আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

সাংবাদিকদের শিকলে বাঁধার হুমকি দিলেন ইউপি চেয়ারম্যান

প্রকাশিত:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | হালনাগাদ:মঙ্গলবার ০২ এপ্রিল 2০২4 | অনলাইন সংস্করণ
নাজনীন শিকদার (দোহার-নবাবগঞ্জ)

Image

ঢাকার নবাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের সাংবাদিকদের শিকল দিয়ে বেঁধে রাখার হুমকি দিলেন নবাবগঞ্জ উপজেলার জয়কৃষ্ণপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান রেশমা আক্তার।

মঙ্গলবার (২ এপ্রিল) সকালে সংবাদ সংক্রান্ত ব্যাপারে ভোরের কাগজের প্রতিনিধি ও নবাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের সহ-সভাপতি সাহিদুল হক খান ডাবলু তাকে ফোন দিলে এ কথা বলেন।

সাহিদুল হক খান ডাবলু বলেন, একটি নিউজের তথ্যের জন্য সকালে ইউপি চেয়ারম্যান রেশমা আক্তারকে কল দিয়ে পরিচয় দেওয়ার সাথে সাথে তিনি খেপে গিয়ে বলেন, নবাবগঞ্জ প্রেসক্লাবের কোনো সাংবাদিক আমার ত্রি-সীমানায় এলে তাকে আমি শিকল দিয়ে বেঁধে রাখব। এটা আমার চ্যালেঞ্জ। আপনারা যাকে বলার বলেন। এমপি, মন্ত্রী যাকে পারেন বলেন।

হঠাৎ ইউপি চেয়ারম্যান রেশমার মুখে এমন কথা শুনে তাজ্জব হয়ে যান স্থানীয় সংবাদকর্মীরা। একজন চেয়ারম্যানের এমন অসৌজন্যমূলক আচরণে হতবিহ্বল হয়ে পড়েছেন। তবে কিসের ক্ষমতার জোরে চেয়ারম্যান এমন আচরণ করলেন তার অনুসন্ধান করছেন সংবাদকর্মীরা।

সাংবাদিকদের সাথে অসদাচরণের ব্যাপারে জয়কৃষ্ণপুর ইউপি চেয়ারম্যান রেশমা আক্তার মুঠোফোনে বলেন, এ ব্যাপারে আপনার সাথে কথা বলতে আমি বাধ্য নই। এরপর তিনি সংযোগ বিচ্ছিন্ন করে দেন।


আরও খবর



জয়পুরহাটে ট্রাক্টর-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে নিহত ২

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
সুজন কুমার মন্ডল, জয়পুরহাট

Image

জয়পুরহাটে ট্রাক্টর-সিএনজি মুখোমুখি সংঘর্ষে ২ জন ধানকাটা শ্রমিক নিহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আহত হয়েছেন আরও ৪ জন। তাদের উদ্ধার করে জয়পুরহাট জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।

রবিবার সন্ধ্যায় জয়পুরহাট-আক্কেলপুর সড়কের দাদড়া এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন জয়পুরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি)  হুমায়ুন কবির বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।

নিহত কৃষি শ্রমিকরা হলেন- জেলার পাঁচবিবি উপজেলার সালুয়া গ্রামের জীতেন বর্মন ও বড় মানিক গ্রামের ইদ্রিস আলী।

আহতরা হলেন- পাঁচবিবি উপজেলার সালুয়া গ্রামের মৃত উতিন বর্মনের ছেলে সুনীল বর্মন (৪৫) একই গ্রামের আসির উদ্দিনের ছেলে ইসমাইল (৪৩) তোনসেনের ছেলে আজিজুল ইসলাম (৪৫)।

জয়পুরহাট সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো: হুমায়ুন কবির এ দুর্ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে জানান, নওগাঁ জেলার রানীনগর এলাকা থেকে ধান কেটে কয়েকজন শ্রমিক সিএনজিতে করে জয়পুরহাটের পাঁচবিবি উপজেলার নিজ বাড়িতে ফিরছিলেন। দাদরা নামক এলাকায় অপর দিক থেকে আসা একটি ট্রাক্টরের সাথে সিএনজির মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। এতে ঘটনাস্থলেই দুজন নিহত হন।

