আজঃ শনিবার ০১ জুন ২০২৪
শিরোনাম

শিশুর দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে উপকারী যেসব খাবার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৬ ডিসেম্বর ২০২৩ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

অনেক শিশুই ছোট বয়স থেকে চোখের সমস্যায় ভোগে। শিশুদের চোখের সমস্যা কমাতে তাদের পুষ্টি সম্মত খাবার খাওয়ানোর বিকল্প নেই। তাছাড়াও তাদের দৃষ্টি শক্তি যাতে ভালো থাকে এজন্য ছোটবেলা থেকেই নজর রাখা প্রয়োজন। শিশুদের দৃষ্টি শক্তি বাড়াতে প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন বিশেষ কিছু খাবার। যেমন-

মাছ : শিশুর দৃষ্টিশক্তিকে বাড়াতে তাদেরকে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিযুক্ত খাবার খাওয়ান। মাছে প্রচুর পরিমাণে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড থাকে, এটি খেলে চোখ খুব ভালো থাকবে।

ড্রাই ফুটস: প্রত্যেকদিন শিশুকে খাওয়ান ড্রাই ফুটস। এটি খেলে তার শরীর ফিট থাকবে, চোখও ভালো থাকবে। কারণ এতে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড, ভিটামিন ই থাকে।েএ কারণে শিশুদের নিয়মিত এই খাবার খাওয়ানো ভালো।

সাইট্রাস ফল: ভিটামিন সি সমৃদ্ধ সাইট্রাস ফল প্রতিদিন খাওয়া শিশুদের জন্য ভালো। এটি খেলে শিশুর চোখ ভালো থাকবে। সেই সঙ্গে দৃষ্টিশক্তি বাড়বে, তাছাড়াও ত্বক উজ্জ্বল হবে, হাড় আরোও মজবুত হবে।

শাক সবজি খাওয়ান : শিশুর চোখের জ্যোতি বাড়াতে শীতকালে প্রচুর পরিমাণে শাকসবজি খাওয়ান। কারণ এতে লুটেইনের মতো পুষ্টিগুণ থাকে। যা আপনার চোখকে ভালো রাখতে সাহায্য করবে।

ডিম: শিশুকে প্রতিদিন সকালবেলা ডিম খাওয়ান। ডিম খাওয়া স্বাস্থ্যের জন্য খুব ভালো। এতে থাকা ভিটামিন চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখে। সেই সঙ্গে চোখের দৃষ্টি শক্তি বাড়ে। এমন কি রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতাও বাড়ে। 


আরও খবর



ফরিদপুর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আগুন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মামুনুর রশীদ, ফরিদপুর

Image

ফরিদপুরের বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটেছে। বৃহস্পতিবার (১৬ মে) সকাল ৮টার দিকে হাসপাতালটির দ্বিতীয় তলার স্টোর রুমে এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।

এসময় আগুন দ্রুত ছড়িয়ে যাওয়ার পাশাপাশি ধোঁয়ায় চারপাশে অন্ধকার হয়ে যায়। আগুন নিয়ন্ত্রণ ফায়ার সার্ভিসের কয়েকটি টিম কাজ করছে।

ফরিদপুর ফায়ার সার্ভিসের সহকারী পরিচালক মো. আসাদুজ্জামান বলেন, খবর পেয়ে দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে ২০ মিনিটের মধ্যে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা হয়। তবে ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ প্রাথমিকভাবে নির্ধারণ করা যায়নি। পরবর্তীতে জানানো যাবে।

হাসপাতালের উপ-পরিচালক দীপক কুমার বলেন, হঠাৎ করে হাসপাতালটির দ্বিতীয় তলার স্টোর রুমে আগুন লাগে। পরে তা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে এবং ধোঁয়ায় অন্ধকার সৃষ্টি হয়। স্টোর রুমটিতে হাসপাতালের ওষুধপত্র, যন্ত্রপাতি, ফ্রিজসহ নানা সরঞ্জাম রয়েছে।


আরও খবর



কলকাতার সেই ফ্ল্যাটের সেপটিক ট্যাংক থেকে মরদেহের টুকরো উদ্ধার

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ২৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ২৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
কূটনৈতিক প্রতিবেদক

