আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

সফল তরুণ রাজনীতিকরাই বদলে দিক অচলায়তন

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ সেপ্টেম্বর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

আতাতুর্ক পাশা:

রাজনীতির সামনে এখন গুণগত পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ। আর এই পরিবর্তনের জন্য সবার আগে এগিয়ে আসতে হবে তরুণদেরই। ভোটের সময় যদিও অনেক বাকি। তবুও বেশ আগেভাগেই গণমানুষের মাঝে দেখা যাচ্ছে তরুণ, উদীয়মান, সম্ভাবনাময়, প্রতিশ্রুতিশীল অনেককেই।

একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করেছিলেন ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের ফোকলোর স্টাডিজ বিভাগের চেয়ারম্যান ও দৈনিক বাংলাদেশ সময়-এর সম্পাদক ড. মিঠুন মোস্তাফিজ। তিনি দ্বিতীয় দফায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কৃষি ও সমবায়-বিষয়ক উপ-কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নির্বাচন পরিচালনা উপ-কমিটি (সামাজিক, সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া)-এর সদস্য ছিলেন তিনি।

নিজ সংসদীয় এলাকা-৬৪, সিরাজগঞ্জ-৩ (তাড়াশ-রায়গঞ্জ-সলঙ্গা) গণমানুষের সাথেই এখন সময় পার করছেন তিনি। আওয়ামী লীগের তরুণ নেতৃত্বের পছন্দের তালিকায় রয়েছেন এই সাংবাদিক, শিক্ষক ও গবেষক; যার আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও রয়েছে মর্যাদাপূর্ণ অবস্থান। ইন্টারন্যাশনাল কনসোর্টিয়াম ফর সোস্যাল ডেভেলপমেন্ট-আইসিএসডি-এর নির্বাচিত ভাইস-প্রেসিডেন্ট হিসেবে এই বৈশ্বিক ফোরামে তিনি নেতৃত্ব দিচ্ছেন যা বাংলাদেশের জন্য অত্যন্ত গর্বের, সম্মানের।

বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার আগে তিনি বৈশাখী টেলিভিশনের নিউজ কনসালট্যান্ট, একই প্রতিষ্ঠানের অ্যাসাইনমেন্ট এডিটর হিসেবে দায়িত্ব পালন করেছেন। ছিলেন বিদেশি টেলিভিশনের বাংলাদেশ প্রতিনিধি। অলাভজনক ও স্বেচ্ছাসেবী প্রতিষ্ঠান হিন্দু-মুসলিম মৈত্রী বাংলাদেশ ফাউন্ডেশনের ভাইস-প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন তিনি।

দেশের টেলিভিশন ইন্ডাস্ট্রিতে প্রতিভাবান ও উচ্চশিক্ষিত তারকা ব্রডকাস্ট সাংবাদিক হিসেবে তিনি সুনাম কুড়িয়েছেন। শিক্ষক হিসেবেও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে নিজের অবস্থান তৈরি করেছেন এরই মধ্যে। বহুমুখী গুণসম্পন্ন, তরুণ এই সাংবাদিক নতুন প্রজন্মের টেলিভিশন সাংবাদিকদের কাছে একটি অনুকরণীয় নাম। স্বীয় যোগ্যতায় দেশের সীমানা ছাড়িয়ে তিনি আন্তর্জাতিক অঙ্গনেও গণমাধ্যম পেশাদার হিসেবে মর্যাদা ও সম্মান অর্জন করেছেন। ইলেকট্র্রনিক মিডিয়ায় দ্যুতি ছড়িয়েছেন প্রায় দেড় যুগ।

