আজঃ সোমবার ২০ মে ২০24
শিরোনাম

শাহবাগে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

প্রকাশিত:শুক্রবার ২২ অক্টোবর ২০২১ | হালনাগাদ:শুক্রবার ২২ অক্টোবর ২০২১ | অনলাইন সংস্করণ
দর্পণ নিউজ ডেস্ক

Image

শাহবাগে সড়ক অবরোধ করে পূজামণ্ডপে হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করছে বিভিন্ন সংগঠন।  শুক্রবার (২২ অক্টোবর) বিকেল ৪টার পর তারা শাহবাগ মোড়ের রাস্তায় বসে বিভিন্ন স্লোগান ও সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের প্রতিবাদ শুরু করেন।

এদিকে প্রতিবাদ সমাবেশের কারণে রাস্তায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় তীব্র যানজট দেখা দিয়েছে।

শাহবাগ থানার ডিউটি অফিসার উপ-পুলিশ পরিদর্শক (এসআই) মো. শাহাবুদ্দিন বলেন, শুক্রবার দুপুর ১২টার পর থেকে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি বিনষ্টের প্রতিবাদে হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের বিভিন্ন সংগঠন শাহবাগ মোড়ে এসে প্রতিবাদ করতে থাকে। কিন্তু বিকেল ৪টার পর তারা রাস্তা অবরোধ করে বসে পড়েন। তাদের সরিয়ে দিয়ে রাস্তা ফাঁকা করার চেষ্টা করা হচ্ছে।

খবর পেয়ে পুলিশ ও র‌্যাবের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে গিয়ে আন্দোলনকারীদের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা অব্যাহত রেখেছেন।

এদিকে শাহবাগ মোড়ে যান চলাচল বন্ধ হয়ে যাওয়ায় সড়কের উভয় পাশে যানবাহন সারিবদ্ধভাবে দাঁড়িয়ে রয়েছে। কাঁটাবন, ফার্মগেট, বিজয়নগর, কাকরাইল, মালিবাগ, বেইলি রোডসহ আশপাশের এলাকায় তীব্র যানজট দেখা গেছে। যাত্রীরা চরম দুর্ভোগে পড়েছেন।


আরও খবর



আরসার আস্তানায় অভিযান, বিপুল পরিমাণ অস্ত্র-গ্রেনেডসহ গ্রেফতার ২

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
মোহাম্মদ ফারুক, কক্সবাজার

Image

কক্সবাজারের উখিয়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পসংলগ্ন গহিন পাহাড়ে মিয়ানমারের সশস্ত্র গোষ্ঠী আরাকান স্যালভেশন আর্মির (আরসা) আস্তানায় র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়নের (র‌্যাব) অভিযান চলছে। তবে এরই মধ্যে আস্তানা থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র, গ্রেনেড ও রকেট শেল উদ্ধারসহ আরসার দুই সদস্যকে গ্রেফতার করা হয়েছে। বুধবার (১৫ মে) ভোররাত থেকে উখিয়ার গহিন পাহাড়ে লাল পাহাড়ে এ অভিযান চালানো হয়।

র‌্যাব-১৫ এর অধিনায়ক লে. কর্নেল এইচ এম সাজ্জাদ হোসেন বলেন, বেশ কিছুদিন ধরে ক্যাম্পে হেড মাঝিসহ কয়েক রোহিঙ্গাকে গুলি ও গলা কেটে হত্যার ঘটনা ঘটছে। এরই প্রেক্ষিতে র‌্যাব ক্যাম্পে গোয়েন্দা তৎপরতা বৃদ্ধি করে। তারই ধারাবাহিকতায় সুনির্দিষ্ট তথ্যের ভিত্তিতে উখিয়ার ক্যাম্পসংলগ্ন গহিন পাহাড়ে মিয়ানমারের সন্ত্রাসী সংগঠন আরসার আস্তানা অবস্থান শনাক্ত করা হয়।

মঙ্গলবার (১৪ মে) রাত ২টা থেকে অভিযান শুরু হয় এবং পুরো লাল পাহাড় ঘিরে ফেলা হয়। এক পর্যায়ে র‌্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে সন্ত্রাসীরা গুলিবর্ষণ শুরু করে। এরপর র‌্যাবও পাল্টা গুলি ছোড়ে।

