আজঃ মঙ্গলবার ২১ মে ২০২৪
শিরোনাম

সশস্ত্র বাহিনীর শহীদদের প্রতি রাষ্ট্রপতি-প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা

প্রকাশিত:রবিবার ২১ নভেম্বর 20২১ | হালনাগাদ:রবিবার ২১ নভেম্বর 20২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

সশস্ত্র বাহিনী দিবসে শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে মহান স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

রবিবার (২১ নভেম্বর) সকাল আটটায় সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ এবং সোয়া আটটায় প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষামন্ত্রী শেখ হাসিনা ঢাকা সেনানিবাসের শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

রাষ্ট্রপতি এবং প্রধানমন্ত্রী শিখা অনির্বাণে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানোর পর কিছু সময় নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময় তিন বাহিনীর একটি চৌকস দল গার্ড অব অনার প্রদান করে। বিউগলে বাজানো হয় করুণ সুর।

এরপর সেনাবাহিনী প্রধান জেনারেল এস এম শফিউদ্দিন আহমেদ, নৌবাহিনী প্রধান এডমিরাল মোহাম্মদ শাহীন ইকবাল এবং বিমান বাহিনী প্রধান এয়ার চীফ মার্শাল শেখ আব্দুল হান্নান নিজ নিজ বাহিনীর পক্ষ থেকে শিখা অনির্বাণে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন।

পরে সশস্ত্র বাহিনী বিভাগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে তার নিরাপত্তা বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক এবং তিন বাহিনী প্রধান সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন।

মুক্তিযুদ্ধ চলাকালে ১৯৭১ সালের ২১ নভেম্বর সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সদস্যরা সম্মিলিতভাবে দখলদার পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে সর্বাত্মক আক্রমণ শুরু করে। প্রতি বছর দিনটিকে সশস্ত্র বাহিনী দিবস পালন করা হয়।

আইএসপিআর জানায়, সশস্ত্র বাহিনী দিবস-২০২১ উপলক্ষে  ঢাকা সেনানিবাসের আর্মি মাল্টিপারপাস কমপ্লেক্সে বীরশ্রেষ্ঠদের উত্তরাধিকারী এবং নির্বাচিত সংখ্যক খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা দেওয়া হবে। গণভবন থেকে ভিডিও টেলিকনফারেন্সের মাধ্যমে এ অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

বিকেল ৪টায় ঢাকা সেনানিবাসস্থ সেনাকুঞ্জে সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে। এই অনুষ্ঠানটিতেও গণভবন থেকে ভিডিও টেলিকনফারেন্সে যুক্ত হবে প্রধানমন্ত্রী।

এছাড়া সশস্ত্র বাহিনী দিবস উপলক্ষে নৌবাহিনী প্রধান  এবং বিমান বাহিনী প্রধান স্ব-স্ব বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাঁদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা প্রদান করবেন।

এছাড়া সেনাবাহিনী প্রধান ২৩ নভেম্বর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা, তাদের উত্তরাধিকারীদের অনুরূপ সংবর্ধনা প্রদান করবেন।

ঢাকা ছাড়াও বরিশাল, কক্সবাজার, বগুড়া, সিলেট, ঘাটাইল, চট্টগ্রাম, যশোর, রংপুর ও খুলনা সেনানিবাস ঘাঁটিতে সংশ্লিষ্ট এরিয়া সদর দপ্তরের ব্যবস্থাপনায় সংবর্ধনা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হবে।

এদিকে, দিনটি যথাযোগ্য মর্যাদায় পালনের জন্য ঢাকার বাইরে দেশের অন্যান্য সেনা গ্যারিসন, নৌ জাহাজ, স্থাপনা এবং বিমান বাহিনী ঘাঁটিতেও বিভিন্ন কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। ঢাকা, খুলনা, চাঁদপুর, বরিশাল ও চট্টগ্রামে বিশেষভাবে সজ্জিত নৌবাহিনী জাহাজসমূহ ২১ নভেম্বর বেলা ২ টা হতে সূর্যাস্ত পর্যন্ত সর্বসাধারণের দেখার জন্য নিকটস্থ ঘাটে অবস্থান নোঙ্গরকৃত অবস্থায় রাখা হবে।

দিবসটি উপলক্ষে শনিবার রাষ্ট্রপতি ও সশস্ত্র বাহিনীর সর্বাধিনায়ক মো. আবদুল হামিদ এবং প্রধানমন্ত্রী ও প্রতিরক্ষা মন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক পৃথক বাণী দিয়েছেন।