Image

কলকাতার সঞ্জীবা গার্ডেন্সের সেপটিক ট্যাংক থেকে একটি মরদেহের খণ্ডিতাংশ উদ্ধার করা হয়েছে। ধারণা করা হচ্ছে এটি ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপি আনোয়ারুল আজীমের মরদেহের অংশ।

তবে এই দেহাংশ যে আনোয়ারুল আজিম আনারের তা এখনও আনুষ্ঠানিকভাবে নিশ্চিত করেনি কলকাতায় যাওয়া ঢাকা মেট্রোপলিটন গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)।

সংসদ সদস্য আনার হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় কলকাতায় যাওয়া ঢাকা মেট্রোপলিটন গোয়েন্দা ওয়ারী বিভাগের ডিসি মো. আব্দুল আহাদ বলেন, আমরা কলকাতা স্থানীয় সাংবাদিক ও গণমাধ্যম সূত্রে জানতে পেরেছি, সঞ্জীবা গার্ডেন্সের সেপটিক ট্যাংক থেকে একটি মরদেহের অংশ উদ্ধার করা হয়েছে। তবে সেটি সংসদ সদস্য আনারের কি না তা আমরা এখনও নিশ্চিত নই। তাছাড়া কলকাতা সিআইডি বা পুলিশ আমাদের এখনও অফিসিয়ালি নিশ্চিত করেনি।

আমরা এই মুহূর্তে ঘটনা তদন্তের স্বার্থে প্রায় ৪০ কিলোমিটার দূরের একটি খালে তল্লাশীর কাজ পরিদর্শনে রয়েছি। এর মধ্যে আমরা এই তথ্য পেয়েছি। আমরা এখন ঘটনাস্থলের (সঞ্জিভা গার্ডেন) দিকে যাচ্ছি। সেখানে গিয়ে আমরা নিশ্চিত হতে পারব।

তিনি আরো বলেন, মরদেহ বা দেহাংশ উদ্ধার হলেও সেটি যে সংসদ সদস্য আনারের তা আগাম বলার সুযোগ নেই। ডিএনএ টেস্ট করার পর নিশ্চিত হওয়া যাবে।

এদিকে ডিবি সূত্র বলছে, ভারতের সিআইডি সেপটিক ট্যাংক-এ তল্লাশি করে আশানুরূপ ফল পেয়েছে। কলকাতা পুলিশের হাতে গ্রেপ্তার হওয়া কসাই জিহাদ হাওলাদার বলেছিল প্রায় ৪ কেজি ওজনের দেহাংশ কমোডে ফেলা হয়েছে।

আলোচিত এই হত্যাকাণ্ডের তদন্ত করতে বর্তমানে কলকাতায় অবস্থান করছে ডিবিপ্রধানের নেতৃত্বে চার সদস্যের গোয়েন্দা প্রতিনিধি দল। মঙ্গলবার (২৮ মে) দিনের শুরুতে নিউটাউনের ওয়েস্টিন হোটেল থেকে বেরোনোর সময় সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে এই মামলার গতিপ্রকৃতি নিয়ে কথা বলেন হারুন অর রশীদ।


আরও খবর



ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় কেন্দ্র দখলের চেষ্টা, পোলিং অফিসারকে মারধর

প্রকাশিত:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ০৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোঃ রাসেল আহমেদ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া

Image

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসরিনগরে প্রথম দফার উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে চাতলপাড় ইউনিয়নের এক ভোটকেন্দ্র দখলের চেষ্টার সময় ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় একজন পোলিং অফিসার গুরুতর আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। 

বুধবার বেলা ১১টার দিকে রতনপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্রে এ ঘটনা ঘটে। এ সময় কেন্দ্র দখল করে ভোট দেওয়ার চেষ্টা করে চশমা প্রতীকের প্রার্থী উপজেলা পরিষদ ভাইস চেয়ারম্যান  শেখ হুমায়ুন ও তার কর্মী সমর্থকরা।

