আজঃ রবিবার ১৯ মে ২০২৪
শিরোনাম

স্বামীর পরকীয়ার বলি গৃহবধূ

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৬ জুন ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
ভোলা প্রতিনিধি

Image

ভোলার চরফ্যাশনে স্বামীর পরকীয়ায় বাধা দেয়ায় নাজমা বেগম(২৭) নামের এক গৃহবধুকে মারধর করে হত্যার পর গলায় ফাঁস দিয়ে গাছে ঝুলিয়ে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে স্বামীসহ তার পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে। ঘটনার পরপরই স্বামী সবুজ বেপারীসহ তার পরিবারের সদস্যরা বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যায়।

সোমবার রাতে ঢালচর ইউনিয়নের বিচ্ছিন্ন দ্বীপ চর নিজামে এঘটনা ঘটে। খবর পেয়ে দক্ষিণ আইচা থানা পুলিশ গৃহবধুর স্বামীর বসত বাড়ির বাগান থেকে গাছে ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে গতকাল মঙ্গলবার বিকালে ময়নাতদন্তের জন্য ভোলা মর্গে পাঠিয়েছেন।

নিহত গৃহবধু চরফ্যাশন পৌর সভার ৮ নম্বর ওয়ার্ডের ইউসুব হাওলাদারের মেয়ে। 

আরও পড়ুন: ফরিদপুরে আদালতে বিএনপি নেতা চাঁদ

নিহত গৃহবধুর ভাই আবুল হাসেম জানান, ছয় বছর আগে চর নিজামের আলম বেপারীর ছেলে সবুজের সাথে তার বোনের পারিবারিক ভাবে বিয়ে হয়। তাদের ঘরে সাড়ে তিন বছরের এক কন্য সন্তান রয়েছে। বিয়ের পর থেকেই তার বোনের জামাতা একাধিক নারীর সঙ্গে পরকীয়ায় আসক্ত হয়ে পরেন। এনিয়ে তাদের স্বামী স্ত্রীর মধ্যে দম্পত্ত্য কলহ শুরু হয়। স্বামীর পরকীয়ায় বাধা দেয়ায় তার বোনকে স্বামী  সবুজ বেপারী প্রায় সময় মারধর করতেন। সোমবার রাতে স্বামীর পরকীয়া নিয়ে স্বামী সবুজ বেপারীর সাথে বোনের তর্কবিতর্ক বাধে। তর্কে জের ধরে বোনকে মারধরের পর মৃত্যু নিশ্চিত হলে মৃত্যুকে অন্যভাবে প্রভাবিত করতে গলায় ফাঁস লাগিয়ে বসত বাড়ির বাগানে ঝুলিয়ে রেখে স্বামীসহ তার শ্বশুর বাড়ির সদস্যরা পালিয়ে যায়। মঙ্গলবার সকালে প্রতিবেশীদের কাছ থেকে খবর পেয়ে তিনি দক্ষিণ আইচা থানা পুলিশকে জানালে পুলিশ মঙ্গলবার বিকালে বোনের মরদেহ উদ্ধার করেন।

আরও পড়ুন: চাঁপাইনবাবগঞ্জে জেম হত্যা মামলায় পৌর মেয়র কারাগারে

গৃহবধুর স্বামীর পরিবারের সদস্যরা পালিয়ে যাওয়ায় তাদের বক্তব্য জানাযায়নি।

দক্ষিণ আইচা থানার ওসি মো. শাখাওয়াত হোসেন জানান, গৃহবধুর মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। প্রাথমিক সুরাতহালে গৃহবধুর মাথায় একটি আঘাতের চিহ্ন রয়েছে। মরদেহের সাথে স্বামীকে উদ্দেশ্যে করে লেখা সবুজ তোমাকে মুক্ত করে দিলাম একটি চিরকুট রয়েছে। মৃত্যুর কারণ এখনও স্পষ্ট নয়। ময়না তদন্তের রিপোর্ট পেলে মৃত্যুর আসল কারণ জানাযাবে।