তিনি একাধারে ছিলেন টেলিভিশনের প্রধান প্রতিবেদক, অনুষ্ঠান উপস্থাপক, টিভি অনুষ্ঠান ও প্রামাণ্যচিত্র নির্মাতা ও প্রযোজক। দেশের বেসরকারি টেলিভিশনের ইতিহাসে তিনিই প্রথম বাংলার পাশাপাশি ইংরেজি ভাষায়ও সরেজমিন রিপোর্টিং করেছেন এক দশককাল এবং এ উদ্যোগের অগ্রণী হিসেবে আসীন হয়েছেন। তাঁর পরে দেশে এখন পর্যন্ত দ্বিতীয় কেউ এমন দৃষ্টান্ত স্থাপন করতে দেখিনি আমরা। ইংরেজি অনুষ্ঠান উপস্থাপনায় ঈর্ষণীয় খ্যাতি তাঁর ঝুড়িতেই। নির্মাণ ও উপস্থাপনা করেছেন বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখা মুক্তিযুদ্ধ সম্মাননামুক্তিযুদ্ধ মৈত্রী সম্মাননা প্রাপ্ত বিদেশি বন্ধুদের নিয়ে বৈশাখী টেলিভিশনে প্রচারিত বিশেষ অনুষ্ঠান যুদ্ধ দিনের বন্ধুরা। যা বিদেশিদের বর্ণনায় এখন পর্যন্ত একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম দৃষ্টান্তমূলক ভিজ্যুয়াল দলিল ও সাক্ষী। তার এই কর্মের মধ্য দিয়ে মুক্তিযুদ্ধ ও দেশপ্রেমের এক অনন্য ধারা খুঁজে পায় তরুণ প্রজন্ম।

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে বাংলাদেশ সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ ইস্যুতে নিয়মিত অতিথি প্রতিবেদক ও আলোচক হিসেবে সুনাম কুড়ানো মিঠুন মোস্তাফিজ পেয়েছেন আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও ধর্মীয় উগ্রপন্থার মতো বৈশ্বিক নানা চ্যালেঞ্জিং ইস্যুতে বাংলাদেশসহ আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে অনবদ্য অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে যুক্তরাষ্ট্রের নিউ জার্সি অঙ্গরাজ্যের সিটি অব প্যাটারসন কর্তৃপক্ষ ২০১৬ সালের অক্টোবরে তাকে বিশেষ নাগরিক সম্মাননা জানায়।

সিটি অব প্যাটারসন কর্তৃক মিঠুন মোস্তাফিজকে প্রদত্ত মানপত্রে বলা হয়, সন্ত্রাস, ধর্মীয় উগ্রপন্থা ও আন্তর্জাতিক জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে প্রতিবেদন তৈরি এবং নিজ দেশের সীমানা পেড়িয়ে বৈশ্বিক ইস্যুতে নানা চ্যালেঞ্জ মাথায় নিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শক্তিশালী ও দৃঢ় মতামত প্রদান, আইনের শাসন ও মানবাধিকার সুরক্ষা এবং গণমাধ্যমের সহায়তায় আক্রান্ত মানুষের অধিকারের পক্ষে তিনি নিবেদিত রয়েছেন। তাঁকে সম্মাননা জানাতে পেরে গর্বিত সিটি অব প্যাটারসন আশা করে সাধারণ মানুষের পক্ষে তাঁর এই বলিষ্ঠ ভমিকা আগামী দিনগুলোতেও অব্যাহত থাকবে।

এদিকে, ২০১৬ সালের ২৪ নভেম্বর যুক্তরাষ্ট্রের দ্য পেড্রো রড্রিগুয়েজ ফাউন্ডেশন ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে মিঠুন মোস্তাফিজকে সম্মাননা জানানো হয়। ফাউন্ডেশন চেয়ারম্যান মি. পেড্রো রড্রিগুয়েজ আনুষ্ঠানিকভাবে তাঁকে সম্মাননা জানান।

ব্রডকাস্ট জার্নালিজমে বহুমুখী ভমিকা-বিশেষ করে দীর্ঘদিন ধরে একইসঙ্গে দায়িত্বশীল টিভি রিপোর্টিং ও সংবাদ উপস্থাপনা, ক্রিয়েটিভ ডিরেকশন, অনুষ্ঠান নির্মাণ, বাংলা ভাষার মূল স্রোতের টেলিভিশনের পাশাপাশি ইংরেজি ভাষায় রিপোর্টিং, ইংরেজি সংবাদ ও অনুষ্ঠান উপস্থাপনা তদুপরি আন্তর্জাতিক টেলিভিশনে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে সৃষ্টিশীল ভমিকার জন্য গণমাধ্যমে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতিস্বরূপ আলফা তারকা পুরস্কার ২০১৭ অর্জন করেন তিনি।

