আজঃ শনিবার ০৪ মে ২০২৪
শিরোনাম

সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর ঢাকার বাতাস

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৩ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

দিন দিন বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বেড়েই চলেছে বায়ুদূষণ। মেগাসিটি ঢাকাও দীর্ঘদিন ধরেই বায়ুদূষণের কবলে। মাঝে মাঝে বৃষ্টি হলে ঢাকার বাতাসের মানের কিছুটা উন্নতি হয়। অবশ্য কয়েক দিনের তীব্র গরমের পরও ঢাকার বাতাসের মানে কিছুটা উন্নতি হয়েছে। কিন্তু বাতাসে স্বাস্থ্যঝুঁকি রয়েছেই।

মঙ্গলবার (২৩ এপ্রিল) সকাল ৯টার দিকে আন্তর্জাতিক বায়ুমান প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, ১২৭ স্কোর নিয়ে বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ৮ নম্বরে রয়েছে রাজধানী ঢাকা, যা সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর হিসেবে বিবেচিত হয়।

এদিকে আইকিউএয়ারের মানদণ্ড অনুযায়ী, বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকায় ২২৬ স্কোর নিয়ে শীর্ষে রয়েছে ভারতের দিল্লি শহর। এছাড়া ১৬৮ স্কোর নিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছে কাতারের দোহা শহর, ১৬৭ স্কোর নিয়ে তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে থাইল্যান্ডের শহর চিয়াং মাই, ১৬১ স্কোর নিয়ে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে ইন্দোনেশিয়ার জাকার্তা শহর এবং পঞ্চম অবস্থানে থাকা নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডু শহরের স্কোর ১৬০।

একিউআই স্কোর শূন্য থেকে ৫০ ভালো হিসেবে বিবেচিত হয়। ৫১ থেকে ১০০ স্কোরকে মাঝারি হিসেবে গণ্য করা হয়; আর সংবেদনশীল গোষ্ঠীর জন্য অস্বাস্থ্যকর বিবেচিত হয় ১০১ থেকে ১৫০ স্কোর। স্কোর ১৫১ থেকে ২০০ হলে তাকে অস্বাস্থ্যকর’ বায়ু বলে মনে করা হয়।

২০১ থেকে ৩০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই স্কোরকে খুব অস্বাস্থ্যকর’ বলা হয়। এ অবস্থায় শিশু, প্রবীণ এবং অসুস্থ রোগীদের বাড়ির ভেতরে এবং অন্যদের বাড়ির বাইরের কার্যক্রম সীমাবদ্ধ রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়ে থাকে। এ ছাড়া ৩০১ থেকে ৪০০-এর মধ্যে থাকা একিউআই ঝুঁকিপূর্ণ’ বলে বিবেচিত হয়, যা নগরের বাসিন্দাদের জন্য গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।

সাধারণত একিউআই নির্ধারণ করা হয় দূষণের ৫টি ধরনকে ভিত্তি করে। যেমন : বস্তুকণা (পিএম১০ ও পিএম২.৫), এনও২, সিও, এসও২ ও ওজোন (ও৩)।

বায়ুদূষণ গুরুতর স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে থাকে। বায়ুদূষণ সব বয়সী মানুষের জন্য ক্ষতিকর। তবে শিশু, অসুস্থ ব্যক্তি, প্রবীণ এবং অন্তঃসত্ত্বাদের জন্য বায়ুদূষণ খুবই ক্ষতিকর।


আরও খবর



হাজারীবাগে বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে

প্রকাশিত:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১২ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

রাজধানীর হাজারীবাগে টিনশেড বস্তির আগুন নিয়ন্ত্রণে এসেছে। ফায়ার সার্ভিসের সাতটি ইউনিটের চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। আজ শুক্রবার বেলা ১২টার দিকে আগুন লাগার খবর পায় ফায়ার সার্ভিস। বেলা ১২টা ৪০ মিনিটের দিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে।