আরও খবর



মুখের ক্যান্সারের লক্ষণ জেনে নিন

প্রকাশিত:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

ক্যান্সার এমন একটি রোগ যে শরীরে বাসা বাঁধলেও শুরুতে কিছুই টের পাওয়া যায় না। যখন বুঝতে পারা যায়, ততক্ষণে দেরি হয়ে যায় অনেকটাই। তাই সুস্থ অবস্থায়ও শরীরের বিভিন্ন লক্ষণের দিকে খেয়াল রাখা জরুরি। মুখের ক্যান্সারের লক্ষণ বুঝতে হলে আপনাকে আগেভাগেই খেয়াল রাখতে হবে কিছু বিষয়ের প্রতি। নিয়মিতভাবে খেয়াল রাখলে লক্ষণ থাকলে তা বুঝতে পারা সহজ হবে। এই অসুখ যত আগে বোঝা যায় তত দ্রুতই সুস্থতা লাভের আশা করা যায়। চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন বিষয়গুলোর প্রতি খেয়াল রাখবেন-

মুখে অস্বাভাবিক ক্ষত : আপনার মুখে যদি কদিন পরপরই ঘা হতে থাকে তবে সতর্ক হোন। কারণ এটি হতে পারে উদ্বেগের বিষয়। এমনিতে মুখে ঘা হওয়া অস্বাভাবিক নয়। তবে সেই ঘা আবার দ্রুত সেরেও যায়। যদি মুখে ঘা হওয়ার তিন সপ্তাহ পরও ঘা না সারে তবে হতে পারে তা আপনার জন্য সতর্ক সংকেত। এক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

দাঁত পড়ে যাওয়া : বড় হওয়ার পর কোনো কারণ ছাড়া দাঁত পড়বে না। যদি আপনার দাঁত এভাবে কোনো কারণ ছাড়াই পড়ে যায় বিশেষ করে মাড়ির দাঁত, তাহলে সতর্ক হোন। হতে পারে এটি মুখের ক্যান্সারের লক্ষণ। আবার যদি মুখ খুলতে সমস্যা হয় তাহলে দ্রুত পরীক্ষা করিয়ে নিন। সাবধানতার বিকল্প নেই।

গলার স্বর বদলে গেলে : গলার স্বর বদলে গেলে তা আপনার জন্য দুঃসংবাদ বয়ে আনতে পারে। কারণ সুস্থ মানুষের গলার স্বর হঠাৎ করে পরিবর্তন হয়ে যাওয়ার কথা নয়। এক্ষেত্রে এটি আপনার কণ্ঠনালীতে বড় কোনো সমস্যার সংকেত হতে পারে। এর পাশাপাশি যদি খাবার খেতে অসুবিধা হয় তবে দ্রুত চিকিৎসকের শরণাপন্ন হোন। সময়মতো সঠিক চিকিৎসা পেলে দ্রুত সুস্থ হওয়া সম্ভব।

মুখে ফোলাভাব দেখা দিলে : মুখের ভেতরে মাঝে মাঝে আঙুল দিয়ে পরীক্ষা করে দেখবেন। যদি কখনো মুখের ভেতরে কোনো পিণ্ড বা ফোলাভাব দেখা দেয় তাহলে সতর্ক হোন। দাঁত এবং মাড়ি পর্যবেক্ষণ করে বোঝার চেষ্টা করুন কোনো সমস্যা রয়েছে কি না। এছাড়াও মাড়ি দিয়ে কোনো কারণ ছাড়াই রক্ত পড়লে বা দাঁতের ভেতরে ফাঁকা হতে শুরু করলে তা আপনার জন্য হতে পারে সতর্ক সংকেত। এক্ষেত্রে দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।


আরও খবর



মাদক খাইয়ে অস্ট্রেলিয়ার নারী এমপিকে যৌন হেনস্তা

প্রকাশিত:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ০৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের এক নারী এমপি জানিয়েছেন, তাকে মাদক খাইয়ে যৌন হেনস্তা করা হয়েছে। সন্ধ্যার পর একটি পার্টিতে গিয়েছিলেন তিনি। সেখানে নিজের অজান্তে তাকে মাদক সেবন করানো হয়। ঘটনাটি ঘটেছে তার নিজের নির্বাচনী এলাকা ইয়েপ্পুনে।

