আজঃ বুধবার ২২ মে ২০২৪
শিরোনাম

সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি উদ্বোধন করলেন প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৭ আগস্ট ২০২৩ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৭ আগস্ট ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জ্যেষ্ঠ প্রতিবেদক

Image

সর্বজনীন পেনশন কর্মসূচি উদ্বোধন করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজ বৃহস্পতিবার (১৭ আগস্ট) গণভবন সকাল ১০টার দিকে ভার্চুয়ালি এ কর্মসূচির উদ্বোধন করেন প্রধানমন্ত্রী।

জানা গেছে, প্রথম দিন থেকেই চারটি স্কিমের মাধ্যমে সর্বজনীন পেনশনের অন্তর্ভুক্ত হতে পারবেন ১৮ বছর বা তার বেশি বয়সী নাগরিকরা। এসব স্কিমে যুক্ত হয়ে বেসরকারি খাতের কর্মচারী বা প্রবাসীরা পেনশন হিসেবে পাবেন তাদের মোট চাঁদার চেয়ে সর্বনিম্ন দুই দশমিক ৩০ গুণ থেকে সর্বোচ্চ ১২ দশমিক ৩১ গুণ অর্থ।

আরও পড়ুন>> সাঈদীর চিকিৎসককে হত্যার হুমকি দেওয়া দুই অভিযুক্ত আটক

সরকার প্রথমে ১৮ থেকে ৫০ বছর বয়সীদের জন্য পেনশন চালুর ঘোষণা দিলেও পরবর্তীতে বয়সের বিষয়টি শিথিল করে ৫০ পার হওয়া ব্যক্তিদেরও এর আওতায় আনার সিদ্ধান্ত নেয়।

সরকার বয়স্ক নাগরিকদের জন্য একটি টেকসই সামাজিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে সর্বজনীন পেনশন স্কিম চালু করতে যাচ্ছে। তবে, আজীবন বা ন্যূনতম ৭৫ বছর বয়স পর্যন্ত পেনশন সুবিধা পেতে কমপক্ষে ১০ বছর নির্দিষ্ট হারে চাঁদা পরিশোধ করতে হবে।

আরও পড়ুন>> বিশ্বের ২৫ দেশ চরম পানি সংকটে

চার ধরনের পেনশন কর্মসূচির মধ্যে বেসরকারি খাতের চাকরিজীবীদের জন্য প্রগতি, স্বকর্মে নিয়োজিত ব্যক্তিদের জন্য সুরক্ষা, প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য প্রবাসী ও দেশের নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠীর জন্য সমতা শীর্ষক কর্মসূচি চালু হচ্ছে।


আরও খবর



দিনাজপুরে বাঁশের ফুল থেকে চাল, হচ্ছে ভাত-পোলাও পায়েস

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দিনাজপুর প্রতিনিধি

Image

নানা ধরনের সুগন্ধি চাল উৎপাদনের জন্য দিনাজপুরের নামডাক দেশজুড়ে। এ জেলায় উৎপাদিত ধান-চাল দেশের বিভিন্ন স্থানে বাজারজাত হয়ে থাকে। এবার দিনাজপুরেই পাওয়া যাচ্ছে বাঁশফুলের চাল (দানা)। শুনতে অবাক মনে হলেও এই চাল থেকেই তৈরি হচ্ছে ভাত, পোলাও, পায়েস। এমনকি চালের আটা দিয়ে মুখরোচক পিঠাপুলিও বানানো হচ্ছে।

প্রতিবেশী এক বৃদ্ধের কাছে গল্প শুনে বাঁশফুলের বীজ থেকে এই দানা (চাল) সংগ্রহ করে এলাকায় তাক লাগিয়ে দিয়েছেন দিনাজপুরের ফুলবাড়ী উপজেলার এলুয়াড়ী ইউনিয়নের পাকাপান গ্রামের যুবক সাঞ্জু রায়।

ধান থেকে উৎপাদিত চালের মতোই দেখতে বাঁশফুলের এই চাল। তুলনামূলক কম উৎপাদন আর চাহিদা বেশি থাকায় গ্রাহকদের চাল দিতে হিমশিম খাচ্ছেন সাঞ্জু রায়।