এ পর্যন্ত একটি আস্তানা থেকে দুই সন্ত্রাসীকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আর আস্তানা থেকে বিপুল পরিমাণ অস্ত্র, গ্রেনেড ও রকেট সেল উদ্ধার করা হয়েছে। অভিযান এখনো চলমান রয়েছে বলে জানায় র‌্যাবের ওই অধিনায়ক।


আরও খবর



পাথরঘাটায় ২৫ কেজি হরিণের মাংস উদ্ধার

প্রকাশিত:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ২৪ এপ্রিল 20২৪ | অনলাইন সংস্করণ
Image

পাথরঘাটা (বরগুনা) প্রতিনিধি:

বরগুনার পাথরঘাটায় ২৫ কেজি হরিণের মাংসসহ ৪টি পা উদ্ধার করেছে পাথরঘাটা দক্ষিণ স্টেশন কোস্টগার্ড। বুধবার (২৩ এপ্রিল) রাতে এক প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ তথ্য জানিয়েছে পাথরঘাটা কোস্ট গার্ড।

এর আগে বুধবার রাত সাড়ে ১০টার দিকে পাথরঘাটা উপজেলা সদর ইউনিয়ন ৯ নম্বর ওয়ার্ড চরলাঠিমারা এলাকা থেকে হরিণের পা ও মাংস উদ্ধার করা হয়।

প্রেস বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে কোস্টগার্ড জানায়, গোপন সংবাদের ভিত্তিতে পাথরঘাটা সদর ইউনিয়নের চরলাঠিমারা গ্রামে হরিণের মাংস পাচার হচ্ছে। এমন সংবাদ পেয়ে ওই এলাকায় অবস্থান নেয় কোস্টগার্ড সদস্যরা। তখন কোস্টগার্ডের উপস্থিতি টের পেয়ে মাংস ফেলে সেখান থেকে পালিয়ে যায় পাচারকারীরা।

এসময় ৪টি হরিণের পা সহ ২৫ কেজি মাংস উদ্ধার করে। পরে হরিণের মাংস পাথরঘাটা বন বিভাগের কাছে হস্তান্তর করা হয়।

এসময় পাচারকারীরা পালিয়ে যাওয়ায় কাউকে আটক করতে সক্ষম হয়নি কোস্টগার্ড।


আরও খবর



কয়রায় গণমাধ্যম সপ্তাহকে রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবিতে স্মারকলিপি প্রদান

প্রকাশিত:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:সোমবার ০৬ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
তারিক লিটু, কয়রা (খুলনা) প্রতিনিধি

Image

সারাদেশের ন‍্যায় খুলনার কয়রা উপজেলায় জাতীয় গণমাধ্যম সপ্তাহের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতির দাবিতে উপজেলা নির্বাহী অফিসার এর মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপি প্রদান করা হয়েছে।

সোমবার সকালে বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরামের প্রতিষ্ঠাতা ও ট্রাস্টিবোর্ডের চেয়ারম্যান আহমেদ আবু জাফর এর নির্দেশনায় বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম কয়রা উপজেলার শাখা এ স্মারকলিপি প্রদান করেন।

উপজেলা নির্বাহী অফিসার বি.এম তারিক উজ-জামান এর নিকট প্রধানমন্ত্রী বরাবর স্মারকলিপিটি প্রদান করেন বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ফোরাম কয়রা উপজেলার আহবায়ক তারিক লিটু, কয়রা সাংবাদিক ফোরাম এর সাধারণ সম্পাদক আবির হোসেন, ঢাকা প্রতিদিনের প্রতিনিধি মো.মোক্তার হোসেন, প্রতিদিনের কাগজ এর মিনহাজ দিপু, বায়জিদ হোসেন, মো.সোহরাব হোসেন, শেখ ইউসুফ আলী, শাহ হিরো, সুমাইয়া সুলতানা, আব্দুল আলিম, তাইজুল ইসলাম এবং অফিস স্টাফ মো.আছাদুল হক।