ব্রিটানি লউগা নামের এই নারী এমপি বলেছেন, এমন ঘটনা যে কারও সঙ্গে হতে পারে। আর দুঃখজনকভাবে আমাদের অনেকের সঙ্গে এমনটি হয়ে থাকে।

সংবাদমাধ্যম দ্য টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, ৩৭ বছর বয়সী এই এমপি গত ২৮ এপ্রিল প্রথমে পুলিশের কাছে এবং পরে হাসপাতালে যান। অস্ট্রেলিয়ান পুলিশ এ ঘটনায় একটি তদন্ত শুরু করেছে।

তিনি ইনস্টাগ্রামে দেওয়া এক পোস্টে বলেছেন, হাসপাতালে পরীক্ষায় আমার দেহে মাদক পাওয়া গেছে যেটি আমি গ্রহণ করিনি। এই মাদক আমার দেহে মারাত্মক প্রভাব ফেলেছে। এটি ঠিক নয়। এ ধরনের হেনস্তা ছাড়া আমাদের সমাজের সঙ্গে মেলামেশার সুযোগ থাকতে হবে।

কুইন্সল্যান্ডের আবাসনমন্ত্রী মেগান স্ক্যানলন এ ঘটনা জানার পর বিষ্ময় প্রকাশ করেছেন। এটিকে জঘন্য এবং ভয়ঙ্কর হিসেবে অভিহিত করে তিনি বলেছেন, ব্রিটানি একজন সহকর্মী, একজন বন্ধু এবং কুইন্সল্যান্ড সংসদের একজন সদস্য। তার সম্পর্কে এগুলো পড়া খুবই বিষ্ময়কর।


আরও খবর



১২ কেজি এলপিজির দাম কমলো ৪৯ টাকা

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ভোক্তা পর্যায়ে এলপি গ্যাসের নতুন দাম নির্ধারণ করেছে সরকার। এ দফায় ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ১ হাজার ৪৪২ টাকা থেকে ৪৯ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৩৯৩ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

বৃহস্পতিবার (২ মে) নতুন এ দর ঘোষণা করে নিয়ন্ত্রক সংস্থা বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন। যা আজ সন্ধ্যা থেকে কার্যকর হবে।

ঘোষণায় জানানো হয়, বেসরকারি এলপিজির রিটেইলার পয়েন্টে ভোক্তা পর্যায়ে মূসকসহ মূল্য প্রতি কেজি ১১৬ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। রেটিকুলেটেড পদ্ধতিতে তরল অবস্থায় সরবরাহকৃত বেসরকারি এলপিজির মূসকসহ মূল্য প্রতি কেজি ১১২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে।

এছাড়া ভোক্তা পর্যায়ে অটো গ্যাসের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে ৬৩ টাকা ৯২ পয়সা। এর আগে এপ্রিল মাসে ১২ কেজি সিলিন্ডারের দাম ৪০ টাকা কমিয়ে ১ হাজার ৪৪২ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছিল।


আরও খবর



বাংলাদেশে ফের প্রবেশ করলো ৪০ বিজিপি সদস্য

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কক্সবাজার প্রতিনিধি

Image

মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বাহিনীসহ (বিজিপি) মিয়ানমারের ৪০ নাগরিক বাংলাদেশে প্রবেশ করেছে। আজ শনিবার (৪ মে) ভোরে কক্সবাজারের টেকনাফ সীমান্ত দিয়ে তারা প্রবেশ করেন। পরে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি)-এর সদস্যরা তাদের নিরস্ত্র করে হেফাজতে নিয়ে নেয়।

সাবরাং ইউনিয়নের চেয়ারম্যান নূর হোসেন এ তথ্য নিশ্চিত করেন। জানা যায়, টেকনাফের সাবরাং ইউনিয়ন থেকে ১৫ জন এবং নাজিরপাড়া সীমান্ত দিয়ে ২৫ জন প্রবেশ করে।