রাজনৈতিক প্রতিবেদনের পাশাপাশি, জাতীয় ও আন্তর্জাতিক নির্বাচন, পররাষ্ট্র ও কটনীতি, সুবিধাবঞ্চিত নারী ও শিশু অধিকার, আদিবাসী ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর অধিকার, অর্থনীতি, শিক্ষা,  পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন ও বিভিন্ন প্রাকৃতিক দুর্যোগসহ উন্নয়ন সাংবাদিকতায় মিঠুন মোস্তাফিজ নিরন্তর দায়িত্বশীল বহুমুখী প্রতিভার স্বাক্ষর প্রমাণিত। আইলা, সিডর, মহাসেন, নার্গিস-এর মতো জাতীয় বিভিন্ন দুর্যোগে তার সাংবাদিকতা মানবিকতাকে স্পর্শ করেছে এক সময়। সুন্দরবনের শ্যালা দুর্ঘটনায় তার রিপোর্টিংয়ে পরিবেশ সুরক্ষার প্রতি সাংবাদিকতার দায়িত্ববোধের প্রকাশ ঘটেছে।

এক সময়ের মঙ্গাকবলিত উত্তরের কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাটের বেকারত্ব, খাদ্যাভাব ও কর্মস্থানের অভাবের ওপর তার নির্মিত টেলিভিশন প্রতিবেদন এসব এলাকায় সরকারি-বেসরকারি উদ্যোগ গ্রহণে পথ দেখিয়েছে। দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পশ্চিম বাংলাদেশে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে গণহত্যা, গণকবর ও রাজাকারদের ওপর তার গবেষণা ও অনুসন্ধানধর্মী প্রতিবেদন এখনো মানবতাবিরোধীদের ভীত-সন্ত্রস্ত করে। বিশ্বের সংসদীয় গণতন্ত্রের সবচেয়ে বড় প্লাটফর্ম-১৭৩টি দেশের সংগঠন ইন্টারপার্লামেন্টারি ইউনিয়ন-আইপিইউ-এর ১৩৬তম ঢাকা সম্মেলন ২০১৭-এর বহুমাত্রিক কাভারেজের জন্য তিনি বহুল প্রশংসিত। নবম ও দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচন, দেশের সবগুলো সিটি করপোরেশনের নির্বাচন, উপজেলা নির্বাচন কাভার করেছেন তিনি। যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের নির্বাচন কাভারেজ এবং ইউরোপজুড়ে অর্থনৈতিক মন্দা, পর্যটন ও সংস্কৃতি, ইউরোপে বাংলাদেশি কমিউনিটির অর্থনৈতিক অবদান, শিক্ষা, পর্যটন ও সংস্কৃতি নিয়ে সংবাদ কাভারেজের অভিজ্ঞতা রয়েছে এই সাংবাদিকের। ব্রিটেনের রাজনীতি ও কমিউনিটি পলিটিক্সের উপরও বিশ্লেষণধর্মী সংবাদ কাভারেজের অভিজ্ঞতা রয়েছে তাঁর। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে সার্ক শীর্ষ সম্মেলন, ব্রিকস-বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলন, আইপিইউ সম্মেলন, দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার বিভিন্ন ইস্যুতে দক্ষতার সাথে রিপোর্টিং করেছেন। মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার এবং সে দেশে অর্থপাচার ও বাংলাদেশিদের সেকেন্ড হোম নিয়ে অনুসন্ধানী প্রতিবেদন করেছেন তিনি। তিনিই প্রথম ভুটান থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ আমদানির সম্ভাব্যতা নিয়ে টেলিভিশন প্রতিবেদন করেন। পেশাগত কাজে ভ্রমণ করেছেন পৃথিবীর বহু ডজন দেশ। তিনি ২০০৬-এর শেষ দিক থেকে একুশে টেলিভিশনে যুক্ত হবার পর রাজনৈতিক সংবাদ কাভার করতেন। পাশপাশি টেলিভিশনে প্রাইমটাইম সংবাদ উপস্থাপনা করতেন। ২০০২ সাল থেকে সংবাদ পাঠ শুরু তাঁর।