আরও খবর



মিরপুরে পুলিশ-অটোরিকশা চালকদের সংঘর্ষ, গাড়ি ভাঙচুর

প্রকাশিত:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:রবিবার ১৯ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা বন্ধের প্রতিবাদে রাজধানীর মিরপুর-১০ নম্বর গোলচত্বর এলাকা অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন চালকেরা। চার ঘণ্টা অবরোধের পর পুলিশ বাস চলাচল শুরুর অনুমতি দিলে বিক্ষুব্ধ অটোরিকশা চালকরা তিনটি বাস ভাঙচুর করে।

রবিবার (১৯ মে) বেলা আড়াইটার দিকে মিরপুর গোলচত্বরে তিন বাস ভাঙচুর চালায় অটোরিকশা চালকরা। এর আগে সকাল সাড়ে ১০টা থেকে তারা বিক্ষোভ শুরু করেন। এ সময় ওই এলাকায় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। দুর্ভোগে পড়েন যাত্রীরা।

সরেজমিনে, বেলা আড়াইটার দিকে দেখা যায়, পুলিশ একপাশ দিয়ে বাস ছেড়ে দিলেই উত্তেজিত অটোরিকশাচালকেরা লাঠি ও ইট দিয়ে বাস ভাঙচুর চালায়। এ সময় বাসে থাকা যাত্রীরা আতংকিত হয়ে বাস থেকে নেমে পড়েন।

মিরপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুন্সির সাব্বির জানান, প্রায় চার ঘণ্টা অবরোধের কারণে সড়কে তীব্র যানজট সৃষ্টি হয়। যাত্রীরা দুর্ভোগে পড়েন। আড়াইটার দিকে একপাশ দিয়ে বাস চলাচল শুরু করলে তিনটি বাস ভাংচুর করে অটোরিকশা চালকরা। তবে পুলিশের বাধায় তারা সেখান থেকে সরে যায়।

ব্যাটারিচালিত অটোরিকশাচালক জামাল মিয়া বলেন, অটোরিকশা বন্ধ থাকায় তার কোনো উপার্জন নেই। কীভাবে কিস্তির টাকা পরিশোধ করবেন, পরিবারের খরচ চালাবেন, তা নিয়ে উদ্বেগ। তাই বাধ্য হয়ে রাস্তায় নেমেছেন তারা।

মিরপুর ট্রাফিক বিভাগের উপ-কমিশনার (ডিসি) জসিম উদ্দিন মোল্ল্যা বলেন, সকাল সাড়ে ৯টার দিকে মিরপুর-১১, মিরপুর-১, আগারগাঁও ও কালশী এলাকায় কয়েকশ ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা চালক জড়ো হয়ে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন। তারা কালশী এলাকায় ব্যাটারিচালিত রিকশা ও ইজিবাইক চালকরা বেশ কয়েকজন প্যাডেলচালিত রিকশাচালককে মারধর করেন। মিরপুর-১১ এলাকায় বেশ কয়েকটি বাসের গ্লাস ভাঙচুর করে। পরে বিক্ষোভকারীরা মিরপুর-১০ মোড়ে জড়ো হয়ে যান চলাচল বন্ধ করে দেন।

তিনি বলেন, পুলিশ ধৈর্য্যের সঙ্গে পরিস্থিতি সামাল দেওয়ার চেষ্টা করছে। তাদের রাস্তা ছেড়ে দেওয়ার জন্য বোঝানোর চেষ্টা করা হয়েছে। গত ১৫ মে রাজধানীতে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলতে না দেওয়ার নির্দেশ দিয়েছেন সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। বনানীতে বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ (বিআরটিএ) কার্যালয়ে সড়ক পরিবহন উপদেষ্টা পরিষদের সভায় তিনি এ নির্দেশ দেন।

সেতুমন্ত্রী বলেন, ঢাকায় কোনো ব্যাটারিচালিত রিকশা চালানো যাবে না। এ বিষয়ে শুধু নিষেধাজ্ঞা আরোপ নয়, এগুলো চলতে যেন না পারে, তা নিশ্চিত করতে হবে। এছাড়া ২২ মহাসড়কে রিকশা ও ইজিবাইক নিষিদ্ধ করা হয়েছে, তা বাস্তবায়ন করুন।