এ ঘটনায় একজন পোলিং অফিসার গুরুতর আহত হয়েছেন বলে জানিয়েছেন কেন্দ্রটির প্রিসাইডিং অফিসার পলাশ সরকার। আহত পোলিং অফিসের নাম মো. ফয়সাল আহমদ। তিনি চাতলপার সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক।

স্থানীয় ও পুলিশের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চাতলপাড় ইউনিয়নের ২নং ওয়ার্ড রতনপুর কেন্দ্রে ভাইস চেয়ারম্যান পদপ্রার্থী শেখ হুমায়ূনের পক্ষের লোকজন পূর্বপ্রস্তুতি নিয়ে কেন্দ্রের দখল নিতে চায়। সকাল ১০টার দিকে কেন্দ্র দখল করতে গেলে পোলিং অফিসার প্রথমে বাধা দেন। তখন তারা দেশীয় অস্ত্র নিয়ে হামলা করে ওই কেন্দ্রের পোলিং অফিসারের ওপর। এ ঘটনায় কেন্দ্রের ভোট গ্রহণ প্রায় ৩০ মিনিট বন্ধ থাকার পর আবার শুরু হয়।

স্থানীয় বাসিন্দা আসাদুল করিম রানা বলেন, কেন্দ্রের ভেতর অবৈতনিক সুবিধা না পেয়ে পোলিং অফিসারকে মারধর করা হয়েছে। এটা খুবই অন্যায়।

নাসিরনগর উপজেলা সহকারী রিটার্নিং কর্মকর্তা মো. শহীদুল ইসলাম জানান, ভোট কেন্দ্রে ধাওয়া পাল্টা ধাওয়ার কথা শুনেছি, এখন নির্বাচনী পরিবেশ স্বাভাবিক রয়েছে।


আরও খবর



বান্দরবানে কুকি-চিনের দুই সদস্য নিহত

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ২৩ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ২৩ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জেলা প্রতিনিধি

Image

বান্দরবানে যৌথবাহিনীর সন্ত্রাস বিরোধী অভিযানে সশস্ত্র সংগঠন কুকি-চিন ন্যাশনাল ফ্রন্টের (কেএনএফ) দুই সদস্য নিহত হয়েছেন।

বৃহস্পতিবার (২৩ মে) সকালে সদর উপজেলার সুয়ালক ইউনিয়নের ৬ নম্বর ওয়ার্ড শ্যারণপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

শ্যারণপাড়া প্রধান তলুয়াং থাং বমের তথ্য অনুযায়ী, নিহতরা হলেন শ্যারণপাড়া এলাকার লাল নু বম ও বেথানি পাড়া এলাকার থাং পুই বম।

স্থানীয় ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, সন্ত্রাস বিরোধী অভিযানের অংশ হিসেবে শ্যারণপাড়া এলাকায় অভিযান চালায় যৌথবাহিনী। এসময় তাদের লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন কেএনএফ সদস্যরা। আত্মরক্ষার্থে যৌথবাহিনী পাল্টা গুলি চালালে ঘটনাস্থলেই কেএনএফের দুই সদস্য নিহত হন।

দুই কেএনএফ সদস্য নিহতের বিষয়টি নিশ্চিত করে বান্দরবানের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার হোসাই মো. রায়হান কাজেমী বলেন, মরদেহ দুটি উদ্ধার করে বান্দরবান হাসপাতালে আনা হয়েছে। আগামীকাল তাদের ময়নাতদন্ত হবে।

বান্দরবান সদর হাসপাতালের জরুরি বিভাগের চিকিৎসক জুয়েল ত্রিপুরা জানান, নিরাপত্তাবাহিনীর সদস্যরা বিকেল ৫টার দিকে গুলিবিদ্ধ দুটি মরদেহ হাসপাতালে নিয়ে এসেছেন। মরদেহগুলো ময়নাতদন্তের অপেক্ষায় রয়েছে।