রাজনৈতিক বিষয়ের খবর সংগ্রহে পরিপক্ব হয়ে ওঠার সাথে সাথে পর্যায়ক্রমে একুশে টেলিভিশনের জনপ্রিয় টকশো একুশে সময়ে প্রতিবেদক হিসেবে অংশ নেন গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক আলোচনায়। এরপর টেলিভিশনটিতে এই সপ্তাহের বিশ্ব, সপ্তাহজুড়ে, আজকের পত্রিকা অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করতেন তিনি।

তাঁর পরিচালনা, প্রযোজনা ও উপস্থাপনায় শুরু হয় বেসরকারি টেলিভিশনের ইতিহাসে সাধারণ মানুষের অংশগ্রহণে ইস্যুভিত্তিক মতামতধর্মী অনুষ্ঠান জনতার কথা। এরপর যখন বৈশাখী টেলিভিশনের সাথে যুক্ত হন ২০১০ সালে, তখন থেকে সাংবাদিকদের নিয়ে নির্মিত ও প্রচারিত জনপ্রিয় সরাসরি অনুষ্ঠান রিপোর্টার্স ডায়েরি উপস্থাপনা করেন তিনি। উপস্থাপনা করেন বিজনেস বাংলাদেশসহ বিভিন্ন সময়ের বিষয়ভিত্তিক টেলিভিশন অনুষ্ঠান। এর ফাঁকে বাংলাদেশ টেলিভিশনেও বেশকিছু অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করা হয়েছে তাঁর। তাছাড়া ২০১১ থেকে ২০১৫ সাল নাগাদ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিভিন্ন অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেছেন বাংলা ও ইংরেজিতে। তিনি পোপ ষোড়শ বেনেডিক্টের বিশেষ দূত ভ্যাটিক্যানের জ্যাঁ লুই তুরনের সাক্ষাৎকার-ভিত্তিক অনুষ্ঠানটি প্রযোজনা করেন। পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেন আমেরিকার জনপ্রিয় সুপার মডেল ক্রিস্টি টার্লিংটনের সাক্ষাৎকার -ভিত্তিক অনুষ্ঠান- ক্রিস্টি টার্লিংটন স্পেশাল

পত্রিকায় কলাম লেখার পাশাপাশি বিভিন্ন একাডেমিক জার্নালেও মিঠুন মোস্তাফিজের একাধিক গবেষণা নিবন্ধ প্রকাশিত হয়েছে। এছাড়া গবেষণা, গণমাধ্যমও সাংবাদিকতা, গণতন্ত্র ও সুশাসন এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা নিয়ে তার অধ্যবসায় চলমান রয়েছে। রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় হতে সমাজকর্ম বিষয়ে স্নাতক (সম্মান) ও স্নাতকোত্তর শেষ করার পরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিষয়ে পিজিডিডিএম সম্পন্ন করেন তিনি। পরে ইসলামী বিশ^বিদ্যালয় হতে এমফিল এবং পিএইচডি ডিগ্রি সম্পন্ন করেন ২০১৮ সালে।

রাজনৈতিক নেতৃত্বে মিঠুন মোস্তাফিজের মতো এমন তরুণদের সম্পৃক্ততা জরুরি এবং আশা জাগানিয়া। তার মতো তরুণরাই পারে ডিজিটাল বাংলাদেশে জাতির পিতার স্বপ্ন পূরণে নেতৃত্ব দিতে। উচ্চশিক্ষিত, তরুণ নেতৃত্বকে খুঁজে নেয়া হলে রাজনীতির ধারা বদলাতে বাধ্য। তবে, আমি মনে করি তরুণদের প্রতি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ, বিশেষ করে দলীয় সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার যে অঙ্গীকার তার বাস্তবায়ন ঘটাতেই আমাদের মতো গ্রামীণ জনপদে এমন প্রতিশ্রুতিশীল তরুণ নেতৃত্বের ভীষণ প্রয়োজন।



