আজঃ শুক্রবার ৩১ মে ২০২৪
শিরোনাম

সৈয়দপুরে এসেছে রেলের ৩০টি কোচ, চলবে পদ্মা সেতু দিয়ে

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ ফেব্রুয়ারী ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
Image

নীলফামারী প্রতিনিধি:

নীলফামারীর সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় পদ্মা সেতুর জন্য চীন থেকে আমদানি করা আরও রেলের ২০টি কোচ পৌঁছেছে। এর আগে ১০টি কোচ এসে পৌঁছায় সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায়। এনিয়ে ৩০টি কোচ রয়েছে এ কারখানায়। পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষে এসব কোচ রেলের ট্রাফিক বিভাগে হস্তান্তর করা হবে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানিয়েছেন, কোচগুলো পদ্মা সেতু দিয়ে চলাচল করবে।

রেলওয়ে সূত্রে জানা গেছে, চীনা রেলওয়ের রোলিং স্টক করপোরেশন থেকে ১০০টি কোচ আমদানি করা হচ্ছে। ইতোমধ্যে প্রথম চালান ৪০টির মধ্যে ৩০টি কোচ সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় আনা হয়েছে পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য। কোচগুলো চীনের সিআরআরসি ট্যাংসন কোম্পানির তৈরি। তবে এর অনেক যন্ত্রাংশ জার্মানি ও রোমানিয়া থেকে এসেছে।

এক সপ্তাহের মধ্যে এসব কোচের পরীক্ষামূলক চলাচল শুরু হবে। এরপর এগুলো হস্তান্তর করা হবে রেলের পরিবহন বিভাগের কাছে। পর্যায়ক্রমে পরবর্তী চালানের কোচগুলো ওই কারখানায় চলাচলের জন্য প্রস্তুত করা হবে।

সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার ওয়াগন শপ ইয়ার্ডে গিয়ে দেখা গেছে, চীনা প্রকৌশলীরা স্থানীয় শ্রমিক-কর্মচারীদের সঙ্গে নিয়ে কোচগুলো পরীক্ষা-নিরীক্ষায় ব্যস্ত। কোচগুলোর অভ্যন্তরীণ সাজসজ্জা (ইন্টেরিয়র ডেকোরেশন) বেশ আধুনিক। আরামদায়ক আসনগুলোতে রয়েছে ফোল্ডিং ব্যবস্থা। আছে ল্যাপটপ ও মোবাইল চার্জ দেওয়ার পয়েন্ট। এছাড়া ডিজিটাল মনিটর ও ক্লোজ সার্কিট ক্যামেরা রয়েছে প্রতিটি কোচে। কোচের টয়লেটগুলোও পরিবেশবান্ধব। হাই কমোড ও লো-কমোডের ব্যবস্থা আছে। কোচগুলো জাতীয় পতাকার আদলে লাল-সবুজে রাঙানো।

কারখানার ক্যারেজ সপের প্রধান ইনচার্জ মোমিনুল ইসলাম বলেন, চীন থেকে আমদানি করা কোচগুলোর মধ্যে কারখানায় এ পর্যন্ত ১২টি শোভন, ছয়টি এসি স্লিপার, ছয়টি এসি চেয়ার, তিনটি পাওয়ার কারসহ ৩০টি কোচ এসেছে। 

তিনি আরও বলেন, উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহারের কারণে এসব ট্রেনে ভ্রমণ হবে আরামদায়ক। আগে আসা ১০টি কোচের পরীক্ষা-নিরীক্ষা শেষ হয়েছে। বাকিগুলোর কাজ চলছে। এ কাজে রেল কারখানার শ্রমিক-কর্মচারী ও কর্মকর্তার পাশাপাশি চীনা বিশেষজ্ঞরা কাজ করছেন। 