তিনি জানান, এতে আহত হন আরো চারজন। তাদের উদ্ধার করে জয়পুরহাটের ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। আহদের মধ্যে একজনের অবস্থা সঙ্কটজনক বলে জানিয়েছে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ।


আরও খবর



রাজধানীতে ফুটপাত বিক্রির সঙ্গে জড়িতদের তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট

প্রকাশিত:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ২৯ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আদালত প্রতিবেদক

Image

নানা শ্রেণিপেশার মানুষের চলাচলের জন্য রাজধানীর ফুটপাত, অবৈধভাবে দখল ও বিক্রির সঙ্গে কারা কারা জড়িত তাদের তালিকা চেয়েছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে একটি উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করা নির্দেশ দিয়েছেন আদালত।

ফুটপাত বিক্রি ও অবৈধ দখলকারীদের সঙ্গে কারা কারা জড়িত তা আগামী ১৩ মে অর্থাৎ ১৫ দিনের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ ও উত্তর সিটি করপোরেশনকে জানানোর জন্য বলেছেন আদালত।

এ সংক্রান্ত বিষয়ে শুনানি নিয়ে সোমবার (২৯ এপ্রিল) হাইকোর্টের বিচারপতি শেখ হাসান আরিফ ও বিচারপতি মো. বজলুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত দ্বৈত বেঞ্চ এ আদেশ দেন।


আরও খবর



জলবায়ু পরিবর্তনের মূল আঘাত যাচ্ছে এশিয়ার ওপর দিয়ে: জাতিসংঘ

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
আন্তর্জাতিক ডেস্ক

Image

জলবায়ু পরিবর্তনজনিত বিভিন্ন দুর্যোগের কারণে ২০২৩ সালে সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে এশিয়া মহাদেশভুক্ত দেশগুলো। জাতিসংঘের বৈশ্বিক আবহাওয়া ও জলবায়ু নিরাপত্তা বিষয়ক সংস্থা ওয়ার্ল্ড মেটেরোলজিক্যাল অর্গানাইজেশনের (ডব্লিউএমও) এক প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়েছে এ তথ্য।

ডব্লিউএমও’র মতে, অন্যান্য মহাদেশের চেয়ে এশিয়ায় বৈশ্বিক উষ্ণায়নের প্রভাব পড়েছে বেশি। এ কারণে এই মহাদেশের তাপমাত্রাও বাড়ছে। ১৯৯১ সালের তুলনায় ২০২৩ সালে এশিয়ার গড় তাপমাত্রা বেড়েছে ১ দশমিক ৮৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এমনকি ২০২০ সালের তুলনায় গত বছর এশিয়ার গড় তাপমাত্রা ছিল দশমিক ৯১ ডিগ্রি সেলসিয়াস বেশি।

গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধি এবং সাম্প্রতিক বছরগুলোতে টানা ও দীর্ঘ তাপপ্রবাহে এক দিকে এশিয়ার পার্বত্য অঞ্চলের হিমবাহগুলো গলে যাচ্ছে, অন্য দিকে জলাশয়গুলো শুকিয়ে যাচ্ছে— যা অদূর ভবিষ্যতে এই অঞ্চলের পানির নিরাপত্তা ক্ষেত্রে ব্যাপক সংকট সৃষ্টি করবে বলে উল্লেখ করা হয়েছে ডব্লিউএমও’র প্রতিবেদনে।