আরও খবর



মরুভূমিতে উত্তাপ ছড়ালেন অধরা, ছবি ভাইরাল

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

ঢাকাই সিনেমার চিত্রনায়িকা অধরা খান। ঈদের পরপরই অবকাশ যাপনে উড়াল দিয়েছেন। সংযুক্ত আরব আমিরাতের দুবাই শহরে ঘুরে বেড়াচ্ছেন অধরা। সেখানে গিয়ে শখের বসে কিছু ছবি তুলেন। নিজের সোশ্যাল হ্যান্ডেলে আবেদনময়ী কিছু ছবি শেয়ার করেছেন ভ্রমণপ্রিয় এই আলোচিত চিত্রনায়িকা।

ছবিতে এলিগ্যান্ট লুজ কটন লিনেন লং ডিপ নেক ল্যান্টার্ন ফুল স্লিভ ড্রেসে দেখা গেছে অধরাকে। ম্যাট গোল্ডেন কালারের এই ড্রেসটা তিনি আমেরিকার লাসভেগাস থেকে কিনেছিলেন বলে জানিয়েছেন। উরু থেকে গোড়ালি পর্যন্ত খোলা এই ড্রেসের সঙ্গে অধরা পরেছেন স্পোর্টস কেডস। একের পর এক পোজ দিয়ে ছবি তুলে গেছেন মরুর বুকেই।

জানা গেছে, বর্তমানে মা এবং বড় বোনসহ দুবাইতে অবস্থান করছেন এই নায়িকা। সেখানকার ডেজার্ট সাফারি করতে গিয়ে অধরা অপ্সরা রূপে ধরা দিয়েছেন।

দুবাই থেকে অধরা খান জানান, মাকে নিয়ে দুবাই গেছেন মূলত ঈদের ছুটি কাটাতে। সেখান থেকে সৌদি আরবে যাওয়ার পরিকল্পনা ছিল উমরাহ পালনের জন্যে; কিন্তু সৌদি সরকার উমরাহ ভিসানীতি পরিবর্তনের কারণে সেখানে আর যাওয়া হয়নি। এরপর দেশে ফিরে আসতে চেয়েছিলেন; কিন্তু দুবাইয়ে অতিবৃষ্টির কারণে বিমানবন্দরে জলাবদ্ধতা তৈরি হওয়ায় দেশে ফিরতে পারেননি। তবে ফ্লাইট চালু হওয়ায় ৩০ এপ্রিল মাকে নিয়ে দেশে ফিরছেন।

দুবাই সফর নিয়ে অধরা খান বলেন, পারিবারিক ব্যবসায়ের কারণে বছরে কয়েকবার আমাকে দুবাই যেতে হয়; কিন্তু এবারের সফরটা ছিল আম্মু, আমি এবং প্রবাসী বড় বোন অহনাকে নিয়ে দুবাইয়ের বিভিন্ন পর্যটন স্পটে ঘুরে বেড়ানো। বলতে পারেন, সময়টায় আসলে চেষ্টা করেছি একটা ফ্যামিলি ভ্যাকেশন করার।’

ছবিগুলো প্রসঙ্গে এই নায়িকা বলেন, ছবিগুলো গেল ২২ এপ্রিল তোলা। সেখানে যারা ডেজার্ট সাফারি ট্যুরে আমাদের গাইড করেছেন, ছবিগুলো তারাই তুলে দিয়েছেন। ভাবতে পারিনি মোবাইলে ক্যাপচার করা ছবিগুলো এত সুন্দর এবং ভাইরাল হবে।’


আরও খবর



গরু বিতর্কের জবাব দিলেন আশনা হাবিব ভাবনা

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০৭ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
বিনোদন ডেস্ক

Image

মাঝেমেধ্যেই বিভিন্ন বিষয়ে নিজের মতামত জানান অভিনেত্রী আশনা হাবিব ভাবনা। এই তো গত শুক্রবার ফেসবুকে একটি ছবি পোস্ট করে নিজের আবেগ উপচে দিয়েছেন তিনি। ছবিতে দেখা যায়, একটি ট্রাকে কিছু গরু রয়েছে। একটি গরুর চোখ ছলছল। সেই ছবির ক্যাপশনে ভাবনা লিখেছেন, আমার কান্নার শব্দ কি শোনা যায় তোমার শহরে। ওমনি ভাইরাল হয়ে যায় পোস্টটি।