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের তাৎপর্য তুলে ধরে ২০ নভেম্বর (শনিবার) বাংলাদেশ টেলিভিশন রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর সশস্ত্র বাহিনীর পরিবেশনায় বিশেষ অনির্বাণ অনুষ্ঠান সম্প্রচার করা হয়।

২১ নভেম্বর (রবিবার) সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় বাংলাদেশ বেতার বিশেষ দূর্বার সম্প্রচার করা হবে।

টেলিভিশনের জন্য নির্মিত ‘‘বিশেষ অনির্বাণ’’অনুষ্ঠানটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলসমূহেও পরবর্তীতে পর্যায়ক্রমে সম্প্রচার করা হবে। সশস্ত্র বাহিনীর পরিচালনাধীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানগুলোতে রচনা ও চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতার (অনলাইন ভিত্তিক) আয়োজন করা হয়েছে।


আরও খবর



মেহেরপুরে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের সংঘর্ষ, আহত ১৩

প্রকাশিত:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ২৭ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আব্দুল আলিম, মেহেরপুর

Image

মেহেরপুরের মুজিবনগর উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মহাজনপুর গ্রামে আওয়ামী লীগের দুই চেয়ারম্যান প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে উভয় পক্ষের ১৩ জন আহত হয়েছেন।

দুই প্রার্থীর একজন হলেন- মুজিবনগর উপজেলা আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আমাম হোসেন মিলু ও বর্তমান উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি রফিকুল ইসলাম তোতা।

রফিকুল ইসলাম তোতার দাবি, শুক্রবার দিনগত রাত সাড়ে ৮টার দিকে আমাম হোসেন মিলুর কিছু সমর্থক মহাজনপুর বাজারে তাদের একটি অফিসে হামলা চালিয়ে ভাঙচুর করে। এ সময় তার কর্মী-সমর্থকদের সঙ্গে হামলাকারীদের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে তার ৫ জন কর্মী-সমর্থক আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে ইসলাম শেখের অবস্থা গুরুতর হওয়ায় তাকে রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে রেফার্ড করা হয়েছে। আহতদের মধ্যে অন্যরা হলেন- রাজন আলী (২৬), শাহাজাহন আলী (২৫), আব্দুস সাত্তার (৫৫) আনারুল ইসলাম (৫০)। তাদের মুজিবনগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়েছে।

অন্যদিকে আমাম হোসেন মিলুর দাবি, তার সমর্থকরা একটি অফিস উদ্বোধনের জন্য রফিকুল ইসলাম তোতার অফিসের সামনে দিয়ে যাচ্ছিল। এ সময় তোতার কর্মী-সমর্থকরা তার সমর্থকদের ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এতে তার ৮ কর্মী-সমর্থক রাসেল শেখ (২৩), শাহেদ আলী (২৫), শাহাবুদ্দীন (৫০), উজ্জ্বল (৩২), রমজান আলী (২১), মেহেরাব হোসেন (২২), সৌরভ মেম্বার (৪৭) ও হাবিবুর রহমান (২২) আহত হয়। তাদের মেহেরপুর জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

মুজিবনগর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা উজ্জ্বল কুমার দত্ত বলেন, চেয়ারম্যান প্রার্থী আমাম হোসেন মিলু ও রফিকুল ইসলাম তোতার সমর্থকদের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। উভয় পক্ষের লোকজন লাঠি-শোঠা ও দেশীয় অস্ত্র নিয়ে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ ঘটনায় উভয়পক্ষের ১৩ জন আহত হয়েছেন। এদের মধ্যে একজনের অবস্থা গুরুতর। তবে অফিস ভাঙচুরের বিষয়ে দুই চেয়ারম্যান প্রার্থী একে অপরকে দোষারোপ করছেন। ঘটনাস্থলের সিসিটিভির ফুটেজ রয়েছে। ফুটেজ দেখে প্রকৃত দোষীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তবে এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত কোনো পক্ষই থানায় কোনো অভিযোগ দায়ের করেননি।


