আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

শুভ জন্মদিন শাহাবুদ্দিন আহমেদ

প্রকাশিত:সোমবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ১১ সেপ্টেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন চিত্রশিল্পী শাহাবুদ্দিন আহমেদ ৭৩ বছরে পা রাখলেন। আজ তাঁর ৭৩তম জন্মদিন। ১৯৫০ সালের ১১ সেপ্টেম্বর ঢাকায় জন্মগ্রহণ করেন তিনি। বড় ক্যানভাসে গতিশীল ও পেশিবহুল মানুষের ছবি আঁকতে ভীষণ পছন্দ তার। তার চিত্রকর্মে বিচ্ছুরিত হয় রমণীর অলৌকিক ও অসীম শক্তি।

একজন গর্বিত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে শাহাবুদ্দিন এখনও বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা তার ছবির মোটিফ, রং ও কম্পোজিশনে অতুলনীয়ভাবে উপস্থাপন করে চলেছেন। তার ছবির মুখ্য বিষয় সমসাময়িক

মানুষ ও সময়। তার ছবিতে আশাবাদী মনোভঙ্গির প্রকাশ পায়। শিল্পী শাহাবুদ্দিনের ফিগার খুবই উদ্দীপনাময়। তার ব্রাশের সজীবতা এবং শক্তি এসব ফিগারে প্রাধান্য পায়। রেখার টান এবং স্থিতির জন্য তার স্কেচগুলো হয়ে ওঠে শক্তিশালী। বিশেষ করে তার চারকোণ স্কেচ খুবই দৃষ্টিনন্দন ও সজীব। তিনি অনবরত এঁকে চলেছেন বঙ্গবন্ধু, মহাত্মা গান্ধী ও রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে। তিনি শুধু তাদের পোর্ট্রেট করেন না, তাদের মধ্যে ঢুকিয়ে দেন মানবীয় অনুভূতি, আবেগ এবং আত্মপ্রকাশ। শাহাবুদ্দিন প্রাণচাঞ্চল্য সৃষ্টিকারী একজন স্বপ্নচারী শিল্পী। বাঙালির সংগ্রাম ও অর্জনকে তিনি মহাকালিক স্পেসে প্রতিস্থাপন করেছেন।

শাহাবুদ্দিন আহমেদের ব্যক্তিগত পরিচয় তিনি একজন অভিবাসী শিল্পী। কিন্তু তার মন ও মনস্বিতায় বঙ্গবন্ধু এবং এদেশের মুক্তিযুদ্ধ। বর্তমানে তিনি বসবাস করছেন পাশ্চাত্যের শিল্পের নগরী প্যারিসে। ১৯৭৩ সালে ফ্রান্স সরকারের বৃত্তি নিয়ে প্যারিসে যান, তারপর সেখানেই তিনি থিতু হন। দেশ-বিদেশে নাম করা বহু গ্যালারিতে তার একক ও যৌথ প্রদর্শনী হয়।

শাহাবুদ্দিন আহমেদের চিত্রকর্ম বাংলাদেশ ছাড়াও বুলগেরিয়া, তাইওয়ান, সুইজারল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া ও ফ্রান্সের বিভিন্ন প্রখ্যাত গ্যালারি, সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে সংরক্ষিত আছে।

প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি স্বর্ণপদক, বাংলা একাডেমি পুরস্কার, শিল্পকলা একাডেমি পুরস্কার, ইউনেস্কো পুরস্কার, স্বাধীনতা পুরস্কারসহ নানা পুরস্কার ও সম্মাননায় ভূষিত হয়েছেন এই শিল্পী। বিরল প্রতিভার অধিকারী এই চিত্রশিল্পী ফ্রান্সের সম্মানজনক 'নাইট' উপাধিতে ভূষিত হয়েছেন।


আরও খবর



বাগেরহাটে ট্রাক-ভ্যান মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ৩

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বাগেরহাট প্রতিনিধি

Image

বাগেরহাটে ট্রাক ও যাত্রীবাহী ভ্যানের মুখোমুখি সংঘর্ষে ভ্যানচালকসহ তিনজন নিহত হয়েছে। আজ শনিবার (২৭ এপ্রিল) মোংলা-খুলনা মহাসড়কের রামপাল উপজেলার চেয়ারম্যানের মোড় নামক স্থানে এ দুর্ঘটনা ঘটে। দুর্ঘটনার পর ওই মহাসড়কে যান চলাচল বন্ধ রয়েছে।