সাঞ্জু রায় জানান, স্থানীয় এক বৃদ্ধের কাছ থেকে বাঁশফুল থেকে চাল উৎপাদনের ধারণা পান তিনি। যুদ্ধের সময় যখন চাল কিংবা ভাত অপ্রতুল ছিল, তখন স্থানীয়রা এই বাঁশের ফুল থেকে চাল ফলিয়ে রান্না করে খেতেন। সম্প্রতি এক বৃদ্ধ সাঞ্জু রায়ের এলাকায় বাঁশ ফুল দেখে চাল উৎপাদনের কথা বলেন। তার প্রেরণায়ই সাঞ্জু চাল উৎপাদনের পরিকল্পনা করেন।

প্রথমে বাঁশফুল সংগ্রহ করেন সাঞ্জু। লম্বা হওয়ায় বাঁশের ওপরের অংশ থেকে ফুল সংগ্রহ করা বেশ কষ্টকর। সংগৃহীত ফুল পানিতে ধুয়ে পরিষ্কার করে নেওয়া হয়। সেই ফুল রোদে শুকিয়ে মেশিনের সাহায্যে ছোট-ছোট করে চালের মতো ভাঙানো হয়।

স্থানীয়রা জানান, বাঁশফুল থেকে চাল উৎপাদনের বিষয়টি সাঞ্জু রায়ের কাছ থেকে প্রথম দিকে শুনে বিশ্বাস হচ্ছিল না। তবে যখন সত্যিই তিনি চাল উৎপাদন করলেন, তখন সবাই অবাক হয়েছেন।

৪০ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে বাঁশফুলের চাল। অনেকে চালের বিনিময়েও বাঁশফুলের চাল কিনছেন। এই চাল থেকে তৈরি পোলাও, ভাত কিংবা পায়েস বেশ সুস্বাদু বলেও জানান তারা।

বেড়ুয়া বাঁশ বা কাটা বাঁশের ফুল থেকে এই চাল উৎপাদন করা হচ্ছে। এসব বাঁশের বয়স ৬০ থেকে ৭০ বছর বলে জানা গেছে।


আরও খবর



উখিয়া ক্যাম্প থেকে দেশি-বিদেশি অস্ত্রসহ ৫ রোহিঙ্গা আটক

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

কক্সবাজারে উখিয়া উপজেলার ক্যাম্প থেকে দেশি-বিদেশি অস্ত্র ও গুলিসহ পাঁচজন রোহিঙ্গাকে আটক করেছে আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন (এপিবিএন)। রবিবার (২৮ এপ্রিল) ভোরে উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ২-ওয়েস্ট নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি-৯ ব্লকে এ অভিযান চালিয় তাদের আটক করা হয়। ১৪ এপিবিএন অধিনায়ক অতিরিক্ত উপমহাপরিদর্শক (এডিআইজি) মোহাম্মদ ইকবাল এসব তথ্য জানান।

আটকরা হলো উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ২-ওয়েস্ট নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি-৯ ব্লকের মৃত কবির আহম্মদের ছেলে মোহাম্মদ জোবায়ের, একই ক্যাম্পের সি-২ ব্লকের মৃত আব্দুল জলিলের ছেলে দিল মোহাম্মদ, সি-৭ ব্লকের আব্দুস সালামের ছেলে মোহাম্মদ খলিল, সি-২ ব্লকের মতিউর রহমানের ছেলে মোহাম্মদ ইদ্রিছ এবং এ-৬ ব্লকের মৃত সাব্বির আহাম্মদের ছেলে মোহাম্মদুল্লাহ।

এপিবিএন পুলিশ জানিয়েছে, আটকরা সবাই রোহিঙ্গা ক্যাম্পভিত্তিক একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠনের সক্রিয় সদস্য।