আরও খবর



নতুন কর্মসূচির ঘোষণা দিলো আওয়ামী লীগ

প্রকাশিত:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের উদ্যোগে শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। রাজধানীর গুলিস্তানে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউতে আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) বিকেলে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক রিয়াজ উদ্দিন রিয়াজ স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের আয়োজনে আগামী ২৬ এপ্রিল, শুক্রবার শান্তি ও উন্নয়ন সমাবেশ অনুষ্ঠিত হবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু আহমেদ মন্নাফীর সভাপতিত্বে শান্তি সমাবেশের সঞ্চালনা করবেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মো. হুমায়ুন কবির।

এদিকে, আগামী শুক্রবার (২৬ এপ্রিল) নয়াপল্টনে দলের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে সমাবেশের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)। সমাবেশ করতে গত শনিবার (২০ এপ্রিল) ডিএমপি কমিশনারকে অবহিত করে চিঠি দিয়েছে দলটি।

বিএনপি সূত্র জানায়, বিএনপির ঢাকা মহানগর দক্ষিণ শাখা বেগম জিয়ার মুক্তির দাবি ও দলীয় নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার এবং সাজার প্রতিবাদে এ সমাবেশ করবে। এতে প্রধান অতিথি হিসেবে দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।


আরও খবর



খোলামেলা ফটোশুটে উত্তাপ ছড়াচ্ছেন মধুমিতা সরকার

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

খোলামেলা পোশাকের জন্য বরাবরই ভক্তরা মধুমিতা সরকারের আলোচনা-সমালোচনা করে থাকেন। এবার কালো বিকিনিতে সকলের নজর কাড়লেন তিনি। ইনস্টাগ্রামে ছবি শেয়ার করার পরে ভক্তদের থেকে প্রশংসায় পাশাপাশি অনেকে সমালোচনাও করেছেন।

সমালোচনা করে একজন লিখেছেন, দিদি বলছি আপনার ক্লান্ত লাগে না,না? না মানে রোজ রোজ এদিক ওদিক কাত হতে হতে হাপিয়ে যান না?বিনোদন ডেস্ক

এক ভক্ত লিখেছেন, কিছু মানুষের কাজই হল কমেন্ট বক্সে এসে বাজে কথা বলা। এদের কোনও কাজ নেই। এদের কারও কথায় কান দেবে না দিদি। তুমি তোমার মতো এগিয়ে যাও।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অভিনেত্রী বলেন, বলিউডে কাজ করার ইচ্ছে ছিলই। কিন্তু কখনও নিজে থেকে মুম্বাইতে গিয়ে কাজের চেষ্টা করিনি। তবে আমার ছবি চিনির একটি রিল ভাইরাল হয়েছিল, সেটাই পরিচালক দেখেন। তারপর আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেন।

উল্লেখ্য, ভারতীয় সিরিয়াল সবিনয় নিবেদন অভিনয় করে যাত্রা শুরু করেছিলেন অভিনেত্রী মধুমিতা সরকার। সেই শুরু তারপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি। একে একে বোঝে না সে বোঝে না, কেয়ার করি না, কুসুম দোলার মতো ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন।

বোঝে না সে বোঝে না নাটকে তার অভিনীত পাখি চরিত্রটি আজও সমানভাবে জনপ্রিয়। সিরিয়াল থেকে সরে এসে মধুমিতা বাংলা ওয়েব সিরিজ এবং ছবিতেও কাজ করেছেন।

নিউজ ট্যাগ: মধুমিতা সরকার

আরও খবর



ঢাকা ছেড়েছেন কাতারের আমির

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দুই দিনের সফর শেষে ঢাকা ছেড়েছেন কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি। মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) বিকেল ৩টার দিকে ঢাকার হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিশেষ ফ্লাইটযোগে ঢাকা ত্যাগ করেন তিনি।

আমিরের ঢাকা ছেড়ে যাওয়ার তথ্য নিশ্চিত করেছেন পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের এক কর্মকর্তা।

আজ সকালে কাতারের আমির প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে শেখ হাসিনার সঙ্গে একান্ত বৈঠকে মিলিত হন। পরে দুই নেতা পারস্পরিক স্বার্থ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন বিষয় নিয়ে দ্বিপাক্ষিক বৈঠক করেন। এরপর দুই শীর্ষ নেতার উপস্থিতিতে বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে পারস্পরিক সহযোগিতা জোরদার করতে পাঁচটি চুক্তি ও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করা হয়।