মঙ্গলবার প্রতিবেদন প্রকাশের পর এক বিবৃতিতে ডব্লিউএমওর শীর্ষ নির্বাহী কেলেস্টে সাউলো বলেন, এশিয়ার অধিকাংশ দেশের ইতিহাসে ২০২৩ সাল ছিল উষ্ণতম বছর। বিশ্বে খরা, তাপপ্রবাহ, ঝড়, বন্যার মতো যত বিপর্যয় ঘটেছে, সেসবের অধিকাংশই ঘটেছে এশিয়ার বিভিন্ন দেশে। জলবায়ু পরিবর্তনের গভীর প্রভাব ইতোমধ্যে জনজীবন ও পরিবেশের পাশাপাশি বিভিন্ন দেশের সমাজ ব্যবস্থা, অর্থনীতিতেও পরিলক্ষিত হচ্ছে। যদি তাপমাত্রা বৃদ্ধি, হিমবাহ গলে যাওয়া এবং সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বৃদ্ধি অব্যাহত থাকে, তাহলে অদূর ভবিষ্যতে এই প্রভাব আরও ব্যাপক হবে।’

ডব্লিউেএমও’র তথ্য অনুয়ায়ী, তাপমাত্রা বাড়ছে সাইবেরিয়া থেকে মধ্য এশিয়া, পূর্ব চীন থেকে জাপান পর্যন্ত। জাপানের ইতিহাসে উষ্ণতম বছর ছিল ২০২৩ সাল। একই সঙ্গে এ সময় প্রশান্ত মহাসাগরের উত্তর পশ্চিমাঞ্চল অর্থাৎ এশীয় অংশের তাপমাত্রা ছিল সর্বোচ্চ।

গড় তাপমাত্রা বৃদ্ধির জেরে এশিয়ার হিমালয় পবর্তমালা এবং এই পর্বতমালার হিন্দুকুশ ও তিব্বত রেঞ্জের ২২ টি হিমবাহের মধ্যে অন্তত ২০টির বরফের মজুত ২০২৩ সালে ব্যাপকভাবে হ্রাস পেয়েছে।

তাপমাত্রা বৃদ্ধির পাশাপাশি জলসৃষ্ট দুর্যোগও মোকাবিলা করতে হচ্ছে এশিয়াকে। ২০২৩ সালে এশিয়ায় বড় আকারের ঝড়, বন্যা ও তুমুল বর্ষণের ঘটনা ঘটেছে অন্তত ৭৯টি। এতে প্রাণ হারিয়েছেন ২ হাজারেরও বেশি মানুষ এবং সরাসরি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন অন্তত ৯০ লাখ।

জলবায়ু পরিবর্তন ও প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায় এশিয়ার দেশগুলোর আবহাওয়া কর্মীদের যথাযথ প্রশিক্ষণ এবং গ্রীন হাউস গ্যাসের নির্গমণ হ্রাসে জোর দেওয়া হয়েছে ডব্লিউএমওর প্রতিবেদনে।

এ প্রসঙ্গে বলা হয়েছে, আবহাওয়া কর্মীদের প্রশিক্ষণ ও দক্ষতা জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ক্ষয়ক্ষতি কমাতে খানিকটা হলেও সহায়তা করবে। তবে গ্রিনহাউস গ্যাসের নির্গমণ কমানোর কোনো বিকল্প নেই। এই মুহূর্তে গ্রিন হাউস গ্যাসের নির্গমণ হ্রাস কেবল একটি বিকল্প নয়, বরং জরুরি কর্তব্য।’


আরও খবর



স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্রের দাবিতে ইবি ছাত্রলীগের বিক্ষোভ মিছিল

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
ইবি প্রতিনিধি

Image

বর্বর ইসরায়েল বাহিনী কর্তৃক নিরীহ ফিলিস্তিনি মুসলিমদের ওপর হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ মিছিল করেছে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় (ইবি) শাখা ছাত্রলীগ। বিশ্বব্যাপী চলমান ছাত্র-আন্দোলনের প্রতি সংহতি জানিয়ে তারা এ বিক্ষোভ করেন। বিক্ষোভ শেষে ছাত্র সমাবেশেরও আয়োজন করে শাখা ছাত্রলীগের নেতাকর্মীরা।

সোমবার (৬ মে) দুপুর ১ টায় ছাত্রলীগের দলীয় টেন্ড থেকে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করে সংঠনটি। এরপর ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ সড়ক প্রদক্ষিণ করে পুনরায় একইস্থানে এসে মিলিত হয়। এরপর সেখানে ছাত্রসমাবেশ করেন সংগঠনটি।