এডিআইজি ইকবাল বলেন, রবিবার ভোরে উখিয়া উপজেলার কুতুপালং ২-ওয়েস্ট নম্বর রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ডি-৯ ব্লকের জনৈক ব্যক্তির বসতঘরে কতিপয় লোকজন অপরাধ সংঘটনের উদ্দেশ্যে সশস্ত্র অবস্থায় অবস্থান করছে খবরে এপিবিএন পুলিশের একটি দল অভিযান চালায়। এতে সন্দেহজনক বসতঘরটি ঘিরে ফেললে ১০/১২ জন লোক পুলিশ সদস্যদের উপস্থিতি টের পেয়ে দৌঁড়ে পালানোর চেষ্টা চালায়। এ সময় ধাওয়া দিয়ে পাঁচজনকে আটক করা সম্ভব হলেও অন্যরা পালিয়ে যায়। পরে আটকদের শরীর এবং বসতঘরটি তল্লাশি করে পাওয়া যায় বিদেশি ৫টি পিস্তল, দেশীয় তৈরি ২টি বন্দুক ও ১৮টি গুলি।

এপিবিএন পুলিশের এ কর্মকর্তা বলেন, আটকরা রোহিঙ্গা ক্যাম্পভিত্তিক একটি সশস্ত্র সন্ত্রাসী সংগঠনের সক্রিয় সদস্য। তাদের প্রত্যেকের বিরুদ্ধে নানা অপরাধে জড়িত থাকার অভিযোগ রয়েছে। আটকদের বিরুদ্ধে সংশ্লিষ্ট আইনে উখিয়া থানায় মামলার প্রস্তুতি চলছে।


আরও খবর



বজ্রপাতে তিন জেলায় ৬ জনের মৃত্যু

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ০২ মে 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

দেশের তিন জেলায় বজ্রপাতে নারীসহ ৬ জনের মৃত্যু হয়েছে। এর মধ্যে কক্সবাজারে দুই, রাঙামাটিতে তিন এবং খাগড়াছড়িতে একজনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। বৃহস্পতিবার (২ মে) ভোর থেকে দুপুর পর্যন্ত এসব ঘটনা ঘটে।

কক্সবাজার: কক্সবাজারের পেকুয়া উপজেলার দুই ইউনিয়নে বৃষ্টি থেকে লবণ রক্ষা করতে গিয়ে বজ্রপাতে দুই চাষির মৃত্যু হয়েছে।

নিহতরা হলেন- উপজেলার মগনামা ইউনিয়নের কোদাইল্লাদিয়া এলাকার জমির হোসেনের ছেলে মো. দিদার হোসেন (২৫) এবং রাজাখালী ইউনিয়নের ছড়িপাড়ার জামাল উদ্দিনের ছেলে আরাফাতুর রহমান (১৩)।

স্থানীয়দের বরাতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. সাইফুল ইসলাম জয় বলেন, ভোর থেকে পেকুয়ায় থেমে থেমে বজ্রপাতসহ গুড়ি গুড়ি বৃষ্টিপাত শুরু হয়। এ সময় বৃষ্টি থেকে রক্ষা করতে মাঠে থাকা লবণ পলিথিনে ঢেকে রাখতে যান দিদার হোসেনসহ পরিবারের আরও ২-৩ জন। এক পর্যায়ে বজ্রপাতে ঘটনাস্থলেই মারা যান দিদার।

তিনি বলেন, প্রায় একই সময়ে রাজাখালী ইউনিয়নের ছড়িপাড়ায় পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে নিয়ে বৃষ্টি থেকে লবণ রক্ষা করতে গিয়ে করতে গিয়েছিল কিশোর আরাফাতুর রহমান। তিনিও একইভাবে বজ্রপাতে প্রাণ হারিয়েছেন। মৃতদের লাশ স্বজনরা বাড়ি নিয়ে গেছে বলেও জানান পেকুয়ার ইউএনও।

রাঙামাটি: রাঙামাটির সদর ও বাঘাইছড়ি উপজেলায় বজ্রপাতে তিনজনের মৃত্যু হয়েছে; এ সময় আরো অন্তত সাতজন আহত হয়েছেন।

নিহতরা হলেন- শহরের সিলেটি পাড়ার বাসিন্দা মো. নজির (৫০) এবং বাঘাইছড়ি উপজেলার রূপাকারী ইউনিয়নের মুসলিম ব্লক এলাকার বাসিন্দা বাহারজান বেগম (৫৫) এবং সাজেকের লংথিয়ান পাড়ার তনিবালা ত্রিপুরা (৩৭)।