বাংলাদেশ রেলওয়ের পদ্মা সেতু প্রকল্পের প্রধান যান্ত্রিক প্রকৌশলী (সিএমই) তাবাসসুম বিনতে ইসলাম বলেন, চীন থেকে আসা কোচগুলো আমাদের দেশে রেলপথে চলাচলের জন্য সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানায় প্রস্তুত করা হচ্ছে। পদ্মা সেতুর ওপর দিয়ে ট্রেন চলবে আগামী জুন মাসের মধ্যে। ওই রুটে রেল ভ্রমণে যাত্রীরা আধুনিক সেবা পাবেন, যা নতুন এক অভিজ্ঞতা হবে।

সৈয়দপুর রেলওয়ে কারখানার বিভাগীয় তত্ত্বাবধায়ক (ডিএস) সাদেকুর রহমান বলেন, চীন থেকে আনা কোচগুলোর মধ্যে তিন দফায় ৩০টি কোচ এ কারখানায় এসেছে। আমরা কোচগুলোকে নানাভাবে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করছি। আমাদের হাতে যথেষ্ট সময় আছে। কাজেই এ নিয়ে তেমন কোনো চাপ নেই। খুব শিগগিরই এসব কোচের ট্রায়াল রান হবে।


আরও খবর



সরকারি কর্মচারী নিয়োগ হবে নতুন নিয়মে: জনপ্রশাসন মন্ত্রী

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

জনপ্রশাসন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন জানিয়েছেন, সরকারি কর্ম কমিশনের (পিএসসি) মাধ্যমে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির কর্মচারীদের (১৩ থেকে ২০ গ্রেড) নিয়োগের চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে যাচ্ছে সরকার। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ের একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি এ সংক্রান্ত প্রতিবেদন জমা দিয়েছে। মঙ্গলবার (২৮ মে) সচিবালয়ে সাংবাদিকদের তিনি এ তথ্য জানান।

মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেন, ১৩তম থেকে ২০তম এই আটটি গ্রেডের কর্মচারীরা আগে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণির হিসেবে পরিচিত। সরকারি চাকরিতে এ দুই শ্রেণির কর্মচারীর সংখ্যা সবচেয়ে বেশি। জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে স্ট্যাটিসটিকস অব সিভিল অফিসার্স অ্যান্ড স্টাফস এর সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, বর্তমানে সরকারি অনুমোদিত পদ আছে ১৯ লাখ ১৫১টি। এর মধ্যে (১৩তম থেকে ২০তম গ্রেডের) কর্মরত কর্মচারী আছে ১৩ লাখ ৫৩ হাজার ৫০৯টি। যা মোট সরকারি কর্মচারীর ৭১ শতাংশ।

প্রথম গ্রেড থেকে নবম গ্রেডের কর্মচারীরা প্রথম শ্রেণির এবং এরপর ১২তম গ্রেড পর্যন্ত কর্মচারীরা দ্বিতীয় শ্রেণির কর্মচারী হিসেবে পরিচিত। নিয়োগ প্রক্রিয়ার অনিয়ম হয়রানি বন্ধে এই সিদ্ধান্ত অনেক কার্যকর হবে বলে আশা প্রকাশ করেন মন্ত্রী ফরহাদ হোসেন।

ডিসি-ইউএনওদের গাড়ি কেনার বিষয়ে তিনি বলেন, ডিসি- ইউএনওদের জন্য ২৬১টি গাড়ি কেনার জন্য তিন বছর ধরে অপেক্ষা করা হচ্ছিল। অনেকের গাড়ির বয়স ১৭ বছর হয়েছে, সেগুলো সড়কে ঠিকমতো চলবে না। করোনার সময় ব্যয় সংকোচন নীতি ছিল, যা সফলভাবে পার করা গেছে। তাই এখন ধীরে ধীরে কিছু গাড়ি কেনা হচ্ছে।