মাসখানেক পরই ঈদুল আজহা। এ কারণেই ওই ছবির ক্যাপশন পড়ে ভাবনার ওপর চটেছেন নেটিজেনরা। তাদের একাংশ ভেবে নিয়েছেন, গরুর প্রতি মায়া দেখিয়ে ভাবনা হয়তো ঈদে পশু কেরাবানির বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছেন। যদিও ভাবনার পোস্টে কোরবানি দেওয়া কিংবা না দেওয়ার পক্ষে-বিপক্ষে কোনো বক্তব্যই ছিল না।

হয়তো পোস্ট করার পর কমেন্ট অপশন বন্ধ করে দিয়েছিলেন এই অভিনেত্রী। তাই তো দেড় হাজার শেয়ার হওয়া পোস্টে কমেন্ট মোটে তিনটি। ওই পোস্টে বয়ে গেছে হা-হা রিয়েক্টের বন্যা। মন্তব্যের ঘর খোলা না পেয়ে পোস্ট শেয়ার করেই ভাবনাকে এক হাত নিয়েছেন নেটিজেনরা। অভিনেত্রীর এই পোস্টটি গত কয়েকদিন ধরেই আছে তুমুল আলোচনায়। শেষমেশ মঙ্গলবার রাতে নাতিদীর্ঘ আরেকটি পোস্ট করে গরুর ছবিতে ওই ক্যাপশন দেওয়ার কারণ ব্যাখ্যা করেছেন অভিনেত্রী।

ভাবনা তার পোস্টে জানিয়েছেন, ছবি তুলতে পছন্দ করেন তিনি। যেই ছবি তাকে ভাবায়, সেটি সোশ্যাল মিডিয়ায় শেয়ার করেন অভিনেত্রী। গরুর ছবিটি যেদিন তুলেছিলেন, সেদিন ছিল তীব্র তাপদাহ। দীর্ঘসময় গরমে থাকায় ভীষণ কাঁদছিল গরুটি। অবলা প্রাণীর কান্না ভাবনার সমস্ত চৈতন্যকে স্পর্শ করেছিল। সেই অনুভূতিই প্রকাশ করেছেন ছবির ক্যাপশনে।

গরুর বিষয়ক পোস্ট শেয়ার করে অনেকেই বেশ বাজে কথা শুনিয়েছেন অভিনেত্রীকে। কেউ কেউ ইঙ্গিতপূর্ণ ভাষায় আক্রমণ করেছেন ভাবনাকে। তাকে কেউ-কেউ গাভীর সঙ্গে তুলনা করেছেন। এমনকি অভিনেত্রীকে দেশছাড়া করার আহ্বানও জানিয়েছেন নেটিজেনদের কেউ কেউ। এ ছাড়া কবে কোথায় ভাবনা গরুর মাংস খেয়েছেন ও রেঁধেছেন, সেসব পুরোনো পোস্টও খুঁজে-খুঁজে বের করে পোস্ট করেছেন অনেকে।

সেসবের উত্তরে ভাবনা তার পোস্টে জানিয়েছেন, তিনি কোথাও লেখেননি যে তিনি গরুর মাংস খান না। এমনকি কাউকে গরুর মাংস না খেতেও উৎসাহিত করেননি এই অভেনেত্রী। ভাবনার ভাষ্য, একটি প্রাণীর কান্না দেখে যে কেউ কেঁদে উঠতে পারেন, এটাই স্বাভাবিক।

ভাবনা আরও জানান, তিনি প্রকৃতিপ্রেমী নাকি প্রাণীপ্রেমী, সেটার প্রমাণ কোথাও দিতে রাজি নন। এ ছাড়া ফেসবুকের একটি পোস্টেই তো আর কোনো বিষয়ে তার অবস্থানের প্রমাণ হয় না। তবে গরুর ছবিটি নিয়ে তিনি আরও লিখবেন। নিজের কবিতা, গল্পে কিংবা চিত্রে পরবর্তী গরুর বিষয়টি তুলে আনবেন তিনি। কেননা, ভাবনা মনে করেন, শিল্পীর বেদনা ভীষণ গুরুত্বপূর্ণ। তাই তার দিকে ছুঁড়ে দেওয়া সব তীর সাদরে গ্রহণ করে নিজের পোস্টের ইতি টেনেছেন অভিনেত্রী।