গত ২ ও ৩ মে বান্দরবানের রুমা ও থানচিতে ব্যাংক ডাকাতি, হামলা, আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর ১৪টি অস্ত্র লুট ও ব্যাংক ম্যানেজার অপহরণের ঘটনায় এ পর্যন্ত ৯টি মামলা হয়েছে। থানচিতে চারটি ও রুমায় পাঁচটি। এসব মামলায় কেএনএফ সদস্য সন্দেহে ৮৬ জনকে গ্রেফতার করে আদালতের নির্দেশে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। এদের মধ্যে ২৫ জন নারী রয়েছেন।


আরও খবর



শেখ হাসিনা গণমানুষের নেতা থেকে বিশ্বনেতায় পরিণত হয়েছেন: শেখ পরশ

প্রকাশিত:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শনিবার ১৮ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মশিউর রহমান রাহাত, পিরোজপুর

Image

যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ বলেছেন, যুবলীগকে যেকোনো মূল্যে বঙ্গবন্ধু কন্যার অর্জনসমূহ নির্ণয় করতে হবে এবং মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছে দিতে হবে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে সব ষড়যন্ত্র আমাদের রাজপথে মোকাবিলা করতে হবে। তিনি একজন আত্মপ্রত্যয়ী মানবতাবাদী এবং দূরদর্শী নেতৃত্ব হিসেবে নিজেকে সারা বিশ্বে প্রতিষ্ঠিত করেছেন। তিনি গণমানুষের নেতা থেকে আজকে বিশ্বনেতায় পরিণত হয়েছেন। তার কর্মের মাধ্যমে প্রমাণ করেছেন যে একমাত্র শেখ হাসিনা এই বাংলাদেশের জন্য অপরিহার্য। শেখ হাসিনার কোনো বিকল্প নেই।

শনিবার (১৮ মে) দুপুরে পিরোজপুর সরকারি বালক উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে পিরোজপুর জেলা যুবলীগ আয়োজিত ত্রিবার্ষিক সম্মেলনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন।

যুবলীগের চেয়ারম্যান বলেন, বিএনপি-জামায়াত সরকার এ দেশে জঙ্গিবাদের উত্থান ঘটিয়েছিল আর শেখ হাসিনার সরকার জঙ্গিবাদ নির্মূল করে দিয়েছে। ক্ষমতার লোভে মিথ্যাচার এবং অপরাজনীতি বন্ধ করেন। বিএনপির অপরাজনীতির একটা বৈশিষ্ট্য হচ্ছে পরনির্ভর রাজনীতি। বিএনপি এ দেশের জনগণের বদলে বিদেশি শক্তির ওপর নির্ভর করে। তার অন্যতম কারণ কোনো জাতীয় সংকটে তারা কখনোই জনগণের পাশে দাঁড়ায়নি।

যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক জিয়াউল আহসান গাজীর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সম্মেলনের উদ্বোধন করেন প্রধান অতিথি যুবলীগের চেয়ারম্যান শেখ ফজলে শামস পরশ।

সম্মেলনে জেলা যুবলীগের সভাপতি আকতারুজ্জামান ফুলুর সভাপতিত্বে অন্যদের মাঝে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাড. আফজাল হোসেন।

প্রধান বক্তা হিসেবে বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় যুবলীগের সাধারণ সম্পাদক মো. মাঈনুল হোসেন খান নিখিল।

সম্মেলনে আরও উপস্থিত ছিলেন পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি সাবেক এমপি এ কে এম এ আউয়াল, পিরোজপুর-১ আসনের সংসদ সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী শ ম রেজাউল করিম, পিরোজপুর-২ আসনের সংসদ সদস্য মহিউদ্দিন মহারাজ, জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক কানাই লাল বিশ্বাস, কেন্দ্রীয় যুবলীগের যুগ্মসাধারণ সম্পাদক মুহম্মদ বদিউল আলম, সাংগঠনিক সম্পাদক কাজী মো. মাজহারুল ইসলাম, প্রচার সম্পাদক জয়দেব নন্দী, সাংস্কৃতিক সম্পাদক বিপ্লব মুস্তাফিজ, উপদফতর সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন শাহজাদা, উপগ্রন্থনা ও প্রকাশনা সম্পাদক শেখ নবীরুজ্জামান বাবু ও আইটি সম্পাদক এস আই আহম্মেদ সৈকত প্রমুখ।


আরও খবর