রূপকারী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান জ্যাসমিন চাকমা বলেন, ইউনিয়নের ৭নম্বর ওয়ার্ডের মুসলিম ব্লক এলাকার লাল মিয়ার স্ত্রী বাহারজান বেগম গরু আনতে গিয়ে বজ্রপাতে মারা যান।

বাঘাইছড়ি উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শিরীন আক্তার বলেন, অনেক দিন পর আজ সকালে বজ্রপাতসহ বৃষ্টি হয়। এতে রূপাকারী ইউনিয়নে বাহারজান নামে একজন এবং সাজেকে তনিবালা ত্রিপুরা নামের আরেক নারী নিহত হয়।

উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিহতদের পরিবারকে ১০ হাজার টাকা করে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হয়েছে বলে জানান ইউএনও।

তিনি বলেন, এ ছাড়া সকাল সাড়ে ৯টার দিকে উপজেলার একটি চায়ের দোকানে বসে আড্ডা দেয়ার সময় বজ্রপাতে সাতজন আহত হয়েছেন।

রাঙামাটি জেনারেল হাসপাতালের চিকিৎসক শওকত আকবর বলেন, সকালে শহরের সিলেটি পাড়া থেকে নজিরকে হাসপাতালে আনা হয়। তিনি বজ্রপাতে নিহত হয়েছেন।

খাগড়াছড়ি: খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা উপজেলায় বৃষ্টির মধ্যে আম কুড়াতে গিয়ে বজ্রপাতে এক কিশোরের মৃত্যু হয়েছে। নিহত ইয়াছিন আরাফাত উপজেলার বড়নাল ইউনিয়নের ৯নম্বর ওয়ার্ডের ইব্রাহিম পাড়ার বাসিন্দা ইউসুফ মিয়ার ছেলে।

স্বজনদের বরাতে বড়নাল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইলিয়াস হোসেন বলেন, বৃষ্টির সময় উঠানের পাশেই আম কুড়াতে যায় দুই ভাই। এ সময় আকস্মিক বজ্রপাতে ছোট ভাই প্রাণে বেঁচে গেলেও বড় ভাই ইয়াছিন আরাফাত ঘটনাস্থলেই মারা যায়।

উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) ডেজী চক্রবর্তী বলেন, নিহতের পরিবারকে আর্থিক সহায়তা দেওয়া হবে।

নিউজ ট্যাগ: বজ্রপাতে মৃত্যু

আরও খবর



পিরামিডের রহস্য ভেদ করার দাবি বিজ্ঞানীদের

প্রকাশিত:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

বিজ্ঞানীরা দাবি করছেন ৪ হাজার বছর পূর্বে মিশরে নির্মিত বিশ্ব বিখ্যাত গিজা কমপ্লেক্স এবং ৩১ পিরামিড নির্মাণের পেছনে যে রহস্য লুকিয়ে আছে সেই রহস্য তারা ভেদ করেছেন। খবর বিবিসি

নর্থ ক্যারোলিনা উইলমিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা দলের সদস্যরা বলছেন, নীল নদের পাশে বহু বছর আগে হারিয়ে যাওয়া একটি প্রাচীন শাখার পাশে পিরামিডগুলো নির্মাণ করা হয়েছিল। প্রাচীন ওই শাখাটি মরুভূমি অথবা কৃষিজমির নিচে চাপা পড়েছে।

বহু বছর ধরে প্রত্নতত্ত্ববিদরা ধারণা করছেন, মিশরীয়রা পানি পথে পাথরের মতো ভারীবস্তু পরিবহনের জন্য নদীর কাছে এই পিরামিড নির্মাণ করেছেন। তবে পিরামিডের কোন পথ ধরে জলপথ যোগাযোগে মেগা প্রকল্প নির্মাণ করা হয়েছিল তা এখন পর্যন্ত উদ্ধার করা সম্ভব হয়নি বলে জানান গবেষণায় নেতৃত্ব দেয়া অধ্যাপক ইমান ঘোনিম।