মন্ত্রী বলেন, ১৬১টি গাড়ি তৈরির সরঞ্জাম প্রগতির কাছে আছে। গাড়ির আসল দাম ৩৫ লাখ ৩৮ হাজার। আর গাড়ি প্রতি ট্যাক্স ১ কোটি ১০ লাখ ২১ হাজার। যার সরকারের কাছেই থাকছে বলে জানান তিনি।


আরও খবর



অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকায় পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছিল কি না দেখতে হবে: সামন্ত লাল

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

অ্যাস্ট্রাজেনেকার কোভিড টিকা গ্রহণের কারণে গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় ভুগে বিশ্বজুড়ে অনেক মানুষের মৃত্যু হয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ অবস্থায় বাংলাদেশে এই টিকা যারা নিয়েছেন তাদের কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছে কি না, তা খুঁজে দেখতে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণমন্ত্রী ডা. সামন্ত লাল সেন।

আজ (বুধবার) বেলা সাড়ে ১১টায় রাজধানীর সিরডাপ মিলনায়তনে সার্বজনীন স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিতকরণে টিকাদান কর্মসূচিকে শক্তিশালী করার লক্ষ্যে আয়োজিত সভায় মন্ত্রী এই নির্দেশনা দেন।

সামন্ত লাল সেন বলেন, বিশ্বের বিভিন্ন দেশেই অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনা টিকা নিয়ে সমালোচনা হচ্ছে। কিছু দেশে পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ায় বেশ কয়েকজনের মৃত্যু হয়েছে বলেও জানা গেছে। আমরাও যেহেতু অক্সফোর্ড অ্যাস্ট্রাজেনেকার করোনা টিকা গ্রহণ করেছি, আমাদের কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছে কি না, তা খুঁজে দেখতে হবে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরকে এই বিষয়টি নিয়ে কাজ শুরু করতে হবে।

ডেঙ্গু সংক্রমণ প্রসঙ্গে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, ডেঙ্গু চিকিৎসায় যেন কোনো সরঞ্জাম সংকট তৈরি না হয় এবং দাম না বাড়ে সে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। ডেঙ্গু প্রতিরোধে আমরা অনেক আলোচনা ইতোমধ্যে করেছি। ডেঙ্গু সংক্রমণ বাড়লে হাসপাতালগুলোকে প্রস্তুত থাকার নির্দেশনা দিয়েছি।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, সম্প্রতি সারাবিশ্বে অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকার পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দেখা দেওয়ায় টিকা প্রত্যাহার করেছে বলে আমরা শুনেছি। তবে,আমাদের দেশে এ রকম কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়ার রিপোর্ট এখন পর্যন্ত পাইনি। আমি এটা জানার পরে ইতোমধ্যেই ডিজি হেল্থকে নির্দেশনা দিয়েছি এবং তারা এটা জরিপ করছে। মানে যাদের এই টিকা দেওয়া হয়েছে তাদের ওপর জরিপ করে আমাকে রিপোর্ট দেবে।

বাংলাদেশেও প্রচুর মানুষকে আ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকা দেওয়া হয়েছে। বৈশ্বিক এই সিদ্ধান্তের ব্যাপারে দেশের প্রেক্ষাপটে স্বাস্থ্যমন্ত্রীর ভাবনা জানতে চাইলে তিনি বলেন, যতক্ষণ পর্যন্ত আমি না জানবো আমাদের দেশে কতটুকু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হয়েছে, ততক্ষণ পর্যন্ত আমি এই ব্যাপারে কিছু বলতে পারব না। তবে আমরা এটি নিয়ে কনসার্ন। ওরা (আ্যাট্রাজেনিকা) বলছে টিকা তুলে নিতে কিন্তু আমরা যতক্ষণ পর্যন্ত প্রমাণ না পাবো ততক্ষণ পর্যন্ত কীভাবে বলবো?