আরও খবর



ফারাক্কা বাঁধ মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে: মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | হালনাগাদ:বুধবার ১৫ মে ২০২৪ | অনলাইন সংস্করণ
নিজস্ব প্রতিবেদক

Image

ফারাক্কা বাঁধ মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। আগামীকাল ১৬ মে ঐতিহাসিক ফারাক্কা দিবস’ উপলক্ষে আজ বুধবার গণমাধ্যমে পাঠানো বাণীতে তিনি এ মন্তব্য করেন।

মির্জা ফখরুল বলেন, ১৬ মে ফারাক্কা দিবস’ আমাদের জাতীয় আন্দোলনের এক ঐতিহাসিক ও গুরুত্বপূর্ণ দিন। আজ থেকে ৪৮ বছর আগে অবিসংবাদিত মজলুম জননেতা মাওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ডাকে সারাদেশ থেকে লাখো জনতা ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবাহিত গঙ্গা নদীর পানি আন্তর্জাতিক আইন অনুযায়ী ন্যায্য হিস্যা আদায়ের সংগ্রামে ফারাক্কা অভিমুখে ঐতিহাসিক মিছিল লংমার্চে অংশ নেয়। ভারতে গঙ্গা নদীর ফারাক্কা পয়েন্টে বাঁধ নির্মাণ করে অভিন্ন নদীর পানি একতরফা প্রত্যাহার শুরু করা হয়। যার ফলে বাংলাদেশের উত্তর পশ্চিমাঞ্চল আজ প্রায় মরুভূমিতে পরিণত হয়েছে। ওই এলাকায় পানিসহ নানাবিধ প্রাকৃতিক ভারসাম্যহীনতা দেখা দিয়েছে। জীববৈচিত্র ও পরিবেশগত মানকে বিবেচনা না করে এবং প্রাকৃতিক ও মানবিক বিপর্যয়ের সম্ভাবনাকে উপেক্ষা করে তৎকালীন আওয়ামী লীগ সরকার জনগণের মতামতকে অগ্রাহ্য করে ভারতকে কয়েক দিনের জন্য পরীক্ষামূলকভাবে ফারাক্কা বাঁধ চালুর অনুমতি দেয়। কিন্তু সেই বাঁধ অব্যাহতভাবে আজ পর্যন্ত চালু আছে। এই বাঁধ এখন মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে।”

মির্জা ফখরুল বলেন, তৎকালীন আওয়ামী সরকারের কারণে এ দেশের জনগণ পানির ন্যায্য হিস্যা থেকে বঞ্চিত। এই বঞ্চনা ও দেশের প্রকৃতির বিপর্যয়ে জনদুর্দশারআশংকায় প্রাজ্ঞ ও দূরদর্শী মজলুম জননেতা মাওলানা ভাসানী জনগণকে সাথে নিয়ে ফারাক্কা অভিমুখে ঐতিহাসিক মিছিল করে ভারত সরকারের নিকট প্রতিবাদ করেন এবং বিশ্ব সম্প্রদায়ের নিকট বিষয়টি তুলে ধরেন। তখন থেকে ব্যাপক মানববিপর্যয় সৃষ্টিকারী ফারাক্কা বাঁধের বিষয়টি আন্তর্জাতিক পরিসরে আলোচিত হতে থাকে।

বিএনপি মহাসচিব বলেন, আমি মনে করি আজও ফারাক্কা দিবসের তাৎপর্য অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। আন্তর্জাতিক আইন—কানুন ও কনভেনশনের তোয়াক্কা না করে ভারত থেকে বাংলাদেশে প্রবাহিত ৫৪টি অভিন্ন নদীতে একের পর এক বাঁধ নির্মাণে নদীর ধারাকে বাধাগ্রস্ত করে একতরফা নিজেদের অনুকুলে পানি প্রত্যাহার বাংলাদেশের অস্তিত্বের জন্য বিপজ্জনক হয়ে উঠেছে। বাংলাদেশ নিষ্ফলা উষর ভূমি হয়ে উঠার আলামত ইতোমধ্যেই ফুটে উঠেছে।’


আরও খবর