আরও খবর



রাষ্ট্রীয় সফরে চীনে পৌঁছেছেন পুতিন

প্রকাশিত:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

দুই দিনের রাষ্ট্রীয় সফরে চীনে পৌঁছেছেন রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিন। স্থানীয় সময় বৃহস্পতিবার চীনের রাজধানী বেইজিংয়ে পৌঁছান তিনি।

এ সময় জমকালো অনুষ্ঠানের মাধ্যমে লাল গালিচা সংবর্ধনা দেওয়া হয় পুতিনকে। বেইজিং বিমানবন্দরে পুতিনকে পুরনো বন্ধু মন্তব্য করে স্বাগত জানান চীনা প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং।

এছাড়া চীনের রাষ্ট্রীয় বার্তা সংস্থা সিনহুয়া পুতিনের আগমনের বিষয়টি নিশ্চিত করে "পুরনো বন্ধুর" রাষ্ট্রীয় সফর হিসাবে বর্ণনা করেছে।

পঞ্চম দফায় রাশিয়ার প্রেসিডেন্টের দায়িত্ব নেওয়ার পর এটাই পুতিনের প্রথম বিদেশ সফর। বৃহস্পতিবার এ খবর জানায় ব্রিটিশ গণমাধ্যম বিবিসি।

প্রতিবেদনে বলা হয়, সফরকালে পুতিনের সাথে চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিং দ্বিপক্ষীয় বৈঠক করেন। এছাড়া দুই দেশের সম্পর্কের ৭৫তম বার্ষিকী উদ্‌যাপন করবেন তাঁরা।

বিশ্লেষকরা বলছেন, বৈঠকে রাশিয়ার প্রতি চীনের সমর্থন, বিশেষ করে দুই দেশের অর্থনৈতিক সম্পর্ক এবং রাশিয়ার বাজারে চীনা সরঞ্জাম ও প্রযুক্তির প্রবাহ র্নিশ্চিত করা নিয়ে আলোচনা করেছেন পুতিন, যা রাশিয়ার যুদ্ধের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

অন্যদিকে বৈঠকে ইউক্রেন যুদ্ধে রাশিয়ার কৌশল নিয়ে বিস্তারিত জানতে চাইতে পারে চীন।

ইউক্রেন যুদ্ধের জেরে পশ্চিমা নিষেধাজ্ঞার আওতায় থাকা রাশিয়াকে সমর্থন দিয়ে যাচ্ছেন চীনা প্রেসিডেন্ট। এমন পরিস্থিতিতে চীন-রাশিয়ার দুই নেতার বৈঠকের দিকে তীক্ষ্ণ নজর রাখছে পশ্চিমা বিশ্ব।

সফরে আজ বিকেলের সিকে চীনের প্রধানমন্ত্রী লি কিয়াং পুতিনের সঙ্গে দেখা করবেন। আগামীকাল শুক্রবার চীনের ঐতিহাসিক শহর হারবিনে দুটি দ্বিপক্ষীয় ব্যবসায়িক সম্মেলনে অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে পুতিনের। সেই সঙ্গে সেখানে একটি বরফ উৎসবেও যোগ দেবেন তিনি।

গতকাল বুধবার বেইজিং সফরের প্রাক্কালে দেশটির সংবাদমাধ্যম সিনহুয়াকে একটি সাক্ষাৎকার দিয়েছেন পুতিন। এতে তিনি বলেন, ইউক্রেনসংকটের শান্তিপূর্ণ সমাধানে চীনের পরিকল্পনায় তাঁর সমর্থন রয়েছে। কেননা ইউক্রেনসংকটের পেছনের কারণগুলো সম্পর্কে বেইজিংয়ের পূর্ণ ধারণা আছে।


আরও খবর



টুঙ্গিপাড়ার পথে প্রধানমন্ত্রী

প্রকাশিত:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:শুক্রবার ১০ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

একদিনের সফরে গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ার উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। শুক্রবার (১০ মে) সকাল ৭টা ১০ মিনিটে তিনি ঢাকা থেকে রওনা করেন। বৃহস্পতিবার (৯ মে) এ তথ্য জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর উপপ্রেস সচিব এমএম ইমরুল কায়েস।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী টুঙ্গিপাড়ায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করবেন।