রামপাল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সৌমেন দাস এবং কাটাখালী হাইওয়ে থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মিজানুর রহমান ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন।

কাটাখালী হাইওয়ে থানা পুলিশ জানায়, মোংলা-খুলনা মহাসড়কের রামপাল উপজেলার চেয়ারম্যানের মোড় নামক স্থানে একটি দ্রুতগতির মালবাহী ট্রাক ও যাত্রীবাহী ভ্যানের মুখোমুখী সংঘর্ষ হয়। এতে ভ্যানের যাত্রী মো. সাইদ মোড়ল (৪৫), মো. আজাদ (৩৫) ও ভ্যানচালক মো. মনি (৪৫) ঘটনাস্থলে মারা যান। নিহতদের বাড়ী রামপাল উপজেলার বিভিন্ন গ্রামে।

ওসি সৌমেন দাস জানান, দুর্ঘটনার পর স্থানীয়দের মাধ্যমে খবর পেয়ে রামপাল থানা পুলিশ, কাটাখালী হাইওয়ে পুলিশ ও  ফায়ার সার্ভিস ঘটনাস্থলে গিয়ে নিহতদের মরদেহ ও আহতদের উদ্ধার করেছে। আহতদের রামপাল উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

পুলিশ মহাসড়কে যান চলাচল স্বাভাবিক করতে চেষ্টা চালাচ্ছে। ঘাতক ট্রাকটি রামপাল থানা পুলিশ আটক করেছে বলেও জানান ওসি সৌমেন দাস।


আরও খবর



গরমে বারবার গোসল করা ভালো না ক্ষতিকর?

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

বৈশাখের শুরু থেকেই তাপমাত্রার পারদ ক্রমশ বাড়ছে। প্রতিদিন সর্বোচ্চ তাপমাত্রার রেকর্ড হচ্ছে দেশের বিভিন্ন জেলায়। চুয়াডাঙ্গা ও যশোর জেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে অতি তীব্র তাপপ্রবাহ। এছাড়া, টাঙ্গাইল, ফরিদপুর, গোপালগঞ্জ, মানিকগঞ্জ, রাজশাহী, পাবনা, দিনাজপুর ও সৈয়দপুর জেলাসহ খুলনা বিভাগের অন্যান্য জেলার ওপর দিয়ে তীব্র তাপপ্রবাহ বয়ে যাচ্ছে। এই তাপপ্রবাহ অব্যাহত থাকবে আরও কয়েকদিন। একইসঙ্গে পরিবেশে জলীয় বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি ভাবও বিরাজমান থাকবে।

হাঁসফাঁস করা এ গরম থেকে বাঁচতে অনেকেই একাধিকবার গোসল করছেন। তাতে সাময়িক স্বস্তি পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু একাধিকবার গোসল করা কি স্বাস্থ্যের পক্ষে ভালো না ক্ষতিকর এমন প্রশ্নও অনেকের মাঝে দেখা দিয়েছে।

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, দিনে একাধিকবার গোসল করা মোটেই ক্ষতিকর নয় গরমে। গরমের হাত থেকে বাঁচতে একাধিকবার গোসল করলে স্বাস্থ্যের কোনও ক্ষতি হয় না। বরং স্বস্তি পাওয়া যায়। এতে হিটস্ট্রোকের আশঙ্কা কমে। তাই গরমকালে সময় পেলে গোসল করতেই পারেন।

বিশেষজ্ঞদের মতে দিনে দুই থেকে তিনবার গোসল করা যেতে পারে। যারা গরমে বাইরে কজ করছেন, তারা সময় পেলেই গোসল করতে পারেন। তবে শর্ত একটাই ঘর্মাক্ত অবস্থায় কখনই গোসল করবেন না। তাতে ঠান্ডা গেলে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। গায়ের ঘাম শুকিয়ে তবেই ঠান্ডা পানিতে গোসল করুন। এতে তাপজনিত সমস্যা দূর হবে।

অনেকেই আবার গরমে বরফ দেওয়া পানিতে গোসল করেন। এটি ঠিক নয় বলেও দাবি বিশেষজ্ঞদের। এতে ঠান্ডা লাগার আশঙ্কা থাকে। যাদের বাত, অ্যাজমা রয়েছে তাদের সমস্যা আরও বাড়তে পারে। ফুসফুসের সমস্যা দেখা যায় বরফ দেওয়া পানিতে গোসল করলে। তাই সাধারণ তাপমাত্রার পানিতেই গোসলের পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা।