এ তথ্য জানান ফায়ার সার্ভিস সদর দপ্তরের ডিউটি অফিসার রোজিনা আক্তার। তিনি বলেন, হাজারীবাগ বেড়িবাঁধ সংলগ্ন বস্তিতে আগুন লাগার খবর আসে বেলা ১২টার দিকে। খবর পেয়ে হাজারীবাগ ফায়ার স্টেশনের দুটি, লালবাগের দুটি, মোহাম্মদপুরের দুটি ও সিদ্দিকবাজার ফায়ার স্টেশনের একটি আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ শুরু করে। প্রায় এক ঘণ্টায় চেষ্টায় আগুন নিয়ন্ত্রণে আসে। 


আরও খবর



পাকিস্তানে ভারী বর্ষণ ও বজ্রপাতে নিহত ৩৯

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ১৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

পাকিস্তানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে কয়েক দিন ধরে অস্বাভাবিক ভারী বর্ষণ ও বজ্রপাতে অন্তত ৩৯ জনের মৃত্যু হয়েছে। নিহতদের অনেকেই মাঠে গম চাষের সময় বজ্রাহত হয়েছিলেন বলে জানিয়েছে কর্তৃপক্ষ।

সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ছবিতে বৃষ্টির পানিতে ডুবে থাকা ফসলের মাঠ দেখা যায়। আকস্মিক বন্যার কারণে বিদ্যুৎ সরবরাহ ও পরিবহন ব্যবস্থায়ও বিঘ্ন দেখা দিয়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে পাকিস্তানে চরম আবহাওয়া বিপর্যয় বেড়ে চলেছে।

২০২২ সালে আকস্মিক বন্যায় দেশটির বেশ কয়েকটি এলাকা সম্পূর্ণ পানিতে ডুবে যায়। এতে ১ হাজার ৭০০ জনেরও বেশি মানুষের মৃত্যু হয় এবং আহত হয় আরও কয়েক হাজার। ওই সময় বন্যার কারণে কয়েক লাখ মানুষ আশ্রয়হীন হয়ে পড়ে এবং কয়েক মাস ধরে সুপেয় পানির অভাবে ভুগতে থাকে।

খাইবার পাখতুনখোয়া ও বেলুচিস্তানসহ ২০২২ সালের বন্যায় ক্ষতিগ্রস্ত কিছু এলাকা সাম্প্রতিক ঝড়ের কারণে আবারও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। আগামী কয়েক দিনে বৃষ্টির পরিমাণ আরও বাড়ার পূর্বাভাসের সঙ্গে ভূমিধস ও আকস্মিক বন্যার হুঁশিয়ারি দিয়েছে পাকিস্তানের জাতীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কর্তৃপক্ষ।

পাকিস্তানের সবচেয়ে জনাকীর্ণ প্রদেশ পাঞ্জাবে এ পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি নিহতের ঘটনা ঘটেছে। বার্তা সংস্থা এএফপির প্রতিবেদন অনুসারে, গত শুক্রবার থেকে রোববারের মধ্যে প্রদেশটিতে বজ্রপাতে ২১ জনের মৃত্যু হয়েছে। দেশটির সর্ব পশ্চিমের প্রদেশ বেলুচিস্তানে অন্তত ৮ জনের মৃত্যু হয়েছে। প্রদেশটিতে জরুরি অবস্থা জারি করেছে কর্তৃপক্ষ। গতকাল সোমবার ও আজ মঙ্গলবার বেলুচিস্তানের স্কুল বন্ধ রাখার নির্দেশ দেওয়া হয়।

বেলুচ উপকূলীয় শহর পাসনির বেশির ভাগ এলাকায় জলাবদ্ধতা দেখা দিয়েছে।

শহরের মিউনিসিপ্যাল কমিটির চেয়ারম্যান নূর আহমেদ কালমাতি পাকিস্তানের সংবাদপত্র ডনকে বলেন, বসতি এলাকায় এবং প্রধান বাণিজ্যিক অঞ্চলে আকস্মিক বন্যা দেখা দেওয়ায় পাসনিকে এই মুহূর্তে একটি বড় হ্রদের মতো দেখাচ্ছে।