চুক্তিগুলো হলো, বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে আয়ের ক্ষেত্রে দ্বৈত কর পরিহার এবং রাজস্ব ফাঁকি প্রতিরোধ, বাংলাদেশ সরকার এবং কাতার রাষ্ট্রের মধ্যে আইনি ক্ষেত্রে সহযোগিতা, কাতার এবং বাংলাদেশের মধ্যে সমুদ্র পরিবহন, বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে পারস্পরিক বিনিয়োগ উন্নয়ন ও সুরক্ষা এবং বাংলাদেশ-কাতার যৌথ ব্যবসায়িক পরিষদ প্রতিষ্ঠা।

চুক্তি ছাড়াও পাঁচটি সমঝোতা স্মারক (এমওইউ) স্বাক্ষরিত হয়েছে। যার মধ্যে রয়েছে, জনশক্তি কর্মসংস্থান (শ্রম), বন্দর (এমব্লিউএএনআই কাতার এবং চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ), বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে শিক্ষা, উচ্চশিক্ষা ও বৈজ্ঞানিক গবেষণা, যুব ও ক্রীড়া ক্ষেত্রে এবং বাংলাদেশ ও কাতারের মধ্যে কূটনৈতিক প্রশিক্ষণে সহযোগিতার স্মারকও স্বাক্ষরিত হয়।

অনুষ্ঠানে কাতারের আমির শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানির নামে রাজধানী ঢাকার একটি সড়ক ও একটি পার্কের নামকরণ করা হয়। ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের অধীনে মিরপুরের কালশী এলাকার বালুর মাঠে পার্কটি নির্মাণ করা হচ্ছে। মিরপুর ইসিবি চত্বর থেকে কালশী ফ্লাই ওভার পর্যন্ত সড়কটির নামকরণ করা হয়েছে কাতারের আমিরের নামে। এখন থেকে রাস্তা ও পার্কটি শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি অ্যাভিনিউ এবং শেখ তামিম বিন হামাদ আল থানি পার্ক নামে পরিচিত হবে।

সব শেষ আনুষ্ঠানিকতায় আমির পিএমও ত্যাগ করে বঙ্গভবনে যান। সেখানে রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন কাতারের আমিরের সম্মানে মধ্যাহ্নভোজের আয়োজন করেন।

এর আগে গতকাল সোমবার বিকেলে ঢাকায় আসেন কাতারের আমির। বিমানবন্দরে আমিরকে স্বাগত জানান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন। টানা চতুর্থ মেয়াদে শেখ হাসিনা সরকার গঠনের পর মধ্যপ্রাচ্যের কোনো দেশ থেকে এটি ছিল প্রথম উচ্চ পর্যায়ের সফর। আর এর মধ্য দিয়ে ২০০৫ সালের পর কাতারের কোনো আমির ঢাকা সফর করলেন।


আরও খবর



চীনের মহাসড়কে ধস, নিহত অন্তত ১৯

প্রকাশিত:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০১ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় গুয়াংডং প্রদেশে গভীর রাতে একটি মহাসড়কের একাংশ ধসে অন্তত ১৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। এতে আহত হয়েছেন আরও অনেকেই। বুধবার (১ মে) আল জাজিরার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য প্রকাশিত হয়।

প্রতিবেদনে বলা হয়, বুধবার স্থানীয় সময় রাত ২টা ১০ মিনিটের দিকে মেইঝো শহর এবং ডাবু কাউন্টির মধ্যে সংযোগ স্থাপনকারী এস১২ হাইওয়ের ১৭.৯ মিটার (৫৮.৭ ফুট) প্রসারিত অংশ ধসে পড়ে। এতে ১৮টি গাড়িতে কয়েক ডজন লোক সেখানে আটকা পড়ে।

প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে, স্থানীয় সময় বেলা ১১টা ৪৫ মিনিট পর্যন্ত ১৯ জনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত হওয়া গেছে এবং ৩০ জনকে হাসপাতালে জরুরি সেবা দেয়া হচ্ছে। তবে হাসপাতালে যারা চিকিৎসা নিচ্ছেন তাদের জীবন বর্তমানে ঝুঁকির মধ্যে নেই।

এদিকে দেশটির রাষ্ট্রীয় গণমাধ্যম সিসিটিভি জানিয়েছে, ঘটনার পরপরই উদ্ধার অভিযানে সহায়তার জন্য কর্তৃপক্ষ প্রায় ৫০০ জনকে ঘটনাস্থলে পাঠিয়েছে। তবে ঠিক কী কারণে মহাসড়কটি ধসে পড়েছে তা এখনো স্পষ্ট না।


আরও খবর