আরও খবর



ঢাকার বাতাস আজও সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৫ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকার বাতাসের মান আজও সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। বৃহস্পতিবার (২৫ এপ্রিল) সকাল ৮টা ৫৯ মিনিটে ১৯৯ এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স (একিউআই) স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত বাতাসের শহরের তালিকায় শহরটির অবস্থান ১৫তম।

ভারতের দিল্লি, মিসরের কায়রো ও নেপালের কাঠমান্ডু যথাক্রমে ৩৮৫, ১৮৭ ও ১৭১ একিউআই স্কোর নিয়ে তালিকার প্রথম তিনটি স্থান দখল করেছে।

১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে বাতাসের মান সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর, ১৫১ থেকে ২০০-এর মধ্যে একিউআই স্কোরকে অস্বাস্থ্যকর বিবেচনা করা হয়। এ ছাড়া ২০১ থেকে ৩০০ একিউআই স্কোরকে খুব অস্বাস্থ্যকর এবং ৩০১ থেকে ৪০০ একিউআই স্কোরকে ঝুঁকিপূর্ণ বিবেচনা করা হয়, যা বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

বাংলাদেশে একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের পাঁচটি বৈশিষ্ট্যের ওপর ভিত্তি করে। সেগুলো হলো বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।

দীর্ঘদিন ধরে বায়ুদূষণে ভুগছে ঢাকা। এর বাতাসের গুণমান সাধারণত শীতকালে অস্বাস্থ্যকর হয়ে যায় এবং বর্ষাকালে কিছুটা উন্নত হয়।

২০১৯ সালের মার্চে পরিবেশ অধিদপ্তর ও বিশ্বব্যাংকের একটি প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে, ঢাকার বায়ুদূষণের তিনটি প্রধান উৎস হলো ইটভাটা, যানবাহনের ধোঁয়া ও নির্মাণ সাইটের ধুলো।

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) অনুসারে, বায়ুদূষণের ফলে স্ট্রোক, হৃদরোগ, ক্রনিক অবস্ট্রাকটিভ পালমোনারি ডিজিজ, ফুসফুসের ক্যানসার এবং তীব্র শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের কারণে মৃত্যুহার বৃদ্ধি পেয়েছে। এর ফলে বিশ্বব্যাপী প্রতি বছর আনুমানিক ৭০ লাখ মানুষ মারা যায়।


আরও খবর



সড়ক দুর্ঘটনায় এপ্রিলে ক্ষতি ২ হাজার কোটি টাকা

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

সড়ক দুর্ঘটনায় এপ্রিল মাসে দুই হাজার ১১৯ কোটি ১১ লাখ টাকার ক্ষতি হয়েছে বলে জানিয়েছে রোড সেফটি ফাউন্ডেশন। রবিবার (১২ মে) সংগঠনটি এক প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানিয়েছে।

গত এপ্রিল মাসে সারাদেশে সড়ক দুর্ঘটনা ঘটেছে ৬৭২টি। এতে প্রাণ হারিয়েছেন ৬৭৯ জন আর আহত হয়েছেন ৯৩৪ জন। নিহতদের মধ্যে নারী ৯৩ জন এবং শিশু ১০৮।

সংগঠনটি বলেছে, বিদায়ী মাসটিতে ৩১৬টি মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় ২৫৯ জন নিহত হন, যা মোট প্রাণহানির ৩৮ দশমিক ১৪ শতাংশ। মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার হার ৪৭ শতাংশ। দুর্ঘটনায় ১১৩ জন পথচারী নিহত হয়েছেন, যা মোট প্রাণহানির ১৬ দশমিক ৬৪ শতাংশ। যানবাহনের চালক ও সহকারী নিহত হয়েছেন ৯৬ জন, যা মোট মৃত্যুর ১৪ দশমিক ১৩ শতাংশ।

এই সময়ে সাতটি নৌ-দুর্ঘটনায় ৯ জন নিহত, ৬৮ জন আহত হয়েছেন (একটি লঞ্চে আগুন ধরলে তাড়াহুড়ো করে নামতে গিয়ে ৬০ জন আহত হয়েছেন)। ৩৮টি রেল দুর্ঘটনায় ৪৫ জন নিহত এবং ২৪ জন আহত হয়েছেন।

রোড সেফটি ফাউন্ডেশন নয়টি জাতীয় দৈনিক, সাতটি অনলাইন নিউজ পোর্টাল, বিভিন্ন ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া এবং নিজস্ব তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিবেদনটি তৈরি করেছে।