পার্শ্ববর্তী দেশ আফগানিস্তানেও ভারী বন্যার খবর পাওয়া গেছে। গত রোববার আফগান কর্তৃপক্ষ জানায়, বৃষ্টির কারণে অন্তত ৩৩ জনের মৃত্যু হয়েছে এবং শত শত বাড়িঘর ক্ষতিগ্রস্ত বা ধ্বংস হয়েছে।

বিজ্ঞানীরা বলছেন, পাকিস্তানে ২০২২ সালের বন্যায় বৈশ্বিক উষ্ণায়নেরও ভূমিকা ছিল। জাতিসংঘের গ্লোবাল ক্লাইমেট রিস্ক ইনডেক্স অনুসারে, জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য পঞ্চম সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ দেশ হিসেবে স্থান পেয়েছে পাকিস্তান।


আরও খবর



ব্রাজিলে ভারী বৃষ্টিতে নিহত ৩৯, নিখোঁজ ৭০

প্রকাশিত:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৪ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

ব্রাজিলের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য রিও গ্র্যান্ডে ডো সুলে ভারী বৃষ্টিপাতের কারণে বন্যা দেখা দিয়েছে। এ বন্যায় কমপক্ষে ৩৯ জন মারা গেছেন এবং ৭০ জন নিখোঁজ রয়েছেন।

মৃত্যুর সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। খবর রয়টার্সের

আর্জেন্টিনা ও উরুগুয়ে সীমান্ত লাগোয়া রিও গ্রান্দে দো সুল রাজ্যে গত সোমবার থেকে ভারী বৃষ্টিপাত হচ্ছে। আগামী কয়েকদিনে আরও ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস দেওয়া হয়েছে। এ রাজ্যের ৪৯৭টি শহর ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মৃত্যু ও নিখোঁজের পাশাপাশি এসব শহরের অন্তত ২৪ হাজার মানুষ বাস্তুচ্যুত হয়েছে।

রাজ্যের গভর্নর এদোয়ার্দো লেইতে গতকাল সাংবাদিকদের বলেন, বৃষ্টিতে রিও গ্রান্দে দো সুলের বেশ কয়েকটি শহরের রাস্তাঘাট পানির নিচে তলিয়ে গেছে। বেশ কয়েকটি সড়ক ও সেতু ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। এ ছাড়া অনেক জায়গায় ভূমিধস দেখা দিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দাদের সরে যাওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।

কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, কয়েক বছরের মধ্যে রাজ্যটিতে এবারের ঝড় ও বৃষ্টিতে সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। রাজ্যজুড়ে নদনদীর পানি এখনো বাড়ছে, বহু এলাকা বন্যাকবলিত হয়েছে।

এদিকে দুর্যোগের মধ্যেই গত বৃহস্পতিবার রাজ্যটি পরিদর্শনে যান ব্রাজিলের প্রেসিডেন্ট লুলা দা সিলভা। সেখান গিয়ে তিনি রাজ্যের গভর্নরের সঙ্গে উদ্ধার অভিযানের বিষয়ে আলাপ করেন।


আরও খবর



তীব্র তাপদাহে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশের পাশে আইজিপি

প্রকাশিত:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | হালনাগাদ:শনিবার ২০ এপ্রিল ২০24 | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

বৈশাখের তীব্র তাপদাহে জনজীবন বিপর্যস্ত। কিন্তু প্রখর খরতাপ উপেক্ষা করেও নগরবাসীর যাতায়াত নির্বিঘ্ন করতে নিরলস দায়িত্ব পালন করছেন ডিএমপির ট্রাফিক বিভাগের প্রতিটি সদস্য। তাদের পেশাদারিত্ব ও মনোবল অটুট রাখতে সহমর্মিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন পুলিশ মহাপরিদর্শক চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুন। তারই নির্দেশনায় ডিএমপি কমিশনার হাবিবুর রহমান প্রচণ্ড দাবদাহে কর্মরত ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের একটু বাড়তি স্বস্তি দিতে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছেন।