স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, দেশে যেহেতু এখন পর্যন্ত কোনো উপসর্গ বা ক্ষতিকর কোনো লক্ষণ পাওয়া যায়নি। তাই বাংলাদেশে অ্যাস্ট্রাজেনেকা টিকার কার্যক্রম চলবে। তবে এখন পর্যন্ত বিষয়টি নিয়ে স্বাস্থ্য বিভাগ তৎপর রয়েছে।


আরও খবর



পাহাড় থেকে ৫ হাজার মানুষকে সরিয়ে নিল চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন

প্রকাশিত:সোমবার ২৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

Image

চট্টগ্রামে পাহাড়ে ঝুকিপূর্ণভাবে বসবাসরত প্রায় ৫ হাজার মানুষকে সরিয়ে নিলেন চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন। ভারী বৃষ্টিপাতে পাহাড় ধসের আশঙ্কা দেখায় এই পদক্ষেপ নিয়েছেন।

সোমবার (২৫ মে) নগরের বিভিন্ন ঝুকিপূর্ণ পাহাড়ের পাদদেশে বসবাসকারীদের সরিয়ে আনার কার্যক্রম শুরু করেছে জেলা প্রশাসন। ঝুঁকিপূর্ণ পাহাড়ে বসবাসকারীদের আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়ার জন্য মাইকিং করা হয়। নগরের আকবরশাহ ঝিল ১, ২ ও ৩ নম্বর এলাকা, বিজয়নগর পাহাড়, শান্তিনগর পাহাড়, বেলতলীঘোনা পাহাড় থেকে লোকজনকে সরিয়ে নিয়ে আসা হয়েছে।

শনিবার রাতে জেলা প্রশাসক ঝুঁকিপূর্ণ এলাকা পরিদর্শনে করেন। এসময় তিনি আকমল আলী ঘাট, রাসমনি ঘাট, ১ নং ঝিল সংলগ্ন এলাকা ঘুরে দেখেন।

পরিদর্শনের চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান বলেন "আমরা এক হাজারের অধিক আশ্রয় কেন্দ্র খুলেছি এবং সেখানে পর্যাপ্ত খাবারের ব্যবস্থা করেছি যেন আশ্রয় নেওয়া জনগণ দুর্ভোগে না পড়েন।"

তিনি বলেন, পাহাড়ে যাতে মানুষকে আর প্রাণ দিতে না হয় সেজন্যে কাজ করছি। মাইকিং থেকে শুরু করে সবাইকে সচেতন করার জন্য জেলা প্রশাসনের টিম কাজ করছে। শনিবার থেকে ঝুকিপূর্ণ পাহাড়গুলো থেকে ৫ হাজার মানুষকে সরিয়ে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে। তাদের জন্যে শুকনো খাবার থেকে শুরু করে প্রতিবেলার খাবারের ব্যবস্থা করেছি।'

পরে আকমল আলী ঘাট সংলগ্ন ক্ষতিগ্রস্ত বেড়িবাঁধ দ্রুত মেরামত কার্যক্রম শুরু করার নির্দেশ দেন তিনি।

পাহাড়ে বসবাসরত জনগণকে দ্রুত আশ্রয়কেন্দ্রে নিয়ে যাওয়ার ব্যাপারে প্রশাসনের কর্মকর্তাসহ জনপ্রতিনিধি, ভলান্টিয়ারদের জোর তাগিদ দেন। এসময় তিনি আশ্রয় কেন্দ্রে যাওয়া জনগণের বাড়ি-ঘরের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য পুলিশ, আনসার বাহিনীকে নির্দেশনা দেন।

জেলা প্রশাসকের নির্দেশে ছয়জন সহকারী কমিশনারের (ভূমি) নেতৃত্বে মানুষের জানমাল রক্ষায় জেলা প্রশাসনের কয়েকটি টিম কাজ করছে। এতে পাহাড়ে বসবাসরত মানুষকে ঝুঁকিপূর্ণ স্থান থেকে সরে যেতে নির্দেশনা দেওয়া হয়।