দুর্ঘটনায় যানবাহনভিত্তিক নিহতের পরিসংখ্যানে দেখা যায়- মোটরসাইকেল চালক ও আরোহী ২৫৯ জন (৩৮.১৪ শতাংশ), বাসের যাত্রী ৩৪ জন (৫ শতাংশ), ট্রাক-পিকআপ-কাভার্ডভ্যান-ট্রাক্টর-ট্রলি-ডাম্প ট্রাক আরোহী ৬৫ জন (৯.৫৭ শতাংশ), প্রাইভেটকার-মাইক্রোবাস-পাজেরো জিপ আরোহী ৪৫ জন (৬.৬২ শতাংশ), থ্রি-হুইলার যাত্রী (ইজিবাইক-সিএনজি-অটোরিকশা-অটোভ্যান) ১৩১ জন (১৯.২৯ শতাংশ), স্থানীয়ভাবে তৈরি যানবাহনের যাত্রী (নসিমন-ভটভটি-মাহিন্দ্র-পাওয়ারটিলার) ২২ জন (৩.২৪ শতাংশ) এবং বাইসাইকেল-প্যাডেল রিকশা আরোহী ১০ জন (১.৪৭ শতাংশ) নিহত হয়েছেন।

রোড সেফটি ফাউন্ডেশনের পর্যবেক্ষণ ও বিশ্লেষণ বলছে, দুর্ঘটনাগুলোর মধ্যে ২৩৫টি (৩৪.৯৭ শতাংশ) জাতীয় মহাসড়কে, ২৬৬টি (৩৯.৫৮ শতাংশ) আঞ্চলিক সড়কে, ৮৭টি (১২.৯৪ শতাংশ) গ্রামীণ সড়কে, ৭৯টি (১১.৭৫ শতাংশ) শহরের সড়কে এবং ৫টি (০.৭৪ শতাংশ) অন্যান্য স্থানে সংঘটিত হয়েছে।

দুর্ঘটনাসমূহের ১৭৪টি (২৫.৮৯ শতাংশ) মুখোমুখি সংঘর্ষ, ২৬২টি (৩৯ শতাংশ) নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে, ১২০টি (১৭.৮৫ শতাংশ) পথচারীকে চাপা/ধাক্কা দেওয়া, ৯৭টি (১৪.৪৩ শতাংশ) যানবাহনের পেছনে আঘাত করা এবং ১৯টি (২.৮২ শতাংশ) অন্যান্য কারণে ঘটেছে।


আরও খবর



রাফা ছেড়ে পালিয়েছে প্রায় তিন লাখ ফিলিস্তিনি: জাতিসংঘ

প্রকাশিত:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ১৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ইসরায়েলি আগ্রাসনের কারণে বাধ্য হয়ে গাজা থেকে ১০ লাখ মানুষ রাফা শহরে আশ্রয় নিয়েছিলেন। কিন্তু সেখানেও হামলা চালানোর ঘোষণা দিয়েছে দখলদার ইসরায়েল। এমন অবস্থায় শরহটি ছেড়ে অন্তত ৩ লাখ মানুষ পালিয়ে গেছেন।

ফিলিস্তিনে জাতিসংঘের ত্রাণ সংস্থা ইউএনআরডব্লিউএর বরাত দিয়ে রোববার (১২ মে) রাতে মার্কিন সংবাদমাধ্যম নিউইয়র্ক টাইমস এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।

এদিকে, আন্তর্জাতিক সতর্কতা সত্ত্বেও রাফা শহরে আক্রমণ করার প্রস্তুতি নিচ্ছে ইসরায়েলি বাহিনী। আন্তর্জাতিক সম্প্রদায় বলছে, লাখ লাখ ফিলিস্তিনির আশ্রয়স্থল হয়ে ওঠা ওই শহরে আক্রমণ হবে বিপর্যয়কর

এর আগে, গত ১১ মে রাফাহ ছাড়তে ফিলিস্তিনিদের নির্দেশ দেয় ইসরায়েল। ব্যাপক আকারে সামরিক অভিযানের লক্ষ্যেই এই নির্দেশ দিয়েছে তারা।

ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু বলেন, এখানে (রাফা) হামাসের শীর্ষ নেতা ও বাহিনী রয়েছে।

উল্লেখ্য, গত বছরের ৭ অক্টোবর থেকে ইসরায়েলের হামলায় এখন পর্যন্ত ৩৫ হাজারের বেশি ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন। আহত হয়েছেন ৭৮ হাজার ৭৫৫ জন ফিলিস্তিনি।


আরও খবর