজারটি পদ্মা নদীর কাছাকাছি এলাকায়। আগুনের খবর পেয়ে ফায়ার সার্ভিস ও নৌ পুলিশ ঘটনাস্থলে গিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে এনেছে। ঈদের সকালে এমন আগুনে ব্যবসায়ীরা মানসিকভাবে ভেঙে পড়েছেন।

ফায়ার সার্ভিস ও সিভিল ডিফেন্সের ওয়ার হাউজ ইন্সপেক্টর শংকর বিশ্বাস বলেন, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে গিয়ে ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট প্রায় ২ ঘণ্টার প্রচেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। আগুনে বাজারের ২৮ থেকে ৩০টি দোকান পুড়ে গেছে।


আরও খবর



সাংবাদিক নাদিম হত্যা: আসামি বাবুকে জামিন দেননি হাইকোর্ট

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

জামালপুরের সাংবাদিক গোলাম রব্বানী নাদিম হত্যা মামলার প্রধান আসামি মাহমুদুল বাবুকে জামিন দেননি হাইকোর্ট। তবে তাকে কেন জামিন দেয়া হবে না তা জানতে চেয়ে রুল জারি করা হয়েছে। বুধবার (৮ মে) বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী ইবাদত হোসেনের হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

আদালতে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল একেএম আমিন উদ্দিন মানিক। আসামি পক্ষে ছিলেন আইনজীবী মোহাম্মদ জগলুল কবির। এর আগে হাইকোর্ট তাকে জামিন দিলেও আপিল বিভাগে তা স্থগিত হয়ে যায়।

গত বছরের ১৪ জুন রাতে কাজ শেষে বাড়ি ফেরার পথে বকশিগঞ্জের পাটহাটি এলাকায় হামলার শিকার হয়ে বাংলানিউজের সাংবাদিক গোলাম রব্বানী নাদিমের মৃত্যু হয়। ১৫ জুন ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে তার মৃত্যু হয়। ১৬ জুন দুই দফা জানাজার পর বকশিগঞ্জের গুমেরচর পারিবারিক কবরস্থানে দাফন করা হয় সাংবাদিক নাদিমকে।

এ ঘটনায় ১৭ জুন বকশিগঞ্জ থানায় মাহমুদুল আলম বাবুসহ ২২ জনের নাম উল্লেখ করে এবং অজ্ঞাত আরও ২০ থেকে ২৫ জনকে আসামি করে মামলা করেন তার স্ত্রী মনিরা বেগম। বকশিগঞ্জ থানা পুলিশ থেকে জেলা গোয়েন্দা পুলিশের পর এখন মামলাটির তদন্ত করছে সিআইডি।


আরও খবর