উল্লেখ্য, জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে ঘূর্ণিঝড় রেমাল মোকাবেলায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগের ৭৮৫ টি আশ্রয় কেন্দ্র ছাড়াও ১১৪০ টি বিদ্যালয় ও নয়টি মুজিব কেল্লা আশ্রয় কেন্দ্র হিসেবে ব্যবহারের জন্য প্রস্তুত রাখা হয়েছে এবং পর্যাপ্ত পরিমাণ শুকনো খাবার, মোমবাতি, ঔষধ, পানি বিশুদ্ধকরণ ট্যাবলেট ও খাবার স্যালাইন মজুদ রয়েছে। সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী আশ্রিত লোকের সংখ্যা ১০৪৬ জন, গঠিত মেডিকেল টিমের সংখ্যা ২২১টি এবং আশ্রিত গবাদি পশুর সংখ্যা ৬৯৬টি।


আরও খবর



বঙ্গবন্ধু টানেল সড়কে দুর্ঘটনায় একই পরিবারের ৪ জন আহত

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মো.আমজাদ হোসেন, আনোয়ারা

Image

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান টানেল সড়কের আনোয়ারা প্রান্তে মাইক্রোবাস-সিএনজি অটোরিকশা মুখোমুখি সংঘর্ষে সিএনজি চালকসহ একই পরিবারের চার জন আহত হয়েছে।

মঙ্গলবার (১৪ মে) সকাল ১০ টার দিকে টানেল সড়কের বৈরাগ গোল চত্বরে এ সড়ক দুর্ঘটনা ঘটে।

আহতরা হলেন, সিএনজিচালক খোরশেদ আলম, মোহাম্মদ জামাল, রায়হান, শরীফ, ইয়াসমিন আকতার, মোহাম্মদ রায়হান।

প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা যায়, সকালে চট্র-মেট্রো (চ ৫১-১৪৪১) সিরিয়ালের নোহা মাইক্রোবাস গাড়িটি টানেলের পতেঙ্গা প্রান্ত থেকে আনোয়ারার বৈরাগ গোলচত্বর এলাকায় পৌঁছালে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি সিএনজিও অটোরিক্সার সঙ্গে মুখোমুখি সংঘর্ষ হয় এতে সিএনজি অটোরিকশাসহ একই পরিবারের ৪ জন গুরুতর আহত হয়। পরে স্থানীয়রা আহতদের উদ্ধার করে আনোয়ারা হাসপাতালে পাঠানো হয়।

জানতে চাইলে আনোয়ারা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সোহেল আহমেদ বলেন, টানেল সড়কে দূর্ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে থানা পুলিশ উপস্থিত হয়ে আহতদের চিকিৎসার জন্য উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে পাঠানো হয়। গাড়ি দুইটি উদ্ধার করে থানায় আনা হয়েছে।


আরও খবর



নির্বাচন ঘিরে সারা দেশে ৩০০ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপের ভোটে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় ৩০০ প্লাটুন বিজিবি সদস্য মোতায়েন করা হয়েছে। বাংলাদেশ সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিবি) এক বিজ্ঞপ্তিতে মঙ্গলবার এ তথ্য জানানো হয়।

এতে বলা হয়, ষষ্ঠ উপজেলা পরিষদ নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণভাবে অনুষ্ঠানের লক্ষ্যে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় তৃতীয় ধাপে সারা দেশে ৩০০ প্লাটুন (এক প্লাটুনে ৩০ থেকে ৪০ সদস্য) বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে।

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ২৯ মে অনুষ্ঠিতব্য উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের তৃতীয় ধাপে স্থানীয় বেসামরিক প্রশাসনকে সহায়তার নিমিত্তে ইন এইড টু দ্য সিভিল পাওয়ার-এর আওতায় ২৭ মে থেকে আগামী ৩১ মে পর্যন্ত নির্বাচনি এলাকায় শান্তিশৃঙ্খলা রক্ষার্থে বিজিবি মোবাইল ও স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে কাজ করবে।


আরও খবর