এ বিষয়ে গোপালগঞ্জ জেলা প্রশাসক কাজী মাহবুবুল হক জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা টুঙ্গিপাড়ায় পৌঁছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে গভীর শ্রদ্ধা জানাবেন। পরে ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট হত্যাকাণ্ডের শিকার বঙ্গবন্ধু ও অপর শহীদের বিদেহী আত্মার মাগফিরাত কামনা করে ফাতেহা পাঠ ও মোনাজাতে অংশ নেওয়ার কথা রয়েছে প্রধানমন্ত্রীর।

জেলা প্রশাসক জানান, প্রধানমন্ত্রীর আরেকটি বিশেষ কর্মসূচি রয়েছে। তিনি টুঙ্গিপাড়ার দাড়িয়ারকুল সমবায় সমিতির উপদেষ্টা সদস্য। সমিতিটি আমার বাড়ি, আমার খামার’ প্রকল্পের আওতাভুক্ত। তিনি তার ব্যক্তিগত অর্থায়নে এ সমিতির উপকারভোগীদের মধ্যে কৃষি উপকরণ ও নগদ সহায়তা দেবেন।

জেলা প্রশাসক বলেন, প্রধানমন্ত্রীর সফর নিরাপদ ও সফল করার লক্ষ্যে জেলা প্রশাসন সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করেছে। আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় সব বাহিনীর সঙ্গে আমাদের সার্বিক সমন্বয়মূলক কাজ সম্পন্ন হয়েছে। আমরা আশা করছি, প্রধানমন্ত্রীর সফরটি সুন্দর, নিরাপদ ও সফল হবে।

টুঙ্গিপাড়া পৌরসভার মেয়র শেখ তোজ্জাম্মেল হক টুটুল জানান, টুঙ্গিপাড়ায় এটি প্রধানমন্ত্রীর ব্যক্তিগত সফর। তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে টুঙ্গিপাড়ার দাড়িয়ারকুল সমবায় সমিতির উপকারভোগীদের সঙ্গে মতবিনিময় করবেন। এ সময় তিনি ব্যক্তিগত তহবিল থেকে তাদের শিক্ষা ও কৃষি উপকরণ এবং নগদ অর্থ প্রদান করবেন। কর্মসূচি পালন শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার শুক্রবারই ঢাকায় ফিরবেন।


আরও খবর



জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

প্রকাশিত:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১২ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সুজন কুমার মন্ডল, জয়পুরহাট

Image

এসএসসি পরীক্ষায় এ বছর জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ জেলার শীর্ষস্থান অর্জন করেছে। এই কলেজ থেকে ৫৩ জন পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে সবাই জিপিএ-৫ পেয়েছে।

এবার জয়পুরহাট রামদেও সরকারি বাজলা উচ্চ বিদ্যালয়ের মোট ২৩৬ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাসের হার শতভাগ এবং জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৮২ জন। এছাড়া জয়পুরহাট সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে ২৪০ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে জিপিএ-৫ পেয়েছে ১৭৯ জন। আর পাসের হার শতভাগ বলে উল্লেখ করে প্রতিষ্ঠান দুটির কর্তৃপক্ষ।

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ কর্তৃপক্ষ জানায়, এটি কয়েক বছর ধরে অর্জিত ধারাবাহিক সাফল্যের অংশ। ক্যাডেট কলেজ পরিচালনা পরিষদের সঠিক দিকনির্দেশনা এবং কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আবু হেনা মো. মিজানুর রহমানের সুযোগ্য তত্ত্বাবধানে জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজ এ ঈর্ষণীয় সাফল্য অর্জনে সক্ষম হয়েছে।

পরীক্ষার্থীরা তাদের এ সাফল্যের পেছনে কলেজ কর্তৃপক্ষ, শিক্ষক এবং বিশেষভাবে তাদের অভিভাবকদের সহযোগিতার কথা উল্লেখ করেছে।

কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আবু হেনা মো. মিজানুর রহমান আশা করেন জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের এ সাফল্যের ধারা ভবিষ্যতেও অক্ষুন্ন থাকবে।


আরও খবর