এসময় শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত ও সাধারণ সম্পাদক নাসিম আহমেদ জয়ের নেতৃত্বে উপস্থিত ছিলেন সহ-সভাপতি মৃদুল হাসান রাব্বি, রাকিবুল ইসলাম, আরিফুল ইসলাম খান ও যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম সহ বিভিন্ন হলের নেতা কর্মীরা।

এর আগে, কর্মসূচির অংশ হিসেবে ফিলিস্তিনের প্রতি সংহতি জানিয়ে ফিলিস্তিনের পতাকা উত্তোলন করেন সংগঠনটি। এসময় স্বাধীন ফিলিস্তিনের দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান সম্বলিত প্ল্যাকার্ড হাতে স্লোগান দিতে থাকেন সংগঠনটির নেতাকর্মীরা।

ফিলিস্তিনের উপরে ইসরায়েল কর্তৃক চলমান বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ড বন্ধের দাবী জানিয়ে শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি ফয়সাল সিদ্দিকী আরাফাত বলেন, ফিলিস্তিনের নিরীহ মানুষের ওপর ইসরায়েলের নির্যাতন নিপীড়ন বন্ধ করতে হবে। ফিলিস্তিনিদের উপর পরিচালিত মানবতাবিরোধী অপরাধের বিরুদ্ধে বিশ্বব্যাপী শিক্ষার্থী সমাজ, শিক্ষক ও সচেতন নাগরিকরা যে আন্দোলনের সূচনা করেছে আমরা তার প্রতি সংহতি প্রকাশ করছি। সেই সাথে আমরা একটি স্বাধীন ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার দাবি জানাই।


আরও খবর
একাদশের ক্লাস শুরুর তারিখ ঘোষণা

বৃহস্পতিবার ১৬ মে ২০২৪




গরমে যে কারণে দই খাওয়া জরুরি

প্রকাশিত:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ২৮ এপ্রিল ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
জীবন ধারা ডেস্ক

Image

অসহ্য গরমে সুস্থ থাকতে খাবার ও পোশাকের প্রতি সবারই বিশেষ নজর থাকে। এ সময় শরীর আর্দ্র ও ঠাণ্ডা রাখা প্রয়োজন। গরমে পানিশূন্যতা একটি বড় সমস্যা। পানিশূন্যতা থেকে ক্লান্তি ও অবসন্ন ভাব হয়। খাদ্য তালিকায় দই রাখলে নিজেকে কিছুটা শিথিল লাগবে। এটি মুড ভালো রাখতেও সাহায্য করে। এ সময় খুব ক্লান্ত লাগলে একটু দই খেয়ে নিন।

এই গরমে দই খেলে শরীর ঠান্ডা থাকে। দইয়ে রয়েছে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ডি, ভিটামিন বি-১২, জিংক ও ফসফরাস।

শরীর ঠাণ্ডা রাখার পাশাপাশি দইয়ের রয়েছে আরও উপকারী গুণ। দইয়ের কিছু উপকারী গুণ এবং গরমে দই খাওয়া কেন ভালো- এ বিষয়ে জীবনধারা বিষয়ক ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাইয়ের স্বাস্থ্য বিভাগে প্রকাশ হয়েছে একটি প্রতিবেদন।

দইয়ের মধ্যে রয়েছে একধরনের ব্যাকটেরিয়া, যা হজমে সাহায্য করে ও রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। দই শরীরে বাজে কোলেস্টেরল হওয়া প্রতিরোধ করে হৃৎপিণ্ডকে ভালো রাখে। এটি রক্তচাপকেও ঠিকঠাক রাখতে সাহায্য করে।

দুধ খেতে ভালো না লাগলে দই খেতে পারেন। এতে দুধের মতোই পুষ্টি থাকে। হাড় ও দাঁতকে ভালো রাখে দই। এটি হাড়ে অসুখ অস্টিওআর্থ্রাইটিস ও অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে কাজ করে। গরমের সময় ডিসেনটির সমস্যা অনেকের হয়। এক কাপ দই খাওয়া ডিসেনটির সমস্যা উপশমে অনেকটাই কাজ করবে।


আরও খবর