এর আগে সর্বশেষ গত ২৫ এপ্রিল মিয়ানমারে চলমান অভ্যন্তরীণ সংঘর্ষে পালিয়ে এসে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া ২৮৮ জন মিয়ানমারের বিজিপি, সেনা, ইমিগ্রেশন ও অন্যান্য সদস্যকে ফেরত পাঠায় বাংলাদেশ। তার আগে প্রথম ধাপে গত ১৫ ফেব্রুয়ারি মিয়ানমার সীমান্তরক্ষী বিজিপির কর্নেল মিও থুরা নউংয়ের নেতৃত্বে পাঁচ সদস্যের প্রতিনিধিদল ৩৩০ জনকে মিয়ানমার নিয়ে যান।


আরও খবর



প্রতিবন্ধীর প্রশিক্ষণ ভাতা প্রধান শিক্ষকের পেটে!

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

আমতলী (বরগুনা) প্রতিনিধি:

প্রতিবন্ধী জান্নাতী আক্তারের প্রতিবন্ধী প্রশিক্ষণ ভাতা না দিয়ে বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক শাহ আলম কবির আত্মসাৎ করেছেন অভিযোগ পাওয়া গেছে।

এ বিষয়ে জান্নাতীর বাবা নিজাম মীর আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসারের কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। ইউএনও মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে নির্দেশ দিয়েছেন। প্রতিবন্ধীর বাবা আরো অভিযোগ এ বিষয়টি নিয়ে ইউএনওকে লিখিত অভিযোগ দেয়ায় প্রধান শিক্ষক তার মেয়েকে টিসি দেয়ার হুমকি দিচ্ছেন।

জানা গেছে, আমতলী পৌর শহরের নয়াবেঙ্গলী গ্রামের নিজাম মীরের প্রতিবন্ধী কন্যা জান্নাতী আক্তার মফিজ উদ্দিন বালিকা মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভোকেশনাল শাখায় নবম শ্রেণিতে লেখাপড়া করে। জান্নাতী প্রতিবন্ধী হওয়ায় তার মা ফাতেমা বেগমকে ন্যাশনাল একাডেমি ফর অটিজম এন্ড নিউরো ডেভেলটমেন্টাল ডিজএ্যাবিলিটিজ প্রকল্পে আয়োজিত ৫ দিন ব্যাপী প্রতিক্ষণে আমন্ত্রণ পায়। অভিযোগ রয়েছে বিদ্যালয় প্রধান শিক্ষক শাহ আলম কবির প্রতিবন্ধী জান্নাতী আক্তারের মাকে প্রশিক্ষণে না পাঠিয়ে তার বোনকে ভূয়া প্রতিবন্ধীর অভিভাবক বানিয়ে প্রশিক্ষণ ভাতা আত্মসাৎ করেছেন। এ বিষয়ে জান্নাতির বাবা নিজাম মীর আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার কাছে লিখিত অভিযোগ দিয়েছেন। ইউএনও মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বিষয়টি তদন্ত করে প্রতিবেদন দিতে মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসারকে নির্দেশ দিয়েছেন। তার আরো অভিযোগ এ বিষয়টি নিয়ে ইউএনওকে লিখিত অভিযোগ দেয়ায় প্রধান শিক্ষক তার মেয়েকে টিসি দেয়ার হুমকি দিচ্ছেন।

প্রধান শিক্ষক শাহ আলম কবির প্রতিবন্ধীর প্রশিক্ষণ ভাতা নেয়ার কথা অস্বীকার করে বলেন, তদন্ত কর্মকর্তা প্রশিক্ষণে যাকে পাঠিয়েছি তার ফরোয়াডিং চেয়েছেন। অল্প দিনের মধ্যেই ফরোয়াডিং এনে দেয়া হবে।

আমতলী উপজেলা মাধ্যমিক অফিসার ও তদন্ত কর্মকর্তা অলী আহাদ বলেন, অল্প দিনের মধ্যেই তদন্ত করে প্রতিবেদন জমা দেয়া হবে।

আমতলী উপজেলা নির্বাহী অফিসার মুহাম্মদ আশরাফুল আলম বলেন, তদন্ত প্রতিবেদন পেলে দ্রুত আইনগত ব্যবস্থা নেয়া হবে।


আরও খবর