নদী পথটি চিহ্নিত করার জন্য গবেষণাকারী দলটি রাডার স্যাটেলাইটের ছবি, ঐতিহাসিক ম্যাপ, ভূতাত্ত্বিক জরিপ, পলল কোরিং, নদীর ম্যাপ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করেন। এর ফলে তারা ধারণা করছেন বহু বছর আগে প্রচণ্ড খরা এবং বজ্রঝড়ের কারণে এটি হারিয়ে গেছে।

ন্যাচার জার্নালে প্রকাশিত গবেষণায় বলা হয়েছে, রাডার প্রযুক্তি ব্যবহার করে দলটি বালির পৃষ্ঠে প্রবেশ করতে এবং লুকানো বৈশিষ্ট্যগুলোর চিত্র তৈরি করতে সক্ষম হয়েছিল

গবেষণায় সহযোগী হিসেবে দায়িত্ব পালন করা ড. সুজানি অনস্টাইন বিবিসিকে বলেন, নদীর প্রকৃত অবস্থা এবং বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, নদী পথে মিশরীয়রা বিভিন্ন কার্য সম্পাদন করতেন। এই তথ্যটি আমাদের পিরামিড নির্মাণের কারণ উৎঘাটনে সহযোগিতা করেছে।

গবেষণা দলটি বলছে, নদীর পথের নাম দেওয়া হয়েছিল আরামাত, যার আরবি অর্থ পিরামিড। এটি ৬৪ কিলোমিটার লম্বা এবং ২০০ থেকে ৭০০ মিটার চওড়া। এটি ৩১টি পিরামিড দ্বারা ঘেরা রয়েছে। তা ৪ হাজার ৭০০ থেকে ৩ হাজার ৭০০ বছর আগে নির্মিত।

ড. অনস্টাইন বলেন, মানুষের শক্তি ব্যবহারের পরিবর্তে মিশরীয়রা নদী পথ ব্যবহারে বড় বড় পাথর পরিবহরের চেষ্টা করেন।

নিউজ ট্যাগ: পিরামিড নীল নদ

আরও খবর



ফিলিস্তিনের সমর্থনে কয়রা উপজেলা ছাত্রলীগের পতাকা উত্তোলন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
তারিক লিটু, কয়রা (খুলনা) প্রতিনিধি

Image

ফিলিস্তিনি মুসলিমদের ওপর বর্বর হামলার প্রতিবাদে বিশ্বব্যাপী চলমান ছাত্র আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে বাংলাদেশ ছাত্রলীগের নির্দেশনায় খুলনার কয়রা উপজেলা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা খান সাহেব কোমর উদ্দীন কলেজ ক্যাম্পাসে পতাকা উত্তোলন কর্মসূচি পালন করেছে।

মঙ্গলবার বেলা সোয়া ১১ টার দিকে কলেজ প্রাঙ্গণে পতাকা উত্তোলন করে তারা। পতাকা উত্তোলন শেষে একটি র‍্যালিও বের করেন ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।

এসময় উপস্থিত ছিলেন খান সাহেব কোমর উদ্দীন মডেল কলেজের শিক্ষক, সাধারণ শিক্ষার্থী,  কলেজ শাখা ছাত্রলীগের নেতা কর্মী ও কয়রা উপজেলা ছাত্রলীগের আওতাধীন কয়রা সদর ইউনিয়ন ছাত্রলীগের যুগ্ন আহবায়ক ওয়ালী উল্লাহ আল বেলাল (বিল্লু) ও আমাদী ইউনিয়ন ছাত্রলীগের আহবায়ক শেখ মো. আবু তালহা সবুজ ও উপজেলা ছাত্রলীগের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা কর্মীদের নিয়ে  কর্মসূচি পালন করা হয়।

র‍্যালি শেষে ছাত্রলীগ নেতা ওয়ালী উল্লাহ আল বেলাল (বিল্লু) বলেন, ফিলিস্তিনদের ওপর যে বর্বর হামলা করছে ইসরায়েল তা বন্ধ করতে হবে। আমরা ছাত্রলীগ কর্মীরা বিশ্বে শান্তি চাই। ফিলিস্তিনিদের ওপর এই রকম হত্যাযজ্ঞ অমানবিক অপরাধ।


আরও খবর