এই পদক্ষেপের অংশ হিসেবে ডিএমপির আটটি ট্রাফিক বিভাগের প্রত্যেক সদস্যের জন্য সুপেয় পানির বোতল সরবরাহ করা হচ্ছে। পাশাপাশি খাবার স্যালাইন, ফলের জুস, লেবুর শরবত প্রভৃতি সরবরাহ করা হচ্ছে। ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদেরকে ছাতা সরবরাহ করা হয়েছে। প্রতিটি ট্রাফিক-বক্সে হাত-মুখ ধোয়ার ব্যবস্থা করা হয়েছে ও তাপপ্রবাহের মধ্যেও সুস্থ থাকতে প্রত্যেক ফোর্সকে করণীয়/বর্জনীয় সম্পর্কে ব্রিফিং প্রদান করা হয়েছে।

ডিএমপির অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ট্রাফিক) মুনিবুর রহমান বলেন, তীব্র তাপদাহে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে জনজীবন। এই মুহূর্তে উত্তপ্ত রোদে ইউনিফর্ম পরে পিচঢালা সড়কে দাঁড়িয়ে নিজেদের ওপর অর্পিত দায়িত্ব একাগ্রচিত্তে পালন করছেন ট্রাফিক পুলিশ সদস্যরা। এ সময় ট্রাফিক পুলিশ সদস্যদের মনোবল বাড়াতে আইজিপি ও ডিএমপি কমিশনার নানা ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করেছেন। এ ব্যবস্থা গ্রহণের ফলে একদিকে ফোর্সের মনোবল যেমন চাঙ্গা হচ্ছে, অপরদিকে তাপদাহের মধ্যেও ট্রাফিক বিভাগের পক্ষ থেকে সম্মানিত নগরবাসী পাচ্ছেন সর্বোত্তম সেবা।

মানবিকতার এসব উদ্যোগ গ্রহণ করায় ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের সকল সদস্যের পক্ষ থেকে আইজিপি ও ডিএমপি কমিশনারের প্রতি কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন পুলিশের এই কর্মকর্তা।


আরও খবর



চুয়াডাঙ্গায় দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০.২ ডিগ্রি

প্রকাশিত:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ০৬ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি

Image

এবার ৪০ ডিগ্রি তাপমাত্রা ছাড়াল চুয়াডাঙ্গায়। শনিবার (৬ এপ্রিল) দেশের সর্বোচ্চ ৪০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে এ জেলায়।

টানা কয়েকদিনের গরমে জনজীবন দুর্বিষহ হয়ে পড়ছে। সাথে রোজাদার খেটে খাওয়া মানুষদের ব্যাপক ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে। ঈদে মার্কেটগুলোতে কেনাকাটা জমে উঠলেও ভ্যাপসা গরমের কারণে দিনের বেলা লোকজন বাইরে তেমন বের হচ্ছেন না।

চুয়াডাঙ্গার প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া পর্যবেক্ষণাগারের সিনিয়র আবহাওয়া পর্যবেক্ষক রাকিবুল হাসান তাপমাত্রা রেকর্ডের বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, গত সোমবার ১ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গার মাপমাত্রা ছিল ৩৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ২ এপ্রিল মঙ্গলবার ছিল ৩৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৩ এপ্রিল বুধবার ছিল ৩৮.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৪ এপ্রিল বৃহস্প‌তিবার ৩৮ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস ও ৫ এপ্রিল শুক্রবার ছিল ৩৮ দশ‌মিক ০ ডিগ্রি সেল‌সিয়াস।

তিনি আরো বলেন, আজ শনিবার বিকেল ৩টায় সব রেকর্ড ছাড়িয়ে ৪০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা চলছি মৌসুমে দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। চলমান তাপ প্রবাহ আরও বিস্তার লাভ করতে পারে। জলীয়বাষ্পের আধিক্যের কারণে অস্বস্তি বাড়তে পারে।


আরও খবর